What's new

Bangladesh Air Force

video says 8 mores not 14.
right.jpg
 
.
Defence Technology of Bangladesh-DTB with Abdullah Rahim and Nowshad Hasan.
2666.png
♦MU-90 Torpedo
2666.png


BN বাংলাদেশ নৌবাহিনীর আপকামিং Anti Submarine Torpedos এন্টি-সাবমেরিন টর্পেডো হলো manufactured jointly by Italy and France ইটালি এবং ফ্রান্সের যৌথ ভাবে নির্মিত MU-90 Impact Torpedo.

বাংলাদেশ নৌবাহিনীর জন্য কেনা ৪ টি to be used by 4 x AW-159 Wildcat হেলিকপ্টারের সাথে এই টর্পেডো আমাদের বহরে যুক্ত হতে যাচ্ছে। এটি ১০ কিমি (সর্বোচ্চ গতিবেগে) থেকে ২৩ কিমি (সর্বনিম্ন বেগে) পর্যন্ত যেতে সক্ষম।

এতে আছে ৩২.৭ কেজির হেভি এক্সপ্লোসিভ ওয়ারহেড। এটি পানির সর্বোচ্চ ১০০০ মিটার নিচে অবস্থিত সাবমেরিনেও আঘাত করতে সক্ষম।

আমাদের প্রতিটি AW-159 হেলিকপ্টার এরকম ২ টি টর্পেডো বহন করবে।
20818862_1443702619051500_7289488020860949534_o.jpg
 
.
বিমানবাহিনীতে যুক্ত হতে যাচ্ছে রাশিয়ার তৈরী অত্যাধুনিক সু ৩০
Published on Jun 9, 2017
বাংলাদেশ রাশিয়া থেকে ৮ টি এস ইউ ৩০ মাল্টিরোল যুদ্ধবিমান কিনতে চলেছে।বাংলাদেশ বিমান বাহিনীকে আধুনিকায়নের ধারাবাহিকতায় ৮ টি মাল্টিরোল যুদ্ধবিমানের টেন্ডার কল করা হয়েছিল যা রাশিয়ার ইর্কুট কর্পোরেশন জিতে নিয়েছে। এই প্রতিষ্টানের তৈরী এস ইউ ৩০ এর সর্বশেষ আপগ্রেটেড ভার্সন এস ইউ ৩০ এসএমই হতে চলেছে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর সর্বাধুনিক চতুর্থ প্রজন্মের মাল্টিরোল যুদ্ধবিমান। এই বিমানটি ১৯৯৬ সালে সার্ভিছে আসলেও বাংলাদেশের জন্য ২০১২ সালের আপগ্রেটেড ভার্সন কেনা হচ্ছে।
এস ইউ ৩০ ২ জন পাইলটের দ্বারা পরিচালিত ঘন্টায় ২৫০০ কিলোমিটার গতির একটি যুদ্ধ বিমান।ক্ষিপ্র গতির এই বিমান নিয়ে ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম যেতে সময় লাগবে মাত্র ৬ থেকে ৭ মিনিট।
প্রায় ৭৩ ফুট দৈর্ঘ এবং ৪৮ ফুট প্রস্থের এই বিমান একবার রসদ নিয়ে একটানা ৩৫oo কিলোমিটার পারি দিতে সক্ষম অর্থাৎ ঢাকা থেকে চট্টগ্রামে ১৫ বার পারি দেওয়ার সমান।
এই বিমানের ক্ষিপ্রতা দেয় দুটি এ এল ৩১ এফ এল লো বাইপাস টার্বোফ্যান ইঞ্জিন। বিমানটি খালি অবস্থায় ওজন ১৭.৭ টন এবং ফুয়েল সহ মিসাইল ও বোমা লোডেড অবস্থায় এর ওজন দাঁড়ায় প্রায় ২৫ টন।
বিমানটির রাডার ব্যবস্থার মধ্যে রয়েছে এন০০১ রাডার সিস্টেম যা ইলেকট্রিক পালস ব্যবহার করে এই বিমান কে ১৯০ কিলোমিটার ৩৬০ ডিগ্রি রাডার সাপোর্ট দেয়। অর্থাৎ বিমানটি ঢাকার উপরে থাকলে রাজশাহীর আকাশে থাকা শত্রু বিমানকে ডিটেক্ট করতে পারে। আর এই এরিয়ার মধ্যে একি সময় ৬ টি টার্গেট লক করে ৪টা টার্গেট শুট করার ক্ষমতা রাখে।
অস্ত্র হিসাবে এই বিমানে রয়েছে একটি ১৫০ রাউন্ড গুলির, জি এস এই ৩০-১ ৩০ মিলিমিটার ক্যানন।
বিমানটিতে রয়েছে সর্বমোট ১২ টি বোমা মিসাইল বহন করার হার্ড পয়েন্ট। যার ৬ টি হার্ডপয়েন্টে শত্রু বিমান বিদ্ধংসী আর ২৭ ই আর রাখা যাই আর এই মিসাইল ১৩০ কিলোমিটার দূর থেকে শত্রু বিমানকে আঘাত করতে সক্ষম অর্থাৎ বিমানটি ঢাকার আকাশে থেকে এই মিসাইল ফায়ার করার মাদ্ধমে যশোরের আকাশে থাকা শত্রু বিমানকে ধ্বংস করতে পারবে।
এছাড়া এই বিমানটি মাটিতে থাকা শত্রুর রাডার সিস্টেম বা পানিতে শত্রুর জাহাজকে ধ্বংস করতে ব্যবহার করে কে এইস ৩১ পি এ এন্টি রাডার বা এন্টি শিপ মিসাইল যা ১১০ কিলোমিটার দূরে থাকা শত্রুর রাডার সিস্টেম বা শত্রুর জাহাজকে ধ্বংস করতে পারে অর্থাৎ বিমানটি কুয়াকাটার আকাশে থেকে আমাদের পশ্চিম জলসীমার শেষ প্রান্তে অথবা কক্সবাজারের আকাশ থেকে সেন্টমার্টিনের আসে পাশে থাকা শত্রু জাহাজকে আঘাত করতে পারবে।
এছাড়া এই বিমানে আরো বিভিন্ন ধরণের কার্যকরী দূর পাল্লার মিসাইল বহন করতে সক্ষম। মিসাইল ছাড়াও বিমানটি মাটিতে থাকা শত্রুকে নিশ্চিন্য করে দিতে প্রায় ৮ টন বোমাও বহন করতে পারে।
২০১৮ সালের মধ্যে বিমানবাহিনীর বহরে চীনের ১৬ টি যে ১০ বি এবং এই ৮ টি বিমান যুক্ত হলে আকাশ প্রতিরক্ষায় বাংলাদেশ বহুগুনে এগিয়ে যাবে।
Bengal Voice
 
.
বিমানবাহিনীতে যুক্ত হতে যাচ্ছে রাশিয়ার তৈরী অত্যাধুনিক সু ৩০
Published on Jun 9, 2017
বাংলাদেশ রাশিয়া থেকে ৮ টি এস ইউ ৩০ মাল্টিরোল যুদ্ধবিমান কিনতে চলেছে।বাংলাদেশ বিমান বাহিনীকে আধুনিকায়নের ধারাবাহিকতায় ৮ টি মাল্টিরোল যুদ্ধবিমানের টেন্ডার কল করা হয়েছিল যা রাশিয়ার ইর্কুট কর্পোরেশন জিতে নিয়েছে। এই প্রতিষ্টানের তৈরী এস ইউ ৩০ এর সর্বশেষ আপগ্রেটেড ভার্সন এস ইউ ৩০ এসএমই হতে চলেছে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর সর্বাধুনিক চতুর্থ প্রজন্মের মাল্টিরোল যুদ্ধবিমান। এই বিমানটি ১৯৯৬ সালে সার্ভিছে আসলেও বাংলাদেশের জন্য ২০১২ সালের আপগ্রেটেড ভার্সন কেনা হচ্ছে।
এস ইউ ৩০ ২ জন পাইলটের দ্বারা পরিচালিত ঘন্টায় ২৫০০ কিলোমিটার গতির একটি যুদ্ধ বিমান।ক্ষিপ্র গতির এই বিমান নিয়ে ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম যেতে সময় লাগবে মাত্র ৬ থেকে ৭ মিনিট।
প্রায় ৭৩ ফুট দৈর্ঘ এবং ৪৮ ফুট প্রস্থের এই বিমান একবার রসদ নিয়ে একটানা ৩৫oo কিলোমিটার পারি দিতে সক্ষম অর্থাৎ ঢাকা থেকে চট্টগ্রামে ১৫ বার পারি দেওয়ার সমান।
এই বিমানের ক্ষিপ্রতা দেয় দুটি এ এল ৩১ এফ এল লো বাইপাস টার্বোফ্যান ইঞ্জিন। বিমানটি খালি অবস্থায় ওজন ১৭.৭ টন এবং ফুয়েল সহ মিসাইল ও বোমা লোডেড অবস্থায় এর ওজন দাঁড়ায় প্রায় ২৫ টন।
বিমানটির রাডার ব্যবস্থার মধ্যে রয়েছে এন০০১ রাডার সিস্টেম যা ইলেকট্রিক পালস ব্যবহার করে এই বিমান কে ১৯০ কিলোমিটার ৩৬০ ডিগ্রি রাডার সাপোর্ট দেয়। অর্থাৎ বিমানটি ঢাকার উপরে থাকলে রাজশাহীর আকাশে থাকা শত্রু বিমানকে ডিটেক্ট করতে পারে। আর এই এরিয়ার মধ্যে একি সময় ৬ টি টার্গেট লক করে ৪টা টার্গেট শুট করার ক্ষমতা রাখে।
অস্ত্র হিসাবে এই বিমানে রয়েছে একটি ১৫০ রাউন্ড গুলির, জি এস এই ৩০-১ ৩০ মিলিমিটার ক্যানন।
বিমানটিতে রয়েছে সর্বমোট ১২ টি বোমা মিসাইল বহন করার হার্ড পয়েন্ট। যার ৬ টি হার্ডপয়েন্টে শত্রু বিমান বিদ্ধংসী আর ২৭ ই আর রাখা যাই আর এই মিসাইল ১৩০ কিলোমিটার দূর থেকে শত্রু বিমানকে আঘাত করতে সক্ষম অর্থাৎ বিমানটি ঢাকার আকাশে থেকে এই মিসাইল ফায়ার করার মাদ্ধমে যশোরের আকাশে থাকা শত্রু বিমানকে ধ্বংস করতে পারবে।
এছাড়া এই বিমানটি মাটিতে থাকা শত্রুর রাডার সিস্টেম বা পানিতে শত্রুর জাহাজকে ধ্বংস করতে ব্যবহার করে কে এইস ৩১ পি এ এন্টি রাডার বা এন্টি শিপ মিসাইল যা ১১০ কিলোমিটার দূরে থাকা শত্রুর রাডার সিস্টেম বা শত্রুর জাহাজকে ধ্বংস করতে পারে অর্থাৎ বিমানটি কুয়াকাটার আকাশে থেকে আমাদের পশ্চিম জলসীমার শেষ প্রান্তে অথবা কক্সবাজারের আকাশ থেকে সেন্টমার্টিনের আসে পাশে থাকা শত্রু জাহাজকে আঘাত করতে পারবে।
এছাড়া এই বিমানে আরো বিভিন্ন ধরণের কার্যকরী দূর পাল্লার মিসাইল বহন করতে সক্ষম। মিসাইল ছাড়াও বিমানটি মাটিতে থাকা শত্রুকে নিশ্চিন্য করে দিতে প্রায় ৮ টন বোমাও বহন করতে পারে।
২০১৮ সালের মধ্যে বিমানবাহিনীর বহরে চীনের ১৬ টি যে ১০ বি এবং এই ৮ টি বিমান যুক্ত হলে আকাশ প্রতিরক্ষায় বাংলাদেশ বহুগুনে এগিয়ে যাবে।
Bengal Voice
Order hoye ghece?
 
.
BAF initiates move to declare Air Defence Identification Zone
Shakhawat Hossain | Published: 00:38, Aug 16,2017
Bangladesh Air Force has taken initiatives to establish the Air Defence Identification Zone for strengthening its surveillances over the country’s sky territory in the wake of declaration of ADIZ by neighbouring India and Myanmar.

Officials said a five-member technical committee headed by an air commodore has already been appointed by the BAF in connection with establishing the ADIZ.

The committee is expected to give its report to the BAF before the end of this year, they said.
Prime minister Sheikh Hasina, who is also in charge of defence ministry, gave approval to the identification process in July.

The officials said declaration of ADIZ by neighbouring countries India and Myanmar prompted BAF to improve its existing surveillance system to monitor the country’s sky boundary.
ADIZ provides an early warning system to help a country detect possible incursions into its sovereign airspace. It even stretches beyond the boundary of a country’s national airspace to determine air threat much earlier.

The US and Soviet Union relied on ADIZ during the Cold War to ensure they were not surprised by sudden incursions into their national airspace.

The officials said establishment of ADIZ would be a major task for the BAF in the current fiscal year in addition to procurement of eight multi-role combat aircraft and a long-range air defence radar to be set up in Barisal at a cost of Tk 147 crore.

Russian fighter manufacturers are the major contender to supply the fighters that would strengthen BAF’s defense capability against aerial threats as well as providing it with a platform for anti-surface, maritime and offensive counter-air operations.

On December 9, 2016, law minister Anisul Huq in parliament said that the government would procure eight multi-role combat aircraft for the Bangladesh Air Force.

He noted that acquisition of fighters would be completed in the current fiscal year.
According to the Forces Goal Vision 2030, the air force has long-term procurement plans including acquiring new generation fighter aircraft between 2020 and 2025.

The air force also purchased 24 training-cum-combat aircraft from Russia under $1 billion supplier’s credit in 2012. It also purchased Yakovlev Yak-130 multi-role helicopters and AgustaWestland AW139 search and rescue helicopters in 2015.
http://www.newagebd.net/article/22055/baf-initiates-move-to-declare-air-defence-identification-zone
 
. .
Bangladesh Air Force Buying RAF C-130J Super Hercules

Defense Update Bangladesh

Published on Aug 17, 2017
Recently Bangladesh shopping some high-tech military equipment for its armed forces from across the globe.

Directorate General Defense Purchase (DGDP) overlooks the purchasing processes. Bangladesh Air Force has making a deal with United Kingdom’s Royal Air Force for two of its Lockheed Martin C-130J Super Hercules tactical medium airlifter. Currently BAF operating four Lockheed Martin C-130B/E Hercules and wants some few more.

C-130J Super Hercules is the latest advanced version with an upgraded engine and other advanced systems and sensors. This aircraft has sought huge success in the military transport aircraft market while almost 300 unit has been built various customers.
Bangladesh Air Force acquiring C-130J Super Hercules planes to enhance military air operations under “Forces Goal – 2030”. And, these aircrafts can also be used during any natural disaster management operation as Bangladesh is a highly natural calamities prone country.
 
.
Defence Technology of Bangladesh-DTB
J-10 যুদ্ধবিমানে ব্যবহৃত PJ-9/LD-10 Anti Radiation Missile এবং C-701 Anti-Ship Missile.

মানে J-10B বিমান এন্টি রেডিয়েশন এবং মেরিটাইম স্ট্রাইক দুই কাজই করতে পারে।

আমাদের আপকামিং BAF's upcoming J-10B/J-10C will use these Missilesতে এসব মিসাইল ব্যবহার করা হবে।

20992726_1450348848386877_4504912815496175822_n.jpg
 
. . . . . . .
J-10c not cleared for export... j-10 b got cleared recently. Don't expect to get hands on j-10 c without a j-10 d in China's hand
 
.

Pakistan Affairs Latest Posts

Back
Top Bottom