What's new

Massive corruption surfaced at Rooppur Nuclear Powerplant Project

Black_cats

ELITE MEMBER
Joined
Dec 31, 2010
Messages
10,031
Reaction score
-5
Large amount of money has been spent on buying furniture and utensils lifting it to the apartment. The cost of lifting at least 50 products, including washing machine, has been shown to be about half of the purchase price, 75 percent in some at the constructed building for accommodating the governments employees in this important government project.

In a report of the country's transformation, the accounts of the unusual expenditure of the Ruppur Nuclear Power Plant project were published.

It was shown in the report that about three thousand taka was spent on taking an electric kettle weighing like a kilo to the flat from bottom. Almost equal amount of money spent on every electric iron that is used for ironing clothes.

To deliver the electric stove to the flat which cost 8000 taka to buy they have shown
expenses more than 6500 taka. The cost for lifting each pillow is shown around 1000 taka. The cost is shown around 30000 taka for lifting a washing machine.

Not only in lifting to the building, but also in the case of furniture purchase, unusual expenditure is shown. Each bed sheet has been bought at 5,986 taka. As a result, the cost of buying 330 sheets is 19 lakh 75 thousand 380 taka. In the case of 330 pillows, near expenditure has been shown. For the cleaning of clothes, each of the 110 washing machines has been bought at Tk 1 lakh 36 thousand. Each of the 110 TVs has been purchased at Tk 86,660 and the cabinet to keep the TVs has been purchased at TK 52,378 each.

This has been done by Public Works Department.

Can someone please translate the rest?

আপডেট
১৬-০৫-২০১৯, ২০:০০
৫ হাজার টাকার এক বালিশ ফ্ল্যাটে তুলতে খরচ ৭৬০ টাকা!
ruppur-158532.jpg

আসবাবপত্র ও ব্যবহার্য জিনিসপত্র কেনা ও ফ্ল্যাটে তুলতে বিপুল অর্থ ব্যয় হয়েছে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র প্রকল্পে। সরকারের গুরুত্বপূর্ণ এই প্রকল্পের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের থাকার জন্য নির্মিত ভবনে ওয়াশিং মেশিনসহ অন্তত ৫০টি পণ্য ওঠাতে খরচ দেখানো হয়েছে ক্রয়মূল্যের প্রায় অর্ধেক, কোনো কোনোটিতে ৭৫ শতাংশ।

দেশ রূপান্তরের একটি প্রতিবেদনে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র প্রকল্পের নথিপত্র ঘেঁটে অস্বাভাবিক অর্থ ব্যয়ের এ হিসাব তুলে ধরা হয়।

ওই প্রতিবেদনে দেখানো হয়, এক কেজির মতো ওজনের একটি বৈদ্যুতিক কেটলি নিচ থেকে ফ্ল্যাটে তুলতে খরচ হয়েছে প্রায় তিন হাজার টাকা। জামা-কাপড় ইস্ত্রি করার কাজে ব্যবহৃত প্রতিটি ইলেক্ট্রিক আয়রন ওপরে তুলতেও খরচ হয়েছে প্রায় সমপরিমাণ টাকা।

প্রায় আট হাজার টাকা করে কেনা প্রতিটি বৈদ্যুতিক চুলা ফ্ল্যাটে পৌঁছে দিতে খরচ দেখানো হয়েছে সাড়ে ছয় হাজার টাকার বেশি। প্রতিটি শোবার বালিশ ভবনে ওঠাতে খরচ দেখানো হয়েছে প্রায় এক হাজার টাকা করে। আর একেকটি ওয়াশিং মেশিন ওঠাতে খরচ দেখানো হয়েছে ৩০ হাজার টাকারও বেশি।

কেবল ভবনে ওঠানোর ক্ষেত্রেই নয়, আসবাবপত্র কেনার ক্ষেত্রেও অস্বাভাবিক অর্থ ব্যয় দেখানো হয়েছে। প্রতিটি বিছানার চাদর কেনা হয়েছে ৫ হাজার ৯৮৬ টাকা করে। এ হিসাবে ৩৩০টি চাদর কিনতে খরচ হয়েছে ১৯ লাখ ৭৫ হাজার ৩৮০ টাকা। ৩৩০টি বালিশের ক্ষেত্রেও দেখানো হয়েছে কাছাকাছি ব্যয়। কাপড় পরিষ্কারের জন্য ১১০টি ওয়াশিং মেশিনের প্রত্যেকটি কেনা হয়েছে ১ লাখ ৩৬ হাজার ১১২ টাকা করে। ১১০টি টেলিভিশনের প্রত্যেকটি কেনা হয়েছে ৮৬ হাজার ৯৬০ টাকায় এবং সেগুলো রাখার জন্য টেলিভিশন কেবিনেট কেনা হয়েছে ৫২ হাজার ৩৭৮ টাকা করে।

সরকারি টাকায় এমন আকাশছোঁয়া দামে এসব আসবাবপত্র কেনার পর তা ভবনের বিভিন্ন ফ্ল্যাটে তুলতে অস্বাভাবিক হারে অর্থ ব্যয় হয়েছে। এ ঘটনা ঘটিয়েছেন গণপূর্ত অধিদপ্তরের পাবনা পূর্ত বিভাগের কর্মকর্তারা।


সংশ্লিষ্টরা জানান, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র প্রকল্পের আওতায় মূল প্রকল্প এলাকার বাইরে তৈরি হয়েছে গ্রিনসিটি আবাসন পল্লী। সেখানে বিদ্যুৎকেন্দ্রে কর্মরত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের থাকার জন্য এগারোটি ২০তলা এবং আটটি ১৬ তলা ভবন নির্মাণ করা হচ্ছে।

এরইমধ্যে আটটি ২০ তলা ও একটি ১৬ তলা ভবনের নির্মাণ সম্পন্ন হয়েছে। প্রতিটি ২০ তলা ভবনে ১১০টি ও ১৬ তলা ভবনে ৮৬টি ফ্ল্যাট থাকবে। নির্মাণ সম্পন্ন হওয়া নয়টি ভবনের ৯৬৬টি ফ্ল্যাটের জন্য আসবাবপত্র কেনা শেষ হয়েছে। এর মধ্যে একটি ২০ তলা ভবনের ১১০টি ফ্ল্যাটের আসবাবপত্র কেনা ও তা ভবনে ওঠাতে সব মিলে ব্যয় হয়েছে ২৫ কোটি ৬৯ লাখ ৯২ হাজার ২৯২ টাকা।

২০ তলা ওই ভবনটির প্রতিটি ফ্ল্যাটের জন্য প্রতিটি বালিশ কেনা হয়েছে ৫ হাজার ৯৫৭ টাকা করে, ফ্ল্যাটে ওঠাতে খরচ দেখানো হয়েছে ৭৬০ টাকা। ৯৪ হাজার ২৫০ টাকা করে কেনা প্রতিটি রেফ্রিজারেটর ওপরে ওঠাতে ব্যয় দেখানো হয়েছে ১২ হাজার ৫২১ টাকা। একেকটি ওয়াশিং মেশিন কেনা হয়েছে ১ লাখ ৫ হাজার টাকা দরে, ফ্ল্যাটে ওঠাতে খরচ দেখানো হয়েছে ৩০ হাজার ৪১৯ টাকা করে। একেকটি ড্রেসিং টেবিল কেনা হয়েছে ২১ হাজার ২১৫ টাকায়, আর ওঠাতে খরচ দেখানো হয়েছে ৮ হাজার ৯১০ টাকা করে। ৫ হাজার ৩১৩ টাকা দরে একেকটি ইলেক্ট্রিক কেটলি কেনার পর তা ভবনে ওঠানো হয়েছে ২ হাজার ৯৪৫ টাকায়। এছাড়া রুম পরিষ্কার করার মেশিন কিনতে ব্যয় দেখানো হয়েছে ১২ হাজার ১৮ টাকা, ভবনে ওঠাতে খরচ দেখানো হয়েছে ছয় হাজার ৬৫০ টাকা।

প্রকল্পের আসবাবপত্র কেনার নথিপত্র পর্যালোচনায় আরও দেখা যায়, ২০ তলা ওই ভবনের ১১০টি ফ্ল্যাটের জন্য ৮৬ হাজার ৯৭০ টাকা দরে ১১০টি টেলিভিশন কেনা হয়েছে ৯৫ লাখ ৬৬ হাজার টাকায়। টেলিভিশনগুলো ফ্ল্যাটে ওঠাতে খরচ দেখানো হয়েছে ৮ লাখ ৪০ হাজার টাকা। প্রতিটি ফ্ল্যাটের জন্য ৯৪ হাজার ২৫০ টাকা দরে মোট ১১০টি ফ্রিজ কিনতে খরচ হয়েছে এক কোটি ৩৬ লাখ সাড়ে সাত হাজার টাকা। সেগুলোর প্রত্যেকটি ভবনে তুলতে খরচ হয়েছে ১২ হাজার ৫২১ টাকা।

একইভাবে ১ লাখ ৩৬ হাজার ১১২ টাকা দরে মোট এক কোটি ৫০ লাখ টাকা ব্যয়ে কেনা ১১০টি ওয়াশিং মেশিন ফ্ল্যাটে তুলতে খরচ দেখানো হয়েছে ৩৩ লাখ ৪৬ হাজার টাকা। ৩৮ হাজার ২৭৪ টাকা দরে কেনা মাইক্রোওয়েভ ওভেন ফ্ল্যাটে পৌঁছাতে খরচ দেখানো হয়েছে ৬ হাজার ৮৪০ টাকা করে। প্রতিটি কেটলি ৫ হাজার ৩১৩ টাকা দরে কিনে ভবনে ওঠাতে খরচ দেখানো হয়েছে ২ হাজার ৯৪৫ টাকা।

প্রতিটি ফ্ল্যাটের জন্য ৪৩ হাজার ৩৫৭ টাকা দরে ১১০টি খাট কিনতে খরচ হয়েছে ৪৭ লাখ ৫৯ হাজার ২৭০ টাকা। খাটগুলোর প্রত্যেকটি ফ্ল্যাটে নিতে খরচ দেখানো হয়েছে ১০ হাজার ৭৭৩ টাকা করে। একেকটি সোফা কেনা হয়েছে ৭৪ হাজার ৫০৯ টাকায়, ভবনে ওঠাতে খরচ হয়েছে ২৪ হাজার ২৪৪ টাকা করে। ১৪ হাজার ৫৬১ টাকা দরে কেনা সেন্টার টেবিলের প্রত্যেকটি ভবনে তুলতে লেগেছে ২ হাজার ৪৮৯ টাকা।

ছয়টি চেয়ারসহ ডাইনিং টেবিলের একেকটি সেট কেনা হয়েছে এক লাখ ১৪ হাজার ৬৭৪ টাকায়, ভবনে তুলতে লেগেছে ২১ হাজার ৩৭৫ টাকা করে। ৫৯ হাজার ৮৫৮ টাকা দরে ওয়ারড্রব কিনে ভবনে ওঠাতে খরচ দেখানো হয়েছে ১৭ হাজার ৪৯৯ টাকা করে। ৩৬ হাজার ৫৭ টাকা দরে ৩৩০টি মেট্রেস ও তোশক কেনা হয়েছে মোট এক কোটি ১৯ লাখ টাকায়, যার প্রতিটি ভবনে ওঠাতে খরচ করা হয়েছে সাত হাজার ৭৫২ টাকা করে।

৫ হাজার ৯৫৭ টাকা দরে এক হাজার ৩২০টি বালিশ কেনার পর তার প্রত্যেকটি ভবনে ওঠাতে খরচ দেখানো হয়েছে ৭৬০ টাকা। ৩৩০টি বিছানার চাদরের প্রত্যেকটি ৫ হাজার ৯৮৬ টাকা দরে কিনে ভবনে ওঠাতে খরচ দেখানো হয়েছে ৯৩১ টাকা। এক লাখ ৯৪ হাজার ৬৬৯ টাকা ব্যয়ে কেনা একটি কনফারেন্স টেবিল ভবনে ওঠাতে ব্যয় করা হয়েছে ১৬ হাজার ৯১০ টাকা। এর একেকটি চেয়ার ভবনে ওঠাতে খরচ হয়েছে ৩ হাজার ৬৪৮ টাকা। ৪৫ হাজার ৭৯১ টাকা দরে কেনা মিনি কেবিনেটের প্রত্যেকটি ভবনে ওঠাতে খরচ হয়েছে ৭ হাজার ৭৫২ টাকা। ৩৩০টি বেডসাইট টেবিলের প্রত্যেকটি কিনতে খরচ করা হয়েছে ১১ হাজার ৭৫৬ টাকা। আর প্রতিটি ভবনে ওঠাতে খরচ হয়েছে ১ হাজার ৫০১ টাকা।

এছাড়া, ৩৫ হাজার ৭৫৭ টাকা করে ৩৩০টি ড্রেসিং টেবিল কিনে প্রতিটি ভবনে ওঠাতে আট হাজার ৯১১ টাকা করে ব্যয় করা হয়েছে। আয়রন টেবিল ২০ হাজার ৪৫৮ টাকা দরে কিনে প্রতিটি ওঠাতে খরচ দেখানো হয়েছে ২ হাজার ৬৭৯ টাকা। ৮ হাজার ৩১৩ টাকা দরে মিনি সেন্টার টেবিল কিনে ভবনে ওঠাতে খরচ হয়েছে ২ হাজার ১৪ টাকা করে। এছাড়া ৪০ হাজার ৮৯৩ টাকা দরে ডিভাইন কিনে প্রতিটি ফ্ল্যাটে তুলতে পাঁচ হাজার ৩৯৬ টাকা করে ব্যয় দেখানো হয়েছে। সব মিলে ২০ তলা ওই ভবনটির আসবাবপত্র কেনা ও ফ্ল্যাটে উঠাতে ব্যয় হয়েছে ২৫ কোটি ৬৯ লাখ ৯২ হাজার ২৯২ টাকা।

তবে দেশরূপান্তরের প্রতিবেদনটিতে বলা হয়, প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা দাবি করেছেন, নিয়ম মেনেই এসব কেনাকাটা করা হয়েছে।

প্রকল্পের দায়িত্বে থাকা পাবনা গণপূর্ত বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মাসুদুর রহমান বলেন, ‘আমরা গণপূর্ত অধিদপ্তরের বিধিবিধান মেনেই কাজ করে থাকি। এখানে উন্মুক্ত দরপত্র দিয়ে মালামাল কেনাসহ অন্যান্য কাজ করা হয়েছে। কোনো ধরনের অনিয়মের সুযোগ নেই। সবকিছু যাচাই-বাছাই করেই করা হয়েছে।’

গণপূর্ত অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী মো. শাহাদাত হোসেন বলেন, ‘আমি দায়িত্ব নেওয়ার আগেই এসব কাজ সম্পন্ন হয়েছে। তাই খোঁজখবর না নিয়ে কোনো মন্তব্য করতে পারছি না। যদি কোনো সমস্যা থাকে, তা তদন্ত করে দেখা হবে।’

গৃহায়ন ও গণপূর্ত সচিব মো. শহীদ উল্লা খন্দকার বলেন, ‘এ ধরনের একটি বিষয় আমাদের দৃষ্টিতে আসার পর দরদাম ও অন্যান্য বিষয়াদি দেখার জন্য কমিটি গঠন করে দিয়েছিলাম। এরপর তারা কী করেছে, তা এই মুহূর্তে বলতে পারছি না। বিষয়টি খোঁজ নিয়ে দেখা হবে।’

http://www.somoynews.tv/pages/detai...9heUlYhs-0gT8vPmh4wkPxYoHK6b6ZILVZoFYG9BJbw6I
 
.
BAL scums.... no one was expecting anything else were they....

BNP has a lot to answer for. BD lacks an effective opposition and it is no point blaming BAL.

Everyone knows BAL is a fascist one party clique that is fundamentally non democratic.

BD solely needs an alternative to the current illigitimate government.
 
. . .
However, @Homo Sapiens is happy to read this news. I remember how he was defending corruption in some other thread. Bloody bloodsucker idiot was claiming that corruption is partly responsible for the country's progress. I was dumbfounded by this position of him.

I declare him the Chief of Corruption Progression Committee @UKBengali his assistant and Noakhailla @Bilal9 the advisor for life.
 
.
At least the accounts are being published.
What counts is at least 90% of the money is being well spent.
 
.
BAL scums.... no one was expecting anything else were they....

BNP has a lot to answer for. BD lacks an effective opposition and it is no point blaming BAL.

Everyone knows BAL is a fascist one party clique that is fundamentally non democratic.

BD solely needs an alternative to the current illigitimate government.

BAL has many problems but please don't be unjust and balme them only for this kind of corruption. There has never been a single government in the history of BD that was not as corrupt. Ershad, Khaled era were same.
 
. .
BAL has many problems but please don't be unjust and balme them only for this kind of corruption. There has never been a single government in the history of BD that was not as corrupt. Ershad, Khaled era were same.

I do not only blame BAL. If BNP was in power I would castigate them equally.

However given BAL is in power and has been so for many years there is no one else that is culpable.
 
.
This should not be surprising to anybody; I am pretty darn sure some ex Biman purchasing honcho is in charge in Rooppur plant. The ridiculous amount of money Biman spent on over-invoiced repairs is mind boggling !
 
.
Further sign of corruption appeared at the Rooppur Nuclear Power Plant. Beside abnormal spending unreasonably high salary and bonuses has been allotted for the employee and officials. For example driver salary has been fixed at 91000 taka and Cook’s salary 80000 taka. No employees salary has been kept below 1 lakh taka. Plus without any explanation they asked to allot 3800 cr taka. For 9 year they have asked to allot 1 lakh 13 thousand 505 cr taka or almost 14 billion usd for this 2400 mw nuclear reactor.

Please someone translate the article:

বাংলার সময়রূপপুর প্রকল্পে রাঁধুুনির বেতন ৮০ হাজার, গাড়ি চালকের ৯৩ হাজার!
সময় সংবাদ

ruppur-158752.jpg


বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় প্রকল্প রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র। ২০১৭ সালের নভেম্বরে এর মূল নির্মাণকাজ শুরু হয়, যদিও প্রকল্পটির ব্যয় নিয়ে রয়েছে নানা প্রশ্ন।
সম্প্রতি এই প্রকল্পের আসবাবপত্র কেনা ও ফ্ল্যাটে তোলায় হরিলুটের চিত্র সংবাদমাধ্যমে উঠে আসে। এবার জানা গেল রূপপ্রকল্পের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অস্বাভাবিক বেতন-ভাতার হিসাব।
এই প্রকল্পের সব পদেই অস্বাভাবিক বেতন-ভাতা ধরা হয়েছে। বেতন ছাড়াও আরো কয়েকটি খাতে অস্বাভাবিক ব্যয় ধরে চূড়ান্ত করা হয়েছে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ (মূল পর্যায়) কাজে।
এই প্রকল্পের প্রকল্প-পরিচালকের বেতন ধরা হয়েছে চার লাখ ৯৬ হাজার টাকা। পাশাপাশি প্রকল্পের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে তিনি দায়িত্ব পালন করবেন, এজন্য আরও পাবেন দুই লাখ টাকা। সব মিলিয়ে প্রকল্প পরিচালক পাবেন ছয় লাখ ৯৬ হাজার টাকা।
এই প্রকল্পের গাড়িচালকের বেতন ৭৩ হাজার ৭০৮ টাকা, যা একজন সচিবের বেতনের কাছাকাছি। রাঁধুনি আর মালির বেতন ৬৩ হাজার ৭০৮ টাকা। একইভাবে উপ-প্রকল্প পরিচালক, অতিরিক্ত পরিচালকসহ অন্য সব পদেই অস্বাভাবিক বেতন-ভাতা ধরা হয়েছে।
এ প্রকল্প সংক্রান্ত এক লাখ ১৩ হাজার ৫০৪ কোটি টাকার একটি উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাব (ডিপিপি) জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় ওঠার কথা রয়েছে। পাস হওয়ার পর ব্যয়ের দিক থেকে এটিই হবে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় প্রকল্প, যা পদ্মাসেতু প্রকল্পের প্রায় চার গুণ।
ডিপিপি অনুযায়ী, ৩৬৯ কর্মকর্তা-কর্মচারীর বেতন ও ভাতা হিসেবে ৬৯৮ কোটি ৫৬ লাখ টাকা ব্যয় ধরা হয়েছে। এর মধ্যে বেতন ৩৬ শতাংশ এবং ভাতা ধরা হয়েছে ৬৪ শতাংশ।
সরকারি বেতন কাঠামোর গ্রেড অনুসরণ না করে ও অর্থ মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন ছাড়াই প্রকল্প পরিচালকসহ ১৬টি পর্যায়ে বেতন-ভাতা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর প্রকল্পের ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের জন্য পৃথক বেতন কাঠামো ধরা হয়েছে। এর মধ্যে প্রকল্প পরিচালক পাবেন ছয় লাখ ৯৬ হাজার টাকা বেতন, যা সচিবের বেতনের প্রায় ৯ গুণ। যদিও পরিচালককে গ্রেড-১ তথা সচিবের সমমর্যাদার কর্মকর্তা হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের উপ-প্রকল্প পরিচালক পাবেন তিন লাখ ৬৩ হাজার টাকা। তিনি প্রকল্পের স্টেশন ডিরেক্টর হিসেবেও দায়িত্ব পালন করতে পারেন, এজন্য অতিরিক্ত এক লাখ ৮০ হাজার টাকা পাবেন তিনি। এতে তার মোট বেতন দাঁড়াবে পাঁচ লাখ ৪৩ হাজার টাকা।
প্রকল্পের রাশিয়া অফিসের পরিচালকের বেতন ধরা হয়েছে তিন লাখ ২১ হাজার টাকা করে। প্রকল্পের সাত বিভাগের সাতজন প্রধানের বেতনেও তিন লাখ ২১ হাজার টাকা। কারিগরি ও প্রশাসনিক অন্যান্য পদের বেতনও অনেক বেশি ধরা হয়েছে। পাশাপাশি প্রকল্পের ব্যবস্থাপনা পদেও এসব ব্যক্তি কাজ করবেন। এজন্য তারা অতিরিক্ত বেতন-ভাতা পাবেন।
বেতনের বাইরে বার্ষিক সর্বোচ্চ তিন মাসের মূল বেতনের সমান চিকিৎসা ভাতা, মাসিক তিন থেকে ছয় হাজার টাকা যাতায়াত ভাড়া, মাসিক ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকা সন্তানদের শিক্ষাভাতা, মূল বেতনের ৪০ শতাংশ হারে মাসিক বিদ্যুৎকেন্দ্র এবং তেজস্ক্রিয় ভাতা এবং ২০ শতাংশ হারে শিফট ভাতা ও বিদ্যুৎ বিল ভাতা নির্ধারণ করা হয়েছে।
রূপপর প্রকল্পের কর্মকর্তা পর্যায়ে সর্বনিম্ন বেতন ধরা হয়েছে এক লাখ তিন হাজার টাকা। কর্মকর্তাদের ব্যক্তিগত কর্মকর্তারা প্রতি মাসে এ হারে বেতন পাবেন। এর বাইরে তিনি ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের দায়িত্ব থেকে অতিরিক্ত ৪৫ হাজার টাকা বেতন পাবেন। অর্থাৎ তার মোট বেতনের পরিমাণ দাঁড়াবে এক লাখ ৪৮ হাজার টাকা। এতে তার বেতন রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রী এমনকি রাষ্ট্রপতির চেয়েও বেশি পড়বে।
প্রকল্পটির গাড়িচালকের বেতন ৭৩ হাজার ৭০৮ টাকা, যা একজন সচিবের কাছাকাছি। প্রকল্পটির গাড়িচালকরা ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের দায়িত্বও পালন করতে পারবেন। এতে আরও ১৮ হাজার টাকা পাবেন গাড়িচালকরা। এতে তাদের বেতন দাঁড়াবে ৯১ হাজার ৭০৮ টাকা। প্রকল্পটির সর্বনিম্ন বেতন রাঁধুনি বা মালির। প্রকল্প থেকে তিনি বেতন পাবেন ৬৩ হাজার ৭০৮ টাকা। আর ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের দায়িত্ব পালন করলে অতিরিক্ত পাবেন ১৬ হাজার টাকা। সব মিলিয়ে তার বেতন পড়বে ৭৯ হাজার ৭০৮ টাকা, যা সচিবের বেতনের চেয়েও বেশি।
জ্বালানি বিশেষজ্ঞ ড. শামসুল আলম বলেন, প্রকল্পটির বেতন-ভাতা সরকারি স্কেলের সঙ্গে সামঞ্জস্যহীন ও অনিয়ন্ত্রিত। এই পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের অন্যান্য ব্যয় নিয়েও এরইমধ্যে প্রশ্ন উঠেছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের সম্ভাবতা যাচাই স্পষ্ট নয়, ইআইএ নিয়ে লুকোচুরি, স্পেন্ট ফুয়েল (অবশিষ্ট তেজস্ক্রিয় জ্বালানি) ইস্যুর সমাধান হয়নি। এরমধ্যে প্রকল্পটি অনুমোদন কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। আগে প্রকল্পের ব্যয়সহ বিতর্কিত ইস্যুগুলো সমাধান করা দরকার বলে মনে করেন তিনি।
সূত্রমতে, সম্প্রতি পরিকল্পনা কমিশনে দুই হাজার ৪০০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ (মূল পর্যায়) প্রকল্পের প্রস্তাব পাঠিয়েছে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়। ৯ বছর মেয়াদি এই প্রকল্পে ব্যয় ধরা হয়েছে এক লাখ ১৩ হাজার ৫০৪ কোটি টাকা। রাশিয়ান ফেডারেশনের স্টেট এক্সপোর্ট ক্রেডিট হিসেবে দেবে ৯১ হাজার ৪০ কোটি টাকা। বাকি ২২ হাজার ৪৬৪ কোটি টাকা দেওয়া হবে বাংলাদেশ সরকারের নিজস্ব তহবিল
প্রকল্পটির বিভিন্ন খাতের অস্বাভাবিক ব্যয় নিয়ে এরই মধ্যে প্রশ্ন তুলেছে পরিকল্পনা কমিশন। ১২ খাতে সাড়ে ১১ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ের বিষয়ে সুস্পষ্ট জবাবও চেয়েছে পরিকল্পনা কমিশন।
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ে পাঠানো চিঠিতে পরিকল্পনা কমিশন জানায়, প্রকল্পের বেতন-ভাতায় ৭০০ কোটি টাকা, যানবাহন কেনায় ৬৫ কোটি টাকা, সরঞ্জাম কেনায় ২৯২ কোটি টাকা, কম্পিউটার ও সফটওয়্যারে ১১১ কোটি টাকা, টেলিযোগাযোগ সরঞ্জামা সংগ্রহে ১৪০ কোটি টাকা, ভূমি অধিগ্রহণে তিন হাজার ২৮৭ কোটি টাকা, পরামর্শক প্রশিক্ষণ ও সেবা খাতের দুই হাজার ৯৯২ কোটি টাকা ব্যয় প্রাক্কলন বেশি করা হয়েছে। এ বিষয়ে যৌক্তিক ব্যাখ্যা দিতে হবে।
এর বাইরে কোনো কারণ ছাড়াই অনুদান ও থোক বরাদ্দ ধরা হয়েছে তিন হাজার ৮০০ কোটি টাকা। এসব ব্যয় প্রাক্কলনে অস্বচ্ছতা রয়েছে বলে পরিকল্পনা কমিশন মনে করছে।
জানতে চাইলে প্রকল্প বাস্তবায়নকারী কর্তৃপক্ষ রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের (প্রাথমিক পর্যায়) প্রকল্প পরিচালক ড. মো. শৌকত আকবর বলেন, পরিকল্পনা কমিশন পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের প্রস্তাবে কয়েকটি পর্যবেক্ষণ দিয়েছে। এতে সংস্থাটির নিজস্ব যুক্তি তুলে ধরা হয়েছে। তবে প্রকল্পের কোনো খাতেই অযৌক্তিক ব্যয় ধরা হয়নি।
আর কর্মকর্তাদের বেতন নিয়ে যে কথা বলা হয়েছে, তা সঠিক নয় জানিয়ে ড. মো. শৌকত আকবর বলেন, এখানে আকর্ষণীয় বেতন না দিলে কেউ চাকরি করতে আসবে না। সব দিক বিবেচনা করেই এ খাতে বরাদ্দ রাখা হয়েছে। শিগগিরই সব প্রশ্নের জবাব কমিশনে তুলে ধরা হবে।

http://www.m.somoynews.tv/pages/details/158752
 
.
Happens when unholy alliances between socialists happen. Examples are all over the world. Some of the sweetest words in mouth and all the unholy works in deed. I hear these kgb guys assassinated Indian PM Lal Bahadur Sastri and imposed socialism on India. And through India imposed socialism on BD as well.
 
.
well no matter who's in power corruption in bd is a hard thing to pass off...
why not punish the guy in charge of finance now?

some speak in favor in BNP... if BNP was in power... there would be no nuclear power plant construction rn
yes these guys steal money... but they've something to show for it... BNP on the other hand....

anyways i never credit bangladesh's development with govt. initiatives... it's the private businesses that's propelling the country... amid vast barriers
 
.
well no matter who's in power corruption in bd is a hard thing to pass off...
why not punish the guy in charge of finance now?

some speak in favor in BNP... if BNP was in power... there would be no nuclear power plant construction rn
yes these guys steal money... but they've something to show for it... BNP on the other hand....

anyways i never credit bangladesh's development with govt. initiatives... it's the private businesses that's propelling the country... amid vast barriers

Actually without AL having built so many power plants over the last decade, the economy could not have kept growing.
 
.
well no matter who's in power corruption in bd is a hard thing to pass off...
why not punish the guy in charge of finance now?

some speak in favor in BNP... if BNP was in power... there would be no nuclear power plant construction rn
yes these guys steal money... but they've something to show for it... BNP on the other hand....

anyways i never credit bangladesh's development with govt. initiatives... it's the private businesses that's propelling the country... amid vast barriers

14 billion usd is excessive amount for 2000 mw power plant.

I heard government will have to give 8 billion usd extra as interest during the duration of the loan.

This project is turning into a white elephant project.
 
.

Pakistan Affairs Latest Posts

Back
Top Bottom