What's new

‘India will deploy army here (Bangladesh)’

. .
‘India will deploy army here’
Staff Correspondent, bdnews24.com

Genius !

Gas pipelines criss cross countries & continents before they reach their end customer.

Do any of the countries deploy armies to protect them ?

Even during the discussion phanseof IPI pipeline project the option of India deploying troops to protect the pipelines was not even thought of. The host nation who will collect the transit fees has to ensure security, what else are they being paid for ?

There would obviously be penalty clauses if disruptions take place due to uncontrolled local issues which causes disruption.
 
.
After All Haseena is Daughter of Mujeeb Ur Rehman, Family of traitors by birth. India is Haseena's 2nd Bapu.
 
.
All Bollywood movies are screened also in Kolkata's multiplexes. All the Bollywood stars come to these multiplexes for promotion of their films!! I have a couple of multiplexes near my office, I have seen many stars from close, Aish also. :-)

I am her biggest fan. I will surely faint due to heart attack if I spot her. OMG!

I am talking about Kolkatan Bangla films. I am not fan of Kolkatan films but I want to see joint ventures between Kolkatan and Dhakai film. Bangladeshi film industry is horrible extremely filthy industry. Our film industry needs a BIG investment. Hope Venkatesh, Reliance etc have some plans to invest in Bangladeshi Bengali films.

মানহীন ছবিতে সয়লাব চলচ্চিত্র শিল্প
মোহাম্মদ আওলাদ হোসেন | ৭ এপ্রিল ২০১৪, সোমবার, ৯:৪৭ |

885989bae87873368dcafd4ac20aecde_xlarge.jpeg


মানহীন ছবিতে সয়লাব হয়ে পড়েছে চলচ্চিত্র শিল্প। উদ্ভট গল্প, ডিজিটালের নামে ভিডিও ফিল্ম নির্মাণ, শিল্পীদের অপরিপক্ব অভিনয়, সর্বোপরি পরিচালকদের অদক্ষতা আর প্রযোজক-পরিবেশকদের ফাঁকিবাজির কারণে প্রেক্ষাগৃহে গিয়েই মুখ থুবরে পড়ছে একের পর এক ছবি। ব্যবসায় নামছে ধস। প্রেক্ষাগৃহ মালিকরা দিশেহারা। একটি ডিজিটাল চলচ্চিত্র নাম দিয়ে এখন যে কেউই সিনেমা নির্মাণের নামে কিছু একটা করায় ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন। এদের সঙ্গে তাল মিলাতে গিয়ে অনেক প্রতিষ্ঠিত নামী পরিচালকও খেই হারিয়ে ফেলছেন। ডিজিটাল সিনেমা আর প্রচার-প্রচারণায় চাপাবাজির আশ্রয় নেয়ার কারণে প্রেক্ষাগৃহ মালিকরা সরল বিশ্বাসে ছবিগুলো প্রদর্শনের দায়িত্ব নিচ্ছেন। দর্শকরাও প্রথম দিন প্রেক্ষাগৃহে ছুটে যাচ্ছেন। কিন্তু তারা আওয়াজের সঙ্গে কাজের কোন মিল পাচ্ছেন না। প্রচণ্ড হতাশা নিয়ে প্রযোজক পরিচালকদের গালমন্দ করতে করতে বাসায় ফিরছেন। চলতি বছর ২০১৪-এর মার্চ মাস পর্যন্ত যত ছবি মুক্তি পেয়েছে তার মধ্যে এক-দু’টি দর্শকদের প্রত্যাশা পূরণে সমর্থ হয়েছে। বাকিগুলো জন্ম দিয়েছে হতাশার। বিশ্বখ্যাত এবং সর্বাধুনিক প্রযুক্তি ডিজিটালের নাম ব্যবহার করে বর্তমানে সিনেমা নির্মাণের নামে তারা দর্শকদের বোকা বানানোর অপচেষ্টায় লিপ্ত। কিন্তু তারা ব্যর্থ হচ্ছেন। কারণ, দর্শক আর আগের মতো বোকা নেই। প্রতিটি ছবিই অর্ধশতাধিক প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পায়। কিন্তু প্রথম সপ্তাহের পর তার আর কোন খবর থাকছে না। কেউ কেউ ১০০টি প্রেক্ষাগৃহে ছবি মুক্তি দিয়েই লাভবান হচ্ছেন বলে দাবি করলেও চলচ্চিত্র ব্যবসায়ীরা এ দাবিকে সমর্থন করছেন না। তাদের বক্তব্য, এখন যে ছবি তারা পাচ্ছেন তার বেশির ভাগেরই নির্মাণ ব্যয় উঠবে না, লাভ তো দূরের কথা। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন অভিজ্ঞ চলচ্চিত্র ব্যবসায়ী বলেন, এখন কোন ছবির পুঁজি উঠছে বলে আমার মনে হয় না। কারণ, ২৫০-৩০০ প্রেক্ষাগৃহে একটি ছবি ভাল না চললে পুঁজি ওঠা সম্ভব নয়। যে ছবি ভাল নয়, দর্শক দেখছে না, সেই ছবি ৪০০ প্রেক্ষাগৃহে চালিয়েও পুঁজি তোলা সম্ভব নয়। যারা লাভ করছেন বলে দাবি তুলছেন, তারা মিথ্যার আশ্রয় নিচ্ছেন এবং ফাঁকা আওয়াজ দিচ্ছেন। প্রেক্ষাগৃহ মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ চলচ্চিত্র প্রদর্শক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মিঞা আলাউদ্দিন বলেন, ডিজিটালের নামে মানহীন ছবিতে সয়লাব চলচ্চিত্র শিল্প। আমরা এসব ছবি প্রদর্শন করে ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছি। এভাবে চলতে থাকলে প্রেক্ষাগৃহ টিকিয়ে রাখা আমাদের পক্ষে অসম্ভব হয়ে পড়বে। মিডিয়া থেকে আসা পরিচালকরা আওয়াজ দিয়েছিলেন তারা চলচ্চিত্রকে ঘুরিয়ে দেবেন। তাদের ধারাবাহিক ব্যর্থতার পরও কিছু প্রযোজক কম বাজেটের গল্প শুনে মিডিয়া থেকে আসা তরুণদের ওপর নির্ভর করছেন। চোখ বুঝে নির্ভর করার কারণে সমপ্রতি একটি ছবির কাজ শুরু করে মাথার চুল ছিঁড়ছেন একজন প্রযোজক। কারণ, পরিচালকের দেয়া বাজেট পার হয়ে গেছে। তাছাড়া ডিজিটাল ছবির নামে পরিচালকের নির্মাণ কর্মকাণ্ডে তিনি এতটাই হতাশ যে, ছবিটি শেষ করবেন কি করে তা ভেবে বিনিদ্র রজনী কাটাচ্ছেন। এ অবস্থা অনেক প্রযোজকেরই। এদের গল্প শুনে ছবিপাড়া কাকরাইলের ব্যবসায়ীরা ভীত, শঙ্কিত। সবার কথা একটাই, ডিজিটাল চলচ্চিত্রের নামে এ ধরনের সিনেমা নির্মাণ ও প্রদর্শনের ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকলে চলচ্চিত্র শিল্পের কফিনে শেষ পেরেকটুকু মারতে খুব বেশি সময় লাগবে না।
Daily Manab Zamin | মানহীন ছবিতে সয়লাব চলচ্চিত্র শিল্প
 
Last edited:
.
I am her biggest fan. I will surely faint due to heart attack if I spot her. OMG!

I am talking about Kolkatan Bangla films. I am not fan of Kolkatan films but I want to see joint ventures between Kolkatan and Dhakai film. Bangladeshi film industry is horrible extremely filthy industry. Our film industry needs a BIG investment. Hope Venkatesh, Reliance etc have some plans to invest in Bangladeshi Bengali films.

মানহীন ছবিতে সয়লাব চলচ্চিত্র শিল্প
মোহাম্মদ আওলাদ হোসেন | ৭ এপ্রিল ২০১৪, সোমবার, ৯:৪৭ |

885989bae87873368dcafd4ac20aecde_xlarge.jpeg


মানহীন ছবিতে সয়লাব হয়ে পড়েছে চলচ্চিত্র শিল্প। উদ্ভট গল্প, ডিজিটালের নামে ভিডিও ফিল্ম নির্মাণ, শিল্পীদের অপরিপক্ব অভিনয়, সর্বোপরি পরিচালকদের অদক্ষতা আর প্রযোজক-পরিবেশকদের ফাঁকিবাজির কারণে প্রেক্ষাগৃহে গিয়েই মুখ থুবরে পড়ছে একের পর এক ছবি। ব্যবসায় নামছে ধস। প্রেক্ষাগৃহ মালিকরা দিশেহারা। একটি ডিজিটাল চলচ্চিত্র নাম দিয়ে এখন যে কেউই সিনেমা নির্মাণের নামে কিছু একটা করায় ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন। এদের সঙ্গে তাল মিলাতে গিয়ে অনেক প্রতিষ্ঠিত নামী পরিচালকও খেই হারিয়ে ফেলছেন। ডিজিটাল সিনেমা আর প্রচার-প্রচারণায় চাপাবাজির আশ্রয় নেয়ার কারণে প্রেক্ষাগৃহ মালিকরা সরল বিশ্বাসে ছবিগুলো প্রদর্শনের দায়িত্ব নিচ্ছেন। দর্শকরাও প্রথম দিন প্রেক্ষাগৃহে ছুটে যাচ্ছেন। কিন্তু তারা আওয়াজের সঙ্গে কাজের কোন মিল পাচ্ছেন না। প্রচণ্ড হতাশা নিয়ে প্রযোজক পরিচালকদের গালমন্দ করতে করতে বাসায় ফিরছেন। চলতি বছর ২০১৪-এর মার্চ মাস পর্যন্ত যত ছবি মুক্তি পেয়েছে তার মধ্যে এক-দু’টি দর্শকদের প্রত্যাশা পূরণে সমর্থ হয়েছে। বাকিগুলো জন্ম দিয়েছে হতাশার। বিশ্বখ্যাত এবং সর্বাধুনিক প্রযুক্তি ডিজিটালের নাম ব্যবহার করে বর্তমানে সিনেমা নির্মাণের নামে তারা দর্শকদের বোকা বানানোর অপচেষ্টায় লিপ্ত। কিন্তু তারা ব্যর্থ হচ্ছেন। কারণ, দর্শক আর আগের মতো বোকা নেই। প্রতিটি ছবিই অর্ধশতাধিক প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পায়। কিন্তু প্রথম সপ্তাহের পর তার আর কোন খবর থাকছে না। কেউ কেউ ১০০টি প্রেক্ষাগৃহে ছবি মুক্তি দিয়েই লাভবান হচ্ছেন বলে দাবি করলেও চলচ্চিত্র ব্যবসায়ীরা এ দাবিকে সমর্থন করছেন না। তাদের বক্তব্য, এখন যে ছবি তারা পাচ্ছেন তার বেশির ভাগেরই নির্মাণ ব্যয় উঠবে না, লাভ তো দূরের কথা। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন অভিজ্ঞ চলচ্চিত্র ব্যবসায়ী বলেন, এখন কোন ছবির পুঁজি উঠছে বলে আমার মনে হয় না। কারণ, ২৫০-৩০০ প্রেক্ষাগৃহে একটি ছবি ভাল না চললে পুঁজি ওঠা সম্ভব নয়। যে ছবি ভাল নয়, দর্শক দেখছে না, সেই ছবি ৪০০ প্রেক্ষাগৃহে চালিয়েও পুঁজি তোলা সম্ভব নয়। যারা লাভ করছেন বলে দাবি তুলছেন, তারা মিথ্যার আশ্রয় নিচ্ছেন এবং ফাঁকা আওয়াজ দিচ্ছেন। প্রেক্ষাগৃহ মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ চলচ্চিত্র প্রদর্শক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মিঞা আলাউদ্দিন বলেন, ডিজিটালের নামে মানহীন ছবিতে সয়লাব চলচ্চিত্র শিল্প। আমরা এসব ছবি প্রদর্শন করে ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছি। এভাবে চলতে থাকলে প্রেক্ষাগৃহ টিকিয়ে রাখা আমাদের পক্ষে অসম্ভব হয়ে পড়বে। মিডিয়া থেকে আসা পরিচালকরা আওয়াজ দিয়েছিলেন তারা চলচ্চিত্রকে ঘুরিয়ে দেবেন। তাদের ধারাবাহিক ব্যর্থতার পরও কিছু প্রযোজক কম বাজেটের গল্প শুনে মিডিয়া থেকে আসা তরুণদের ওপর নির্ভর করছেন। চোখ বুঝে নির্ভর করার কারণে সমপ্রতি একটি ছবির কাজ শুরু করে মাথার চুল ছিঁড়ছেন একজন প্রযোজক। কারণ, পরিচালকের দেয়া বাজেট পার হয়ে গেছে। তাছাড়া ডিজিটাল ছবির নামে পরিচালকের নির্মাণ কর্মকাণ্ডে তিনি এতটাই হতাশ যে, ছবিটি শেষ করবেন কি করে তা ভেবে বিনিদ্র রজনী কাটাচ্ছেন। এ অবস্থা অনেক প্রযোজকেরই। এদের গল্প শুনে ছবিপাড়া কাকরাইলের ব্যবসায়ীরা ভীত, শঙ্কিত। সবার কথা একটাই, ডিজিটাল চলচ্চিত্রের নামে এ ধরনের সিনেমা নির্মাণ ও প্রদর্শনের ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকলে চলচ্চিত্র শিল্পের কফিনে শেষ পেরেকটুকু মারতে খুব বেশি সময় লাগবে না।
Daily Manab Zamin | মানহীন ছবিতে সয়লাব চলচ্চিত্র শিল্প

As far as I know most Kolkata-Dhaka JV films are crap, there are some good Bengali movies coming up nowadays, I will tell you the names later, but they are good.
 
. .
Why will India deploy it's own army when BD army work under the command of the President of India???
 
. . .
The Indian Ocean should be divided into 3 parts...Arabian Ocean, Bangladesh Ocean and Australian Ocean. Insha'Allah after the balkanization of India, it shall be established.


Do you have the patience to wait for a million years more ? :D
 
.
‘India will deploy army here’

A senior BNP leader has said India may deploy army in Bangladesh in the name of guarding its power corridor.

It appears the Pagan Indian Army will invade Bangladesh.

pumpkin-008.gif
laughing-019.gif
lol-003.gif


It seems the BNP bozos and the Jamaat have finally lost it! I fail to understand why they have thrown their brains in the Bay of Bengal!!
 
. . . .

Country Latest Posts

Back
Top Bottom