What's new

General Indian Defence News

MOS @Gen_VKSingh wid Ambassador @ajxtopcop n CG @123nrs replying 2 questons of workers,Shumaisi camp of Saudi Oger.

CqJ4f7DWAAAeYXQ.jpg


CqJ4f7DWIAA-TDp.jpg

CqJ4f7SWEAE-v9G.jpg

CqJ4f7BWAAEoy16.jpg


@Gen_VKSingh was in Jeddah, helping stranded Indians.

CqJohc5WYAEot9c.jpg


CqJoiVIW8AAD_Vf.jpg

CqJojNFWIAArwOQ.jpg
 
. . . .
clip_image002.jpg


The India Doctrine- HOW INDEPENDENT HYDERABAD WAS FORCIBLY ANNEXED BY INDIA. ( ALSO IN BANGLA)

12 July ·

স্বাধীন হায়দারাবাদকে যেভাবে ইন্ডিয়া দখল করে নেয়

ফাহমিদ-উর-রহমান

উনিশ আর বিশ শতককে বলা যায় মুসলমানদের জন্য এক ক্ষয়িষ্ণুতার যুগ। এ কালে এসে মুসলমানরা যা পেয়েছে তার চেয়ে হারিয়েছে অনেক বেশি। সাম্রাজ্যবাদের রক্তাক্ত থাবা একালে মুসলমানদের যতো বেশি রক্ত ঝরিয়েছে বোধহয় এর নজির ইতিহাসে খুব একটি পাওয়া যাবে না। দেখতে দেখতে মুসলমান দেশগুলো সাম্রাজ্যবাদের করতলগত হয়েছে। শত শত বছরের মুসলিম ঐক্যের প্রতীক খেলাফত খণ্ড-বিখণ্ড হয়ে গেছে আর সে সাথে মুসলমানদের উপর নির্যাতন আর নিবর্তনের দীর্ঘ ট্র্যাজেডি রচিত হয়েছে। এরকম এক ট্র্যাজেডির নাম ‘হায়দারাবাদ’।

সাম্রাজ্যবাদের প্রধান পুরোহিত বৃটেন শুধু মুসলিম দুনিয়ায় তার খবরদারি আর রক্তক্ষয় করেই ক্ষান্ত হয়নি, উপনিবেশগুলো থেকে বিদায় নেবার সময় তারা এমনসব সমস্যা জিইয়ে রেখে গেছে যার মাশুল আজও মুসলমানদের গুণতে হচ্ছে। এর একটি বড় প্রমাণ হচ্ছে আজকের কাশ্মির। কিন্তু কাশ্মিরের সাথে হায়দারাবাদের পার্থক্য হচ্ছে কাশ্মিরের জনগণ অদ্যাবদি আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে রক্তক্ষয়ী জিহাদ জারি রেখেছে আর হায়দারাবাদের আজাদী-পাগল মানুষের সংগ্রামকে অত্যাচার আর নিবর্তনের স্টিমরোলারের তলায় স্তব্ধ করে দেয়া হয়েছে। স্বাধীন হায়দারাবাদের নাম পৃথিবী মনে রাখেনি। হায়দারাবাদ নামে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র ছিল, তার ছিল স্বাধীন প্রশাসন, প্রতিরক্ষা ও অর্থনৈতিক ব্যবস্থা – এসব আজ বিস্মৃত – প্রায়, ইতিহাসের গর্ভে আশ্রয় পেয়েছে।

মীর লায়েক আলীর লেখা ‘The Tragedy of Hyderabad’ গ্রন্থে হায়দারাবাদের আজাদী-পাগল মানুষের সে বেদনাঘন কাহিনীর বর্ণনা দেখতে পাওয়া যায়। মীর লায়েক আলী ছিলেন স্বাধীন হায়দারাবাদের শেষ প্রধানমন্ত্রী। আগ্রাসী ভারতের বিরুদ্ধে হায়দারাবাদের প্রতিরোধ যুদ্ধে এই লায়েক আলী তাঁর দেশের স্বাধীনতা টিকিয়ে রাখার জন্য শেষাবধি লড়াই চালিয়েছিলেন। এ লড়াই যখন চলছিল, ব্রাহ্মণ্যবাদী ভারতের সুসজ্জিত সশস্ত্র বাহিনী স্বাধীন হায়দারাবাদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়েছিল, তখন বিশ্বশান্তির মন্ত্র উচ্চারণকারী পুরোহিত দেশগুলো এ অবিচার ও জুলুমের বিরুদ্ধে টু শব্দটিও করেনি। এমনকি জাতিসংঘও না।

হায়দারাবাদের মুসলিম শাসন প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ত্রয়োদশ শতকের শেষ দিকে। তখন থেকেই হায়দারাবাদকে কেন্দ্র করে মুসলিম শিল্প-সংস্কৃতির যে বিকাশ ঘটে, তা পুরো দাক্ষিণাত্যকে প্রভাবিত করেছিল। ভারতে ব্রিটিশ শাসন প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পরও হায়দারাবাদ পুরোপুরি স্বাধীনতা বিসর্জন দেয়নি। ব্রিটিশ সরকারের সাথে চুক্তি সাপেক্ষে একটি দেশীয় রাজ্যে পরিণত হয়। ১৯৪৭ সালে ব্রিটিশের বিদায়ক্ষণেই হায়দারাবাদের ভাগ্য অনিশ্চিত হয়ে যায়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়ই সাম্রাজ্যবাদী বৃটেন বুঝতে পেরেছিল পৃথিবী জুড়ে তার কারবার করবার দিন শেষ হয়ে এসেছে। তখন তারা ভারত ত্যাগের একরকম প্রস্তুতিও নিয়ে ফেলেছিল। ভারতে বৃটিশ শাসন প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল হিন্দুদের সহযোগিতায়। তাই বিদায়ের কালেও তারা পুরনো মিত্রকে অসন্তুষ্ট করতে চায়নি। ভারত বিভক্ত হোক এবং ভারতের বুক জুড়ে মুসলিম লীগের দাবি মোতাবেক একটি মুসলিম রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হোক মুসলিম বিদ্বেষী বৃটেন কখনোই চায়নি।

ভারতের শেষ ভাইসরয় ছিলেন লর্ড মাউন্টব্যাটেন। তিনি ছিলেন নেহেরুর ব্যক্তিগত বন্ধু। তিনিও চাননি ভারত বিভক্ত হোক। কেবলমাত্র কায়েদে আযমের প্রবল ব্যক্তিত্ব ও বলিষ্ঠ নেতৃত্বের সামনে ব্রিটিশ সরকার ও কংগ্রেসের হিন্দু নেতৃবৃন্দ পাকিস্তানের দাবিকে অখণ্ডনীয় বাস্তবতা স্বীকার করতে বাধ্য হয়েছিলেন। পাকিস্তানের দাবিকে যখন ধূলিসাৎ করা গেল না, তখন নেহেরু ও তার সাম্রাজ্যবাদী বন্ধু মাউন্টব্যাটেন র‌্যাডক্লিফ রোয়েদাদের মাধ্যমে বিকলাঙ্গ পাকিস্তান দেয়ার ব্যবস্থা করলো। মুসলমানদের ন্যায্য দাবি-দাওয়ার প্রতি উপেক্ষা ও ষড়যন্ত্র করে তাদেরকে খর্বাকৃতির পাকিস্তান দেয়ার এসব গোপন পরামর্শের কথা পরবর্তীকালে ল্যারি কলিন্স ও ডোমিনিক লাপিয়ের কৃত ‘Freedom at Midnight’ গ্রন্থে বিশদভাবে আলোচিত হয়েছে। দেশ বিভাগের সময় সিদ্ধান্ত হয়েছিল, দেশীয় রাজ্যগুলো তাদের ইচ্ছানুসারে ভারত অথবা পাকিস্তানে যোগ দিতে পারবে অথবা তাদের স্বাধীন সত্তা বজায় রাখতে পারবে। মীর লায়েক আলী জানিয়েছেন, এ সিদ্ধান্ত অনুসারেই হায়দারাবাদের নিজাম মাউন্টব্যাটেনের কাছে চিঠি লিখে জানিয়েছিল, হায়দারাবাদ ভারত বা পাকিস্তান কোনো রাষ্ট্রেই যোগ দিবে না, সে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবেই থাকবে।

মাউন্টব্যাটেন উত্তরে নিজামকে জানান যে, তিনি তার পত্র যথাযথভাবে ব্রিটিশ সরকারের কাছে প্রেরণ করেছেন এবং তিনি খুব শিগগিরই তার উত্তর আশা করছেন। মীর লায়েক আলী লিখেছেন- উত্তরপত্রটি অবশ্য কখনোই আসেনি। কেননা, মাউন্টব্যাটেন পরবর্তীকালে স্বীকার করেছেন, তিনি নিজামের পত্রটি ব্রিটিশ সরকারের নিকট আদৌ প্রেরণ করেননি। মাউন্টব্যাটেনের এই স্বীকৃতির সাথেই যোগ রয়েছে হায়দারাবাদকে নিয়ে ব্রিটিশ সরকার ও কংগ্রেসের হিন্দু নেতৃবৃন্দের গভীর ষড়যন্ত্রের। ভারত বিভাগের পরেও কংগ্রেস মাউন্টব্যাটেনকে স্বাধীন ভারতের প্রথম গভর্ণর জেনারেল নিয়োগ করেছিল। এ ছিল তার মুসলমানদের সাথে বেঈমানীর পুরস্কার।

মাউন্টব্যাটেনকে কংগ্রেস কর্তৃক গভর্ণর জেনারেল নিয়োগের অন্যতম উদ্দেশ্য ছিল দেশীয় রাজ্যগুলোকে সুচতুর দক্ষতার সাথে ভারতভুক্ত করা। দেশীয় রাজ্য হিসেবে কাশ্মির ও হায়দারাবাদের গুরুত্ব ছিল সর্বাধিক এবং নেহেরুর দৃষ্টি বেশি করে পড়েছিল এ দুটি রাজ্যের ওপর। দেশ বিভাগের সাথে সাথে হায়দারাবাদ নিজেকে স্বাধীন হিসেবে ঘোষণা করে। সেখানে একটি স্বাধীন সরকার প্রতিষ্ঠিত হয় এবং একটি স্বাধীন সরকারের জন্য যা যা প্রয়োজন তাও চালু করা হয়। কিন্তু অখণ্ড ভারতের স্বপ্নদ্রষ্টা নেহেরু এটা মেনে নিতে পারেননি- ভারতের হৃৎপিণ্ডের মধ্যে পাকিস্তানের মতো আরেকটি স্বাধীন রাষ্ট্র মাথা উঁচু করে দাঁড়াক। তাই তিনি একে সামরিক আগ্রাসনের মাধ্যমে রাতারাতি দখল করে নেয়ার সিদ্ধান্ত নেন।

আগ্রাসনের তারিখ নির্ধারিত হয় ১৩ সেপ্টেম্বর, ১৯৪৮। এ দিনটি নির্ধারণ করার পেছনে একটি কারণ ছিল। এর মাত্র দুদিন আগে কায়েদে আযম ইন্তেকাল করেছিলেন- সমগ্র পাকিস্তান তখন শোকে মুহ্যমান। ভারতীয় সেনা কর্তৃপক্ষ মনে করেছিল, এ সময় হায়দারাবাদে অভিযান চালালে পাকিস্তানের পক্ষ থেকে তেমন কোনো বাধা সৃষ্টি হবে না। কার্যত তাই হয়েছিল। আধুনিক অস্ত্রে সুসজ্জিত ভারতীয় বাহিনীর সাথে হায়দারাবাদের সেনাবাহিনী টিকে থাকতে পারেনি। হায়দারাবাদ ভারতের পদানত হয়েছিল। মাত্র পাঁচ দিনের যুদ্ধে ভারতীয় বাহিনী ৭০,০০০ নিরীহ মানুষকে হত্যা করে। লুটতরাজ, নারী ধর্ষণ এগুলো তো ছিলই। এই যে সার্বিক গণহত্যা, ভারতীয় বাহিনীর মানবতা বিরোধী রক্তক্ষয় ও লোকক্ষয়ের বিরুদ্ধে বিশ্ববিবেক চোখ তুলে তাকায়নি।

জাতিসংঘ থেকে খবর এলো- হায়দারাবাদ সংক্রান্ত যে আলোচনা সভা ১৬ সেপ্টেম্বর হওয়ার কথা ছিল, তা ২০ তারিখ পর্যন্ত পিছিয়ে দেয়া হয়েছে। বিশ্বজুড়ে মুসলিম দমনের যে চিত্র একালে আমাদের সামনে স্পষ্ট হচ্ছে, তা একটিই ইঙ্গিত করে, মুসলিম নিবর্তনের ক্ষেত্রে সারা দুনিয়ার সব শক্তিই এক ও অভিন্ন সূত্রে গাঁথা। তাই হায়দারাবাদে ব্রাহ্মণ্যবাদী আগ্রাসনের প্রেক্ষাপটে জাতিসংঘের চালিকাশক্তিগুলো নিস্ক্রিয়তার অভিনয় করে গেছে।

হায়দারাবাদের যুদ্ধ থেকে আরেকটি জিনিস স্পষ্ট হয়ে ওঠে- মুসলমানের বিপর্যয় তার ভিতর থেকেই যুগে যুগে সূচিত হয়েছে। যুদ্ধে নিজাম বাহিনীর পরাজয় এতো ত্বরিত গতিতে সম্ভব হতো না, যদি হায়দারাবাদ বাহিনীর প্রধান এল এদরুস বিশ্বাসঘাতকতা না করতেন। পলাশীর যুদ্ধে মীর জাফর যে ভূমিকা পালন করেছিলেন সাঈদ আহমদ এল এদরুস তার পুনরাভিনয় করেছিলেন মাত্র। এ আলোচনা সম্পূর্ণ হবে না, যদি বিশ্বাসঘাতক এল এদরুসের পাশে দেশপ্রেমিক কাশেম রিজভীর নাম উচ্চারিত না হয়। এই দেশপ্রেমিক নিজস্ব উদ্যোগে দুই লাখ সদস্যের এক স্বেচ্ছাসেবক দল গঠন করেছিলেন যারা ভারতীয় বাহিনীর বিরুদ্ধে শেষ রক্তবিন্দু দিয়ে প্রতিরোধ সৃষ্টি করেছিল।

হায়দারাবাদ আজ ইতিহাস হয়ে গেছে। কিন্তু সে ইতিহাস আমাদের জন্য কতকগুলো দিক নির্দেশনাও রেখে গেছে। অখণ্ড ভারত তত্ত্বের প্রবক্তরা উপমহাদেশব্যাপী ব্রাহ্মণ্যবাদের আধিপত্য বিস্তারের স্বপ্ন এখনো বিসর্জন দেয়নি। এ স্বপ্নের কথা সেই দশম শতাব্দীতে আলবেরুনী তার ‘কিতাবুল হিন্দ’-এ পরিস্কারভাবে লিখে গেছেন। মনুসংহিতার সমাজের প্রধানরা যে অন্যের ন্যায্য দাবি-দাওয়াকে কখনোই মেনে নেয় না, তার কথা আলবেরুনীর চেয়ে সুন্দরভাবে কেউ বলতে পারেননি। আধুনিককালে জওয়াহেরলাল নেহেরু তা ‘Discovery of India’ গ্রন্থে দক্ষিণ এশিয়াব্যাপী সে স্বপ্ন বিস্তারের কথা পুনরায় উচ্চারণ করেছেন। এ ইতিহাসের পাতাগুলো আজ আমাদের নেড়ে-চেড়ে দেখবার প্রয়োজন আছে বৈকি! কারণ যে শক্তি হায়দারাবাদের বুক চিরে রক্তের বন্যা ছুটিয়েছিল, তারা যে আমাদের আজাদীকে পায়ের তলে পিষে মারবে না তার কোন গ্যারান্টি নেই। সে অশুভ শক্তির বিরুদ্ধে কাশেম রিজভীর মতো দেশপ্রেমিকদের কোমর বেঁধে দাঁড়ানোর সময় আজ এসেছে।

সূত্রঃ বুকমাস্টার প্রকাশনী কর্তৃক প্রকাশিত “সাম্রাজ্যবাদ” গ্রন্থ।
 
. .
Ministry of Defence
18-November, 2016 19:06 IST
Modernisation of Defence Forces

Modernisation of the Armed Forces is a continuous process and is undertaken based on threat perception, operational challenges and technological changes required to keep the Armed Forces in a state of readiness to comprehensively meet various security challenges. During 2015-16, 61 Contracts have been signed for capital procurement of defence equipment for Armed Forces including Radars, Missiles, Rockets, Helicopters, Aircrafts and Simulators.

A number of measures have been taken to achieve self-sufficiency in defence production by harnessing the capabilities of the public and private sector. These measures include provisions for according priority and preference to procurement from Indian vendors under the Defence Procurement Procedure, liberalization of the licensing regime and providing access to modern and state-of-the-art technology to Indian industry by raising the cap on FDI in the defence sector.

The DPP-2016 has introduced provisions for expediting the procurement process. The progress of procurement cases is also monitored frequently and closely at various levels in the Government.

This information was given by Minister of State for Defence Dr. Subhash Bhamre in a written reply to Shri PK Biju and others in Lok Sabha today.

*********************
Ministry of Defence
18-November, 2016 19:05 IST
Acquisition of Weapons

Procurement of defence weapons and equipment is an ongoing process in which Government acquires equipment and technologies keeping in view, inter alia, the security situation, the equipping requirements of the Armed Forces, technology advances and available budgetary resources.

During the last two financial years, 108 contracts with a total value of Rs. 112736.81 Crore have been signed for capital procurement of defence equipment including Ships, Missiles, Frigates, Rockets, Simulators, Aircrafts, Helicopters and Radars. In addition, in the last two financial years, the Defence Acquisition Council has accorded ‘Acceptance of Necessity’ (AoN) for 114 cases with a total value of Rs. 2,25,022 Crore. These include AoNs for 155mm Gun systems, Helicopters, and Warships.

To cater to the equipping requirements of the Armed Forces, the Defence Procurement Procedure 2016 has been promulgated with effect from 01.04.2016, which has specific provisions to facilitate swift decision making, promote self-reliance and improve transparency and accountability in procurements.

This information was given by Minister of State for Defence Dr. Subhash Bhamre in a written reply to Shri Vinayak Bhaurao Raut and others in Lok Sabha today.
 
.
****************

Ministry of Defence
18-November, 2016 19:05 IST
Manufacturing of Ammunition

Department of Industrial Policy and Promotion (DIPP) has issued 14 licenses to 14 Indian Private companies for manufacture of ammunition. The private companies having Industrial Licenses can get the orders against competitive bidding and therefore the estimated costs in respect of ammunitions likely to be manufactured by them will not be known before hand.


The list indicating the industrial licenses is as under:

1. Indtech Construction Pvt. Ltd
BanmoreIndl. Area, Distt; Morena, Madhya Pradesh
Small Arms & Ammunition Viz: 5.56mm, 7.62mm, 9mm, 12.7mm & 14.5 mm Calibres only DIL: 74(2006) , DT.4.10.2006

2.
Larsen &Tourbo Ltd, Mumbai
Location in More than one State


Design, Development & Mfr. of Arms & Armament etc. Including Weapon Launchers & Launch Systems Land, Ship and Airborne Platform Based- Including their sub-systems.
Mfr. & Assembly and testing of Mortars, Field Guns, Air Defence Guns, Anti- Tank Weapon System etc. including associated systems & sub systems, Mortar, Suns, Weapon System.
Armament Including Ammunition / Ordnance like Missiles, Rockets, Torpedo Land / Naval Mines, Depth Charges Including.
Li: 53(2002), Dt.20.8.2002 Converted into Cil:10(2007) Dt.31.7.20

3. M/s Vem Technologies Pvt.Ltd
Sy. No.1/1 of Imarat, Kanch, Reviral, Village Maheshwaram, Rangareddy, A.P
Assembly, Integration & Checkout of Arms and Ammunitions (Rocket and Missiles), Hydraulics, High Pressure Pneumatic Systems and their Sub-System, Launch Control & Battle Management Systems
DIL:70(2007) Dt.30.10.07

4. M/s Sec Industries Pvt. Ltd.
6-25, Opp.IDPL Project, Balanagar, Distt. Hydrabad, Andra Pradesh
Static and Mobile Launchers for Air Launch Missiles (Short, Medium and Long Range), Rockets, Bombs & Ammunitions and PTAS both Land and Ship based including their sub-systems and upgrades
Dil:75(2008) Dt.14-08-2008

5. M/s Lords VanijyaPvt. Ltd.23/SIA/IL-2013
Jalan Complex, Gate:3, Lane-7, Village-Kolora, Howrah, West Bengal-711411
Manufacture and assembly of Ammunition, Empty Fuzes, Primers and Switches.
DIL:03(2015) DT:21/01/2015

6. M/s Micron Instruments Pvt. Ltd. 4/SIA/IL-2014
Unit-I, 143, Industrial Area, Phase-I, Chandigarh,
Unit-II, Plot No.277-279 & 288-290, HSIIDC Industrial Estate, Barwala, Distt. Panchkula Haryana
Weapon system such as Mortars, Rockets Launchers, Grenade Launchers and Missile Launchers.
Ammunition for Anti-Aircraft Guns, Artillery Guns, Tank Guns Mortars etc.
Rockets, Grenades, Missiles, Aircraft Bombs of various types.
Sub-Assemblies for Weapon Systems.
Sub-Assemblies for Grenades, Rockets, Aircraft bombs, Mortar bombs, Artillery Shells and Missiles
DIL:19(2015)DT:17/04/2015

7. M/s BF Elbit Advanced Systems Pvt Ltd. 6/SIA/IL-2013
Baramati Industrial Area, Tanddulwadi&Wanjarwadi, Taluka-Baramati, Pune, in the state of Maharashtra-413 206
Manufacture of Guns, Howitzers, Mortars, Protected Tactical Vehcles.
Ammunition including smart bombs and ready to fill shells excluding filing
Dil:35(2015) Dt:01/07/2015

8. M/s Solar Industries India Limited 30/SIA/IL-2014
Village Chadoh, Tahsil- Katol, District- Nagpur, Maharashtra.
Design, Development, Upgrade, Refurbished and production of ready to use ammunition of 40 mm and above calibre.
Ammunition fired from Artillery, tanks, Helicopters, Aircrafts and Naval crafts (Excluding small Arms and ammunition)
Design, Development, Upgrade, Refurbished and upgrade of ready to use
Rockets and missiles:
Rockets
Missiles (Tactical)
Filled Fuzes for Artillery shells, Mortar Bombs, Missiles, Grenades and similar Munitions of war.
Dil:49(2015) DT:07/07/2015

9. M/s Kalyani strategic system limited (KSSL)43/SIA/IL-2015
Bfl- General engineering division, Vaduth, Jarandeshwar, sataraMaharashra
Manufacture, Maintenance and overhaul of the following items:-
Ammunition and Fuze setting devices.
Bombs, Torpedoes, Rockets, Mines, Missiles, Depth Charges, Demolition Charges, Demoliton-Devices, Demolition Kits, Aircraft missile protection systems.
Energetic materials and related substances.
High Velocity Kinetic Energy Weapon systems and related equipment.
Directed Energy Weapon (Dew) system, related or countermeasures equipment and test models.
Electronic equipment used for ECM and ECCM, Surveillance, Intelligence, command and control system, GNSS.
Armoured or protective equipment.
Specialised equipment for Military training or simulators specially designed for training in the use of any firearm or weapon.
Imaging or countermeasure equipment
Concealment and deception equipment specially designed for military application.
Ground Vehicles namely tanks and other military Armoured/ Armed Vehicles and Military Vehicles fitted with mountings for arms or equipment for mine laying or the launching of Munitions includes all tracked and wheeled self-propelled armoured and non-armoured weapon systems and trailers for towed and static weapon systems.
Other ground vehicles namely all wheel drive vehicles capable of Off-Road use which have been manufactured or fitted with materials or components to provide ballistic protection to level III with mountings for arms or equipment for mine laying specially designed for military use.
Amphibious, Hovercrafts and Deep water fording vehicles for military use.

10. M/s Himachal Futuristic Communications Ltd.41/SIA/IL-2015
Malanour Industrial Area, Ghirongi, Bhind, Madhya Pradesh-477114.
Manufacture of Ammunition and fuze setting devices including the following:-
Safing and arming devices, fuzes, sensors and initiation devices.
Power supplies with high one time operational output.
Combustible cases for charges.
Submunitions including bomblets, minelets and terminally guided projectectiles.
Dil:67(2015)Dt24/09/2015

11. M/s Continental Defence solution Pvt. Ltd.04/SIA/IL-2015,60/SIA/IL-2015,65SIA/IL-2015
A-88 & Sp-312, Bhiwandi, Riico Industrial Area, Bhaiwadi, District Alwar Rajasthan 301019
Mounted Gun system and their ammunitions only, Ammunition &fuzes, air defence guns, loitering missile system, weapons & ammunition
Armoured Vehicle Upgrade
Dil:80(2015) DT:23/11/2015

12. M/s Shan Arms Industries Private Limited 32/SIA/IL-2015
Opp. Shanichara Railway station, Shanichara Road, Gram Piparseva, DisttMorena, Madhya Pradesh
Medium Calibres Ammunition
14.5 mm
16 mm
23 mm
30 mm
40 mm
High Calibres Ammunition
73 mm
76.2 mm
84 mm
105 mm
125 mm and above.
Dil:82(2015)DT:23/11/2015

13. M/s Pipavav Defence and offshore engineering company ltd.33/SIA/IL/2013
Horizon country wide logistic ltd., vill. Maujadongri, Block- Babina, ZillaJhanshi, Uttar Pradesh
Manufacture of Assembly and testing of all calibres of ammunition ranging from 20 mm to 203 mm for the Indian armed forces (50,000 Nos.)
Dil:90(2015)DT:02/12/2015

14. M/s Premier Explosives ltd.41/SIA/IL-2013
Katepalli Village, Atmakurmandal, Nalgonda District, Telangana
Design, Development, upgrade, refurbished and production of ready to use ammunition of 40 mm and above calibre:-
Production of Ammunition fired from artillery, tanks, helicopters, aircrafts and naval crafts (Excluding small arms ammunition) (10,00,000 Nos. annually)
Design, Development, refurbishment and upgrade of ready to use rockets and missiles.
Rocket (1,00,000 Nos. annually)
Missiles (Tactical) (1,00,000 Nos. Annually)
Design, Development, refurbishment and upgrade of ready to use mines, bombs and torpedoes for Army, Navy and Air force.
Mines all types for Army/Navy and Air Force.(1,00,000 Nos. annually)
Bombs-conventional/ Semi guided/ Smart Bombs/ Bombs with multiple war heads. (1,00,000 Nos. Annually)
Dil:30(2015)DT:12/05/2015


 
.
President's Secretariat
22-November, 2016 16:32 IST
The 3 is of integrity, innovation and India should be at the heart of your thoughts and actions, says President to probationers

A group of probationers of Indian Ordnance Factories Service and Indian Telecom Service called on the President of India, Shri Pranab Mukherjee today (November 22, 2016) at Rashtrapati Bhavan.

Addressing the probationers, the President congratulated them for their selection and appointment in their respective services, after having cleared prestigious examinations. He stated that it gave him pleasure that they have by choice decided to opt for a career as public servants dedicated to serve the cause of India and its people. He said that he has a message for them that should guide their thoughts and actions, in the years to come. More than anything else, 3 Is i.e. Integrity, Innovation and India should be at the heart of their thoughts and actions. It will be extremely important for them to have integrity of purpose, innovation in action and the interests of India at heart in every task that they undertake and every responsibility that they are called upon to fulfil.

The President said that the Indian Ordnance Factories Service as well as the Indian Telecom Service deal with technology and manufacturing in the public sector. In serving the requirements of national security and communication needs of the country, both these services cater to elements of vital national interest.

The President stated that Ordnance Factories are playing a significant role in contribution to national security. Modernization and technological up-gradation are continuously required and in this area innovation is important. Their endeavour should be to address the requirement of our Armed Forces, Para Military Forces and fulfil the same. He said that they should remember that on their product depends a precious life. They should give in the hands of a soldier such trustworthy equipment which makes addition to his bravery and valour.

The President said that young officers of the Telecom Service, as civil servants should work for the people of India. They have to use the information and communication technology to improve and widen the service delivery mechanism to the citizens of India.


The President, Shri Pranab Mukherjee addressing the Probationers of Indian Ordnance Factories Service (IOFS-2016 I & II Batches) from National Academy of Defence Production, Nagpur and Office Trainees of Indian Telecom Service (ITS) from National Telecommunications Institute for Policy Research, Innovation & Training (NTIPRIT) Ghaziabad, at Rashtrapati Bhavan, in New Delhi on November 22, 2016.
s2016112293799.jpg


***

Ministry of Defence
22-November, 2016 15:20 IST
Welfare Measures for Families of Martyred Soldiers

The details regarding educational concessions, healthcare and other facilities for children of martyred soldiers is as under:


Educational Concessions:

The following educational concessions are provided to the Children of Armed Forces Officers / Personnel Below Officer Ranks, Missing / Disabled / Killed in action:


· Tuition Fees: Full reimbursement of tuition fee (Capitation fee and caution money not included) levied by the educational institutions concerned (including charges levied for the school bus maintained by the school or actual fare paid for railway pass for students or bus fare certified by the Head of Institutes).

· Hostel Charges: Full reimbursement of Hostel charges for those studying in boarding schools and colleges.

· Cost of books / stationery: Rs.1,000/- (Rupees One Thousand Only) per annum per student or the amount claimed by the student, whichever is less.

· Cost of Uniform where Compulsory: Rs.1,700/- (Rupees One Thousand Seven Hundred Only) at the maximum during 1st year and Rs.700/- (Rupees Seven Hundred Only) for the subsequent years per annum per student or the amount claimed by the student, whichever is less.

· Clothing: Rs.500/- (Rupees Five Hundred Only) for the 1st year and Rs.300/- (Rupees Three Hundred Only) for the subsequent years per annum per student or the amount claimed by the student, whichever is less.


The above educational concessions are admissible only for undertaking studies in Government / Government aided schools / educational institutes, Military / Sainik Schools and other Schools or colleges recognized by the Central or State Governments including the autonomous organizations financed entirely by the Central / State Governments.


Reimbursement of Children Education Allowance (CEA) shall have no nexus with the performance of the child in his / her class. In other words, even if a child fails in a particular class, the re-imbursement of CEA shall not be stopped.


Healthcare:

Central Organization, Ex-Servicemen Contributory Health Scheme provides for free healthcare to all dependents of martyred soldiers. The dependents of martyred soldiers are also exempted from payment of one time contribution for becoming ECHS members.


Other facilities:

· The wards of Defence / Coast Guard Personnel killed in action are the first priority for award of Prime Minister’s Scholarship Scheme under which 5500 Scholarships are awarded annually to the wards of ex-servicemen / widows in order to support their higher technical / professional education.

· The wards of Defence Personnel killed in action are the first priority for MBBS / BDS seats (normally 20-24 MBBS and 2-3 BDS seats annually) reserved for Defence personnel.

· Recurring grant of Rs.1350/-p.m. is provided to War Memorial Hostels for the children of War Widows / war-disabled.


An institutionalized mechanism at all levels down to the unit at Services’ Hqrs. exists to ensure that families / dependents of martyred soldiers are provided with uniform and adequate financial assistance. Kendriya Sainik Board Secretariat, an attached office of Department of Ex-servicemen Welfare implements other facilities / welfare measures for ex-servicemen including martyred soldiers.


This information was given by Minister of State for Defence Dr. Subhash Bhamre in a written reply to Shri Prabhat Jha in Rajya Sabha today.

Ministry of Defence
22-November, 2016 15:15 IST
Acquisitions for the Armed Forces

During the last three years and the current year a total of 177 contracts have been signed with Indian and foreign vendors for the Armed Forces and for Capital procurement of Defence equipment such as Ships, Missiles, Rockets, Simulators, Aircrafts, Helicopters, ammunition and Radars.

Capital procurement of defence equipment is a continuous process undertaken as per Defence Procurement Procedure (DPP). Capital procurement proposals flow from the planning process. The Long Term Integrated Perspective Plan (LTIPP) covers a period of 15 years. Currently the LTIPP 2012-27 is in vogue wherein the requirements specific to Army, Navy and Air Force include Guns, Rockets, Missile Systems, Non-Lethal Weapons, Flight Control Systems, UAVs, Amphibious Aircraft, Air-Launched Weapon and Submarines. The LTIPP is translated into specific assets to be acquired, in the form of Services Capital Acquisition Plan (SCAP), covering a five year period. The Annual Acquisition Plan (AAP) of each service is a two year roll on plan for capital acquisition and consists of the schemes from approved five years SCAP.

This information was given by Minister of State for Defence Dr. Subhash Bhamre in a written reply to Shri R Vaithilingam in Rajya Sabha today.

***********

Ministry of Defence
22-November, 2016 15:14 IST
Import value of Defence related Equipments

During 2015-16, 17 contracts with value of Rs. 29171.75 crore have been signed with foreign vendors including those from USA, Russia, Israel, Sweden, UK and Germany for Capital procurement of Defence equipment such as rockets, simulators, aircraft, helicopters, ammunition and radars.

During the current financial year (upto October, 2016), 15 contracts with value of Rs. 71953.60 crore have been signed with foreign vendors including those from France, USA, Russia, Israel, UK, and Germany for Capital procurement of various Defence equipment including aircraft, missiles and ammunition.

This information was given by Minister of State for Defence Dr. Subhash Bhamre in a written reply to Shri Vayalar Ravi in Rajya Sabha today.
 
Last edited:
.
Ministry of Defence
25-November, 2016 16:53 IST
Recruitment in Defence Forces

Government has taken a number of measures to encourage the youth to join the defence forces, including sustained image projection, publicity campaign to create awareness among the youth on the advantages of taking up a challenging and satisfying career, participation in career fairs and exhibitions, motivational lectures in schools and colleges etc. The support of State Government authorities is also solicited in disseminating requisite information to the target population.

Further, recruitment rallies are conducted in different parts of the country to provide opportunity to youth from these areas to join the Armed Forces. Efforts are made to cover entire country including remote, border, tribal and hilly areas.

For recruitment in Army, certain relaxations in physical and educational standards are available for candidates of tribal / hilly and other backward areas. In the case of Navy and Air Force, there is no provision for relaxation in educational standards. However, relaxation in height is given to candidates from certain areas.

At present, there is no proposal under consideration of the Government to further relax the criteria for recruitment in defence forces. The Government has set up Sainik Schools in various parts of India including difficult and border areas with the primary aim of preparing boys academically, physically and mentally for entry into the National Defence Academy. As on date, 25 Sainik Schools are functioning in the various parts of the Country and out of them 05 Sainik Schools are set up in difficult and border areas. In addition, students in border and difficult areas are also encouraged to join National Cadet Corps (NCC) which strives to provide the youth of the country opportunities for all round development with a sense of commitment, dedication, self-discipline and moral values, so that they become responsible citizens of tomorrow.

This information was given by Minister of State for Defence Dr. Subhash Bhamre in a written reply to Dr. Ramesh Pokhriyal “Nishank” and Shri Bharat Singh in Lok Sabha today.

************

Ministry of Defence25-November, 2016 16:51 IST
Defence Land

The Ministry of Defence has received reports from the land management agencies under it, of about approximately 10059 acres of defence land being under encroachment. This is around 0.57% of the total land holding of Ministry of Defence. Reports and complaints on the subject are received from time to time but no centralized record of such complaints is maintained by the Ministry. Action against encroachment is taken under the law viz. Public Premises (Eviction of unauthorised occupants) Act, 1971 and Cantonment Act 2006. In addition action aimed at prevention, detection and removal of encroachments, is an ongoing process.


Directorate General Defence Estates (DGDE) in the Ministry of Defence maintains a comprehensive data bank of defence land across the country. The details of total area of land under the ownership of Ministry of Defence, State / UT-wise is as under:


Sr. No. - State - Area ( in acres)
1. Andaman & Nicobar Islands - 8166.39
2 .Andhra Pradesh & Telangana - 39735.03
3. Arunachal Pradesh - 4787.39
4. Assam - 25493.31
5 .Bihar - 11925.44
6. Chandigarh - 176.25
7. Chattisgarh - 1582.41
8. Dadara & Nagar Haveli - 0
9. Daman & Diu - 196.00
10. Delhi - 11628.55
11. Goa - 3025.58
12. Gujarat - 24807.00
13. Haryana - 37211.36
14. Himachal Pradesh - 8096.65
15. Jammu & Kashmir - 22338.51
16. Jharkhand - 7713.62
17. Karnataka - 33124.71
18. Kerala - 5279.40
19. Lakshadweep - 39.85
20. Madhya Pradesh - 231073.96
21. Maharashtra - 138802.10
22. Manipur - 1294.41
23. Meghalaya - 4029.40
24.Mizoram - 0.21
25. Nagaland - 551.28
26. Odisha - 18015.72
27.Pudducherry - 20.38
28. Punjab - 78329.18
29.Rajasthan - 821186.68
30. Sikkim - 3078.07
31. Tamil Nadu - 21233.46
32. Tripura - 2679.51
33. Uttar Pradesh - 123309.97
34. Uttarakhand - 27168.07
35. West Bengal - 40955.70

Total - 1757055.54

All Defence land is earmarked for Defence purposes. To ensure proper utilisation of Defence land periodic Defence Land Audit is carried out.


This information was given by Minister of State for Defence Dr. Subhash Bhamre in a written reply to Shri Sushil Kumar Singh in Lok Sabha today.
 
.
Ministry of Defence
25-November, 2016 16:43 IST
Chief of Defence Staff

Creation of the post of Chief of Defence Staff (CDS) was recommended by Group of Ministers in 2001. A decision in this regard was to be taken after consultation with political parties. The consultation process however could not be completed because all political parties have not responded. Subsequently, Naresh Chandra Task Force on National Security has recommended creation of the post of Permanent Chairman Chief of Staff Committee in 2012. Both the proposals are simultaneously under consideration of the Government.

This information was given by Minister of State for Defence Dr. Subhash Bhamre in a written reply to Shri Maheish Girri and others in Lok Sabha today.

*****
 
.
Ministry of Defence
25-November, 2016 16:48 IST
Transfer of advanced technology

While no formal MOU has been signed for transfer of advanced technology with any developed country, the issue of access to modern defence technologies is an important aspect of our defence cooperation with foreign countries. Details as per table below:

(Rs. in crore)

Year
Total procurement
Procurement from foreign vendors (%)
Procurement from Indian vendors (%)


2014-15
77986.3
29159.7 (37.4%)
48826.6 (62.6%)

2015-16
76178.8
26190.5 (34.4%)
49988.4 (65.6%)

2016-17*
32073.2
9278.3 (28.9%)
22794.9 (71.1%)


This information was given by Minister of State for Defence Dr. Subhash Bhamre in a written reply to Shri Abhishek Singh in Lok Sabha today.
 
.
Ministry of Defence
29-November, 2016 15:24 IST
Import of Defence Materials

The total Military (Defence Services) expenditure in the financial years 2014-15 and 2015-16 is as follows:-

(in crore)

Financial year -Expenditure

2014-15-2,18,694.18
2015-16-2,25,894.85


The expenditure on purchase of imported stores (equipment) during the financial years 2014-15 and 2015-16 is as under:-

(in crore)

Financial year -Expenditure
2014-15-32,498.97 cr
2015-16-30,173.09 cr


Quantum of foreign cash outgo depends on the nature and number of contracts signed with foreign vendors. However, greater stress on Make in India and indigenization efforts is in part responsible for reduction in imports. Government has implemented several policy initiatives such as liberalization of FDI policy and industrial licensing policy, simplification of export procedures, creating level playing field for Indian private and public sector companies, streamlining of offset implementation process, providing preference to Buy Indian, Buy and Make Indian categories of Capital Acquisition over Buy Global category in Defence Procurement Procedure to make the country self reliant in defence production.


This information was given by Minister of State for Defence Dr. Subhash Bhamre in a written reply to Shri Sukhendu Sekhar Roy in Rajya Sabha today.

DM/NAMPI/RAJ

************


Ministry of Defence
29-November, 2016 15:30 IST
Purchasing of Defence Equipment

The equipment requirements of the Armed Forces are planned and progressed through a detailed process which includes 15 year Long Term Integrated Perspective Plan (LTIPP), a five year Service-wise Capability Acquisition Plan and a two year roll-on Annual Acquisition Plan. The capital procurement of defence equipment is carried out as per the Defence Procurement Procedure (DPP). During the last two years and current year, 135 contracts with total value of Rs.1,91,018.78 crore have been signed with Indian and foreign vendors for capital procurement of defence equipment such as micro unmanned aerial vehicles (UAV), ships, missiles, frigates, rockets, simulators, aircraft, helicopters, radars and rifles.

The Government has recently issued guidelines for penalties in business dealings with entities, which include levy of financial penalties and suspension / ban on dealings with entities involved in wrong doings.

This information was given by Minister of State for Defence Dr. Subhash Bhamre in a written reply to Shri Derek O’ Brien in Rajya Sabha today.


*******************


Ministry of Defence
29-November, 2016 15:31 IST
Discrepancy in rank equation between Defence and Civil Services Officers

The Government has only reiterated the existing functional equivalence being followed at Service Headquarters for matters of assigning duties and responsibilities with respect to Armed Forces Headquarters Civil Service (AFHQ CS) officers posted at Service Headquarters.

This information was given by Minister of State for Defence Dr. Subhash Bhamre in a written reply to Shri Rajeev Chandrasekhar in Rajya Sabha today.
 
Last edited:
.
Ministry of Defence
02-December, 2016 14:32 IST
Redressal of Public Grievances

The Centralized Public Grievance Redress and Monitoring System (CPGRAMS), an online portal of the Government of India, has also been implemented in Directorate General of Defence Estates. Besides, Cantonment Boards are also using another online system “SAMADHAN” for redressal of day to day public grievances.

Based on a large number of representations received from elected representatives and review of sensitivity of defence installations, the Government has amended the guidelines dated 18.05.2011 for issuance of No Objection Certificate (NOC) for building constructions in the vicinity of defence establishment on 21.10.2016. As per the revised guidelines, the security restrictions in respect of defence establishments / installations located at 193 stations shall apply up to 10 mtrs only from the outer wall of such establishments / installations. However, in respect of 149 stations located in the State of Jammu & Kashmir, the restrictions shall apply up to 100 mtrs from the outer wall of such defence establishments / installations.

Government proposes to revise the policy on leases, setting up communication infrastructure and mutation of old grant property in Cantonment areas. The details of the revised policy will be made available once the same is finalized in the Ministry.

This information was given by Minister of State for Defence Dr. Subhash Bhamre in a written reply to Dr. Sunil Baliram Gaikwad and others in Lok Sabha today.
 
.
The Union Minister for Defence, Shri Manohar Parrikar along with senior officials and staff of the Ministry of Defence, attending a presentation on ‘Digital Payments’, conducted by the NITI Aayog, in New Delhi on December 06, 2016.
s2016120694408.jpg
 
.

Latest posts

Pakistan Defence Latest Posts

Back
Top Bottom