EastBengalPro
FULL MEMBER
- Joined
- Jun 3, 2014
- Messages
- 690
- Reaction score
- 0
- Country
- Location
The Chinese business group Jijiang Jinzun Holding Group, which is the biggest investment in Bangladesh as a single unit, will invest 500 million US dollars or 40 thousand crore in a power plant in Bangladesh, government officials say.
The power plant will be in Mirsharai Economic Zone of Chittagong. The Chinese company has leased 1,000 acres of land for this purpose. In the meantime, they submitted a part of the land lease money. The production capacity of coal based power plants will be 2,650MW.
Bangladesh Economic Zone Authority (BEJA) said that the land will be allotted to Jijiang Jindun Holding within two months. They want to start the land development work next month. And wants to start generating power in May 2022
Asked about the executive chairman of the board, Paban Chowdhury said in the first light, this is a big news for Bangladesh. It is a sample of Chinese investors who see Bangladesh as a destination for investment. He said this investment of the Chinese company will play a vital role in ensuring the quality of electricity in the country's electricity sector. He said Jindun's investment was the biggest Foreign Direct Investment (FDI) in the country.
As per the Bangladesh Bank, 2016-26 fiscal year, foreign investment in the country has reached $ 2.5 billion, which is more than $ 54 million more than the previous year. But this amount is considered less than the needs of Bangladesh.
The Chinese company's investment proposal has been filed in the name of Jijiang Jindun Prasar Vesel Company Limited. The company produces high-pressure gas cylinders. The company is again a member of the Zhengjiang Zindun Holding Group. The group has business in various sectors like mining resources, heavy equipment production, commerce and trade.
Beja said, the Chinese company's investment proposal in Bangladesh was going on for a long time. Finally, it was finally finalized and the Chinese company paid $ 6.88 billion in the beginning of the price of land lease. It is known that Beja is giving backward areas to Zijiang Jindun in the economic zone of Mirsarai. They are leasing the land at a one-time lease of 50 years. The total value of this is 6 million 98 million dollars, which is around Tk 57 billion in Bangladeshi currency. Zindun's proposal has said that this investment will create employment for about one and a half thousand people in Bangladesh.
Bager executive member said Harunur Rashid said in the first light, Zindun will sell their produce to the government. For this reason the discussion of the electricity department is underway. She said discussions on investment proposals of several Chinese organizations in Mirsaraiy are in progress.
Mirsarai Economic Zone will be 30 thousand acres. Of this, 12 thousand acres of land is under bearer. In April last year, Beja released the land allotment certificate in Mirsarai. So far, allotment of land to the factory has been completed or process has been finalized by 48 organizations. These institutions will get 3,650 acres of land.
In Mirsaraiya, the Indian Economic Zone has occupied 1,000 acres of land. Bangladesh Export Processing Zones Authority (BEPZA) took 1 150 acres of land to an export processing zone there. Bashundhara-GasMin-Power Pack Consortium has got 550 acres of land for better lease. Apart from this, Beja has asked to provide 500 acres of land for export-oriented garment sector.
বাংলাদেশে একটি বিদ্যুৎকেন্দ্রে ৫০০ কোটি মার্কিন ডলার বা ৪০ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করবে চীনা ব্যবসায়িক গোষ্ঠী ঝেজিয়াং জিনজুন হোল্ডিং গ্রুপ, যাকে একক হিসেবে বাংলাদেশে সবচেয়ে বড় বিনিয়োগ বলছেন সরকারি কর্মকর্তারা।
বিদ্যুৎকেন্দ্রটি হবে চট্টগ্রামের মিরসরাই অর্থনৈতিক অঞ্চলে। এ জন্য সেখানে ১ হাজার একর জমি ইজারা নিয়েছে চীনা প্রতিষ্ঠানটি। ইতিমধ্যে তারা জমির ইজারামূল্যের একটি অংশ জমা দিয়েছে। কয়লাভিত্তিক এ বিদ্যুৎকেন্দ্রের উৎপাদন ক্ষমতা হবে ২ হাজার ৬৫০ মেগাওয়াট।
বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা) জানিয়েছে, দু-এক মাসের মধ্যেই ঝেজিয়াং জিনদুন হোল্ডিংকে জমি বরাদ্দ দেওয়া হবে। তারা আগামী মাসেই জমি উন্নয়নের কাজ শুরু করতে চায়। আর বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু করতে চায় ২০২২ সালের মে মাসে।
জানতে চাইলে বেজার নির্বাহী চেয়ারম্যান পবন চৌধুরী প্রথম আলোকে বলেন, এটি বাংলাদেশের জন্য একটি বড় খবর। চীনা বিনিয়োগকারীরা যে বাংলাদেশকে বিনিয়োগের গন্তব্য হিসেবে দেখছে, এটা তারই নমুনা। তিনি বলেন, চীনা কোম্পানিটির এই বিনিয়োগ দেশের বিদ্যুৎ খাতে মানসম্পন্ন বিদ্যুৎ নিশ্চিতে ভূমিকা রাখবে। জিনদুনের বিনিয়োগকে দেশে সবচেয়ে বড় সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ (এফডিআই) বলে উল্লেখ করেন তিনি।
বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাবে, ২০১৬-১৭ অর্থবছরে দেশে মোট ২৫৪ কোটি ডলারের বিদেশি বিনিয়োগ এসেছে, যা আগের বছরের চেয়ে ৫৪ কোটি ডলার বেশি। তবে এ পরিমাণ বাংলাদেশের প্রয়োজনের তুলনায় কম বলে মনে করা হয়।
চীনা কোম্পানিটির বিনিয়োগ প্রস্তাবের আবেদন করা হয়েছে ঝেজিয়াং জিনদুন প্রেশার ভেসেল কোম্পানি লিমিটেডের নামে। এ প্রতিষ্ঠানটি উচ্চ চাপের গ্যাস সিলিন্ডার তৈরি করে। এ কোম্পানিটি আবার ঝেজিয়াং জিনদুন হোল্ডিং গ্রুপের একটি অঙ্গপ্রতিষ্ঠান। গ্রুপটির খনিজ সম্পদ উত্তোলন, ভারী সরঞ্জাম উৎপাদন, পণ্য বাণিজ্যসহ বিভিন্ন খাতে ব্যবসা আছে।
বেজা জানিয়েছে, বাংলাদেশে এ চীনা কোম্পানিটির বিনিয়োগ প্রস্তাবের বাস্তব রূপ দিতে দীর্ঘদিন ধরে চেষ্টা চলছিল। অবশেষে সম্প্রতি তা চূড়ান্ত হয় এবং চীনা কোম্পানিটি জমি ইজারার মূল্য বাবদ শুরুতে ৬ লাখ ৯৮ হাজার ডলার বেজাকে দেয়। জানা গেছে, মিরসরাই অর্থনৈতিক অঞ্চলে ঝেজিয়াং জিনদুনকে অনুন্নত জমি দিচ্ছে বেজা। তারা এ জমি ইজারা নিচ্ছে ৫০ বছরের এককালীন ইজারামূল্যে। এতে মোট ইজারামূল্য হয় ৬ কোটি ৯৮ লাখ ডলার, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৫৭২ কোটি টাকা। জিনদুনের প্রস্তাবে বলা হয়েছে, এ বিনিয়োগে বাংলাদেশে প্রায় দেড় হাজার লোকের কর্মসংস্থান হবে।
জানতে চাইলে বেজার নির্বাহী সদস্য মো. হারুনুর রশিদ প্রথম আলোকে বলেন, জিনদুন তাদের উৎপাদিত বিদ্যুৎ সরকারের কাছে বিক্রি করবে। এ জন্য তাদের সঙ্গে বিদ্যুৎ বিভাগের আলোচনা চলছে। তিনি বলেন, মিরসরাইয়ে আরও কয়েকটি চীনা প্রতিষ্ঠানের বিনিয়োগ প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা চলছে।
মিরসরাই অর্থনৈতিক অঞ্চলটি হবে ৩০ হাজার একরের। এর মধ্যে ১২ হাজার একর জমি বেজার অধীনে রয়েছে। গত বছরের এপ্রিল মাসে মিরসরাইয়ে জমি বরাদ্দের বিবরণপত্র প্রকাশ করে বেজা। এরপর এখন পর্যন্ত কারখানা করতে জমি বরাদ্দ অথবা প্রক্রিয়া চূড়ান্ত হয়েছে ৪৮টি প্রতিষ্ঠানের। এসব প্রতিষ্ঠান ৩ হাজার ৬৫০ একর জমি পাবে।
মিরসরাইয়ে ভারতীয় অর্থনৈতিক অঞ্চলের জন্য ১ হাজার একর জমি রাখা হয়েছে। বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেপজা) সেখানে একটি রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল করতে ১ হাজার ১৫০ একর জমি নিয়েছে। উন্নত করে ইজারা দেওয়ার জন্য ৫৫০ একর জমি পেয়েছে বসুন্ধরা-গ্যাসমিন-পাওয়ার প্যাক কনসোর্টিয়াম। এ ছাড়া দেশের রপ্তানিমুখী পোশাকশিল্পের জন্য ৫০০ একর জমি দেওয়ার কথা বলেছে বেজা।
http://www.prothomalo.com/economy/article/1406266/৫০০-কোটি-ডলারের-বিনিয়োগ