What's new

Fear of inflation in Bangladesh

bluesky

ELITE MEMBER
Joined
Jun 14, 2016
Messages
16,515
Reaction score
-4
Country
Bangladesh
Location
Japan

মূল্যস্ফীতি নিয়ে শঙ্কা​

অর্থনৈতিক রিপোর্টার​

২৬ জুলাই ২০২২, মঙ্গলবার

বৈদেশিক মুদ্রা ডলারসহ অন্য দেশের মুদ্রাগুলোর দর বাড়ায় দেশের রিজার্ভ চাপ ও মূল্যস্ফীতির সংকট আরও বৃদ্ধির আশঙ্কা করছেন অর্থনীতিবিদরা। তবে বিশ্ববাজারে কমতে শুরু করছে বিভিন্ন পণ্যের দাম। ইউক্রেনের শস্য রপ্তানি করতে চুক্তি স্বাক্ষর করেছে রাশিয়া-ইউক্রেন। এর ফলে দাম আরও কমে আসবে। যার ইতিবাচক প্রভাব পড়বে মূল্যস্ফীতিতে। এদিকে লোডশেডিংসহ সরকারের ব্যয় সংকোচন পদক্ষেপ রিজার্ভের ওপর চাপ কমাতে সহায়ক ভূমিকা রাখবে মনে করেন তারা।

জানা গেছে, বিদ্যমান বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ দিয়ে ৫ মাসের আমদানি ব্যয় মেটানো সম্ভব। আর মূল্যস্ফীতি ‘গড় বা মাসিক’ যেকোনো হিসাবে অতীতের তুলনায় এর হার অনেক বেশি। রিজার্ভ ও মূল্যস্ফীতির সংকট এখন দৃশ্যমান। তবে রিজার্ভ নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই বলে মন্তব্য করেছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।

বাণিজ্য ঘাটতি ২৩ বিলিয়নে ঠেকেছে। মোট ডলারের আয় ও ব্যয়ের ভারসাম্যে যেখানে উদ্বৃত্ত থাকতো এখন আর তা নেই।

এতে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের ওপর চাপ সৃষ্টি হয়েছে। রপ্তানি এবং রেমিট্যান্স প্রবাহের তুলনায় আমদানি ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় কয়েক মাস ধরে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ডলারের মজুতে চাপ বাড়ছে। বর্তমান পরিস্থিতিতে দেশের অর্থনৈতিক সংকট স্বল্পমেয়াদি নয়। এ সংকট মধ্যমেয়াদি হবে- এমনটি মনে করছেন অর্থনীতিবিদরা।
মূল্যস্ফীতি প্রসঙ্গে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন- বাস্তবতা হচ্ছে মূল্যস্ফীতির হার বেড়েছে। অতীতের তুলনায় মূল্যস্ফীতি বেড়ে যাওয়ায় নিম্ন ও মধ্যম আয়ের মানুষের জীবিকায় চাপ সৃষ্টি হয়েছে।

বিশ্ববাজারে পণ্যের দাম বৃদ্ধির কারণে গড়ে প্রতি মাসে আমদানি ব্যয় হচ্ছে ৭৫০ কোটি ডলারের বেশি।
ওই হিসাবে আগামী ৭ মাসের আমদানি ব্যয় মেটাতে প্রয়োজন ৫ হাজার ২৫০ কোটি ডলার। বর্তমান রিজার্ভ আছে ৩ হাজার ৯৭০ কোটি ডলারের উপরে। তা দিয়ে ৭ মাসের আমদানি ব্যয় মেটানো সম্ভব নয়। আন্তর্জাতিক নিরাপদ মান অনুযায়ী স্বাভাবিক সময়ে কমপক্ষে তিন মাসের আমদানি ব্যয়ের সমান রিজার্ভ থাকতে হয়।

ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, বাজারে ডলার সংকট প্রকট। আমদানি ব্যয় মিটাতে গিয়েই এখন রিজার্ভ ধরে রাখা সম্ভব হচ্ছে না। ব্যাংকগুলো নিয়মিত এলসি খুলতেও পারছে না। এই অবস্থায় রেমিট্যান্স বাড়ানোর কোনো বিকল্প নেই। এদিকে আমদানিবেড়েই যাচ্ছে। এটি কমানো কঠিন। বেশি কমানো হলে অর্থনীতিতে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে।


Fear of inflation
Economic reporter
26 July 2022, Tuesday

Economists fear that the country's reserve pressure and inflation crisis will further increase as the foreign currency increases the value of the currencies of other countries including the dollar. However, the prices of various products are starting to decrease in the world market. Russia-Ukraine signed an agreement to export Ukrainian grain. As a result, the price will decrease further. Which will have a positive effect on inflation. Meanwhile, they believe that the government's cost reduction measures including load shedding will help reduce the pressure on reserves.

It is known that it is possible to meet the import expenses of 5 months with the existing foreign exchange reserves. And the rate of inflation is much higher than in the past as either 'average or monthly'. The crisis of reserves and inflation is now visible. However, Finance Minister AHM Mustafa Kamal commented that there is nothing to panic about the reserves.

Trade deficit stands at 23 billion. Where there used to be a surplus in the balance of total dollar income and expenditure, it no longer exists.

This has put pressure on foreign exchange reserves. The central bank's dollar reserves have been under pressure for months as import costs rose relative to exports and remittance flows. In the current situation, the country's economic crisis is not short-term. Economists think that this crisis will be medium-term.

Regarding inflation, the former governor of the central bank. Salehuddin Ahmed said - the reality is that the rate of inflation has increased. Inflation has increased compared to the past, putting pressure on the livelihood of low and middle income people.

Due to the increase in the price of goods in the world market, the average monthly import expenditure is more than 750 million dollars.

Accordingly, 5 thousand 250 million dollars are required to meet the import expenses of the next 7 months. Current reserves are over 3,970 billion dollars. It is not possible to meet the import expenses of 7 months with that. According to international safety standards, a reserve equal to at least three months' worth of import costs should be maintained in normal times.

Dr. Salehuddin Ahmed said that the dollar crisis is evident in the market. Now it is not possible to maintain the reserves while meeting the import expenses. Banks are not able to open LC regularly. In this situation, there is no option to increase the remittance. Meanwhile, imports are increasing. It is difficult to reduce. More cuts will have a negative impact on the economy.
 
.
Trade deficit stands at 23 billion. Where there used to be a surplus in the balance of total dollar income and expenditure, it no longer exists.
Out of the 23 billion dollar trade deficit, a large part has been covered with remittance money and it seems that the remaining part will be taken care of by the $4.5 billion IMF loans.

During the last fiscal, imports accounted for $83.6 billion. Let us hope that imports this fiscal are limited to $60 billion and most of the imports are machines for the factories owned by private companies instead of luxury goods.

Imports help the government collect tax money, but the government must chalk out a plan to collect more taxes from businesses and individual wage earners.

This requires setting up a good and responsible administration in the national bureau of revenue.
 
Last edited:
.
Inflation hurts the low-income people the most. I hope the govt can formulate relief measures for the poor.
 
.

Pakistan Defence Latest Posts

Back
Top Bottom