VikingRaider
SENIOR MEMBER
- Joined
- Aug 2, 2018
- Messages
- 6,713
- Reaction score
- 3
- Country
- Location
We don't know what's happening, but if this is really a part of vaccine consequences, I will salute BAL for taking the decision.
I hope they will not act as a.ss.holes by changing the decision.
টিকা দেয়নি দিল্লি, তাই ইলিশও পাঠাচ্ছে না ঢাকা: আনন্দবাজার
(Published by Bd Pratidin 22 June, 2021 .)
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও তার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বহু বিজ্ঞাপিত ‘ভারত-বাংলাদেশ সোনালি অধ্যায়’-এর রং এই মুহূর্তে যথেষ্ট ফিকে। বাংলাদেশের প্রায় ১৬ লাখ মানুষ ভারতীয় করোনা প্রতিষেধকের প্রথম ডোজ নিয়ে বসে রয়েছেন। সময় পেরিয়ে গিয়েছে।
ভারত জানাচ্ছে, আপাতত ভ্যাকসিনের আর একটি ডোজও পাঠানো সম্ভব নয়।
ঢাকা সূত্রের বক্তব্য, বিষয়টি নিয়ে ক্ষোভ আর চাপা থাকছে না সে দেশে। যার সরাসরি প্রতিফলন দেখা যাচ্ছে বাঙালির প্রিয় মাছ ইলিশ প্রসঙ্গে।
দীর্ঘদিন ধরেই ভারতে ইলিশ রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে বাংলাদেশের। তা সত্ত্বেও গত বছর জামাইষষ্ঠীর সময়ে পশ্চিমবঙ্গে দু’ হাজার টন ইলিশ রফতানিতে ছাড়পত্র দিয়েছিল হাসিনা সরকার। কিন্তু এ বছর পশ্চিমবঙ্গের পাতে পড়েনি পদ্মার ইলিশ।
বিশেষজ্ঞদের মতে, এমন সরলীকরণ করাটাও ঠিক হবে না যে প্রতিশ্রুত টিকা পাঠানো হয়নি বলেই ইলিশ রফতানি বন্ধ থাকল। কিন্তু এটাও ঠিক, দু’পক্ষের সম্পর্ক এতটাই আড়ষ্ট হয়ে গিয়েছে, ইলিশ-কূটনীতির আবহাওয়াটাই আর নেই।
প্রসঙ্গত, ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের ওঠাপড়ায় ইলিশ এক কূটনৈতিক প্রতীকও বটে।
এর আগে স্থলসীমান্ত চুক্তি সই করতে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যখন ঢাকায় গিয়েছিলেন, ইলিশ নিয়ে কিছুটা রসিকতার ঢংয়ে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে কথা হয়েছিল তার। ভোজের তালিকায় ইলিশের পঞ্চপদ দেখে মমতা হাসিনাকে প্রশ্ন করেছিলেন, কেন তারা ইলিশ আটকে রেখেছেন? হাসিনার জবাব ছিল, “তিস্তার পানি এলেই মাছ সাঁতার কেটে চলে যাবে ওপারে!”
তিস্তা চুক্তি রূপায়ণ নিয়ে সেই আবেগ আপাতত সংযত রেখেছে বাংলাদেশ। কিন্তু সে দেশের রাজনৈতিক সূত্রের মতে, গত এক বছরে পর পর এমন কিছু ঘটনা ঘটেছে যে বাংলাদেশে ভারত-বিরোধী মেজাজকে সামলানো কঠিন হয়ে দাঁড়াচ্ছে হাসিনা সরকারের পক্ষে। ঘরোয়াভাবে স্বীকার করে নেওয়া হচ্ছে, ইচ্ছা না থাকলেও চীনকে প্রতিষেধক ক্ষেত্র খুলে দিতে বাধ্য হচ্ছে ঢাকা।
ইতিমধ্যেই বেইজিংয়ের উপহার হিসেবে প্রায় ১১ লাখ ডোজ চীনা প্রতিষেধক ঢাকায় পৌঁছে গিয়েছে।
আরও ৩০ লাখ ডোজের দাম দেওয়া হয়ে গিয়েছে। সেটাও পৌঁছবে শিগগিরই।
বাংলাদেশ সূত্রের দাবি, টিকার বিষয়টি নিয়ে মার্চের ঢাকা সফরেও ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদি কথা দিয়েছিলেন বাংলাদেশের শীর্ষ নেতৃত্বকে। কিন্তু ভারতে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ আছড়ে পড়ার পর বাংলাদেশ, ভুটান, শ্রীলঙ্কার মতো প্রতিবেশী দেশগুলোতে টিকা রফতানি স্থগিতের সিদ্ধান্ত নেয় সাউথ ব্লক।
বাংলাদেশের বক্তব্য, টিকার ব্যাপারে ভারতের কাছ থেকে এতটাই আশ্বাস পাওয়া গিয়েছিল, তখন আগ্রহী চীনকে ফিরিয়ে দেওয়া হয়। এখন তাদের কাছে হাত পাতায় যথেষ্ট দর কষাকষির জায়গায় পৌঁছে গিয়েছে চীন।
সূত্রের খবর, গত বছর আগস্টে চীনের প্রতিনিধি দল বাংলাদেশে এসে টিকাকরণের প্রাথমিক আলাপ আলোচনা শুরু করেছিল। তাৎপর্যপূর্ণভাবে ঠিক তখনই ঢাকা যান পররাষ্ট্রসচিব হর্ষবর্ধন শ্রিংলা। প্রতিষেধক-কূটনীতিকে তখন চরম গুরুত্ব দিয়েছে মোদি সরকার। সব গুটিয়ে তখন চীনা দলকে ফিরে যেতে দেখা যায় বাংলাদেশ থেকে।
সম্প্রতি ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলোতে দেশের অন্যান্য প্রান্ত থেকে পণ্য পাঠানোর জন্য চট্টগ্রাম বন্দর এবং বিমানবন্দর ব্যবহার করার অনুমতি দিয়েছে বাংলাদেশ। অর্থাৎ ভারতীয় পণ্যের যাত্রাপথের বড় অংশে বাংলাদেশের মানুষের প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষ ভূমিকা থাকছে।
ঢাকার রাজনৈতিক সূত্রের বক্তব্য, ভারত নিয়ে সে দেশের মানুষের মন যদি বিগড়ে থাকে, তাহলে এই সংযোগ প্রকল্পের ক্ষেত্রেও তার নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে। শুধুমাত্র বকেয়া প্রতিষেধক না দিতে পারার বিষয়টিই নয়, বাংলাদেশের আবেগকে আঘাত করা হয়েছে বলে কখনও ঘরোয়াভাবে, কখনও প্রকাশ্যে অভিযোগ করেছে ঢাকা। সূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা
বিডি প্রতিদিন/কালাম
Google translation -
Delhi has not vaccinated, so Dhaka is not sending hilsa either: Anandabazar
The colors of the much-advertised 'India-Bangladesh Golden Chapter' of Indian Prime Minister Narendra Modi and his foreign ministry are fading at the moment. About 1.7 million people in Bangladesh are sitting with the first dose of Indian corona antidote. Time has passed.
India says it is not possible to send another dose of the vaccine at this time. According to Dhaka sources, anger over the issue is no longer suppressed in that country. Which is directly reflected in the context of Bengali's favorite fish Hilsa.
Bangladesh has long had a ban on hilsa exports to India. Despite this, the Hasina government had given clearance to export 2,000 tonnes of hilsa to West Bengal during Jamaishthi last year. But this year Padma Hilsa did not fall in West Bengal.
According to experts, it would not be right to make such a simplification that the export of hilsa was stopped because the promised vaccine was not sent. But it is also true that the relationship between the two sides has become so tense that the climate of Hilsa-diplomacy is no more.
By the way, Hilsa is also a diplomatic symbol in the ups and downs of India-Bangladesh relations. Earlier, when Chief Minister Mamata Banerjee visited Dhaka to sign the land boundary agreement, she had a joke with Bangladesh Prime Minister Sheikh Hasina. Seeing the five steps of hilsa in the banquet list, Mamata asked Hasina, why are they keeping hilsa? Hasina's reply was, "As soon as the water of Teesta comes, the fish will swim and go to the other side!"
For the time being, Bangladesh has restrained that passion for the implementation of the Teesta Treaty. But according to political sources in the country, there have been some incidents in the last one year that have made it difficult for the Hasina government to control the anti-India mood in Bangladesh. It is being admitted domestically that Dhaka is being forced to open the field of defense to China even if it does not want to.
About 1.1 million doses of Chinese antidote have already arrived in Dhaka as a gift from Beijing. Another 3 million doses have been paid. That too will arrive soon.
According to Bangladesh sources, during his visit to Dhaka in March, Indian Prime Minister Modi also spoke to the top leadership of Bangladesh about the issue of vaccination. But after the second wave of Corona hit India, the South Block decided to suspend vaccine exports to neighboring countries like Bangladesh, Bhutan and Sri Lanka.
According to Bangladesh, after receiving so much assurance from India about the vaccine, the interested China was sent back. Now China has reached the point of bargaining with them.
According to sources, a Chinese delegation arrived in Bangladesh in August last year and started preliminary talks on vaccination. Significantly, Foreign Secretary Harshvardhan Sringla went to Dhaka just then. The Modi government then gave utmost importance to counter-diplomacy. After all, the Chinese team was seen returning from Bangladesh.
Bangladesh has recently allowed the use of Chittagong port and airport to send goods from other parts of the country to the north-eastern states of India. In other words, the people of Bangladesh have a direct and indirect role in the journey of Indian goods.
According to a political source in Dhaka, if the people of that country are upset about India, then this connection project could also have a negative impact. Not only the inability to pay the arrears, Dhaka has complained, sometimes domestically and sometimes openly, that the emotions of Bangladesh have been hurt. Source: Anandabazar Patrika
BD Pratidin/ column .
www.bd-pratidin.com
I hope they will not act as a.ss.holes by changing the decision.
টিকা দেয়নি দিল্লি, তাই ইলিশও পাঠাচ্ছে না ঢাকা: আনন্দবাজার
(Published by Bd Pratidin 22 June, 2021 .)
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও তার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বহু বিজ্ঞাপিত ‘ভারত-বাংলাদেশ সোনালি অধ্যায়’-এর রং এই মুহূর্তে যথেষ্ট ফিকে। বাংলাদেশের প্রায় ১৬ লাখ মানুষ ভারতীয় করোনা প্রতিষেধকের প্রথম ডোজ নিয়ে বসে রয়েছেন। সময় পেরিয়ে গিয়েছে।
ভারত জানাচ্ছে, আপাতত ভ্যাকসিনের আর একটি ডোজও পাঠানো সম্ভব নয়।
ঢাকা সূত্রের বক্তব্য, বিষয়টি নিয়ে ক্ষোভ আর চাপা থাকছে না সে দেশে। যার সরাসরি প্রতিফলন দেখা যাচ্ছে বাঙালির প্রিয় মাছ ইলিশ প্রসঙ্গে।
দীর্ঘদিন ধরেই ভারতে ইলিশ রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে বাংলাদেশের। তা সত্ত্বেও গত বছর জামাইষষ্ঠীর সময়ে পশ্চিমবঙ্গে দু’ হাজার টন ইলিশ রফতানিতে ছাড়পত্র দিয়েছিল হাসিনা সরকার। কিন্তু এ বছর পশ্চিমবঙ্গের পাতে পড়েনি পদ্মার ইলিশ।
বিশেষজ্ঞদের মতে, এমন সরলীকরণ করাটাও ঠিক হবে না যে প্রতিশ্রুত টিকা পাঠানো হয়নি বলেই ইলিশ রফতানি বন্ধ থাকল। কিন্তু এটাও ঠিক, দু’পক্ষের সম্পর্ক এতটাই আড়ষ্ট হয়ে গিয়েছে, ইলিশ-কূটনীতির আবহাওয়াটাই আর নেই।
প্রসঙ্গত, ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের ওঠাপড়ায় ইলিশ এক কূটনৈতিক প্রতীকও বটে।
এর আগে স্থলসীমান্ত চুক্তি সই করতে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যখন ঢাকায় গিয়েছিলেন, ইলিশ নিয়ে কিছুটা রসিকতার ঢংয়ে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে কথা হয়েছিল তার। ভোজের তালিকায় ইলিশের পঞ্চপদ দেখে মমতা হাসিনাকে প্রশ্ন করেছিলেন, কেন তারা ইলিশ আটকে রেখেছেন? হাসিনার জবাব ছিল, “তিস্তার পানি এলেই মাছ সাঁতার কেটে চলে যাবে ওপারে!”
তিস্তা চুক্তি রূপায়ণ নিয়ে সেই আবেগ আপাতত সংযত রেখেছে বাংলাদেশ। কিন্তু সে দেশের রাজনৈতিক সূত্রের মতে, গত এক বছরে পর পর এমন কিছু ঘটনা ঘটেছে যে বাংলাদেশে ভারত-বিরোধী মেজাজকে সামলানো কঠিন হয়ে দাঁড়াচ্ছে হাসিনা সরকারের পক্ষে। ঘরোয়াভাবে স্বীকার করে নেওয়া হচ্ছে, ইচ্ছা না থাকলেও চীনকে প্রতিষেধক ক্ষেত্র খুলে দিতে বাধ্য হচ্ছে ঢাকা।
ইতিমধ্যেই বেইজিংয়ের উপহার হিসেবে প্রায় ১১ লাখ ডোজ চীনা প্রতিষেধক ঢাকায় পৌঁছে গিয়েছে।
আরও ৩০ লাখ ডোজের দাম দেওয়া হয়ে গিয়েছে। সেটাও পৌঁছবে শিগগিরই।
বাংলাদেশ সূত্রের দাবি, টিকার বিষয়টি নিয়ে মার্চের ঢাকা সফরেও ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদি কথা দিয়েছিলেন বাংলাদেশের শীর্ষ নেতৃত্বকে। কিন্তু ভারতে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ আছড়ে পড়ার পর বাংলাদেশ, ভুটান, শ্রীলঙ্কার মতো প্রতিবেশী দেশগুলোতে টিকা রফতানি স্থগিতের সিদ্ধান্ত নেয় সাউথ ব্লক।
বাংলাদেশের বক্তব্য, টিকার ব্যাপারে ভারতের কাছ থেকে এতটাই আশ্বাস পাওয়া গিয়েছিল, তখন আগ্রহী চীনকে ফিরিয়ে দেওয়া হয়। এখন তাদের কাছে হাত পাতায় যথেষ্ট দর কষাকষির জায়গায় পৌঁছে গিয়েছে চীন।
সূত্রের খবর, গত বছর আগস্টে চীনের প্রতিনিধি দল বাংলাদেশে এসে টিকাকরণের প্রাথমিক আলাপ আলোচনা শুরু করেছিল। তাৎপর্যপূর্ণভাবে ঠিক তখনই ঢাকা যান পররাষ্ট্রসচিব হর্ষবর্ধন শ্রিংলা। প্রতিষেধক-কূটনীতিকে তখন চরম গুরুত্ব দিয়েছে মোদি সরকার। সব গুটিয়ে তখন চীনা দলকে ফিরে যেতে দেখা যায় বাংলাদেশ থেকে।
সম্প্রতি ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলোতে দেশের অন্যান্য প্রান্ত থেকে পণ্য পাঠানোর জন্য চট্টগ্রাম বন্দর এবং বিমানবন্দর ব্যবহার করার অনুমতি দিয়েছে বাংলাদেশ। অর্থাৎ ভারতীয় পণ্যের যাত্রাপথের বড় অংশে বাংলাদেশের মানুষের প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষ ভূমিকা থাকছে।
ঢাকার রাজনৈতিক সূত্রের বক্তব্য, ভারত নিয়ে সে দেশের মানুষের মন যদি বিগড়ে থাকে, তাহলে এই সংযোগ প্রকল্পের ক্ষেত্রেও তার নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে। শুধুমাত্র বকেয়া প্রতিষেধক না দিতে পারার বিষয়টিই নয়, বাংলাদেশের আবেগকে আঘাত করা হয়েছে বলে কখনও ঘরোয়াভাবে, কখনও প্রকাশ্যে অভিযোগ করেছে ঢাকা। সূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা
বিডি প্রতিদিন/কালাম
Google translation -
Delhi has not vaccinated, so Dhaka is not sending hilsa either: Anandabazar
The colors of the much-advertised 'India-Bangladesh Golden Chapter' of Indian Prime Minister Narendra Modi and his foreign ministry are fading at the moment. About 1.7 million people in Bangladesh are sitting with the first dose of Indian corona antidote. Time has passed.
India says it is not possible to send another dose of the vaccine at this time. According to Dhaka sources, anger over the issue is no longer suppressed in that country. Which is directly reflected in the context of Bengali's favorite fish Hilsa.
Bangladesh has long had a ban on hilsa exports to India. Despite this, the Hasina government had given clearance to export 2,000 tonnes of hilsa to West Bengal during Jamaishthi last year. But this year Padma Hilsa did not fall in West Bengal.
According to experts, it would not be right to make such a simplification that the export of hilsa was stopped because the promised vaccine was not sent. But it is also true that the relationship between the two sides has become so tense that the climate of Hilsa-diplomacy is no more.
By the way, Hilsa is also a diplomatic symbol in the ups and downs of India-Bangladesh relations. Earlier, when Chief Minister Mamata Banerjee visited Dhaka to sign the land boundary agreement, she had a joke with Bangladesh Prime Minister Sheikh Hasina. Seeing the five steps of hilsa in the banquet list, Mamata asked Hasina, why are they keeping hilsa? Hasina's reply was, "As soon as the water of Teesta comes, the fish will swim and go to the other side!"
For the time being, Bangladesh has restrained that passion for the implementation of the Teesta Treaty. But according to political sources in the country, there have been some incidents in the last one year that have made it difficult for the Hasina government to control the anti-India mood in Bangladesh. It is being admitted domestically that Dhaka is being forced to open the field of defense to China even if it does not want to.
About 1.1 million doses of Chinese antidote have already arrived in Dhaka as a gift from Beijing. Another 3 million doses have been paid. That too will arrive soon.
According to Bangladesh sources, during his visit to Dhaka in March, Indian Prime Minister Modi also spoke to the top leadership of Bangladesh about the issue of vaccination. But after the second wave of Corona hit India, the South Block decided to suspend vaccine exports to neighboring countries like Bangladesh, Bhutan and Sri Lanka.
According to Bangladesh, after receiving so much assurance from India about the vaccine, the interested China was sent back. Now China has reached the point of bargaining with them.
According to sources, a Chinese delegation arrived in Bangladesh in August last year and started preliminary talks on vaccination. Significantly, Foreign Secretary Harshvardhan Sringla went to Dhaka just then. The Modi government then gave utmost importance to counter-diplomacy. After all, the Chinese team was seen returning from Bangladesh.
Bangladesh has recently allowed the use of Chittagong port and airport to send goods from other parts of the country to the north-eastern states of India. In other words, the people of Bangladesh have a direct and indirect role in the journey of Indian goods.
According to a political source in Dhaka, if the people of that country are upset about India, then this connection project could also have a negative impact. Not only the inability to pay the arrears, Dhaka has complained, sometimes domestically and sometimes openly, that the emotions of Bangladesh have been hurt. Source: Anandabazar Patrika
BD Pratidin/ column .
টিকা দেয়নি দিল্লি, তাই ইলিশও পাঠাচ্ছে না ঢাকা: আনন্দবাজার | বাংলাদেশ প্রতিদিন
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও তার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বহু বিজ্ঞাপিত ‘ভারত-বাংলাদেশ সোনালি অধ্যায়’-এর রং এই মুহূর্তে যথেষ্ট ফিকে। বাংলাদেশের প্রায় ১৬ লাখ
Last edited:
