What's new

BCL men assault quota reformists for third consecutive day

Guys here is another news from Banglatribune, directly copy paste from this site .
Please read carefully the colored part .

সরকারি চাকরিতে বিদ্যমান কোটা বাতিল বা সংস্কার সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা অথবা না করা নিয়ে বিব্রত সরকার। প্রথম দিকে কোটাবিরোধী আন্দোলন সরকার গুরুত্ব সহকারে না দেখলেও পরে দেশব্যাপী ছড়িয়ে পড়লে কর্তৃপক্ষের টনক নড়ে। সরকারের কয়েকজন শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তা জানিয়েছেন, বিষয়টি নিয়ে সরকার বিব্রত। কারণ সরকার চায় না কোটা প্রথা বিলুপ্ত হোক।

কোটাবিরোধী আন্দোলনের সময় সরকারের পক্ষ থেকে বিভিন্নভাবে আন্দোলনকারীদের বোঝানোর চেষ্টা করা হচ্ছিল, এটি তাদের সুবিধার্থেই করা হয়েছে। এজন্য আন্দোলন চলাকালে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। এতে বলা হয়, সরকারি চাকরিতে কোটায় প্রার্থী পাওয়া না গেলে মেধাতালিকা থেকে শূন্য পদে নিয়োগ দেওয়া হবে। তাতেও সন্তুষ্ট হতে পারেনি আন্দোলনকারীরা। সরকারের শীর্ষ ব্যক্তিরা নানাভাবে এ আন্দোলন থামানোর চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়েছেন। তারা আন্দোলনকারীদের বোঝাতে চেয়েছেন এই মুহূর্তে যদি কোটা বাতিল বা সংস্কার করা হয় তাহলে একটি অংশ এ সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে রিট করতে পারে। কোটা সংস্কার বা বাতিল যে সিদ্ধান্তই সরকার গ্রহণ করুক সেই সিদ্ধান্তই হবে সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক, এমনও বোঝানো হয়েছে। কিন্তু কিছুতেই এ আন্দোলন থামেনি।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে বৈঠক করে কোটাবিরোধী আন্দোলনের নেতারা। ৯ এপ্রিল সচিবালয়ে অনুষ্ঠিত ওই বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয় পরবর্তী এক মাসের মধ্যে সরকার এ সমস্যা সমাধান করবে। ততদিন পর্যন্ত আন্দোলনকারীরা তাদের কর্মসূচি স্থগিত করার ঘোষণা দেয়। কিন্তু একমাসের মধ্যে এ সংক্রান্ত কোনও সিদ্ধান্ত না দেওয়ায় ক্ষুব্ধ হন আন্দোলনকারীরা। তারা পুনরায় আন্দোলন শুরু করার আল্টিমেটাম দেয়।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে সংশ্লিষ্টরা বাংলা ট্রিবিউনকে জানিয়েছেন, সময়ক্ষেপণের মাধ্যমে সরকার চেয়েছে, কোনোভাবে আন্দোলনটি ঝুলিয়ে দিতে পারলে আন্দোলনকারীরা ছত্রভঙ্গ হয়ে যাবেনএকবার ছত্রভঙ্গ হয়ে গেলে পরবর্তীতে আর এ আন্দোলন দানা বাঁধবে না, কিন্তু তা হয়নি। এরই মধ্যে কোটা সংস্কারের দাবিতে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে ক্ষুব্ধ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১১ এপ্রিল জাতীয় সংসদে কোটা ব্যবস্থা বাতিলের কথা বলেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন কোটা নিয়ে যখন এতকিছু, তখন কোটাই থাকবে না। কোনও কোটারই দরকার নেই। যারা প্রতিবন্ধী ও ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী তাদের আমরা অন্যভাবে চাকরির ব্যবস্থা করে দেবো। মন্ত্রিপরিষদ সচিবের নেতৃত্বে একটি কমিটি কোটা ব্যবস্থা পর্যালোচনা করে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে বলেও জানিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী।

সর্বশেষ গত ২৭ জুন জাতীয় সংসদে ‘সরকারি চাকরিতে মুক্তিযোদ্ধা কোটা থাকতে হবে, কমানো যাবে না’ বিরোধীদলীয় নেতা রওশন এরশাদের এই বক্তব্যকে সমর্থন করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘অবশ্যই, মুক্তিযোদ্ধাদের জন্যই তো আজ আমরা স্বাধীন। তাদের অবদানেই তো আমরা দেশ পেয়েছি।তাই কোটা থাকবে।’ এ বিষয়ে কাজ করতে মন্ত্রিপরিষদ সচিবকে প্রধান করে কমিটি করে দেওয়া হয়েছে বলেও সংসদকে জানান প্রধানমন্ত্রী।

২ জুলাই মন্ত্রিপরিষদের বৈঠক শেষে সংবাদ সম্মেলনে মন্ত্রিপরিষদ সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম জানান, কমিটি এখনও কাজ শুরু করেনি। কারণ বিষয়টি সরকারের নীতিনির্ধারণী বিষয়। উচ্চপর্যায়ে সিদ্ধান্ত হয়ে এলে তার নেতৃত্বে গঠিত কমিটি পরের কাজগুলো করতে পারবে। বিষয়টি জটিল এবং সময় লাগবে।

সোমবার (২ জুলাই) রাতে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিবকে প্রধান করে সাত সদস্যের কমিটি গঠন করে প্রজ্ঞাপন জারি করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। এই কমিটি গঠনের কথাই জাতীয় সংসদকে জানিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, এ কমিটি বিদ্যমান কোটা পদ্ধতি পর্যলোচনা, বাতিল ও সংস্কারের বিভিন্ন দিক তুলে ধরে সুপারিশ প্রণয়ন করবে এবং ১৫ কর্মদিবসের মধ্যে এ সংক্রান্ত প্রতিবেদন দেবে।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, কোটা সংস্কার বিষয়টি সরকারের ওপর মহলের বিষয়। এছাড়া বিষয়টি অত্যন্ত স্পর্শকাতর। কারণ প্রধানমন্ত্রী চান না কোটা প্রথা বিলুপ্ত হোক। তাই ওপর মহলের নির্দেশনা ছাড়া কোনও সিদ্ধান্তই দিতে পারবে না এ কমিটি। কমিটি যে সুপারিশই করুক, তা হতে হবে ওপর মহলের পরামর্শ মোতাবেক। তাই কমিটিকে দেওয়া ১৫ দিনের সুপারিশ সম্বলিত প্রতিবেদন দেওয়া সম্ভব হবে না। এ ক্ষেত্রে কমিটি বাড়তি সময় চাইতে পারে। এতে আবার হতে পারে বিলম্ব।

কমিটি মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য বিদ্যমান ৩০ শতাংশ কোটা কমিয়ে ২০ শতাংশ রাখার সুপারিশ করতে পারে। যদি সরকার কমিটির সুপারিশ মতো ২০ শতাংশ কোটা মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের জন্য রেখে সিদ্ধান্ত দেয়, তাহলে তার বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে রিট হতে পারে। এ রিটে কোটা সংস্কার হোক আর বাতিল হোক সে সিদ্ধান্ত হয়ে যেতে পারে স্থগিত। এমনটি যদি হয়, তখন আর কারোরই কিছু করার থাকবে না। সরকারের কোটা সংস্কার বা বাতিলের সিদ্ধান্ত আদালত কর্তৃক স্থগিত হলে বিদ্যমান পদ্ধতি বা বিদ্যমান কোটাই বহাল থাকবে। এমনটি হলে সরকারের ইচ্ছাই পরোক্ষভাবে বাস্তবায়ন হবে বলেই মনে করেন তারা।

এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘সবেমাত্র কমিটি গঠিত হলো। অবশ্যই কমিটি অবিলম্বে কাজ শুরু করবে। তবে এক্ষেত্রে সরকারের পরামর্শ প্রয়োজন হতে পারে। কারণ এটি অবশ্যই ওপর মহলের বিষয়।’

জানা গেছে, সরকারের নীতিনির্ধারণী মহলের কোনও নির্দেশনা না পাওয়ায় মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এতদিন কোনও কাজই শুরু করতে পারেনি। সংসদ সচিবালয় বা প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে তারা কোনও লিখিত নির্দেশনাও পাননি। এ কারণে সরকারের এ দু’টি মন্ত্রণালয় বা বিভাগ কোটা সংস্কারের কাজ শুরু করতে পারেনি।

এ বিষয়ে জানতে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম বলেন, ‘আমরা এখনও কোনও নির্দেশনা পাইনি।’

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘কোটা পদ্ধতি বাতিলের বিষয়টি যেহেতু প্রধানমন্ত্রী জাতীয় সংসদে ঘোষণা দিয়েছেন, প্রচলিত রেওয়াজ অনুযায়ী এ বিষয়ে সংসদ সচিবালয় থেকে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ বা জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে নির্দেশনা আসবে। অথবা প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকেও নির্দেশনা আসতে পারে।’

এ প্রসঙ্গে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সাবেক সিনিয়র সচিব ড. মো. মোজাম্মেল হক খান সাংবাদিকদের জানিয়েছিলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী আমাকে যেভাবে অগ্রসর হতে বলবেন, আমি সেভাবে বাকি কাজ করবো।’

সরকারি চাকরিতে কোটা ব্যবস্থা সংস্কার বা বাতিলের বিষয়ে সুপারিশ দিতে মন্ত্রিপরিষদ সচিবের নেতৃত্বে সাত সদস্যবিশিষ্ট যে কমিটি গঠন করা হয়েছে সেই কমিটিতে সদস্য হিসেবে রয়েছেন- জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সচিব, অর্থ বিভাগের সচিব, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব, লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের সচিব, সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) সচিব এবং প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এ কমিটিতে সাচিবিক দায়িত্ব পালন করবেন বলেও প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়। কিন্তু এই মুহূর্তে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে অতিরিক্ত সচিব পদে কেউ নাই। তাই এ কমিটির সাচিবিক দায়িত্ব পালনের জন্য সবার আগে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে একজন অতিরিক্ত সচিব নিয়োগ দিতে হবে।

প্রধানমন্ত্রী কোটা বাতিলের ঘোষণা দেওয়ার প্রায় তিন মাসেও এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি না হওয়ায় ১ জুলাই থেকে ফের আন্দোলনে নেমেছে বাংলাদেশ সাধারণ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদ।

প্রসঙ্গত, বর্তমানে সরকারি চাকরিতে নিয়োগের ক্ষেত্রে মুক্তিযোদ্ধা কোটায় ৩০ শতাংশ, জেলা কোটায় ১০ শতাংশ, নারী কোটায় ১০ শতাংশ ও উপজাতি কোটায় পাঁচ শতাংশ চাকরি সংরক্ষণ করা আছে। এই ৫৫ শতাংশ কোটায় পূরণযোগ্য প্রার্থী পাওয়া না গেলে সেক্ষেত্রে এক শতাংশ পদে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের নিয়োগের বিধান রয়েছে। সেক্ষেত্রে মোট কোটা দাঁড়ায় ৫৬ শতাংশ। বাকি ৪৪ শতাংশ পদে নিয়োগ পান মেধাতালিকায় থাকা প্রার্থীরা।এই কোটা ব্যবস্থা সংস্কারের দাবিতে বেশ কিছুদিন ধরেই আন্দোলন করছে শিক্ষার্থীরা। কোটা সংস্কারের দাবিতে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে সড়ক অবরোধও করছিলেন তারা।

দফায় দফায় কোটাবিরোধী আন্দোলন হওয়ায় প্রধানমন্ত্রী ক্ষুব্ধ বলে জানা গেছে। ১ মে মন্ত্রিপরিষদ সভায় তিনি এ বিষয়ে বিরক্তি প্রকাশ করেন। এক সূত্র জানায় ওই সভায় প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ‘আমি তো একটা কথা বলেছি, কমিটি কাজ করছে। কেউ বসে নেই, এটা একটা লম্বা প্রক্রিয়া। আমি একটা কথা দিয়েছি, সংশ্লিষ্ট লোকজন তা নিয়ে কাজ করছে। আন্দোলনকারীরা বলে, ক্লাস করবে না। না করলে না করবে, এতে তাদেরই ক্ষতি। আমি তো বলেছি, হবে।’

PS:
However if Still hasina fulfill her promise then that's fine .

If not then this satire of ferdowsi to sultan Mahmud is for hasina. Posting partly

-------------------------------------------------------
No high, ennobling ancestry is thine;
From a vile stock thy bold career began,

Alas! from vice can goodness ever spring?
Is mercy hoped for in a tyrant king?
Can water wash the Ethiopian white?
Can we remove the darkness from the night?

The tree to which a bitter fruit is given,
Would still be bitter in the bowers of Heaven;
And a bad heart keeps on its vicious course;
Or if it changes, changes for the worse;
Whilst streams of milk, where Eden's flowrets blow,
Acquire more honied sweetness as they flow.
The reckless king who grinds the poor like thee,
Must ever be consigned to infamy!
 
Last edited:
.
She directly said in Parliament that the quota system will be abolished.
But later she said different .
Read it
প্রধানমন্ত্রী ও সংসদ নেতা শেখ হাসিনা সরকারি চাকরির ক্ষেত্রে কোটা তুলে দেওয়ার কথা পুনর্ব্যক্ত করে বলেছেন, মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য কোটা অবশ্যই থাকবে। কারণ তাঁদের জন্যই আমরা স্বাধীন দেশ পেয়েছি। তিনি বলেন, ১৯৭২ সালে মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য কোটার ব্যবস্থা করা হয়।
Now tell me my man, does it make sense? She never ever said that before. She clearly said that the quota system will be abolished . Now saying that her pet BCL quota ( so called freedom frighter's grand children) will not be abolished.
If you were in the place of them would you still believe the liar ?


After election Awami League will be more powerful and then no one can survive against them . I believe you are a reasonable man here , please try to understand the reality of Bangladesh.
@bd_4_ever

I understand what you mean but its the best bet to be positive. If I go as per what she stated, she did not say the quota will remain as it is now.. may be a new 10%-15% for FFs only. That is a win for students. So there is no need to abolish the whole system when both the student and FF entities could be kept happy.
 
.
BAL always divides people and try to gain the support of one faction. FF quota has a similar aim. It divides people in FF and non-FF, when in reality all the people in BD fought and struggled directly or indirectly to establish a new country. A country's ruling party should think of uniting the people instead of dividing them. BAL is a failure.
 
.
Yeah Yeah there was nothing in it except BD getting destroyed without Hasina and AL and Anti-Quota Guys are wrong.
Now continue boot licking bitch.

Ok genius what do you know about the quota system? How long has this urgent issue been around and which governments have supported it? Don't bark against a working economy for the sake of barking.

Anyway no point in arguing with someone who does not have BD interests at heart.

BAL always divides people and try to gain the support of one faction. FF quota has a similar aim. It divides people in FF and non-FF, when in reality all the people in BD fought and struggled directly or indirectly to establish a new country. A country's ruling party should think of uniting the people instead of dividing them. BAL is a failure.

All govts received protest against the quota and no govt abolished it. So it is a broader issue than just AL.

For its part, this govt has made a very clear statement to abolish it. Now doing it is the hard part as the entire civil service is manned by quota supporters.
 
.
Ok genius what do you know about the quota system? How long has this urgent issue been around and which governments have supported it? .
In existing government recruitment system,
  • 30 per cent of government job entry positions are reserved for children/grandchildren of 1971 freedom fighters,
  • 10 per cent for women,
  • 10 per cent is for districts based on population,
  • 5 per cent for ethnic minorities and
  • 1 per cent for people with disabilities.
&
  • only 44 percent on the basis of merit.
  • Protests on the same issue were made in 2013 and 2008 but failed to bring change in government quota policy.

Short Histroy of BD Quota system
  1. The quota system in civil service was introduced in Bangladesh in 1972. On 5 September 1972, the ministry of cabinet affairs issued an interim recruitment policy through an order. As per the policy, 20 per cent of the positions were to be filled up by merit, 30 per cent by freedom fighters, 10 per cent was for war-affected women and 40 per cent for district quotas.
  2. In 1978, there was a reform in the quota system and the merit-based position was increased to 40 per cent, 30 per cent quota remained for freedom fighters, 10 per cent for war-affected women and 10 per cent was introduced for women and 10 per cent for the district quota. There was another reform in 1986, when the merit quota was increased to 45 per cent, 30 per cent remain for freedom fighters, the quota for war-affected women was abolished, and 10 per cent for women remained and five per cent quota was introduced for ethnic communities.
  3. In 1997, the quota system was expanded- the offspring of freedom fighters was included. And it was mentioned that if they are not found, the posts designated for them would be kept vacant.
Currently, only 44% recruitment takes place through merit while the remaining 56% position is filled from the quota system.

That's causing discontent among a large section of general students who say that they are deprived despite scoring higher than candidates who fall under any quota.
Don't bark against a working economy for the sake of barking.Anyway no point in arguing with someone who does not have BD interests at heart.
Fu@king working econmey,i guess a twit like you wouldn't understand the pain,when a jerk who was your classmate and was doing nothing in studies but all those years you worked your *** hard off to get good grades,hoping to secure a good job.
But at the end of that son of so and so who's Grandfather was part of AL in 1971 would get the job and you would be just cursing youself for things unknown for rest of your life probably.
Have you felt like that,No because either you are a political henchman of Hasina or you must be be out of that lot who is inline for Quota Benefits.
 
.
In existing government recruitment system,
  • 30 per cent of government job entry positions are reserved for children/grandchildren of 1971 freedom fighters,
  • 10 per cent for women,
  • 10 per cent is for districts based on population,
  • 5 per cent for ethnic minorities and
  • 1 per cent for people with disabilities.
&
  • only 44 percent on the basis of merit.
  • Protests on the same issue were made in 2013 and 2008 but failed to bring change in government quota policy.

Short Histroy of BD Quota system
  1. The quota system in civil service was introduced in Bangladesh in 1972. On 5 September 1972, the ministry of cabinet affairs issued an interim recruitment policy through an order. As per the policy, 20 per cent of the positions were to be filled up by merit, 30 per cent by freedom fighters, 10 per cent was for war-affected women and 40 per cent for district quotas.
  2. In 1978, there was a reform in the quota system and the merit-based position was increased to 40 per cent, 30 per cent quota remained for freedom fighters, 10 per cent for war-affected women and 10 per cent was introduced for women and 10 per cent for the district quota. There was another reform in 1986, when the merit quota was increased to 45 per cent, 30 per cent remain for freedom fighters, the quota for war-affected women was abolished, and 10 per cent for women remained and five per cent quota was introduced for ethnic communities.
  3. In 1997, the quota system was expanded- the offspring of freedom fighters was included. And it was mentioned that if they are not found, the posts designated for them would be kept vacant.
Currently, only 44% recruitment takes place through merit while the remaining 56% position is filled from the quota system.

That's causing discontent among a large section of general students who say that they are deprived despite scoring higher than candidates who fall under any quota.

Fu@king working econmey,i guess a twit like you wouldn't understand the pain,when a jerk who was your classmate and was doing nothing in studies but all those years you worked your *** hard off to get good grades,hoping to secure a good job.
But at the end of that son of so and so who's Grandfather was part of AL in 1971 would get the job and you would be just cursing youself for things unknown for rest of your life probably.
Have you felt like that,No because either you are a political henchman of Hasina or you must be be out of that lot who is inline for Quota Benefits.

That's the problem with Wikipedia, it makes everyone a know it all.

Quota beneficiaries are not all AL men, they are connected people from every party and no one wants to let it go.

The women, disabled and minority quotas are not all eaten by AL either.

And did you read me saying the FF quota should be stopped? You may wish for chaos to ensue in BD, but I'd rather it happenned in a planned and orderly fashion.
 
.
Yeah Yeah there was nothing in it except BD getting destroyed without Hasina and AL and Anti-Quota Guys are wrong.
Now continue boot licking bitch.

As far our econony is concern Hasina is the best we have. But i am very much against quota system.
 
.
Grandfather was part of AL in 1971 would get the job and you would be just cursing youself for things unknown for rest of your life probably.
@MUSTAKSHAF
Actually almost none are beneficial who participated in 1971 although this quota is for them as eye wash .
From the beginning just politcal mobs are becoming the beneficial from this heinous eye washing quota .
However even if those peoples would be beneficial still I am agaianst the quota , in first class jobs only they should get job who are worthy of it .
Otherwise a country will be screwed .
Specially in administration , police , tax , customs, ,foreign affairs (in general cadre jobs of BCS aka bangladesh civil service; in specialzed cadres medical , eduction etc ) should be given to then them who are worthy mean extremely well educated with good mannered peoples.
This is the only way to develop a nation in proper way .
Althogh This govt is doing good work by eliminating extreme poverty, providing electricity , but if we want to make bangladesh a really better nation we need such sectors ( bcs cadre job) completely free from Political influence.

So yes this so called freedom fighter quota ( that is political bastardized ) must be abolished .
And if any quota system remain then women and disable quota should be exist ,then it's no more than 5-7% .
And if govt really want to do something ,
then govt should give Freedom fighters ( and succsors) pension.

Only then real freedom fighters ( and their successors) will be beneficial from this pension instead of begging or doing odd jobs .

PS: don't ever believe those awami swines are in power.
No awami league swines (members) of that time fought in 1971 civil war . All bastards were fled to India and was living luxurious life with bogra bank loot money , while peoples ( both east and West ) were dying in civil war .

And current PM was safe under the protection of rao farman Ali and getting 1500 rupee ( that time ) monthly allowance from Pakistan govt .
 
Last edited:
.
Bro, everything you have listed is true - these issues have existed since day one of BD. But it's also true that our GDP is higher than ever, wages are higher than ever, loadshedding is lower than ever, etc.

Again, you are speaking from an outsider perspective. The GDP is growing, and at a good pace, no doubt about that but is it the only indicator of development?

Bangladesh ranked 177 among 190 countries in the Ease of Doing Business Index 2017, this is our lowest ranking ever. The banks are suffering from extreme liquidity crisis because of the massive loan defaults, leaving the investors with no capital. This explains the almost stagnant private sector investment in Bangladesh, causing fewer jobs for the graduates.

The government spending on infrastructure and the increase in pay-scale of govt. employees have contributed to the GDP growth but what we are experiencing is a jobless growth. We have elevated millions of poor out of poverty but the middle class (by that I mean 'proper middle class') remains stagnant. This will significantly hurt the economy in the long term. Then, there is another aspect centring around the growing grievances among the youth. There is a reason why most countries prioritise job creation more than anything in their economic policies, unlike us.

As I said im not against genuine protest, but is it a coincidence that this issue is raised after 2013 just before the next election? The change that people want has been agreed so whats the need to protest. They are looking for a fight simply and it plays into the hands of those who want to destabilise the country.

We really need to come out of this culture of politicising every issue in the country. These students are mere frustrated youth and have no interests in which family rules Bangladesh. All they are concerned about is what they gonna do after graduation. Perhaps, the year of election made them believe that the government would be more populist thereby accepting their demands, prompting them to stage the mass protests. That doesn't mean they are anti-state conspirators or opposition party supporters or anything as such.
 
.
@MUSTAKSHAF
Actually almost none are beneficial who participated in 1971 although this quota is for them as eye wash .
From the beginning just politcal mobs are becoming the beneficial from this heinous eye washing quota .
However even if those peoples would be beneficial still I am agaianst the quota , in first class jobs only they should get job who are worthy of it .
Otherwise a country will be screwed .
Specially in administration , police , tax , customs, ,foreign affairs (in general cadre jobs ofoBCS aka bangladesh civil service; in specialzed cadres medical , eduction ) should be given to then them who are worthy mean extremely well educated with good manners peoples.
This is the only way to develop a nation in proper way .
Althogh This govt is doing good work by eliminating extreme poverty, providing electricity , but if we want to make bangladesh a really better nation we need such sectors ( bcs cadre job) completely free from Political influence.

So yes this so called freedom fighter quota ( thag js political bastardize) must be abolished .
And if any quota system remain then women and disable quota should be exist ,then it's no more than 5-7% .
And if govt really want to do something ,
then govt should give Freedom fighters ( and succsors) pension.

Only then real freedom fighters ( and their successors) will be beneficial from this pension instead of begging or doing odd jobs .

PS: don't ever believe those awami siwnes are in power.
No awami league swines (members) of that time fought in 1971 civil war . All bastards were fled to India and was living luxurious life with bogra bank loot money , while peoples ( both east and West ) were dying in civil war .

And current PM was safe under the protection of rao farman Ali and getting 1500 rupee ( that time ) monthly allowance from Pakistan govt .
I know that,Quota system anywhere is just a tool to intall loyal henchmen in system.

That's the problem with Wikipedia, it makes everyone a know it all.

Quota beneficiaries are not all AL men, they are connected people from every party and no one wants to let it go.

The women, disabled and minority quotas are not all eaten by AL either.

And did you read me saying the FF quota should be stopped? You may wish for chaos to ensue in BD, but I'd rather it happenned in a planned and orderly fashion.
First of all that isn't from wiki.If info is wrong bring me a source to contest it.
Women and minority Quotas are present in whole of SA,but nowhere in world there is 30% Quota for Grand Childrens.
 
.
Again, you are speaking from an outsider perspective. The GDP is growing, and at a good pace, no doubt about that but is it the only indicator of development?

Bangladesh ranked 177 among 190 countries in the Ease of Doing Business Index 2017, this is our lowest ranking ever. The banks are suffering from extreme liquidity crisis because of the massive loan defaults, leaving the investors with no capital. This explains the almost stagnant private sector investment in Bangladesh, causing fewer jobs for the graduates.

The government spending on infrastructure and the increase in pay-scale of govt. employees have contributed to the GDP growth but what we are experiencing is a jobless growth. We have elevated millions of poor out of poverty but the middle class (by that I mean 'proper middle class') remains stagnant. This will significantly hurt the economy in the long term. Then, there is another aspect centring around the growing grievances among the youth. There is a reason why most countries prioritise job creation more than anything in their economic policies, unlike us.



We really need to come out of this culture of politicising every issue in the country. These students are mere frustrated youth and have no interests in which family rules Bangladesh. All they are concerned about is what they gonna do after graduation. Perhaps, the year of election made them believe that the government would be more populist thereby accepting their demands, prompting them to stage the mass protests. That doesn't mean they are anti-state conspirators or opposition party supporters or anything as such.

It's true graduates are frustrated and there are not enough job opportunities. But have there ever been? There are not enough jobs for graduates in all of Asia and no one can fix this in the short term.

Because of this BD people are destined for frustration regardless of who is in power.

That's why sometimes an outsider's view is useful, because objectively the country is definitely better than before. Bro as I said in my first post, I'm not taking political sides, just being pragmatic and ensuring BD progress is not endangered.

edit: Also where will these protestors be if investor confidence in BD goes down and businesses are affected by protests? Sometimes our people are our own worst enemies.
 
Last edited:
.
Again, you are speaking from an outsider perspective. The GDP is growing, and at a good pace, no doubt about that but is it the only indicator of development?

Bangladesh ranked 177 among 190 countries in the Ease of Doing Business Index 2017, this is our lowest ranking ever. The banks are suffering from extreme liquidity crisis because of the massive loan defaults, leaving the investors with no capital. This explains the almost stagnant private sector investment in Bangladesh, causing fewer jobs for the graduates.

The government spending on infrastructure and the increase in pay-scale of govt. employees have contributed to the GDP growth but what we are experiencing is a jobless growth. We have elevated millions of poor out of poverty but the middle class (by that I mean 'proper middle class') remains stagnant. This will significantly hurt the economy in the long term. Then, there is another aspect centring around the growing grievances among the youth. There is a reason why most countries prioritise job creation more than anything in their economic policies, unlike us.



We really need to come out of this culture of politicising every issue in the country. These students are mere frustrated youth and have no interests in which family rules Bangladesh. All they are concerned about is what they gonna do after graduation. Perhaps, the year of election made them believe that the government would be more populist thereby accepting their demands, prompting them to stage the mass protests. That doesn't mean they are anti-state conspirators or opposition party supporters or anything as such.
Thanks a lot beother for this excellent explanation.
I couldn't have said it better myself !
@extra terrestrial
 
.
I know that,Quota system anywhere is just a tool to intall loyal henchmen in system.


First of all that isn't from wiki.If info is wrong bring me a source to contest it.
Women and minority Quotas are present in whole of SA,but nowhere in world there is 30% Quota for Grand Childrens.

Exactly, it's quite a ridiculous number. Undermines democracy, albeit Bangladesh has never been truly democratic; creates a vicious cycle of privilege/entitlement for a bunch of kids that absolutely don't deserve these positions over those that do.

The analogy I would compare it to is pretty much what you see in films - rich kid grows up full of nihilism acting like a gangster at school everyday not caring about his education because he already knows that he's guaranteed his father's business and money in the end.

Student politics and especially the BCL party really needs to be abolished, they literally have had the hooliganism/gunda culture embodied in them since 71 - Commiting murder, extortion, looting and raping Biharis and razzakars. From this article and past activities you can see the gunda legacy lives on.


As one poster mentioned, Hasina truly would be missing out on an oppurtunity to gain populist support before the election if she were not to change the quota system.
 
.
I understand what you mean but its the best bet to be positive. If I go as per what she stated, she did not say the quota will remain as it is now.. may be a new 10%-15% for FFs only. That is a win for students. So there is no need to abolish the whole system when both the student and FF entities could be kept happy.
Freedom fighters quota actually make no sense.
And this quota is now for the grand children of FF.
if someone really honor FF then pension system is the best choice imho.
Pension for all real freedom fighters , and also some pension for their disable children.
 
Last edited:
.
১২:১৯ অপরাহ্ন, জুলাই ০৫, ২০১৮ / সর্বশেষ সংশোধিত: ১২:৫৪ অপরাহ্ন, জুলাই ০৫, ২০১৮
হাতুড়ির আঘাতে ‘জীবনের আশা ছেড়ে দেওয়া’ তরিকুল!

https://www.thedailystar.net/bangla/শীর্ষ-খবর/হাতুড়ির-আঘাতে-জীবনের-আশা-ছেড়ে-দেওয়া-তরিকুল-94936


toriqual.jpg

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনের রাস্তায় ফেলে তরিকুলকে হাতুড়ি দিয়ে পেটায় ছাত্রলীগের নেতা আব্দুল্লাহ আল মামুন। ইনসেটে হাসপাতালে তরিকুল। ছবি: স্টার

স্টাফ করেসপনডেন্ট, রাজশাহী

ডান পায়ের ভাঙা দুই হাড়, মাথায় আটটি সেলাই ও সারা শরীরে মারের ক্ষত নিয়ে যন্ত্রণায় দিন যাচ্ছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র তরিকুল ইসলামের।

ছাত্রলীগের হামলার কথা বলতে গিয়ে হাসপাতালের বিছানায় শুয়ে তরিকুল বলছিলেন, ‘ওদেরকে অনুরোধ করছিলাম, আর যেন না মারে। কেউ কথা শুনল না। যাদের হাতে লাঠি ছিল সবাই পেটাচ্ছিল। খুব কাছে থেকে যেন দেখছিলাম মৃত্যুকে।কী নির্দয়ভাবেই না পেটাচ্ছিল আমাকে! কোনো মানুষ মানুষকে পেটাতে পারে এভাবে, কল্পনাও করিনি কোনোদিন।এক পর্যায়ে জীবনেরই আশা ছেড়ে দিয়েছিলাম।’

কথা বলার শক্তি নেই, ক্ষীণ গলায় থেমে থেমে কথাগুলো বলছিলেন তরিকুল। একটু জোরে কথা বলার চেষ্টা করলেই যন্ত্রণায় কুঁকড়ে যাচ্ছিল তার শরীর।

কোটা সংস্কারের দাবিতে বিক্ষোভের সময় গত সোমবার তরিকুলকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান গেটের সামনে রাস্তায় ঘিরে ধরে পেটায় ছাত্রলীগের কয়েকজন নেতাকর্মী। গণমাধ্যমে প্রকাশিত ছবিতে দেখা যায়, ছাত্রলীগের বেশ কয়েকজন মিলে যখন লাঠি নিয়ে তরিকুলকে পেটাচ্ছিল তখন আব্দুল্লাহ আল মামুন লোহার হাতুড়ি দিয়ে তার পিঠে ও পায়ে আঘাত করে। কাঠের উপর যেভাবে পেরেক পোঁতা হয়, সেভাবে তরিকুলের শরীরে আঘাত করছিল হাতুড়ি দিয়ে। তরিকুল এই আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া বাংলাদেশ সাধারণ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদের যুগ্ম আহ্বায়ক।

লাঠি- হাতুড়ির আঘাতে যন্ত্রণায় কাতরানো তরিকুলকে পুলিশ ও কয়েকজন সাংবাদিক রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গিয়ে ভর্তি করে। তার ভাঙা পা-টি উরু পর্যন্ত প্লাস্টার করে দেওয়া হয়েছে। ডাক্তাররা এখন তার শারীরিক অবস্থা অবস্থা পর্যবেক্ষণ করছেন।

তরিকুলের অবস্থা সম্পর্কে হাসপাতালের অর্থোপেডিক সার্জারি বিভাগের প্রধান এমএকে শামসুদ্দিন জানান, তার ভাঙা হাড় জোড়া লাগতে অন্তত তিন মাস সময় লাগবে।

ru_bcl_attack_on_quota_reformists.jpeg

হাতুড়ি নিয়ে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের দিকে ধেয়ে যাচ্ছে ছাত্রলীগের নেতা আব্দুল্লাহ আল মামুন। ছবি: স্টার




‘চার সপ্তাহ পায়ের প্লাস্টার রাখা হবে। তার সারা শরীরে যন্ত্রণা হচ্ছে। এখন সম্পূর্ণ বিশ্রাম দরকার তার।’

তরিকুলকে হাতুড়ি দিয়ে পেটানো ছাত্রলীগের উপ সম্পাদক মামুনকে গতরাতে ফোন করা হলে সাংবাদিক বুঝতে পেরেই তিনি ফোন রেখে দেন।

তরিকুল ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের মাস্টার্সের ছাত্র। তার বাড়ি গাইবান্ধায়। তিন ভাইবোনের মধ্যে তরিকুল দ্বিতীয়। সেদিনের কথা স্মরণ করতে গিয়ে বলছিলেন, পূর্ব ঘোষিত পতাকা মিছিলে অংশ নেওয়ার জন্য তিনি ক্যাম্পাসে যাচ্ছিলেন। মেইন গেটের সামনে গিয়ে দেখেন গেট বন্ধ করে রাখা হয়েছে। গেটের সামনেই একটি জটলা ছিল। পুলিশ তাদের ঘিরে রেখেছিল।

তরিকুল বলেন, জটলা করে থাকা ছাত্রদের আন্দোলনকারী ভেবে সামনে গিয়ে দেখি ছাত্রলীগের নেতাকর্মী। তারা আমাদের ধাওয়া করে। সেখান থেকে পালানোর চেষ্টা করলেও কিছুক্ষণের মধ্যেই ধরে ফেলে ওরা। এর পরই ঘিরে ধরে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা পেটাতে শুরু করে। এসময় কেউ একজন বাঁশের লাঠি দিয়ে তার মাথায় আঘাত করে। সারা শরীরে কত মার পড়েছে আর স্মরণ করতে পারছিলেন না তিনি।

‘মারের চোটে রাস্তায় পড়ে যাই... চিৎকার করে ওদের থামতে বলছিলাম। কিন্তু আর উঠে দাড়াতে পারিনি।’

তিনি জানান, এর পরই কেউ একজন ভারি কিছু দিয়ে তার ডান পায়ে আর পিঠে আঘাত করতে শুরু করে।

‘ওটা লাঠি মনে হচ্ছিল না। ভাবলাম রড বা এধরনের ভারি কিছু হবে। প্রথম আঘাতেই চিৎকার করে উঠি। দ্বিতীয় বারের আঘাতে পা-টা ভেঙে গেল মনে হয়েছিল। যন্ত্রণা সহ্য করতে পারছিলাম না।মনে হচ্ছিল আর বাঁচব না।মারা যাওয়াও হয়ত সহজ ছিল, এই কষ্ট সহ্য করার চেয়ে।কাকুতি- মিনতি করেছি বাঁচার জন্যে। তাদের মন একটুও গলেনি।’

এর পরও থামেনি হামলাকারীরা। পুরো ঘটনাটির ছবি ও ভিডিও রয়েছে দ্য ডেইলি স্টারের কাছে।

এক্স-রে রিপোর্টে দেখা যাচ্ছে, তরিকুলের ডান পায়ের দুটি হাড়ই ভেঙে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে।

তরিকুল বলেন, ‘হামলার সময় সেখানেই পুলিশ ছিল। কিন্তু তারা থামায়নি। পুলিশ চাইলেই আমাকে এভাবে মারতে পারত না।’

তরিকুলের সঙ্গে কথা বলার সময় পুলিশের কনস্টেবল নাজমুল ও হাবিলদার হাসিনুর হাসপাতাল কক্ষে ঢুকে এই প্রতিবেদকে তাৎক্ষণিকভাবে সেখান থেকে বেরিয়ে যেতে বলেন। তারা বলেন, তরিকুল পুলিশ হেফাজতে রয়েছে তাই তার সঙ্গে কথা বলতে হলে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অনুমতি লাগবে। এ ব্যাপারে মতিহার থানার ওসি শাহাদাত হোসেনের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি তরিকুলের পুলিশ হেফাজতে থাকার কথা অস্বীকার করেন।

x-ray_report.jpg

হাতুড়ির আঘাতে ভেঙে যাওয়া তরিকুলের ডান পায়ের দুই হাড়ের এক্স-রে ছবি। ছবি: স্টার
 
.

Pakistan Affairs Latest Posts

Back
Top Bottom