What's new

Bangladesh Revolution News and Updates

. .
Okay

" Muslim nam dhari young blogger ra Muslim na, Tader Islam valo na lagle tader uchit dhormantorito howa and desh chere chole Jawa. Taar ja bolche ebong korche ta acceptable noy. Constitution ar state religion theke Islam k baad dewar kotha boltese. Tai ekhon amader chup thakle cholbe na. Tader biruddhe judhho ghoshona korlam. Islam er birudhhe kono conspiracy hole Rokto Gonga Boibey"

anyway enjoy this video ... lol. This is In front of BNP Party office....


damn thats a very strong statement , ershad in form after a long time :tup:
 
Last edited by a moderator:
. .
Loosely translated version of the following


???????? ????? ????? ??????? ????? : ??????? ??????? ????? ???? ?? ?????? ????? ???????


Mahmudur Rahman: the ever-alert soldier of the country

Tawhidi public to launch protests from every single Masjid in Barisal today




Speakers at a conference of the Tawhidi public and the Ulama-e-Keram have said, "The transgressions by the Nastik-Murtad (?atheist-apostates) have created a countrywide conflict amongst the faithful (Imandar) and the traitorous faithless. All (of us) have to participate in this conflict together in a united way."

Islamic leaders announced the (planned) launch of protest rallies post-Jumma prayers today from each and every Masjid in Barisal as part of their activities at the conference arranged by Jamia Islamia Mahmoodia Madrasa yesterday.

The speakers said, "The Great Prophet (PBUH) has been declared a 'secular' person at the Parliament. The (Awami League led) Alliance has been compared to the government in place at Medina (during the time of the Prophet (PBUH))." Adding that no action is being taken against the atheist, anti-Islamic bloggers, the speakers further said, "The government's party cadres and law and enforcement agencies have been assaulting and carrying out mass murder on the Tawhidi public around the country."

Under the chairmanship of the leader of the Ulama-e-Keram and the Tawhidi public Maulana Obaedur Rahman, many speakers, including Maulana Mirza Nur ur Rahman Beg, Maulana Abdul Halim, Maulana Shamsul Alam, Maulana Tayyeb Qasemi, Maulana Ruhul Amin Khan, Maulana Abdul Qader, Maulana Hafiz Ruhul Amin, Maulana Gulam Mustafa, Mufti Sultan Mahmud, Maulana Zubaer, Maulana Ahmed Ali Qasemi, Maulana Abdul Gaffar and Maulana Jamal Uddin Faruqi, presented their viewpoints.

Speakers at the conference also asserted that "The atheists that have gathered at Shahbag are continuously insulting Islam. Instead of pursuing punitive measures against them, the (BAL) government is assisting them." They further commented that, "The gallant defender of the present
generation, Mahmudur Rahman is an ever-alert soldier committed to the defence of the country. Yet the government is endangering his life in various ways, including threatening him with death, lodging a barrage of false cases against him, and imprisoning him within the premises of his office room for nearly three months."

Warning the government, the speakers confirmed that "If anybody is arrested for participating in anti-atheist processions or for speaking out against these anti-Islam atheists, then every Imam in the city will resign and create a strong agitation movement." The speakers also urged every body to turn today's (Friday's post-Jumma) activities into a roaring success.
 
. .
Can you people Read Bangla??

বার ইসলামবিদ্বেষী নাস্তিক মুরতাদদের বিরুদ্ধে যুদ্ধের ঘোষণা দিলেন ক্ষমতাসীন মহাজোটের অন্যতম শরিক জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান পতিত সামরিক স্বৈরাচার হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। গতকাল শাহবাগিদের সম্পর্কে তিনি বলেছেন, ইসলামের নামধারী তরুণ ব্লগাররা মুসলমান নয়। মুসলমান নামধারী এই তরুণদের ইসলাম ভালো না লাগলে তাদের উচিত ধর্মান্তরিত হওয়া এবং দেশত্যাগ করা। তারা যা বলছে এবং যা করছে, তা গ্রহণযোগ্য নয়। তাদের কথার সঙ্গে তাল মিলিয়ে মধ্যরাতে টেলিভিশনের টকশোগুলোতে অনেকে ইসলামের বিরুদ্ধে কথা বলছে। সংবিধান থেকে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বাতিল করার কথা বলছে। তাই এখন আমাদের চুপ করে থাকলে চলবে না। ইসলামের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্র আমরা মানব না। যারা ইসলামের বিরুদ্ধে কথা বলছে, তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করলাম। ইসলামের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্র করা হলে এবং সংবিধান থেকে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বাদ দেয়া হলে দেশে রক্তগঙ্গা বইবে।
গতকাল রাজধানীর গুলশানে হোটেল ইমানুয়েলে আয়োজিত আলেম ওলামাদের জাতীয় ওলামা পার্টিতে যোগদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে তিনি এসব কথা বলেন।
এইচ এম এরশাদ বক্তব্যের একপর্যায়ে কান্নায় ভেঙে পড়েন। তিনি বলেন, আজ ইসলাম বিপন্ন। ইনশাল্লাহ আমি ইসলাম রক্ষা করতে পারব। এজন্য আলেম ওলামাদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। সমবেত আলেম ওলামাদের উদ্দেশে তিনি বলেন, আমরা এক কঠিন সময় অতিক্রম করছি। এমন একসময় আপনারা এখানে সমবেত হয়েছেন, যখন আমাদের প্রিয় ধর্ম ইসলাম ও মানবকুলের শিরোমণি আমাদের প্রাণপ্রিয় রাসুল (সা.) সম্পর্কে কটূক্তি করা হচ্ছে। একদিকে দেশে বিরাজ করছে সর্বগ্রাসী সঙ্কট, সীমাহীন নৈরাজ্য ও রাজনৈতিক সহিংসতা; অন্যদিকে কিছু ফেসবুক ও ব্লগে সর্বশক্তিমান আল্লাহ এবং আমাদের নবীজী সম্পর্কে অশালীন ও কুরুচিপূর্ণ বক্তব্য দেয়া হচ্ছে। ফলে প্রতিটি ধর্মপ্রাণ মানুষের হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হচ্ছে। তাতে খোদার আরশ পর্যন্ত কেঁপে উঠছে। এক কথায় ইসলাম আজ বিপন্ন। তাই আজ দরকার মুসলিম জনতার ইস্পাতকঠিন ঐক্য ও দৃঢ়তা।
তিনি বলেন, আমি বিস্মিত ও লজ্জিত হই যখন দেখি আল্লাহ, রাসুল (সা.) ও পবিত্র কোরআন সম্পর্কে যারা কটূক্তি করেছে, তারা এদেশেরই সন্তান এবং মুসলমান নামধারী। কিন্তু যে ভাষায় তারা কোরআন ও নবী-রাসুল (সা.) সম্পর্কে কটূক্তি করেছে, তারা ইহুদি-খ্রিস্টান বা অন্য কোনো ধর্মের অনুসারী সম্পর্কে এ ধরনের কথা বলেনি; বরং তারা রাসুল (সা.) ও পবিত্র কোরআন সম্পর্কে বিপুল প্রশংসা করেছেন। এখানে আমি কয়েকটি উদ্ধৃতি তুলে ধরছি— প্রখ্যাত ব্রিটিশ দার্শনিক ও বুদ্ধিজীবী জর্জ বার্নার্ড শ’ আমাদের রাসুল (সা.) সম্পর্কে বলেছেন, ‘আমি এ মানবশ্রেষ্ঠ মানুষ (রাসুল সা.) সম্পর্কে গভীরভাবে গবেষণা করেছি। আমার অভিমত হচ্ছে, তাঁকে বিশ্বমানবতার ত্রাণকর্তা হিসেবে অভিহিত করা উচিত। আমি বিশ্বাস করি, তাঁর মতন একজন মহান ব্যক্তি যদি গোটা আধুনিক পৃথিবীর সর্বময় নেতৃত্বের ভূমিকায় অবতীর্ণ হতেন, তাহলে একমাত্র তিনি এই ঝঞ্ঝাবিক্ষুব্ধ এবং বিভক্ত পৃথিবীর সব সমস্যার সমাধান করতে পারতেন।
মাইকেল হার্ট নামক একজন খ্রিস্টান লেখক ও গবেষক বিশ্বের শ্রেষ্ঠ ১০০ মনীষীর জীবনীতে লিখেছেন, তাতে আমাদের প্রিয়নবী হজরত মোহাম্মদ (সা.)-কে প্রথম স্থান দিয়েছেন। তিনি লিখেছেন :
‘যে মহামানবের পদচারণায় পৃথিবী ধন্য হয়েছে, আল্লাহর প্রতি অগাধ বিশ্বাস ও ভালোবাসা, অন্তরের পবিত্রতা, আত্মার মহত্ত্ব, ধৈর্য, ক্ষমা, সততা, নম্রতা, বদান্যতা, মিতাচার, আমানতদারী, সুরুচিপূর্ণ মনোভাব, ন্যায়পরায়ণতা, উদারতা ও কঠোর কর্তব্যনিষ্ঠা ছিল যার চরিত্রের ভূষণ। যিনি ছিলেন একাধারে এতিম হিসেবে সবার স্নেহের পাত্র, স্বামী হিসেবে প্রেমময়, পিতা হিসেবে স্নেহের আধার, সঙ্গী হিসেবে বিশ্বস্ত, যিনি ছিলেন সফল ব্যবসায়ী, দূরদর্শী সংস্কারক, ন্যায়বিচারক।’
আমাদের পবিত্র কোরআন সম্পর্কে বিশ্ববিজয়ী নেপোলিয়ান বলেছেন : ‘আমি বিশ্বাস করি সেদিন বেশি দূরে নয়, যেদিন পৃথিবীর সমস্ত দেশের জ্ঞানী ও শিক্ষিত মানুষকে কোরআনের নীতি ও আদর্শের ভিত্তিতে ঐক্যবদ্ধ করে একটি সমতাভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠা করা যাবে। কারণ একমাত্র পবিত্র কোরআনের নীতিগুলোই সত্য যা মানবজাতিকে শান্তি ও সমৃদ্ধির দিকে নিয়ে যেতে পারে।’
তিনি বলেন, পরিশেষে আমি দেশের বর্তমান সর্বনাশা পরিস্থিতি সম্পর্কে আমার সুস্পষ্ট অভিমত তুলে ধরতে চাই। এখনও সময় আছে রাজনৈতিক সংলাপ ও প্রক্রিয়ার মাধ্যমে হানাহানি সহিংসতা ও রক্তপাত বন্ধ করতে হবে। আমাদের ভুললে চলবে না যে আমরা একই দেশের নাগরিক। কোনো কোনো প্রশ্নে এমনকি মৌলিক প্রশ্নেও আমাদের মধ্যে মতপার্থক্য থাকতে পারে কিন্তু ব্যক্তি বা দলের চেয়ে দেশ অনেক বড়। দেশে অমানিশার ঘোর অন্ধকার নেমে আসার আগেই আমাদের জাতীয় ঐক্য ও রাজনৈতিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে বর্তমান সঙ্কট থেকে আমাদের উত্তরণ ঘটাতে হবে। যে পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে তাতে শক্তি ও প্রয়োগের মাধ্যমে তার সমাধান হবে বলে আমি মনে করি না। আমাদের উপলব্ধি করতে হবে যে আমরা এখন ‘পয়েন্ট অব নো রিটার্ন’-এ এসে গেছি। এখন আমাদের সামনে রক্তক্ষয়ী গৃহযুদ্ধের দানব তার বিষাক্ত থাবা এবং আসুরিক চেহারা নিয়ে অপেক্ষা করছে। এজন্য সব ধরনের দূরত্ব অবসানকল্পে সরকারকে রাজনৈতিক সব দলের সঙ্গে অর্থবহ সংলাপ শুরু করতে হবে, যাতে করে জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে সব রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণের মাধ্যমে দেশে একটি স্বচ্ছ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে পারে।
জাতীয় ওলামা পার্টির আহ্বায়ক কস্ফারি মো. হাবিবুল্লাহ বেলালীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এই যোগদান সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য কাজী জাফর আহমেদ, পার্টির মহাসচিব এবিএম রুহুল আমীন হাওলাদার। ওলামা পার্টিতে যোগদানকারী মাওলানাদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন মাওলানা ড. আবদুল কাইয়ুম আল হাজারী, হাফেজ মাওলানা কফিল উদ্দিন জেহাদী, মাওলানা কস্ফারি আবদুল আজিজ সিরাজী, মুফতি মোস্তফা আল ফারাজি এবং প্রফেসর মাওলানা এম. এ. নুরুল আমীন।

Ershad chacha commenced JIHAD, time to fight for Islam. Heil Ershad :yahoo:
 
.
More Than 80 Killed in Clashes Over Bangladesh War Crimes Trial

Violent protests have erupted across Bangladesh in response to a verdict delivered by the International Criminal Tribunal for Bangladesh late last week, sentencing Bangladeshi politician Delwar Hossain Sayeedi to death for murder, torture, and rape during the country’s 1971 war of independence.

Sayeedi’s opponents welcomed the verdict; however, at least 80 people have died and hundreds injured since January 21, as Sayeedi’s Islamic party, Jamaat-e-Islami, continues to clash with police over the tribunal’s verdicts.

Jamaat maintains that the tribunal is biased against the party, and called for a two-day nationwide strike on Sunday and Monday, resulting in the deaths of more than 20 people. Troops were deployed in the district of Bogra in northern Bangladesh, where deadly clashes continued.

Sayeedi supporters and Jamaat respond to the tribunal’s decision

Arrested in 2010, Sayeedi was accused of working with Al-Badr – a local militant group and ally of the West Pakistan army during the 1971 war – in carrying out atrocities, including forcibly converting Hindus to Islam. According to BBC News, his critics maintain that Sayeedi formed a small group to loot and seize the property of Bengali Hindus and those who supported secession from West Pakistan.

Sayeedi has denied all of these allegations. Last Thursday, the tribunal found Sayeedi guilty of 8 out of 20 charges levelled against him. He was charged of murder, rape, torture, and forcibly converting Hindus to Islam. Sayeedi’s lawyers plan to appeal the decision in the Supreme Court.

Violent protests led by Jamaat protestors have erupted across the country following the court’s decision. While the party was opposed to Bangladeshi independence, it denies that it played a role in the war crimes committed by pro-Pakistani militias. Jamaat is alleged to have been behind the creation of Al-Badr.

One Jamaat supporter told the BCC: “We are really concerned about what’s happening. The government’s tribunal [that gave the death sentence to Delwar Hossain Sayeedi] is totally political [sic] motivated and biased. The Jamaat leaders are totally innocent: they couldn’t prove a single charge against Sayeedi. Jamaat leaders are victims of political revenge. We do not want a kangaroo tribunal. The verdict should be cancelled.”

Escalating violent protests

While the Jamaat party has denied that its members are responsible for violence, media reports indicate that Jamaat members carried out several attacks, including attacks on Hindu temples and houses. On March 1, Jamaat supporters killed Sahu Mia and Nurunnnat Sapu, both supporters of the current governing party, the Awami League, following vandalism against Jamaat businesses by the League’s supporters. One Bengali was quoted by the BBC News as saying “Jamaat-e-Islami are destroying millions of dollars’ worth of public property and killing and terrorizing religious minorities. Being a Muslim myself, I am ashamed at what they are doing in the name of Islam. They are brainwashing young people to believe it is right to kill – but Islam is all about peace.”

The police have used live ammunition to respond to the protests, which Human Rights Watch believes is the main cause of deaths. Some media reports suggest that supporters of the ruling Awami League party have also engaged in vandalism and violence.

War of independence and the birth of the tribunal

In 1971, Bangladesh, then East Pakistan, sought secession from Pakistan, which pitted the West Pakistani army against East Pakistan. The war erupted after the victory of the East-Pakistan-based Awami League in national elections. The Pakistani government refused to accept election results and began Operation Searchlight. The goal of the operation was to send troops to East Pakistan to arrest Awami League leaders and to put down protests.

According to Human Rights Watch, the estimated number of people killed range from 300,000 to 3 million. Furthermore, the war forced an estimated 10 million East Pakistani civilians to flee to India. East Pakistan gained its independence after India invaded in support of East Pakistan. Following Indian intervention, Al-Badr is accused of murdering more than 200 Bengali intellectuals, doctors, and engineers.

The new government established tribunals to try collaborators: in 1973, the parliament passed the International Crimes (Tribunals) Act “to provide for the detention, prosecution and punishment of persons for genocide, crimes against humanity, war crimes, and other crimes under international law.” However, due to political divisions, the trails did not take place until 2008.

Bringing those responsible for crimes committed during the 1971 war was crucial to the success of the Awami League’s campaign in the 2008 elections. Prime Minister Sheikh Hasina, the leader of the Awami League party, has made prosecution of 1971 war crimes a key goal of her government. However, critics have accused the prime minister of using the tribunal as a political weapon against opposition parties.

Criticism against the Tribunal

The tribunal has been subject to criticism in Bangladesh and has also elicited international concern.

In January, the tribunal suffered a set-back when a Skype conversation between one of the tribunal judges, Mohammed Nizamul Huq, and a Brussels-based lawyer, Ahmed Ziauddin, was revealed in the press. The conversation was released a few days before the court was due to deliver a decision on Sayeedi. Sayeedi’s lawyers claim that the conversation demonstrates that the accused could not expect a fair trial as the tribunal judge, Huq, was influenced by Ziauddin. The tribunal rejected the calls for a retrial, but agreed to have the two legal teams make their final submissions again.

According to a report by The Economist, Ahmed Ziahuddin, the Brussels-based lawyer, is the director of the Bangladesh Centre for Genocide Studies in Belgium, which is dedicated to ending “the ingrained culture of impunity” surrounding the war crimes committed in 1971.

Moreover, The Economist’s interview with Ziahuddin reveals a discrepancy between the two men’s description of their interaction. In an interview with The Economist, Ziahuddin stated: “It’s up to judges to decide where they are going to get research support or other support they need. They are quite entitled to do it. The more so when they really don’t have that research backup [in Bangladesh]. [They ask for help] if they feel if there are people more informed about the issue, especially where [international law] is so new in Bangladesh. I’m not really advising him, but if there is a question then I try to respond.”

However, Huq’s statements on the topic contradicts Ziahuddin’s statements. While Huq admitted that he talked to the Brussels-based lawyer, he denied that their conversations influenced his tribunal work: “As judges, we cannot take help from third persons and outsiders,” said Huq who was quoted by The Economist. “A[sic] Supreme Court judge, we do not talk even with our wife regarding the tribunal,” he added.

The tribunal has also received substantial criticism from Human Rights Watch. The organization has criticized the government for passing retroactive laws to override court decisions. “Justice for victims of war crimes and other serious abuses during the 1971 war of liberation is essential,” stated Brad Adams, the Asia director at Human Rights Watch in a news release. “But a government supposedly guided by the rule of law cannot simply pass retroactive laws to overrule court decisions when it doesn’t like them. The Bangladesh government should pause, take a deep breath, and repeal the proposed amendments, which make a mockery of the trial process,” he added.

When the tribunal sentenced Qader Mollah, a leading member of the Jamaat party, to life in prison for murder and rape as crimes against humanity and war crimes on February 5, 2013, government officials, members of the Awami League party, and segments of the public responded with outrage that Mollah was sentenced to death. The government responded by proposing amendments to the tribunal law: the amendment allows the prosecution to appeal the tribunal’s decision and also decreases the time for an appeal. Before this amendment, the prosecution was only allowed to appeal if the accused was acquitted.

Human Rights Watch maintains that this amendment violates the International Covenant on Civil and Political Rights (ICCPR): Article 14 of ICCPR states that “no one shall be liable to be tried or punished again for an offence for which he has already been finally convicted or acquitted in accordance with the law and penal procedure of each country.” Bangladesh is a party to the ICCPR and must therefore abide by its rules.

Human Rights Watch also notes that threat of violence has affected the tribunal’s proceedings. The organization states that reliable sources have confirmed that some defence witnesses decided not to appear in court due to fear of reprisals. The organization also notes that judges may be afraid to give any sentence other than the death penalty in other cases.

“Convictions of those responsible for the 1971 atrocities is important for the country, but not at the expense of the principles that make Bangladesh a democracy,” Adams from Human Rights Watch has stated.

The tribunal will continue to face obstacles and criticism as the atrocities committed during the war of 1971 remain an important issue for the public.

More Than 80 Killed in Clashes Over Bangladesh War Crimes Trial — The International
 
.
what revolution in BD ? against haseena ?:angel:

Damn thread, from its name and its views. It doesnt make any sense.
Delusional thread name will bring u here and u will find nothing exactly.
No mollahs are backing now and opposition activities are rare.
Only jamat's terror.
Thread name should be jamat's terrorist activities.
 
.
Damn thread, from its name and its views. It doesnt make any sense.
Delusional thread name will bring u here and u will find nothing exactly.
No mollahs are backing now and opposition activities are rare.
Only jamat's terror.
Thread name should be jamat's terrorist activities.

Pathetic delusional Blind Awami supporter, this is neither your Facebook profile nor your Awami owned media comment section.... we are witnessing State sponsored Terrorism and more than Hundred Died. Human Rights Org and other International Media already sensing a Civil war like situation...


Btw latest: Mullahs Have Declared today " Shahbag organizers will not be allowed to Enter Chittagong" .............
 
.
1Oth March Report-


1st-29.jpg
সম্প্রতি দেশে মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন, মহানবী হজরত মুহাম্মদ সা: ও শ্রেষ্ঠ ধর্ম ইসলামকে পরিকল্পিতভাবে অবমাননা ও আক্রমণ করে জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টির ভয়াবহতম তৎপরতার তীব্র প্রতিবাদ, ধিক্কার ও হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে দেশের প্রতিটি ধর্মপ্রাণ মুসলমানকে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়েছেন বর্ষীয়ান আলেম আল্লামা শাহ্ আহমদ শফী। বাংলাদেশ কওমি মাদরাসা শিক্ষাবোর্ডের (বেফাক) চেয়ারম্যান, হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের আমির, দারুল উলুম হাটহাজারীর মহাপরিচালক আল্লামা শফী গতকাল শনিবার জামিয়া আহলিয়া দারুল উলুম হাটহাজারীতে অনুষ্ঠিত জাতীয় ওলামা-মাশায়েখ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ আহ্বান জানান।

তিনি বলেন, ঐতিহাসিক বাস্তবতার কারণেই এ মাটির গভীরে প্রোথিত আছে ইসলামের বিস্তৃত শিকড়। আজ সেই বাংলাদেশ থেকে ইসলামকে সমূলে উৎখাতের হীন ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছে আন্তর্জাতিক ইঙ্গ-মার্কিন সাম্রাজ্যবাদী ও ব্রাহ্মণ্যবাদী গোষ্ঠী এবং তাদের এ দেশীয় এজেন্ট মুসলিম নামধারী কিছু নাস্তিক মুরতাদ ও তসলিমা নাসরিনের ভাবশিষ্য বামপন্থী ব্লগার। যারা আল্লাহ, রাসূল ও ইসলামের ওপর আক্রমণের দিক থেকে ইতোমধ্যেই তসলিমা নাসরিনসহ তাদের সব পূর্বসূরি নাস্তিক এমনকি ইহুদি স্যামবাসিলকেও ছাড়িয়ে গেছে।

সরকারের আশ্রয়-প্রশ্রয়ে তারা আল্লাহ, রাসূল সা:, উম্মাহাতুল মুমিনিন, সাহাবায়ে কেরাম ও ইসলামের মৌলিক বিধানগুলোর বিরুদ্ধে ঘৃণা ছড়াচ্ছে। শুধু তাই নয়, বামপন্থী নাস্তিক বুদ্ধিজীবীদের পরামর্শে বর্তমান সরকার এ দেশ থেকে ইসলাম বিতাড়নের দীর্ঘমেয়াদি নীলনকশা বাস্তবায়ন শুরু করেছে। কিছু প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়া তাদের বলিষ্ঠ সহযোগী হিসেবে প্রতিনিয়ত ইসলাম, মুসলমান ও আলেম-ওলামাদের হেয়প্রতিপন্ন করার হীন চেষ্টায় লিপ্ত রয়েছে। তারা আলেম-ওলামা ও মাদারিসে দ্বীনিয়ার বিরুদ্ধে হরদম মিথ্যা, ভিত্তিহীন ও বিভ্রান্তিকর সংবাদ পরিবেশন করে জাতিকে বিভক্ত করার অপতৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে।

তিনি বলেন, সম্প্রতি তথাকথিত ব্লগার নামধারী একশ্রেণীর ধর্মদ্রোহী যুবক ইসলাম, আল্লাহ ও রাসূল সা:কে নিয়ে চরম আপত্তিকর ব্যঙ্গ-বিদ্রƒপে মেতে উঠেছে। তারা অবাধে ও নির্বিঘেœ নবী-রাসূলদের নিয়ে মনগড়া, কুরুচিপূর্ণ, অপবাদমূলক বিভিন্ন মন্তব্য ও কথাবার্তা প্রচারের দুঃসাহস দেখাচ্ছে।

শাহবাগ চত্বরে ব্লগার অ্যান্ড অনলাইন অ্যাক্টিভিস্ট নেটওয়ার্কের নামে চলমান অবস্থান কর্মসূচি ও সেখানকার জাগরণ মঞ্চের মূল হোতাদের মাধ্যমে বিভিন্নভাবে ইসলাম অবমাননার ধৃষ্টতা প্রদর্শিত হয়েছে।

নারী-পুরুষের উদ্দাম নৃত্য, অবাধ যৌনাচার, অশ্লীলতা, মদ, গাঁজা সেবন প্রভৃতি অসামাজিক ও অনৈতিক কর্মকাণ্ড চলছে শাহবাগের প্রজন্ম চত্বরে। মুসলমানের ফরজ বিধান পর্দাকে কটা করে ‘হোটেলের পতিতার’ পোশাক বলে আখ্যায়িত করা হয়েছে। অন্য দিকে শাহবাগ চত্বরের মঞ্চ থেকে ওলামা-মাশায়েখদের জঙ্গি, মৌলবাদী ও জারজ সন্তান বলে গালি দেয়া হয়েছে।

আল্লামা শফী বলেন, আইনের আওতায় প্রকৃত সব যুদ্ধাপরাধীর বিচার হোক, তাতে আমাদের কোনো আপত্তি নেই। কিন্তু যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের নামে অবিচার এবং আলেমসমাজ, মাদরাসা, দাড়ি-টুপি, পর্দা তথা দ্বীন-ইসলামের বিরুদ্ধে যেকোনো ষড়যন্ত্রে এ দেশের আলেমসমাজ ও তৌহিদি জনতা নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করতে পারে না। কিন্তু অনুসন্ধানে আমরা যুদ্ধাপরাধের বিচারের নেপথ্যে কাদিয়ানিদের সম্পৃক্ততা খুঁজে পেয়েছি। একই মঞ্চে ঘাদানিক নেতা, নাস্তিক ও ইসলামবিদ্বেষী শাহরিয়ার কবীর এবং আহমদিয়া মুসলিম জামাতের (কাদিয়ানি) নায়েবে আমির আবদুল আওয়াল খান পাশাপাশি বসে অনুষ্ঠান করেছে। বর্তমান যুদ্ধাপরাধের বিচারের পেছনে কাদিয়ানিরাও পরোভাবে বামপন্থী ও সরকারি সমর্থনে সক্রিয় রয়েছে। কাদিয়ানি কোম্পানিগুলো তাদের বিপুল অর্থ-খাদ্য প্রভৃতি সরবরাহ করেছে। ইসলামের চরম শত্রু শাহরিয়ার কবীরের মতো মুশরিক ও মুরতাদরা এক দিকে ধর্মভিত্তিক রাজনীতি নিষিদ্ধের অপচেষ্টা চালাচ্ছে আর অন্য দিকে কাদিয়ানিদের মতো মুরতাদ সংগঠনকে সাথে নিয়ে ইসলামবিরোধী এজেন্ডা বাস্তবায়ন করছে।

বক্তব্যে তিনি বলেন, ভাবতেও অবাক লাগে, ৯০ ভাগ মুসলমানের দেশে সরকার ইসলামবিরোধী ব্লগার ও অপপ্রচারকারী নাস্তিকদের পৃষ্ঠপোষকতা কিভাবে করতে পারে? কিভাবে সরকারি মহল একজন স্বঘোষিত নাস্তিক ও ইসলামের বিরুদ্ধে জঘন্য কুৎসা রটনাকারীকে ‘শহীদ’ আখ্যায়িত করার প্রয়াস চালাতে পারে? তিনি দলমত নির্বিশেষে আলেম-ওলামাসহ সব ইসলামপ্রিয় মুসলমানের প্রতি ঐক্যবদ্ধ হয়ে আল্লাহ, রাসূল সা: এবং ইসলামের মর্যাদা রায় নাস্তিক-মুরতাদদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিসহ সব ইসলামবিরোধী অপতৎপরতার প্রতিবাদে আন্দোলনে শরিক হওয়ার আহ্বান জানান।



-famil�4sid, `+ বে না।



এক দফা দাবিতে মাঠে নামছে ১৮ দল : প্রধান বিরোধী দল বিএনপি সরকার পতনের এক দফা দাবি নিয়ে শিগগিরই মাঠে নামছে। ইতোমধ্যে ১৮ দলীয় জোটের সভায় এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়েছে। জোট প্রধান খালেদা জিয়াও দৃঢ় অবস্থানে রয়েছেন। ‘আর পেছনে ফিরে তাকনোর সময় নেই’ বলে তিনি জোট ও দলের শীর্ষনেতাদের পরিষ্কার জানিয়ে দিয়েছেন।

বিএনপির কয়েকজন শীর্ষনেতার সাথে আলোচনা করে জানা গেছে, আন্দোলন কিভাবে জোরদার হবে তা নিয়ে দলের ভেতরে আলোচনা চলছে। তত্ত্বাবধায়ক বহালের দাবিতে টানা হরতাল অথবা অবরোধ কর্মসূচি দিয়ে সরকার পতন আন্দোলনে নামার কথা বলছেন অনেকেই। আন্দোলন জমিয়ে রাখতে ঢাকায় টানা অবস্থানের কথাও বিবেচনায় রাখা হয়েছে। বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া আন্দোলনের মাঠ গরম রাখতে দলের সবপর্যায়ে কঠোর নির্দেশনা দিয়েছেন। গত রাতেও তিনি ঢাকা ও এর আশপাশের জেলার নেতাদের সাথে বৈঠক করেছেন।

জানা গেছে, আগামীকাল ঢাকাসহ সারা দেশে বিক্ষোভ সমাবেশ করবে ১৮ দল। সমাবেশে বাধা দেয়া হলে সাথে সাথে হরতাল আহ্বান করা হবে। এভাবে হরতাল ক্রমশ ২৪ ঘণ্টা খেকে ৪৮ ঘণ্টা, ৪৮ ঘণ্টা থেকে ৭২ ঘণ্টায় রূপ নেবে।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন নয়া দিগন্তকে বলেছেন, বিরোধী দলের এখন আর পেছনে ফিরে তাকানোর সুযোগ নেই। সরকারই বিএনপিকে আন্দোলনে নামতে বাধ্য করছে। জনগণ এই সরকারের হাত থেকে মুক্তি চায়। বিএনপিও জনগণের সেই চাওয়া পূরণে কঠোর আন্দোলন চালিয়ে যাবে।

এ দিকে সরকারের ফ্যাসিবাদী কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে সারা দেশে ‘কমিটি ফর পাবলিক সেফটি’ গঠন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএনপি। আগামী তিন দিনের মধ্যে এই কমিটি গঠন করে দলের নয়া পল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে তালিকা পাঠাতে বলা হয়েছে।

বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী দলের এই নির্দেশনার কথা জানিয়ে গতকাল বলেছেন, সারা দেশে পুলিশ-র*্যাব ও ক্ষমতাসীন দলের সন্ত্রাসীরা নির্বিচারে গুলি করে মানুষ হত্যা করে যাচ্ছে। এই গণহত্যা থেকে নারীরাও আজ রেহাই পাচ্ছেন না। এ জন্য বিএনপি আগামী তিন দিনের মধ্যে ইউনিয়ন থেকে শুরু করে মহানগর ও জেলাপর্যায় পর্যন্ত ‘কমিটি ফর পাবলিক সেফটি’ গঠন করার আহ্বান জানিয়েছে। যারা গণতন্ত্র রক্ষার সংগ্রাম করছে, সেসব রাজনৈতিক দল ও সামাজিক শক্তিকে নিয়ে এই কমিটি গঠন করতে হবে। এই কমিটি হবে, সরকারের বিরুদ্ধে জনগণের প্রতিরোধ।

তিনি জানান, ওই কমিটিতে বিএনপিসহ ১৮ দলীয় জোটও থাকবে। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য এম কে আনোয়ার কমিটি গঠন প্রসঙ্গে নয়া দিগন্তকে বলেছেন, আন্দোলনকারীরা এবং প্রতিরোধকারীরা এখন মুখোমুখি হলে রক্তাক্ত পরিস্থিতির সৃষ্টি হবে।
 
.
Rab-11 DAD Sued for killing in Noakhali

10 March,2013

RTNN Desk: The aggrieved father on Sunday sued Rapid Action Battalion (Rab) for killing his son Qurban Ali who was shot dead by Rapid Action Battalion on March 1 during violence between law- enforcers and fans of Delawar Hossain Sayedee. Lokman Hossain, the father of victim, filed the case with judicial magistrate’s court in Noakhali. The judicial magistrate Raihanul Islam took the case into cognizance and ordered the officer in charge of Sonaimuri police to submit a report to the court by May 15. Lokman has filed the case against the deputy additional director of RAB 11, M Jasimuddin, assistant sub inspector Chandan Kumar Chowdhury, Habildar Nur Mohammad Sardar, Naik Ansaruddin, constable Mohsin Ali, corporal Belal Hossain, assistant sub inspector Kamal Hossain, assistant sub inspector Mostafa Kamal, all of RAB 11,and deputy inspector general of police Chittagong Range for killing his son. He claimed the RAB members had opened fire on his son when he and his son came out of the mosque saying juma prayers. The RAB members admitted that they had fired 120 rounds of gunshots. ‘My son sustained bullet injuries in the left side of the skull. When he was fighting for life, the RAB members whisked him onto their van and rushed towards Comilla. In the evening we came to know that he has been shifted to Dhaka Medical College Hospital as his condition deteriorated. My relatives rushed to Dhaka and reaching the hospital they found Qurban already passed away and law enforcers were conducting inquest,’ he said. After autopsy Qurban was brought back home buried at family graveyard, he said. ‘When we were in deep shock, the RAB on March 2 filed a case with Sonaimuri police accusing him of clashing with them,’ he said. Lokman’s attorney, Kazi Kabir Hossain, also secretary of Noakhali Bar Association, said it was clear murder in cold blood and a false case was filed against the victim to save their skin. ‘The inquest report of RAB clearly indicates that Qurban was already dead at the time what the RAB mentioned in their first information report as the time of occurrence,’ he said. He said, already, the case has been accepted and the court has issued an inquiry order.


Rab-11 DAD Sued for killing in Noakhali | National | Rtnn.net
 
.
1Oth March Report-


1st-29.jpg
সম্প্রতি দেশে মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন, মহানবী হজরত মুহাম্মদ সা: ও শ্রেষ্ঠ ধর্ম ইসলামকে পরিকল্পিতভাবে অবমাননা ও আক্রমণ করে জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টির ভয়াবহতম তৎপরতার তীব্র প্রতিবাদ, ধিক্কার ও হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে দেশের প্রতিটি ধর্মপ্রাণ মুসলমানকে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়েছেন বর্ষীয়ান আলেম আল্লামা শাহ্ আহমদ শফী। বাংলাদেশ কওমি মাদরাসা শিক্ষাবোর্ডের (বেফাক) চেয়ারম্যান, হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের আমির, দারুল উলুম হাটহাজারীর মহাপরিচালক আল্লামা শফী গতকাল শনিবার জামিয়া আহলিয়া দারুল উলুম হাটহাজারীতে অনুষ্ঠিত জাতীয় ওলামা-মাশায়েখ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ আহ্বান জানান।

Thanks for posting this article. Shahbag movement is a part of a coordinated strategy of Islamophobia Industry for attacking Islam and finding ways for Muslims to leave Islam. If you have more details about connection of Shahbag organizers, Mukto-Mona, faithfreedom (Ali Sina), Daniel Pipes et al, please post them in this thread:
http://www.defence.pk/forums/world-...ldwide-reach-shahbag-movement-bangladesh.html
 
.
???????? ????????? ?????? ????? ???? ?????? ??? ?????? ?? ????? ?????? ??? ?????????? ?????? ????????? ?????? ????? ???? ??? ?????? ???


জামায়াতি রাজাকারের গাড়িতে পতাকা তুলে বিএনপি যদি অপরাধী হয় তাহলে আওয়ামী লীগ পাকিস্তানি সিএসপি রাজাকারের গাড়িতে পতাকা তুলে কেন অপরাধী নয়?

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম

Kader-Siddique.jpg


দিল্লির অত উচ্চ পদে অধিষ্ঠিত প্রথম বাঙালি শ্রী প্রণব মুখার্জির সম্প্রতি বাংলাদেশ সফর তেমন সময়োপযোগী হয়নি। দেশের এই উত্তেজক পরিস্থিতিতে কূটনৈতিক চাণক্যের দেশ দিল্লি সফরটি সাময়িক স্থগিত করতে পারত। বাংলাদেশও পিছিয়ে দিতে পারত। অমন একজন মহান নেতাকে যথাযথ সম্মান দিতে না পারা একটা জাতীয় লজ্জা। শুধু অতিথির অসম্মান নয়, এ বাঙালির জাতীয় সত্তারও এক নিদারুণ দৈন্য। এর বিরূপ রেশ কাটতে লাগবে বহুদিন।
ক’দিন থেকে মনটা বেশি ভালো না। মৃত্যু অবধারিত তারপরও কখনও কখনও কোনো কোনো মৃত্যু দেহমনে প্রচণ্ড নাড়া দেয়। তেমনি দেহমনে নাড়া দেয়া মৃত্যু জননেতা আবদুল জলিলের। চেনা-পরিচয় ছিল ৪৪-৪৫ বছর। কিন্তু তাকে যে এতো ভালোবাসতাম, তিনি যে অতটা হৃদয়জুড়ে ছিলেন তা বুঝলাম এই সেদিন, ৬ মার্চ। কেন যেন কিছুই ভালো লাগছে না। সংবাদটা পেয়েছিলাম বাংলাভিশনে মতিউর রহমান চৌধুরীর সরাসরি উপস্থাপনায় ফ্রন্ট লাইন চলার সময়। অনুষ্ঠানের এক-দুই মিনিটের মধ্যেই মতিউর রহমান জানিয়েছিলেন, এইমাত্র জননেতা আবদুল জলিল ইন্তেকাল করেছেন। খবরটি শুনে আকাশ ভেঙে পড়েছিল আমার উপর। অনুষ্ঠানে আর স্বতঃস্ফূর্ত হতে পারিনি, বুক ভারি হয়ে গলা ধরে গিয়েছিল। আবার ওই একই দিনে নয়াপল্টনে বিএনপির একটি শান্তিপূর্ণ সমাবেশে অযথাই পুলিশ গুলি চালিয়েছিল। পুলিশ চালিয়েছিল, না তাকে দিয়ে চালানো হয়েছে এটা তদন্ত সাপেক্ষ। কিন্তু সভাটি পণ্ড করে দেয়া হয়েছিল। গণতন্ত্রের জন্য যা মস্তবড় অশনি সঙ্কেত। অনুষ্ঠান শেষে অধ্যাপক ডা. প্রাণ গোপালের কাছে গিয়েছিলাম কান দেখাতে। কি মজার ব্যাপার! ২০০৪ সালে বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে গ্রেনেড হামলায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল। শুধু দেশে নয়, বিদেশেও নানারকম চিকিত্সা হয়েছে। কি চিকিত্সা করেছেন তা তারাই জানেন। বাংলাদেশের নাক-কান-গলার শ্রেষ্ঠ চিকিত্সক যাকে ভারতও খুব সম্মান করে, সেই ডা. প্রাণ গোপালও চিকিত্সা করেছেন। জরুরি অবস্থার সময় নিয়মিত কান নিয়ে কানাকানি শুনতাম। এখন আর মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কান নিয়ে কোনো কানাকানি শুনি না। তবে গত ১৮ ফেব্রুয়ারি সিলেট থেকে ফেরার পথে ২-৩ জায়গায় মাটিতে শোয়ায় একটু ঠাণ্ডা লেগে কেন যেন আমার কানে যন্ত্রণা হচ্ছিল। তাই প্রাণ গোপালকে কান দেখাতে গিয়েছিলাম। সবাই ভিজিট দেয় আমি কান দেখিয়ে ওর কাছ থেকে হাজার টাকা চাঁদা নিয়ে এসেছিলাম, যা ব্যাংকের দলীয় হিসেবে পাঠিয়ে দিয়েছি। সেখান থেকে গিয়েছিলাম ইউনাইটেড হাসপাতালে। এই হাসপাতালে গত ২৫ ফেব্রুয়ারি সোমবার জননেতা আবদুল জলিলকে দেখতে গিয়েছিলাম। তিনি ছিলেন পাঁচ তলার ৫০৭ নম্বর কেবিনে। আমি যখন যাই তিনি তখন বিধ্বস্ত অবস্থায় বসে ছিলেন। সেখানে তার স্ত্রীও ছিলেন। খুবই যত্ন করছিলেন। আমায় দেখে কি যে খুশি হয়েছিলেন বলে বোঝানো যাবে না। দেখা হলে কয়েক বছরে দু’তিন বার শারীরিক অসুবিধার কথা বলেছেন, কিন্তুু তা ছাড়া শারীরিক দুর্বলতা নিয়ে কখনও কোনো কথা বলতেন না। সবসময় কাজের কথা বলতেন, দেশের কথা বলতেন। তার মার্কেন্টাইল ব্যাংকে গেলে লোকজন গিজগিজ করতে দেখতাম। জিজ্ঞেস করলে বলতেন, ‘নেত্রী আমাদের ছাড়লে কি হবে, মানুষ তো ছাড়ে না।’ হাসপাতালে হাসিমুখেই বলেছিলেন, ‘কাদের ভাই, শরীরটা কেমন দুর্বল হয়ে এসেছে। তেমন শক্তি পাই না।’ কয়েক মিনিট পর চলে এসেছিলাম। তার স্ত্রী বলেছিলেন, ‘বুধবার সিঙ্গাপুরে নিয়ে যাব, ভাই দোয়া করবেন।’ সত্যিকার অর্থে জননেতা আবদুল জলিলকে সবসময় দোয়া করেছি, শুভ কামনা ছাড়া তার জন্য কিছু খুঁজে পাইনি। যেমন বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকী যখন আমাকে বকাবকি করেন বলে লোকজন মনে করে, তখন তার জন্য অন্তরে শুভ কামনা ছাড়া হাতিপাতি করে আর কিছু পাই না। তেমনি জননেতা আবদুল জলিলের জন্য কেন যেন অন্তরে একসাগর ভালোবাসা ছাড়া আর কিছু ছিল না, যা কোনো দিন শেষ হবে না। আজ আবদুল জলিল নেই, কিন্তু সেদিন আবার ইউনাইটেড হাসপাতালের সেই পাঁচ তলায় গিয়েছিলাম বিএনপির নেতা নজরুল ইসলাম খানকে দেখতে। নজরুল ইসলাম খানের স্ত্রী কান্তা আমার ছোট বোন। মায়ের পেটের বোনেরা হয়তো কোনো ভাইকে অত আদর-যত্ন করে না যতটা কান্তা করে। ওর মেয়ের বিয়েতে গিয়েছিলাম শত মানুষের মাঝে যেভাবে আকুল হয়ে জড়িয়েছিল সম্পর্ক ভালো থাকলে একমাত্র মায়ের পেটের বোনেরা ওভাবে জড়িয়ে থাকে। যেভাবে পাখনা ধরে সারা ঘরময় অতিথিদের ‘আমার ভাই’ ‘আমার ভাই’ বলে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছিল, কল্পনাই করা যায় না। আমার স্ত্রীও কোনো অনুষ্ঠানে ওভাবে বগলদাবা করে থাকে না। যেমনটা আমাকে পেলেই কান্তা করে। কান্তা আমাকে ধরলেই মনে হয় যেন মা ধরে আছে। আসলেই একটা স্বর্গীয় প্রশান্তি অনুভব করি। ছোট বোন শুশুর সব থেকে ঘনিষ্ঠ বন্ধুদের মধ্যে অন্যতম কান্তা। ডল, সাবরিনা, আঁখি, মোনা, বুলা, শম্পা, করবী—একজনের চাইতে আরেকজন ছোট ভাই বলতে অজ্ঞান। এখনও ওরা আমায় গভীর ভালোবাসে। নজরুল ইসলামকে দেখতে নাসরীনও গিয়েছিল। গায়ে অসংখ্য ছররা লেগেছে। ফুটি ফুটি ছোট ছোট দাগের ভবিষ্যত্ পরিণতি ভালো নয়। শরীরে জ্বালা থাকে বহুদিন, হয়তো আজীবন চিকিত্সাধীন থাকতে হবে। বিএনপি আমলে আওয়ামী লীগ নেতারা যা শরীরে বহন করতেন। দিল্লির অ্যাপোলো হাসপাতালে মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত সহকারী বাহাউদ্দিন নাছিম ও অন্যান্যের গায়ে দেখেছি। প্রায় এক যুগ হয়ে গেল সেসব ছররার যন্ত্রণা এখনও তারা ভোগ করেন। হয়তো নজরুল ইসলাম খানকেও অনেকদিন ভোগ করতে হবে।
পরদিন ঘুম থেকে উঠেই স্ত্রীর মুখে শুনলাম কালিহাতীর জিন্নাহ দুর্ঘটনায় মারা গেছে। কালিহাতীর জিন্নাহ বলতে স্মৃতিতে কেউ ছিল না। পরে সোহেলের কাছে শুনলাম, ভাবলার জিন্নাহ। জিন্নাহ আমাদের দুঃসম্পর্কের আত্মীয়। ছাত্র জীবনে আমার সহকর্মী, ছোটখাটো একজন মুক্তিযোদ্ধা। জিন্নাহ, আমানুল্লাহ, হাকিম, নায়েব আলী, মিরুল্লা ছিল আমার ছায়াসঙ্গী। ’৬৯-এ গণআন্দোলনে নাগরপুরের সিওকে পাড়িয়ে মেরে জিন্নাহ হয়েছিল এক নম্বর আসামি। নানা কারণে আমার হৃদয়ে জিন্নাহর অনেকখানি জায়গা ছিল। হঠাত্ করে ওর মৃত্যু সংবাদ শুনে খুব আঘাত পেয়েছিলাম। তাই পরশু ওর কবর জিয়ারতে গিয়েছিলাম। মুহূর্তের মধ্যে হাজারখানী লোক হয়েছিল। শুনলাম এলেঙ্গা পৌরসভা নির্বাচনে স্থানীয় আওয়ামী লীগের বিপুল সমর্থন পাওয়ার পরও কালিহাতী উপজেলার সভাপতি মাজহারুল ইসলাম ঠাণ্ডু তাকে মনোনয়ন দেয়নি। তাই মানসিকভাবে খুবই বিপর্যস্ত ছিল। ঠিক সেই সময় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত হলে এলাকার মানুষ আওয়ামী লীগ নেতাদের উপর ভীষণ ক্ষুব্ধ হয়। প্রায় ২৫-৩০ বছর জিন্নাহদের বাড়ি যাইনি। শেষবার যখন গিয়েছিলাম ওদের বাড়ির দক্ষিণে কোনো বাড়িঘর ছিল না। নিচু জমি থেকে অনেক উপরে উঠতে হতো। এখন অনেক বাড়িঘর হয়ে সব সমান হয়ে গেছে। কবর জিয়ারত করে জিন্নাহর পুরনো ঘরে গিয়ে ওর ছেলেকে জিজ্ঞেস করেছিলাম, ‘তোদের দুই ছোট ছোট ফুপু ছিল তারা কোথায়?’ বলল একজন এখানেই আছে। ’৬৭-’৬৮-র দিকে যখন ওদের বাড়ি গেছি তখন ওরা ছিল খুবই ছোট, পরীর মতো দেখতে, ছুটে এসে কোলে বসতো, মায়ের কাছ থেকে এটা-ওটা এনে খাওয়াতো, না খেলে কান্নাকাটি জুড়ে দিত। আসলে তখন গ্রামে ছিল এক মধুর পরিবেশ, ছায়ায়-মায়ায় জড়ানো গ্রাম। বিদ্যুতের পাখা, বাতি, পাকা রাস্তা, ডিশের কল্যাণে দেশের কোথাও ছায়া নেই, মায়া নেই, নেই কোনো মানবতা, ভালোবাসা। সবাই ব্যস্ত নিজেকে নিয়ে। পড়ালেখার এত চল কিন্তু প্রকৃত মানুষ হচ্ছে না কেউ। ন্যায়-নীতি, দয়া-মায়া-মমতা কোথায় যেন হারিয়ে গেছে। বেশিক্ষণ থাকিনি, ফেরার পথে বারবার পুরনো স্মৃতি সিনেমার পর্দায় ছায়াছবির মতো ভেসে উঠছিল, বুক ভারি হয়ে আসছিল। কবরের পাশে প্রার্থনা করেছি, আল্লাহ যেন ওর সব ত্রুটি ক্ষমা করে বেহেশতবাসী করেন।
আগের দিন আমার দেশ-এ হালাল-হারাম সম্পর্কে এক প্রতিবেদন ছিল। সেখানে মারাত্মক এক অসঙ্গতি। হারামের ক্রমিক ১৭টি বর্তমান শিক্ষা কারিকুলামে নবম-১০ম শ্রেণীতে ইসলাম ও নৈতিকতা শিক্ষার বইয়ে ৮২ পৃষ্ঠায় পাঁচ নম্বর ক্রমিকে বলা হয়েছে, ‘দেব-দেবীর বা আল্লাহ ছাড়া অন্যের নামে উত্সর্গকৃত পশুর গোশত খাওয়া হারাম।’ পত্রিকা পড়ে বিস্মিত হয়েছিলাম। হালাল-হারাম একমাত্র মুসলমানের জন্য, হিন্দু-খ্রিস্টানের জন্য হারাম-হালালের বিধি-বিধান নেই। ইহুদিদের জন্য কিছু থাকলেও থাকতে পারে। কিন্তু দেব-দেবীর নাম এখানে আসে কি করে? বইটি রচনা করেছেন মুহাম্মদ আবদুল মালেক, ড. মুহাম্মদ আবদুর রশীদ, ড. মোহাম্মদ ইউছুফ। সম্পাদনা করেছেন বিখ্যাত ডক্টর মো. আখতারুজ্জামান। স্তম্ভিত হয়ে গিয়েছিলাম। আল্লাহ বলেছেন, তার কোনো শরিক নেই, ‘লা শরিক আল্লাহ’— এখানে কি করে দেব-দেবীদের ওই পণ্ডিতরা শরিক করে ফেললেন বুঝতে পারলাম না। প্রথম প্রথম পত্রিকার রিপোর্টটি বিশ্বাস হয়নি। প্রায় দু’বছর ধরে আমার দেশ-এ লিখি। পত্রিকাটি নিয়ে যেমনি আমার গর্ব আছে, ঠিক তেমনি শতভাগ একমুখী হওয়ায় অসন্তুষ্টিও আছে। তবে পত্রিকাটি এখন অত্যন্ত জনপ্রিয়। পত্রিকার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদককে বেশি টানাহেঁচড়া করে সরকার তাকে অনেক উপরে তুলেছে। তাই রিপোর্টটির সত্যতা যাচাইয়ের জন্য নবম শ্রেণীর ইসলাম ও নৈতিকতা শিক্ষার বই এনেছিলাম। প্রথম প্রথম কেনার চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়ে ছাত্রদের কাছ থেকে বইটি এনেছি। কারণ সরকারের বাইরে স্কুলের বই কোথাও পাওয়া যায় না। পড়ে দেখলাম আমার দেশ শুধু পাঁচ নম্বর ক্রমিকে দেব-দেবীর বা আল্লাহর প্রতি উত্সর্গ ছাড়া মাংস খাওয়া নিয়ে বলেছে, সাত নম্বর ক্রমিকে মদ খাওয়া নিয়ে বলেনি। সেখানে হেরোইন, ইয়াবা, ফেনসিডিল, গাঁজা, আফিমের কথাও বলেছে। বুঝতে পারলাম না কোরআনে নেশা নিষেধ, যেভাবে লিখেছে সেখানে ইয়াবা, ফেনসিডিল, হেরোইনের নাম নেই। লেখার কৌশল দেখে মনে হলো জনসম্মুখে ওইসব বস্তুর পরিচিতি করার উদ্দেশ্যেই রচনাকাররা লিখেছেন কি-না তা স্রষ্টাই জানেন। লেখাটি খুবই দৃষ্টিকট,ু অসঙ্গত। আমাদের এ ঢাকারই এক হিন্দু পণ্ডিত ভাই গিরিশ চন্দ্র সেন প্রথম কোরআনের বাংলা অনুবাদ করেছেন তাও প্রায় শত বছর আগে। সেখানে এখন পর্যন্ত তেমন ত্রুটি ধরা পড়েনি। কিন্তু নবম-১০ম শ্রেণীর ইসলাম ও নৈতিকতা শিক্ষা বইয়ে এমন হলো কি করে? নাকি ইচ্ছা করেই এসব করা হয়েছে? হিন্দু দেব-দেবীদের তো হারাম-হালালের কোনো ব্যাপার নেই। হিন্দুদের নানা অনুষ্ঠানে, পূজা-পার্বণে পশু বলি দেয়া হয়। কোনো দেব-দেবীর নামে পশু বলি না দিয়েও হাজার হাজার পশুর মাংস তারা খায়, সেটা তাদের জন্য বৈধ? হিন্দুরা বলি দেয়, মুসলমানরা যে পশুর মাংস আহার করে তা বিসমিল্লাহ বলে আল্লাহু আকবর ছাড়া ছুরি চালালে তা কোনো মুসলমানের জন্য বৈধ নয়। শিশুদের এই গোমড়া করার চেষ্টা হলো কেন? গণমাধ্যম হিসেবে আমার দেশকে এই মারাত্মক ত্রুটি ধরিয়ে দেয়ার জন্য এখন কি পুরস্কৃত করা হবে, নাকি আগের মতো টানহেঁচড়া করা হবে?
সেদিন চলার পথে হঠাত্ই এক কর্মী কীভাবে যে বলল বুঝতে পারলাম না। কিন্তু কথাটি বড় মারাত্মক। সে বলছিল, ‘লিডার, পুলিশরা যে এত গুলি চালায়, কেন? তবে হাটে-বাজারে লোকজন বলাবলি করছে সারা বছর যে গোলাগুলি বিক্রি হয়েছে বা হারিয়েছে তা মিল করতে ইচ্ছে স্বাধীন গুলি চালাচ্ছে। যাতে ৫০টা খরচ করে ৫০০ বলতে পারে।’ হতেও পারে, বাংলাদেশের হাটে ঘাটের কোনো আলোচনাই একেবারে মিথ্যে হয় না—এটাই বা হবে কেন?
আগামী ১৮ মার্চ সোমবার ঢাকা কোর্টে যাব। পাকিস্তান আমলে বহু মামলার আসামি হয়েছি, জেলেও গেছি। তখন জেল ছিল আমাদের জন্য ডাল-ভাত। বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদ করতে গিয়েও আসামি হয়েছিলাম। এবার হয়েছি পাকিস্তানি হানাদারদের দোসর মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান টিকিয়ে রাখতে জান-প্রাণ কোরবানকারী, মানুষের জীবন-মান লুণ্ঠনকারী তস্য রাজাকারদের এক-দু’জনের নাম বলায় সেইসব রাজাকারের মামলায়। আল্লাহ বাঁচিয়ে রাখলে কোর্টে যাব। দেশে তো কোনো বিচার-আচার নেই। দেখিই না একবার, জেল ফাঁস কি হয়! তবে শুনছি কেউ কেউ ওইদিন আমার জন্য কোর্টে যাবেন। আনন্দে মনটা ভরে গেছে। যাক বা না যাক, বলেছে তো, ওতেই খুশি। ’৯৯ সালে যখন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ গঠন করি, তখন আওয়ামী লীগের এক নেতা বলেছিলে, কাদের সিদ্দিকীর স্ত্রী-ছেলেমেয়ে ছাড়া আর কেউ তার সঙ্গে নেই। এখন দেখছি তার চেয়েও দু’চার জন বেশি আছে। সেদিন গাজীপুরের একজন ফোন করে বলেছিলেন, আপনার কোর্টের জন্য যা খরচ হবে আমি দেব। তাকে বলেছি, ‘মোকদ্দমার জন্য দিতে হবে না। যদি ইচ্ছে হয় দলের তহবিলে পাঠিয়ে দেবেন।’ তিনি বলেছেন, কোন অ্যাকাউন্টে পাঠাব। তাই অ্যাকাউন্ট নম্বর দিলাম। কিছুদিন ধরে চারদিক থেকে আক্রমণের কারণে মনে হয় রাস্তাঘাটের মানুষের সহানুভূতি বেড়েছে। সেদিন সিলেট থেকে আসার পথে রাস্তায় রাস্তায় সেখানেই বসেছি দু’একশ’-হাজার টাকা অনেকেই সাহায্য করেছে। তাতে রাস্তা খরচ হয়েও টাকা-পয়সা বেঁচে গেছে। মানুষ যদি এভাবে দু’হাত ঝেরে সাহায্য করে তাহলে রাজনীতিকদের যা খুশি তাই বলার পথ থাকবে না। যাকে তাকে ভেচকি দেয়া চলবে না। তাই মনস্থির করেছি, ১৮ তারিখ যিনি নোটিশ পাঠিয়েছেন তার দরবারে হাজির হব। যদি অনুমতি পাই জিজ্ঞেস করব, ঘর-বাড়ি, বাপ-মা ফেলে জীবনের মায়া কাটিয়ে হানাদারদের সঙ্গে সম্মুখ যুদ্ধ করে নিজের রক্ত ঝরিয়ে আমি হলাম স্বাধীনতাবিরোধী, আর যারা স্বাধীনতাযুদ্ধে পাকিস্তানের জন্য জীবনপাত করল, বাংলাদেশকে গলাটিপে হত্যার চেষ্টা করল—তারা হয়ে গেল মুক্তিযোদ্ধা। কাগজপত্র দিয়ে জিজ্ঞেস করব, বিএনপি জামায়াতি রাজাকারের গাড়িতে পতাকা তুলে যদি অপরাধী হয় তাহলে আওয়ামী লীগ পাকিস্তানি
সিএসপি রাজাকারের গাড়িতে পতাকা তুলে কেন অপরাধী নয়? এতকাল প্রশ্নটা ছিল আমার। এবার প্রশ্নটা তুলে ধরলাম সমগ্র জাতির সামনে। তারাই শ্রেষ্ঠ বিচারক, তারাই বিচার করবেন।

 
.
Totally agree with you, if existence of Allah is objectively proved than there is no point of the test.


Actually brother, whether Allah(swt) exists or not is not the intented test for us. Our test is to see whether or not we obey Him and how well we obey Him. This is clearly mentioned in the Quran when Allah speaks about Iblees disobeying Him by not prostrating to Adam (as). But May Allah reward you for your intentions and sincerity.
 
.
Back
Top Bottom