Riyad
FULL MEMBER
- Joined
- Jul 30, 2015
- Messages
- 1,525
- Reaction score
- -5
- Country
- Location
There are allegations by Awami League that the park was first constructed by BNP founder major general Ziaur Rahman on the ground of Pakistan's surrender place and other historical places to erase the memory of 1971 history.
Now the Awami League Govt. has taken a 200 cr project to renovate the park by demolishing the existing structures and will build some child rides and also construct Indira Gandhi statue to show her respect. also the surrender place of Pakistani forces will be preserved as well.The work is already in full swing. Will be inaugurated in 2020.
স্বাধীনতার সব স্মৃতি ফুটছে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে
বিশেষ প্রতিনিধি
২৬ মার্চ, ২০১৯ ০০:০০
Share
শেয়ার মন্তব্য() প্রিন্ট
অ- অ অ+
পূর্ণাঙ্গ রূপ পেতে যাচ্ছে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের স্বাধীনতাস্তম্ভ প্রকল্প। শুরু হয়েছে তৃতীয় পর্যায়ের কাজ। ঐতিহাসিক উদ্যানটিকে দর্শনার্থীদের কাছে আকর্ষণীয় করে গড়ে তোলা হচ্ছে। চিহ্নিত করা হয়েছে ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের বঙ্গবন্ধুর ভাষণের স্থান, ১৬ ডিসেম্বর পরাজিত পাকিস্তানি বাহিনীর আত্মসমর্পণের স্থান ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীকে সংবর্ধনার স্থান।
আওয়ামী লীগ ১৯৯৬ সালে সরকার গঠনের পর স্বাধীনতাসংগ্রাম, মুক্তিযুদ্ধ ও সশস্ত্র বিজয়ের গৌরবময় স্মৃতিকে চির অম্লান করে রাখতে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে স্বাধীনতাস্তম্ভ নির্মাণের পরিকল্পনা নেয়। ২০০১ সালে বিএনপি-জামায়াত সরকার ক্ষমতায় এসে এই প্রকল্পের কাজ বন্ধ করে দিয়েছিল। এরপর আবার আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসে কাজ শুরু করে এবং ২০১৫ সালে দ্বিতীয় পর্যায়ের কাজ সম্পন্ন হয়। নির্মিত হয় শিখা চিরন্তন, গ্লাস টাওয়ার, মুক্তিযুদ্ধের ম্যুরাল, জলাধার, ভূগর্ভে স্বাধীনতা জাদুঘর, মুক্তমঞ্চ।
২০১৪ সালের ২৮ ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পূর্ত মন্ত্রণালয় পরিদর্শনকালে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের স্বাধীনতাস্তম্ভ প্রকল্পের কাজ সম্পন্ন করতে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেন। তিনি এই উদ্যানকে ঐতিহাসিক গুরুত্ব অনুসারে সাজানোর এবং দৃষ্টিনন্দন পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন। সে অনুসারে উদ্যান নিয়ে পূর্ণাঙ্গ স্থাপত্য নকশা তৈরির জন্য স্থাপত্য অধিদপ্তরকে দায়িত্ব দেওয়া হয়।
প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুসারে উদ্যানের শিশু পার্ককে পুনর্বিন্যস্ত করে উদ্যানের ঐতিহাসিক স্থানগুলোকে চিহ্নিত করা হয়েছে। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের পূর্ণাঙ্গ নকশা প্রণয়ন করেছেন স্থাপত্য অধিদপ্তরের স্থপতি আসিফুর রহমান ভূঁইয়া। নকশা অনুসারে ঢাকা ক্লাবের উল্টো দিকে বর্তমান শিশু পার্কের প্রবেশপথই হচ্ছে স্বাধীনতাস্তম্ভ প্রকল্পের প্রবেশপথ। ঢুকলেই সরলরেখায় সামনে দেখা যাবে শিখা চিরন্তন ও গ্লাস টাওয়ার। প্রবেশপথের দুই পাশে শিশু পার্কের রাইড স্থাপন করা হবে। ডান পাশে পড়েছে পাকিস্তানিদের আত্মসমর্পণ মঞ্চ, তারপর বাঁ পাশে ৭ই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ মঞ্চ, এর বাঁয়েই ইন্দিরা মঞ্চ। পুলিশ কন্ট্রোল রুম ও পার্কের ভূগর্ভে হচ্ছে পার্কিংয়ের স্থান; যেখানে একসঙ্গে ৫০০ গাড়ি রাখার ব্যবস্থা থাকবে। পুলিশ কন্ট্রোল রুমের পাশের ব্রিটিশ আমলে নির্মিত জিমখানা ও ঘোড়দৌড় দেখার গ্যালারিকে সংস্কার ও নবায়ন করে রক্ষা করা হচ্ছে। একইভাবে এখানে ব্রিটিশ আমলে নির্মিত একটি দোতলা ভবনকেও অবিকলভাবে সংরক্ষণ করা হচ্ছে।
পরিকল্পনা অনুসারে শাহবাগ থানা এখান থেকে চলে যাবে। ফুলের মার্কেটের জন্য নতুন স্থাপনা নির্মাণ করে দেওয়া হবে। প্রকল্পের আওতায় মুসলমান দর্শনার্থীদের সুবিধার্থে নামাজ পড়ার স্থানও রাখা হয়েছে। এতে নারী-পুরুষের জন্য পৃথক ব্যবস্থা থাকবে। শিশুদের দুধপানের জন্য নির্দিষ্ট স্থানও থাকছে। থাকবে ফুডকোর্ট।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, শিশু পার্ককে নতুনভাবে বিন্যস্ত করে নতুন নতুন রাইড যুক্ত করা হবে। আগের মতোই এটির ব্যবস্থাপনায় থাকবে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনের দিকে জনসভার জন্য উন্মুক্ত রেখে একটি স্থায়ী মঞ্চ নির্মাণ করে দেওয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা রয়েছে বলে জানা গেছে। পরিকল্পনায় ল্যান্ডস্কেপিংয়ের (নৈসর্গিক দৃশ্য) বিষয়টিও রয়েছে। এতে অপরিকল্পিতভাবে লাগানো কিছু গাছ কেটে ফেলা হতে পারে।
স্বাধীনতাস্তম্ভের গ্লাস টাওয়ার, ম্যুরাল, শিখা চিরন্তন—এগুলো উদ্যানের যেকোনো জায়গা থেকে যাতে দেখা যায় সেদিকে খেয়াল রেখে নতুন করে বৃক্ষরোপণ করা হবে। বাকি অংশগুলোতে সবুজ বেষ্টনী তৈরি করা হবে।
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের আগের নাম ছিল রেসকোর্স ময়দান। বাংলাদেশের জন্মের ইতিহাসের সঙ্গে জড়িয়ে আছে ময়দানটি। দেশের মোড় পরিবর্তনকারী ঐতিহাসিক অনেক জনসভা ও ঘটনা এখানে সংঘটিত হয়েছে। অভিযোগ রয়েছে, সেই ইতিহাসকে ভুলিয়ে দিতে এখানে জিয়া শিশু পার্ক স্থাপন করা হয়। ২০০৯ সালে হাইকোর্ট এ উদ্যান থেকে স্বাধীনতা-পরবর্তীকালে নির্মিত সব স্থাপনা অপসারণের নির্দেশ দেন। শিল্পকলা একাডেমি থেকে শুরু করে জাতীয় জাদুঘর-বাংলা একাডেমি-কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারকে কেন্দ্র করে যে সাংস্কৃতিক বলয় গড়ে তোলার পরিকল্পনা রয়েছে, তার কেন্দ্রে আছে এই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের স্বাধীনতাস্তম্ভ।
প্রকল্প পরিচালক মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব ড. মইনুল হক আনসারী জানিয়েছেন, স্বাধীনতাস্তম্ভ নির্মাণ প্রকল্পের তৃতীয় পর্যায় আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে কাজ এগিয়ে চলেছে।
http://www.kalerkantho.com/print-edition/first-page/2019/03/26/751394
Suhrawardy Udyan's Independence Project is going to get the full form. The third phase has been started. The historic garden is being made attractive to the visitors. The place of speech of Bangabandhu on 7th March, the place of the speech of the surrender of defeated Pakistani forces on December 16 and the place of reception of Indian Prime Minister Indira Gandhi.
After the formation of the government in 1996, the Awami League plans to build independence in Suhrawardy Udyan to keep the glorious memory of the independence war, liberation war and armed victories forever. In 2001, the BNP-Jamaat government stopped working on the project after coming to power. Then again Awami League came to power and started the second phase in 2015. Shikha eternal, glass tower, Liberation war murals, reservoirs, underground freedom museum, Open Market
On 28 December 2014, Prime Minister Sheikh Hasina gave the necessary instructions to complete the work of the independence project of Suhrawardy Udyan during the inspection of the Ministry of Works. He emphasized this garden as the historical importance and to develop as a tourist tourist center. Accordingly, the Department of Architecture is entrusted with the responsibility of constructing a complete architectural design with the garden.
According to the instructions of the Prime Minister, the historic sites of the garden have been identified by rearranging the park's park. Architect of the Department of Architect Asifur Rahman Bhuiyan has formulated a complete design of Suhrawardy Udyan. According to the design, the entrance of the current child park is the entrance of the independence movement. Shikha Shrimanton and Glass Tower can be seen in front of the straight line. Child park rides will be set on both sides of the entrance.
On the right side is the surrender platform of Pakistan, then on the left of the historic speech platform of 7th March, Indira Gandhi Mancha on the left. Parking place of police control room and park underground; There will be a 500-car park. The gymnasium and horse racing gallery built in British period next to the Police Control Room are being protected and renovated. Likewise, a double-storey building built in British period is also being preserved precisely.
According to the plan, the Shahbagh Police Station will leave. A new installation will be made for the flower market. Under the project, there is also a place for prayer for Muslim visitors. There will be separate arrangements for men and women. There are also fixed places for children's milking. There will be the Food Court
It is learned that the new park will be adjusted with new rides. It will be arranged in the same way as Dhaka South City Corporation. It is known that the Prime Minister's directive was made to set up a permanent platform, leaving open for public service at the Institution of Engineers of Suhrawardy Udyan. There is also a provision of Landscaping (Natural Scenes) in the Plan. Some trees unplanned may be cut off.
Independent glass towers, murals, shikha chiranthan - will be taken care of from any place in the park so that they can be re-planted. The green belt will be made in the remaining parts.
Suhrawardy Udyan's previous name was Racecourse Maidan. The maidan is associated with the history of the birth of Bangladesh. Historical historic public gatherings and events that have changed in the country have been organized here. There are allegations that Zia Children Park was set up to make history arousing. In 2009, the High Court ordered removal of all the structures built after independence from the park. From the Shilpakala Academy to the National Museum- Bangla Academy- Central Shaheed Minar is planned to build a cultural force, at the center of it is the independence of Suhrawardy Udyan.
Project Director Joint Secretary of the Liberation War Ministry Moinul Huq Ansari said that the work is going on in the third phase of the Liberation War project to be completed by December.
Now the Awami League Govt. has taken a 200 cr project to renovate the park by demolishing the existing structures and will build some child rides and also construct Indira Gandhi statue to show her respect. also the surrender place of Pakistani forces will be preserved as well.The work is already in full swing. Will be inaugurated in 2020.
স্বাধীনতার সব স্মৃতি ফুটছে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে
বিশেষ প্রতিনিধি
২৬ মার্চ, ২০১৯ ০০:০০
Share
শেয়ার মন্তব্য() প্রিন্ট
অ- অ অ+
পূর্ণাঙ্গ রূপ পেতে যাচ্ছে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের স্বাধীনতাস্তম্ভ প্রকল্প। শুরু হয়েছে তৃতীয় পর্যায়ের কাজ। ঐতিহাসিক উদ্যানটিকে দর্শনার্থীদের কাছে আকর্ষণীয় করে গড়ে তোলা হচ্ছে। চিহ্নিত করা হয়েছে ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের বঙ্গবন্ধুর ভাষণের স্থান, ১৬ ডিসেম্বর পরাজিত পাকিস্তানি বাহিনীর আত্মসমর্পণের স্থান ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীকে সংবর্ধনার স্থান।
আওয়ামী লীগ ১৯৯৬ সালে সরকার গঠনের পর স্বাধীনতাসংগ্রাম, মুক্তিযুদ্ধ ও সশস্ত্র বিজয়ের গৌরবময় স্মৃতিকে চির অম্লান করে রাখতে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে স্বাধীনতাস্তম্ভ নির্মাণের পরিকল্পনা নেয়। ২০০১ সালে বিএনপি-জামায়াত সরকার ক্ষমতায় এসে এই প্রকল্পের কাজ বন্ধ করে দিয়েছিল। এরপর আবার আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসে কাজ শুরু করে এবং ২০১৫ সালে দ্বিতীয় পর্যায়ের কাজ সম্পন্ন হয়। নির্মিত হয় শিখা চিরন্তন, গ্লাস টাওয়ার, মুক্তিযুদ্ধের ম্যুরাল, জলাধার, ভূগর্ভে স্বাধীনতা জাদুঘর, মুক্তমঞ্চ।
২০১৪ সালের ২৮ ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পূর্ত মন্ত্রণালয় পরিদর্শনকালে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের স্বাধীনতাস্তম্ভ প্রকল্পের কাজ সম্পন্ন করতে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেন। তিনি এই উদ্যানকে ঐতিহাসিক গুরুত্ব অনুসারে সাজানোর এবং দৃষ্টিনন্দন পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন। সে অনুসারে উদ্যান নিয়ে পূর্ণাঙ্গ স্থাপত্য নকশা তৈরির জন্য স্থাপত্য অধিদপ্তরকে দায়িত্ব দেওয়া হয়।
প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুসারে উদ্যানের শিশু পার্ককে পুনর্বিন্যস্ত করে উদ্যানের ঐতিহাসিক স্থানগুলোকে চিহ্নিত করা হয়েছে। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের পূর্ণাঙ্গ নকশা প্রণয়ন করেছেন স্থাপত্য অধিদপ্তরের স্থপতি আসিফুর রহমান ভূঁইয়া। নকশা অনুসারে ঢাকা ক্লাবের উল্টো দিকে বর্তমান শিশু পার্কের প্রবেশপথই হচ্ছে স্বাধীনতাস্তম্ভ প্রকল্পের প্রবেশপথ। ঢুকলেই সরলরেখায় সামনে দেখা যাবে শিখা চিরন্তন ও গ্লাস টাওয়ার। প্রবেশপথের দুই পাশে শিশু পার্কের রাইড স্থাপন করা হবে। ডান পাশে পড়েছে পাকিস্তানিদের আত্মসমর্পণ মঞ্চ, তারপর বাঁ পাশে ৭ই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ মঞ্চ, এর বাঁয়েই ইন্দিরা মঞ্চ। পুলিশ কন্ট্রোল রুম ও পার্কের ভূগর্ভে হচ্ছে পার্কিংয়ের স্থান; যেখানে একসঙ্গে ৫০০ গাড়ি রাখার ব্যবস্থা থাকবে। পুলিশ কন্ট্রোল রুমের পাশের ব্রিটিশ আমলে নির্মিত জিমখানা ও ঘোড়দৌড় দেখার গ্যালারিকে সংস্কার ও নবায়ন করে রক্ষা করা হচ্ছে। একইভাবে এখানে ব্রিটিশ আমলে নির্মিত একটি দোতলা ভবনকেও অবিকলভাবে সংরক্ষণ করা হচ্ছে।
পরিকল্পনা অনুসারে শাহবাগ থানা এখান থেকে চলে যাবে। ফুলের মার্কেটের জন্য নতুন স্থাপনা নির্মাণ করে দেওয়া হবে। প্রকল্পের আওতায় মুসলমান দর্শনার্থীদের সুবিধার্থে নামাজ পড়ার স্থানও রাখা হয়েছে। এতে নারী-পুরুষের জন্য পৃথক ব্যবস্থা থাকবে। শিশুদের দুধপানের জন্য নির্দিষ্ট স্থানও থাকছে। থাকবে ফুডকোর্ট।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, শিশু পার্ককে নতুনভাবে বিন্যস্ত করে নতুন নতুন রাইড যুক্ত করা হবে। আগের মতোই এটির ব্যবস্থাপনায় থাকবে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনের দিকে জনসভার জন্য উন্মুক্ত রেখে একটি স্থায়ী মঞ্চ নির্মাণ করে দেওয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা রয়েছে বলে জানা গেছে। পরিকল্পনায় ল্যান্ডস্কেপিংয়ের (নৈসর্গিক দৃশ্য) বিষয়টিও রয়েছে। এতে অপরিকল্পিতভাবে লাগানো কিছু গাছ কেটে ফেলা হতে পারে।
স্বাধীনতাস্তম্ভের গ্লাস টাওয়ার, ম্যুরাল, শিখা চিরন্তন—এগুলো উদ্যানের যেকোনো জায়গা থেকে যাতে দেখা যায় সেদিকে খেয়াল রেখে নতুন করে বৃক্ষরোপণ করা হবে। বাকি অংশগুলোতে সবুজ বেষ্টনী তৈরি করা হবে।
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের আগের নাম ছিল রেসকোর্স ময়দান। বাংলাদেশের জন্মের ইতিহাসের সঙ্গে জড়িয়ে আছে ময়দানটি। দেশের মোড় পরিবর্তনকারী ঐতিহাসিক অনেক জনসভা ও ঘটনা এখানে সংঘটিত হয়েছে। অভিযোগ রয়েছে, সেই ইতিহাসকে ভুলিয়ে দিতে এখানে জিয়া শিশু পার্ক স্থাপন করা হয়। ২০০৯ সালে হাইকোর্ট এ উদ্যান থেকে স্বাধীনতা-পরবর্তীকালে নির্মিত সব স্থাপনা অপসারণের নির্দেশ দেন। শিল্পকলা একাডেমি থেকে শুরু করে জাতীয় জাদুঘর-বাংলা একাডেমি-কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারকে কেন্দ্র করে যে সাংস্কৃতিক বলয় গড়ে তোলার পরিকল্পনা রয়েছে, তার কেন্দ্রে আছে এই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের স্বাধীনতাস্তম্ভ।
প্রকল্প পরিচালক মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব ড. মইনুল হক আনসারী জানিয়েছেন, স্বাধীনতাস্তম্ভ নির্মাণ প্রকল্পের তৃতীয় পর্যায় আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে কাজ এগিয়ে চলেছে।
http://www.kalerkantho.com/print-edition/first-page/2019/03/26/751394
Suhrawardy Udyan's Independence Project is going to get the full form. The third phase has been started. The historic garden is being made attractive to the visitors. The place of speech of Bangabandhu on 7th March, the place of the speech of the surrender of defeated Pakistani forces on December 16 and the place of reception of Indian Prime Minister Indira Gandhi.
After the formation of the government in 1996, the Awami League plans to build independence in Suhrawardy Udyan to keep the glorious memory of the independence war, liberation war and armed victories forever. In 2001, the BNP-Jamaat government stopped working on the project after coming to power. Then again Awami League came to power and started the second phase in 2015. Shikha eternal, glass tower, Liberation war murals, reservoirs, underground freedom museum, Open Market
On 28 December 2014, Prime Minister Sheikh Hasina gave the necessary instructions to complete the work of the independence project of Suhrawardy Udyan during the inspection of the Ministry of Works. He emphasized this garden as the historical importance and to develop as a tourist tourist center. Accordingly, the Department of Architecture is entrusted with the responsibility of constructing a complete architectural design with the garden.
According to the instructions of the Prime Minister, the historic sites of the garden have been identified by rearranging the park's park. Architect of the Department of Architect Asifur Rahman Bhuiyan has formulated a complete design of Suhrawardy Udyan. According to the design, the entrance of the current child park is the entrance of the independence movement. Shikha Shrimanton and Glass Tower can be seen in front of the straight line. Child park rides will be set on both sides of the entrance.
On the right side is the surrender platform of Pakistan, then on the left of the historic speech platform of 7th March, Indira Gandhi Mancha on the left. Parking place of police control room and park underground; There will be a 500-car park. The gymnasium and horse racing gallery built in British period next to the Police Control Room are being protected and renovated. Likewise, a double-storey building built in British period is also being preserved precisely.
According to the plan, the Shahbagh Police Station will leave. A new installation will be made for the flower market. Under the project, there is also a place for prayer for Muslim visitors. There will be separate arrangements for men and women. There are also fixed places for children's milking. There will be the Food Court
It is learned that the new park will be adjusted with new rides. It will be arranged in the same way as Dhaka South City Corporation. It is known that the Prime Minister's directive was made to set up a permanent platform, leaving open for public service at the Institution of Engineers of Suhrawardy Udyan. There is also a provision of Landscaping (Natural Scenes) in the Plan. Some trees unplanned may be cut off.
Independent glass towers, murals, shikha chiranthan - will be taken care of from any place in the park so that they can be re-planted. The green belt will be made in the remaining parts.
Suhrawardy Udyan's previous name was Racecourse Maidan. The maidan is associated with the history of the birth of Bangladesh. Historical historic public gatherings and events that have changed in the country have been organized here. There are allegations that Zia Children Park was set up to make history arousing. In 2009, the High Court ordered removal of all the structures built after independence from the park. From the Shilpakala Academy to the National Museum- Bangla Academy- Central Shaheed Minar is planned to build a cultural force, at the center of it is the independence of Suhrawardy Udyan.
Project Director Joint Secretary of the Liberation War Ministry Moinul Huq Ansari said that the work is going on in the third phase of the Liberation War project to be completed by December.
Last edited: