What's new

Bangladesh Army

Let BD army sleep in gonobhaban.
Defence Technology of Bangladesh-DTB

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর Bangladesh Army's T-69Mk-2G মেইন ব্যাটল ট্যাংক (MBT)

বাংলাদেশ সেনাবাহিনী তাদের বহরে থাকা ১৭৪ টি 174X T-59BD (Durjoy MBT) to be upgraded by 2021 কে ২০২১ সালের মধ্যে আপগ্রেড শেষ করার পর চীনের সহায়তায় এই later the T-69Mk-2G will also be upgraded ট্যাংকগুলোকেও আপগ্রেড করবে বলে শোনা যাচ্ছে।

এছাড়া furthermore, 2X Regiments,ie ২ রেজিমেন্ট ট্যাংক হিসেবে ১ রেজিমেন্ট (৪৪ টি) লাইট ট্যাংক 1x Regiment of light tanks 44 X CV-90-120 এবং and 1X regiment of ১ রেজিমেন্ট (৪৪ টি) 44X T-90MS Tagil will be procured কেনা হচ্ছে।
21371301_1466286743459754_5373162958000327197_n.jpg
good choice. it would be a waste to buy t-90s at large numbers rn. but further purchase in stages should be planned.
 
. .
Then what would be a good choice? Armata?
armata won't see export customer until 2025... but that could change if the govt decides to stop t-90 production and start armata mass production... so anywhere between 2020-2025 it would be open to export... by that time, leopard 3 would also have been developed... k-2 would have a modernised or it's completely redesigned successor and china would also have some new tanks upcoming. so current purchase of 44-88 isn't bad at all.
 
. .
Defence Technology of Bangladesh-DTB

2666.png
♦403 Battle Group, Bangladesh Army
2666.png

আমরা অনেকেই হয়তো বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর "৪০৩ ব্যাটেল গ্রুপ" সম্পর্কে জানিনা।আসুন এটি সম্পর্কে জেনে নেয়া যাক-

"৪০৩ ব্যাটেল গ্রুপ" মুলত '403 Battle Group' is under command of ARTDOC (Army Training and Doctrine Command) এর অধীনস্থ একটি গ্রুপ যারা সেনাবাহিনীতে অন্তর্ভুক্ত সব ধরনের অস্ত্র ও সরঞ্জাম পরীক্ষানিরীক্ষা করে এবং tasked to evaluate and validate all Weapons & Equipments for BA করে থাকে।

এই ব্যাটেল গ্রুপ ২০০৭ সালের ২৫ জুলাই যাত্রা শুরু করে।এই গ্রুপের located at Monhenshahi Cantonment in Mymensingh গ্যারিসন ময়মনসিংহের মোমেনশাহী ক্যান্টনমেন্ট।
এই ব্যাটেল গ্রুপ 5 X units ৫ টি ইউনিট আছে।যার মধ্যে ১ টি ইনফেন্ট্রি ব্যাটালিয়ন, ১ টি সাঁজোয়া স্কোয়াড্রন, ১ টি ফিল্ড আর্টিলারি ব্যাটারি, ১ টি ফিল্ড ইঞ্জিনিয়ার কোম্পানি, ১ টি সতন্ত্র সাপোর্ট ব্রিগেড।

"৪০৩ ব্যাটেল গ্রুপ" এর অধীনস্থ ইউনিটগুলো হলো-

2666.png
♦ 31 BIR ৩১ বীর (বাংলাদেশ ইনফেন্ট্রি রেজিমেন্ট)
2666.png
♦১৫ 15 Independent Armoured Squardon সতন্ত্র সাঁজোয়া স্কোয়াড্রন
2666.png
♦৩৪ 34 Independent Field Regiment Artillery Battery সতন্ত্র ফিল্ড আর্টিলারী ব্যাটারি
2666.png
♦৪৫ 45 Independent Field Engineers Companyসতন্ত্র ফিল্ড ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি
2666.png
♦৯৯ 99 Independent Support Company সতন্ত্র সাপোর্ট কোম্পানি।

সহায়ক লিংক-http://www.thedailystar.net/news-detail-115254

https://en.m.wikipedia.org/wi…/403_Battle_Group_(Bangladesh)
21728485_1469826263105802_2958806751080512370_n.jpg
 
.
যখন মায়ানমারের হেলিকপ্টার বাংলার আকাশসীমা বারবার লঙ্ঘন করল আমি সহ আমাদের অনেক দেশপ্রেমিক ভায়েরা সবাই হতাশ হয়েছিলাম কেন বাংলাদেশ জবাব দেয়নি ! কারন আমরা জানি বার্মারা মারের ভাষায় শুধু বোঝে.কিন্তু বাস্তব পরিস্থিতি ছিলো তখন আমাদের পাশে কেউ ছিলোনা সেটারই সুযোগ নিয়ে তারা যুদ্ধ বাধিয়ে রোহিঙ্গা ইস্যুটিকে অন্য দিকে ঘুরিয়ে দিতে চেয়েছিলো.কিন্তু বাংলাদেশ যদি এটা কুটনৈতিকভাবে মোকাবেলা না করে ভুলপথে পা বাড়াতো তাহলে রোহিঙ্গাদের ফেরত দেয়ার সুযোগ বন্ধ হয়ে যেতো. তবে এখনও জানিনা কি হবে .ঐ বর্বর কুকুরদের মাদক বা সীমান্তের অন্য কোন ইস্যু দিয়ে ধোলাই দিতে হবে এবং এটা অবশ্যই করতে হবে তা না হলে এই জাতির মাথা এখনও নত হয়নি কিন্তু তখন হবে.

Good luck. MM is a strong country and will remain so. If we have bit of shame and self respect we should give citizenship to all rohingyas and seal the border.
 
.
Good luck. MM is a strong country and will remain so. If we have bit of shame and self respect we should give citizenship to all rohingyas and seal the border.
hasina. wallah, is shameless creature. she is failing at doing her duty....
:(
 
. .
Tough sale.
America won't allow these third world African nations to buy legally from some country like bd... so sanctions most probably will stay in place. (Can't say for certain)

All these ak-47 variant assault rifles are now being made by pesky little workshops in many parts of Afghanistan and Pakistan... they're what you usually call undocumented weapons... used by insurgents etc, sells for much cheaper...

Also consider they're basically obsolete by today's standards... some recovering country might opt for m4 carbines instead (which tbh doesn't provide any advantage over ak-47 in stock config)

But if they earned 40 million dollar in 1984...
94,239,076$ in today's money, considering there has been unknown capacity increase... we can really do some good business selling arms. (There's your surplus money for defence spendings ;) )
 
. . .
Tough sale.
America won't allow these third world African nations to buy legally from some country like bd... so sanctions most probably will stay in place. (Can't say for certain)

All these ak-47 variant assault rifles are now being made by pesky little workshops in many parts of Afghanistan and Pakistan... they're what you usually call undocumented weapons... used by insurgents etc, sells for much cheaper...

Also consider they're basically obsolete by today's standards... some recovering country might opt for m4 carbines instead (which tbh doesn't provide any advantage over ak-47 in stock config)

But if they earned 40 million dollar in 1984...
94,239,076$ in today's money, considering there has been unknown capacity increase... we can really do some good business selling arms. (There's your surplus money for defence spendings ;) )


BD will sell to countries where we are based via UN and where we are assisting in capacity building.

The question of anyone like US objecting I do not believe would come in to it.

We should actively attach marketing agents with our UN forces with an aim of seeking out opportunities for our entire export basket.
 
.
বাংলাদেশ সশস্ত্রবাহিনী : পরাজয় নয়, আছে জয়ের ইতিহাস
253569_179.jpg

The soldier above all others prays for peace, for it is the soldier who must suffer and bear the deepest wounds and scars of war- General of the US Army MacArthur

‘যদি শান্তি চাও তবে যুদ্ধের প্রস্তুতি নাও’। বাংলাদেশীরা জাতিগতভাবেই শান্তিপ্রিয়। তবে আমাদের সশস্ত্রবাহিনী যুদ্ধ করতে পারে কি না, তা জানার জন্য গবেষক হওয়ার প্রয়োজন নেই। শান্তিবাহিনীকে জিজ্ঞেস করলেই জানা যাবে, দীর্ঘ দুই যুগ ন্যূনতম সুবিধা নিয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কিভাবে বৃহৎ শক্তি আশ্রিত শান্তিবাহিনীকে রুখে দাঁড়িয়েছিল। ১৯৬৫ সালের পাক-ভারত যুদ্ধের রেকর্ড ঘাটলে দেখা যাবে, ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের অফিসার সৈনিকেরা জীবন পণ করে কিভাবে যুদ্ধ করেছে লাহোরসহ অন্যান্য সেক্টরে।

ওই যুদ্ধে প্রথম ইস্ট বেঙ্গলে কর্মরত তদানীন্তন মেজর জিয়াউর রহমান পাক সশস্ত্রবাহিনীর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ খেতাব হিলাল-ই জুরাত পেয়েছিলেন (অবশ্য বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর তিনি আর সেই খেতাব কখনো ব্যবহার করতেন না)। লেফটেন্যান্ট মাহমুদুল হাসান যে ভারতীয় ট্যাংকটি ধ্বংস করেছিলেন, তা আজো ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে চট্টগ্রাম সেনানিবাসে ‘ওয়ার বুটি’ হিসেবে।

পাকিস্তান বিমানবাহিনীর কথা বললে আরো অবাক হতে হবে। আরমানিটোলা স্কুল ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ছাত্র স্কোয়াড্রন লিডার এম এম আলম জেট যুগে বিশ্ব রেকর্ড গড়েছিলেন মাত্র ৩০ সেকেন্ডের আকাশ যুদ্ধে পাঁচটি ভারতীয় হকার হান্টার জঙ্গি বিমান ভূপাতিত করে। একই যুদ্ধে তিনি লাভ করেন সিতারা-ই জুরাত খেতাব পরপর দুই বার। ঢাকার বিখ্যাত চিকিৎসক ডাক্তার টি আহমেদের পুত্র স্কোয়াড্রন লিডার আলমগীর আহমেদ ছিলেন পাকিস্তান বিমানবাহিনী অ্যাকাডেমি- রিসালপুর থেকে সোর্ড অফ অনার প্রাপ্ত। ১৯৬৫ সালের যুদ্ধে তিনি অসামান্য সাহস দেখিয়ে শহীদ হন ও তাকে ভূষিত করা হয় সিতারা-ই জুরাত খেতাবে।

তদানীন্তন ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট সাইফুল আজম ভারতীয় জঙ্গি বিমান ভূপাতিত করায় তাকেও দেয়া হয় সিতারা-ই জুরাত মেডেল। পরে ১৯৬৭ সালে জর্ডান বিমানবাহিনীতে প্রশিক্ষক হিসেবে নিয়োজিত থাকার সময় আরব-ইসরাইল যুদ্ধে তিনি তিনটি ইসরাইলি জঙ্গি বিমান ধ্বংস করেন ও জর্র্ডান এবং ইরাক থেকে বীরত্বসূচক খেতাবে ভূষিত হন। তিনিই পৃথিবীর একমাত্র জঙ্গি বিমান পাইলট, যিনি তিনটি দেশের বীরত্বসূচক খেতাব লাভ করেছেন ও দুর্ধর্ষ ইসরাইলি বিমানবাহিনীর তিনটি জঙ্গি বিমান ভূপাতিত করতে সক্ষম হয়েছেন। বিমান যুদ্ধ শুরু হওয়ার সময় থেকে আজ পর্যন্ত জঙ্গি বিমান চালকদের যে র‌্যাংকিং মার্কিনিরা করেছে, তাতে এই উপমহাদেশ থেকে একমাত্র সাইফুল আজমের নাম আছে শীর্ষ ১৫ তে। এ ছাড়াও উল্লেখ করা যায়, স্কোয়াড্রন লিডার সরফরাজ আহমেদ রফিকী, গ্রুপ ক্যাপ্টেন শওকতের নাম। স্কোয়াড্রন লিডার রফিকী ছিলেন রাজশাহীর সন্তান। তিনিও ১৯৬৫ সালের যুদ্ধে শহীদ হন। দু’টি অপারেশনে তার অসাধারণ বীরত্বের জন্য পাক বিমানবাহিনী তাকে শুধু হিলাল-ই জুরাত ও সিতারা-ই জুরাত খেতাবই দেয়নি, বরং তাদের একটি বিমান ঘাঁটির নামকরণ করেছে পিএএফ রফিকী হিসেবে। গ্রুপ ক্যাপ্টেন (তদানীন্তন ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট) শওকতও আরব-ইসরাইল যুদ্ধে অত্যন্ত সাহসিকতার সাথে ইসরাইলি বিমানবাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেন।

এবার আসা যাক আমাদের সবচেয়ে গৌরবের ইতিহাসে। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকবাহিনী ‘অপারেশন সার্চলাইট’ শুরু করার পর তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে অবস্থিত পাঁচটি ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট বিদ্রোহ করে ও মুক্তিযুদ্ধের সূচনা হয়। মেজর জিয়াউর রহমান স্ত্রী-পুত্রের নিরাপত্তার দিকে ভ্রুক্ষেপ না করে বিদ্রোহ করেন, যার সাথে ছিলেন অন্যতম মেধাবী মেজর মীর শওকত আলী। তিনি পাকিস্তান মিলিটারি অ্যাকাডেমিতে সিনিয়র আন্ডার অফিসার হিসেবে নিয়োগ পেয়েছিলেন যা অত্যন্ত কঠিন এক ব্যাপার। ট্যাকটিকস্- এ অসামান্য দক্ষতা ছিল বলে পাক সেনাবাহিনীতে জুনিয়র অবস্থাতেই মীর শওকতকে বলা হতো ট্যাকটিকস-এর জাদুকর। মেজর শফিউল্লাহ তার কোর্সমেট মেজর জিয়ার সাথে পাক মিলিটারি অ্যাকাডেমি- পিএমএতে প্লাটুন কমান্ডার ছিলেন। অত্যন্ত মেধাবী ও যোগ্য কর্মকর্তারাই কেবল মিলিটারি অ্যাকাডেমিতে প্লাটুন কমান্ডার হিসেবে নিয়োগ পেয়ে থাকেন। অপর মেধাবী কর্মকর্তা মেজর খালেদ মোশাররফও পাক আর্মিতে পরিচিত ছিলেন যুদ্ধকৌশলের একজন দক্ষ হাত হিসেবে।

পাক সেনাবাহিনীর লেফটেন্যান্ট জেনারেল কামাল মতিনউদ্দিন তার ‘ ট্র্যাজেডি অব এরর’ বইতে লিখেছেন- ১৯৬৫ সালের যুদ্ধের অভিজ্ঞতা থেকে জিএইচকিউ (জেনারেল হেড কোয়ার্টার্স) পূর্ব পাকিস্তানের নিরাপত্তা ও যুদ্ধকৌশল কার্যোপযোগী করার জন্য মেজর খালেদ মোশাররফকে একটি পূর্ণাঙ্গ রিপোর্ট তৈরি করতে বলে। সে সময় মেজর খালেদ কোনো একটি ব্রিগেডে ব্রিগেড মেজর হিসেবে কর্মরত ছিলেন। বলা বাহুল্য, ব্রিগেড মেজর পদেও নিয়োগ পান কেবল তীক্ষè বুদ্ধিসম্পন্ন কর্মকর্তারাই। যা হোক, মেজর খালেদ মোশাররফ যে দিকনির্দেশনামূলক পেপার তৈরি করে সাবমিট করেছিলেন পাক সদর দফতরে ঠিক সেটিকেই তারা পূর্ব পাকিস্তানে যুদ্ধকৌশল হিসেবে অনুমোদন করে। জে. মতিনউদ্দিন দুঃখ করে বলেছেন- খালেদ মুক্তিযুদ্ধ শুরু হওয়ার পর তারই প্রণীত যুদ্ধকৌশল চমৎকারভাবে প্রয়োগ করেন যা পাক বাহিনী তখনো আত্মস্থ করতে পারেনি! মেজর এম এ মঞ্জুর ছিলেন পশ্চিম পাকিস্তানে একটি ব্রিগেডের ব্রিগেড মেজর। তিনি ওই ব্রিগেডের পুরো অপারেশনাল প্লান নিয়ে সীমান্ত অতিক্রম করে মুক্তিযুদ্ধে যোগ দিয়েছিলেন। অসাধারণ প্রতিভার অধিকারী এই কর্মকর্তা ছিলেন পুরো যুদ্ধকালে সাহসিকতার প্রতীক। মেজর আবু তাহের ছিলেন পাকিস্তানের দুর্ধর্ষ কমান্ডো বাহিনী এসএসজির এক উজ্জ্বল নক্ষত্র। কমান্ডো ব্যাটালিয়নে উপ-অধিনায়ক থাকাকালীন তার অধিনস্থ কর্মকর্তা ছিলেন ক্যাপ্টেন পারভেজ মোশাররফ, যিনি পরবর্তীকালে পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট ও সেনাপ্রধানের দায়িত্ব পালন করেন। কর্নেল তাহের হিসেবে পরিচিত এই কর্মকর্তাকে পাক সেনাবাহিনী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে রেঞ্জার্স কোর্স করতে পাঠায়। সেখানে তার কোর্স রিপোর্টে বলা হয়- পৃথিবীর যেকোনো সেনাবাহিনীতে, যেকোনো স্থানে, যেকোনো পরিস্থিতিতে ও যেকোনো আবহাওয়ায় কাজ করতে সক্ষম মেজর আবু তাহের।

এরকম কত জনের নামই না উল্লেখ করা যায় বাংলাদেশী জাতির শ্রেষ্ঠ যোদ্ধাদের তালিকায়। মেজর জেনারেল মইনুল হোসেন চৌধুরী, মেজর হাফিজ, শহীদ লে. কর্নেল এম আর চৌধুরী, ক্যাপ্টেন শমসের মুবিন চৌধুরী, মেজর জেনারেল আনোয়ার হোসেন, মেজর জেনারেল আজিজুর রহমান, মেজর জেনারেল আমিন আহমদ চৌধুরী, মেজর জেনারেল হারুন আহমদ চৌধুরী, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আমিনুল হক, কর্নেল জিয়াউদ্দিন, কর্নেল জাফর ইমাম, কর্নেল অলি আহমদ, মেজর জেনারেল ইমামুজ্জামান, মেজর জেনারেল সি আর দত্ত, মেজর এম এ জলিল, লেফটেন্যান্ট জেনারেল নাসিম, মেজর জেনারেল আইনউদ্দিন এমনি ক’জন মুক্তিযোদ্ধা যারা ইতিহাস সৃষ্টি করেছেন মাতৃভূমির স্বাধীনতায় বিদ্রোহের ঝুঁকি নিয়ে।

যোদ্ধা হিসেবে মেজর জেনারেল জামিল ডি আহসানের পারিবারিক ইতিহাস আবার বিস্ময়কর। তার বড় ভাই ছিলেন পাক বিমানবাহিনীর ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট জিয়া ডি হাসান। ফ্লাইং অফিসার থাকাকালে তিনি ১৯৬৫ সালের যুদ্ধে অর্জন করেছিলেন সিতারা-ই জুরাত খেতাব। আর তার ছোট ভাই জামিল ডি হাসান অর্জন করেছেন বীর প্রতীক খেতাব একজন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে। ফ্লাইট লে. জিয়া ডি হাসান মুক্তিযুদ্ধে যোগ দিতে পারেননি, কারণ তার আগেই তিনি এক বিমান দুর্ঘটনায় নিহত হন।

একই পরিবারের দুই সন্তান দুই দেশের বীরত্বসূচক খেতাবে ভূষিত হয়েছেন এমন নজির পৃথিবীর কোথায় আছে? মেজর জেনারেল সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম ফৌজদারহাট ক্যাডেট কলেজে পড়ার সময় পুরো পূর্ব পাকিস্তানে মানবিক বিভাগ থেকে প্রথম স্থান অর্জন করেছিলেন। তিনি চাইলেই পৃথিবীর নামজাদা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপক হতে পারতেন। কিন্তু যোগ দিয়েছিলেন সেনাবাহিনীতে এবং পাকিস্তান মিলিটারি অ্যাকাডেমিতে তার কোর্সে অধিকার করেন প্রথম স্থান। সেকেন্ড লেফটেন্যান্ট থাকাবস্থায় দ্বিতীয় ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের সাথে যোগ দেন মুক্তিযুদ্ধে। সে সময় পাক সেনাবাহিনীর বিভিন্ন কোরে কর্মরত অনেকেই সুযোগ পাননি সীমান্ত অতিক্রম করে মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেয়ার। তবে ওইসব তীক্ষ্ণধী কর্মকর্তাদের সুনাম অক্ষুণ্ন ছিল তাদের চাকরি জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত।

মাত্র কয়েকজন কর্মকর্তা ইচ্ছে করে পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে থেকে যান বা মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেননি। এদের একজন ছিলেন প্রফেসর কবীর চৌধুরী, প্রফেসর মুনীর চৌধুরী ও ফেরদৌসী মজুমদারের আপন ভাই কর্নেল কাইয়ুম চৌধুরী, যিনি পাক মিলিটারি অ্যাকাডেমি থেকে সোর্ড অফ অনার লাভ করেছিলেন প্রথম বাংলাভাষী হিসেবে। তিনি কেন মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেননি তা আজও সঠিকভাবে জানা যায়নি। তবে বেঁচে থাকাবস্থায় পাকিস্তান সেনাবাহিনী তাকে অত্যন্ত শ্রদ্ধার চোখে দেখত একজন মেধাবী মানুষ হিসেবে।

এ দিকে বিমানবাহিনীর কথা যদি বলি, তবে এয়ার ভাইস মার্শাল সুলতান মাহমুদ, এয়ার ভাইস মার্শাল সদরুদ্দিন, গ্রুপ ক্যাপ্টেন শামসুল আলমের অকল্পনীয় ঝুঁকিপ্রবণ ও সাহসিকতার অপারেশনগুলোকে যুদ্ধের ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লিখে রাখতে হবে। ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান তো তার অসম সাহসিকতার উদাহরণ স্থাপন করে অর্জন করেছেন বীরশ্রেষ্ঠ উপাধি।

একসময় ব্রিটিশ শাসনামলে বাংলাভাষীদের সশস্ত্র বাহিনীতে খুব একটা নেয়া হতো না। তাদের ডকট্রিনেই বলা ছিল, বাংলাভাষীরা নন মার্শাল রেস। দেখতে ছোটখাটো, উজ্জ্বল বর্ণের না হওয়ায় সইতে হয়েছিল এই বদনাম। ১৯৪৮ সালের ফেব্রুয়ারিতে ঢাকায় যেদিন পাকিস্তান সেনাবাহিনীর প্রথম ইনডিজিনিয়াস বা নিজস্ব রেজিমেন্ট হিসেবে প্রথম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট গঠিত হয় সেদিন থেকেই বাংলাভাষীরা ঝাঁপিয়ে পড়েন নন মার্শাল রেসের বদনাম ঘুঁচাতে। তারা তা সাফল্যের সাথেই করেছেন দীর্ঘকায়, উজ্জ্বল বর্ণের সহকর্মীদের সাথে পাল্লা দিয়ে। এই উপমহাদেশের সামরিক ইতিহাস যখন পড়ানো হয়, বিশ্লেষণ করা হয় তখন সঙ্গতকারণেই বাংলাভাষীদের নাম মোছা যায় না। বরং তাদের নাম ও সামরিক দক্ষতা ইতিহাসে স্থান করে নিয়েছে ধ্রুবতারার মতো।

আমাদের বর্তমান সশস্ত্রবাহিনী ১৯৭১ সালের পর কোনো কনভেনশনাল যুদ্ধে জড়িত না হলেও তাদের রয়েছে দীর্ঘ দুই যুগ পার্বত্য চট্টগ্রামে শান্তিবাহিনীর সাথে যুদ্ধের অভিজ্ঞতা। কাউন্টার ইন্সার্জেন্সি অপারেশন্স কোনো মামাবাড়ির আবদার নয়। এটি অত্যন্ত জটিল ও রক্তক্ষয়ী। সেখানে আমাদের সেনাবাহিনী ন্যূনতম সাজ-সরঞ্জাম নিয়ে সফলতার সাথে শুধু যুদ্ধই করেনি, বরং শান্তিবাহিনীকে প্রায় ধ্বংসের মুখে এনে দাঁড় করিয়েছে; যার পরিপ্রেক্ষিতেই সাধিত হয় শান্তি চুক্তি। পার্বত্য চট্টগ্রামে আমাদের বহু সেনা কর্মকর্তা ও সৈনিক দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় অকাতরে জীবন দান করে গেছেন। মুক্তিযুদ্ধের পর অপারেশনাল খাতে একমাত্র বীর উত্তম শহীদ লেফটেন্যান্ট মুশফিকের আত্মদানের কাহিনী হয়তো অনেকেই জানে না। তবে আমাদের সামরিক ইতিহাসে তা এক অবিস্মরণীয় ঘটনা।

যে বা যারাই আজ বাংলাদেশ সশস্ত্রবাহিনীকে চোখ রাঙানোর চেষ্টা করবে বা করছে তাদের খুব ভালো করে মনে রাখা উচিত আমাদের রয়েছে সম্মুখ সমরের অভিজ্ঞতা, সাফল্যের সাথে বিচ্ছিন্নতাবাদ দমনের অদম্যতা। আমাদের আছে জয়ের ইতিহাস, কোনো পরাজয়ের লজ্জা নয়। আমরা সবসময় জয়ী হয়েছি, আমাদের ভদ্রতা বা নমনীয়তাকে কেউ দুর্বলতা ভাবলে ভুল করবে। হয়তো সমর-সরঞ্জাম ও অস্ত্রশস্ত্রে আমরা এখনো আধুনিকতাকে স্পর্শ করতে পারিনি, তবে ‘ইটস দ্য ম্যান বিহাইন্ড গান হুইচ ম্যাটারস’। রাজনৈতিক নেতৃত্ব যেভাবে নির্দেশ দেবে সশস্ত্রবাহিনীকে তা পালন করতে হবে- এটাই রীতি। কোনো সশস্ত্রবাহিনী নিজে আগ বাড়িয়ে যুদ্ধ করতে পারে না। তাদের চলতে হয় সরকারের নির্দেশনা মেনে।

এর অর্থ এই নয় যে, বাংলাদেশ সশস্ত্রবাহিনী যুদ্ধ করতে জানে না। শান্তি ও স্থিতিশীলতা রক্ষার জন্যই সশস্ত্রবাহিনী এতদিন ধারাবাহিকভাবে কঠোর প্রশিক্ষণ অর্থাৎ যুদ্ধের প্রস্তুতি নিয়ে এসেছে। একে কেউ ভিন্নভাবে ব্যাখ্যা করলে সেটার দায় তার, সশস্ত্রবাহিনীর নয়। সুপ্রশিক্ষিত যোদ্ধারা কখনো যুদ্ধের উসকানি দেয় না। তবে যুদ্ধে গেলে বুঝিয়ে দেয় তারা কারা।

মার্কিন সেনাবাহিনীর সাবেক প্রধান ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে প্রশান্ত মহাসাগর এলাকার কমান্ডার জেনারেল অফ দ্য আর্মি ম্যাকআর্থার বলেছিলেন- ‘There is no substitute for victory’ অর্থাৎ জয়লাভের কোনো বিকল্প নেই। বাংলাদেশ সশস্ত্রবাহিনী জয়ী হয়েই এতদূর এসেছে। তারা জানে তারা জয়ী হবেই যদি কোনো শকুন তাদের দিকে কুদৃষ্টি দেয়।

Bangladesh Armed Forces: There is no defeat, history of victory


The soldier is all others prays for peace, for it is the soldier who must suffer and bear the deepest wounds and scars of war- General of the U.S. Army MacArthur

'If you want peace, prepare for war'. Bangladeshi nationally peacefully But there is no need to be a researcher to know if our armed forces can fight. When asked by the Shanti Bahini, it will be known that how the Bangladesh army fought against the huge strength of the armed forces, with the minimum benefit of two years. The records of the Pak-India war of 1965 will be seen in the grounds of how the officers of the East Bengal Regiment fought how they fought in Lahore and other sectors including Lahore.

In that battle, the then Major Ziaur Rahman, who worked in East Bengal, received the second highest title of the armed forces, Hilal-i-Jurat (although he never used that title after Bangladesh became independent). Lieutenant Mahmudul Hasan, who destroyed the Indian tank, is still standing as a witness to history, as the 'war buri' in Chittagong Cantonment.

Talking about the Pakistan Air Force will be more surprising. Armanitola School and former student of the University of Dhaka, Squadron Leader MM Alam Jat set the world record in the last 5 seconds, in which five Indian hockey Hunter militant aircraft were abducted in just 30 seconds sky war. In the same battle, he got the Sitara-i-Zurat title two times in a row. Alamgir Ahmed, Squadron Leader, son of the famous doctor Dr. T. Ahmad of Dhaka, was awarded the Sword of Honor from the Pakistan Air Force Academy- Resolpur. In the war of 1965, he was martyred with outstanding courage and was awarded the title of Sitara-i-Jurat.

The flight of Lieutenant Saiful Azam, who was serving the flight of Indian Airlines, was also handed over to Sitara-e Jurat Medal. After being appointed as a coach in the Jordan Air Force in 1967, he destroyed three Israeli fighter jets in the Arab-Israeli war, and was awarded the gallantry title from Jordanian and Iraq. He is the only fighter pilot in the world, who has won three bravery titles and has been able to subdue three militant airplanes of the Israeli air force. In the ranking of top 15, only the name of Saiful Azam is from this sub-continent in the ranking of militant pilots from the time of the Biman War. It may also be mentioned that Squadron Leader Sarfaraz Ahmed Rafiqi, the name of group Captain Shawkat. Squadron Leader Rafiqi was the son of Rajshahi. He was also martyred in the war of 1965. For his extraordinary heroism in two operations, the Pak Air Force did not give him the title of Hilal-i-Jurat and Sitara-i-Zurat, instead he named an air base as PAF Rafiqi. Group Captain (the then Flight Lieutenant) Shawkat also fought bravely against the Israeli air force in the Arab-Israel war.

Let's come here in our most glorious history. After the launch of 'Operation Searchlight' on 25 March 1971, the five East Bengal Regiment revolted in East Pakistan and the Liberation War started. Major Ziaur Rahman rebelled without interfering in the security of his wife and son, with whom one of the meritorious Major Mir Shawkat Ali He was appointed senior officer of Pakistan Military Academy, which is a very difficult matter. Tactics had outstanding skills, because in junior conditions in the Pakistan army, Mir Shawkat was called Tactics magician. Major Shafiullah was the platoon commander in Pak Military Academy - PMA with his coursemate Major Zia. Very meritorious and qualified officers are appointed as Platoon Commander in the Military Academy only. Another meritorious officer Major Khaled Musharraf was also known in the Pak Army as an accomplished hand of warfare.

Lieutenant General Kamal Motinuddin of the Pakistan Army wrote in his book 'Tragedy of Error': GHQ (General Head Quarters) asked Major Khaled Musharraf to make a full report to work in the East Pakistan security and tactics from the experience of the 1965 war. At that time Major Khaled was working as a Brigade Brigade Major. Needless to say, only Brigade Major has been appointed in the rank of sharp intellectuals. However, Major Khaled Mosharraf, who had submitted the guidelines, submitted the same to the Pakistan headquarters, he approved it as a tactic in East Pakistan. J. Motinuddin said sadly- Khaled used the tactics he prepared after the liberation war, which Pak army could not immediately cure! Major MA Manjur was a Brigade Major Brigade in West Pakistan. He crossed the border with the whole operational plan of the brigade and joined the liberation war. This officer, who had a great talent, was the symbol of bravery during the whole war. Major Abu Taher was a bright star of SSG in Pakistan's daring commando force. During his commando battalion he was the deputy commander, Captain Pervez Musharraf, who later served as the President of Pakistan and the Chief of Army Staff. The colonel, who is known as Colonel Taher, sent the Pak army to the Rangers course in the United States. There in his course report - in any army of the world, anywhere, in any circumstance and in any climate able to work Major Abu Taher.

In the list of the best fighters of the Bangladeshi nation, no mention of how many such names can be mentioned. Major General Mainul Hossain Chowdhury, Major Hafeez, Shaheed Lt. Colonel M Chowdhury, Captain Shamsher Mubin Chowdhury, Major General Anwar Hossain, Major General Azizur Rahman, Major General Amin Ahmed Chowdhury, Major General Harun Ahmed Chowdhury, Brig Gen Aminul Haque, Colonel Ziauddin, Colonel Zafar Imam, Colonel Oli Ahmad, Major General Imamuzzaman, Major General C. R. Dutta, Major MA Jalil, Lieutenant General Nasim, Maj Gen Ainuddin Amani Ka The people who made the history of the freedom of the motherland with the risk of revolt.

The family history of Major General Jamil D. Ahsan as a warrior is astonishing again. His elder brother was Flight Lieutenant Zia de Hassan of Pakistan Air Force. While being a flying officer, he won the Sitara-e-Zurat title in the war of 1965. And his younger brother Jamil D Hasan has won the Bir Prakike title as a freedom fighter. Flight le Zia de Hasan could not join the Liberation War because he had already been killed in an air crash.

Where is the world where the two children of the same family are awarded the title of the bravery of two countries? While Major General Syed Muhammad Ibrahim studied at Faujdarhat Cadet College, he secured first place from the Humanities Department in East Pakistan. He could have been a professor at the university's nominated university. But he joined in the army and at the Pakistan Military Academy, his first position was in the course. During the Second Lieutenant, he joined the Second East Bengal Regiment in the War of Liberation. At that time many people working in different cores of the Pakistan army did not get the opportunity to cross the border and join the liberation war. But those sharp-edged officials were well-off in their job till the last day of their life.

Only a few officials wanted to go to Pakistan or did not join the liberation war. One of them was Professor Kabir Chowdhury, Professor Munir Chowdhury and Ferdousi Majumdar's own brother Colonel Qayyum Chowdhury, who received the Sword of Honor from Pak Military Academy as the first Bengali-language translator. It is not known exactly why he did not join the liberation war. In spite of his survival, the Pakistan army saw him as a mercurial man.

If I say the air force, Air Vice Marshal Sultan Mahmud, Air Vice Marshal Sadruddin, Group Captain Shamsul Alam's unimaginable risky and courageous operations will be written in the history of war. Flight Lieutenant Matiur Rahman earned the title of Birshreshtha by establishing an example of his brave courage.

At one time during the British period, Bengali speaking people were not taken very much in the Armed Forces. It was said in their documentary that the Bangla Bangshalans were non-Marshal Race. The bad name was not seen because of the small and bright color. The Bengali East Army Regiment was formed as the first Indigenius of the Pakistan army or the first of its own regiment in Dhaka in February 1948. Since then, Bangla Banglaers started jumping in the name of non-Marshal races. They successfully did it with a long and bright colored colleagues. When the military history of this sub-continent is taught, analyzed, the name of the Bengali speakers can not be erased by the accompaniment. Rather, their names and military skills have taken place in history as the constant.

Although our current armed forces are not involved in any conventional war since 1971, they have long years of experience with the Shanti Bahini in Chittagong Hill Tracts. Counter-insurgency operations are not an abomination. It is very complex and bloody. Our army did not only fight with minimal equipment, but instead made peace forces in the face of destruction; Under the terms of peace agreement Many of our army officers and soldiers in the Chittagong Hill Tracts have given their lives to protect the sovereignty of the country. Many people do not know the story of the martyr Lt. Mushfiq's martyrdom in the operational sector only after the war of liberation. But in our military history it is an unforgettable event.

Anyone who is trying to make an eye on Bangladesh Armed Forces, or they are doing well, should remember that we have a frontal experience, successfully integrating separatism and oppression. We have the history of winning, not the shame of any defeat. We have always won, our modesty or flexibility will make a mistake when we think of weakness. Maybe we could not touch the modernity in military equipment and weapons, but 'It's the Man Behind Gunwheck Matters'. The way the political leadership will command it, the armed forces must obey it. No armed force can fight itself and advance itself. They have to follow the government's instructions.

This does not mean that Bangladesh Armed Forces do not know how to fight. For the sake of peace and stability, the armed forces have been consistently taking stringent training ie preparation for war. If someone interprets it differently, then it is his responsibility, not the armed forces. Well-trained fighters never wage war. But in the war, they are the ones who understand who they are.

Former Chief of the US Army and Commander General of the Army MacArthur, commander of the Pacific Ocean World in World War II, said, "There is no substitute for victory" means there is no alternative to victory.The Bangladesh armed forces won so far. They know they will win if a vulture has an evil eye on them.
 
. .
শুরু হওয়ার সময় থেকে আজ পর্যন্ত জঙ্গি বিমান চালকদের যে র‌্যাংকিং মার্কিনিরা করেছে, তাতে এই উপমহাদেশ থেকে একমাত্র সাইফুল আজমের নাম আছে শীর্ষ ১৫ তে
If you can source this, please post it... it's been years and I couldn't
 
.
Back
Top Bottom