What's new

No more Hilsa fishing from Sunday night

. .
Blessed be its gaze
Glorious its upstream hike
Noble its life




And a nice masala fry its fate


You are pure evil @Śakra for tempting me on these


Our Fish, which art in the sea,
Hallowed be thy Name;
Thy kingdom come;
Thy will be done
in earth, as it is in heaven:
Give us this day our daily bread;
And forgive us our trespasses,
as we forgive them that trespass against us;
And lead us not into temptation,
But deliver us from evil
Amen
 
.
Our Fish, which art in the sea,
Hallowed be thy Name;
Thy kingdom come;
Thy will be done
in earth, as it is in heaven:
Give us this day our daily bread;
And forgive us our trespasses,
as we forgive them that trespass against us;
And lead us not into temptation,
But deliver us from evil
Amen

Beautiful......

Let Hilsa roam free like the spirit of our souls.
Let it challenge our intellect of that of our existence.



Let it also be affordable preferably prepared on wood with sea salt and pepper with a hint of lemon.

So let it be written. So let it be done.
 
.
Beautiful......

Let Hilsa roam free like the spirit of our souls.
Let it challenge our intellect of that of our existence.



Let it also be affordable preferably prepared on wood with sea salt and pepper with a hint of lemon.

So let it be written. So let it be done.

2kmJJ61.gif


The creator, the sustainer, and the destroyer: Hilsa the original trimurti
 
.
2kmJJ61.gif


The creator, the sustainer, and the destroyer: Hilsa the original trimurti

At this rate we would create a new religion somewhere. Hilsaism.

If any animal is getting one. It should be Donkeys.

And say no to Kualism as well.... Hipsters on ecstasy
 
. . . .
Ok seriously... Sakra, are you that bodybuilding instagram chick?
 
. .
That some trolling by @Śakra & @El Sidd !!!
Indian & Burmese looting Fish from Bangladeshi Coastline
বাংলাদেশের উপকূলে ইলিশ ধরছে মিয়ানমার আর ভারতীয় জেলেরা
257391_161 (1).jpg

গোলাম কিবরিয়া, বরগুনা
০৫ অক্টোবর ২০১৭,বৃহস্পতিবার
উপকূলীয় বরগুনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, পিরোজপুর, ভোলারসহ দক্ষিণাঞ্চলের অধিকাংশ মানুষ গভীর সমুদ্রে গিয়ে ইলিশসহ সামুদ্রিক নানা প্রজাতির মাছ শিকার করে তাদের জীবিকা নির্বাহ করে থাকে। অন্যদিকে সরকারও রাজস্ব আয় করছেন বিপুল পরিমাণে। পরোক্ষভাবে এ পেশার সাথে জড়িয়ে রয়েছে কয়েক হাজার মানুষের জীবন-জীবিকা। পাশাপাশি এ পেশা থেকে উপার্জন হচ্ছে বৈদেশিক মুদ্রা। কিন্তু চলতি বছর ইলিশ মৌসুমের শুরুতে ধরা না দিলেও মৌসুমের শেষ ভাগে এসে জেলেদের জালে ধরা দেয় ইলিশ। আকারে বড় না হলেও প্রচুর মাছ ধরা পড়ায় হাসি ছিল জেলেসহ মৎস্য সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদের মুখে।

কিন্তু সে হাসি ম্লান হয়ে গেছে ইলিশ প্রজনন মৌসুমের অবরোধে। মা ইলিশের সঠিক ও নিরাপদ প্রজননের জন্য ১ অক্টোবর থেকে ২২ দিন ইলিশ ধরার উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে সরকার। নিষেধাজ্ঞার এ সময়ে জেলেরা শিকার করতে পারবে না ইলিশ। এ সুযোগে বাংলাদেশের বঙ্গোবসাগরের পানিসীমায় প্রবেশ করে নির্বিঘ্নে মা ইলিশ শিকার করছে ভারতীয় জেলেরা। এমন অভিযোগ ভুক্তভোগী বাংলাদেশী জেলেদের।

জেলে হানিফ মোল্লা জানান, জেলেদের জালে যেসব ইলিশ ধরা পড়ছে তার বেশির ভাগই মাছের ডিমে পরিপক্কতা আসেনি। এখনো এসব ইলিশ ডিম ছাড়ার জন্য উপযুক্ত হয়ে ওঠেনি।

মাঝি বশির মিয়া একই কথা জানিয়ে বলেন, মৎস্য অবরোধের সুফল আমরাই ভোগ করছি। বিগত বছর থেকে প্রচুর মাছ ধরা পড়েছে। এব ছর মৌসুমের শেষে এসে বিগত বছরের চেয়ে বেশি ইলিশ ধরা পরেছে। তিনি আরো বলেন, আমরা এ সময় মাছ ধরা বন্ধ রাখলেও ভারতীয় জেলেরা বন্ধ করেনি মাছ ধরা, তারা মা ইলিশসহ সকল প্রকার মাছ ধরে নিয়ে যায়। তাদের মাছ ধরা বন্ধে সরকারের উদ্যোগ নেয়া উচিৎ।

বরগুনা জেলা মৎস্যজীবী ট্রলার মালিক সমিতির সভাপতি গোলাম মোস্তাফা চৌধুরী জানান, মৎস্য গবেষকরা আশ্বিন মাসের মধু পূর্ণিমার আগের তিন দিন থেকে পরবর্তী ১৫ দিন মা ইলিশের সর্বোচ্চ প্রজননকাল চিহ্নিত করেছেন। তাই এ বছরই প্রথম ১১ দিনের পরিবর্তে ইলিশ শিকারে নিষেধাজ্ঞার সময়সীমা ২২ দিন নির্ধারণ করা হয়েছে। শুধু আহরণই নয়, ইলিশ সংরক্ষণ, পরিবহন ও বিপণনও এ সময় নিষিদ্ধ করা হয়েছে।

তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করে আরো বলেন, ইলিশ শিকারে সরকারি নিষেধাজ্ঞা বাংলাদেশী জেলেরা মানলেও মিয়ানমার ও ভারতীয় জেলেরা এসব নিষেধাজ্ঞাকে বৃদ্ধাঙ্গুলী দেখিয়ে বাংলাদেশের পানিসীমায় অবৈধ অনুপ্রবেশ করে নির্বিঘ্নে মাছ শিকার করে যাচ্ছে। এতে প্রজনন মৌসুমে মা ইলিশ সংরক্ষণ ও প্রজননে বাংলাদেশ সরকারের উদ্দেশ্য ভণ্ডুল হয়ে যাচ্ছে।

ইলিশের প্রজনন মৌসুমে সরকারের নেয়া পদক্ষেপে প্রতি বছরেই বৃদ্ধি পাচ্ছে জাতীয় সম্পদ রুপালী ইলিশের উৎপাদন। ফলে এ পদক্ষেপকে সমর্থন করে ইলিশ ধরা থেকে বিরত থাকছে জেলেরা।
কিন্ত জেলেসহ সংশ্লিস্ট ব্যবসায়ীদের অভিযোগ, ইলিশের প্রজনন মৌসুম পাল্টে গেলেও মৎস্য অধিদপ্তর নিষেধাজ্ঞার সময় পাল্টায়নি। আর জেলেদের সাথে সমন্বয় না করে যে অবরোধ আরোপ করা হয়েছে, তার প্রকৃত সুফল পাওয়া নিয়ে রয়েছে শংকা। এমন দাবী উপকূলীয় এলাকার জেলে ও ব্যবসায়ীদের। পাশাপাশি এ সময়ের প্রণোদনা বৃদ্ধিসহ পার্শ্ববর্তী ভারতের জেলেদের মাছ ধরা বন্ধে কঠোর নজর দারি না থাকা নিয়ে জেলেদের মধ্যে রয়েছে ক্ষোভ।

বরগুনা জেলা মৎস্যজীবী ট্রলার শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি আব্দুল মান্নান মাঝি বলেন, একের পর এক প্রাকৃতিক দুর্যোগের পাশাপাশি বছরের জলদস্যু সমস্যা তো রয়েছেই। তার উপরে কয়েক বছর ধরে শুরু হয়েছে ভিনদেশি ট্রলি ও ট্রলারের অত্যাচার। এত সমস্যার বেড়াজালে দেশীয় জেলেরা আর কুলিয়ে উঠতে পারছে না। শুধু ইলিশ প্রজনন মৌসুমেই নয়, বছর জুড়েই বঙ্গোপসাগরের বাংলাদেশ সীমানায় চলে এসব বিদেশি ট্রলারের রাজত্ব।

এবিষয়ে বরগুনা জেলা মৎস্য কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) মো. ওয়াহেদুজ্জামান নয়াদিগন্তকে বলেন, ভারতীয় জেলেদের আগ্রাসনের বিষয়টি নিয়ে এর আগেও জেলার মৎস্যজীবী ট্রলার মালিক ও শ্রমিকরা একাধিকবার মানববন্ধন ও সমাবেশ করেছেন। ইতোমধ্যে সরকার জরুরি বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছেন। যার ফলে সমুদ্রে নৌ-বাহিনী ও কোস্ট গার্ড নজরদারি জোরদার করা হয়েছে।

ভোলায় ইলিশ শিকার করায় ১৭ জেলের জেল-জরিমানা
সাহাদাত শাহিন, ভোলা
ভোলার নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে মেঘনা-তেঁতুলিয়া নদীতে ইলিশ শিকার করায় মৎস্য বিভাগ, কোস্টগার্ড ও পুলিশের টিম পৃথক অভিযান চালিয়ে ৮ ট্রলার, ১৭ হাজার মিটার কারেন্ট জাল ও ৬০ কেজি মা ইলিশসহ ১৭ জেলেকে আটক করেছে। পরে আটককৃত জেলেদের ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে বিভিন্ন মেয়াদে জেল-জরিমানা করা হয়। এবং জব্দকৃত জাল আগুনে পুড়িয়ে বিনষ্ট করা হয়েছে। এছাড়াও জব্দকৃত ইলিশ বিভিন্ন এতিমখানায় বিতরণ করা হয়।

ভোলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মোঃ আসাদুজ্জামান জানান, ভোলা সদরের মেঘনা-তেঁতুলিয়া নদীতে মাছ শিকার করার সময় ৫ হাজার মিটার কারেন্ট জালসহ ১৩ জেলেকে আটক করা হয়। পরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে তাদের বিভিন্ন মেয়াদে সাজা প্রদান করা হয়।

এছাড়াও দৌলতখান উপজেলার মেঘনা নদীতে মাছ শিকার করার সময় ৩ হাজার মিটার কারেন্ট জাল, ২০ কেজি মা ইলিশসহ ৩ জেলেকে আটক করা হয়। তাদের ভ্রাম্যমান আদালতের মাধ্যমে ২ জনকে ১৮ দিনের জেল ও ১ জনকে ১ হাজার টাকা জড়িমানা করা হয়। ও তজুমদ্দিন উপজেলার মেঘনা নদী থেকে ১ জেলেকে আটক করা হয়। ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে তাকে ১ বছরের কারাদণ্ড প্রদান করা হয়। এবং বোরহানউদ্দিন ও লালমোহন উপজেলার মেঘনা ও তেঁতুলিয়া নদীতে অভিযান চালিয়ে ৮ টি ট্রলার ৯ হাজার মিটার কারেন্ট জাল ও ৩০ কেজি মা ইলিশ জব্দ করা হয়।

ভোলা সদর সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মোঃ আসাদুজ্জামান জানায়, আমরা ৫ দিনে ৪২ টি মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে ৯০ টি অভিযান পরিচালনা করে ১ লক্ষ ৭৭৫ মিটার কারেন্ট জাল জব্দ করেছি। মামলা হয়েছে ২৪ টি, জরিমানা আদায় করা হয়েছে ১ লক্ষ ৪২ হাজার টাকা। জেল হয়েছে ৫২ জনের। ৫ দিন পর্যন্ত অভিযান সফল হয়েছে বলে তিনি দাবি করেন।
http://m.dailynayadiganta.com/detail/news/257391
 
.
Back
Top Bottom