What's new

Deshbandhu Group made a new investment of Tk 800 crore

bluesky

ELITE MEMBER
Joined
Jun 14, 2016
Messages
16,515
Reaction score
-4
Country
Bangladesh
Location
Japan

৮০০ কোটি টাকা নতুন বিনিয়োগ করেছে দেশবন্ধু গ্রুপ​

সমকাল প্রতিবেদক
প্রকাশ: ২৫ ডিসেম্বর ২২ । ১০:৪১ | আপডেট: ২৫ ডিসেম্বর ২২ । ১০:৪১
ফলো করুন-

deshbondhu-g-samakal-63a7d45f595ed.jpg


দেশবন্ধু গ্রুপ চলতি বছর নতুন করে ৮০০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছে। এতে কর্মসংস্থান বেড়েছে আরও ২৫ শতাংশ। নতুন বছরে তাদের আরও বিনিয়োগের পরিকল্পনা রয়েছে। গতকাল শনিবার গ্রুপটির কারখানায় শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে এ তথ্য জানা গেছে।

কর্মকর্তারা জানান, দেশবন্ধু সুগার মিল, সাউথ ইস্ট সোয়েটার, জিএম অ্যাপারেলস, বেভারেজ, প্যাকেজিং, টেক্সটাইলসহ কয়েকটি কারখানায় নতুন এ বিনিয়োগ হয়েছে। তবে বিনিয়োগ বাড়লেও আশানুরূপ উৎপাদন ও বিক্রি হয়নি। বিনিয়োগের পরই শুরু হয় রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ। বিশ্বে নেমে আসে বড় বিপর্যয়। শুরু হয় বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দা। একই সঙ্গে রেকর্ড পরিমাণে বেড়ে যায় ডলারের দাম। কমে যায় এলসি খোলা। এতে বড় ধাক্কা লাগে কাঁচামাল আমদানিতে। ফলে ক্রেতাদের ক্রয়াদেশ কমতে থাকে। এর সঙ্গে নতুন করে যুক্ত হয় জ্বালানি ও বিদ্যুতের ঘাটতি। এসব প্রতিকূলতার মধ্যেও কোনো কারখানায় উৎপাদন বন্ধ রাখেনি দেশবন্ধু গ্রুপ। বন্ধ হয়নি ঋণের কিস্তি পরিশোধ। চাকরিও হারাননি কোনো শ্রমিক। বর্তমানে প্রায় ২৫ হাজার শ্রমিক কাজ করছেন প্রতিষ্ঠানটিতে।

সরেজমিনে দেখা গেছে, দেশবন্ধু গ্রুপের নরসিংদীর চরসিন্দুর পলাশ শিল্প এলাকায় সব কারখানায় উৎপাদন চলছে। এর মধ্যে দেশবন্ধু চিনিকলে উৎপাদন কাজে ব্যস্ত কয়েক হাজার শ্রমিক। চিনিকলটির বর্তমান দৈনিক উৎপাদন ক্ষমতা ৮০০ টনের বেশি। এ উৎপাদন দ্বিগুণ করতে শিগগিরই আরও বিনিয়োগ করবে কোম্পানিটি। কর্মকর্তারা জানান, একই সঙ্গে এ বছর উত্তরবঙ্গে দেশবন্ধু সিমেন্ট কারখানা সম্প্রসারণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এটি বাস্তবায়ন হলে বিপুলসংখ্যক মানুষের কর্মসংস্থানের পাশাপাশি সেখান থেকে সরকারের রাজস্ব আয় বাড়বে।
সার্বিক বিষয়ে দেশবন্ধু গ্রুপের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. জাকির হোসেন বলেন, তাঁদের বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের পণ্য রপ্তানিনির্ভর। কিন্তু সাম্প্রতিক নানা কারণে কিছু প্রতিষ্ঠান লোকসানের মুখে পড়েছে। তারপরও উৎপাদন সচল রাখার চেষ্টা চলছে।

১৯৮৯ সালে ট্রেডিং ও সার আমদানির মাধ্যমে যাত্রা শুরু করে দেশবন্ধু গ্রুপ। বর্তমানে পলিমার, সিমেন্ট, সোয়েটার, শিপিং, জিএম হোল্ডিংস, অটো রাইস মিলস, সিকিউরিটি সার্ভিসেস, ট্রেডিং কোম্পানি, পাওয়ার প্লান্ট, টেক্সটাইল, ফাইবার, কনজ্যুমার অ্যান্ড অ্যাগ্রো, হাসপাতাল, পার্সেল অ্যান্ড লজিস্টিকসসহ ৩৩ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে গ্রুপটির।
 
.

৮০০ কোটি টাকা নতুন বিনিয়োগ করেছে দেশবন্ধু গ্রুপ​

সমকাল প্রতিবেদক
প্রকাশ: ২৫ ডিসেম্বর ২২ । ১০:৪১ | আপডেট: ২৫ ডিসেম্বর ২২ । ১০:৪১
ফলো করুন-

deshbondhu-g-samakal-63a7d45f595ed.jpg


দেশবন্ধু গ্রুপ চলতি বছর নতুন করে ৮০০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছে। এতে কর্মসংস্থান বেড়েছে আরও ২৫ শতাংশ। নতুন বছরে তাদের আরও বিনিয়োগের পরিকল্পনা রয়েছে। গতকাল শনিবার গ্রুপটির কারখানায় শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে এ তথ্য জানা গেছে।

কর্মকর্তারা জানান, দেশবন্ধু সুগার মিল, সাউথ ইস্ট সোয়েটার, জিএম অ্যাপারেলস, বেভারেজ, প্যাকেজিং, টেক্সটাইলসহ কয়েকটি কারখানায় নতুন এ বিনিয়োগ হয়েছে। তবে বিনিয়োগ বাড়লেও আশানুরূপ উৎপাদন ও বিক্রি হয়নি। বিনিয়োগের পরই শুরু হয় রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ। বিশ্বে নেমে আসে বড় বিপর্যয়। শুরু হয় বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দা। একই সঙ্গে রেকর্ড পরিমাণে বেড়ে যায় ডলারের দাম। কমে যায় এলসি খোলা। এতে বড় ধাক্কা লাগে কাঁচামাল আমদানিতে। ফলে ক্রেতাদের ক্রয়াদেশ কমতে থাকে। এর সঙ্গে নতুন করে যুক্ত হয় জ্বালানি ও বিদ্যুতের ঘাটতি। এসব প্রতিকূলতার মধ্যেও কোনো কারখানায় উৎপাদন বন্ধ রাখেনি দেশবন্ধু গ্রুপ। বন্ধ হয়নি ঋণের কিস্তি পরিশোধ। চাকরিও হারাননি কোনো শ্রমিক। বর্তমানে প্রায় ২৫ হাজার শ্রমিক কাজ করছেন প্রতিষ্ঠানটিতে।

সরেজমিনে দেখা গেছে, দেশবন্ধু গ্রুপের নরসিংদীর চরসিন্দুর পলাশ শিল্প এলাকায় সব কারখানায় উৎপাদন চলছে। এর মধ্যে দেশবন্ধু চিনিকলে উৎপাদন কাজে ব্যস্ত কয়েক হাজার শ্রমিক। চিনিকলটির বর্তমান দৈনিক উৎপাদন ক্ষমতা ৮০০ টনের বেশি। এ উৎপাদন দ্বিগুণ করতে শিগগিরই আরও বিনিয়োগ করবে কোম্পানিটি। কর্মকর্তারা জানান, একই সঙ্গে এ বছর উত্তরবঙ্গে দেশবন্ধু সিমেন্ট কারখানা সম্প্রসারণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এটি বাস্তবায়ন হলে বিপুলসংখ্যক মানুষের কর্মসংস্থানের পাশাপাশি সেখান থেকে সরকারের রাজস্ব আয় বাড়বে।
সার্বিক বিষয়ে দেশবন্ধু গ্রুপের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. জাকির হোসেন বলেন, তাঁদের বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের পণ্য রপ্তানিনির্ভর। কিন্তু সাম্প্রতিক নানা কারণে কিছু প্রতিষ্ঠান লোকসানের মুখে পড়েছে। তারপরও উৎপাদন সচল রাখার চেষ্টা চলছে।

১৯৮৯ সালে ট্রেডিং ও সার আমদানির মাধ্যমে যাত্রা শুরু করে দেশবন্ধু গ্রুপ। বর্তমানে পলিমার, সিমেন্ট, সোয়েটার, শিপিং, জিএম হোল্ডিংস, অটো রাইস মিলস, সিকিউরিটি সার্ভিসেস, ট্রেডিং কোম্পানি, পাওয়ার প্লান্ট, টেক্সটাইল, ফাইবার, কনজ্যুমার অ্যান্ড অ্যাগ্রো, হাসপাতাল, পার্সেল অ্যান্ড লজিস্টিকসসহ ৩৩ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে গ্রুপটির।

Bangladesh booming!
 
.

৮০০ কোটি টাকা নতুন বিনিয়োগ করেছে দেশবন্ধু গ্রুপ​

সমকাল প্রতিবেদক
প্রকাশ: ২৫ ডিসেম্বর ২২ । ১০:৪১ | আপডেট: ২৫ ডিসেম্বর ২২ । ১০:৪১
ফলো করুন-

deshbondhu-g-samakal-63a7d45f595ed.jpg


দেশবন্ধু গ্রুপ চলতি বছর নতুন করে ৮০০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছে। এতে কর্মসংস্থান বেড়েছে আরও ২৫ শতাংশ। নতুন বছরে তাদের আরও বিনিয়োগের পরিকল্পনা রয়েছে। গতকাল শনিবার গ্রুপটির কারখানায় শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে এ তথ্য জানা গেছে।

কর্মকর্তারা জানান, দেশবন্ধু সুগার মিল, সাউথ ইস্ট সোয়েটার, জিএম অ্যাপারেলস, বেভারেজ, প্যাকেজিং, টেক্সটাইলসহ কয়েকটি কারখানায় নতুন এ বিনিয়োগ হয়েছে। তবে বিনিয়োগ বাড়লেও আশানুরূপ উৎপাদন ও বিক্রি হয়নি। বিনিয়োগের পরই শুরু হয় রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ। বিশ্বে নেমে আসে বড় বিপর্যয়। শুরু হয় বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দা। একই সঙ্গে রেকর্ড পরিমাণে বেড়ে যায় ডলারের দাম। কমে যায় এলসি খোলা। এতে বড় ধাক্কা লাগে কাঁচামাল আমদানিতে। ফলে ক্রেতাদের ক্রয়াদেশ কমতে থাকে। এর সঙ্গে নতুন করে যুক্ত হয় জ্বালানি ও বিদ্যুতের ঘাটতি। এসব প্রতিকূলতার মধ্যেও কোনো কারখানায় উৎপাদন বন্ধ রাখেনি দেশবন্ধু গ্রুপ। বন্ধ হয়নি ঋণের কিস্তি পরিশোধ। চাকরিও হারাননি কোনো শ্রমিক। বর্তমানে প্রায় ২৫ হাজার শ্রমিক কাজ করছেন প্রতিষ্ঠানটিতে।

সরেজমিনে দেখা গেছে, দেশবন্ধু গ্রুপের নরসিংদীর চরসিন্দুর পলাশ শিল্প এলাকায় সব কারখানায় উৎপাদন চলছে। এর মধ্যে দেশবন্ধু চিনিকলে উৎপাদন কাজে ব্যস্ত কয়েক হাজার শ্রমিক। চিনিকলটির বর্তমান দৈনিক উৎপাদন ক্ষমতা ৮০০ টনের বেশি। এ উৎপাদন দ্বিগুণ করতে শিগগিরই আরও বিনিয়োগ করবে কোম্পানিটি। কর্মকর্তারা জানান, একই সঙ্গে এ বছর উত্তরবঙ্গে দেশবন্ধু সিমেন্ট কারখানা সম্প্রসারণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এটি বাস্তবায়ন হলে বিপুলসংখ্যক মানুষের কর্মসংস্থানের পাশাপাশি সেখান থেকে সরকারের রাজস্ব আয় বাড়বে।
সার্বিক বিষয়ে দেশবন্ধু গ্রুপের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. জাকির হোসেন বলেন, তাঁদের বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের পণ্য রপ্তানিনির্ভর। কিন্তু সাম্প্রতিক নানা কারণে কিছু প্রতিষ্ঠান লোকসানের মুখে পড়েছে। তারপরও উৎপাদন সচল রাখার চেষ্টা চলছে।

১৯৮৯ সালে ট্রেডিং ও সার আমদানির মাধ্যমে যাত্রা শুরু করে দেশবন্ধু গ্রুপ। বর্তমানে পলিমার, সিমেন্ট, সোয়েটার, শিপিং, জিএম হোল্ডিংস, অটো রাইস মিলস, সিকিউরিটি সার্ভিসেস, ট্রেডিং কোম্পানি, পাওয়ার প্লান্ট, টেক্সটাইল, ফাইবার, কনজ্যুমার অ্যান্ড অ্যাগ্রো, হাসপাতাল, পার্সেল অ্যান্ড লজিস্টিকসসহ ৩৩ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে গ্রুপটির।

Bangladesh’s Growing Sugar Demand Adds to Need for Production Investment​

avatar

Albert MacKenzie
Insight Focus
  • Economic development, growing population boosting demand in Bangladesh.
  • Consumption will push higher still as Bangladesh’s economy continues to boom.
  • Bangladesh’s increasing imports are likely to put more focus on stagnant production growth globally.


Sugar consumption in Bangladesh is eight times higher than it was just 20 years ago. Massive economic and population expansion have driven this rise. It looks likely that the growth will continue in the coming years. As consumption grows Bangladesh’s significance as an importer will increase substantially. Global consumption continues to grow, but as production remains stagnant the need for investment increases.

Sugar Demand Increases in Bangladesh
Bangladesh is fast becoming one of the world’s biggest consumers of sugar and, for several reasons, this trend looks set to continue for years to come.

undefined

Bangladesh is becoming an increasingly urbanised society. As a result, demand for convenience foods, snacks and confectionary, which are high in sugar is on the rise. This trend marks Bangladesh’s divergence from a more subsistence focused diet, which focused on rice and seafood.

undefined


undefined

Spending on confectionary and snacks more than doubled between 2014 and 2021 on both a total and per capita basis. Across the board more money is being spent on food in Bangladesh.
In recent years there has also been a massive increase in revenue for out-of-home food consumption. This is raises sugar consumption as restaurant, take away, and street foods tends to have higher amounts of sugar than food made at home.

undefined

The huge change in consumption patterns is largely being driven by rapid economic development. In a little over ten years Bangladesh’s GDP per capita has grown from roughly half of India’s to now exceeding it. Since 2007 Bangladesh’s GDP and GDP per capita have grown 305% and 251% respectively.

undefined

This massive increase in economic power has meant that consumers have far more disposable income and thus there is increased expenditure on higher sugar foods, as well as food more broadly.
Population growth is also a huge driving factor. The double push of increased population and increased per capita consumption has contributed to the dramatic rise in sugar consumption.
Is Consumption Set to Grow?
Population growth, one of the largest drivers of growth, is set to continue for several years. This will lead to 14 million new consumers over the next 10 years. Population growth, however, is slowing. Bangladesh’s population is predicted to peak around 2050 and growth will likely slow from now till then. This means that although population growth will stoke consumption growth it will do so more slowly going forward.

undefined

Economic growth, however, paints a different picture. HSBC predicts that Bangladesh will have the fastest growing economy in the world up to 2030, with a 7% a year growth rate over 2023-28. This will increase to 7.2% between 2028 and 2033. Increased purchasing power will likely push up demand for sugary foods, reinforcing the existing trend.
The dual factors of a growing population and with increased purchasing power will continue to make Bangladesh a major sugar consumer.

undefined

Urbanisation is also likely to continue to drive consumption. The rate of urbanisation is set to diminish slightly over coming years but remain strong. The percentage of population living in urban areas is likely to increase by roughly a quarter in the coming decade. This will in turn increase access to high sugar foods and boost their consumption.

Imports Needed to Meet Demand

Due to its growing consumption and lack of production capacity Bangladesh has emerged as a key importer of sugar.

undefined

Sugar production in Bangladesh consistently contributes to less than 5% of domestic needs. Not only is domestic production low but it is also declining.

undefined

Bangladesh is one of the most densely populated places on earth, leading to a decline in agrarian jobs and an increase in the manufacturing sector to sustain the growing economy.
Due to Bangladesh’s potentially precarious food situation, sugar production takes a back seat to cereals that are considered more crucial to food security than sugar. This is especially true considering the Russian invasion of Ukraine, which has highlighted food security issues in developing countries.

undefined

Quality is also an issue. Bangladesh’s domestic sugar supply is mainly used as “table sugar” rather than by food and beverage companies in soft drinks due to outdated production techniques which result in low quality. As Bangladesh becomes wealthier and soft drink and snack consumption plays a larger role in overall sugar consumption, this is likely to become even more pronounced.
All this points towards growth in sugar imports by Bangladesh.
Bangladesh’s Reliance on India May Become a Problem
In recent years Indian sugar has played a major role in Bangladesh’s imports. This too prompts interesting questions. India’s sugar exports and production may be peaking and it may become an unreliable source of imports due to increased ethanol diversion and other factors.

undefined

Bangladesh overwhelmingly imports raws which tend to come from Brazil, Australia, Thailand, and India. Refineries in Bangladesh aren’t currently operating at maximum capacity, meaning they will probably be able to absorb increased imports.
It is likely therefore that Bangladesh will look to Brazil to satisfy its demand in coming years, as it did before 2019. If this prediction proves accurate Bangladesh will soon be taking about 10% of Brazil’s exports. This increased demand may put more pressure on Brazilian mills to prioritise sugar over ethanol. With freight substantially higher than it was a few years ago Bangladesh may consider sources closer by.
As covered in our series late last year, global production isn’t growing along with populations and demand, so an increase in Bangladeshi imports is likely to make that situation even more acute
Bangladesh’s increasing demand reinforces the point we made earlier in the year, populations and economies are growing globally and as a result consumption is too. Production, however, remains stagnant, therefore more investment is needed to meet future demand.
Concluding Thoughts
  • Massive changes in Bangladesh’s socioeconomic situation in recent years are driving up sugar consumption.
  • These factors will continue to drive Bangladeshi demand trends.
  • But Bangladesh is extremely reliant on sugar imports due to low production capacity.
  • Now, with food security coming into focus, authorities are likely to focus more on grains production than sugar.
  • Bangladesh is already the world’s fourth largest sugar importer and it is likely to become even more significant in the coming years.
  • Brazil could take some market share in Bangladesh as India focuses on ethanol production.

Another report

The Bangladesh sugar market is expected to grow at a compound annual growth rate of 2.14% over the forecast period to reach a market size of US$2,290.008 million in 2027 from US$1,974.828 million in 2020.

Market Overview:


Bangladesh's economy depends heavily on the sugar industry for jobs and agricultural support. There are 15 (fifteen) sugar mills in the nation, one distillery plant that uses molasses, and one engineering unit. Bangladesh Sugar and Food Industries Corporation (BSFIC), which is under the administrative control of the Ministry of Industries, owns and manages 19095.15 acres of the total land area (Source: bsfic.portal.gov). In addition to producing sugar, sugar mills also produce other byproducts such as bagasse, molasses, and wasted wash. Bagasse is used in boilers to generate heat, molasses is used in distilleries to create alcohol, and wasted wash is used to create organic fertilizer. The cultivation of sugar cane uses this organic fertilizer.

Growth factors:

Growing sugar demand due to a shift in consumption


Eight times more sugar is consumed in Bangladesh now than there was just 20 years ago (2,768,000 metric tons in the year 2021). Large-scale economic and demographic growth are to blame for this increase. In the upcoming years, it appears likely that the growth will continue. Bangladesh will become a far more important importer as the market expands. Despite rising global demand, stagnant production means that more investment is required. The enormous shift in consumption habits is mostly the result of quick economic growth. (Source: apps.fas.usda.gov)

Low gas supply for refining

In the first week of October 2022, the government of Bangladesh increased the price of sugar in an apparent effort to keep up with the market because traders were already selling it for more than the previously set pricing. 90–95% of imported sugar, according to data from the National Board of Revenue (NBR), is unrefined. Due to a reduction in the availability of gas to refining facilities, the production of sugar has fallen dramatically. (Source: thedailystar.net)

Key Developments:

  • September 2022: The government of Bangladesh as per instructions of the prime minister is working to raise domestic output while lowering imports as the country's sugar industry is expected to recover soon. They are creating novel, high-yielding sugarcane cultivars and offering producers technological assistance. They have also raised the price of sugarcane and provided other incentives to persuade farmers to grow the crop.
  • October 2022: The country's first sugar mill, Deshbandhu Sugar Mills Ltd, which began operations in 1932 and was privatized in 1999, plans to go public for an estimated capital of Tk100 crore to finance a 50% increase in capacity before 2024. Their current daily capacity for refining sugar at Narsingdi is 1,000 tons, and the expansion project will increase that capacity to 1,500 tons during the next 12 to 15 months. (Source: tbsnews.net)
 
.

Bangladesh’s Growing Sugar Demand Adds to Need for Production Investment​

avatar

Albert MacKenzie
Insight Focus
  • Economic development, growing population boosting demand in Bangladesh.
  • Consumption will push higher still as Bangladesh’s economy continues to boom.
  • Bangladesh’s increasing imports are likely to put more focus on stagnant production growth globally.


Sugar consumption in Bangladesh is eight times higher than it was just 20 years ago. Massive economic and population expansion have driven this rise. It looks likely that the growth will continue in the coming years. As consumption grows Bangladesh’s significance as an importer will increase substantially. Global consumption continues to grow, but as production remains stagnant the need for investment increases.

Sugar Demand Increases in Bangladesh
Bangladesh is fast becoming one of the world’s biggest consumers of sugar and, for several reasons, this trend looks set to continue for years to come.

undefined

Bangladesh is becoming an increasingly urbanised society. As a result, demand for convenience foods, snacks and confectionary, which are high in sugar is on the rise. This trend marks Bangladesh’s divergence from a more subsistence focused diet, which focused on rice and seafood.

undefined


undefined

Spending on confectionary and snacks more than doubled between 2014 and 2021 on both a total and per capita basis. Across the board more money is being spent on food in Bangladesh.
In recent years there has also been a massive increase in revenue for out-of-home food consumption. This is raises sugar consumption as restaurant, take away, and street foods tends to have higher amounts of sugar than food made at home.

undefined

The huge change in consumption patterns is largely being driven by rapid economic development. In a little over ten years Bangladesh’s GDP per capita has grown from roughly half of India’s to now exceeding it. Since 2007 Bangladesh’s GDP and GDP per capita have grown 305% and 251% respectively.

undefined

This massive increase in economic power has meant that consumers have far more disposable income and thus there is increased expenditure on higher sugar foods, as well as food more broadly.
Population growth is also a huge driving factor. The double push of increased population and increased per capita consumption has contributed to the dramatic rise in sugar consumption.
Is Consumption Set to Grow?
Population growth, one of the largest drivers of growth, is set to continue for several years. This will lead to 14 million new consumers over the next 10 years. Population growth, however, is slowing. Bangladesh’s population is predicted to peak around 2050 and growth will likely slow from now till then. This means that although population growth will stoke consumption growth it will do so more slowly going forward.

undefined

Economic growth, however, paints a different picture. HSBC predicts that Bangladesh will have the fastest growing economy in the world up to 2030, with a 7% a year growth rate over 2023-28. This will increase to 7.2% between 2028 and 2033. Increased purchasing power will likely push up demand for sugary foods, reinforcing the existing trend.
The dual factors of a growing population and with increased purchasing power will continue to make Bangladesh a major sugar consumer.

undefined

Urbanisation is also likely to continue to drive consumption. The rate of urbanisation is set to diminish slightly over coming years but remain strong. The percentage of population living in urban areas is likely to increase by roughly a quarter in the coming decade. This will in turn increase access to high sugar foods and boost their consumption.

Imports Needed to Meet Demand
Due to its growing consumption and lack of production capacity Bangladesh has emerged as a key importer of sugar.

undefined

Sugar production in Bangladesh consistently contributes to less than 5% of domestic needs. Not only is domestic production low but it is also declining.

undefined

Bangladesh is one of the most densely populated places on earth, leading to a decline in agrarian jobs and an increase in the manufacturing sector to sustain the growing economy.
Due to Bangladesh’s potentially precarious food situation, sugar production takes a back seat to cereals that are considered more crucial to food security than sugar. This is especially true considering the Russian invasion of Ukraine, which has highlighted food security issues in developing countries.

undefined

Quality is also an issue. Bangladesh’s domestic sugar supply is mainly used as “table sugar” rather than by food and beverage companies in soft drinks due to outdated production techniques which result in low quality. As Bangladesh becomes wealthier and soft drink and snack consumption plays a larger role in overall sugar consumption, this is likely to become even more pronounced.
All this points towards growth in sugar imports by Bangladesh.
Bangladesh’s Reliance on India May Become a Problem
In recent years Indian sugar has played a major role in Bangladesh’s imports. This too prompts interesting questions. India’s sugar exports and production may be peaking and it may become an unreliable source of imports due to increased ethanol diversion and other factors.

undefined

Bangladesh overwhelmingly imports raws which tend to come from Brazil, Australia, Thailand, and India. Refineries in Bangladesh aren’t currently operating at maximum capacity, meaning they will probably be able to absorb increased imports.
It is likely therefore that Bangladesh will look to Brazil to satisfy its demand in coming years, as it did before 2019. If this prediction proves accurate Bangladesh will soon be taking about 10% of Brazil’s exports. This increased demand may put more pressure on Brazilian mills to prioritise sugar over ethanol. With freight substantially higher than it was a few years ago Bangladesh may consider sources closer by.
As covered in our series late last year, global production isn’t growing along with populations and demand, so an increase in Bangladeshi imports is likely to make that situation even more acute
Bangladesh’s increasing demand reinforces the point we made earlier in the year, populations and economies are growing globally and as a result consumption is too. Production, however, remains stagnant, therefore more investment is needed to meet future demand.
Concluding Thoughts
  • Massive changes in Bangladesh’s socioeconomic situation in recent years are driving up sugar consumption.
  • These factors will continue to drive Bangladeshi demand trends.
  • But Bangladesh is extremely reliant on sugar imports due to low production capacity.
  • Now, with food security coming into focus, authorities are likely to focus more on grains production than sugar.
  • Bangladesh is already the world’s fourth largest sugar importer and it is likely to become even more significant in the coming years.
  • Brazil could take some market share in Bangladesh as India focuses on ethanol production.

Another report

The Bangladesh sugar market is expected to grow at a compound annual growth rate of 2.14% over the forecast period to reach a market size of US$2,290.008 million in 2027 from US$1,974.828 million in 2020.

Market Overview:


Bangladesh's economy depends heavily on the sugar industry for jobs and agricultural support. There are 15 (fifteen) sugar mills in the nation, one distillery plant that uses molasses, and one engineering unit. Bangladesh Sugar and Food Industries Corporation (BSFIC), which is under the administrative control of the Ministry of Industries, owns and manages 19095.15 acres of the total land area (Source: bsfic.portal.gov). In addition to producing sugar, sugar mills also produce other byproducts such as bagasse, molasses, and wasted wash. Bagasse is used in boilers to generate heat, molasses is used in distilleries to create alcohol, and wasted wash is used to create organic fertilizer. The cultivation of sugar cane uses this organic fertilizer.

Growth factors:

Growing sugar demand due to a shift in consumption


Eight times more sugar is consumed in Bangladesh now than there was just 20 years ago (2,768,000 metric tons in the year 2021). Large-scale economic and demographic growth are to blame for this increase. In the upcoming years, it appears likely that the growth will continue. Bangladesh will become a far more important importer as the market expands. Despite rising global demand, stagnant production means that more investment is required. The enormous shift in consumption habits is mostly the result of quick economic growth. (Source: apps.fas.usda.gov)

Low gas supply for refining

In the first week of October 2022, the government of Bangladesh increased the price of sugar in an apparent effort to keep up with the market because traders were already selling it for more than the previously set pricing. 90–95% of imported sugar, according to data from the National Board of Revenue (NBR), is unrefined. Due to a reduction in the availability of gas to refining facilities, the production of sugar has fallen dramatically. (Source: thedailystar.net)

Key Developments:

  • September 2022: The government of Bangladesh as per instructions of the prime minister is working to raise domestic output while lowering imports as the country's sugar industry is expected to recover soon. They are creating novel, high-yielding sugarcane cultivars and offering producers technological assistance. They have also raised the price of sugarcane and provided other incentives to persuade farmers to grow the crop.
  • October 2022: The country's first sugar mill, Deshbandhu Sugar Mills Ltd, which began operations in 1932 and was privatized in 1999, plans to go public for an estimated capital of Tk100 crore to finance a 50% increase in capacity before 2024. Their current daily capacity for refining sugar at Narsingdi is 1,000 tons, and the expansion project will increase that capacity to 1,500 tons during the next 12 to 15 months. (Source: tbsnews.net)

Bad side of development.

People get addicted to sugar. Too much money to spend!

BAL needs to treat it as a luxury. Impose massive taxes on it - hike the price etc
 
.
Yes refined white sugar causes to many problems, also bdesshi have a heavy diet of white refined rice. Very dangerous combo. Insulin resistance will increase over the yrs leading more eating and then eventually diabetes and a multidue of health problems.

Brown and black rice should be encouraged.

If you want mostly brown casting sugar.
 
.
Yes refined white sugar causes to many problems, also bdesshi have a heavy diet of white refined rice. Very dangerous combo. Insulin resistance will increase over the yrs leading more eating and then eventually diabetes and a multidue of health problems.

Brown and black rice should be encouraged.

If you want mostly brown casting sugar.

South Asians are already genetically vulnerable to type 2 diabetes.

Thanks to 300 years of malnutrition under the brits!!
 
.
South Asians are already genetically vulnerable to type 2 diabetes.

Thanks to 300 years of malnutrition under the brits!!
You as family of ex - bdeshi Dr's now dietians should be common knowledge to you.

According to epigenetics this will last for the fortunate bdeshi for 7-8 generations.

For those bdeshi that are struggling... and with the last 300 yrs.. i am not sure what future health problems these ppl will bear.
 
. .
Nothing is booming.

These people want to take their company public via IPO.

Hence all the noise....
This Gadha ka A*lad thinks BD is booming just because some company invests Tk800 crore. It is only $80 million. This much of investment will add only $20 million per year to the GDP.

Not bad but not booming in any count.

That imbecile does not have any idea what I am talking about. After all, he is a direct descendant of Shakespeare.
 
Last edited:
.
This Gadha ka A*lad thinks BD is booming just because some company invests Tk800 crore. It is only $80 million. This much of investment, will add only $20 million per year to the GDP.

Not bad but not booming in any count.

That imbecile does not have any idea what I am talking about. After all, he is a direct descendant of Shakespeare.

Yes! Great Mistri knows it all!

Who contradicts himself day and night 😂🤣🤣
 
.
Back
Top Bottom