VikingRaider
SENIOR MEMBER
- Joined
- Aug 2, 2018
- Messages
- 6,713
- Reaction score
- 3
- Country
- Location
বিএনপি আগামীতে সব নির্বাচনে অংশ নেবে
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ফল প্রত্যাখ্যানের পর বর্তমান সরকারের অধীনে আর কোনো নির্বাচনে অংশ না নেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল বিএনপি। দলীয় সেই সিদ্ধান্তে পরিবর্তন আনা হয়েছে। আগামী দিনে সবপর্যায়ের নির্বাচনেই অংশ নেবে দেশের ব্যাপক জনসমর্থনপুষ্ট এই দলটি।
দলের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের এক নেতা বলেছেন, ৩০ ডিসেম্বর কোনো নির্বাচন হয়নি। বিএনপির নেতাকর্মীদের অবরুদ্ধ রেখে রাতের আঁধারে প্রশাসনকে কাজে লাগিয়ে নির্বাচন সম্পন্ন করা হয়েছে। চরম অনিয়মের ওই নির্বাচনের পর সারা দেশের জনগণের মতো ক্ষুব্ধ বিএনপিও আর কোনো নির্বাচনে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। কিন্তু এখন তারা সব নির্বাচনে অংশগ্রহণের বিষয়ে ইতিবাচকভাবেই ভাবছে। মাঠ পুরোপুরি ছেড়ে না দিয়ে গণতন্ত্রের ন্যূনতম স্পেস কাজে লাগানো, নির্বাচন ঘিরে সরকারি দলের ‘দখলদারি’ আচরণের ধারাবাহিকতা উন্মোচন ও নেতাকর্মীদের মাঠে সক্রিয় রাখতেই এই সিদ্ধান্ত নেয়া হচ্ছে।
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর নয়া দিগন্তকে বলেছেন, দলীয় ফোরামে সিদ্ধান্ত এখনো হয়নি। তবে আমরা সিটি নির্বাচনসহ অন্যান্য নির্বাচনে অংশগ্রহণের বিষয়ে ইতিবাচক চিন্তা করছি।
আর কোনো নির্বাচনে অংশ না নেয়ার সিদ্ধান্তের অংশ হিসেবে সম্প্রতি শেষ হওয়া ৩ শতাধিক উপজেলা নির্বাচনে অংশ নেয়নি বিএনপি। কেন্দ্রের এই সিদ্ধান্ত উপেক্ষা করে যারা নির্বাচনে অংশ নিয়েছিল, তাদেরও বহিষ্কার করা হয়। কিন্তু অবস্থান পরিবর্তন করে দলীয় সিদ্ধান্তে জাতীয় নির্বাচনে বিজয়ীরা এমপি হিসেবে শপথ নেয়ার পর, বিএনপি সবকিছুই নতুন করে ভাবছে। বগুড়া-৬ আসনের উপনির্বাচনে দলটি অংশ নিয়ে জিতেছে। এ বছরের শেষে বা আগামী বছরের শুরুতে ঢাকা ও চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের নির্বাচন হওয়ার কথা রয়েছে। জানা গেছে, ওই নির্বাচনে বিএনপি অংশ নেবে।
বিএনপির সিনিয়র এক নেতা জানান, নেকাকর্মীদের উজ্জীবিত ও ঐক্যবদ্ধ রাখতে সব ধরনের নির্বাচনে অংশগ্রহণের কোনো বিকল্প নেই। সর্বশেষ উপজেলা নির্বাচন বর্জনের সিদ্ধান্তও সঠিক ছিল না। কারণ গণহারে বহিষ্কারের পরেও অনেক তৃণমূল নেতাকে নির্বাচন থেকে সরিয়ে আনা যায়নি। যেহেতু সংগঠনকে শক্তিশালী করে জাতীয় নির্বাচনের দাবি আদায়ে আন্দোলনে যেতে হবে, সেহেতু নির্বাচন বর্জন করে সংগঠনকে দুর্বল করার সিদ্ধান্ত আর বিএনপি নিতে চায় না।
আসন্ন তিন সিটি নির্বাচনে অংশগ্রহণের বিষয়ে দলের একাধিক কেন্দ্রীয় নেতা মনে করেন, নির্বাচনে অংশ নিয়ে দলের সাংগঠনিক শক্তিকে সত্যিকারার্থে আরো শক্তিশালী করার সুযোগ পাওয়া যাবে। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে নেতাকর্মীরা ভোটারদের কাছে যাওয়ার সুযোগ পাবেন। তাদের মধ্যে একটা চাঙ্গাভাব ফিরে আসবে। অনিয়ম চ্যালেঞ্জ করে শেষ পর্যন্ত এসব নির্বাচনে জয় পেলে নেতাকর্মীদের মধ্যে আত্মবিশ্বাস বাড়বে। অন্য দিকে সরকারের দখলদারি মানসিকতারও উন্মোচন হবে।
বিএনপির নেতারা বলেছেন, জাতীয় নির্বাচনের পর সব কিছুই তাদের নতুন করে শুরু করতে হচ্ছে। হতাশায় নিমজ্জিত হয়ে পড়া নেতাকর্মীদের ফের সক্রিয় করার চেষ্টা চলছে। মামলা-হামলায় জর্জরিত নেতাকর্মীরা যাতে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরতে পারে সেই প্রচেষ্টা চালানো হচ্ছে। পুরো দলকে ঢেলে সাজানো হচ্ছে। জেলাপর্যায়ে নতুন নেতৃত্ব আসছে। অঙ্গসংগঠনগুলোতে নতুন কমিটি দেয়া হচ্ছে। এ বছরই হবে দলের সপ্তম কাউন্সিল। যার মধ্য দিয়ে ফের পুরো উদ্যমে জেগে উঠবে বিএনপি।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, আপাতত বড় কোনো কর্মসূচিতে যাওয়ার কোনো ইচ্ছে নেই বিএনপির। দল গোছানো শেষ হলে নতুন নির্বাচনের দাবিতে দলটি ধীরে ধীরে মাঠের কর্মসূচিতে নজর দেবে।
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর নতুন নির্বাচনের দাবি প্রসঙ্গে বলেন, নির্বাচন বলতে যা বুঝায় তা গত ৩০ ডিসেম্বর হয়নি। অনিয়মের সেই নির্বাচন জনগণ মেনে নেয়নি। তাই মধ্যবর্তী নয় যত দ্রুত সম্ভব আরেকটি জাতীয় নির্বাচন চায় বিএনপি। নির্বাচনের মাধ্যমেই সরকার পরিবর্তনে বিশ্বাস করে জাতীয়তাবাদী এই দলটি।
Google translation -
After rejecting the results of eleven parliamentary elections, the BNP decided not to participate in any other election under the present government. The party's decision has been changed. The country's largest public support team will participate in all the elections in the coming days.
A leader of the party's policy-making level said that no election was held on December 30. The election was completed by using the administration in the dark of night by blocking the BNP leaders and activists. After the election of extreme irregularities, the BNP, like the people of the whole country, decided to not go to any other election. But now they are thinking positively about participating in all the elections. The decision is being taken to utilize the minimum space of democracy without completely leaving the field, to unravel the continuity of government's 'occupation' behavior around the election and to keep the activists active in the field.
BNP Secretary-General Mirza Fakhrul Islam Alamgir told Naya Diganta that there is no decision in the party forum yet. But we are thinking positively about participation in other elections including city elections.
BNP has not participated in more than 3 hundred upazilas recently ended as part of the decision not to participate in any election. Those who took part in the elections ignored the decision of the center and were expelled. But after the party's decision to change the position, after taking oath as the MP in the national elections, the BNP is thinking of everything new. The team won the by-election in Bogra-6 by-election. The elections of Dhaka and Chittagong City Corporation will be held at the end of this year or early next year. It is known that BNP will take part in the election.
A senior BNP leader said that there is no alternative to participating in all types of elections to inspire and unite the good-natured activists. The decision to boycott the last Upazila election was not correct. Because after the mass expulsion many grassroots leaders could not be removed from the elections. Because the organization needs to be strengthened to go to the movement to demand the national election, therefore the decision to weaken the organization by boycotting the elections and the BNP does not want to take.
Several central leaders of the party feel that participation in the forthcoming three city elections will be possible to strengthen the organizational power of the party in real terms. The leaders and activists will get the chance to go to voters. One of them will be back in the shadows. Challenging irregularities and finally winning these elections will increase the confidence of the activists. On the other hand the government's occupation mentality will also be unveiled.
The BNP leaders said that after the national elections, everything has to start fresh. Trying to activate the frustrated leaders and activists again. Attempts are being made to bring back the plight of the activists of the case to normalcy. The whole team is being piled up. New leadership is coming in jail. Organizations are being given new committees. This year will be the seventh council of the party. Through which BNP will wake up whole-heartedly.
According to the party sources, there is no intention of going to the bigger program anymore. When the team is finished, the team will gradually focus on the field program to demand new elections.
BNP secretary general Mirza Fakhrul Islam Alamgir said about the new election demand, which means what the election means, it has not been done on 30th December. The people did not accept that election of irregularities. So, the BNP wants another national election as soon as possible. The nationalist party believes in the change of government through elections.
Source: http://www.dailynayadiganta.com/ampproject/politics/421302/বিএনপি-আগামীতে-সব-নির্বাচনে-অংশ-নেবে
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ফল প্রত্যাখ্যানের পর বর্তমান সরকারের অধীনে আর কোনো নির্বাচনে অংশ না নেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল বিএনপি। দলীয় সেই সিদ্ধান্তে পরিবর্তন আনা হয়েছে। আগামী দিনে সবপর্যায়ের নির্বাচনেই অংশ নেবে দেশের ব্যাপক জনসমর্থনপুষ্ট এই দলটি।
দলের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের এক নেতা বলেছেন, ৩০ ডিসেম্বর কোনো নির্বাচন হয়নি। বিএনপির নেতাকর্মীদের অবরুদ্ধ রেখে রাতের আঁধারে প্রশাসনকে কাজে লাগিয়ে নির্বাচন সম্পন্ন করা হয়েছে। চরম অনিয়মের ওই নির্বাচনের পর সারা দেশের জনগণের মতো ক্ষুব্ধ বিএনপিও আর কোনো নির্বাচনে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। কিন্তু এখন তারা সব নির্বাচনে অংশগ্রহণের বিষয়ে ইতিবাচকভাবেই ভাবছে। মাঠ পুরোপুরি ছেড়ে না দিয়ে গণতন্ত্রের ন্যূনতম স্পেস কাজে লাগানো, নির্বাচন ঘিরে সরকারি দলের ‘দখলদারি’ আচরণের ধারাবাহিকতা উন্মোচন ও নেতাকর্মীদের মাঠে সক্রিয় রাখতেই এই সিদ্ধান্ত নেয়া হচ্ছে।
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর নয়া দিগন্তকে বলেছেন, দলীয় ফোরামে সিদ্ধান্ত এখনো হয়নি। তবে আমরা সিটি নির্বাচনসহ অন্যান্য নির্বাচনে অংশগ্রহণের বিষয়ে ইতিবাচক চিন্তা করছি।
আর কোনো নির্বাচনে অংশ না নেয়ার সিদ্ধান্তের অংশ হিসেবে সম্প্রতি শেষ হওয়া ৩ শতাধিক উপজেলা নির্বাচনে অংশ নেয়নি বিএনপি। কেন্দ্রের এই সিদ্ধান্ত উপেক্ষা করে যারা নির্বাচনে অংশ নিয়েছিল, তাদেরও বহিষ্কার করা হয়। কিন্তু অবস্থান পরিবর্তন করে দলীয় সিদ্ধান্তে জাতীয় নির্বাচনে বিজয়ীরা এমপি হিসেবে শপথ নেয়ার পর, বিএনপি সবকিছুই নতুন করে ভাবছে। বগুড়া-৬ আসনের উপনির্বাচনে দলটি অংশ নিয়ে জিতেছে। এ বছরের শেষে বা আগামী বছরের শুরুতে ঢাকা ও চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের নির্বাচন হওয়ার কথা রয়েছে। জানা গেছে, ওই নির্বাচনে বিএনপি অংশ নেবে।
বিএনপির সিনিয়র এক নেতা জানান, নেকাকর্মীদের উজ্জীবিত ও ঐক্যবদ্ধ রাখতে সব ধরনের নির্বাচনে অংশগ্রহণের কোনো বিকল্প নেই। সর্বশেষ উপজেলা নির্বাচন বর্জনের সিদ্ধান্তও সঠিক ছিল না। কারণ গণহারে বহিষ্কারের পরেও অনেক তৃণমূল নেতাকে নির্বাচন থেকে সরিয়ে আনা যায়নি। যেহেতু সংগঠনকে শক্তিশালী করে জাতীয় নির্বাচনের দাবি আদায়ে আন্দোলনে যেতে হবে, সেহেতু নির্বাচন বর্জন করে সংগঠনকে দুর্বল করার সিদ্ধান্ত আর বিএনপি নিতে চায় না।
আসন্ন তিন সিটি নির্বাচনে অংশগ্রহণের বিষয়ে দলের একাধিক কেন্দ্রীয় নেতা মনে করেন, নির্বাচনে অংশ নিয়ে দলের সাংগঠনিক শক্তিকে সত্যিকারার্থে আরো শক্তিশালী করার সুযোগ পাওয়া যাবে। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে নেতাকর্মীরা ভোটারদের কাছে যাওয়ার সুযোগ পাবেন। তাদের মধ্যে একটা চাঙ্গাভাব ফিরে আসবে। অনিয়ম চ্যালেঞ্জ করে শেষ পর্যন্ত এসব নির্বাচনে জয় পেলে নেতাকর্মীদের মধ্যে আত্মবিশ্বাস বাড়বে। অন্য দিকে সরকারের দখলদারি মানসিকতারও উন্মোচন হবে।
বিএনপির নেতারা বলেছেন, জাতীয় নির্বাচনের পর সব কিছুই তাদের নতুন করে শুরু করতে হচ্ছে। হতাশায় নিমজ্জিত হয়ে পড়া নেতাকর্মীদের ফের সক্রিয় করার চেষ্টা চলছে। মামলা-হামলায় জর্জরিত নেতাকর্মীরা যাতে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরতে পারে সেই প্রচেষ্টা চালানো হচ্ছে। পুরো দলকে ঢেলে সাজানো হচ্ছে। জেলাপর্যায়ে নতুন নেতৃত্ব আসছে। অঙ্গসংগঠনগুলোতে নতুন কমিটি দেয়া হচ্ছে। এ বছরই হবে দলের সপ্তম কাউন্সিল। যার মধ্য দিয়ে ফের পুরো উদ্যমে জেগে উঠবে বিএনপি।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, আপাতত বড় কোনো কর্মসূচিতে যাওয়ার কোনো ইচ্ছে নেই বিএনপির। দল গোছানো শেষ হলে নতুন নির্বাচনের দাবিতে দলটি ধীরে ধীরে মাঠের কর্মসূচিতে নজর দেবে।
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর নতুন নির্বাচনের দাবি প্রসঙ্গে বলেন, নির্বাচন বলতে যা বুঝায় তা গত ৩০ ডিসেম্বর হয়নি। অনিয়মের সেই নির্বাচন জনগণ মেনে নেয়নি। তাই মধ্যবর্তী নয় যত দ্রুত সম্ভব আরেকটি জাতীয় নির্বাচন চায় বিএনপি। নির্বাচনের মাধ্যমেই সরকার পরিবর্তনে বিশ্বাস করে জাতীয়তাবাদী এই দলটি।
Google translation -
After rejecting the results of eleven parliamentary elections, the BNP decided not to participate in any other election under the present government. The party's decision has been changed. The country's largest public support team will participate in all the elections in the coming days.
A leader of the party's policy-making level said that no election was held on December 30. The election was completed by using the administration in the dark of night by blocking the BNP leaders and activists. After the election of extreme irregularities, the BNP, like the people of the whole country, decided to not go to any other election. But now they are thinking positively about participating in all the elections. The decision is being taken to utilize the minimum space of democracy without completely leaving the field, to unravel the continuity of government's 'occupation' behavior around the election and to keep the activists active in the field.
BNP Secretary-General Mirza Fakhrul Islam Alamgir told Naya Diganta that there is no decision in the party forum yet. But we are thinking positively about participation in other elections including city elections.
BNP has not participated in more than 3 hundred upazilas recently ended as part of the decision not to participate in any election. Those who took part in the elections ignored the decision of the center and were expelled. But after the party's decision to change the position, after taking oath as the MP in the national elections, the BNP is thinking of everything new. The team won the by-election in Bogra-6 by-election. The elections of Dhaka and Chittagong City Corporation will be held at the end of this year or early next year. It is known that BNP will take part in the election.
A senior BNP leader said that there is no alternative to participating in all types of elections to inspire and unite the good-natured activists. The decision to boycott the last Upazila election was not correct. Because after the mass expulsion many grassroots leaders could not be removed from the elections. Because the organization needs to be strengthened to go to the movement to demand the national election, therefore the decision to weaken the organization by boycotting the elections and the BNP does not want to take.
Several central leaders of the party feel that participation in the forthcoming three city elections will be possible to strengthen the organizational power of the party in real terms. The leaders and activists will get the chance to go to voters. One of them will be back in the shadows. Challenging irregularities and finally winning these elections will increase the confidence of the activists. On the other hand the government's occupation mentality will also be unveiled.
The BNP leaders said that after the national elections, everything has to start fresh. Trying to activate the frustrated leaders and activists again. Attempts are being made to bring back the plight of the activists of the case to normalcy. The whole team is being piled up. New leadership is coming in jail. Organizations are being given new committees. This year will be the seventh council of the party. Through which BNP will wake up whole-heartedly.
According to the party sources, there is no intention of going to the bigger program anymore. When the team is finished, the team will gradually focus on the field program to demand new elections.
BNP secretary general Mirza Fakhrul Islam Alamgir said about the new election demand, which means what the election means, it has not been done on 30th December. The people did not accept that election of irregularities. So, the BNP wants another national election as soon as possible. The nationalist party believes in the change of government through elections.
Source: http://www.dailynayadiganta.com/ampproject/politics/421302/বিএনপি-আগামীতে-সব-নির্বাচনে-অংশ-নেবে
Last edited: