What's new

Bangladesh vs England

If India reaches the Quarter Finals, we'll play the match at home. :)



You mean their performance in the 1st match where Sehwag rained in sixes over their a**es? I'm all for it :pop:

But this time we will rain our deadly bowling on sehwag insha allah . after the 1st match indian batting and bowling quality have decrease .
 
. .
বাংলাদেশের এক অবিশ্বাস্য জয়
ইলিয়াস খান, চট্টগ্রাম থেকে

অবিশ্বাস্য, অসাধারণ, অকল্পনীয়—এই বিশেষণগুলো যথেষ্ট নয়। বাংলাদেশ গতকাল চট্টগ্রামে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ২ উইকেটের যে জয় তুলে নিয়েছে তার কোনো বিশেষণ হতে পারে না। এমন এক সময় এ জয় পেলো টাইগাররা, যখন গ্রুপ পর্ব থেকেই বিদায় নেয়ার ঘণ্টা বাজতে শুরু করেছিল। গতকালের জয়ের ফলে শেষ আটে খেলার স্বপ্ন আবারও জেগে উঠেছে সাকিব বাহিনীর। এখন অপেক্ষায় থাকতে হচ্ছে নেদারল্যান্ডস এবং দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ম্যাচ দুটির দিকে। এই দুই ম্যাচে কিছু একটা করতে পারলেই ১৬ কোটি মানুষ জেগে উঠবে প্রাণের উচ্ছ্বাসে। শ্বাসরুদ্ধকর নাটকীয় এই ম্যাচে ইমরুল কায়েসের ৬০ এবং তামিম ইকবালের করা (৩৮) রানের ইনিংসে ভর করে ইংলিশদের আবারও বধ করে টাইগাররা।
এর আগে টস হেরে প্রতিপক্ষকে আগে ব্যাট করতে মাঠে আমন্ত্রণ জানান স্বাগতিক অধিনায়ক সাকিব আল হাসান। স্পিনারদের সফলতার দিনে আগে ব্যাট করতে নামা মাত্র ২২৫ রানে গুটিয়ে যায়। জনাথন ট্রট এবং মরগানের জোড়া হাফ সেঞ্চুরিতে এই রান জমা করে তারা। জবাবে মাঠে নেমে তামিম ইমরুল কায়েসের (৬০) এবং তামিমের (৩৮) রানের ওপর ভর করে অবিস্মরণীয় এই জয় পায় জিমি সিডন্সের শিস্যরা। তবে ম্যাচ জয়ের মূল নায়ক বনে গেছেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ও শফিউল। এই জুটি নবম উইকেটে দলের হাল ধরে ইংলিশ বোলারদের ওপর চাপ প্রয়োগ করে ৫৭ রান তুলে নিয়ে দলের জয় নিশ্চিত করেন। ১৬৯ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে ম্যাচ থেকে যখন ছিটকে পড়ে স্বাগতিকরা, তখন মাহমুদউল্লাহ-শফিউল জুটি দলের দায়িত্ব নিজ কাঁধে তুলে নিয়ে দলকে পৌঁছে দেন জয়ের বন্দরে। এমন টানটান উত্তেজনাকর ম্যাচ হয়তো এর আগে কখনোই দেখেনি টাইগার সমর্থকরা। দারুণ জমজমাট এক লড়াই উপভোগ করল দেশের ১৬ কোটি ক্রিকেট অন্তঃপ্রাণ। শেষ দিকে বল ও রান সমান হয়ে গিয়েছিল। সেখান থেকে মাহমুদউল্লাহ ও শফিউল ম্যাচ বের করে আনেন এক ওভার হাতে রেখেই। এ নিয়ে ১৫ বারের মোকাবিলায় দু’বার জয় পেল বাংলাদেশ। আর ১৩ বার ইংলিশরা। কিন্তু ১৩ বারের চেয়ে দু’বারের জয়টাই এগিয়ে থাকল। কারণ এটা বিশ্বকাপের জয়। শফিউল ২৪ এবং মাহমুদউল্লাহ ২১ রানের নির্ভরযোগ্য ইনিংস উপহার দেন। ব্যাটসম্যানরা দায়িত্বহীন ব্যাটিং করলেও বোলাররাই মূলত ম্যাচ জয়ের নায়ক বনেছেন কাল।
টস হেরে স্বাগতিকদের বিপক্ষে আগে ব্যাট করতে নেমে ইয়ান মর্গান ও জনাথন ট্রটের করা জোড়া হাফ সেঞ্চুরির ওপর ভর করে ইংলিশরা ৪৯.৪ ওভারে সব উইকেট হারিয়ে ২২৫ রান সংগ্রহ করে। দিবা-রাতের এ ম্যাচে শুরুটা মোটেও ভালো ছিল না ক্রিকেটের জনকদের। দলীয় ৩২ রানে আবদুর রাজ্জাকের ওয়াইড বল উইকেট থেকে বাইরে এসে মারতে চেষ্টা করেন ওপেনার ম্যাট প্রিয়র। কিন্তু বল তার ব্যাট ফাঁকি দিয়ে চলে যায় উইকেটের পেছনে দাঁড়ানো মুশফিকুর রহীমের হাতে। এক মুহূর্ত দেরি না করে তিনি ভেঙে ফেলেন প্রিয়রের স্ট্যাম্প। উত্সবে মেতে ওঠেন জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামের হাজার হাজার দর্শক। গর্জে ওঠে টাইগাররা। পেসাররা যখন উইকেট তুলতে পারছিলেন না তখনই সাকিব বল তুলে দেন স্পিনার রাজ্জাকের হাতে। আর তাতেই সফলতা পেয়ে যায় দল। ইংল্যান্ড যে স্পিন বল খেলতে ভয় পায় সেটা একদিন আগেই বলেছিলেন ইংলিশ দলপতি। আরেক ওপেনার অধিনায়ক এন্ড্রু স্ট্রস মাত্র ৭ রান পরেই ফিরে গেলে লাল-সবুজের দলটি নেচে ওঠে মাঠে। ইংলিশ দলপতিকে মাঠ ছাড়া করেন নাইম ইসলাম। মাত্র ১৮ রানে ফিরে যেতে হয় তাকে। নাইম ইসলামের বল কাট করার পর স্লিপে জুনায়েদের ক্যাচে পরিণত হন তিনি। দলীয় ৫৩ রানে মাহমুদুল্লাহ রিয়াদের বলে মিড উইকেটে নাইম ইসলামের হতে ধরা পড়েন ইয়ান বেল (৫)। মাত্র ৫৩ রানে তিন উইকেট হারিয়ে ব্যাকফুটে চলে যায় শিরোপা প্রত্যাশীরা। হতাশা যেন তাদের চোখেমুখে। ঠিক উল্টো চিত্রই তখন স্বাগতিক শিবিরে। এতো দ্রুত ইংল্যান্ডের উইকেট উপড়ে ফেলবে স্পিনাররা সেটা হয়তো কল্পনাও করেননি টাইগার দলপতি। উত্সবে মাতোয়ারা স্বাগতিক শিবিরে এই আনন্দ খুব বেশি সময় স্থায়ী হতে দেননি জনাথন ট্রট এবং মরগান। এই জুটি বাংলাদেশী বোলারদের বল দেখে শুনে খেলতে শুরু করেন। মাথা ঠাণ্ডা করে তারা নিজেদের রানের চাকা পুনরায় সচল করেন। উইকেট ধরে রেখে স্কোর উপরে টেনে তুলতে শুরু করলে নীরবতা নেমে আসে গ্যালারিজুড়ে। এই জুটি ১০৯ রান জমা করার পর ৬৩ রান করা মরগানকে সাজঘরে ফিরিয়ে দিয়ে আচমকা সবাইকে আবারও উল্লাসে মাতিয়ে তোলেন সেই নাইম ইসলাম। মরগান ৭২ বলে আট বাউন্ডারি দিয়ে নিজের ইনিংস সাজান। এটি তার বিশ্বকাপ ক্যারিয়ারে প্রথম এবং আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে চতুর্থ অর্ধশত রান। এরপর আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি সাকিব বাহিনীকে। কিছু সময় পরেই ট্রটও তাকে অনুসরণ করেন। সাকিব আল হাসানকে উড়িয়ে মারতে গেলে লং অফে জুনায়েদ সিদ্দিক বল লুফে নেন। টাইগার বোলারদের সামনে বিপদ হওয়া এই ব্যাটসম্যান প্যাভিলিয়নের পথ ধরে হাঁটার আগেই তুলে নেন ৬৭ রান। দুই হাফ সেঞ্চুরিয়ানকে মাঠ ছাড়া করার পর প্রতিপক্ষের উইকেটগুলো একে একে তুলে নিতে শুরু করেন সাকিব-রাজ্জাকরা। রবি বোপারা (১৬), গ্রায়েম সোয়ান (১২), পল কলিংউড (১৪), টিম ব্রেসনান (২) ও আজমল শেহজাদ (১) যোগ করেন দলের স্কোর বোর্ডে। রাজ্জাক, নাইম ও সাকিব তুলে নিয়েছেন দুটি করে উইকেট। তবে এ ম্যাচে আশার আলো দেখিয়েছেন পেসার রুবেল হোসেন। তিনি বিশ্বকাপে নিজের উইকেট খড়া কাটিয়ে উঠেছেন ব্রেসনানকে আউট করে।
২২৫ রানে ইংল্যান্ডের মতো দলকে বোলারদের সফলতায় আটকে ফেলার পর আশা জেগে ওঠে স্বাগতিকদের বুকে। জয়ের স্বপ্ন দেখতে শুরু করেন দেশের ১৬ কোটি মানুষ। ক্রিকেটের জনক দেশটির বিপক্ষে জয় তুলে নিয়ে কোয়ার্টার ফাইনালের পথটা কিছুটা মসৃণ করে রাখবে সাকিবরা সে প্রত্যাশায় টেলিভিশন সেটের সামনে আটকে যায় কোটি কোটি জোড়া চোখ। ওপেনিংয়ে তামিম-ইমরুল কায়েস জুটি যদি ভালো একটা শুরু এনে দিতে পারেন দলকে তবেই ইংলিশদের হারানো সম্ভব। অন্যথায় জয় পাওয়া হবে না। শেষ আটের স্বপ্নও শেষ হয়ে যাবে বন্দরনগরীতে। সমুদ্রের লোনা জলে নিমজ্জিত হবে টাইগারদের কোয়ার্টার ফাইনাল খেলার স্বপ্নের তরী। এমনটা নিজেরাও জানতেন সাকিবরা। তাই ইংল্যান্ডের বিপক্ষে জয়ের লক্ষ্যে রান তাড়া করতে নেমে তামিম-ইমরুল কায়েস দুর্দান্ত এক সূচনা এনে দেন দলকে। তামিম যেন নিজ শহরে আগ্রাসী হয়ে ওঠেন। তার ব্যাটিং তাণ্ডবে লণ্ডভণ্ড হয়ে যায় এন্ড্রু স্ট্রস বাহিনীর বোলিং লাইনআপ। টিম ব্রেসনান থেকে শুরু করে কেউই রেহাই পাচ্ছিলেন না এই ওপেনারের সামনে। তামিমের ব্যাট থেকে ঝরতে তাকে রানের ফুলঝুরি। তামিম যতটা ঝড় বইয়ে দিয়েছেন ইংলিশ বোলারদের ওপর, ঠিক ততটাই শান্ত ছিল ইমরুলের ব্যাট। নিজ শহরে কাল দুর্দান্ত গতিতে দলের রানের চাকা এগিয়ে নিয়ে যাওয়া তামিমকে খুব বেশি দূরে এগুতে দেননি ব্রেসনান। এই ইংলিশ বোলার ব্যক্তিগত ৩৮ রানেই তামিমের উইকেট উপড়ে ফেলেন। মাত্র ২৬ বলে ৫ বাউন্ডারি দিয়ে নিজের ইনিংস সাজিয়েছিলেন তামিম। দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে কায়েসের সঙ্গে দলের হাল ধরতে মাঠে নেমেছিলেন জুনায়েদ। কিন্তু ১৮ রান পরেই ভুল কলের শিকার হয়ে জুনায়েদকে রানআউটের ফাঁদে পড়তে হয়। এরপর নিজের নামের পাশে কোনো রান জমা করার আগেই মিডল অর্ডারের রকিবুল হাসান শেহজাদের কোপানলে পড়েন। মাত্র ২১ রানের ব্যবধানে তিন উইকেট হারিয়ে কিছুটা চাপে পড়া স্বাগতিক শিবিরে আশার আলো জ্বালাতে ব্যাট হাতে মাঠে নামেন অধিনায়ক সাকিব নিজেই। ইমরুলের সঙ্গে হাত মিলিয়ে সাবধানে ব্যাট চালাতে থাকেন। তাদের সাবধানী ব্যাট থেকে দল পায় ৮২ রানের দারুণ এক পার্টনারশিপ। তাদের ইনিংসের ওপর ভর করেই আবারও জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়াম মেতে ওঠে উল্লাসে। ইট-পাথরের কংক্রিটের দেয়াল ভেঙে সমর্থকদের উল্লাস পুরো বন্দর নগরী ছাপিয়ে যায়। দলীয় ১৫৫ রানে ৬০ রান করা কায়েস দুর্ভাগ্যজনক রানআউটের শিকার হলে টাইগার শিবিরে আবারও ভাঙন ধরে। একে একে বিদায় নেন সাকিব (৩২), মুসফিক (৬), নাইম ইসলাম (০) এবং রাজ্জাক (১)। স্কোর বোর্ডে ১৪ রান জমা করতেই ঘটে এই চার উইকেটের পতন। বিরতিহীনভাবে উইকেট হারানোর ফলে ম্যাচ থেকে অনেকটাই ছিটকে পড়ে টাইগাররা। ম্যাচে যখন বাংলাদেশ ধুঁকছিল তখন আশরাফুলকে না নামিয়ে মাহমুদউল্লাহকে অন্তর্ভুক্তি এক দূরদর্শী সিদ্ধান্ত হয়ে দাঁড়ায়। নতুন করে আশার আলো জ্বালান মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ এবং শফিউল ইসলাম। এই জুটির কারণেই আবারও ম্যাচে ফিরে আসে বাংলাদেশ। শেষ পর্যন্ত শফিউল ও রিয়াদ জুটি বীরবেশে মাঠ ছাড়েন এক ওভার হাতে রেখেই। শফিউল ২৪ বলে ২৪ রান আর মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ৪২ বলে খেলেন ২১ রানের ম্যাচজয়ী ইনিংস।
 
.
But this time we will rain our deadly bowling on sehwag insha allah . after the 1st match indian batting and bowling quality have decrease .

Was that supposed to be a joke?

We are happy that Bangladesh is finally showing some improvement. Just don't overreach yourself just yet. You will be disappointed.

You are still a minnow and your victories are still upsets. You don't belong there yet.

One day you may do that. That day is not here yet.
 
.
If England loses to the WI and Bangladesh beats SA and Netherlands they will be in.

Ideally England should be out now, losing to Ireland and Bangladesh. Only thing keeping them in the run is their victory over SA and that tie with India.
 
.
Bangladeshis's and irish will be spending their holidays in england this time around:P
 
.
If England loses to the WI and Bangladesh beats SA and Netherlands they will be in.

Ideally England should be out now, losing to Ireland and Bangladesh. Only thing keeping them in the run is their victory over SA and that tie with India.

If England loses to West Indies, then Bangladesh only needs to win one more match, either against SA or Netherlands to progress to QF.
 
.
Was that supposed to be a joke?

We are happy that Bangladesh is finally showing some improvement. Just don't overreach yourself just yet. You will be disappointed.

You are still a minnow and your victories are still upsets. You don't belong there yet.

One day you may do that. That day is not here yet.

I would echo these sentiments. Much like the Pakistani team, Bangladeshi team has a habit of being full of itself after a few wins. When they are bad they are baaad when they are good they are awesome.

This happened to them in the game against West Indies. Every Bangladeshi I talked with already had declared themselves a winner against West Indies.

South Africa as you know is a giant of a team. Defeating them won't be that simple, especially if they lose to India today they'd be fighting hard against Bangladesh.
 
.
I would echo these sentiments. Much like the Pakistani team, Bangladeshi team has a habit of being full of itself after a few wins. When they are bad they are baaad when they are good they are awesome.

This happened to them in the game against West Indies. Every Bangladeshi I talked with already had declared themselves a winner against West Indies.

Pakistan is still a proven team, if mercurial and unpredictable.

Bangladesh can still win probably not more than 15%-20% of its one day matches against established test playing nations. Anything more would be purely by chance. I know about the New Zealand tour but that was probably a one off with New Zealand being unusually bad.

I know the sport is popular in BD and I wish the team well. The arrogance of some people is just a nuisance.

South Africa as you know is a giant of a team. Defeating them won't be that simple, especially if they lose to India today they'd be fighting hard against Bangladesh.

Teams like SA and New Zealand always crush the minnows. I expect a massacre in that match.
 
.
The thing is, I never really rated England on subcontinent pitches. The favs are S. Africa and India, one of those two is probably gonna win. Imran Tahir for S. Africa makes them a very dangerous team.

I read Imran Tahir tried out for the Pakistan team and was rejected for some reason. We should've taken him, he looks really good.


I don't think Bang get overconfident. And anyway, a team has to believe it can win, no matter what. You need that attitude. And Pak know they can always beat a side, so they have a reason to be optomistic. Its just that damned Kamran Akmal is ruining everything.
 
.
Bangladesh won a crucial game. Didn't watched the match but in today's newspaper its written that it was full of enjoyment.

Congrats to BD.

England!!! lol Win against SA and lost against BD, Ireland!!
 
.
Haha geeli to Poms ki hogaye :lol: Ah well at least the missus is happy. I was watching the match with her family, think I have gone deaf from all the screaming that ensued after the victory. And I thought us Indians were passionate about cricket. I shall go enjoy the egg on my face now :oops:


p.s: I am only anti Bangladesh in the world of PDF so don't hate:fie:

Bangladeshi crowd show the innocent passion that was the trait of Indian crowd back in 80s.
 
. .
187994_192058910814578_7183127_n.jpg


Look the comments there:


We hate Navjot Singh Sidhu and his speeches against Bangladesh Cricket . | Facebook

 
Last edited by a moderator:
. .
Back
Top Bottom