When the protector becomes the predator
- Arifur Rahman Rabbi
- Published at 01:39 AM August 13, 2017
- Last updated at 08:06 AM August 13, 2017
Police authorities say they investigate and punish wrongdoing within the force diligently, but the numbers do not show any significant decline in police crimes
Mahmud Hossain Opu
'When people forget the incident a few days later, they are back to doing the same job. To prevent these incidents from recurring, we need exemplary punishment'
Inspector Moinul Islam, who is now attached to Chittagong Metropolitan Police (CMP) Lines, was closed after he was accused of getting drunk and physically assaulting a sub-inspector of Double Mooring police station and five employees of the Hotel Saint Martin in the city’s Agrabad area on July 4. Following the incident, CMP formed a committee to investigate the matter.
CMP Commissioner Iqbal Bahar says several allegations brought against Inspector Moinul were found true and he would advise the Police Headquarters to take action against him.
“The probe report will be sent to the headquarters and an additional inspector general of police will further investigate the incident,” he told the Dhaka Tribune.
Meanwhile, officials of Khalishpur police station in Khulna are accused of gouging out the eyes of a detainee for not paying a bribe. The detainee, Shahjalal, is currently undergoing treatment at Dhaka Medical College Hospital. The station refutes the allegation, saying that a mob in Khulna city did this to the man when he was caught hijacking. OC Nasim Khan says police merely arrived in time and rescued the man.
“Ten minutes late and we would have found him dead,” he says.
Thousands of allegations of crime and indiscipline are filed against police personnel every year, both in the courts and within the department.
We have always said that structural changes in police are needed, especially at the station level where there is a massive workload on policemen. For this reason, they need internal training on behaviour
and job responsibility
A scrutiny of the numbers provided by Police Headquarters shows that the conviction rate in criminal cases against police are low, however a large number of departmental actions are taken against errant police officials.
Police authorities say they investigate and punish wrongdoing within the force diligently and this has increased accountability in the force. However, the numbers do not show any significant decline.
According to the Police Headquarters, 721 criminal cases were filed against 798 police members in the last five years. The number of cases has remained almost the same in these five years. In 2016, 128 cases were filed and in 2012, it was 129.
A majority of the cases are filed against police officials of ranks between constable and sub-inspector.
Another statistics shows that the police have taken 67,039 disciplinary actions against their errant members. About 4-7% of these are major punishments, which include forced retirement and dismissal.
In total, 517 people have been fired and 36 sent to forced retirement in five years.
The rest were minor punishments, such as suspension, demotion, salary cuts, reproof notices and transfers.
However, year-to-year figures show that departmental cases have not declined either. The number of punishments were the highest in 2014 at 15,297 and lowest in 2015 at 11,167. In 2016, it went up again to 13,503.
The police force currently has about 180,000 members, which means on any given year, 6-8% of the force is facing some kind of disciplinary action.
Inspector General of Police (IGP) AKM Shahidul Haque has said on many occasions that the authorities do not make light of any allegations against any police member, and the entire force cannot be held responsible for its deviant members.
The IGP has also spoken out on many occasions against use of excessive force or violence by police and said that such behaviour will not be tolerated.
Human rights activist Nur Khan, a former executive director of Ain o Salish Kendra (ASK), told the Dhaka Tribune that police professionalism and chain of command breaks down when police are used for political gains.
“This is what leads to selfishness and the moment when police stop being the servant of the people and become the oppressor,” he said.
“To rid ourselves of this plague, we need to be able to exercise what little provision there is. Police need to ensure that there is an internal monitoring agency to scrutinise complaints against them. The investigation should also involve magistrates,” the activist said.
He also suggested that a permanent commission be set up in this regard.
“They will look into the serious allegations against police and provide the government with necessary advice. This should prevent a lot of the illicit activities and misuse of power by police,” he said.
Human rights activist Alina Khan believes police’s internal actions are merely eyewash.
“When people forget the incident a few days later, they are back to doing the same job. To prevent these incidents from recurring, we need exemplary punishment,” she said.
The crimes persist because police members put their personal interests first and do not have a sense of belonging in the institution, she said.
“They do not love their organisation. If they did, these things would not happen,” she added.
Dr Jia Rahman, professor of criminology at Dhaka University, says that economic transformation of the society has created many opportunities to engage in crime.
“Under these circumstances, if police do not undergo massive reform, people will not get necessary service from them,” he said.
“We have always said that structural changes in police are needed, especially at the station level where there is a massive workload on policemen. For this reason, they need internal training on behaviour and job responsibility,” he said.
Although police have transparency, it is not enough, he said. He also urged the public to protest police crimes and play a more important role in the media.
Sahely Ferdous, assistant inspector general (media and publication) of the Police Headquarters told the Dhaka Tribune: “When we get any allegation against the police, first we investigate it. If we find any authenticity to the claims, we take action against them.”
Police also undertake criminal prosecutions against serious offenders, she added.
http://www.dhakatribune.com/bangladesh/2017/08/13/unruly-officials-still-problem-police/
I am Prime Ministers relative, I will do whatever I can, I need commission only: OC, Companigang, Sylhet
আমি প্রধানমন্ত্রীর আত্মীয়, যা খুশি তাই করেন, শুধু আমার কমিশন চাই- ওসি কোম্পানিগঞ্জ সিলেট
আগস্ট ৭, ২০১৭, ৫:০০ অপরাহ্ণ
মাহবুব আলম জীবন চৌধুরী (সিলেট): এক ক্ষমতাধর ওসি সিলেট কোম্পানিগঞ্জ থানার আলতাফ হোসেন, তিনি যোগদানের পর থেকেই মাদকসহ সকল অন্যায় আর সন্ত্রাসের জনপদে পরিনত করেছে কোম্পানিগঞ্জ।শুধু কি এই ওসি আলতাফ হোসেন হাইকোটের নিষেধ আমান্য করে অবৈধ বোমা মেশিন চালিয়ে যাচ্ছে যা ভোলাগঞ্জের ধলাই নদীতে অবাধে চলছে দিন রাত।
প্রতি বোমা মেশিন থেকে ১০,০০০ ( দশহাজার টাকা) মাসিক মাসোহারা করে কমিশন তার। প্রায় ৫০ শত’র অধিক বোমার মেশিন থেকে চলছে তার অবাধ উৎকোচ বানিজ্য। যে বোমা মেশিন দিয়ে মাটির প্রায় ৪০০/৫০০ ফুট গভীর থেকে পাথর তোলা হয় প্রতিনিয়ত। যার ফলে মাটির ভূগর্ভের ক্ষয় সহ বয়ে আনবে পরিবেশে মারাক্তক বিপর্যয়।
এবং এই পাথর উত্তোলনের ফলে শত শত মানুষের বাড়ী-ঘর ভেঙে অসহায় মানুষ এখন ভীটা হারিয়ে পথে পথে চোখের জল ফেলছে। লোক দেখানো মাঝে মধ্যে অভিযান পরিচালনা করা হলেও আবার সব কিছুই চালু হয় স্বভাবিক। কেউ কোন প্রতিবাদ করলে ওসি নিজেই বলে আমি যতদিন আছি আমার মতই চলবে, কেউ কিছু করতে পারবেনা আমার।
আমি প্রধানমন্ত্রীর আত্মীয় আপনারা যা ইচ্ছা তা করতে পারেন, শুধু আমার কমিশন চাই! কোনো অভিযোগ করে কেউ আমাকে কিছুই করতে পারবে না, এস পি, ডিসি, ডিআইজিও আমাকে বস মানে প্রয়োজনে ওদের সরিয়ে দেবো!
মাদক, মদ, ইয়াবা, গাঁজা,ফেনসিডিল, ভারতীয় বেড়ী, এগুলো আসুক চলুক, দেশের টাকা হবে, শুধু আমাকে একটু কমিশন বাড়িয়ে দেন। তবে একটু সাবধান বিজিপি (বর্ডার গার্ড) শুধু যেন না দেখে। এই হলো সিলেটের কোম্পানিগঞ্জ থানার কর্তা ওসি আলতাফ সাহেবের কীর্তি!
কোম্পানিগঞ্জ থানার ওসির এই বেপরোয়া শক্তিতে মাদক ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটের দপটে এলাকার জনগণ এখন ভীতু প্রজা হয়ে বসবাস করছেন। কেউ কোন প্রতিবাদ করলে আক্রমণের স্বীকার হন মাদক ব্যাবসায়ী ও তাদের সহযোগিদের দ্বারা। এর উদাহরণ সাপ্তাহিক যুগ যুগান্তরের সিলেট প্রতিনিধি মাহবুব আলম জীবন মাদকের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়ায় তার পিতাকে হত্যার উদ্দেশ্য। যিনি এখন আক্রমণের স্বীকার হয়ে সিলেট উসমানি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। এবং তাদের চাষের জমি দখল করে নিয়েছে মাদক ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট।
আরও অনেক অভিযোগে অভিযুক্ত, তার বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে, তবুও কেউ কিছুই করতে পারবে না, আর থানায় মামলা করতে গেলে ত কথাই নেই, উনি নিজেই বলেন বাটার জুতার রেট, থানার ইটেও পর্যন্ত জানে। বাটার জুতার রেট, থানার দেয়ালও বলে এবার ওসি বাটার জুতার রেট, থানার সকল ষ্টাফরা তার দাম্ভিকতা আর হুমকির কছে বোবা!
শুধু চোখে জল, মুখে নেই হাসি, চাকুরীর ভয়ে কেউ বলতে পারেনা, আবার সইতেও পারেনা, থানায় কেউ কোন কাজে আসলে সকল কর্মের রেট বাটার জুতার মত দেওয়া হয়। দারোগারা ভিকটিমকে বলে- যে ভাই বাটার জুতার রেট, আমি কি করবো, ওসিকে প্রতি মামলায় এজাহার বাবত– ৩০/৪০ হাজার টাকা দিতেই হয়।
মামলা করলে আমাকে ঐ টাকা দিবা নাহলে কোন কাজ হবেনা। এ রকম বহু ঘটনা আছে কোর্ট থেকে অর্ডার আসলেও তিনি তার তোয়াক্কা না করে যেটা খুশি সেটাই করেন।
থানার সকল দারোগারা নিরব থাকে কোন প্রকার অভিযোগ নিয়ে এলেই বলে আমরা কিছু জানিনা সব কিছু ওসি জানে।
তার খামখেয়ালি ও ক্ষমতার দাপটে অনেক দারেগা নিজের ইচ্ছায় চলে যেতে বাধ্য হয় এবং বলে এরকম বাটার জুতার রেট ওসি আমাদের বাবাও মনে হয় দেখে নাই। বিচার নেই এই বাংলায়, শুধু আইন আছে এমনটাই আক্ষেপের শুরে বলন থানার দারোগারা।
এই এলাকার জনমানুষেরর দাবী এই ওসি আলতাফ কে তার অপকর্মের জন্য বিচারেরর আওতায় আনা হোক।
http://www.sokalersongbad.com/31282-2/