What's new

Dhaka city to split

Avisheik

SENIOR MEMBER
Joined
Mar 21, 2011
Messages
2,770
Reaction score
1
Country
Bangladesh
Location
Russian Federation
Dhaka city to split


The government has decided to divide Dhaka City Corporation (DCC) area into two parts – north and south.


The decision came at a weekly cabinet meeting at Bangladesh Secretariat with Prime Minister Sheikh Hasina in the chair.


Abul Kalam Azad, PM’s press secretary, briefed reporters after the meeting.


“The government has decided to break up the city aiming to provide city dwellers with best public services,” Azad quoted the PM as saying.


DCC North will be made up of 36 wards while DCC South will consist of 56.


Tejgaon and Mohammadpur police stations will mark DCC North’s border with the South.
 
.
We need more man power in our city corporation to run it properly not splitting it two or three peaces . what the benefit we will get if we don;t give proper manpower here :disagree:
 
.
We need more man power in our city corporation to run it properly not splitting it two or three peaces . what the benefit we will get if we don;t give proper manpower here :disagree:

Agree with you. If you break a piece of wood into half, you still get wood
 
.
Idiot Hasina...

What happens if two mayor comes from two different party? Thela Theli kamara kamri, and we will suffer the mosquito bites.
 
.
Idiot Hasina...

What happens if two mayor comes from two different party? Thela Theli kamara kamri, and we will suffer the mosquito bites.

I am just worried that one part will be made into a ghetto and the other a rich man's paradise.
 
.
Awami goons know there is no chance they would win DCC election. That's why DCC election is withheld. Now they are creating artificial issues for deception and and hatching plans to force their way in.
 
.
We need more man power in our city corporation to run it properly not splitting it two or three peaces . what the benefit we will get if we don;t give proper manpower here :disagree:

@ monitor, you are busy with man power and management of of two City Corporation ??? You could not under stand the trick of AL politics.

@ For the last almost three years they are not holding the Dhaka City Corp election with the fear that BNP might win the election. This time they have throughly studies the population of Dhaka. Some settlements are also carried out from the man from South Bengal specially Gopalganj. What I gauze that they are planning that if not two at least from one corporation they wants that AL candidate to win so that there might be some balance. But I doubt, if free and fare election is held in both the city corporation AL will loose. They are also planning to hold electronic voting system in some wards where AL support is less like the way they are planning in Narranganj.
 
.
I am just worried that one part will be made into a ghetto and the other a rich man's paradise.

Well, you at least don't have to worry about that, because the only thing that will happen is that both parts get turned into ghettoes.
 
.
Shameless Awami dalal. Just when they realized, there is no way to win DCC, they are splitting Dhaka to win at least in one. No matter what they do, they will loose if free and fair election take place. :disagree:
 
.
Shameless Awami dalal. Just when they realized, there is no way to win DCC, they are splitting Dhaka to win at least in one. No matter what they do, they will loose if free and fair election take place. :disagree:

@ AL wants to take both the City corporation in their hand. They have already made a master plan. The plan goes like this......

1. As per present election rule, the last elected Mayer and its commissioners to continue till the next election is completed. Presently, most of the ward commissioners are supporter of BNP including the Mayor himself.

2. In last December 2010 AL high command realized that if under the present system the election is held there is no chance that AL candidate to win. So they planned to divide it into two so that present Mayor and its commissioner to resign. Once it is divided the law does not cover so they will have to resign. After resignation the govt will install the nominated administrator and its deputies. All these people will be from AL and they will be in power for some times. Once every thing is within control of AL, they will go for election. Barrister Tapush will be one of such administrator. They wants to take these two Mayor so that in future once the general election is held they can have an upper hand. What a plan !!!! It reminds me the great saying," Man proposes God disposes ". Very little Awami Wallas realized that something coming over !!!!!!! The fate of this two city corporations will be similar like "Ariel Bill", International airport !!!!!!!!!!
 
.
অবিলম্বে নির্বাচন অনুষ্ঠানই কাম্য
মহানগর বিভক্তিকরণ
তারিখ: ১৯-১০-২০১১


ইংরেজিতে বিশ্বব্যাপী একটি শব্দ প্রচলিত আছে—জেরিম্যান্ডারিং। এর মানে হলো, কোনো একটি রাজনৈতিক দল প্রধানত তার দলীয় স্বার্থসিদ্ধির জন্য যখন কোনো শহরের নির্বাচনী এলাকাকে বিভক্ত করে। বিশ্বের বহু শহরেই এমনটা ঘটেছে। বর্তমান সরকার পাঁচ বছর মেয়াদি ঢাকা সিটি করপোরেশনের মেয়াদ প্রায় ১০ বছর হলেও নির্বাচন অনুষ্ঠানে অনাগ্রহী থাকছে। জনমনে যখন এ ধারণা প্রবল যে ইতিমধ্যেই জনপ্রিয়তা হারানোর কারণে ক্ষমতাসীন দলটি ঢাকা সিটি করপোরেশন নির্বাচন অনুষ্ঠানের ঝুঁকি নিতে চাইছে না। এবং সে কারণেই মেয়র পদে রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বী দলের নেতাকে হজম করে আসছিল।
মন্ত্রিসভায় ১৭ অক্টোবরের বৈঠকে ঢাকা সিটি করপোরেশনকে দুই ভাগ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। স্থানীয় সরকার প্রতিমন্ত্রীর দাবি, এত দিন নির্বাচন হতে না দেওয়ার কারণ এই বিভক্তিকরণ। এ যুক্তি সত্য হলে ধরে নিতে হবে, আওয়ামী লীগ উপযুক্ত একাধিক প্রার্থী খুঁজে পেয়েছে। এত দিন খবর ছিল, মেয়র পদে প্রার্থী নিয়ে তারা সংকটগ্রস্ত।
আওয়ামী লীগের সমর্থক সাবেক মেয়র মোহাম্মদ হানিফই নগর সরকারের ধারণা দিয়েছিলেন। স্থানীয় সরকারকে বিকেন্দ্রীকরণ ও গণতন্ত্রায়ণের মাধ্যমে যাঁরা স্থানীয় সরকারের উৎকর্ষ আশা করেন, তাঁরা সরকারের শুধু ভাগ করার নীতিকে দুর্ভাগ্যজনক হিসেবেই দেখছেন। বিএনপির সমর্থক মেয়র সাদেক হোসেন খোকাকে নির্বাচন ছাড়া সরানো সম্ভব ছিল না। এখন প্রস্তাবিত আইনে প্রশাসক নিয়োগের বিধান রাখা হবে। এর অর্থ দাঁড়াবে, এই নির্বাচন অনুষ্ঠান ছাড়াও নির্বাচিত ব্যক্তিরা অপসারিত হতে পারবেন। এর পরিবর্তে জায়গা করে নেবেন আমলারা। নগর পরিকল্পনাবিদদের অনেকে মনে করেন, দুটি নয়, আরও বেশিসংখ্যক নির্বাচনী এলাকায় মহানগরকে বিভক্ত করা হলে তা থেকে সুফল পাওয়া যেত। জনগণ সহজে তাদের কিছু কাজকর্ম করিয়ে নিতে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের সাক্ষাৎ পেত।
রাজউক ও ডিসিসির মধ্যে নানা বিষয়ে সমন্বয়হীনতা বিরাজমান। যেমন, কোনো ভবন অবৈধভাবে গড়ে ওঠার পর তা কে ভাঙবে, তা নিয়ে বিতর্কমুক্ত হতে পারেনি তারা। মহানগরের ডিটেইল্ড এরিয়া প্ল্যান বা ড্যাপ বাস্তবায়নে চারটি বড় প্রতিষ্ঠানকে আলাদাভাবে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। দেখা গেছে, প্রত্যেকেই আলাদা কৌশল ও ভাবনা থেকে এমনভাবে পরিকল্পনা করেছে, যা সমন্বয়হীনতা সৃষ্টি করে। এই মহানগরের নানামুখী উন্নয়নের সঙ্গে ৪০টির বেশি প্রতিষ্ঠান কাজ করছে। বহু ধরনের আইন রয়েছে। যার একটির সঙ্গে আরেকটি সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। সুতরাং মহানগরের বিভক্তিকরণের সঙ্গে বহু প্রশাসনিক প্রশ্নের ফয়সালা করতে হবে। তবে সবচেয়ে বড় চিন্তা দুই মহানগরে সমাজের সৎ ও যোগ্য লোকদের নির্বাচিত হওয়ার পথ সুগম করা। নির্বাচন কমিশনকে এ বিষয়ে এখনই ভাবতে হবে।
উন্নত গণতান্ত্রিক সমাজে জেরিম্যান্ডারিং ঘটলেও আমাদের মতো উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা সৃষ্টি হয় না। কারণ, তারা আর যা-ই করুক, আনুগত্য বা অর্থের বিনিময়ে সেখানে মনোনয়ন বিকিকিনি হয় না। ঢাকা মহনগরেও সেটা আমরা দেখতে চাই না। মেয়র সাদেক হোসেন যখন তাঁর ক্ষমতাহীনতার কথা বলেন, তখন আমরা তাঁর গ্রহণযোগ্যতা দেখতে পাই। কারণ, রাজউক ও ডিসিসির মতো প্রতিষ্ঠানগুলো কেন্দ্রীয় সরকারের কঠোর নিয়ন্ত্রণে থাকায় স্বাধীনভাবে কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারছে না। এরও অবসান দরকার।
 
. .
Back
Top Bottom