What's new

Hmmm......yes, the transit

Lighting_Fighter

FULL MEMBER
Joined
Nov 25, 2011
Messages
566
Reaction score
0
Guys, have we been fooled by this Myanmar ethnic cleansing? Because, India got full transit legally through bangladesh. We lost 70% of the market there on the east and many more to come. Go check amar desh dailynews paper. I tried to post it here earlier but they blocked me anyway, if you haven't checked it please do so.
 
.
top three thread title from the poster

1. he he he love love and love

2.Dogs for Bangladesh Army needed

3.Definitely not defensive but yaaaaaaa hoooooooooooooooo
 
.
ট্রানজিটের পক্ষে ওকালতি করতে যৌথ টিম
এমএ নোমান

ভারতকে নৌ ও সড়ক পথে নিয়মিত ট্রানজিট দেয়ার প্রক্রিয়া চূড়ান্ত করা হয়েছে। বিদ্যমান নৌ-প্রটোকলের আওতায় বাংলাদেশের ভেতর দিয়ে ভারত তাদের পশ্চিমাঞ্চলীয় রাজ্যগুলো থেকে পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোয় পণ্যসামগ্রী আনা-নেয়ার সুযোগ পাচ্ছে। সম্প্রতি বাংলাদেশ ও ভারতের যৌথ টিম স্থল ও নৌবন্দরসহ অন্যান্য অবকাঠামো পরিদর্শন শেষে সবকিছুই ট্রানজিটের অনুকূলে বলে মত দিয়েছে। বাংলাদেশের বিদ্যমান পরিস্থিতি ও অবকাঠামোগত অন্যান্য বিষয়াদি পরিদর্শন শেষে ভারতীয় টিমের সদস্যরা বাংলাদেশের প্রতিনিধিদের কাছে সন্তোষ প্রকাশ করেছে। যৌথ টিমের পরিদর্শনের ফলে ট্রানজিটের পথে সব বাধা দূর হয়েছে বলে মনে করছেন টিমের সদস্যরা। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে।
এদিকে ভারত তাদের পশ্চিমাঞ্চল থেকে পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোয় পণ্য আনা-নেয়ার সুবিধা পাচ্ছে—এটা ধরে নিয়েই আগরতলাসহ পূর্বাঞ্চলীয় অন্য রাজ্যগুলোয় বাংলাদেশী পণ্য আমদানির ৭০ শতাংশ কমিয়ে দিয়েছে। এতে করে ৩০০ কোটি টাকার রফতানি বাণিজ্য হাতছাড়া হতে যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ী নেতারা। ব্যবসায়ীরা জানান, বাংলাদেশ থেকে ভারতের
পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোয় ৬০ ক্যাটাগরির পণ্য রফতানি করা হয়। প্রতিদিন এসব পণ্যবাহী ২০০ থেকে ২৫০ ট্রাক আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে ভারতের আগরতলায় যায়। গত কয়েক মাস ধরে ভারত প্রতিদিন ওই স্থলবন্দরে ৬০ থেকে ৭০টি ট্রাকের মালামাল খালাস করতে দিচ্ছে। অবশিষ্ট ট্রাকগুলো সিরিয়াল ধরে পণ্য খালাসের অপেক্ষায় থাকে। একটি ট্রাকের সিরিয়াল পেতে এখন ৬/৭ দিন পর্যন্ত বন্দরে অপেক্ষা করতে হয়। ধীরে ধীরে বাংলাদেশ থেকে আগরতলা দিয়ে পণ্য রফতানি বন্ধ হওয়ার পথে বলে মনে করছেন তারা। তারা বলেন, বর্তমানে সড়ক যোগাযোগসহ অন্য অবকাঠামোগুলো ট্রানজিটের জন্য মোটেও উপযোগী নয়। এখন বাংলাদেশী পণ্যবাহী ট্রাকই চলতে পারছে না। এসব সড়ক দিয়ে ভারতের পণ্যবাহী বিশাল ট্রাকগুলো কীভাবে চলবে, তা বোঝা মুশকিল।

ওকালতি করতে যৌথ টিম : সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, বাংলাদেশের ভেতর দিয়ে ভারতকে দেয়া ট্রানজিটের রুট পরিদর্শন করে সুপারিশ তৈরি করায় উভয় দেশ একটি যৌথ টিম গঠন করে। সম্প্রতি এ টিম আখাউড়া স্থলবন্দরসহ ট্রানজিট রুট সরেজমিনে পরিদর্শন করে। পাঁচ সদস্যবিশিষ্ট ভারতীয় টিমের নেতৃত্ব দেন ভারতের স্থলবন্দর বিভাগের পরিচালক ইন্দিরা মূর্তি এবং বাংলাদেশ টিমের নেতৃত্ব দেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মোকাব্বির হোসাইন। ভারতের পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দলের সঙ্গে সে দেশের ১২ জন সাংবাদিক থাকলেও ৫ সদস্যবিশিষ্ট বাংলাদেশ টিমের সঙ্গে জাতীয় পত্রিকার কোনো সাংবাদিককে তো নেয়া হয়ইনি এমনকি স্থানীয় সাংবাদিকদের এ টিমের কাছাকাছি যেতে দেয়া হয়নি। বাংলাদেশ প্রতিনিধি দল সূত্র জানিয়েছে, সরকারের ওপর মহল থেকে এ টিমের ওপর বেশ কিছু বিধিনিষেধ আরোপ করে দেয়া হয়েছে। পরিদর্শনকালে ভারতীয় টিম বাংলাদেশের সড়ক যোগাযোগ ও স্থলবন্দরের নানা অবকাঠামো দেখে এক্ষুনি ট্রানজিট শুরু করা যায় বলে তাদের মতামত জানিয়ে দিয়েছে। ভারতীয় টিম নিয়মিত ট্রানজিটের বাংলাদেশের সরকারি কর্মকর্তাদের আন্তরিকতায় সন্তোষও প্রকাশ করেছে বলে জানান টিমের একজন সদস্য।
যৌথ পরিদর্শন শেষে বাংলাদেশ টিম গতকালই ঢাকায় ফিরেছে। টিমের একজন সদস্য নাম প্রকাশ না করার শর্তে আমার দেশকে জানান, পরিদর্শনকালে আমরা যা কিছুই দেখি না কেন আমাদের দায়িত্ব হচ্ছে ট্রানজিটের পক্ষে মতামত দেয়া। যদিও আমরা দেখেছি, বাংলাদেশের সড়ক অবকাঠামো এতটাই নাজুক যে আমাদের নিজস্ব যানবাহনও চলাচল করতে পারছে না। সেখানে ভারতের পণ্যবাহী বিশাল বিশাল ট্রাকগুলো কীভাবে চলবে তা আমাদের বুঝে আসছে না। আমার দেশকে পাল্টা প্রশ্ন করে তিনি বলেন, আমরা আইনকানুন ভঙ্গ করে জাতীয় স্বার্থের তোয়াক্কা না করেই তিতাস নদীর বুকের ওপর বাঁধ দিয়ে ভারতের লরি চলাচলের রাস্তা করে দিয়েছি। এখন আমরা কেন নিজেদের যানবাহন ও ব্যবসা-বাণিজ্য বন্ধ করে ভারতকে রাস্তা ছেড়ে দেব না? এদিকে টিমের প্রধান মোকাব্বির হোসাইনের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি আমার দেশকে জানান, আমরা সবেমাত্র পরিদর্শন করে ঢাকায় ফিরেছি। সবকিছু যাচাই-বাচাই করেই সংশ্লিষ্ট দফতরে সুপারিশ পেশ করা হবে।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, ভারতকে নিয়মিত ট্রানজিট দেয়ার প্রক্রিয়া চূড়ান্ত করতে এ যৌথ টিম গঠনের আগে সরকার গত ২০ মে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব মো. আলাউদ্দিনকে আহ্বায়ক করে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, রেলওয়ে মন্ত্রণালয়, যোগাযোগ মন্ত্রণালয়, জাতীয় রজস্ব বোর্ড, অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ, শিপিং ডাইরেক্টরেট, বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ, চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ, মঙ্গলা বন্দর কর্তৃপক্ষের একজন করে প্রতিনিধির সমন্বয়ে এ কমিটি গঠন করে। এ কমিটি গঠনের বিষয়ে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় থেকে জারি করা প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, ‘বাংলাদেশের জলপথ, নৌবন্দর, সমুদ্রবন্দর, স্থলবন্দর ইত্যাদি ব্যবহার করে ভারত যাতে নির্বিঘ্নে তাদের পণ্য আনা-নেয়া করতে পারে, তা তদারকি করবে এ কমিটি। ট্রানজিটের আওতায় বাংলাদেশের স্থলবন্দর, নৌবন্দর ও সমুদ্রবন্দর ব্যবহার করে স্থলপথ, নৌপথ ও রেলপথে ভারতের পণ্য আনা-নেয়ার ক্ষেত্রে কর, শুল্ক, ফি বা অন্য কোনো অবকাঠামোগত অসুবিধার সৃষ্টি না হয়, তাও নিশ্চিত করার দায়িত্ব এ কমিটির।
৩০০ কোটি টাকার বাণিজ্য হাতছাড়া হচ্ছে : বর্তমানে ভারতের পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোয় বাংলাদেশ প্রায় ৩০০ কোটি টাকার পণ্য রফতানি করে থাকে। বাংলাদেশের ৬০টি পণ্যের একচ্ছত্র বাজার হচ্ছে ভারতের পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলো। প্রতিদিন দুই থেকে আড়াইশ পণ্যবাহী ট্রাক আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে ভারতের আগরতলায় যায়। সেখানে মালামাল খালাস করা হয়। ভারত বাংলাদেশের ভেতর দিয়ে ট্রানজিট পেতে যাচ্ছে—এ কথা বলেই এখন আখাউড়া থেকে পণ্যবাহী সব ট্রাক ভারতীয় কর্তৃপক্ষ আর আগরতলায় যেতে দিচ্ছে না। প্রতিদিন সর্বোচ্চ ৫০ থেকে ৬০টি ট্রাক প্রবেশ করতে দেয়া হয় বলে জানিয়েছেন স্থানীয় ব্যবসায়ীরা। তাদের মতে, আগে যেখানে পণ্যবাহী একটি ট্রাক সিরিয়াল পেতে একদিন দেরি হতো এখন ৫ থেকে ৬ দিন লেগে যাচ্ছে। পণ্য রফতানি এরই মধ্যে ৭০ শতাংশ কমে এসেছে।
ব্যবসায়ীদের উদ্বেগ : নিয়মিত ট্রানজিট দেয়ার বিষয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে আখাউড়া স্থলবন্দর আমদানি ও রফতানিকারক সমিতির সাবেক সভাপতি শফিকুল ইসলাম আমার দেশকে জানান, কয়েকদিন আগে ভারত ও ঢাকার একটি যৌথ টিম ট্রানজিট নিশ্চিত করতে আখাউড়া স্থলবন্দর পরিদর্শনে আসে। এ বিষয়টি বাংলাদেশের একটি প্রাণীকেও জানানো হয়নি। অথচ ভারতের সাংবাদিকসহ প্রচুর লোকজন এসেছেন। আমরা খবর পেয়ে তাদের কাছে গিয়ে ট্রানজিটের অযৌক্তিক দিকগুলো তুলে ধরেছি। তিনি বলেন, বর্তমানে যে অবকাঠামোগত অবস্থা রয়েছে তাতে আমাদের একটি ট্রাক চালাতেই হিমশিম খেতে হয়। বর্তমানে পণ্যবাহী ৪০০টি ট্রাক বন্দরে অপেক্ষমাণ। আমরা শত শত ব্যবসায়ী আগরতলাসহ ওইসব রাজ্যের ব্যবসায়ীদের কাছে লাখ লাখ ডলার পাওনা রয়েছি। এ অবস্থায় ভারতকে একতরফা ট্রানজিট সুবিধা দিলে আমাদের পণ্য রফতানি বন্ধ তো হবেই, উপরন্তু আমরা পথে বসব। বর্তমানে যে সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে, তা কোনো অবস্থায়ই ট্রানজিটের উপযোগী নয় বলে জানান তিনি।
প্রসঙ্গত, অভ্যন্তরীণ নৌপথ অতিক্রমণ ও বাণিজ্যিক কার্যক্রমের জন্য বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে ১৯৭২ সালের নভেম্বর মাসে একটি প্রটোকল সই হয়। ওই প্রটোকল অনুসরণ করে গতবছর ৬ সেপ্টেম্বর ভারতের প্রধানমন্ত্রী ড. মনমোহন সিং ও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিজ নিজ দেশের পক্ষে ট্রানজিট চুক্তি শর্ত সংবলিত ফ্রেমওয়ার্ক এগ্রিমেন্টে স্বাক্ষর করেন। এই ফ্রেমওয়ার্ক এগ্রিমেন্টের আওতায়ই ভারত এখন নিয়মিত ট্রানজিট সুবিধা পেতে যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা।
Daily Amardesh -????, ?????? ?? ??? ????, ? ???? ????, ?? ??? ???? ?????

BTW awami propaganda outlets Prothom baler alo and Daily farting star is yet to report on this issue. This is the most interesting part:

টিমের একজন সদস্য নাম প্রকাশ না করার শর্তে আমার দেশকে জানান, পরিদর্শনকালে আমরা যা কিছুই দেখি না কেন আমাদের দায়িত্ব হচ্ছে ট্রানজিটের পক্ষে মতামত দেয়া। যদিও আমরা দেখেছি, বাংলাদেশের সড়ক অবকাঠামো এতটাই নাজুক যে আমাদের নিজস্ব যানবাহনও চলাচল করতে পারছে না। সেখানে ভারতের পণ্যবাহী বিশাল বিশাল ট্রাকগুলো কীভাবে চলবে তা আমাদের বুঝে আসছে না।
 
.
BNP should start an andolan to stop this transit for Indian NE states. Why do they want transit if they already have 4 lane freeway through Shiliguri?
 
.
I don't know if BNP and itz allies can do anything about it when they are in power or not. I have a question. Can this contract we made with india giving them transit, can we reverse the plan? I mean if next gov. isn't Awami League?
 
.
ট্রানজিটের পক্ষে ওকালতি করতে যৌথ টিম
এমএ নোমান

ভারতকে নৌ ও সড়ক পথে নিয়মিত ট্রানজিট দেয়ার প্রক্রিয়া চূড়ান্ত করা হয়েছে। বিদ্যমান নৌ-প্রটোকলের আওতায় বাংলাদেশের ভেতর দিয়ে ভারত তাদের পশ্চিমাঞ্চলীয় রাজ্যগুলো থেকে পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোয় পণ্যসামগ্রী আনা-নেয়ার সুযোগ পাচ্ছে। সম্প্রতি বাংলাদেশ ও ভারতের যৌথ টিম স্থল ও নৌবন্দরসহ অন্যান্য অবকাঠামো পরিদর্শন শেষে সবকিছুই ট্রানজিটের অনুকূলে বলে মত দিয়েছে। বাংলাদেশের বিদ্যমান পরিস্থিতি ও অবকাঠামোগত অন্যান্য বিষয়াদি পরিদর্শন শেষে ভারতীয় টিমের সদস্যরা বাংলাদেশের প্রতিনিধিদের কাছে সন্তোষ প্রকাশ করেছে। যৌথ টিমের পরিদর্শনের ফলে ট্রানজিটের পথে সব বাধা দূর হয়েছে বলে মনে করছেন টিমের সদস্যরা। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে।
এদিকে ভারত তাদের পশ্চিমাঞ্চল থেকে পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোয় পণ্য আনা-নেয়ার সুবিধা পাচ্ছে—এটা ধরে নিয়েই আগরতলাসহ পূর্বাঞ্চলীয় অন্য রাজ্যগুলোয় বাংলাদেশী পণ্য আমদানির ৭০ শতাংশ কমিয়ে দিয়েছে। এতে করে ৩০০ কোটি টাকার রফতানি বাণিজ্য হাতছাড়া হতে যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ী নেতারা। ব্যবসায়ীরা জানান, বাংলাদেশ থেকে ভারতের
পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোয় ৬০ ক্যাটাগরির পণ্য রফতানি করা হয়। প্রতিদিন এসব পণ্যবাহী ২০০ থেকে ২৫০ ট্রাক আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে ভারতের আগরতলায় যায়। গত কয়েক মাস ধরে ভারত প্রতিদিন ওই স্থলবন্দরে ৬০ থেকে ৭০টি ট্রাকের মালামাল খালাস করতে দিচ্ছে। অবশিষ্ট ট্রাকগুলো সিরিয়াল ধরে পণ্য খালাসের অপেক্ষায় থাকে। একটি ট্রাকের সিরিয়াল পেতে এখন ৬/৭ দিন পর্যন্ত বন্দরে অপেক্ষা করতে হয়। ধীরে ধীরে বাংলাদেশ থেকে আগরতলা দিয়ে পণ্য রফতানি বন্ধ হওয়ার পথে বলে মনে করছেন তারা। তারা বলেন, বর্তমানে সড়ক যোগাযোগসহ অন্য অবকাঠামোগুলো ট্রানজিটের জন্য মোটেও উপযোগী নয়। এখন বাংলাদেশী পণ্যবাহী ট্রাকই চলতে পারছে না। এসব সড়ক দিয়ে ভারতের পণ্যবাহী বিশাল ট্রাকগুলো কীভাবে চলবে, তা বোঝা মুশকিল।

ওকালতি করতে যৌথ টিম : সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, বাংলাদেশের ভেতর দিয়ে ভারতকে দেয়া ট্রানজিটের রুট পরিদর্শন করে সুপারিশ তৈরি করায় উভয় দেশ একটি যৌথ টিম গঠন করে। সম্প্রতি এ টিম আখাউড়া স্থলবন্দরসহ ট্রানজিট রুট সরেজমিনে পরিদর্শন করে। পাঁচ সদস্যবিশিষ্ট ভারতীয় টিমের নেতৃত্ব দেন ভারতের স্থলবন্দর বিভাগের পরিচালক ইন্দিরা মূর্তি এবং বাংলাদেশ টিমের নেতৃত্ব দেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মোকাব্বির হোসাইন। ভারতের পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দলের সঙ্গে সে দেশের ১২ জন সাংবাদিক থাকলেও ৫ সদস্যবিশিষ্ট বাংলাদেশ টিমের সঙ্গে জাতীয় পত্রিকার কোনো সাংবাদিককে তো নেয়া হয়ইনি এমনকি স্থানীয় সাংবাদিকদের এ টিমের কাছাকাছি যেতে দেয়া হয়নি। বাংলাদেশ প্রতিনিধি দল সূত্র জানিয়েছে, সরকারের ওপর মহল থেকে এ টিমের ওপর বেশ কিছু বিধিনিষেধ আরোপ করে দেয়া হয়েছে। পরিদর্শনকালে ভারতীয় টিম বাংলাদেশের সড়ক যোগাযোগ ও স্থলবন্দরের নানা অবকাঠামো দেখে এক্ষুনি ট্রানজিট শুরু করা যায় বলে তাদের মতামত জানিয়ে দিয়েছে। ভারতীয় টিম নিয়মিত ট্রানজিটের বাংলাদেশের সরকারি কর্মকর্তাদের আন্তরিকতায় সন্তোষও প্রকাশ করেছে বলে জানান টিমের একজন সদস্য।
যৌথ পরিদর্শন শেষে বাংলাদেশ টিম গতকালই ঢাকায় ফিরেছে। টিমের একজন সদস্য নাম প্রকাশ না করার শর্তে আমার দেশকে জানান, পরিদর্শনকালে আমরা যা কিছুই দেখি না কেন আমাদের দায়িত্ব হচ্ছে ট্রানজিটের পক্ষে মতামত দেয়া। যদিও আমরা দেখেছি, বাংলাদেশের সড়ক অবকাঠামো এতটাই নাজুক যে আমাদের নিজস্ব যানবাহনও চলাচল করতে পারছে না। সেখানে ভারতের পণ্যবাহী বিশাল বিশাল ট্রাকগুলো কীভাবে চলবে তা আমাদের বুঝে আসছে না। আমার দেশকে পাল্টা প্রশ্ন করে তিনি বলেন, আমরা আইনকানুন ভঙ্গ করে জাতীয় স্বার্থের তোয়াক্কা না করেই তিতাস নদীর বুকের ওপর বাঁধ দিয়ে ভারতের লরি চলাচলের রাস্তা করে দিয়েছি। এখন আমরা কেন নিজেদের যানবাহন ও ব্যবসা-বাণিজ্য বন্ধ করে ভারতকে রাস্তা ছেড়ে দেব না? এদিকে টিমের প্রধান মোকাব্বির হোসাইনের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি আমার দেশকে জানান, আমরা সবেমাত্র পরিদর্শন করে ঢাকায় ফিরেছি। সবকিছু যাচাই-বাচাই করেই সংশ্লিষ্ট দফতরে সুপারিশ পেশ করা হবে।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, ভারতকে নিয়মিত ট্রানজিট দেয়ার প্রক্রিয়া চূড়ান্ত করতে এ যৌথ টিম গঠনের আগে সরকার গত ২০ মে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব মো. আলাউদ্দিনকে আহ্বায়ক করে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, রেলওয়ে মন্ত্রণালয়, যোগাযোগ মন্ত্রণালয়, জাতীয় রজস্ব বোর্ড, অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ, শিপিং ডাইরেক্টরেট, বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ, চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ, মঙ্গলা বন্দর কর্তৃপক্ষের একজন করে প্রতিনিধির সমন্বয়ে এ কমিটি গঠন করে। এ কমিটি গঠনের বিষয়ে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় থেকে জারি করা প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, ‘বাংলাদেশের জলপথ, নৌবন্দর, সমুদ্রবন্দর, স্থলবন্দর ইত্যাদি ব্যবহার করে ভারত যাতে নির্বিঘ্নে তাদের পণ্য আনা-নেয়া করতে পারে, তা তদারকি করবে এ কমিটি। ট্রানজিটের আওতায় বাংলাদেশের স্থলবন্দর, নৌবন্দর ও সমুদ্রবন্দর ব্যবহার করে স্থলপথ, নৌপথ ও রেলপথে ভারতের পণ্য আনা-নেয়ার ক্ষেত্রে কর, শুল্ক, ফি বা অন্য কোনো অবকাঠামোগত অসুবিধার সৃষ্টি না হয়, তাও নিশ্চিত করার দায়িত্ব এ কমিটির।
৩০০ কোটি টাকার বাণিজ্য হাতছাড়া হচ্ছে : বর্তমানে ভারতের পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোয় বাংলাদেশ প্রায় ৩০০ কোটি টাকার পণ্য রফতানি করে থাকে। বাংলাদেশের ৬০টি পণ্যের একচ্ছত্র বাজার হচ্ছে ভারতের পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলো। প্রতিদিন দুই থেকে আড়াইশ পণ্যবাহী ট্রাক আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে ভারতের আগরতলায় যায়। সেখানে মালামাল খালাস করা হয়। ভারত বাংলাদেশের ভেতর দিয়ে ট্রানজিট পেতে যাচ্ছে—এ কথা বলেই এখন আখাউড়া থেকে পণ্যবাহী সব ট্রাক ভারতীয় কর্তৃপক্ষ আর আগরতলায় যেতে দিচ্ছে না। প্রতিদিন সর্বোচ্চ ৫০ থেকে ৬০টি ট্রাক প্রবেশ করতে দেয়া হয় বলে জানিয়েছেন স্থানীয় ব্যবসায়ীরা। তাদের মতে, আগে যেখানে পণ্যবাহী একটি ট্রাক সিরিয়াল পেতে একদিন দেরি হতো এখন ৫ থেকে ৬ দিন লেগে যাচ্ছে। পণ্য রফতানি এরই মধ্যে ৭০ শতাংশ কমে এসেছে।
ব্যবসায়ীদের উদ্বেগ : নিয়মিত ট্রানজিট দেয়ার বিষয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে আখাউড়া স্থলবন্দর আমদানি ও রফতানিকারক সমিতির সাবেক সভাপতি শফিকুল ইসলাম আমার দেশকে জানান, কয়েকদিন আগে ভারত ও ঢাকার একটি যৌথ টিম ট্রানজিট নিশ্চিত করতে আখাউড়া স্থলবন্দর পরিদর্শনে আসে। এ বিষয়টি বাংলাদেশের একটি প্রাণীকেও জানানো হয়নি। অথচ ভারতের সাংবাদিকসহ প্রচুর লোকজন এসেছেন। আমরা খবর পেয়ে তাদের কাছে গিয়ে ট্রানজিটের অযৌক্তিক দিকগুলো তুলে ধরেছি। তিনি বলেন, বর্তমানে যে অবকাঠামোগত অবস্থা রয়েছে তাতে আমাদের একটি ট্রাক চালাতেই হিমশিম খেতে হয়। বর্তমানে পণ্যবাহী ৪০০টি ট্রাক বন্দরে অপেক্ষমাণ। আমরা শত শত ব্যবসায়ী আগরতলাসহ ওইসব রাজ্যের ব্যবসায়ীদের কাছে লাখ লাখ ডলার পাওনা রয়েছি। এ অবস্থায় ভারতকে একতরফা ট্রানজিট সুবিধা দিলে আমাদের পণ্য রফতানি বন্ধ তো হবেই, উপরন্তু আমরা পথে বসব। বর্তমানে যে সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে, তা কোনো অবস্থায়ই ট্রানজিটের উপযোগী নয় বলে জানান তিনি।
প্রসঙ্গত, অভ্যন্তরীণ নৌপথ অতিক্রমণ ও বাণিজ্যিক কার্যক্রমের জন্য বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে ১৯৭২ সালের নভেম্বর মাসে একটি প্রটোকল সই হয়। ওই প্রটোকল অনুসরণ করে গতবছর ৬ সেপ্টেম্বর ভারতের প্রধানমন্ত্রী ড. মনমোহন সিং ও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিজ নিজ দেশের পক্ষে ট্রানজিট চুক্তি শর্ত সংবলিত ফ্রেমওয়ার্ক এগ্রিমেন্টে স্বাক্ষর করেন। এই ফ্রেমওয়ার্ক এগ্রিমেন্টের আওতায়ই ভারত এখন নিয়মিত ট্রানজিট সুবিধা পেতে যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা।
Daily Amardesh -????, ?????? ?? ??? ????, ? ???? ????, ?? ??? ???? ?????

BTW awami propaganda outlets Prothom baler alo and Daily farting star is yet to report on this issue. This is the most interesting part:


----------------------------------------------------------------
Translated by Google.ca from above bengali to english. I hope it gives some idea to international community



Transit to advocate on behalf of the Joint TeamWireless WirelessJoin the Navy and the road to the final has been a regular transit. Existing Navy - under the Protocol's Western Protectorates from the eastern part of India rajyaguloya panyasamagri brought them - to get a chance. Recently, Bangladesh and India, the joint inspection team at the end of the ground and everything naubandarasaha transit and other infrastructure such as the pro. Digital infrastructure in the existing situation and other issues after visiting delegates have expressed their satisfaction that the Indian team members. Joint inspection team has so far prevented the transit by all team members are. The sources said.Meanwhile, in western India goods brought from the east rajyaguloya - to get the benefit - it's over 70 percent of imports of goods agaratalasaha east of the other rajyaguloya reduced. 300 crore in exports could be forfeited by the business leaders said. Traders said from Bangladesh, IndiaExports of goods to the Eastern rajyaguloya 60 category. 00 to 50 trucks per day in the van with akhaura sthalabandara agaratalaya in India. Over the last few months the land customs station in India, 60 from day 70 to delivery of goods by truck. Delivery of the goods by serial trakagulo remaining years. Now get a truck, serial 6/7 days to wait until the port. Exports of goods to Agartala through Bangladesh to gradually close the way they seem to be doing. They said the road is not suitable attitude for transit yogayogasaha abakathamogulo other. I could not run a van trakai. The road with the van on how to run a trakagulo it difficult to understand.To advocate the joint team, the sources said, the transit route through India to inspect the recommendation to create a joint team from the two countries. The team recently visited the sarejamine akhaura sthalabandarasaha transit routes. Five-member Indian team led by the Director of the Indira statue sthalabandara India and Bangladesh team led by Deputy Secretary of Ministry of mokabbira Hossain. India is a country with a five-member delegation of journalists, but 1 of the national newspaper with a 5-member Bangladesh team of local journalists and even some journalists have taken the team close to hayaini be given. Bangladesh delegation, sources said, the government imposed some restrictions on the number of sources to have been on the team. The visiting Indian team's road infrastructure and sthalabandarera I can now say they started with in transit. Government officials expressed satisfaction antarikataya regularly transit the Indian team has a team member said.Bangladesh at the end of the joint inspection team returned gatakalai City. Team member names are not revealed to the conditions in my country, I do not visit that is why we have a responsibility on behalf of the transit. Although we have seen, the road infrastructure so that our own traffic can not najuka. In India, a large van trakagulo not know how to run our understanding. My counter-question in the country, he said that the laws violate the national interest of the chest on the fly without Titus lorry traffic on the road to the dam. Now we know why the transport and trade - trade off the streets of India we do not? The team with the main mokabbira hosainera when he said that my country, we just turned visit to Dhaka. Check everything - without the bacai daphatare recommended to be submitted.By the regular transit to India to finalize the process before the establishment of a joint team of the ministry joint secretary Md 0 nauparibahana May. Alauddinake convener of the Foreign Ministry, Commerce Ministry, Railway Ministry, Ministry of Communications, National rajasba Board, Internal nauparibahana Authority, Shipping Directorate, Bangladesh sthalabandara Authority, Chittagong Port Authority, Port Authority mangala consisting of one representative in the Committee. The committee structure of the notification has been issued from the Ministry of nauparibahana,'s Waterways, naubandara, sea, etc. sthalabandara to safely use their products in India - can be taken, it will be approved at the Committee. Transit under the Bangladesh sthalabandara, using the overland naubandara and sea, waterways and easily rail products in India - to the tax, duty, fee or any other problem is not infrastructure, to ensure that the responsibility of the committee.300 crore is being forfeited by: The Eastern India and Bangladesh rajyaguloya 300 crore from the export of goods. Eastern Market is the exclusive product of India's 60 Protectorates. Araisa van with two trucks per day akhaura sthalabandara agaratalaya in India. The delivery of the goods. India transit through Bangladesh is going to get - at all the trucks that now akhaura from the van to go to the Indian authorities and not agaratalaya. You can enter a maximum of 50 to 60 trucks a day are said to local businesses. According to them, before the van was waiting for a truck to get the serial was going to go now 5 to 6 days. Exports of goods have already been reduced 70 percent.Business concerns, in transit to the deep concerns expressed about the former president of the Association raphatanikaraka akhaura sthalabandara Import and Shafiqul Islam in my country, a few days before the transit to India, and by a joint team akhaura sthalabandara visit. The creatures are not an issue. But a lot of people come sambadikasaha. We have received news of their irrational aspects of transit dharechi. He said the state currently has the infrastructure that we have a truck that is calatei himasima eat. Port 400 trucks waiting in the van. We have hundreds of millions of dollars of business agaratalasaha those businesses owe the state confirm that. All of our products export to the partial shutdown of the transit facility is odd, however, we basaba way. The road system is that it is not suitable for a abasthayai transit, he said.Inter alia, internal waterways for transit and commercial activities in Bangladesh and India in November to 197 in a protocol signed. The protocol followed the Prime Minister of India on 6 September last year. Manmohan Singh and Prime Minister Sheikh Hasina on behalf of their respective country, containing the terms of the transit agreement signed framework egrimente. This Framework Agreement is a regular transit facility to India could aotayai nauparibahana Ministry said one official.Daily Amardesh -????,?????? ? ? ??,? ?? ??,? ? ?? ??Source: http://www.defence.pk/forums/bangladesh-defence/187758-hmmm-yes-transit.html # ixzz1xzMHf0Kd
 
.
That's Cool!!! better call Bangladesh an island country now.
:lol::lol:
 
.
I got this article from Indian forum posted by a Pakistani named BATMAN

If this does not clear out who is bangladesh's friend then Go to Qur'an. I myself read it. Forgot the reference. I can mention from my reading that Mushriks and Jews are enemies of muslims. Only Christians are friends of muslims outside of islam but don't confuse it with Zionist west and Nato. The article is the following:


Israel helped India turn around Kargil war?


In a startling revelation, the Israeli Ambassador in New Delhi, Mark Sofer, has said that his country had assisted India in 'turning around' the situation during the 1999 Kargil war with Pakistan.

In an interview with a weekly, the envoy disclosed how defence ties between the two countries got a boost after Kargil when Israel came to India's rescue at a critical time, helping turn around the situation on the ground.

'I think we proved to the Indian government that you can rely on us, that we have the wherewithal. A friend in need is a friend indeed,' he said.

He also disclosed that Indo-Israeli defence ties would go beyond mere selling-buying of arms.

'We do have a defence relationship with India, which is no secret. What is secret is what the defence relationship is? And with all due respect, the secret part will remain secret,' he said in the interview to Outlook weekly magazine.

Source: http://www.defence.pk/forums/indian...dia-turn-around-kargil-war.html#ixzz1xzSQwhPM

Thanks BATMAN.
 
. . .
I just wanted to mean that who is our friend and who isn't.By our I mean muslims. But then again godless China has been our proven friend or I say strategic friend.

Israel gave us high tech UAVs but which Muslim country came forward to sooth sufferings of Rohingyas even you weep for Palestinians daily.
 
.
So what happens when Godless china kills your Uighur "muslim" brothers??? is that halal !!!:lol:

I just wanted to mean that who is our friend and who isn't.By our I mean muslims. But then again godless China has been our proven friend or I say strategic friend.
 
.
Let me tell you a a little bit of islamic history. Prophet Muhammad (S) asked three things from allah for his muslim nation. One and two no punishment on muslims from heaven and earth and the third united muslims, which today you can see that muslims are not united and that is Allah did not give Prophet Muhammad (S) except the first one and the second one. And the thing is I think mostly hypocrites are ruling the countries that is why muslims are suffering. And if muslims are to be poor, no one looks at them. But generally muslim public around the world, well not all, feel for the muslims in torture.
 
.
I just wanted to mean that who is our friend and who isn't.By our I mean muslims. But then again godless China has been our proven friend or I say strategic friend.

Again....what does the Kargil War have to do with the topic?

Uh....you know what, never mind. It'll just attract many trolls :D
 
.
1-Your started with Myanmaar riots and tried to link India with it.
2- Then you moved in to transit agreement between India and BD
3- Suddenly you jumped on to Israelies to help India during kargil
4- now you are telling me Prophet Mohammed story...

imagesyour-point-of-view.jpg


Let me tell you a a little bit of islamic history. Prophet Muhammad (S) asked three things from allah for his muslim nation. One and two no punishment on muslims from heaven and earth and the third united muslims, which today you can see that muslims are not united and that is Allah did not give Prophet Muhammad (S) except the first one and the second one. And the thing is I think mostly hypocrites are ruling the countries that is why muslims are suffering. And if muslims are to be poor, no one looks at them. But generally muslim public around the world, well not all, feel for the muslims in torture.
 
.
Back
Top Bottom