What's new

Bangladesh Air Force

Gajakhuri ...
We should not rule out the possibility, Moscow will definitely want a slice of the Pie, why offer the entire cake to China? For Russians $$$$$$$ matters, my friend.:rofl::pop:
 
Last edited:
We should not rule out the possibility, Moscow will definitely want a slice of the Pie, why offer the entire cake to China? For Russians $$$$$$$ matters, my friend.:rofl::pop:

A combination of Russian twin engine and Chinese single engine is perfect solution for BAF. Then waiting the FC31 get matured.
 
Good move to standardize the trainers to three types including these two jet types and the prop CJ-6.

In the past we had so many types. L-39's were the only modern ones but then we had ancient T-37 Tweets and Fouga Magisters among so many other types.

However by now we should have gotten new prop trainer type with the Hongdu CJ-7 (L-7), instead of CJ-6's again. Looks a lot more modern - what do you guys think?

L-7.jpg
1826193.jpg
i am sure the chinese will phase out cj-6 productions in coming years... cj-7 and yak-152 should be equally concentrated on..... they're more fuel efficient and will certainly cost a lot less to maintain.....
 
Last edited:
http://www.dailybdnews.net/?p=20915

ডেইলি বিডি নিউজঃ ঘূর্ণিঝড় ‘মোরা’র তাণ্ডব থেকে বাঁচাতে চট্টগ্রামস্থ বিমান বাহিনী ঘাঁটি বিএএফ বেস জহুরে বিরাজ করছে সর্তকবস্থা। ইতিমধ্যে বিমান ঘাঁটির বেশীরভাগ বিমানকে নিরাপদে রাখতে অন্যত্র সরিয়ে নেয়া হয়েছে। বিমানবাহিনী ছাড়াও বাংলাদেশ নেভাল এভিয়েশনের বিমান ও হেলিকপ্টার সমুহও সরিয়ে নেয়া হয়েছে নিরাপদ আশ্রয়ে। এছাড়া শাহ আমানত বিমানবন্দর ও কক্সবাজার বিমানবন্দরে উড়োজাহাজ চলাচল বন্ধ করেছে সিভিল এভিয়েশন অথরিটি। চট্টগ্রামের শাহ্ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ও বরিশাল বিমানবন্দরে আবহাওয়া পরিস্থিতি বিবেচনা করে সর্তক অবস্থানে থাকতে বলা হয়েছে।

এদিকে ঘূর্ণিঝড় ‘মোরা’র কারণে চট্টগ্রাম নৌঘাটি থেকে ১০টি যুদ্ধজাহাজ ও চট্টগ্রাম কোস্টগার্ডের দুটি জাহাজ নিরাপদ আশ্রয়ে রাখতে মংলায় নিয়ে আসা হয়েছে।

একটি বিশ্বস্ত সুত্রে জানা যায়, চট্টগ্রামস্থ বিমান বাহিনী ঘাঁটি বিএএফ বেস জহুরের বেশিরভাগ বিমান ঢাকাস্থ বিএএফ বেস বঙ্গবন্ধু এবং যশোরের বিএএফ বেস মতিউর রহমানে স্থানান্তর করা হয়েছে।

ঘূর্ণিঝড় মোরার কারণে মঙ্গলবার সকাল থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত চট্টগ্রামে শাহ আমানত বিমানবন্দরে উড়োজাহাজ ওঠা-নামা বন্ধ থাকবে। ১০ নম্বর মহাবিপদ সঙ্কেত নিয়ে আসা ঘূর্ণিঝড়টি মঙ্গলবার সকাল নাগাদ চট্টগ্রাম উপকূলে আঘাত হানবে বলে আভাস দেওয়া হচ্ছে, তাই সতর্কতা হিসেবে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের এই পদক্ষেপ। শাহ আমানতে সোমবার রাতে শেষ ফ্লাইটটি রাত ১১টায়, সে পর্যন্ত কার্যক্রম স্বাভাবিকভাবে চলবে বলে জানিয়েছেন বিমানবন্দরটির ব্যবস্থাপক উইং কমান্ডার মোহাম্মদ রিয়াজুল কবির।

সোমবার রাত ১১টার পর থেকে মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত আর কোনো ফ্লাইট নেই শাহ আমানতে।

রিয়াজুল কবির ডেইলি বিডি নিউজ কে বলেন, আগামীকাল (মঙ্গলবার) সকাল পৌনে ৬টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে কোনো ফ্লাইট চলাচল করবে না। এয়ারলাইন্সগুলোকে চিঠি পাঠিয়ে তা জানিয়ে দেওয়া হয়েছে বলে জানান তিনি।

এছাড়া, ঘূর্ণিঝড় ‘মোরা’র কারণে চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার সমুদ্রবন্দরসমূহকে ‘সাত’ নম্বর হুঁশিয়ারি সংকেত নামিয়ে ‘১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেত’ দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। এছাড়া পায়রা ও মংলা বন্দরকে ‘৫’ নম্বর হুঁশিয়ারি সংকেত নামিয়ে ‘৮’ নম্বর পুনঃ ‘৮’ নম্বর মহাবিপদ সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

উল্লেখ্য, ১৯৯১ সালের ২৯ এপ্রিল বাংলাদেশে আঘাত হানা ঘূর্ণিঝড় মেরি অ্যানের আঘাতে বিভিন্ন ধরণের ১৫০ জঙ্গিবিমান, প্রশিক্ষণ বিমান ও হেলিকপ্টার হারায় বাংলাদেশ বিমান বাহিনী। এমনকি পাঁচটি এমআই-৮ হেলিকপ্টার, যেগুলো সদ্য সোভিয়েত ইউনিয়ন থেকে আনা হয়েছিলো, এবং তখনো খণ্ড খণ্ড অবস্থায় হ্যাঙ্গারে বাক্সবন্দী ছিলো; সেগুলোও জলোচ্ছ্বাসে পুরোপুরি বিকল হয়।

এছাড়া বাংলাদেশ নৌবাহিনীও প্রচণ্ড ক্ষতির সম্মুখীন হয়। বেশ কিছু ছোট রণতরী ধ্বংস হয়। ফ্রিগেট আবু বকর দড়ি ছিঁড়ে কালুরঘাট রেলসেতুর সাথে ধাক্কা লেগে এতোটাই ক্ষতিগ্রস্ত হয় যে, বছর দুয়েক আগে ডিকমিশন্ড হবার আগ পর্যন্ত এটি আর কখনো পূর্ণরূপে কর্মক্ষম ছিলো না। যুদ্ধ জাহাজ উমর ফারুক এবং ওসমান সহ প্রতিটি অক্ষত রণতরীই কোন না কোন ক্ষতির শিকার হয়।
 
http://www.dailybdnews.net/?p=20915

ডেইলি বিডি নিউজঃ ঘূর্ণিঝড় ‘মোরা’র তাণ্ডব থেকে বাঁচাতে চট্টগ্রামস্থ বিমান বাহিনী ঘাঁটি বিএএফ বেস জহুরে বিরাজ করছে সর্তকবস্থা। ইতিমধ্যে বিমান ঘাঁটির বেশীরভাগ বিমানকে নিরাপদে রাখতে অন্যত্র সরিয়ে নেয়া হয়েছে। বিমানবাহিনী ছাড়াও বাংলাদেশ নেভাল এভিয়েশনের বিমান ও হেলিকপ্টার সমুহও সরিয়ে নেয়া হয়েছে নিরাপদ আশ্রয়ে। এছাড়া শাহ আমানত বিমানবন্দর ও কক্সবাজার বিমানবন্দরে উড়োজাহাজ চলাচল বন্ধ করেছে সিভিল এভিয়েশন অথরিটি। চট্টগ্রামের শাহ্ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ও বরিশাল বিমানবন্দরে আবহাওয়া পরিস্থিতি বিবেচনা করে সর্তক অবস্থানে থাকতে বলা হয়েছে।

এদিকে ঘূর্ণিঝড় ‘মোরা’র কারণে চট্টগ্রাম নৌঘাটি থেকে ১০টি যুদ্ধজাহাজ ও চট্টগ্রাম কোস্টগার্ডের দুটি জাহাজ নিরাপদ আশ্রয়ে রাখতে মংলায় নিয়ে আসা হয়েছে।

একটি বিশ্বস্ত সুত্রে জানা যায়, চট্টগ্রামস্থ বিমান বাহিনী ঘাঁটি বিএএফ বেস জহুরের বেশিরভাগ বিমান ঢাকাস্থ বিএএফ বেস বঙ্গবন্ধু এবং যশোরের বিএএফ বেস মতিউর রহমানে স্থানান্তর করা হয়েছে।

ঘূর্ণিঝড় মোরার কারণে মঙ্গলবার সকাল থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত চট্টগ্রামে শাহ আমানত বিমানবন্দরে উড়োজাহাজ ওঠা-নামা বন্ধ থাকবে। ১০ নম্বর মহাবিপদ সঙ্কেত নিয়ে আসা ঘূর্ণিঝড়টি মঙ্গলবার সকাল নাগাদ চট্টগ্রাম উপকূলে আঘাত হানবে বলে আভাস দেওয়া হচ্ছে, তাই সতর্কতা হিসেবে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের এই পদক্ষেপ। শাহ আমানতে সোমবার রাতে শেষ ফ্লাইটটি রাত ১১টায়, সে পর্যন্ত কার্যক্রম স্বাভাবিকভাবে চলবে বলে জানিয়েছেন বিমানবন্দরটির ব্যবস্থাপক উইং কমান্ডার মোহাম্মদ রিয়াজুল কবির।

সোমবার রাত ১১টার পর থেকে মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত আর কোনো ফ্লাইট নেই শাহ আমানতে।

রিয়াজুল কবির ডেইলি বিডি নিউজ কে বলেন, আগামীকাল (মঙ্গলবার) সকাল পৌনে ৬টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে কোনো ফ্লাইট চলাচল করবে না। এয়ারলাইন্সগুলোকে চিঠি পাঠিয়ে তা জানিয়ে দেওয়া হয়েছে বলে জানান তিনি।

এছাড়া, ঘূর্ণিঝড় ‘মোরা’র কারণে চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার সমুদ্রবন্দরসমূহকে ‘সাত’ নম্বর হুঁশিয়ারি সংকেত নামিয়ে ‘১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেত’ দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। এছাড়া পায়রা ও মংলা বন্দরকে ‘৫’ নম্বর হুঁশিয়ারি সংকেত নামিয়ে ‘৮’ নম্বর পুনঃ ‘৮’ নম্বর মহাবিপদ সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

উল্লেখ্য, ১৯৯১ সালের ২৯ এপ্রিল বাংলাদেশে আঘাত হানা ঘূর্ণিঝড় মেরি অ্যানের আঘাতে বিভিন্ন ধরণের ১৫০ জঙ্গিবিমান, প্রশিক্ষণ বিমান ও হেলিকপ্টার হারায় বাংলাদেশ বিমান বাহিনী। এমনকি পাঁচটি এমআই-৮ হেলিকপ্টার, যেগুলো সদ্য সোভিয়েত ইউনিয়ন থেকে আনা হয়েছিলো, এবং তখনো খণ্ড খণ্ড অবস্থায় হ্যাঙ্গারে বাক্সবন্দী ছিলো; সেগুলোও জলোচ্ছ্বাসে পুরোপুরি বিকল হয়।

এছাড়া বাংলাদেশ নৌবাহিনীও প্রচণ্ড ক্ষতির সম্মুখীন হয়। বেশ কিছু ছোট রণতরী ধ্বংস হয়। ফ্রিগেট আবু বকর দড়ি ছিঁড়ে কালুরঘাট রেলসেতুর সাথে ধাক্কা লেগে এতোটাই ক্ষতিগ্রস্ত হয় যে, বছর দুয়েক আগে ডিকমিশন্ড হবার আগ পর্যন্ত এটি আর কখনো পূর্ণরূপে কর্মক্ষম ছিলো না। যুদ্ধ জাহাজ উমর ফারুক এবং ওসমান সহ প্রতিটি অক্ষত রণতরীই কোন না কোন ক্ষতির শিকার হয়।
Where is mongla?
 
Russia has revealed new details of the Su-30SME export variant of the Sukhoi ‘Flanker’ fighter that it launched in early 2016.

Speaking at the Langkawi International Maritime and Aerospace (LIMA) exhibition in Malaysia, president of Irkut Corporation Oleg Demchenko revealed performance specifications for the twin-seat derivative of the Su-30SM that recently entered service with Russia and Kazakhstan (the Su-30SM is itself a development of the Su-30MKI sold to India).

The Su-30SME has a normal take-off weight of 26,090 kg, a maximum take-off weight of 34,000 kg, a speed of 1.75 Mach, and normal/maximum fuel weights of 5,270/9,300 kg respectively. It has operational range of 1,280 km at sea-level and at a speed of 800 km/h; of 3,000 km flying at a high altitude and at a speed of 900 km/h; and of 5,600 km with one air refuelling contact.

The Su-30SME is powered by two AL-31FP afterburner jet engines with thrust vectoring control. The powerplants have a combined thrust of 25,000 kg, and afford the fighter a combat payload of up to 8,000 kg mounted from its 12 hardpoints.

The avionics suite of the Su-30SME has been upgraded and the aircraft equipped for infrared and laser targeting pods for ground target acquisition and engagement. The new fire control radar can acquire and track 15 aerial targets simultaneously while being able to attack four at once. Other features include an integrated electro-optical targeting sensor coupled with a laser inertial navigation system, a helmet-mounted target designator, and satellite navigation system compatible with the GLONASS and NAVSTAR formats.

“The Su-30SME is an upgraded modern platform based on Russian equipment,” Demchenko said. “As the basic Russian Su-30SM version develops, the capabilities of the export Su-30SME will also expand.”

R

http://www.dailybdnews.net/?p=20915

ডেইলি বিডি নিউজঃ ঘূর্ণিঝড় ‘মোরা’র তাণ্ডব থেকে বাঁচাতে চট্টগ্রামস্থ বিমান বাহিনী ঘাঁটি বিএএফ বেস জহুরে বিরাজ করছে সর্তকবস্থা। ইতিমধ্যে বিমান ঘাঁটির বেশীরভাগ বিমানকে নিরাপদে রাখতে অন্যত্র সরিয়ে নেয়া হয়েছে। বিমানবাহিনী ছাড়াও বাংলাদেশ নেভাল এভিয়েশনের বিমান ও হেলিকপ্টার সমুহও সরিয়ে নেয়া হয়েছে নিরাপদ আশ্রয়ে। এছাড়া শাহ আমানত বিমানবন্দর ও কক্সবাজার বিমানবন্দরে উড়োজাহাজ চলাচল বন্ধ করেছে সিভিল এভিয়েশন অথরিটি। চট্টগ্রামের শাহ্ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ও বরিশাল বিমানবন্দরে আবহাওয়া পরিস্থিতি বিবেচনা করে সর্তক অবস্থানে থাকতে বলা হয়েছে।

এদিকে ঘূর্ণিঝড় ‘মোরা’র কারণে চট্টগ্রাম নৌঘাটি থেকে ১০টি যুদ্ধজাহাজ ও চট্টগ্রাম কোস্টগার্ডের দুটি জাহাজ নিরাপদ আশ্রয়ে রাখতে মংলায় নিয়ে আসা হয়েছে।

একটি বিশ্বস্ত সুত্রে জানা যায়, চট্টগ্রামস্থ বিমান বাহিনী ঘাঁটি বিএএফ বেস জহুরের বেশিরভাগ বিমান ঢাকাস্থ বিএএফ বেস বঙ্গবন্ধু এবং যশোরের বিএএফ বেস মতিউর রহমানে স্থানান্তর করা হয়েছে।

ঘূর্ণিঝড় মোরার কারণে মঙ্গলবার সকাল থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত চট্টগ্রামে শাহ আমানত বিমানবন্দরে উড়োজাহাজ ওঠা-নামা বন্ধ থাকবে। ১০ নম্বর মহাবিপদ সঙ্কেত নিয়ে আসা ঘূর্ণিঝড়টি মঙ্গলবার সকাল নাগাদ চট্টগ্রাম উপকূলে আঘাত হানবে বলে আভাস দেওয়া হচ্ছে, তাই সতর্কতা হিসেবে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের এই পদক্ষেপ। শাহ আমানতে সোমবার রাতে শেষ ফ্লাইটটি রাত ১১টায়, সে পর্যন্ত কার্যক্রম স্বাভাবিকভাবে চলবে বলে জানিয়েছেন বিমানবন্দরটির ব্যবস্থাপক উইং কমান্ডার মোহাম্মদ রিয়াজুল কবির।

সোমবার রাত ১১টার পর থেকে মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত আর কোনো ফ্লাইট নেই শাহ আমানতে।

রিয়াজুল কবির ডেইলি বিডি নিউজ কে বলেন, আগামীকাল (মঙ্গলবার) সকাল পৌনে ৬টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে কোনো ফ্লাইট চলাচল করবে না। এয়ারলাইন্সগুলোকে চিঠি পাঠিয়ে তা জানিয়ে দেওয়া হয়েছে বলে জানান তিনি।

এছাড়া, ঘূর্ণিঝড় ‘মোরা’র কারণে চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার সমুদ্রবন্দরসমূহকে ‘সাত’ নম্বর হুঁশিয়ারি সংকেত নামিয়ে ‘১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেত’ দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। এছাড়া পায়রা ও মংলা বন্দরকে ‘৫’ নম্বর হুঁশিয়ারি সংকেত নামিয়ে ‘৮’ নম্বর পুনঃ ‘৮’ নম্বর মহাবিপদ সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

উল্লেখ্য, ১৯৯১ সালের ২৯ এপ্রিল বাংলাদেশে আঘাত হানা ঘূর্ণিঝড় মেরি অ্যানের আঘাতে বিভিন্ন ধরণের ১৫০ জঙ্গিবিমান, প্রশিক্ষণ বিমান ও হেলিকপ্টার হারায় বাংলাদেশ বিমান বাহিনী। এমনকি পাঁচটি এমআই-৮ হেলিকপ্টার, যেগুলো সদ্য সোভিয়েত ইউনিয়ন থেকে আনা হয়েছিলো, এবং তখনো খণ্ড খণ্ড অবস্থায় হ্যাঙ্গারে বাক্সবন্দী ছিলো; সেগুলোও জলোচ্ছ্বাসে পুরোপুরি বিকল হয়।

এছাড়া বাংলাদেশ নৌবাহিনীও প্রচণ্ড ক্ষতির সম্মুখীন হয়। বেশ কিছু ছোট রণতরী ধ্বংস হয়। ফ্রিগেট আবু বকর দড়ি ছিঁড়ে কালুরঘাট রেলসেতুর সাথে ধাক্কা লেগে এতোটাই ক্ষতিগ্রস্ত হয় যে, বছর দুয়েক আগে ডিকমিশন্ড হবার আগ পর্যন্ত এটি আর কখনো পূর্ণরূপে কর্মক্ষম ছিলো না। যুদ্ধ জাহাজ উমর ফারুক এবং ওসমান সহ প্রতিটি অক্ষত রণতরীই কোন না কোন ক্ষতির শিকার হয়।

After devastation by consecutive cyclones in 1960 and 1961, AM Asghar Khan had issued standing orders for PAF to abandon Chittagong as a base. Instead Chiringa was selected for reconstructing as the PAF base in the area. That was also to be a SEATO air base. However, BA Engrs have ruined the large runway during BNP rule. Oil Ahmed had allowed the roads and highway contractor working on Arakan Rd, to use the runway to base their materials, etc. Now BA has conveniently made this into a Cantt.
 
Defence Technology of Bangladesh-DTB
35 mins ·
আলহামদুলিল্লাহ্‌.....

আমরা বেশ কয়েকমাস আগে থেকেই বলছিলাম বাংলাদেশ বিমানবাহিনী BAFএবং and China চীনের মধ্যে বেশ বড় a quite subtintial defence agreement সামরিক চুক্তি হতে যাচ্ছে যার আওতায় বিমানবাহিনীর জন্য ১৬ টি J-10B, ৭ টি K-8w, ১ টি Xian Y-20 হেভি ট্রান্সপোর্ট এবং ১ টি KJ-200 AEW&C বিমান কেনা হবে।

Today this has been proved আজকে তা প্রমানিত হলো....একটি রাশিয়ান a Russian site, stated that an agreement has been concluded between সাইট দাবি করেছে BAF and China বাংলাদেশ বিমানবাহিনী এবং চীনের মধ্যে for US $ 1x Billion ১ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম কেনার চুক্তি হচ্ছে।যার আওতায় which would include ১৬ টি 16x J-10B, ৭ টি 7x K-8w, ১ টি 1x Y-20 এবং ১ টি 1x KJ-200 AEW&C এবং along with other equipmentsআরো অন্যান্য সরঞ্জাম কেনা হবে।

এরপরেও অনেকে বলবে আমরা ভুয়া নিউজ দেই
FACE_WITH_COLON_THREE.png
:3

লিংক-http://bmpd.livejournal.com/2643443.html
baf.jpg
 
Defence Technology of Bangladesh-DTB
35 mins ·
আলহামদুলিল্লাহ্‌.....

আমরা বেশ কয়েকমাস আগে থেকেই বলছিলাম বাংলাদেশ বিমানবাহিনী BAFএবং and China চীনের মধ্যে বেশ বড় a quite subtintial defence agreement সামরিক চুক্তি হতে যাচ্ছে যার আওতায় বিমানবাহিনীর জন্য ১৬ টি J-10B, ৭ টি K-8w, ১ টি Xian Y-20 হেভি ট্রান্সপোর্ট এবং ১ টি KJ-200 AEW&C বিমান কেনা হবে।

Today this has been proved আজকে তা প্রমানিত হলো....একটি রাশিয়ান a Russian site, stated that an agreement has been concluded between সাইট দাবি করেছে BAF and China বাংলাদেশ বিমানবাহিনী এবং চীনের মধ্যে for US $ 1x Billion ১ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম কেনার চুক্তি হচ্ছে।যার আওতায় which would include ১৬ টি 16x J-10B, ৭ টি 7x K-8w, ১ টি 1x Y-20 এবং ১ টি 1x KJ-200 AEW&C এবং along with other equipmentsআরো অন্যান্য সরঞ্জাম কেনা হবে।

এরপরেও অনেকে বলবে আমরা ভুয়া নিউজ দেই
FACE_WITH_COLON_THREE.png
:3

লিংক-http://bmpd.livejournal.com/2643443.html
View attachment 401021

Allah be praised. And let us pray that no awlad e Mirjafar controls our destiny. If a traitor is enthroned by us, e will surely see a replication of 23 June 1757.
 
Allah be praised. And let us pray that no awlad e Mirjafar controls our destiny. If a traitor is enthroned by us, e will surely see a replication of 23 June 1757.
Don't worry. China is at its best shape since the last 500 years. No one can't stop China and BD cooperate.

Defence Technology of Bangladesh-DTB
35 mins ·
আলহামদুলিল্লাহ্‌.....

আমরা বেশ কয়েকমাস আগে থেকেই বলছিলাম বাংলাদেশ বিমানবাহিনী BAFএবং and China চীনের মধ্যে বেশ বড় a quite subtintial defence agreement সামরিক চুক্তি হতে যাচ্ছে যার আওতায় বিমানবাহিনীর জন্য ১৬ টি J-10B, ৭ টি K-8w, ১ টি Xian Y-20 হেভি ট্রান্সপোর্ট এবং ১ টি KJ-200 AEW&C বিমান কেনা হবে।

Today this has been proved আজকে তা প্রমানিত হলো....একটি রাশিয়ান a Russian site, stated that an agreement has been concluded between সাইট দাবি করেছে BAF and China বাংলাদেশ বিমানবাহিনী এবং চীনের মধ্যে for US $ 1x Billion ১ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম কেনার চুক্তি হচ্ছে।যার আওতায় which would include ১৬ টি 16x J-10B, ৭ টি 7x K-8w, ১ টি 1x Y-20 এবং ১ টি 1x KJ-200 AEW&C এবং along with other equipmentsআরো অন্যান্য সরঞ্জাম কেনা হবে।

এরপরেও অনেকে বলবে আমরা ভুয়া নিউজ দেই
FACE_WITH_COLON_THREE.png
:3

লিংক-http://bmpd.livejournal.com/2643443.html
View attachment 401021
Can any member translate it for me, highly appreciated!
 

Pakistan Defence Latest Posts

Back
Top Bottom