The Daily Ittefaq | ????????? ???? ??? ?????? ?????? ???? ?????? | News
লেখক: ইত্তেফাক রিপোর্ট | শুক্রবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১২, ১৩ আশ্বিন ১৪১৯
জাপানি হোন্ডা মোটরস কোম্পানি লিমিটেড উন্নত প্রযুক্তিতে বাংলাদেশে মোটর সাইকেল উত্পাদন ও সংযোজন করবে। এ লক্ষ্যে গতকাল বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ইস্পাত ও প্রকৌশল কর্পোরেশন (বিএসইসি
এবং হোন্ডা মোটরস কোম্পানি লিমিটেডের মধ্যে যৌথ কোম্পানি গঠনের বিষয়ে একটি চুক্তি স্বাক্ষর হয়েছে।
বিএসইসির পক্ষে সংস্থার চেয়ারম্যান মোঃ আতাউর রহমান এবং হোন্ডা মোটরস কোম্পানির মোটর সাইকেল বিক্রয় বিভাগের মহাব্যবস্থাপক তসিয়োকা ইনোমা চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। শিল্প মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে শিল্পমন্ত্রী দিলীপ বড়ুয়া প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে শিল্পসচিব মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ্, হোন্ডা মোটরস কোম্পানির মোটর সাইকেল বিক্রয় বিভাগের মহাব্যবস্থাপক তসিয়োকা ইনোমা, বিএসইসির চেয়ারম্যান মোঃ আতাউর রহমান বক্তব্য রাখেন। এ সময় শিল্প মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এ বি এম খোরশেদ আলমসহ শিল্প মন্ত্রণালয়, বিএসইসি এবং জাপানের হোন্ডা মোটরস কোম্পানির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
চুক্তি অনুযায়ী যৌথ বিনিয়োগে স্থাপিত এ কোম্পানির নাম হবে বাংলাদেশ হোন্ডা প্রাইভেট লিমিটেড। প্রাথমিকভাবে ৬১ কোটি টাকা মূলধন নিয়ে এ কোম্পানি যাত্রা শুরু করবে। পর্যায়ক্রমে এর মূলধন বৃদ্ধি করা হবে। এ কোম্পানির শতকরা ৭০ ভাগ মালিকানা হোন্ডা মোটরস কোম্পানি এবং ৩০ ভাগ মালিকানা বিএসইসির থাকবে।
৫ সদস্যের একটি পরিচালনা পর্ষদ এ কোম্পানি পরিচালনা করবে। এর মধ্যে ৩ জন পরিচালক জাপানি হোন্ডা কোম্পানি এবং ২ জন বিএসইসি থেকে মনোনীত হবেন। বিএসইসির পরিচালকদের থেকে একজন কোম্পানির চেয়ারম্যান এবং হোন্ডা কোম্পানির পরিচালকদের মধ্য থেকে একজন ব্যবস্থাপনা পরিচালক মনোনীত হবেন।
গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলায় প্রথমে কারখানাটি গড়ে তোলা হবে। পরবর্তীতে বিএসইসির নিজস্ব জমিতে এ কারখানা স্থানান্তর করা হবে। প্রথম বছর কারখানায় ১০ হাজার পিস্ মোটর সাইকেল সংযোজনের লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে। দ্বিতীয় বছর তা বাড়িয়ে ৩৫ হাজার এবং তৃতীয় বছর তা ৭০ হাজার পিসে্ উন্নীত করা হবে। চতুর্থ বছরে নিজস্ব জায়গায় স্থাপিত কারখানায় ১ লাখ পিস্ উত্পাদনের লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে।
নতুন এ কারখানায় প্রাথমিকভাবে ১শ লোকের কর্মসংস্থান হবে। কারখানার সংযোজন ও উত্পাদন ক্ষমতা বৃদ্ধির সাথে সাথে নতুন জনবলের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে।
The Daily Ittefaq | ????????? ???? ??? ?????? ?????? ???? ?????? | News
লেখক: ইত্তেফাক রিপোর্ট | শুক্রবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১২, ১৩ আশ্বিন ১৪১৯
জাপানি হোন্ডা মোটরস কোম্পানি লিমিটেড উন্নত প্রযুক্তিতে বাংলাদেশে মোটর সাইকেল উত্পাদন ও সংযোজন করবে। এ লক্ষ্যে গতকাল বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ইস্পাত ও প্রকৌশল কর্পোরেশন (বিএসইসি
এবং হোন্ডা মোটরস কোম্পানি লিমিটেডের মধ্যে যৌথ কোম্পানি গঠনের বিষয়ে একটি চুক্তি স্বাক্ষর হয়েছে।
বিএসইসির পক্ষে সংস্থার চেয়ারম্যান মোঃ আতাউর রহমান এবং হোন্ডা মোটরস কোম্পানির মোটর সাইকেল বিক্রয় বিভাগের মহাব্যবস্থাপক তসিয়োকা ইনোমা চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। শিল্প মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে শিল্পমন্ত্রী দিলীপ বড়ুয়া প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে শিল্পসচিব মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ্, হোন্ডা মোটরস কোম্পানির মোটর সাইকেল বিক্রয় বিভাগের মহাব্যবস্থাপক তসিয়োকা ইনোমা, বিএসইসির চেয়ারম্যান মোঃ আতাউর রহমান বক্তব্য রাখেন। এ সময় শিল্প মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এ বি এম খোরশেদ আলমসহ শিল্প মন্ত্রণালয়, বিএসইসি এবং জাপানের হোন্ডা মোটরস কোম্পানির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
চুক্তি অনুযায়ী যৌথ বিনিয়োগে স্থাপিত এ কোম্পানির নাম হবে বাংলাদেশ হোন্ডা প্রাইভেট লিমিটেড। প্রাথমিকভাবে ৬১ কোটি টাকা মূলধন নিয়ে এ কোম্পানি যাত্রা শুরু করবে। পর্যায়ক্রমে এর মূলধন বৃদ্ধি করা হবে। এ কোম্পানির শতকরা ৭০ ভাগ মালিকানা হোন্ডা মোটরস কোম্পানি এবং ৩০ ভাগ মালিকানা বিএসইসির থাকবে।
৫ সদস্যের একটি পরিচালনা পর্ষদ এ কোম্পানি পরিচালনা করবে। এর মধ্যে ৩ জন পরিচালক জাপানি হোন্ডা কোম্পানি এবং ২ জন বিএসইসি থেকে মনোনীত হবেন। বিএসইসির পরিচালকদের থেকে একজন কোম্পানির চেয়ারম্যান এবং হোন্ডা কোম্পানির পরিচালকদের মধ্য থেকে একজন ব্যবস্থাপনা পরিচালক মনোনীত হবেন।
গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলায় প্রথমে কারখানাটি গড়ে তোলা হবে। পরবর্তীতে বিএসইসির নিজস্ব জমিতে এ কারখানা স্থানান্তর করা হবে। প্রথম বছর কারখানায় ১০ হাজার পিস্ মোটর সাইকেল সংযোজনের লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে। দ্বিতীয় বছর তা বাড়িয়ে ৩৫ হাজার এবং তৃতীয় বছর তা ৭০ হাজার পিসে্ উন্নীত করা হবে। চতুর্থ বছরে নিজস্ব জায়গায় স্থাপিত কারখানায় ১ লাখ পিস্ উত্পাদনের লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে।
নতুন এ কারখানায় প্রাথমিকভাবে ১শ লোকের কর্মসংস্থান হবে। কারখানার সংযোজন ও উত্পাদন ক্ষমতা বৃদ্ধির সাথে সাথে নতুন জনবলের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে।