What's new

Old Bangla Photos

An+old+64+year+old+peasant+and+his+granddaughter+b.jpg

An old 64 year old peasant and his granddaughter

The+skeleton+of+a+starved+man+lying+in+a+field+after+being+eaten+by+vultures+and+jackals+b.jpg

The skeleton of a starved man lying in a field after being eaten by vultures and jackals
 
.
Woman recovered from Pakistani Army bunker at Mymensingh. 12th December (1971).

376504_211324645614294_160501724029920_477495_1995522240_n.jpg

Body of a suspected Pakistani collaborator killed during the War of Liberation by Muktis.
Jhikargacha, Bangladesh, December (1971)
photographer- David Burnett


377458_210702795676479_160501724029920_476205_115003239_n.jpg


বিবিসি ওয়ার্ল্ড সার্ভিসের প্রতিবেদন : ’৭১-এর মুক্তিযুদ্ধে তিন থেকে পাঁচ লাখ লোক মারা গেছে

স্টাফ রিপোর্টার
‘সঠিকভাবে কেউই জানেন না ’৭১-এর মুক্তিযুদ্ধে কত মানুষ তাদের জীবন হারিয়েছিল। কিন্তু নিঃসন্দেহে ওই যুদ্ধে অনেক মানুষ জীবন দিয়েছে। নিরপেক্ষ গবেষকরা মনে করেন, এই সংখ্যা তিন থেকে পাঁচ লাখের মধ্যে। বাংলাদেশ সরকার মনে করে, ’৭১-এ মারা গেছে ৩০ লাখ বাঙালি।’ বাংলাদেশের স্বাধীনতার ৪০ বছর পূর্তিতে বিবিসি নিউজের এক রিপোর্টে এ তথ্য দেয়া হয়েছে। মার্ক ডামেট ‘বাংলাদেশের যুদ্ধ : যে রিপোর্ট ইতিহাস পরিবর্তন করেছে’ শীর্ষক এ রিপোর্টে সাংবাদিক এ্যান্থনি মাসকারেনহাস ১৯৭১ সালের ১৩ জুন যুক্তরাজ্যের সানডে টাইমস পত্রিকায় যে রিপোর্ট পাঠিয়েছিলেন তার মধ্যে দিয়েই যে পাকিস্তানি নৃশংসতার কাহিনী বিশ্ববাসী পুরোপুরি জানতে পেরেছিল তা-ই তুলে ধরা হয়েছে।
এদিকে বিবিসি টেলিভিশনে বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা ৭টার খবরে অধ্যাপক শর্মিলা বোসের সাক্ষাত্কার প্রচার করেছে। এই সাক্ষাত্কারে তিনি বলেছেন, ’৭১-এর মুক্তিযুদ্ধে ৫০ হাজার থেকে ১ লাখ বাঙালি মারা গেছে। নেতাজী সুভাস চন্দ্র বোসের এ নিকটাত্মীয়ের বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে প্রকাশিত গ্রন্থ ‘ডেড রিকনিং : মেমোরিজ অব দ্য ১৯৭১ বাংলাদেশ ওয়ার’ এর আগে ব্যাপক বিতর্কের জন্ম দেয়। এই বইয়ে তিনি বলেন, ’৭১-এ পাকিস্তানি সেনাদের বিরুদ্ধে যে গণধর্ষণের অভিযোগ তোলা হচ্ছে তা অপপ্রচার। এ তথ্য ঠিক নয়।’
 
.
was that right killing Rajakar without any proper judicial process ? so if history are written impartially both side may face war crime or crime against humanity .:guns:
 
.
Body of a suspected Pakistani collaborator killed during the War of Liberation by Muktis.
Jhikargacha, Bangladesh, December (1971)
photographer- David Burnett[/B]

377458_210702795676479_160501724029920_476205_115003239_n.jpg

@ In this manner, the supporters of Awami Leaque killed atleast 19,000 thousand political leaders of Muslim Leaque, Jammat-e- Islami, Nizam-i-Islami, Pakistan Democratic Party(Nurul Amin), Convention Muslim Leaque, Council Muslim Leaque, Qayyumi Muslim Leaque. It includes Razakars, Al Sams, Al Badre, muslim intellectuals, Pir, Fakir, Ulema mashak. Infact they wanted to completely eliminate the true muslim people and wanted to make a true secular state. This figure does not include the other killing of left oriented political leaders like Seraj Sikdar and members of JSD.

@ This systematic killing started right after 25 March 1971. On 28 March 1971, the President and the General Secretary (Muslim Leaque/Jammat) of Narranganj and Munshiganj were killed. On 29/30 March 1971 the General Secretary of Muslim Leaque of Norsindi was killed. And it continued through out the 9 months. Even after independance it continued. In 1973 the Collaborator Act was promulgated and around one lac of these people were arrested and put under jail. Some of them were convicted and later on were given general Amnesty. Those who flade away around 86 political leaders, their citizenship was cancelled. Golam Azam was one of them. Later on he got his citizenship through Court.

অধ্যাপক গোলাম আযম টিভি চ্যানেলে এক সাক্ষাতকারে বলেন,

" আপনারাতো প্রশ্ন করবেন, আমি একটি প্রশ্নের জবাব পাচ্ছি না। সেটা হচ্ছে, একাত্তরের পরে ৩০ বছর পর্যন্ত কেউ কোনদিন আমাদেরকে যুদ্ধাপরাধী বলে নাই। যুদ্ধাপরাধীরা তো ছিলই। শেখ মুজিব সাহেব এই ইস্যুর মীমাংসা করে দিয়ে গেছেন। পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ১৯৫ জন সেনা কর্মকর্তাকে তিনি যুদ্ধাপরাধী সাব্যস্ত করেছেন, তালিকাভুক্ত করেছেন। ঐ তালিকায় কোন সিভিলিয়ানের নাম ছিল না। এবং তাদেরকে বিচার করার জন্য একটা আইনও করেছিলেন। সে আইনটা দিয়ে এখন আমাদেরকে বিচার করার চেষ্টা চলছে। তালিকা করলেন। বিচার করার জন্য আইন করলেন। কিন্তু ভুট্টোর সঙ্গে বৈঠক করে ওদেরকে মাফ করে বিদায় করে দিলেন। মাফ করে দিলেন। এরপরে যাদেরকে তিনি তাদের সহযোগী মনে করেছেন, তাদেরকে নাম দিয়েছেন কলাবরেঠর। সহযোগী। তাদের জন্য আইন করলেন। সে আইনে লাখ খানেক লোককে গ্রেফতার করলেন। কিছু লোককে বিচার করলেন। তারপর দেখে যে, কোন সাক্ষী প্রমাণ পাওয়া যায় না। তখন জেনারেল এ্যামনেস্টি সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা হয়ে গেল, মাফ করে দিলেন। উনিতে এটা মীমাংসা করে দিয়ে গেলেন। যুদ্ধাপরাধী ইস্যুটার মীমাংসা করে দিয়ে গেলেন। এখন ৩০ বছর পর এখন ৪০ বছর হয়ে গেল। ৪০ বছর পর এই ইস্যুটাকে খাড়া করা হলো কেন?

১৯৯৩-৯৪, কেয়ারটেকার সরকারেরও আগে এরশাদের স্বৈরশাসনের বিরুদ্ধে আমরা একসঙ্গে আন্দোলন করলাম। বিএনপি, আওয়ামী লীগ জাময়াত এক সঙ্গে আমরা আন্দোলন করলাম। আমাদের সাথে বৈঠকও করল। লিয়াজোঁ কমিটির বৈঠকও হলো, তখনও তো আমরা যুদ্ধাপরাধী ছিলাম না। এরপরে বিএনপি যখন ৯১ সালে ক্ষমতায় আসলো, কেয়ারটেকার সিস্টেমে নির্বাচন হওয়ার কারণেই বিএনপি ক্ষমতায় আসলো। এরশাদের সময় যদি এরশাদের আন্ডারে ইলেকশন হতো তো এরশাদই ক্ষমতায় আসতো। তো এই সিস্টেমটাকে, কেয়ারটেকার সিস্টেমটাকে শাসনতন্ত্রে অন্তরভুক্ত করার জন্য আমরা দাবি জানালাম। বিএনপি সরকার এটা করতে রাজী হলো না। বিএনপি গভর্নমেন্ট কিন্তু আমাদের সমর্থনেই গভর্নমেন্ট ফরমড করতে পেরেছে। তাদের পুরা মেজরিটি ছিল না। এ্যাবসুলেট মেজরিটি ছিল না। তারা কিছুতেই এটা কনস্টিটিউশনের অন্তর্ভুক্ত করতে রাজী হলো না। তখন মাগুরা জেলার মোহাম্মদপুরের আওয়ামী লীগের একটা আসন উপনির্বাচনে বিএনপি দখল করলো। আওয়ামী লীগকে পাস করতে দিলো না। তখন আওয়ামী লীগ তাদের বিরুদ্ধে ক্ষিপ্ত হয়ে এসেম্বলী বয়কট করলো। আর কেয়ারটেকার সরকারের দাবিতে আন্দোলন শুরু করলো। আর এই ইস্যুটাতো আমাদের। আমরাই তো কেয়ারটেকার সিস্টেমটা সাজেস্ট করেছি। তা আমরা তো এ ইস্যু নিয়ে চুপ করে থাকতে পারি না। আমরা আওয়ামী লীগের সঙ্গে মিলে এই আন্দোলনে শরীক হলাম। ইস্যুটা আমাদের সেই জন্য আমাদের চুপ করে থাকাটা স্বাভাবিক ছিল না। তখনও আমাদেরকে যুদ্ধাপরাধী বলা হয়নি। এই প্রশ্নের জবাব আমি তালাশ করে এক জায়গায় পেয়েছি। আপনারা একথা তাদের জিজ্ঞেস করেছেন কিনা জানি না। আপনাদের জিজ্ঞেস করা উচিত তাদেরকে। যে তারা ২০০১ সালের নির্বাচনের আগে কখনও যুদ্ধাপরাধী বলেনি কেন? পরে এরা যুদ্ধাপরাধী বলা শুরু করলেন কেন? সেক্টর কমান্ডাররা এর আগে কোনদিন এই অভিযোগ করেন নাই।

আমি তালাশ করে পেলাম এ প্রশ্নের জবাব যে, ২০০১ সালে যে নির্বাচন হলো, জাতীয় সংসদ নির্বাচন, ঐ নির্বাচনে বিএনপি-জামায়াত এক জোট হয়ে নির্বাচন করেছে। বিএনপি-জামায়াত-জাতীয় পার্টি ও ইসলামী ঐক্যজোট। সেই ইলেকশনে জামায়াতে ইসলামী আর ইসলামী ঐক্য মিলে ৫০টা আসনও প্রতিযোগিতা করে নাই। ৫০-এর কমই ছিল। ৩শ আসনের মধ্যে আড়াইশ আসনেই এই দুই ইসলামী পার্টির পক্ষ থেকে কোন ইলেকশন করা হয়নি। সেখানে আওয়ামী লীগ আর বিএনপি। ঐ সব আসনে যে ইসলামী ভোটগুলো ছিল। আমাদের সমর্থক ছিল যারা, তাদের ভোটগুলো সব বিএনপি পেয়েছে। দেখা গেল যে, ভোট আওয়ামী লীগ-বিএনপি সমান সমান। ফোরটি পার্সেন্ট, ফোরটি পার্সেন্ট। বিএনপি সামান্য কিছু বেশি ভোট পেয়েছে ফোরটি পার্সেন্টের। কিন্তু ওয়ান পার্সেন্ট বেশিও পায়নি। অথচ আসন সংখ্যার দিক আওয়ামী লীগ পেল ৫৮টি এবং বিএনপি ১শ' ৯৭টি। সমান সমান ভোট পাওয়া সত্ত্বেও এত বড় পার্থক্য কেন হল। এ পার্থক্য হয়েছে বিএনপি ইসলামী ভোটগুলো একতরফা পেয়েছে। এরপরে দেখা গেল বিএনপি জামায়াত এক হয়ে গেলে আওয়ামী লীগ ফেল করে। যেমন চট্টগ্রাম মেয়র নির্বাচন হল, জামায়াতের প্রার্থী ছিল। বেগম জিয়া রিকোয়েস্ট করার কারণে জামায়াতে ইসলামী উইথড্র করলো, আর এক লক্ষ দশ হাজার ভোট বেশি পেয়ে বিএনপি কেন্ডিডেট পাস করলো।

আপনারা সাংবাদিক, সাংবাদিক ময়দানেও বিএনপি জামায়াত এক হলে তারা মেজরিটি হয়ে যায়। সাংবাদিক সমিতিও তো বিভক্ত হয়ে গেছে এই কারণে। সুপ্রিম কোর্ট বার এসোসিয়েশনে গত দুইটা ইলেকশনে জামায়াত-বিএনপি এক হয়ে গেল আর আওয়ামী লীগ ফেল করলো। এরকমভাবে বার এসোসিয়েশনগুলোতে, ইউনিভার্সিটি শিক্ষক সমিতি নির্বাচনে এ ঘটনা ঘটলো। আওয়ামী লীগ দেখলো যে, বিএনপি এবং জামায়াত এক হলেই আওয়ামী লীগ পাস করতে পারে না। সেজন্য জামায়াতকে রাজনীতি থেকে উৎক্ষাত করতে হবে। যাতে জামায়াত বিএনপির সঙ্গে যোগ দিয়ে তাদের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে না পারে। এটাই একমাত্র কারণ যে, জামায়াতে ইসলামীকে নেতৃত্বহীন করতে হবে। রাজনীতির ময়দানে তারা যাতে ভূমিকা রাখতে না পারে। সে ব্যবস্থা করতে হবে। এই কারণেই যুদ্ধাপরাধী গালিটা ২০০১ সালের নির্বাচনের পর থেকে চালু হয়েছে এবং পাকিস্তানী আসল যুদ্ধাপরাধী যারা তাদেরকে বিচারের জন্য যে আইন করা হয়েছিল সে আইনটি আমাদের বিরুদ্ধে বিচারে প্রয়োগ করতে শুরু করেছে।" Extract from Golam Azam's TV interview.
 
.
Dhaka, Bangladesh --- Original caption: Dacca: West Pakistani Army officers lay down their arms 12/19 during a surrender ceremony on the golf course of the Dacca Military Cantonment. About 1,000 Pakistani officers were disarmed. Led by Maj. Gen. Rao Farman Ali, they were drawn up in ranks and told of their rights and privileges as prisoners of war under the Geneva Convention. After the briefing, the Pakistanis unbuckled their sidearms at the command of one of their own officers, dropped them to the ground and stepped back six paces. 12/19/1971

380938_213719425374816_160501724029920_483110_2101168274_n.jpg


---------- Post added at 02:59 PM ---------- Previous post was at 02:57 PM ----------

16 Dec 1971, Dhaka, Bangladesh --- Crowds observe the dead body of a Pakistani soldier
394330_214009525345806_160501724029920_484032_1671892812_n.jpg


20 Dec 1971, Dhaka, Bangladesh --- Pakistani Prisoners Tortured Before Execution ---
393874_215836651829760_160501724029920_489855_707621662_n.jpg
 
. . .
Travel Poster of Dhaka (1961)

t0oil1.jpg


Poster commemorating the first PIA Dhaka Karachi flight(1962)

2qwiijt.jpg


Postage stamp commemorating New Dhaka Railway Station(1968)

awucsg.jpg


PIA Dhaka-Karachi flights launched by Lockheed’s Super Connie, Dhaka(1954)

14lnczs.jpg


PIA Domestic flights launched by Douglas DC-3 Dakota, Dhaka(1955)

2rh6zw9.jpg
 
.
PIA Dhaka-Delhi-Lahore-Karachi route launched by Convair CV-240(1956)

2web3sw.jpg


PIA Domestic and regional routes launched by Vickers Viscount 815(1959)

52z4m1.jpg


Helicopter service launched Dhaka-Khulna-Barisal-Faridpur by Sikorsky S-61N(1963)

50bq1.jpg


PIA Dhaka-Karachi flight launched by Hawker Siddeley 121 Trident, Dhaka(1966)

4qslsm.jpg


PIA Domestic launched by de Havilland DHC-6 Twin Otter, Dhaka(1970)

4vpogy.jpg
 
.
অধ্যাপক গোলাম আযম টিভি চ্যানেলে এক সাক্ষাতকারে বলেন,

" আপনারাতো প্রশ্ন করবেন, আমি একটি প্রশ্নের জবাব পাচ্ছি না। সেটা হচ্ছে, একাত্তরের পরে ৩০ বছর পর্যন্ত কেউ কোনদিন আমাদেরকে যুদ্ধাপরাধী বলে নাই। যুদ্ধাপরাধীরা তো ছিলই। শেখ মুজিব সাহেব এই ইস্যুর মীমাংসা করে দিয়ে গেছেন। পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ১৯৫ জন সেনা কর্মকর্তাকে তিনি যুদ্ধাপরাধী সাব্যস্ত করেছেন, তালিকাভুক্ত করেছেন। ঐ তালিকায় কোন সিভিলিয়ানের নাম ছিল না। এবং তাদেরকে বিচার করার জন্য একটা আইনও করেছিলেন। সে আইনটা দিয়ে এখন আমাদেরকে বিচার করার চেষ্টা চলছে। তালিকা করলেন। বিচার করার জন্য আইন করলেন। কিন্তু ভুট্টোর সঙ্গে বৈঠক করে ওদেরকে মাফ করে বিদায় করে দিলেন। মাফ করে দিলেন। এরপরে যাদেরকে তিনি তাদের সহযোগী মনে করেছেন, তাদেরকে নাম দিয়েছেন কলাবরেঠর। সহযোগী। তাদের জন্য আইন করলেন। সে আইনে লাখ খানেক লোককে গ্রেফতার করলেন। কিছু লোককে বিচার করলেন। তারপর দেখে যে, কোন সাক্ষী প্রমাণ পাওয়া যায় না। তখন জেনারেল এ্যামনেস্টি সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা হয়ে গেল, মাফ করে দিলেন। উনিতে এটা মীমাংসা করে দিয়ে গেলেন। যুদ্ধাপরাধী ইস্যুটার মীমাংসা করে দিয়ে গেলেন। এখন ৩০ বছর পর এখন ৪০ বছর হয়ে গেল। ৪০ বছর পর এই ইস্যুটাকে খাড়া করা হলো কেন?

১৯৯৩-৯৪, কেয়ারটেকার সরকারেরও আগে এরশাদের স্বৈরশাসনের বিরুদ্ধে আমরা একসঙ্গে আন্দোলন করলাম। বিএনপি, আওয়ামী লীগ জাময়াত এক সঙ্গে আমরা আন্দোলন করলাম। আমাদের সাথে বৈঠকও করল। লিয়াজোঁ কমিটির বৈঠকও হলো, তখনও তো আমরা যুদ্ধাপরাধী ছিলাম না। এরপরে বিএনপি যখন ৯১ সালে ক্ষমতায় আসলো, কেয়ারটেকার সিস্টেমে নির্বাচন হওয়ার কারণেই বিএনপি ক্ষমতায় আসলো। এরশাদের সময় যদি এরশাদের আন্ডারে ইলেকশন হতো তো এরশাদই ক্ষমতায় আসতো। তো এই সিস্টেমটাকে, কেয়ারটেকার সিস্টেমটাকে শাসনতন্ত্রে অন্তরভুক্ত করার জন্য আমরা দাবি জানালাম। বিএনপি সরকার এটা করতে রাজী হলো না। বিএনপি গভর্নমেন্ট কিন্তু আমাদের সমর্থনেই গভর্নমেন্ট ফরমড করতে পেরেছে। তাদের পুরা মেজরিটি ছিল না। এ্যাবসুলেট মেজরিটি ছিল না। তারা কিছুতেই এটা কনস্টিটিউশনের অন্তর্ভুক্ত করতে রাজী হলো না। তখন মাগুরা জেলার মোহাম্মদপুরের আওয়ামী লীগের একটা আসন উপনির্বাচনে বিএনপি দখল করলো। আওয়ামী লীগকে পাস করতে দিলো না। তখন আওয়ামী লীগ তাদের বিরুদ্ধে ক্ষিপ্ত হয়ে এসেম্বলী বয়কট করলো। আর কেয়ারটেকার সরকারের দাবিতে আন্দোলন শুরু করলো। আর এই ইস্যুটাতো আমাদের। আমরাই তো কেয়ারটেকার সিস্টেমটা সাজেস্ট করেছি। তা আমরা তো এ ইস্যু নিয়ে চুপ করে থাকতে পারি না। আমরা আওয়ামী লীগের সঙ্গে মিলে এই আন্দোলনে শরীক হলাম। ইস্যুটা আমাদের সেই জন্য আমাদের চুপ করে থাকাটা স্বাভাবিক ছিল না। তখনও আমাদেরকে যুদ্ধাপরাধী বলা হয়নি। এই প্রশ্নের জবাব আমি তালাশ করে এক জায়গায় পেয়েছি। আপনারা একথা তাদের জিজ্ঞেস করেছেন কিনা জানি না। আপনাদের জিজ্ঞেস করা উচিত তাদেরকে। যে তারা ২০০১ সালের নির্বাচনের আগে কখনও যুদ্ধাপরাধী বলেনি কেন? পরে এরা যুদ্ধাপরাধী বলা শুরু করলেন কেন? সেক্টর কমান্ডাররা এর আগে কোনদিন এই অভিযোগ করেন নাই।

আমি তালাশ করে পেলাম এ প্রশ্নের জবাব যে, ২০০১ সালে যে নির্বাচন হলো, জাতীয় সংসদ নির্বাচন, ঐ নির্বাচনে বিএনপি-জামায়াত এক জোট হয়ে নির্বাচন করেছে। বিএনপি-জামায়াত-জাতীয় পার্টি ও ইসলামী ঐক্যজোট। সেই ইলেকশনে জামায়াতে ইসলামী আর ইসলামী ঐক্য মিলে ৫০টা আসনও প্রতিযোগিতা করে নাই। ৫০-এর কমই ছিল। ৩শ আসনের মধ্যে আড়াইশ আসনেই এই দুই ইসলামী পার্টির পক্ষ থেকে কোন ইলেকশন করা হয়নি। সেখানে আওয়ামী লীগ আর বিএনপি। ঐ সব আসনে যে ইসলামী ভোটগুলো ছিল। আমাদের সমর্থক ছিল যারা, তাদের ভোটগুলো সব বিএনপি পেয়েছে। দেখা গেল যে, ভোট আওয়ামী লীগ-বিএনপি সমান সমান। ফোরটি পার্সেন্ট, ফোরটি পার্সেন্ট। বিএনপি সামান্য কিছু বেশি ভোট পেয়েছে ফোরটি পার্সেন্টের। কিন্তু ওয়ান পার্সেন্ট বেশিও পায়নি। অথচ আসন সংখ্যার দিক আওয়ামী লীগ পেল ৫৮টি এবং বিএনপি ১শ' ৯৭টি। সমান সমান ভোট পাওয়া সত্ত্বেও এত বড় পার্থক্য কেন হল। এ পার্থক্য হয়েছে বিএনপি ইসলামী ভোটগুলো একতরফা পেয়েছে। এরপরে দেখা গেল বিএনপি জামায়াত এক হয়ে গেলে আওয়ামী লীগ ফেল করে। যেমন চট্টগ্রাম মেয়র নির্বাচন হল, জামায়াতের প্রার্থী ছিল। বেগম জিয়া রিকোয়েস্ট করার কারণে জামায়াতে ইসলামী উইথড্র করলো, আর এক লক্ষ দশ হাজার ভোট বেশি পেয়ে বিএনপি কেন্ডিডেট পাস করলো।

আপনারা সাংবাদিক, সাংবাদিক ময়দানেও বিএনপি জামায়াত এক হলে তারা মেজরিটি হয়ে যায়। সাংবাদিক সমিতিও তো বিভক্ত হয়ে গেছে এই কারণে। সুপ্রিম কোর্ট বার এসোসিয়েশনে গত দুইটা ইলেকশনে জামায়াত-বিএনপি এক হয়ে গেল আর আওয়ামী লীগ ফেল করলো। এরকমভাবে বার এসোসিয়েশনগুলোতে, ইউনিভার্সিটি শিক্ষক সমিতি নির্বাচনে এ ঘটনা ঘটলো। আওয়ামী লীগ দেখলো যে, বিএনপি এবং জামায়াত এক হলেই আওয়ামী লীগ পাস করতে পারে না। সেজন্য জামায়াতকে রাজনীতি থেকে উৎক্ষাত করতে হবে। যাতে জামায়াত বিএনপির সঙ্গে যোগ দিয়ে তাদের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে না পারে। এটাই একমাত্র কারণ যে, জামায়াতে ইসলামীকে নেতৃত্বহীন করতে হবে। রাজনীতির ময়দানে তারা যাতে ভূমিকা রাখতে না পারে। সে ব্যবস্থা করতে হবে। এই কারণেই যুদ্ধাপরাধী গালিটা ২০০১ সালের নির্বাচনের পর থেকে চালু হয়েছে এবং পাকিস্তানী আসল যুদ্ধাপরাধী যারা তাদেরকে বিচারের জন্য যে আইন করা হয়েছিল সে আইনটি আমাদের বিরুদ্ধে বিচারে প্রয়োগ করতে শুরু করেছে।" Extract from Golam Azam's TV interview.

There we have it. The reasons behind Awamis killing intention of Jamat leaders. May Awami go out from BD with wrath of Allah.
 
. .
@ In this manner, the supporters of Awami Leaque killed atleast 19,000 thousand political leaders of Muslim Leaque, Jammat-e- Islami, Nizam-i-Islami, Pakistan Democratic Party(Nurul Amin), Convention Muslim Leaque, Council Muslim Leaque, Qayyumi Muslim Leaque. It includes Razakars, Al Sams, Al Badre, muslim intellectuals, Pir, Fakir, Ulema mashak. Infact they wanted to completely eliminate the true muslim people and wanted to make a true secular state. This figure does not include the other killing of left oriented political leaders like Seraj Sikdar and members of JSD.
Your Pakistani troops and their local colaborators acted to eliminate all those who spoke Bangla, Muslims or Hindus. Why? Because Bangalis were a nuisance, they wanted a fair share of the country's wealth. In the end this reactionery collaborator Razakaar group lost the war. What is wrong if they were executed for making heineous crimes against humanity? Why are you talking here to support all those razaakars who supploied girls to their Punjabi masters. Stop it!
 
.
.
Helicopter service launched Dhaka-Khulna-Barisal-Faridpur by Sikorsky S-61N(1963)

50bq1.jpg


once There was a helicopter service in this country !!!!!!!!!! thats very new too me !!!
 
.
Helicopter service launched Dhaka-Khulna-Barisal-Faridpur by Sikorsky S-61N(1963)

50bq1.jpg


once There was a helicopter service in this country !!!!!!!!!! thats very new too me !!!

hehehehehe, helicopter service without passenger I suppose!!! Who do you think travelled to Barisal, Faridpur in those days with a Helicopter??? LOL
 
.
Back
Top Bottom