What's new

India Refuses To Sign Global Declaration Against Myanmar On Rohingyas

নরেন্দ্র মোদি-আং সান সু চি বৈঠক: রোহিঙ্গা সঙ্কট না ওঠায় সমালোচনা
শুভজ্যোতি ঘোষবিবিসি বাংলা, দিল্লি
৭ সেপ্টেম্বর ২০১৭
_97705700_gettyimages-615566210.jpg

ছবির কপিরাইট MONEY SHARMA/GETTY IMAGES
Image caption
আং সান সু চি ও নরেন্দ্র মোদির বৈঠকে রোহিঙ্গা বিষয়টি উত্থাপিতই হয়নি।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি তার সদ্যসমাপ্ত মিয়ানমার সফরে রোহিঙ্গাদের ওপর নির্যাতনের বিষয়টি কেন সে দেশের সরকারের কাছে উত্থাপন করেননি - তা নিয়ে ভারতের ভেতরেই তীব্র সমালোচনা শুরু হয়েছে।

মিয়ানমারের নেত্রী আং সান সু চি-র সঙ্গে তার বৈঠকে মি মোদি রাখাইনে 'চরমপন্থী হিংসা'র তীব্র নিন্দা করেছেন - কিন্তু নির্যাতিত রোহিঙ্গাদের নিয়ে একটি শব্দও খরচ করেননি।

ভারতের বিরোধী রাজনীতিকরা অনেকেই বলছেন এটা ভারতের চিরাচরিত মানবিকতার নীতি ও মূল্যবোধের পরিপন্থী।

আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠনগুলোও মনে করছে মি মোদির এখানে নীরব থাকাটা ভুল বার্তা দিচ্ছে।

'অনিন্দ্যসুন্দর মিয়ানমারে' তিন দিন কাটিয়ে বৃহস্পতিবার বিকেলেই দিল্লিতে ফিরেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

তিনি জানিয়েছেন মিয়ানমারের আন্তরিক আতিথেয়তা তাকে আপ্লুত করেছে - বিশেষ করে ধন্যবাদ দিয়েছেন স্টেট কাউন্সেলর আং সান সু চি-কে।

ইয়াঙ্গনের কালীমন্দির বা শেডাগনের প্যাগোডায় গিয়ে তার মুগ্ধতার কথা জানিয়েছেন - কিন্তু না টুইটারে, না যৌথ সংবাদ সম্মেলনে - কোথাও একবারের জন্যও রোহিঙ্গা মুসলিমদের ওপর নির্যাতনের ব্যাপারে তিনি টু শব্দটিও করেননি।

বরং মিস সু চি-র পাশে দাঁড়িয়ে নরেন্দ্র মোদি বলেছেন, "রাখাইন প্রদেশে জঙ্গী হিংসায় যেভাবে সেনাবাহিনী ও নিরপরাধ মানুষের প্রাণহানি হচ্ছে - তার সেই উদ্বেগের শরিক ভারতও। মিয়ানমারের একতা ও সার্বভৌমত্ব বিপন্ন করে, এমন যে কোনও কিছুর ভারত তীব্র বিরোধিতা করবে।"

দিনকয়েক আগে নতুন করে রোহিঙ্গা সঙ্কট শুরু হওয়ার পর নরেন্দ্র মোদিই প্রথম বড় মাপের বিশ্বনেতা, যার সঙ্গে আং সান সু চি-র মুখোমুখি বৈঠক হল।

কিন্তু সেই সঙ্কট সমাধানে তাদের বৈঠক থেকে কোনও বার্তা না-আসায় আন্তর্জাতিক স্তরে যেমন, ভারতেও তেমনি অনেকেই হতাশ।

সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও কংগ্রেস নেতা শশী থারুর এই দলে পড়েন, যিনি ইতিমধ্যেই রোহিঙ্গাদের ভারত থেকে ফেরত পাঠানোর সরকারি সিদ্ধান্তের তীব্র সমালোচনা করেছেন।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সংসদীয় স্ট্যান্ডিং কমিটির সদস্য ও সিনিয়র বামপন্থী পার্লামেন্টারিয়ান মহম্মদ সেলিমও বলছেন বর্তমান সঙ্কটে ভারতের এই ভূমিকা প্রত্যাশিত ছিল না।

তার কথায়, "ভারত চিরকালই অত্যাচারিত ও দুর্বল মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে। আর আজ ভারত যখন বিশ্বের একটা প্রধান শক্তি হতে চাইছে, বা একটা আঞ্চলিক শক্তি হিসেবেও - যখন আমাদের ঘরের পাশে এত বড় একটা মানবিক সঙ্কট চলছে, হাজার হাজার রোহিঙ্গা মানুষ দেশছাড়া হচ্ছেন - তখন সেই বিষয়টা অবশ্যই তোলা উচিত ছিল।"

"মোদিজি সেখানে গেলেন - হাজারটা বিষয় নিয়ে কথাবার্তা হল, অথচ গোটা বিশ্ব যা নিয়ে এখন আলোড়িত, সেই রোহিঙ্গাদের নির্যাতন নিয়ে তিনি কিছু বললেন না - এটা ভেবেই আমি বিস্মিত।"

_97709192__97684223_45879b65-058c-468d-97e7-bd1c609923f9.jpg

ছবির কপিরাইট GETTY IMAGES
Image caption
ভারতে বিরোধী রাজনীতিকরা বলছেন হাজার হাজার রোহিঙ্গা মানুষ যখন দেশছাড়া হচ্ছেন - তখন সেই বিষয়টা ভারতের অবশ্যই তোলা উচিত ছিল
মহম্মদ সেলিম মনে করেন সাম্প্রতিক সময়ে সিরিয়ার শরণার্থীদের নিয়ে ইউরোপীয় দেশগুলোর ভূমিকাই প্রমাণ করে দিয়েছে কোন দেশ কতটা মানবিক আর গণতান্ত্রিক তার পরীক্ষা হয় শরণার্থীদের প্রতি তাদের আচরণেই - আর সেই মানবিকতার পরীক্ষাতেই নরেন্দ্র মোদির সরকার চূড়ান্ত ব্যর্থ হয়েছে বলে তার অভিমত।

তিনি আরও বলছেন, "ভারত অবশ্যই মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে নাক গলাবে না। কিন্তু রোহিঙ্গাদের ওপর অত্যাচারের প্রভাব ভারতেও পড়ছে - মিস সু চি-কে অবশ্যই এটা বলা দরকার ছিল। না-বলাতে আন্তর্জাতিক মহলে যেমন ভারতের সম্মানহানি হয়েছে, তেমনি দেশের ভেতরেও অনেকে মনে করছেন আমাদের সরকারের কোনও সংবেদনশীলতা নেই!"

এদিকে রোহিঙ্গা সঙ্কট নিয়ে যে ধোঁয়াশা ও পাল্টাপাল্টি প্রচারণা চলছে, মোদি ও সু চি-র বৈঠক তা মেটাতে সাহায্য করতে পারত - অথচ সেটা একেবারেই হয়নি বলেই মনে করছেন দক্ষিণ এশিয়াতে হিউম্যান রাইটস ওয়াচের প্রধান মীনাক্ষী গাঙ্গুলি।

মিস গাঙ্গুলি বিবিসিকে বলছিলেন, "রোহিঙ্গারা না রাখাইনরা কারা দোষী, তা নিয়ে নানা কথা হচ্ছে। মিয়ানমার সরকার অভিযোগ করছে রোহিঙ্গারা না কি নিজেরাই নিজেদের গ্রাম পুড়িয়ে দিচ্ছে। অথচ বাংলাদেশে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গা শরণার্থীরা জানাচ্ছেন তাদের ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে দেওয়া হচ্ছে, বাচ্চাদের গলা কেটে ফেলে দিচ্ছে।"

"এই পরিস্থিতিতে আন্তর্জাতিক নেতৃত্বের উচিত মিয়ানমার সরকারকে চাপ দেওয়া যাতে তারা রাখাইন স্টেটে মানবিক ত্রাণসামগ্রী পাঠাতে দেন এবং নিরপেক্ষ পর্যবেক্ষকদের যেতে দেন - যাতে প্রকৃত সত্যটা সবাই জানতে পারে।"

"আর এরকম একটা সঙ্কটের ভেতর মি মোদি মিয়ানমারে গেলেন - ফলে আমরা তো চাইবই তিনি মিস সু চি-কে বলবেন এই সঙ্কটের যেন অবসান হয়, রোহিঙ্গাদের যেন ঘরবাড়ি ছেড়ে পালাতে না-হয়। বিশেষ করে ভারত নিজেও যখন বলেছে তারা রোহিঙ্গাদের রাখতে চায় না, তখন তো এটা আরও বেশি করে বলা দরকার!"

কিন্তু মি: মোদি প্রকাশ্যে না-বললেও একান্ত আলোচনাতেও রোহিঙ্গা সঙ্কট নিয়ে মিস সু চি-কে কিছু বলেছেন কি না সেটা জানা নেই। মীনাক্ষী গাঙ্গুলির মতে সঙ্কট নিরসনের জন্য তা জানাটা জরুরি।

পর্যবেক্ষকরাও বলছেন - মোদির মিয়ানমারে সফরে ভারত যে তাদের স্ট্র্যাটেজিক ও বাণিজ্যিক স্বার্থকেই বড় করে দেখেছে সেটা বোঝাই যাচ্ছে, আর তার ফলে উপেক্ষিত হয়েছে হাজার হাজার রোহিঙ্গার ওপর চলতে থাকা চরম নির্যাতন।

http://www.bbc.com/bengali/news-41189693?ocid=socialflow_facebook
 
.
Stretching it a bit far - aren't we? :lol:

If there is grudge against Pakistanis and Bangladeshis it is like that between brothers.

Yeah! Sit tight to feel more brotherly love as Pakistani origin JF-17s of Myanmar start pounding the Rohingyas.

Its amusing to see Bangladeshis calling Pakistanis as their brother while disowning Rohingyas saying they are technically not Bengalis.
 
.
Yeah! Sit tight to feel more brotherly love as Pakistani origin JF-17s of Myanmar start pounding the Rohingyas.

Its amusing to see Bangladeshis calling Pakistanis as their brother while disowning Rohingyas saying they are technically not Bengalis.
this forum is full of double standards
 
.
Why is Modi backing Suu Kyi on Rohingya issue?
Ranjan Basu, Delhi
Published at 03:24 PM September 08, 2017
Last updated at 08:04 PM September 08, 2017
Modi-Suu-Kyi-1.jpg

India's Prime Minister Narendra Modi and Myanmar's State Counselor Aung San Suu Kyi talk to reporters during their joint press conference in the Presidential Palace in Naypyitaw, September 6, 2017Reuters
India wants to improve its economic ties with Myanmar as part of its 'Act East' policy and push back against Chinese influence

Narendra Modi has kept mum on the plight of Rohingyas during his three-day Myanmar visit but said India shared Myanmar’s concern about “extremist violence” in its Rakhine state.

Indian observers say Modi’s announcement did not come as a surprise since it is only natural for India to prioritise business ties and strategy in its relations with Myanmar.

Modi visited Myanmar amid an army crackdown in the Rakhine that has so far forced an estimated 270,000 Rohingya refugees fleeing into Bangladesh.

Refugees and rights groups say hundreds of Rohingya have been killed in the military operation triggered by insurgents’ August 25 attack on dozens of police posts and an army base.

Myanmar denies the claims. Naypyitaw does not recognise the Rohingya, considered to be one of the most persecuted communities in the world, as its citizens, and sees them as illegal immigrants from Bangladesh.

Almost all the diplomats, researchers and analysts the Bangla Tribune interviewed in Delhi said that Modi did not speak a word about the Rohingya crisis as India was desperate to improve its economic ties with resource-rich Myanmar.

India also refused to sign a global declaration adopted at an international conclave on Thursday as it referred to the violence against Rohingya.
‘Act East’ policy
Myanmar is India’s first stoppage in its Act East policy. Delhi is also keen to strengthen business ties with ASEAN members and considers Naypyitaw its gateway to Southeast Asia.

Naypyitaw is also Delhi’s partner in BIMSTEC.

India’s bilateral trade with Myanmar has grown to about $2.2 billion and Delhi has invested heavily in connectivity projects through Myanmar – one of them is a trilateral highway passing through Myanmar to Thailand – but these projects have moved slowly.

Former Indian ambassador to Myanmar VS Seshadri explained that India has so much stake in Myanmar in business and connectivity that Delhi cannot afford bitterness with Naypyitaw at any cost.

“Good relations with Myanmar is the first and most important condition for the success of our Act East policy,” he said.
The Chinese factor
Myanmar’s relations with China has improved further since Aung San Suu Kyi’s National League for Democracy came to power. She travelled to Beijing after becoming the state counsellor.

China is also mediating peace talks between Myanmar and various armed communities. Beijing is also constructing Kyauk Pyu port and has set up gas pipelines up to Kunming.

Times of India’s Diplomatic Editor Indrani Bagchi said the situation has been gradually changing.

Myanmar is giving India a clear signal that it wants to maintain a balance between Delhi and Beijing because both are very important neighbours for Naypyitaw.

India sees this as an excellent opportunity to rekindle an old friendship, all the while pushing back against Chinese influence on Myanmar, she said.

Delhi will never want uncomfortable issues like violence against Rohingyas to cast a shadow on this scenario, Baghchi said.
Stability in the Rakhine
India is constructing the Kaladan Multi-Modal Transit Transport Project at a cost of nearly $500 million through Rakhine, to directly connect India’s northeast with the Bay of Bengal.

It involves developing a port, an inland waterways terminal and a road. It can also serve as an alternative if Bangladesh ever refuses to give India transit.

Geopolitical stability in the region is a must for realising this important project.

Delhi has nearly finished the Sittwe port work where the Kaladan project starts. But construction of the Mizoram road through thick forest at the end of the Kaladan river path is stuck.

Gautam Mukhopadhaya, who retired last year after serving as Indian ambassador to Myanmar, said the 2012 violence in Rakhine pushed back the Kaladan project.

Almost all the labourers or local engineers working in the project were local Muslims who were forced to flee after violence erupted.

So, India needs peace and stability in the Rakhine for the sake of the Kaladan project, he added.
Anti-militant operations
Four Indian states – Arunachal Pradesh, Nagaland, Monipur, and Mizoram – share nearly 1,643km border with Myanmar.

Many northeastern extremist groups have hideouts in the deep forests along the border.

India has long been conducting anti-militant operations in these areas and at times, even struck the militants inside Myanmar. It is clear that such operations are not possible without Naypyitaw’s consent and assistance.

Delhi has no other option but to maintain this cooperation with Myanmar to maintain peace in its northeast.

Delhi-based strategic thinktank Institute of Defence Studies and Analysis’ researcher Gautam Sen pointed out that most of the insurgent groups like the NSCN or Ulfa, who are fighting against India, have hideouts or training camps in the Myanmar jungles.

“So, the assistance of Myanmar, and particularly of its army, is very important for India to eliminate these [insurgents],” he added.
This article was first published in Bangla Tribune
http://www.dhakatribune.com/world/south-asia/2017/09/08/modi-backing-suu-kyi-rohingya-issue/
 
.
Yeah! Sit tight to feel more brotherly love as Pakistani origin JF-17s of Myanmar start pounding the Rohingyas.

Its amusing to see Bangladeshis calling Pakistanis as their brother while disowning Rohingyas saying they are technically not Bengalis.

Don't despair. Just search one of the hundreds and hundreds of 1971 war topics in this subforum and see what BD and Pakistani people call each other in their "brotherliness". Its all there for everyone to see.

When there is a butthurt reality check with BD on clear shafting end by a non-Pakistan item, the neo-jamatis here like Bilal are always going to talk about Pakistanis as "brothers". They are essentially an inherently fickle people with no backbone...hence their country has to be "managed" quite violently by their betters. SHW is the current in vogue asset to be used to do this, there are more lining up as we speak.

Everyone also knows what DNA markers will pop up for Rohingya in comparison to BD people and Burmese people.
 
.
pakistan , srilanka, nepal , indonesia and bangladesh has signed the paper...

so , go on.....try intervine into myanmar !
 
.
dont except anything good coming from india israhell and USA EU
just leave them alone
we all know how they are
 
.
This Gadha PM of India has not perhaps read a regional map. India has to go for east only after it go through BD. Indian NE is almost a worthless territory to connect India to Myanmar, because India itself is begging BD to give it a corridor to reach Tripura, which is also very near to Myanmar.

India wants to destabilize the region, harm BD economy, and be complacent when some other country kills any Muslims. India cannot kill neither Kashmiri, BD or Pakistani Muslims. So, it is playing and praying a vengeance by the brainless and worthless Shovel Peace Prize winner Suu Kyi.

Hey. Just let me know the position of China on this? Did they sign the Bali declaration? Where is your dream of invading burma with Chinese help?
 
. . . . . . . .

Latest posts

Back
Top Bottom