What's new

Bangladesh Air Force

Thats late 90s propose not back in 80s decade, @UKBengali has said precisely

Read please:
The United States, which refused to sell Bangladesh its F-16 warplanes several years ago, is concerned about Dhaka's plan to buy eight Russian MiG-29s, State Department officials said on Thursday.


Just because the report is dated 1999, doesn't mean the events took place at that time. Weapon assessments take time. It's like shopping for groceries or playing a game of Command & Conquer as a lot of guys here think.
 
.
Read please:


Just because the report is dated 1999, doesn't mean the events took place at that time. Weapon assessments take time. It's like shopping for groceries or playing a game of Command & Conquer as a lot of guys here think.

several years ago is not decade ago, you know when most report mentioned word of several, thats literally they mean one, two, three or at most nine year.
 
. .
Okay, whichever floats your boat your highness.

Nah, most people using simple word with simple meaning for their report so they just doesnt give miss data. Dont know when you put word several years ago to mentioned a thing happened more than 15 years ago in your own report.
 
.
Nah, most people using simple word with simple meaning for their report so they just doesnt give miss data. Dont know when you put word several years ago to mentioned a thing happened more than 15 years ago in your own report.

You're being ridiculous. You're wrong, now move on.
 
.
লেখক- Tanvir Ahamed Zeesun

#২০১৯ সালের মধ্যে যেসব ইন্ট্রিগ্রেটেড এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম বাংলাদেশে অর্ন্তভুক্তিকরন করা হবে:
১.এফকে-৩ (আর্মি)
২.এফএম-৩০০০(আর্মি)
৩.এল.ওয়াই-৮০ডি(আর্মি এবং এয়ারফোর্স)(সম্ভবত)
৪.অটোমেটেড রাডার কন্ট্রোল এয়ার ডিফেন্স গান।
৫.আগের ম্যানুয়াল এয়ার ডিফেন্স গানসমুহের রাডার কন্ট্রোল ব্যবস্থার আধুনিকায়ন এবং পর্যায়ক্রমিক রিপ্লেসমেন্ট।
৬.আরো এফ.এম.৯০ শর্ট রেঞ্জ স্যাম।(আর্মি,এয়ারফোর্স)(আমাদের ফ্লাগশিপ বংগবন্ধু ফ্রিগেটেও এফ.এম.৯০ এর নেভাল ভার্সন ব্যবহার করা হয়েছে)
৭.আরো ম্যানপ্যাড সংগ্রহকরণ।
৮.আরো নতুন রাডার এবং এয়ারবোর্ন আর্লি রাডার এন্ড ওয়ার্নিং সিস্টেম (সি-২৯৫এ.ই.ডব্লিউ& সি)সংযোজন।

১.কক্সবাজারের রামুতে আপাতত এয়ার ডিফেন্স রাডার এবং এফ এম ৯০ শোর্ডস আছে,এবং আপাতত নতুন এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম না আসা অবধি এফ.এম.-৯০ বি ক্যান্টনমেন্ট এবং এফ.এম-৯০ সি এয়ারবেসের নিরাপত্তা দেবে,ভবিষ্যতে এর সাথে মিডিয়াম রেঞ্জ স্যাম যুক্ত হবে।ইতিমধ্যে রাডার এবং রাডারকন্ট্রোল্ড এয়ার ডিফেন্স গান ও মোতায়েন রয়েছে সেখানে।

কক্সবাজারে নির্মাণাধীন সাবমেরিন বেসের নিরাপত্তার জন্য কোস্টাল ডিফেন্স সিস্টেম বসবে।অনেকে রাশিয়ান ডিফেন্স সিস্টেমের কথা বললেও হয়ত সেখানে চাইনিজ কোন প্লাটফর্মই বসানো হবে।(সি-৮০২ সম্ভবত)

২.পটুয়াখালীতে আর্মি ক্যান্টনমেন্ট হবে সেটা মোটামুটি আপনারা সবাই জানেন।এর সাথে বাংলাদেশের সবচাইতে বড় নেভী বেস পটুয়াখালীর রামনাবাদে নির্মাণাধীন যাতে নেভীর জন্য আধুনিক এভিয়েশন সুবিধা থাকবে।যার অর্থ নেভীতে আরো নতুন এন্টি সাবমেরিন হেলিকপ্টার,মেরিটাইম এয়ারক্রাফট,মেরি
টাইম সার্চ এন্ড রেস্কিউ হেলিকপ্টার যুক্ত হচ্ছে।এছাড়া খুব শীঘ্রই বরিশালে এয়ারবেসের নির্মাণ কাজ ও শুরু হবে আশা করা যায়,নেভী বেসের নিরাপত্তার জন্য ইন্ট্রিগ্রেটেড কোস্টাল ডিফেন্স সিস্টেম অপরিহার্য,আর রামনাবাদে যে কোস্টাল ডিফেন্স ফ্যাসিলিটি থাকবে তা বলার অপেক্ষা রাখেনা,ইতিমধ্যে এয়ার ফোর্স ইতালি থেকে ৫০০+ কি:মি: লং রেঞ্জ রেডিয়াস র্যাঞ্জের স্যালেক্স র্যাট-৩১ডিএল এ.ই.এস.এ রাডার ও অর্ডার করেছে যা বরিশালে বসবে।

৩.সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের সম্প্রসারণ এর পাশাপাশি তা যাতে সামরিক কাজেও ব্যবহার করা যায় সে কাজ চলমান আছে,মোতায়েন আছে অত্যাধুনিক রাডার যার আওতায় ভারতের ও কিছুটা অংশ রয়েছে এবং যশোর এয়ারপোর্ট এবং এয়ার বেজের আধুনিকায়ন এর পাশাপাশি রাজশাহীতে এয়ারফোর্সের জন্য শাহ-মখদুম এয়ারপোর্ট এর আধুনিকায়ন এর কথা রয়েছে।শাহ মখদুম এয়ারবেজের আধুনিকায়ন সাপেক্ষে সৈয়দপুর এয়ারবেজের আধুনিকায়ন এর কথা রয়েছে।

৪.উত্তরাঞ্চলীয় এলাকার নিরাপত্তার জন্য শর্ট রেঞ্জ স্যাম,এয়ার ডিফেন্স রাডার,এয়ার ডিফেন্স গান মোতায়েন রয়েছে,আরো আধুনিকায়ন চলমান রয়েছে।যশোরে এয়ার ডিফেন্স গান,ম্যানপ্যাড বিদ্যমান।সামনে আরো নতুন ম্যানপ্যাড আসবে,বাংলাদেশ অর্ডিন্যান্স ফ্যাক্টরিতে আমরা নিজেরাও লাইসেন্স নিয়ে ম্যানপ্যাড বানাই( এফ.এন-১৬)।বংগবন
্ধু এরোনটিক্যাল কমপ্লেক্স ইতোমধ্যে ছোট খাটো টার্গেট+সার্ভেলেন্স ড্রোন,ট্রেনিং এয়ারক্রাফট বানানো নিয়ে গবেষনা করছে।

#টাংগাইল এর পাহাড়কাঞ্চনপুরে ইতিমধ্যে বিমানবাহিনীর মাইক্রোওয়েভ রাডার কেন্দ্র বিদ্যমান।এখানে রাডার মেরামত এবং ওভারহলিং ও করা হয়।

#অত্যাধুনিক এয়ারবোর্ন আর্লি ওয়ার্নিং সিস্টেম (সি ২৯৫ এ.ই.ডব্লিউ&সি) বংগবন্ধু এয়ারবেসে থাকবে যার মাধ্যমে সমগ্র দেশের রাডার ব্যবস্থা ইন্ট্রিগ্রেটেড থাকবে বলে আশা করা যায়।বর্তমানে পুরো দেশ রাডারের আওতায় থাকলেও সামনে সে সক্ষমতা যে আরো বাড়বে এতে সন্দেহ নেই,আর্লি এয়ারবোর্ন ওয়ার্নিং সিস্টেম পার্বত্য চট্টগ্রাম আমাদের পূর্ণ রাডার সিস্টেমের আওতায় আনবে,যেহেতু উঁচু-নীচু পাহাড়ি এলাকা রাডারের মাইক্রোওয়েভ তরঙ্গ প্রচারে বাধা দেয়,আর সে সুযোগটুকুই মায়ানমার বার বার কাজে লাগায় আকাশসীমা লংঘনের জন্য এবং তার জন্যেও ব্যবস্থা হচ্ছে ।এছাড়া যুদ্ধকালীন সময়ে এটি আমাদের মোবাইল রাডার হিসেবেও এটি কাজ করবে।আমাদের দেশের আয়তন হিসেবে আপাতত ১ টি দিয়ে কাজ শুরু হলেও,২ টি এয়ারবোর্ন আর্লি ওয়ার্নিং রাডার সিস্টেম (C-295aew&c)ইজ মোর দ্যান এনাফ।

৫.প্রশ্ন উঠতে পারে বাংলাদেশে এত রাডার কেন?সব স্ট্রাটেজিক জায়গায় রাডার,স্যাম সিস্টেম এর চাইতে রাডার সিস্টেম ই বেশী।কেন বেশি?

#বাস্তব কথা হচ্ছে রাডার হচ্ছে চোখের মতো,ছোট ছোট ডট যা আপনার আমার কাছে কিছুই না,তা দিয়েই শত্রু বিমান,ড্রোন,মিস
াইল খুজে বের করে সামরিক বাহিনী।শান্তিকালীন সময়ে বেসামরিক প্যান্সেঞ্জার,কার্গো বিমান পরিচালনা,আবহাওয়া পূর্বাভাস দেয়া (ইতিমধ্যে আবহাওয়ার জন্য বিমান বাহিনীর ডপলার পালস্ রাডার আছে,এবং আরো নতুন নতুন ডপলার পালস্ রাডার কেনা হচ্ছে),আর সামরিক ক্ষেত্রে নজরদারীর প্রধান উপাদানই হলো রাডার,সামনে আসা মিগ-৩৫,সু ৩০ এর মতো বিমানের লাইফলাইন ই হবে এসব রাডার,,যুদ্ধকালীন সময়ে শত্রুদেশের প্রথম টার্গেটই হবে এসব রাডার ব্যবস্থা অকার্যকর করে দেয়া,,আকাশ দখলে রাখতে শুধু স্যাম,আর বিমানই থাকলে চলে না।বরং দরকার পরে অত্যাধুনিক রাডারের,কারন অন্ধকারে ঢিল মেরে কতটা লাভ হবে,যদি আপনি শত্রু কোথায় দেখতেই না পান?তখন কাজে আসবে AEW&C
৬.ইন্ট্রিগেটেড আকাশ প্রতিরক্ষার অন্যতম শর্ত হলো স্যাম সিস্টেম,আর সেটা হয় আকাশের স্তর ভেদে,যেমন:ভেরি শর্ট রেঞ্জ স্যাম বা ম্যানপ্যাড ৪-৬ কি:মি রেডিয়াস,শর্ট রেঞ্জ স্যাম ১৫-২০ কি:মি,শর্ট টু মিডিয়াম ২০-৫০ কি:মি:,মিডিয়াম টু লং ৭০-১১০ কি:মি,লং রেঞ্জ স্যাম ১৩০-২০০+ কি:মি,এবং এর সাথে বিভিন্ন ক্যালিবারের এয়ার ডিফেন্স গান অন্তর্ভুক্ত।এখন প্রশ্ন উঠতে পারে বাংলাদেশ একেবারে লং রেঞ্জ স্যাম কিনছে না কেন??জাতিসংঘে আমাদের স্বাক্ষরিত নিরস্ত্রীকরণ সনদ অনুযায়ী আমরা ৩০০+ কি:মি: রেঞ্জের অস্ত্র কিনতে পারব না( এটা খারাপ দিক না,আমরা যুদ্ধবাজ বা পারমানবিক শক্তিধর দেশ না,এই ছোট দেশে ১৬+ কোটি লোক বাস করে,যুদ্ধ হলে কতটা ক্ষতি হবে নিশ্চয়ই ভাবতে পারছেন..দেশের সামরিকিকরন করতে গিয়ে উত্তর কোরিয়া করে ফেলবেন দেশকে?দেশের অভ্যন্তরীণ সমস্যার তো অভাব নেই),তেমনিভাবে শুধু লং রেঞ্জ স্যাম মোতায়েন করলেও খেয়াল রাখতে হবে তা যেন শান্তিকালীন সময়ে পার্শ্ববর্তী দেশের আকাশ-সীমা লংঘন না করে(এটা আন্তর্জাতিক নিয়ম,আর তা মানতেই হবে),এর মানে এস ৪০০ কিনলেও তা কিন্তু চট্টগ্রামের আশেপাশে মায়ানমার বর্ডারের কাছেও রাখতে পারবেন না।এমনভাবে রাখতে হবে যাতে সেই ৩০০কি:মি যেন বাংলাদেশের আকাশসীমার বাইরে না যায়,,বেশ জটিল হিসেব।আর যদি কোন কারনে লং রেঞ্জ স্যাম ফেইল করে তবে আপনার নিরাপত্তা কি?ছোট খাটো সার্ভিলেন্স ড্রোন নামানোর জন্য লং রেঞ্জ স্যাম ইউজ করা মানে ব্যপারটা"মশা মারতে কামান দাগার মতো হয়ে যায় না"??কয়েকহাজার ডলারের ডি.জে.আই ম্যাভিক নামাতে তখন কয়েকলক্ষ ডলারের মিসাইলই ব্যবহার করতে হবে।

#এই জন্যই স্তরে স্তরে আকাশ প্রতিরক্ষার ব্যবস্থা করা হয় যাতে একটি সিস্টেম ফেইল করলে অপরটি কার্যকর হয় এবং আপনি নিরাপদ থাকেন।প্রথমে শর্ট,এরপর মিডিয়াম এবং সবশেষে লং রেঞ্জ স্যাম আর যে দেশ আক্রমন করবে তারা প্রথমেই সিভিলিয়ানদের টার্গেট করবে না,বরং প্রথম টার্গেটই হবে গুরুত্বপূর্ণ সামরিক স্থাপনা এবং দেশের গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক অঞ্চল,যাতে আপনার সামরিক বাহিনী এবং অর্থনীতি পংগু হয়ে যায় এবং লং টার্মে আপনি যুদ্ধ করতে না পারেন।এক একটি বোমা,বিমানের ও দাম আছে,আক্রমণকারী দেশ চাইবে না তার মিলিয়ন ডলারের গোলাবারুদ,বিমান,পাইলট এবং ক্রু অহেতুক বিপদে পড়ুক।পাল্টা প্রতিরোধ আর আক্রমনের স্বীকার হউক।যুদ্ধ যতই দ্রুত আর কম খরচে শেষ করা যায় ততই মংগল আর সেই জন্যই যুদ্ধে সামরিক স্থাপনা প্রথমেই গুড়িয়ে দেয়া হয় যাতে আক্রান্ত দেশ প্রতিরোধ গড়তে না পারে।

#আমাদের এয়ারস্পেস যথেষ্ট ছোট,যশোর এয়ারবেজ থেকে ফ্লাই করে একটি মিগ২৯ এর চট্টগ্রাম আসতে ৮-৯ মিনিট সময় লাগে। আমাদের সমুদ্রসীমা মোটামুটিভাবে আমাদের দেশের মোট আয়তনের চাইতে একটু কম,সেই হিসেবে ২০২৫ সাল অনুযায়ী ১-২ স্কোয়াড্রন এফ৭ বিজি/বিজি১ (লাইট এটাকিং+ইন্টারসেপ্টর),১ স্কোয়াড্রন মিগ ২৯(এয়ার সুপিরিয়রিটি+লাইট এম.আর.সি.এ),২-৩ স্কোয়াড্রন মিগ ৩৫(মিডিয়াম এম.আর.সি.এ),১ স্কোয়াড্রন সু ৩০ (হেভী এম.আর.সি.এ) যথেষ্ঠ আকাশ প্রতিরক্ষার জন্য,,এবং এ সংখ্যা ফোর্সেস গোল ২০৩০ এর আওতায় আরো বাড়বে।আর এর সাথে ট্রেনিং এয়ারক্রাফট যেমন -কে৮w,ইয়াক১৩০ এসব দিয়ে লাইট এটাক করা সম্ভব।এমনি এমনি তো এসব আর মিসাইল ক্যারি করেনা ।সামনে আরো কে৮,ইয়াক ১৩০ আসবে,,হয়ত পিটি৬ এর বদলে ইয়াক ১৫২ ও আনা হতে পারে কখনো।

এছাড়া সি১৩০,এএন৩২,সি ২৯৫w(এএন৩২ ফ্লিট এর ভবিষ্যৎ রিপ্লেসমেন্ট, সংখ্যা ৩-৪ টি) এম.আই.১৭১ শাহ ট্রান্সপোর্ট হেলি (লাইট এটাক ও করতে পারে),(অলরেডি আছে,আরো নতুন অর্ডার হচ্ছে এবং হবে)এম.আই ৩৫( এটাক হেলি এয়ার ফোর্সের জন্য),(২০১৯-২০২০ সালে যুক্ত হতে পারে)এম.আই ২৮ এন.এম (ডেডিকেটেড হেভী এটাক হেলি আর্মির জন্য) এসব তো আসছেই (২০২১ এর পরে)

#আর এখনই এর চাইতে বড় এয়ারফোর্স এর মানে হলো অতিরিক্ত খরচ,তাই বলা যায় আমাদের এয়ারফোর্স এখন সঠিক পথেই আছে,দেশের সামরিক ব্যয় অর্থনীতি দ্বারা নিয়ন্ত্রিত,অর্থনীতি ভাল হবার মানে সামরিক ব্যয় বৃদ্ধি,আর আরো আধুনিক অস্ত্র এবং প্রযুক্তি সংগ্রহের সম্ভাবনা।তাই সবাই ট্যাক্স দিন,অর্থের অপচয় কমান আর দেশপ্রেমিক হউন।যাতে অর্থনীতি ভাল হয়,টাকা থাকলে সামরিক আধুনিকায়ন কোন ব্যপারই না।

#আধুনিক যুদ্ধে আকাশ যার দখলে,বিজয় ও তার দখলে।আর্টিলারি যেমন রণাঙ্গনের বিধাতা,আধুনিক বিমান বাহিনীও তেমনি মুক্ত আকাশের বিধাতা এবং সেই সাথে স্থল বাহিনীর সহায়তাকারী।যখনই আর্মি গ্রাউন্ডে পারবেনা,বিমানবাহিনীর ই ডাক পড়বে,সাগরে নেভীর পেট্রলিং এ নেভাল এভিয়েশনের পাশাপাশি বিমানবাহিনীর ই ডাক পড়বে।আবার বিমান বা জাহাজকে দিন শেষে রসদের জন্য মাটিতেই আসতে হবে,মানে আর্মির সাহায্য নিতেই হবে।অর্থাৎ,যুদ্ধক্ষেত্রে আর্মি,নেভী আর এয়ারফোর্স একে অপরের পরিপূরক।একে অপরকে ছাড়া অসম্পূর্ণ।যদিও আরেকটু সময় লাগবে নতুন বিমান বাংলার আকাশে দেখতে,তবু বিমান বাহিনীর কার্যক্রম শুরুর দিকে ধীর হলেও এখন দ্রুততার সাথেই এগুচ্ছে।নেভী অনেকদূর এগিয়েছে,আর্মিও পিছিয়ে নেই,এখন আশার কথা হল বিমানবাহিনী ও এগুচ্ছে।

#অনেকে মিয়ানমারের হেলিকপ্টারের আকাশ সীমা লংঘনের কথা বলেন।হ্যা এটা সত্যি আকাশ সীমা লংঘিত হয়েছে,কিন্তু আর্ন্তজাতিক নীতি অনুযায়ী আপনি তখনই সে হেলিকপ্টারকে শ্যুট করতে পারবেন না,বরং ওদের সাথে রেডিও কমিউনিকেশন করে বলতে হবে তারা ভুল যায়গায় আছে,এবং যতদ্রুত সম্ভব যেন চলে যায়।যদি নেভিগেশন ফেইল্যার থাকে,এবং আপনি ভুলক্রমে সেটাকে সামরিক উস্কানি ভেবে শুট ডাউন করেও ফেলেন,আন্তর্জাতিক চাপে পড়ে ক্ষমা চাওয়া,ক্ষতিপূরণ দেয়া পর্যন্ত লাগতে পারে।আর হেলিকপ্টার হাইলি মোবাইল এয়ার বর্ন ভেহিকল,দ্রুত এসে দ্রুত চলেও যেতে পারে,আপনি চাইলেও এসে ধাওয়া করতে পারবেন না।এপারে কয়েকশত গজ ক্রস করে সেটি সীমান্ত পার ও হয়ে যাবে,অথচ দেখা যাবে আপনি মিগ-২৯ বা এফ ৭ কে রানওয়ে থেকে ফ্লাই ও করতে পারেননি।কারন ফ্লাইট রেডি আর টেক-অফেও নূন্যতম ৯-১০ মিনিট সময় লাগে তাহলে একটা হেলিকপ্টারের জন্য সীমান্তে কি করবেন?উত্তর হলো কড়া প্রতিবাদ,আন্তর্জাতিক অংগনে এসব ছোট খাটো ঘটনার প্রতিবাদের ইমপ্যাক্ট কিন্তু কম না,তাই সবজায়গায় মায়ানমারের মাথামোটা জেনারেলদের মতো আবেগী হলে তো চলবে না। একমাত্র জাতিসংঘের বিমান,হেলিকপ্টার ছাড়া কোন সামরিক বা বেসামরিক বিমান,হেলিকপ্টার বিনা অনুমতিতে বাংলাদেশের আকাশসীমায় ঢুকতে পারেনা।

#যারা শুধু এফ.এম ৯০ স্যাম আর পয়েন্ট এয়ার ডিফেন্স গান নিয়ে সমালোচনা করেন তাদের বলছি,,লেজার গাইডেড বোমা মারতে হলে আগে টার্গেট নির্ধারন করতে হয়,এরপর নিচে নেমে বোমা ছুড়তে হয় যাতে মিসাইলের একুরেসি ঠিক থাকে,আর নিচে নামা মানেই শর্ট রেঞ্জ মিসাইলের নাগালে এসে যাওয়া,,এরপর একটি মিসাইল লক হয়ে উড়ে যাওয়া স্যাম যে পাইলটের ঘাম ছুটিয়ে দিতে পারে,বাদর নাচ নাচিয়ে ছাড়তে পারে সে ব্যপারে কি কোন সন্দেহ আছে?পাইলট মিসাইল লকের সিগনালেই অস্থির হয়ে যাবে।যদি এফ এম ৯০ জ্যাম ও করা হয়,সেকেন্ডে এয়ার ডিফেন্স গানের কয়েকশত রাউন্ড গুলি যে প্লেনকে ঝাঝড়া করে দিতে পারে তা কি অস্বীকার করতে পারবেন?২০১১ এর আগে তো আমাদের স্যাম ও ছিল না।এখন আছে,আর সামনে আরো আধুনিক স্যাম কিন্তু আসছে,আমরা আক্রমন করব না,বরং তা প্রতিহত করব।

#বাংলাদেশ নৌবাহিনীর জাহাজসমুহে ইতিমধ্যে ডাটা লিংক ইন্সটলেশন এর কাজ চলমান,যার মানে হল সাবমেরিন,মেরিটাইম এয়ারক্রাফট,ফ্রিগেট,কর্ভেট,হেলিকপ্টার এসবের মধ্যে যোগাযোগ ব্যবস্থার সমন্বয় এবং সেই সাথে একই রাডার যোগাযোগ ব্যবস্থা গ্রাউন্ড স্টেশনে থাকা রাডারের সাথে সমন্বয়ের মাধ্যমে আমাদের সমুদ্রসীমার বিশাল অঞ্চলের নজরদারী এবং নিরাপত্তা দেয়া।

#ইতিমধ্যে আপনারা জানেন বিমানবাহিনী ৩-৪ টি এটাক ইউ.এ.ভি কিনতে যাচ্ছে যা ২০২০-২০২১ এর মধ্যে সংযুক্ত হবে বলে আশা করা যায়।উল্লেখ্য এসব ইউ.এ.ভি"সি ব্যান্ড"রাডার সিগনেচার বহন করবে কমিউকেশন এর জন্য।উল্লেখ্য আমাদের আপকামিং "বংগবন্ধু স্যাটেলাইট"(বি.
ডি.এস-১)ও একটি "সি ব্যান্ড" ট্রান্সপোন্ডার কমিউনিকেশন স্যাটেলাইট।ড্রোন চালাতে দরকার স্যাটেলাইট আর ভবিষ্যৎ এ ডাটা লিংকের মাধ্যমে আমরা নিজেদের স্যাটেলাইট ও যে ড্রোন পরিচালনা আর সামরিক কমিউনিকেশনে ব্যবহার করব সে নিয়ে কোন সন্দেহ নেই।

#স্যাম সিস্টেম প্রকিউরমেন্ট তথ্যসমূহ বাংলাদেশ সমরাস্ত্র প্রদর্শনী ২০১৭ থেকে সংগ্রহকৃত।
 
.
লেখক- Tanvir Ahamed Zeesun

#২০১৯ সালের মধ্যে যেসব ইন্ট্রিগ্রেটেড এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম বাংলাদেশে অর্ন্তভুক্তিকরন করা হবে:
১.এফকে-৩ (আর্মি)
২.এফএম-৩০০০(আর্মি)
৩.এল.ওয়াই-৮০ডি(আর্মি এবং এয়ারফোর্স)(সম্ভবত)
৪.অটোমেটেড রাডার কন্ট্রোল এয়ার ডিফেন্স গান।
৫.আগের ম্যানুয়াল এয়ার ডিফেন্স গানসমুহের রাডার কন্ট্রোল ব্যবস্থার আধুনিকায়ন এবং পর্যায়ক্রমিক রিপ্লেসমেন্ট।
৬.আরো এফ.এম.৯০ শর্ট রেঞ্জ স্যাম।(আর্মি,এয়ারফোর্স)(আমাদের ফ্লাগশিপ বংগবন্ধু ফ্রিগেটেও এফ.এম.৯০ এর নেভাল ভার্সন ব্যবহার করা হয়েছে)
৭.আরো ম্যানপ্যাড সংগ্রহকরণ।
৮.আরো নতুন রাডার এবং এয়ারবোর্ন আর্লি রাডার এন্ড ওয়ার্নিং সিস্টেম (সি-২৯৫এ.ই.ডব্লিউ& সি)সংযোজন।

১.কক্সবাজারের রামুতে আপাতত এয়ার ডিফেন্স রাডার এবং এফ এম ৯০ শোর্ডস আছে,এবং আপাতত নতুন এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম না আসা অবধি এফ.এম.-৯০ বি ক্যান্টনমেন্ট এবং এফ.এম-৯০ সি এয়ারবেসের নিরাপত্তা দেবে,ভবিষ্যতে এর সাথে মিডিয়াম রেঞ্জ স্যাম যুক্ত হবে।ইতিমধ্যে রাডার এবং রাডারকন্ট্রোল্ড এয়ার ডিফেন্স গান ও মোতায়েন রয়েছে সেখানে।

কক্সবাজারে নির্মাণাধীন সাবমেরিন বেসের নিরাপত্তার জন্য কোস্টাল ডিফেন্স সিস্টেম বসবে।অনেকে রাশিয়ান ডিফেন্স সিস্টেমের কথা বললেও হয়ত সেখানে চাইনিজ কোন প্লাটফর্মই বসানো হবে।(সি-৮০২ সম্ভবত)

২.পটুয়াখালীতে আর্মি ক্যান্টনমেন্ট হবে সেটা মোটামুটি আপনারা সবাই জানেন।এর সাথে বাংলাদেশের সবচাইতে বড় নেভী বেস পটুয়াখালীর রামনাবাদে নির্মাণাধীন যাতে নেভীর জন্য আধুনিক এভিয়েশন সুবিধা থাকবে।যার অর্থ নেভীতে আরো নতুন এন্টি সাবমেরিন হেলিকপ্টার,মেরিটাইম এয়ারক্রাফট,মেরি
টাইম সার্চ এন্ড রেস্কিউ হেলিকপ্টার যুক্ত হচ্ছে।এছাড়া খুব শীঘ্রই বরিশালে এয়ারবেসের নির্মাণ কাজ ও শুরু হবে আশা করা যায়,নেভী বেসের নিরাপত্তার জন্য ইন্ট্রিগ্রেটেড কোস্টাল ডিফেন্স সিস্টেম অপরিহার্য,আর রামনাবাদে যে কোস্টাল ডিফেন্স ফ্যাসিলিটি থাকবে তা বলার অপেক্ষা রাখেনা,ইতিমধ্যে এয়ার ফোর্স ইতালি থেকে ৫০০+ কি:মি: লং রেঞ্জ রেডিয়াস র্যাঞ্জের স্যালেক্স র্যাট-৩১ডিএল এ.ই.এস.এ রাডার ও অর্ডার করেছে যা বরিশালে বসবে।

৩.সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের সম্প্রসারণ এর পাশাপাশি তা যাতে সামরিক কাজেও ব্যবহার করা যায় সে কাজ চলমান আছে,মোতায়েন আছে অত্যাধুনিক রাডার যার আওতায় ভারতের ও কিছুটা অংশ রয়েছে এবং যশোর এয়ারপোর্ট এবং এয়ার বেজের আধুনিকায়ন এর পাশাপাশি রাজশাহীতে এয়ারফোর্সের জন্য শাহ-মখদুম এয়ারপোর্ট এর আধুনিকায়ন এর কথা রয়েছে।শাহ মখদুম এয়ারবেজের আধুনিকায়ন সাপেক্ষে সৈয়দপুর এয়ারবেজের আধুনিকায়ন এর কথা রয়েছে।

৪.উত্তরাঞ্চলীয় এলাকার নিরাপত্তার জন্য শর্ট রেঞ্জ স্যাম,এয়ার ডিফেন্স রাডার,এয়ার ডিফেন্স গান মোতায়েন রয়েছে,আরো আধুনিকায়ন চলমান রয়েছে।যশোরে এয়ার ডিফেন্স গান,ম্যানপ্যাড বিদ্যমান।সামনে আরো নতুন ম্যানপ্যাড আসবে,বাংলাদেশ অর্ডিন্যান্স ফ্যাক্টরিতে আমরা নিজেরাও লাইসেন্স নিয়ে ম্যানপ্যাড বানাই( এফ.এন-১৬)।বংগবন
্ধু এরোনটিক্যাল কমপ্লেক্স ইতোমধ্যে ছোট খাটো টার্গেট+সার্ভেলেন্স ড্রোন,ট্রেনিং এয়ারক্রাফট বানানো নিয়ে গবেষনা করছে।

#টাংগাইল এর পাহাড়কাঞ্চনপুরে ইতিমধ্যে বিমানবাহিনীর মাইক্রোওয়েভ রাডার কেন্দ্র বিদ্যমান।এখানে রাডার মেরামত এবং ওভারহলিং ও করা হয়।

#অত্যাধুনিক এয়ারবোর্ন আর্লি ওয়ার্নিং সিস্টেম (সি ২৯৫ এ.ই.ডব্লিউ&সি) বংগবন্ধু এয়ারবেসে থাকবে যার মাধ্যমে সমগ্র দেশের রাডার ব্যবস্থা ইন্ট্রিগ্রেটেড থাকবে বলে আশা করা যায়।বর্তমানে পুরো দেশ রাডারের আওতায় থাকলেও সামনে সে সক্ষমতা যে আরো বাড়বে এতে সন্দেহ নেই,আর্লি এয়ারবোর্ন ওয়ার্নিং সিস্টেম পার্বত্য চট্টগ্রাম আমাদের পূর্ণ রাডার সিস্টেমের আওতায় আনবে,যেহেতু উঁচু-নীচু পাহাড়ি এলাকা রাডারের মাইক্রোওয়েভ তরঙ্গ প্রচারে বাধা দেয়,আর সে সুযোগটুকুই মায়ানমার বার বার কাজে লাগায় আকাশসীমা লংঘনের জন্য এবং তার জন্যেও ব্যবস্থা হচ্ছে ।এছাড়া যুদ্ধকালীন সময়ে এটি আমাদের মোবাইল রাডার হিসেবেও এটি কাজ করবে।আমাদের দেশের আয়তন হিসেবে আপাতত ১ টি দিয়ে কাজ শুরু হলেও,২ টি এয়ারবোর্ন আর্লি ওয়ার্নিং রাডার সিস্টেম (C-295aew&c)ইজ মোর দ্যান এনাফ।

৫.প্রশ্ন উঠতে পারে বাংলাদেশে এত রাডার কেন?সব স্ট্রাটেজিক জায়গায় রাডার,স্যাম সিস্টেম এর চাইতে রাডার সিস্টেম ই বেশী।কেন বেশি?

#বাস্তব কথা হচ্ছে রাডার হচ্ছে চোখের মতো,ছোট ছোট ডট যা আপনার আমার কাছে কিছুই না,তা দিয়েই শত্রু বিমান,ড্রোন,মিস
াইল খুজে বের করে সামরিক বাহিনী।শান্তিকালীন সময়ে বেসামরিক প্যান্সেঞ্জার,কার্গো বিমান পরিচালনা,আবহাওয়া পূর্বাভাস দেয়া (ইতিমধ্যে আবহাওয়ার জন্য বিমান বাহিনীর ডপলার পালস্ রাডার আছে,এবং আরো নতুন নতুন ডপলার পালস্ রাডার কেনা হচ্ছে),আর সামরিক ক্ষেত্রে নজরদারীর প্রধান উপাদানই হলো রাডার,সামনে আসা মিগ-৩৫,সু ৩০ এর মতো বিমানের লাইফলাইন ই হবে এসব রাডার,,যুদ্ধকালীন সময়ে শত্রুদেশের প্রথম টার্গেটই হবে এসব রাডার ব্যবস্থা অকার্যকর করে দেয়া,,আকাশ দখলে রাখতে শুধু স্যাম,আর বিমানই থাকলে চলে না।বরং দরকার পরে অত্যাধুনিক রাডারের,কারন অন্ধকারে ঢিল মেরে কতটা লাভ হবে,যদি আপনি শত্রু কোথায় দেখতেই না পান?তখন কাজে আসবে AEW&C
৬.ইন্ট্রিগেটেড আকাশ প্রতিরক্ষার অন্যতম শর্ত হলো স্যাম সিস্টেম,আর সেটা হয় আকাশের স্তর ভেদে,যেমন:ভেরি শর্ট রেঞ্জ স্যাম বা ম্যানপ্যাড ৪-৬ কি:মি রেডিয়াস,শর্ট রেঞ্জ স্যাম ১৫-২০ কি:মি,শর্ট টু মিডিয়াম ২০-৫০ কি:মি:,মিডিয়াম টু লং ৭০-১১০ কি:মি,লং রেঞ্জ স্যাম ১৩০-২০০+ কি:মি,এবং এর সাথে বিভিন্ন ক্যালিবারের এয়ার ডিফেন্স গান অন্তর্ভুক্ত।এখন প্রশ্ন উঠতে পারে বাংলাদেশ একেবারে লং রেঞ্জ স্যাম কিনছে না কেন??জাতিসংঘে আমাদের স্বাক্ষরিত নিরস্ত্রীকরণ সনদ অনুযায়ী আমরা ৩০০+ কি:মি: রেঞ্জের অস্ত্র কিনতে পারব না( এটা খারাপ দিক না,আমরা যুদ্ধবাজ বা পারমানবিক শক্তিধর দেশ না,এই ছোট দেশে ১৬+ কোটি লোক বাস করে,যুদ্ধ হলে কতটা ক্ষতি হবে নিশ্চয়ই ভাবতে পারছেন..দেশের সামরিকিকরন করতে গিয়ে উত্তর কোরিয়া করে ফেলবেন দেশকে?দেশের অভ্যন্তরীণ সমস্যার তো অভাব নেই),তেমনিভাবে শুধু লং রেঞ্জ স্যাম মোতায়েন করলেও খেয়াল রাখতে হবে তা যেন শান্তিকালীন সময়ে পার্শ্ববর্তী দেশের আকাশ-সীমা লংঘন না করে(এটা আন্তর্জাতিক নিয়ম,আর তা মানতেই হবে),এর মানে এস ৪০০ কিনলেও তা কিন্তু চট্টগ্রামের আশেপাশে মায়ানমার বর্ডারের কাছেও রাখতে পারবেন না।এমনভাবে রাখতে হবে যাতে সেই ৩০০কি:মি যেন বাংলাদেশের আকাশসীমার বাইরে না যায়,,বেশ জটিল হিসেব।আর যদি কোন কারনে লং রেঞ্জ স্যাম ফেইল করে তবে আপনার নিরাপত্তা কি?ছোট খাটো সার্ভিলেন্স ড্রোন নামানোর জন্য লং রেঞ্জ স্যাম ইউজ করা মানে ব্যপারটা"মশা মারতে কামান দাগার মতো হয়ে যায় না"??কয়েকহাজার ডলারের ডি.জে.আই ম্যাভিক নামাতে তখন কয়েকলক্ষ ডলারের মিসাইলই ব্যবহার করতে হবে।

#এই জন্যই স্তরে স্তরে আকাশ প্রতিরক্ষার ব্যবস্থা করা হয় যাতে একটি সিস্টেম ফেইল করলে অপরটি কার্যকর হয় এবং আপনি নিরাপদ থাকেন।প্রথমে শর্ট,এরপর মিডিয়াম এবং সবশেষে লং রেঞ্জ স্যাম আর যে দেশ আক্রমন করবে তারা প্রথমেই সিভিলিয়ানদের টার্গেট করবে না,বরং প্রথম টার্গেটই হবে গুরুত্বপূর্ণ সামরিক স্থাপনা এবং দেশের গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক অঞ্চল,যাতে আপনার সামরিক বাহিনী এবং অর্থনীতি পংগু হয়ে যায় এবং লং টার্মে আপনি যুদ্ধ করতে না পারেন।এক একটি বোমা,বিমানের ও দাম আছে,আক্রমণকারী দেশ চাইবে না তার মিলিয়ন ডলারের গোলাবারুদ,বিমান,পাইলট এবং ক্রু অহেতুক বিপদে পড়ুক।পাল্টা প্রতিরোধ আর আক্রমনের স্বীকার হউক।যুদ্ধ যতই দ্রুত আর কম খরচে শেষ করা যায় ততই মংগল আর সেই জন্যই যুদ্ধে সামরিক স্থাপনা প্রথমেই গুড়িয়ে দেয়া হয় যাতে আক্রান্ত দেশ প্রতিরোধ গড়তে না পারে।

#আমাদের এয়ারস্পেস যথেষ্ট ছোট,যশোর এয়ারবেজ থেকে ফ্লাই করে একটি মিগ২৯ এর চট্টগ্রাম আসতে ৮-৯ মিনিট সময় লাগে। আমাদের সমুদ্রসীমা মোটামুটিভাবে আমাদের দেশের মোট আয়তনের চাইতে একটু কম,সেই হিসেবে ২০২৫ সাল অনুযায়ী ১-২ স্কোয়াড্রন এফ৭ বিজি/বিজি১ (লাইট এটাকিং+ইন্টারসেপ্টর),১ স্কোয়াড্রন মিগ ২৯(এয়ার সুপিরিয়রিটি+লাইট এম.আর.সি.এ),২-৩ স্কোয়াড্রন মিগ ৩৫(মিডিয়াম এম.আর.সি.এ),১ স্কোয়াড্রন সু ৩০ (হেভী এম.আর.সি.এ) যথেষ্ঠ আকাশ প্রতিরক্ষার জন্য,,এবং এ সংখ্যা ফোর্সেস গোল ২০৩০ এর আওতায় আরো বাড়বে।আর এর সাথে ট্রেনিং এয়ারক্রাফট যেমন -কে৮w,ইয়াক১৩০ এসব দিয়ে লাইট এটাক করা সম্ভব।এমনি এমনি তো এসব আর মিসাইল ক্যারি করেনা ।সামনে আরো কে৮,ইয়াক ১৩০ আসবে,,হয়ত পিটি৬ এর বদলে ইয়াক ১৫২ ও আনা হতে পারে কখনো।

এছাড়া সি১৩০,এএন৩২,সি ২৯৫w(এএন৩২ ফ্লিট এর ভবিষ্যৎ রিপ্লেসমেন্ট, সংখ্যা ৩-৪ টি) এম.আই.১৭১ শাহ ট্রান্সপোর্ট হেলি (লাইট এটাক ও করতে পারে),(অলরেডি আছে,আরো নতুন অর্ডার হচ্ছে এবং হবে)এম.আই ৩৫( এটাক হেলি এয়ার ফোর্সের জন্য),(২০১৯-২০২০ সালে যুক্ত হতে পারে)এম.আই ২৮ এন.এম (ডেডিকেটেড হেভী এটাক হেলি আর্মির জন্য) এসব তো আসছেই (২০২১ এর পরে)

#আর এখনই এর চাইতে বড় এয়ারফোর্স এর মানে হলো অতিরিক্ত খরচ,তাই বলা যায় আমাদের এয়ারফোর্স এখন সঠিক পথেই আছে,দেশের সামরিক ব্যয় অর্থনীতি দ্বারা নিয়ন্ত্রিত,অর্থনীতি ভাল হবার মানে সামরিক ব্যয় বৃদ্ধি,আর আরো আধুনিক অস্ত্র এবং প্রযুক্তি সংগ্রহের সম্ভাবনা।তাই সবাই ট্যাক্স দিন,অর্থের অপচয় কমান আর দেশপ্রেমিক হউন।যাতে অর্থনীতি ভাল হয়,টাকা থাকলে সামরিক আধুনিকায়ন কোন ব্যপারই না।

#আধুনিক যুদ্ধে আকাশ যার দখলে,বিজয় ও তার দখলে।আর্টিলারি যেমন রণাঙ্গনের বিধাতা,আধুনিক বিমান বাহিনীও তেমনি মুক্ত আকাশের বিধাতা এবং সেই সাথে স্থল বাহিনীর সহায়তাকারী।যখনই আর্মি গ্রাউন্ডে পারবেনা,বিমানবাহিনীর ই ডাক পড়বে,সাগরে নেভীর পেট্রলিং এ নেভাল এভিয়েশনের পাশাপাশি বিমানবাহিনীর ই ডাক পড়বে।আবার বিমান বা জাহাজকে দিন শেষে রসদের জন্য মাটিতেই আসতে হবে,মানে আর্মির সাহায্য নিতেই হবে।অর্থাৎ,যুদ্ধক্ষেত্রে আর্মি,নেভী আর এয়ারফোর্স একে অপরের পরিপূরক।একে অপরকে ছাড়া অসম্পূর্ণ।যদিও আরেকটু সময় লাগবে নতুন বিমান বাংলার আকাশে দেখতে,তবু বিমান বাহিনীর কার্যক্রম শুরুর দিকে ধীর হলেও এখন দ্রুততার সাথেই এগুচ্ছে।নেভী অনেকদূর এগিয়েছে,আর্মিও পিছিয়ে নেই,এখন আশার কথা হল বিমানবাহিনী ও এগুচ্ছে।

#অনেকে মিয়ানমারের হেলিকপ্টারের আকাশ সীমা লংঘনের কথা বলেন।হ্যা এটা সত্যি আকাশ সীমা লংঘিত হয়েছে,কিন্তু আর্ন্তজাতিক নীতি অনুযায়ী আপনি তখনই সে হেলিকপ্টারকে শ্যুট করতে পারবেন না,বরং ওদের সাথে রেডিও কমিউনিকেশন করে বলতে হবে তারা ভুল যায়গায় আছে,এবং যতদ্রুত সম্ভব যেন চলে যায়।যদি নেভিগেশন ফেইল্যার থাকে,এবং আপনি ভুলক্রমে সেটাকে সামরিক উস্কানি ভেবে শুট ডাউন করেও ফেলেন,আন্তর্জাতিক চাপে পড়ে ক্ষমা চাওয়া,ক্ষতিপূরণ দেয়া পর্যন্ত লাগতে পারে।আর হেলিকপ্টার হাইলি মোবাইল এয়ার বর্ন ভেহিকল,দ্রুত এসে দ্রুত চলেও যেতে পারে,আপনি চাইলেও এসে ধাওয়া করতে পারবেন না।এপারে কয়েকশত গজ ক্রস করে সেটি সীমান্ত পার ও হয়ে যাবে,অথচ দেখা যাবে আপনি মিগ-২৯ বা এফ ৭ কে রানওয়ে থেকে ফ্লাই ও করতে পারেননি।কারন ফ্লাইট রেডি আর টেক-অফেও নূন্যতম ৯-১০ মিনিট সময় লাগে তাহলে একটা হেলিকপ্টারের জন্য সীমান্তে কি করবেন?উত্তর হলো কড়া প্রতিবাদ,আন্তর্জাতিক অংগনে এসব ছোট খাটো ঘটনার প্রতিবাদের ইমপ্যাক্ট কিন্তু কম না,তাই সবজায়গায় মায়ানমারের মাথামোটা জেনারেলদের মতো আবেগী হলে তো চলবে না। একমাত্র জাতিসংঘের বিমান,হেলিকপ্টার ছাড়া কোন সামরিক বা বেসামরিক বিমান,হেলিকপ্টার বিনা অনুমতিতে বাংলাদেশের আকাশসীমায় ঢুকতে পারেনা।

#যারা শুধু এফ.এম ৯০ স্যাম আর পয়েন্ট এয়ার ডিফেন্স গান নিয়ে সমালোচনা করেন তাদের বলছি,,লেজার গাইডেড বোমা মারতে হলে আগে টার্গেট নির্ধারন করতে হয়,এরপর নিচে নেমে বোমা ছুড়তে হয় যাতে মিসাইলের একুরেসি ঠিক থাকে,আর নিচে নামা মানেই শর্ট রেঞ্জ মিসাইলের নাগালে এসে যাওয়া,,এরপর একটি মিসাইল লক হয়ে উড়ে যাওয়া স্যাম যে পাইলটের ঘাম ছুটিয়ে দিতে পারে,বাদর নাচ নাচিয়ে ছাড়তে পারে সে ব্যপারে কি কোন সন্দেহ আছে?পাইলট মিসাইল লকের সিগনালেই অস্থির হয়ে যাবে।যদি এফ এম ৯০ জ্যাম ও করা হয়,সেকেন্ডে এয়ার ডিফেন্স গানের কয়েকশত রাউন্ড গুলি যে প্লেনকে ঝাঝড়া করে দিতে পারে তা কি অস্বীকার করতে পারবেন?২০১১ এর আগে তো আমাদের স্যাম ও ছিল না।এখন আছে,আর সামনে আরো আধুনিক স্যাম কিন্তু আসছে,আমরা আক্রমন করব না,বরং তা প্রতিহত করব।

#বাংলাদেশ নৌবাহিনীর জাহাজসমুহে ইতিমধ্যে ডাটা লিংক ইন্সটলেশন এর কাজ চলমান,যার মানে হল সাবমেরিন,মেরিটাইম এয়ারক্রাফট,ফ্রিগেট,কর্ভেট,হেলিকপ্টার এসবের মধ্যে যোগাযোগ ব্যবস্থার সমন্বয় এবং সেই সাথে একই রাডার যোগাযোগ ব্যবস্থা গ্রাউন্ড স্টেশনে থাকা রাডারের সাথে সমন্বয়ের মাধ্যমে আমাদের সমুদ্রসীমার বিশাল অঞ্চলের নজরদারী এবং নিরাপত্তা দেয়া।

#ইতিমধ্যে আপনারা জানেন বিমানবাহিনী ৩-৪ টি এটাক ইউ.এ.ভি কিনতে যাচ্ছে যা ২০২০-২০২১ এর মধ্যে সংযুক্ত হবে বলে আশা করা যায়।উল্লেখ্য এসব ইউ.এ.ভি"সি ব্যান্ড"রাডার সিগনেচার বহন করবে কমিউকেশন এর জন্য।উল্লেখ্য আমাদের আপকামিং "বংগবন্ধু স্যাটেলাইট"(বি.
ডি.এস-১)ও একটি "সি ব্যান্ড" ট্রান্সপোন্ডার কমিউনিকেশন স্যাটেলাইট।ড্রোন চালাতে দরকার স্যাটেলাইট আর ভবিষ্যৎ এ ডাটা লিংকের মাধ্যমে আমরা নিজেদের স্যাটেলাইট ও যে ড্রোন পরিচালনা আর সামরিক কমিউনিকেশনে ব্যবহার করব সে নিয়ে কোন সন্দেহ নেই।

#স্যাম সিস্টেম প্রকিউরমেন্ট তথ্যসমূহ বাংলাদেশ সমরাস্ত্র প্রদর্শনী ২০১৭ থেকে সংগ্রহকৃত।

Please post in English. Or translate.
 
. . .
This is the part I like the best so far.

1989865.jpg
 
.
Read please:


Just because the report is dated 1999, doesn't mean the events took place at that time. Weapon assessments take time. It's like shopping for groceries or playing a game of Command & Conquer as a lot of guys here think.


@madokafc ; @Avicenna : @warrantofficer

I have to disagree here.

Remember it was the 1996-2001 Awami League regime that wanted 27 F-16s in their time in power in that period.
 
.
Bangladesh air force is buying S-350E air defense system from Russia. It already shown in arms show and in anirban. Air force were close to buying LY-80 but as S-350E shown better performance and similarities with S-400 this system was chosen.
 
.
Bangladesh air force is buying S-350E air defense system from Russia. It already shown in arms show and in anirban. Air force were close to buying LY-80 but as S-350E shown better performance and similarities with S-400 this system was chosen.

What is the source?
 
.





Russia ready to offer S-350E missile system to foreign country 13008171
POSTED ON WEDNESDAY, 30 AUGUST 2017 07:38


Military Defense Industry Technology - S-350E Vityaz


Russian defense industry ready to offer new S-350E Vityaz air defense missile systems to foreign customers.
Russia will offer to foreign customers already next year the latest air defense S-350E Vityaz systems. They are more compact and cheaper compared to S-400 but enjoy all S-300 capabilities and can engage in close combat without additional defense by Pantsirand Tor armaments. Experts believe that after Vityaz completes tests and becomes operational it will oust Buk missile complexes from foreign markets, Izvestia daily reported.

Russian_defense_industry_ready_to_offer_new_S-350E_Vityaz_air_defense_missile_systems_to_foreign_countries_925_001.jpg

Battery of S-350E Vityaz air defense missile system at MAKS 2013, Airshow in Russia.


The Almaz-Antey Concern presented at the Army-2017 forum the export version of the latest Russian anti-aircraft and anti-missile S-350 Vityaz complex. Its Deputy Director General for foreign economic activities Vyacheslav Dzirkaln said government acceptance tests of the complex are to be completed by the end of the year. At present the concern is accumulating data on combat launches to intercept real targets in various conditions. Test trials of three new anti-aircraft guided missiles for the complex are close to completion as well.

The S-350 borrowed the experience accumulated during the design of the anti-aircraft missile complex RM-SAM for South Korea. In particular, Russian experts obtained access to foreign technologies in hardware components. By the architecture the Korean complex is similar to Vityaz and uses the same radar while missiles and launchers are Korean.

In order to utilize the experience a domestic system was created and navymen immediately welcomed its compact size and universal characteristics. The fleet ordered a seaborne anti-aircraft system called Redut for mounting on frigates of the distant sea zone.

The ground-based Vityaz is designated for air defense of headquarters, administrative centers and enterprises. It does not fire in motion but its deployment time is only five minutes. It can shoot down aerodynamic targets, aircraft or cruise missiles at a distance of up to 60 kilometers and altitudes from 10 meters to 30 kilometers. The complex shoots down ballistic targets at a distance of up to 30 kilometers and an altitude of up to 25 kilometers.

The base-case Vityaz comprises a combat control point, multifunctional 50N6E radar and a launcher. They are mounted on a cross-country wheeled chassis. S-350 advantages include compact size and a big number of missiles (12) on one launcher. There can be up to eight weapons in one squadron.

Besides, Vityaz does not need protection as it can fight all air attack means by itself. It has three types of missiles for that - small, medium and intermediate range. The complex can simultaneously target up to 32 missiles (provided the second radar). To ensure safety of the crew complex elements can be deployed at a distance of up to two kilometers from each other.

Russian_defense_industry_ready_to_offer_new_S-350E_Vityaz_air_defense_missile_systems_to_foreign_countries_925_002.jpg

TEL (Transporter Erector Launcher) of S-350E Vityaz at MAKS 2013, Airshow in Russia.


The combat crew of S-350E is only three men like with S-400. The operation is fully automatic. The crew only deploys the complex and controls the combat engagement which decreases requirements to the skills of the men.

Vityaz can be of interest to foreign customers as it surpasses S-300characteristics. One complex actually ensures the creation of an in-depth air defense.

Expert Andrei Frolov told Izvestia that after Vityaz completes government acceptance tests and becomes operational it can be a desirable product for foreign customers and will compete with Buk complexes.

"Vityaz is a principally new complex and not a modernization of the Soviet-era system. Therefore, the S-350E surpasses even Buk-M3. Besides, it will be cheaper than S-400. All that can attract major foreign buyers," he said.

Frolov believes the new complex can be acquired by countries which fear attacks by drones and cruise missiles but have limited finances.

"The buyers will get a compact small and medium-range complex with anti-missile defense capabilities. It is important for countries which want to obtain a fully-fledged anti-aircraft and anti-missile defense system without major expenses. Potential buyers include India, Algeria, Armenia, Vietnam and those Middle East countries which cannot afford S-400," he said.

The S-350 Vityaz design began in 2007 when there was a need for a new anti-aircraft weapon for the ground forces and the navy. The complex was publicly demonstrated for the first time in 2013. However problems with the design of new missiles postponed the commissioning of the complex, Izvestia said.



Copyright © 2017 Army Recognition | Webdesign by Zzam


This website uses cookies to manage authentication, navigation, and other functions. By using our website, you agree that we can place these types of cookies on your device.

What is the source?

Bdmilitary
 
. .

Latest posts

Back
Top Bottom