Riyad
FULL MEMBER
- Joined
- Jul 30, 2015
- Messages
- 1,525
- Reaction score
- -5
- Country
- Location
বাংলাদেশের ভিতর দিয়ে রেলপথে জুড়ছে কলকাতা-শিলিগুড়ি
নিজস্ব প্রতিবেদন
কোচবিহার|
৮ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১৮:১৭:৩৭
শেষ আপডেট: ৮ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১৮:৪২:৩৩
২০০৮ সালে দুই দেশের উদ্যোগে চালু হয় মৈত্রী এক্সপ্রেস। ছবি: আনন্দবাজার আর্কাইভ থেকে সংগৃহীত।
পড়শি দেশের মধ্যে দিয়েই এ বার রেলপথে জুড়বে কলকাতা-শিলিগুড়ি। বাংলাদেশের উপর দিয়ে ট্রেন চলবে দুই শহরের মধ্যে। সেই মতো সীমান্ত পেরিয়ে দু’দেশের মধ্যে রেলপথ গড়ে উঠবে খুব শীঘ্রই। রেল সূত্রে তেমনটাই জানা যাচ্ছে।
বাংলাদেশে ইতিমধ্যেই প্রস্তুতি শুরু হয়ে গিয়েছে। কাজ শুরু করে দিয়েছে ভারতও। ২০২১ সালের মধ্যে রেললাইন বসানোর কাজ সম্পূর্ণ হয়ে যাবে বলে আশা রেল কর্তৃপক্ষের। মূলত দু’দেশের মধ্যে বাণিজ্যিক সম্পর্কের উন্নতি ঘটাতেই ওই রেলপথ জোড়া হচ্ছে। চালু হওয়ার পর আপাতত ওই পথে শুধুমাত্র মালগাড়ি চলবে। তবে ভবিষ্যতে ওই রুটে যাত্রীবাহী ট্রেন চালানো হতে পারে বলে রেল সূত্রে খবর।
এই পরিষেবা চালু হলে শিয়ালদহ থেকে পেট্রাপোল সীমান্ত হয়ে বাংলাদেশে ঢুকবে ট্রেন। বাংলাদেশের ভিতরে পার্বতীপুর, দর্শনা, সঈদপুর, নীলফামারি, তোরণবাড়ি, দোমার, চিলাহাটিপেরিয়ে ফের তা গিয়ে উঠবে ভারতের হলদিবাড়িতে। সেখান থেকে গিয়ে পৌঁছবে শিলিগুড়ি।
আরও পড়ুন: ভয়ঙ্কর দিন আসছেই? এ বছর আরও বেড়েছে বাতাসের বিষ, জানাল রাষ্ট্রপুঞ্জ
১৯৬৫ সালে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের আগে শেষ বার ট্রেন চলেছিল ভারতের হলদিবাড়ি ও তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের চিলাহাটির মধ্যে। সেইসময় শিলিগুড়ির উপর দিয়ে দার্জিলিং পর্যন্ত ট্রেন চলত। আবার হলদিবাড়ি হয়ে ট্রেন ঢুকত কলকাতায়। সম্প্রতি ওই রুটটিকে পুনরুজ্জীবিত করার সিদ্ধান্ত নেয় দুই দেশ। ভারতের তরফে অবশ্য তেমন খরচ নেই। বাংলাদেশ সীমান্ত পর্যন্ত প্রায় ৩ কিলোমিটার লাইন বসাতে হবে।তার জন্য দু’দফায় মোট ৪২ কোটি টাকা মঞ্জুর করেছে ভারতীয় রেল। চিলাহাটি থেকে সাড়ে ৭কিলোমিটার লাইন বসাতে বাংলাদেশ সরকার ৮০ কোটি ৭০ লক্ষ টাকা মঞ্জুর করেছে।
হলদিবাড়ি স্টেশনের ভারপ্রাপ্ত স্টেশন মাস্টার জানিয়েছেন, এ পারের কাজ প্রায় শেষ হয়ে গিয়েছে। এই মুহূর্তে একটি উড়ালপুল গড়ার কাজ চলছে। চলছে বৈদ্যুতিন সিগন্যালের কাজও। ৫৬০ মিটার করে দু’টি প্ল্যাটফর্মের নির্মাণও প্রায় শেষ। রেল লাইনে আগে যে স্লিপার পাতা ছিল, সেগুলি ৬০ কেজি ওজনের ভার সইতে পারত। সেগুলি সরিয়ে নতুন স্লিপার বসানো হচ্ছে, যেগুলি ৯০ কেজি পর্যন্ত ভার সইতে সক্ষম।
তবে এই পথে ট্রেন চলাচল চালু হলে আদৌ কি কোনও সুবিধা হবে? ঠিক কতটা সময় বাঁচবে? তার জবাবে নর্দান ফ্রন্টিয়ার রেলওয়ের কাটিহার ডিভিশনের এডিআরএম পার্থপ্রতিম রায় বলেন, ‘‘১৯৬৫ সালের শুরুর দিক পর্যন্ত তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের উপর দিয়ে ট্রেন চলাচল চালু ছিল।তা বন্ধ হয়ে গেলে পরে আমাদের তরফে নতুন রেলপথ গড়ে তোলা হয়। দুই দেশের উদ্যোগে এখন আবার পুরনো রুটটিকে পুনরুজ্জীবিত করা হচ্ছে। দু’দেশের যৌথ উদ্যোগে নতুন করে রেলপথ বসানোর কাজ শুরু হয়েছে। আপাতত মালগাড়ি-ই চলবে। তবে ভবিষ্যতে যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচল শুরু হলেও সময় খুব একটা বাঁচবে বলে মনে হয় না। শিলিগুড়ি থেকে শিয়ালদহ আসতে খামোকা বাংলাদেশের উপর দিয়ে ঘুরপথে আসতে যাবেন কেন মানুষ?’’ নতুন রেলপথ বসাতে এবং পরিকাঠামোগত উন্নতি ঘটাতে রেল মন্ত্রকের তরফে ঠিক কত টাকা মঞ্জুর করা হয়েছে তা নিয়ে মুখ খোলেননি তিনি।
ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে মোট ৭টি সীমান্ত চেকপয়েন্ট রয়েছে, তার মধ্যে মাত্র তিনটি পথে ট্রেন চলাচল করে। হলদিবাড়ি-চিলাহাটি রুটে ট্রেন চলাচল শুরু হলে তাতে আখেরে লাভই হবে বাংলাদেশের। ভারতের উপর দিয়ে নেপাল এবং ভুটানের সঙ্গেও রেলপথে যোগাযোগ স্থাপনেপদক্ষেপ করতে পারবে তারা।
https://www.anandabazar.com/nationa...nifDGGQrH-GwGtbVFfFXzmLynS6jUY9RgEcwoKyIxczX0
Google translate:
Calcutta-Siliguri across the railway through Bangladesh
In 2008, the Moitree Express was launched by the two countries. Photo: Collected from the Ananda Bazar archive.
Kolkata-Siliguri will be connected to the railways through this country. Trains will run between the two cities. As soon as the border crosses the border between the two countries will soon be formed. The same is known in the railway formula.
Preparations have already started in Bangladesh. India has also started work. Railway authorities will complete the construction work by 2021, hoping the railway authorities Mainly, the railways are being added to improve trade relations between the two countries. After the launch, only the goods will be operated on that route. However, in the future passengers can run trains on the route, railway sources said.
When this service is started, the train will arrive in Bangladesh from Sealdah to Petrapole border. Parbatipur, Darshanana, Sayedpur, Nilphamari, Toranbari, Dumara, Chilahatipirei will be brought back to Bangladesh in Haldibari in India. Siliguri will reach from there.
Read more: Is the horrible day coming? This year the poison of air, the populous country
In 1965, before the Indo-Pak war, the train last ran in Chilahati of Haldibari and East Pakistan. At that time the train was running till darling till it was over Siliguri. Another train traveled through Haldibari to Calcutta. Recently, the two countries decided to revive the route. There is no cost to India. For the border of Bangladesh, about 3 kilometer lines will be installed. For this, a total of 42 crores of rupees have been sanctioned for two times for Indian Railways. The government of Bangladesh has sanctioned 80 million and 70 million taka for setting up 7.7 km line from Chilahati.
Acting station master of Haldibari station said that the work of the cross has almost finished. At this moment a flyover is under way. Running electronic signals The construction of two platforms by 560m is almost complete. The slipper leaves that were earlier in the railway line could carry a weight of 60 kg. They are removed and new slippers are installed, which can handle up to 90 kg.
But in this way train movement will be any benefit at all? How much time will live? In response, ADRM Parthapratim Roy of Northern Frontier Railway Cavalier Division said, "Until the beginning of 1965, the movement of train was over by the then East Pakistan. After the closure, the new railway was built on our behalf. With the initiative of the two countries, the old route is now being revived. The construction work of new railway lines has started in joint venture. Now the cargo will run. But in the future travelers started traveling in the train but did not seem to live a long time. Why should people come to revolve around Khamoka from Syliguri to Sealdah? Why did not the minister open his eyes on how much money was granted on behalf of the Railway Ministry to set new railway tracks and make infrastructure development?
There are seven border checkpoints in India-Bangladesh, of which only trains run on three routes. If the train movement starts on Haldibari-Chilahati route then it will be beneficial in the future. With Nepal and Bhutan over India, they will be able to interact with railways.
নিজস্ব প্রতিবেদন
কোচবিহার|
৮ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১৮:১৭:৩৭
শেষ আপডেট: ৮ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১৮:৪২:৩৩
২০০৮ সালে দুই দেশের উদ্যোগে চালু হয় মৈত্রী এক্সপ্রেস। ছবি: আনন্দবাজার আর্কাইভ থেকে সংগৃহীত।
পড়শি দেশের মধ্যে দিয়েই এ বার রেলপথে জুড়বে কলকাতা-শিলিগুড়ি। বাংলাদেশের উপর দিয়ে ট্রেন চলবে দুই শহরের মধ্যে। সেই মতো সীমান্ত পেরিয়ে দু’দেশের মধ্যে রেলপথ গড়ে উঠবে খুব শীঘ্রই। রেল সূত্রে তেমনটাই জানা যাচ্ছে।
বাংলাদেশে ইতিমধ্যেই প্রস্তুতি শুরু হয়ে গিয়েছে। কাজ শুরু করে দিয়েছে ভারতও। ২০২১ সালের মধ্যে রেললাইন বসানোর কাজ সম্পূর্ণ হয়ে যাবে বলে আশা রেল কর্তৃপক্ষের। মূলত দু’দেশের মধ্যে বাণিজ্যিক সম্পর্কের উন্নতি ঘটাতেই ওই রেলপথ জোড়া হচ্ছে। চালু হওয়ার পর আপাতত ওই পথে শুধুমাত্র মালগাড়ি চলবে। তবে ভবিষ্যতে ওই রুটে যাত্রীবাহী ট্রেন চালানো হতে পারে বলে রেল সূত্রে খবর।
এই পরিষেবা চালু হলে শিয়ালদহ থেকে পেট্রাপোল সীমান্ত হয়ে বাংলাদেশে ঢুকবে ট্রেন। বাংলাদেশের ভিতরে পার্বতীপুর, দর্শনা, সঈদপুর, নীলফামারি, তোরণবাড়ি, দোমার, চিলাহাটিপেরিয়ে ফের তা গিয়ে উঠবে ভারতের হলদিবাড়িতে। সেখান থেকে গিয়ে পৌঁছবে শিলিগুড়ি।
আরও পড়ুন: ভয়ঙ্কর দিন আসছেই? এ বছর আরও বেড়েছে বাতাসের বিষ, জানাল রাষ্ট্রপুঞ্জ
১৯৬৫ সালে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের আগে শেষ বার ট্রেন চলেছিল ভারতের হলদিবাড়ি ও তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের চিলাহাটির মধ্যে। সেইসময় শিলিগুড়ির উপর দিয়ে দার্জিলিং পর্যন্ত ট্রেন চলত। আবার হলদিবাড়ি হয়ে ট্রেন ঢুকত কলকাতায়। সম্প্রতি ওই রুটটিকে পুনরুজ্জীবিত করার সিদ্ধান্ত নেয় দুই দেশ। ভারতের তরফে অবশ্য তেমন খরচ নেই। বাংলাদেশ সীমান্ত পর্যন্ত প্রায় ৩ কিলোমিটার লাইন বসাতে হবে।তার জন্য দু’দফায় মোট ৪২ কোটি টাকা মঞ্জুর করেছে ভারতীয় রেল। চিলাহাটি থেকে সাড়ে ৭কিলোমিটার লাইন বসাতে বাংলাদেশ সরকার ৮০ কোটি ৭০ লক্ষ টাকা মঞ্জুর করেছে।
হলদিবাড়ি স্টেশনের ভারপ্রাপ্ত স্টেশন মাস্টার জানিয়েছেন, এ পারের কাজ প্রায় শেষ হয়ে গিয়েছে। এই মুহূর্তে একটি উড়ালপুল গড়ার কাজ চলছে। চলছে বৈদ্যুতিন সিগন্যালের কাজও। ৫৬০ মিটার করে দু’টি প্ল্যাটফর্মের নির্মাণও প্রায় শেষ। রেল লাইনে আগে যে স্লিপার পাতা ছিল, সেগুলি ৬০ কেজি ওজনের ভার সইতে পারত। সেগুলি সরিয়ে নতুন স্লিপার বসানো হচ্ছে, যেগুলি ৯০ কেজি পর্যন্ত ভার সইতে সক্ষম।
তবে এই পথে ট্রেন চলাচল চালু হলে আদৌ কি কোনও সুবিধা হবে? ঠিক কতটা সময় বাঁচবে? তার জবাবে নর্দান ফ্রন্টিয়ার রেলওয়ের কাটিহার ডিভিশনের এডিআরএম পার্থপ্রতিম রায় বলেন, ‘‘১৯৬৫ সালের শুরুর দিক পর্যন্ত তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের উপর দিয়ে ট্রেন চলাচল চালু ছিল।তা বন্ধ হয়ে গেলে পরে আমাদের তরফে নতুন রেলপথ গড়ে তোলা হয়। দুই দেশের উদ্যোগে এখন আবার পুরনো রুটটিকে পুনরুজ্জীবিত করা হচ্ছে। দু’দেশের যৌথ উদ্যোগে নতুন করে রেলপথ বসানোর কাজ শুরু হয়েছে। আপাতত মালগাড়ি-ই চলবে। তবে ভবিষ্যতে যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচল শুরু হলেও সময় খুব একটা বাঁচবে বলে মনে হয় না। শিলিগুড়ি থেকে শিয়ালদহ আসতে খামোকা বাংলাদেশের উপর দিয়ে ঘুরপথে আসতে যাবেন কেন মানুষ?’’ নতুন রেলপথ বসাতে এবং পরিকাঠামোগত উন্নতি ঘটাতে রেল মন্ত্রকের তরফে ঠিক কত টাকা মঞ্জুর করা হয়েছে তা নিয়ে মুখ খোলেননি তিনি।
ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে মোট ৭টি সীমান্ত চেকপয়েন্ট রয়েছে, তার মধ্যে মাত্র তিনটি পথে ট্রেন চলাচল করে। হলদিবাড়ি-চিলাহাটি রুটে ট্রেন চলাচল শুরু হলে তাতে আখেরে লাভই হবে বাংলাদেশের। ভারতের উপর দিয়ে নেপাল এবং ভুটানের সঙ্গেও রেলপথে যোগাযোগ স্থাপনেপদক্ষেপ করতে পারবে তারা।
https://www.anandabazar.com/nationa...nifDGGQrH-GwGtbVFfFXzmLynS6jUY9RgEcwoKyIxczX0
Google translate:
Calcutta-Siliguri across the railway through Bangladesh
In 2008, the Moitree Express was launched by the two countries. Photo: Collected from the Ananda Bazar archive.
Kolkata-Siliguri will be connected to the railways through this country. Trains will run between the two cities. As soon as the border crosses the border between the two countries will soon be formed. The same is known in the railway formula.
Preparations have already started in Bangladesh. India has also started work. Railway authorities will complete the construction work by 2021, hoping the railway authorities Mainly, the railways are being added to improve trade relations between the two countries. After the launch, only the goods will be operated on that route. However, in the future passengers can run trains on the route, railway sources said.
When this service is started, the train will arrive in Bangladesh from Sealdah to Petrapole border. Parbatipur, Darshanana, Sayedpur, Nilphamari, Toranbari, Dumara, Chilahatipirei will be brought back to Bangladesh in Haldibari in India. Siliguri will reach from there.
Read more: Is the horrible day coming? This year the poison of air, the populous country
In 1965, before the Indo-Pak war, the train last ran in Chilahati of Haldibari and East Pakistan. At that time the train was running till darling till it was over Siliguri. Another train traveled through Haldibari to Calcutta. Recently, the two countries decided to revive the route. There is no cost to India. For the border of Bangladesh, about 3 kilometer lines will be installed. For this, a total of 42 crores of rupees have been sanctioned for two times for Indian Railways. The government of Bangladesh has sanctioned 80 million and 70 million taka for setting up 7.7 km line from Chilahati.
Acting station master of Haldibari station said that the work of the cross has almost finished. At this moment a flyover is under way. Running electronic signals The construction of two platforms by 560m is almost complete. The slipper leaves that were earlier in the railway line could carry a weight of 60 kg. They are removed and new slippers are installed, which can handle up to 90 kg.
But in this way train movement will be any benefit at all? How much time will live? In response, ADRM Parthapratim Roy of Northern Frontier Railway Cavalier Division said, "Until the beginning of 1965, the movement of train was over by the then East Pakistan. After the closure, the new railway was built on our behalf. With the initiative of the two countries, the old route is now being revived. The construction work of new railway lines has started in joint venture. Now the cargo will run. But in the future travelers started traveling in the train but did not seem to live a long time. Why should people come to revolve around Khamoka from Syliguri to Sealdah? Why did not the minister open his eyes on how much money was granted on behalf of the Railway Ministry to set new railway tracks and make infrastructure development?
There are seven border checkpoints in India-Bangladesh, of which only trains run on three routes. If the train movement starts on Haldibari-Chilahati route then it will be beneficial in the future. With Nepal and Bhutan over India, they will be able to interact with railways.
Last edited: