What's new

Retired army major shot dead at Cox’s Bazar check-post

I wudnt call it a blatant lie, i wud call it a mistake, shud have said "surrounding area". And heck knows wat Fazle Nur Taposh was doing at that time and if he was willing to go in there in the danger zone with a handmike like Nanak did. And if he wasnt willing to then ofcourse Nanak wud be the one to go cuz his constituency in only 5 minutes or so away from pilkhana. And theres no need to dramaticise every statement. what reason wud i have to mask anyones crime? Im more anti Political Parties than you are so let it be

Other than you are a Awami jubo league cheerleader, there is not a iota of credibility to what you say, period.
 
.
Other than you are a Awami jubo league cheerleader, there is not a iota of credibility to what you say, period.

Firstly, There is credibilty because as i mentioned i know Jubo League very well and thats the most I can disclose in this forum. Second, ur sitting in another country not knowing the reality on the ground. Im not a cheerleader of Awami league or watever. You wud find you have more in common with me than not. No reason to argue irrationally.
 
.
Awami League rakkhi bahini (aka police) coverup continues
.......................................
Police have blamed Sifat, who is with Sinha, for the murder


2adb55dddb5582d4cc112ad0949a78b7-5f2810f6d1599.jpg

Denial of responsibility!
ALL RIGHTS OF THIS PICTURE RESERVED TO http://www.prothom-alo.com/

Officer-in-Charge of Teknaf Police Station, Pradeep Kumar Das, had earlier received the news that two persons, including a man dressed as members of the Bangladesh Army, were on their way to Cox's Bazar by Marine Drive. The vehicle search at Shamlapur police check post was started on his instructions. Rashed also gave his identity to the policemen in charge more than once before his death.
Retired Army Major Sinha Mohammad Rashed Khan was shot dead by police in Shamlapur on July 31. The statement of case states that four rounds of ammunition were fired from the pistol of the outpost in-charge. However, Shahedul Islam Sifat, who was with Sinha Rashed, has been blamed for his death.

The information was found in the case filed by Teknaf police sub-inspector Nandadulal Rakshita. The only accused in the case is Shahedul Islam alias Sifat, a former army officer with Sinha. Sifat's crimes include obstructing government work in connivance with each other (Sinha and Sifat), shooting with a weapon for killing and killing
Apart from this, the police have also filed a case against Sinha Mohammad Rashed Khan and Shahedul Islam Sifat under the Narcotics Control Act of 2016. Rescued, 50 pieces of yaba and 250 grams of cannabis.

When asked, Teknaf Police Officer-in-Charge (OC) Pradeep Kumar Das told Prothom Alo, & lsquo; I was informed that there is a statement? Then you have to read it. ' In response to another question, he said, Sinha said. Although a murder case has been registered against the person who was with Rashed Khan, action will be taken against the person who is found guilty after investigation. & Rsquo;

According to the case statement, Nurul Amin, 21, a member of the community police, told the in-charge of the outpost on his mobile phone at around 8.30 pm that some robbers were walking in the hills with small torch lights. Nurul Amin told this to Nizamuddin and four others. It was announced that robbers were coming down from the hill from the microphone of the local Marishbunia new mosque. Everyone in the area was asked to unite to resist the robbers. After a while two people came down. At that time there were 20-30 people at the spot.

According to the statement, a man named Md. Main Uddin (19) turned on the torchlight in his hand to identify the two men who had come down from the hill. Give. When the people of the area were chased, they took shelter in a safe place for fear of weapons. Later, the two of them left for Cox's Bazar in a silver car in Marine Drive. A man named Nurul Amin told this to the in-charge of Baharchhara Investigation Center. Teknaf Police Officer-in-Charge (OC) K said. Under his direction, a vehicle search was started at Shamlapur police check post led by Liakat Ali, in-charge of Baharchhara Investigation Center, at around 9.15 pm.

Nandadulal said in a statement that after 20 minutes, they signaled the private car to stop in front of the check post. But the car disobeyed the signal and tried to cross the check post. At one stage, in-charge Liaquat Ali stopped the vehicle with the block at the check post and raised his hand and asked the person inside the vehicle to get out. At that time, the person in the driver's seat started arguing. He introduced himself as a major in the army. The man sitting next to him got out of the car.

According to the case, the outpost in-charge asked the person sitting in the driver's seat to get out of the car and stand with his hands on his head and wanted to know the details. After arguing for a while, the man, identified as an army major, got out of the car, pulled out a pistol from the right side of his waist and started firing.

Nandadulal Rakshit said, & zwj; & lsquo; IC (in-charge) Sir (Liaquat Ali) fired four rounds with the pistol that was with him and his fellow officer forces to protect their lives and property. "

What police said about 'army uniforms':

In the statement of case, Nandadulal Rakshita said that Baharchhara is a hilly area of Teknaf Model Police Station. The bandits were already active in the area. Weapons and ammunition along with uniforms of various law enforcement agencies including the army were recovered during the operation in the area. There are rumors that houses have been looted at different times after the uniforms of different law enforcement agencies including the army. Sinha said. People chased Rasheed thinking he was a robber as he was wearing clothes worn by members of the army.

https://www.prothomalo.com/banglade...ার-দায়-সিনহার-সঙ্গে-থাকা-সিফাতের-ওপর-চাপিয়েছে
 
.
This dip-shit back in the news:
-------------------------
টাকা না দিলেই ক্রসফায়ার!

ভয়ঙ্কর এক ওসির নাম প্রদীপ কুমার দাশ



IMG_20181019_163049.jpg

.
মাদক বিরোধী অভিযানের নামে নির্বিচারে মানুষ হত্যা নিয়ে বিবিসি বাংলায় প্রচারিত সংবাদ বিশ্ব বিবেককে নাড়িয়ে দিলেও পুলিশের ঘাঁপটি মেরে থাকা গুটি কয়েক সরকার বিরোধী এখনো নির্মম হত্যাকান্ড চালিয়ে যাচ্ছে। প্রকৃত মাদক ব্যবসায়ী ছাড়া নিরহ কেউ যেন এই পরিস্থিতির শিকার না হয়, সে বিষয়টি স্থানীয় সুশীল সমাজের পক্ষ থেকে বলা হলেও শুধু নিজের স্বার্থেই তা মানছেন না কেউ কেউ। বিষয়টি স্পর্শকাতর হওয়ায় দেশের কোন মানবাধিকার সংগঠন এ ব্যাপারে এখনো মুখ খুলেননি।

ভয়ংকর মাদকের বিরুদ্ধে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জিরো টলারেন্সকে অপব্যবহার করে টেকনাফের ওসি প্রদীপ কুমার দাশ মেতে উঠেছেন বেপরোয়া ঘুষ বাণিজ্যে। বিএনপির আমলে প্রভাবশালী এক মন্ত্রীর আশির্বাদে চাকুরীতে যোগ দিয়ে নিজের কুকীর্তি আড়াল করতে তিনি এখন রূপ পাল্টিয়ে হয়েছেন মহা আওয়ামীলীগ।

বিভিন্ন থানায় চাকুরী জীবনে এক সময় আওয়ামীলীগ নিধনে ব্যস্ত সময় কাটানো ওসি প্রদীপ শুধু মাদক নির্মূলে আতংক সৃষ্টি করে বনে গেছেন সীমান্তের বাঘ। দেশের আইন-আদালত কিছুই তোয়াক্কা না করে শুধু নিজের পকেট ভারী করতে তিনি টেকনাফবাসীর উপর চালিয়ে যাচ্ছেন নির্যাতনের স্টীম রোলার। ইতোমধ্যে কক্সবাজারের এক ভয়ঙ্কর ওসি হিসেবে পরিচিতি পেয়েছেন প্রদীপ দাশ।

prodip_ed.jpg

.
যোগদানের প্রথম দিন থেকে কথিত বন্দুক যুদ্ধের নাম দিয়ে তালিকাভুক্ত বেশ ইয়াবা সম্রাট নিধন করে মানুষের প্রশংসা কুড়ানো সেই ওসি টাকা আর মাদকে উন্মাদ হয়ে এ পর্যন্ত অনেক নিরহ মানুষকে করেছেন নির্বিচারে হত্যা। দিয়েছেন মিথ্যা মামলার বোঝা। সরকার, ইসলাম ও মুসলিম বিদ্বেষী এই পুলিশ কর্মকর্তার অত্যাচারে টেকনাফে প্রকৃত ইয়াবা ব্যবসায়ীরা পালিয়ে বেড়ালেও অনেক নিরহ পরিবারে এখন নিরব কান্না। চলছে বুক ফাটা আহাজারি।

স্থানীয় সুশীল সমাজ মাদক যুদ্ধে তাকে সার্বিক সহযোগিতা করলেও ওসি প্রদীপ পুরো টেকনাফ বাসীকে মাদকে সম্পৃক্ততার হুমকি ধমকি, হামলা, লুটপাট ও মামলা দিয়ে তটস্থ রেখেছেন। ব্যবসা তো দূরের কথা জীবনে যারা ইয়াবা দেখেননি, তাদেরকে ধরে নিয়ে নিজের টর্চার সেলে মাসের পর মাস আটকিয়ে সর্বস্ব লুটে হয় খুন, নয় অস্ত্র ইয়াবা দিয়ে চালান অব্যাহত রেখেছেন।

সারা জীবন মহান মুক্তিযুদ্ধ ও তার দল আওয়ামীলীগের অতন্ত্র প্রহরীদের নূন্যতম শ্রদ্ধা না দেখিয়ে গায়ে ইয়াবার কালি লাগিয়ে ওসি প্রদীপ নাফ সীমান্তে দলমত নির্বিশেষে সব শ্রেণী পেশার মানুষকে জিম্মি করে বেপরোয়া হয়ে উঠেছেন দিন দিন। স্থানীয় গণমাধ্যম কর্মী ও সুশীল সমাজকেও ক্রস ফায়ারের হুমকি দিয়ে চাটুকার বোবা বানিয়ে রেখেছেন তিনি।

মুসলিম প্রধান দেশে বিতর্কিত এই ওসি পবিত্র রমজান মাসে ইফতার, সেহেরী, তারাবি পড়তে দেয়নি অনেক নিরপরাধ মুসলিমকে। সভ্যতার ইতিহাসে বর্বরতার নজির সৃষ্টি করে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, সরকার ও পুলিশের ভাবমূর্তি ক্ষুন্নে জড়িত এই ওসি কিছুদিন আগে হ্নীলার জনৈক সুদুরের ছেলে শাহীনকে পবিত্র জুমার নামাজে সালাম ফিরাতে না দিয়ে মসজিদ থেকে তুলে নিয়ে নির্মমভাবে হত্যা করেন। যা প্রত্যক্ষদর্শী মুসল্লীদের হৃদয়ে আঘাত হানলেও পুলিশের ভয়ে কেউ মুখ না খুলে নিরব কান্নায় মহান আল্লাহর কাছে নালিশ দিয়েছেন বলে জানিয়ে অনেকেই বলেন, প্রতিবাদ কিভাবে করব? টু শব্দ করলে তিনিতো নির্বংশ করে ছাড়েন!

অভিযোগ উঠেছে, ওসি প্রদীপ হোয়াইক্যং এর আনোয়ার নামের এক ব্যক্তিকে তিন দিন ধরে টর্চার সেলে নির্যাতন করে হত্যা করেন। প্রতিকার পেতে তার সুন্দরী স্ত্রী এবং বোন কক্সবাজার আদালতে আসলে খবর পেয়ে তিনি দুই নারীকে তুলে নিয়ে টানা ৫ দিন গণধর্ষণ করিয়ে প্রত্যেককে ইয়াবা দিয়ে চালান দেয়ার অভিযোগ উঠে। তারা বর্তমানে কক্সবাজার জেলা কারাগারে আছেন। যা তদন্ত করলে সত্যতা মিলবে।

শুধু তাই নয়, ওসি হ্নীলার দুবাই ফেরত এক যুবককে ধরে সকালে এক পা ও এক হাতে গুলি করে বাড়িতে ফোন করিয়ে নগদ ২২ লাখ টাকা নিয়ে সন্ধ্যায় ক্ষতস্থানে ছুরি দিয়ে আঘাত করে হত্যা করেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।

শাপলাপুরের জনৈক হাবিব উল্লাহ নামক এক ব্যক্তি। বৃক্ষ প্রেমিক হিসেবে চ্যানেল আই পুরস্কার পেয়েছিলেন তিনি। স্থানীয় এক পুলিশ ও এনজিও কর্মকর্তার সাথে বিরোধের অপরাধে ওসির লেলিয়ে দেয়া পুলিশ হাবিবকে আটক করে শত্রুদের হাতে তুলে দেন। এরপর শত্রু পক্ষের শহীদ নামের এক খুনি তাকে নির্মম ভাবে হত্যা করলেও ওসি এই মামলায় এমন একজনকে আসামী করে দেন, যিনি হত্যাকান্ডের ছয় মাস আগে থেকে জেলে রয়েছেন। প্রদীপের ক্ষমতার অপব্যবহারে বিনা দোষে মিথ্যা মামলার শিকার এই হতভাগ্যের নাম ছৈয়দ হোসেন।

বিজিবির সোর্স হাসান আলী মাদক ও ওসির বিরুদ্ধে কথা বলায় ক্ষিপ্ত হন প্রদীপ। ফলে হাসান আলীকে তার ফিশিং জাল মেরামত কালে প্রকাশ্যে ধরে নিয়ে পুলিশ তিন দিন আটকিয়ে রেখে কথিত বন্দুক যুদ্ধে নিহত বলে প্রচার করেন। যা স্থানীয় বিজিবির উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করলে সত্যতা মিলবে। এই ঘটনায় স্বামী হারানো স্ত্রী প্রতিবাদ করায় তার মাথা গোঁজার শেষ ঠিকানা বসতবাড়ী ভেঙ্গে দেয় পুলিশ।

হোয়াইক্যং ইউনিয়ন থেকে বহুবার নির্বাচিত ইউপি চেয়ারম্যান টেকনাফের বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ প্রয়াত মোস্তাক আহমদ চৌধুরী। মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় এ পরিবার থেকেই অস্ত্র দিয়ে প্রথম সহযোগিতার জনশ্রুতি আছে এলাকায়। মাদক বিরোধী অভিযানের কথা বলে ওসি প্রদীপ এই পরিবারের একমাত্র সন্তান জুনাইদকে ধরতে গিয়ে না পেয়ে তার বাড়ির আসবাবপত্র ভাংচুর করে প্রায় ৩০/৪০ লাখ টাকা লুটপাট করেন। অথচ সাবেক উপজেলা আওয়ামীলীগ সভাপতি জাফর আলমের নিকট আত্মীয় জুনাইদের পরিবার কোন কালেই মাদকের সাথে সম্পৃক্ত ছিল না। এলাকায় তাদের প্রচুর ধন সম্পদ রয়েছে। পুরো জেলার মানুষ পরিবারটি চৌধুরী পরিবার হিসেবে চিনেন।

হ্নীলা মৌলভী বাজার এলাকার দুবাই প্রবাসী এক ব্যক্তি প্রদীপের অপকর্মের বিরুদ্ধে ফেসবুকে স্ট্যাটার্স দেওয়ায় তাৎক্ষণিকভাবে তিনি পুলিশ লেলিয়ে দিয়ে তার বাড়ি ভাংচুর ও লুটপাট চালায়।

গত ২৪ জুন ঝিমংখালীর একজন ৭০ বছরের অবসর প্রাপ্ত সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষককে মাদক মামলা আছে বলে ধরে নিয়ে টেকনাফ থানা পুলিশ ক্রস ফায়ারের হুমকি দিয়ে ৩ লাখ টাকা আদায় করে একটি মাদক মামলায় চালান দেন। শুধু টাকার জন্য ক্ষমতার জোরে ধরাকে শরা করা এই উন্মাদ ওসি যে মাদক মামলায় বয়স্ক শিক্ষকটিকে চালান দেন ওই সময় তিনি ছিলেন পবিত্র মক্কা শরীফে হজ্ব পালনরত।

বিজ্ঞ আদালত তাঁর পাসপোর্ট ও ভিসা রেখে সম্মানের সাথে মানুষ গড়ার হতভাগ্য এই কারিগরকে জামিনে মুক্তি দেন। কিন্তু দূর্ভাগ্য আদালত থেকে তিনি জামিন নিয়ে বাড়ি যেতে না যেতেই দূর্নীতিবাজ ওসির লেলিয়ে দেয়া পুলিশ আদালতের রিকল না মেনে তাকে আবার গ্রেফতার করে ১ লাখ ৮০ হাজার পিস ইয়াবা দিয়ে চালানের হুমকি দিয়ে ফের ৩ লাখ টাকা আদায় করে ক্ষান্ত হননি, মাদক মামলায় পুনরায় তাঁকে আদালতে চালান দেন। অবশেষে বিজ্ঞ আদালত শিক্ষকটিকে ছেড়ে দেন।

পশ্চিম লেদা এলাকার মৃত গবি সোলতানের ছেলে মোস্তাক সওদাগর। পেশায় একজন মুদির দোকানদার। তালিকাভুক্ত কোন মাদক ব্যবসায়ী নন তিনি। সারা দিন দোকান করে একটু স্বচ্ছল চলছেন। এতেই গুণধর ওসির লোলুপ দৃষ্টি পড়ে তার উপর। পুলিশ লেলিয়ে দিয়ে মোস্তাক সওদাগরকে দিন দুপুরে তুলে নিয়ে যান টেকনাফ থানার চৌকস বাহিনী! তারপর এই ব্যবসায়ীকে হত্যার হুমকি দিয়ে মোটা অংকের উৎকোচ নিয়ে পুলিশ একদিন পর ১২শ পিচ ইয়াবা দিয়ে আদালতে চালান দেন। ঘুষের নেশায় উন্মাদ পুলিশ দোকান থেকে তাকে আটক করলেও সাজানো মাদক মামলায় আটকের স্থান দেখায় হ্নীলা উখিয়াগামী পাকা রাস্তার সংযোগস্থল। অথচ বিষয়টি যে সম্পূর্ণ মিথ্যা ও সাজানো তা সিসি ক্যামেরায় ধারণকৃত ফুটেজ দেখলে বুঝা যাবে। ফুটেজের চিত্র এবং এজাহারের সাথে কোন কিছুর মিল নেই।

এছাড়া মাদক নির্মূলের অজুহাত দেখিয়ে সীমাহীন ঘুষ দূর্নীতিতে জড়িত দাপুটে ওসি সর্বশেষ মানব পাচারকারী বলে যে দুজনকে বন্দুক যুদ্ধ দেখিয়েছেন, তাদের আটক করেছিল একমাস আগে। এতদিন ওসি নিজের টর্চার সেলে তাদের জুলুম নির্যাতন করে নগদ যা পেয়েছেন তা হাতিয়ে নিয়ে ঘটনাটি সাজিয়েছে বলে কানাঘুষা চলছে

আশ্চর্যজনক হলেও সবচেয়ে লোমহর্ষক বিষয় হচ্ছে, টেকনাফের ওসিদের ইতিহাসে সবকিছুতেই শ্রেষ্ঠ এই ওসি প্রদীপ মাদক নির্মূলের ঘোষনা দিয়ে এই পর্যন্ত যতগুলো কথিত বন্দুক যুদ্ধ দেখিয়েছেন, সবকটিতে মাদক, অস্ত্র ও হত্যা তিনটি মামলা রুজু করেছেন। এতে মৃত ব্যক্তির আত্মীয় স্বজন ও সংশ্লিষ্ট এলাকার ধর্ণাঢ্য ব্যক্তিদের আসামী করা হয়। এরপর শুরু হয় গ্রেফতার বাণিজ্য। তারপর মামলার চার্জশীট থেকে আসামী বাদ দেওয়া ঢুকিয়ে দেওয়ার অজুহাতে আদায় করেন কোটি কোটি টাকা। তাছাড়া তিনিতো এখন টেকনাফের মহারাজা! থানায় মামলা নেয়া না নেয়া, আসামী ধরা ছাড়া ইয়াবা ব্যবসায়ীদের মাসোহারা সহ সব মিলিয়ে মাসে শতকোটি টাকা উপার্জন করেন বলে জানা গেছে।

যা তড়িৎ তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দূর্নীতি দমন কমিশন দুদক সহ সরকারের উচ্চ পর্যায়ের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন টেকনাফের শান্তিপ্রিয় জনগণ। তারা বলছেন মাদক ঘাঁটি টেকনাফের সব মানুষ ইয়াবা ব্যবসায়ী নয়। মুষ্টিময় কিছু ইয়াবা ব্যবসায়ীর জন্য একজন টাকা ও মাদক উন্মাদ ওসি সবাইকে নির্যাতন করবেন, তা হয় না। এতে বাংলাদেশ পুলিশের মত একটি সুশৃঙ্খল বাহিনী ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ভাবমুর্তি ক্ষুন্ন হচ্ছে।

টেকনাফবাসী এও বলছেন, মাদক নির্মূলে তালিকাভুক্ত প্রকৃত ইয়াবা ব্যবসায়ী ছাড়া দুর্নীতিবাজ উক্ত ওসি বিচার বর্হিভূতভাবে যাদের হত্যা করেছে তা সঠিক তদন্তপূর্বক জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া দরকার।

এ ব্যাপারে অভিযুক্ত ওসি প্রদীপ কুমার দাসের বক্তব্য নিতে তার মুঠোফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করলে তিনি প্রতিবেদকের নম্বর ব্ল্যাক লিষ্টে দেন। এসএমএস দিলেও কোন প্রকার সাড়া না দিয়ে খবর পাঠান, কক্সবাজারের সব সাংবাদিকরা তার টাকায় ভাত খায়। অনেক সাংবাদিক ইয়াবা ব্যবসার সাথে যুক্ত। থানায় মাগনা আসিনি। তার হাত অনেক লম্বা। বাড়াবাড়ির পরিণাম ভালো হবে না। কোথায় হারিয়ে যাবে নিজেও টের পাবেন না।

উল্লেখ্য, কক্সবাজার শহরের কলাতলী এলাকায় তার একটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট, চট্টগ্রামের পাথরঘাটায় স্ত্রীর নামে লক্ষী ম্যানশন নামে একটি বহুতল ভবন, মুরাদপুর মোড়ে মহাসড়ক সংলগ্ন অভিজাত এলাকায় ৬ কাঠা জমি এবং প্রতিবেশী দেশ ভারতের আসামের রাজধানী গৌহাটি শহরের পল্টন স্টেশনের পাশে অভিজাত দুটি বাড়ীসহ স্বনামে বেনামে তার প্রচুর ভিত্ত বৈভব রয়েছে বলে গুঞ্জন উঠেছে। যা দূর্নীতি দমন কমিশন দুদকও সংশ্লিষ্টরা তদন্ত করলে আসল তথ্য বেরিয়ে আসবে।

*বিতর্কিত ওসি প্রদীপ ফের সিএমপিতে
 
.
If this is true he must be brought to justice. And if the establishment doesn’t give the judgement, a lone wolf definitely will.
 
.
Nanak was the MP of that Area first Nd foremost. Secondly, I can say Jubo league didn’t do it because I know Jubo league very very well nd I know Nanak well too. This isn’t wat happened.

The death of Nanak's only son in a road accident in 2011 is said to be a "retaliation". That I heard from an AL man himself.
 
.
The death of Nanak's only son in a road accident in 2011 is said to be a "retaliation". That I heard from an AL man himself.

I heard he had animosity with one member army in particular. but if wat ur saying is true, thats very very interesting
 
Last edited:
.
This dip-shit back in the news:
-------------------------
টাকা না দিলেই ক্রসফায়ার!

ভয়ঙ্কর এক ওসির নাম প্রদীপ কুমার দাশ



IMG_20181019_163049.jpg

.
মাদক বিরোধী অভিযানের নামে নির্বিচারে মানুষ হত্যা নিয়ে বিবিসি বাংলায় প্রচারিত সংবাদ বিশ্ব বিবেককে নাড়িয়ে দিলেও পুলিশের ঘাঁপটি মেরে থাকা গুটি কয়েক সরকার বিরোধী এখনো নির্মম হত্যাকান্ড চালিয়ে যাচ্ছে। প্রকৃত মাদক ব্যবসায়ী ছাড়া নিরহ কেউ যেন এই পরিস্থিতির শিকার না হয়, সে বিষয়টি স্থানীয় সুশীল সমাজের পক্ষ থেকে বলা হলেও শুধু নিজের স্বার্থেই তা মানছেন না কেউ কেউ। বিষয়টি স্পর্শকাতর হওয়ায় দেশের কোন মানবাধিকার সংগঠন এ ব্যাপারে এখনো মুখ খুলেননি।

ভয়ংকর মাদকের বিরুদ্ধে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জিরো টলারেন্সকে অপব্যবহার করে টেকনাফের ওসি প্রদীপ কুমার দাশ মেতে উঠেছেন বেপরোয়া ঘুষ বাণিজ্যে। বিএনপির আমলে প্রভাবশালী এক মন্ত্রীর আশির্বাদে চাকুরীতে যোগ দিয়ে নিজের কুকীর্তি আড়াল করতে তিনি এখন রূপ পাল্টিয়ে হয়েছেন মহা আওয়ামীলীগ।

বিভিন্ন থানায় চাকুরী জীবনে এক সময় আওয়ামীলীগ নিধনে ব্যস্ত সময় কাটানো ওসি প্রদীপ শুধু মাদক নির্মূলে আতংক সৃষ্টি করে বনে গেছেন সীমান্তের বাঘ। দেশের আইন-আদালত কিছুই তোয়াক্কা না করে শুধু নিজের পকেট ভারী করতে তিনি টেকনাফবাসীর উপর চালিয়ে যাচ্ছেন নির্যাতনের স্টীম রোলার। ইতোমধ্যে কক্সবাজারের এক ভয়ঙ্কর ওসি হিসেবে পরিচিতি পেয়েছেন প্রদীপ দাশ।

prodip_ed.jpg

.
যোগদানের প্রথম দিন থেকে কথিত বন্দুক যুদ্ধের নাম দিয়ে তালিকাভুক্ত বেশ ইয়াবা সম্রাট নিধন করে মানুষের প্রশংসা কুড়ানো সেই ওসি টাকা আর মাদকে উন্মাদ হয়ে এ পর্যন্ত অনেক নিরহ মানুষকে করেছেন নির্বিচারে হত্যা। দিয়েছেন মিথ্যা মামলার বোঝা। সরকার, ইসলাম ও মুসলিম বিদ্বেষী এই পুলিশ কর্মকর্তার অত্যাচারে টেকনাফে প্রকৃত ইয়াবা ব্যবসায়ীরা পালিয়ে বেড়ালেও অনেক নিরহ পরিবারে এখন নিরব কান্না। চলছে বুক ফাটা আহাজারি।

স্থানীয় সুশীল সমাজ মাদক যুদ্ধে তাকে সার্বিক সহযোগিতা করলেও ওসি প্রদীপ পুরো টেকনাফ বাসীকে মাদকে সম্পৃক্ততার হুমকি ধমকি, হামলা, লুটপাট ও মামলা দিয়ে তটস্থ রেখেছেন। ব্যবসা তো দূরের কথা জীবনে যারা ইয়াবা দেখেননি, তাদেরকে ধরে নিয়ে নিজের টর্চার সেলে মাসের পর মাস আটকিয়ে সর্বস্ব লুটে হয় খুন, নয় অস্ত্র ইয়াবা দিয়ে চালান অব্যাহত রেখেছেন।

সারা জীবন মহান মুক্তিযুদ্ধ ও তার দল আওয়ামীলীগের অতন্ত্র প্রহরীদের নূন্যতম শ্রদ্ধা না দেখিয়ে গায়ে ইয়াবার কালি লাগিয়ে ওসি প্রদীপ নাফ সীমান্তে দলমত নির্বিশেষে সব শ্রেণী পেশার মানুষকে জিম্মি করে বেপরোয়া হয়ে উঠেছেন দিন দিন। স্থানীয় গণমাধ্যম কর্মী ও সুশীল সমাজকেও ক্রস ফায়ারের হুমকি দিয়ে চাটুকার বোবা বানিয়ে রেখেছেন তিনি।

মুসলিম প্রধান দেশে বিতর্কিত এই ওসি পবিত্র রমজান মাসে ইফতার, সেহেরী, তারাবি পড়তে দেয়নি অনেক নিরপরাধ মুসলিমকে। সভ্যতার ইতিহাসে বর্বরতার নজির সৃষ্টি করে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, সরকার ও পুলিশের ভাবমূর্তি ক্ষুন্নে জড়িত এই ওসি কিছুদিন আগে হ্নীলার জনৈক সুদুরের ছেলে শাহীনকে পবিত্র জুমার নামাজে সালাম ফিরাতে না দিয়ে মসজিদ থেকে তুলে নিয়ে নির্মমভাবে হত্যা করেন। যা প্রত্যক্ষদর্শী মুসল্লীদের হৃদয়ে আঘাত হানলেও পুলিশের ভয়ে কেউ মুখ না খুলে নিরব কান্নায় মহান আল্লাহর কাছে নালিশ দিয়েছেন বলে জানিয়ে অনেকেই বলেন, প্রতিবাদ কিভাবে করব? টু শব্দ করলে তিনিতো নির্বংশ করে ছাড়েন!

অভিযোগ উঠেছে, ওসি প্রদীপ হোয়াইক্যং এর আনোয়ার নামের এক ব্যক্তিকে তিন দিন ধরে টর্চার সেলে নির্যাতন করে হত্যা করেন। প্রতিকার পেতে তার সুন্দরী স্ত্রী এবং বোন কক্সবাজার আদালতে আসলে খবর পেয়ে তিনি দুই নারীকে তুলে নিয়ে টানা ৫ দিন গণধর্ষণ করিয়ে প্রত্যেককে ইয়াবা দিয়ে চালান দেয়ার অভিযোগ উঠে। তারা বর্তমানে কক্সবাজার জেলা কারাগারে আছেন। যা তদন্ত করলে সত্যতা মিলবে।

শুধু তাই নয়, ওসি হ্নীলার দুবাই ফেরত এক যুবককে ধরে সকালে এক পা ও এক হাতে গুলি করে বাড়িতে ফোন করিয়ে নগদ ২২ লাখ টাকা নিয়ে সন্ধ্যায় ক্ষতস্থানে ছুরি দিয়ে আঘাত করে হত্যা করেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।

শাপলাপুরের জনৈক হাবিব উল্লাহ নামক এক ব্যক্তি। বৃক্ষ প্রেমিক হিসেবে চ্যানেল আই পুরস্কার পেয়েছিলেন তিনি। স্থানীয় এক পুলিশ ও এনজিও কর্মকর্তার সাথে বিরোধের অপরাধে ওসির লেলিয়ে দেয়া পুলিশ হাবিবকে আটক করে শত্রুদের হাতে তুলে দেন। এরপর শত্রু পক্ষের শহীদ নামের এক খুনি তাকে নির্মম ভাবে হত্যা করলেও ওসি এই মামলায় এমন একজনকে আসামী করে দেন, যিনি হত্যাকান্ডের ছয় মাস আগে থেকে জেলে রয়েছেন। প্রদীপের ক্ষমতার অপব্যবহারে বিনা দোষে মিথ্যা মামলার শিকার এই হতভাগ্যের নাম ছৈয়দ হোসেন।

বিজিবির সোর্স হাসান আলী মাদক ও ওসির বিরুদ্ধে কথা বলায় ক্ষিপ্ত হন প্রদীপ। ফলে হাসান আলীকে তার ফিশিং জাল মেরামত কালে প্রকাশ্যে ধরে নিয়ে পুলিশ তিন দিন আটকিয়ে রেখে কথিত বন্দুক যুদ্ধে নিহত বলে প্রচার করেন। যা স্থানীয় বিজিবির উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করলে সত্যতা মিলবে। এই ঘটনায় স্বামী হারানো স্ত্রী প্রতিবাদ করায় তার মাথা গোঁজার শেষ ঠিকানা বসতবাড়ী ভেঙ্গে দেয় পুলিশ।

হোয়াইক্যং ইউনিয়ন থেকে বহুবার নির্বাচিত ইউপি চেয়ারম্যান টেকনাফের বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ প্রয়াত মোস্তাক আহমদ চৌধুরী। মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় এ পরিবার থেকেই অস্ত্র দিয়ে প্রথম সহযোগিতার জনশ্রুতি আছে এলাকায়। মাদক বিরোধী অভিযানের কথা বলে ওসি প্রদীপ এই পরিবারের একমাত্র সন্তান জুনাইদকে ধরতে গিয়ে না পেয়ে তার বাড়ির আসবাবপত্র ভাংচুর করে প্রায় ৩০/৪০ লাখ টাকা লুটপাট করেন। অথচ সাবেক উপজেলা আওয়ামীলীগ সভাপতি জাফর আলমের নিকট আত্মীয় জুনাইদের পরিবার কোন কালেই মাদকের সাথে সম্পৃক্ত ছিল না। এলাকায় তাদের প্রচুর ধন সম্পদ রয়েছে। পুরো জেলার মানুষ পরিবারটি চৌধুরী পরিবার হিসেবে চিনেন।

হ্নীলা মৌলভী বাজার এলাকার দুবাই প্রবাসী এক ব্যক্তি প্রদীপের অপকর্মের বিরুদ্ধে ফেসবুকে স্ট্যাটার্স দেওয়ায় তাৎক্ষণিকভাবে তিনি পুলিশ লেলিয়ে দিয়ে তার বাড়ি ভাংচুর ও লুটপাট চালায়।

গত ২৪ জুন ঝিমংখালীর একজন ৭০ বছরের অবসর প্রাপ্ত সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষককে মাদক মামলা আছে বলে ধরে নিয়ে টেকনাফ থানা পুলিশ ক্রস ফায়ারের হুমকি দিয়ে ৩ লাখ টাকা আদায় করে একটি মাদক মামলায় চালান দেন। শুধু টাকার জন্য ক্ষমতার জোরে ধরাকে শরা করা এই উন্মাদ ওসি যে মাদক মামলায় বয়স্ক শিক্ষকটিকে চালান দেন ওই সময় তিনি ছিলেন পবিত্র মক্কা শরীফে হজ্ব পালনরত।

বিজ্ঞ আদালত তাঁর পাসপোর্ট ও ভিসা রেখে সম্মানের সাথে মানুষ গড়ার হতভাগ্য এই কারিগরকে জামিনে মুক্তি দেন। কিন্তু দূর্ভাগ্য আদালত থেকে তিনি জামিন নিয়ে বাড়ি যেতে না যেতেই দূর্নীতিবাজ ওসির লেলিয়ে দেয়া পুলিশ আদালতের রিকল না মেনে তাকে আবার গ্রেফতার করে ১ লাখ ৮০ হাজার পিস ইয়াবা দিয়ে চালানের হুমকি দিয়ে ফের ৩ লাখ টাকা আদায় করে ক্ষান্ত হননি, মাদক মামলায় পুনরায় তাঁকে আদালতে চালান দেন। অবশেষে বিজ্ঞ আদালত শিক্ষকটিকে ছেড়ে দেন।

পশ্চিম লেদা এলাকার মৃত গবি সোলতানের ছেলে মোস্তাক সওদাগর। পেশায় একজন মুদির দোকানদার। তালিকাভুক্ত কোন মাদক ব্যবসায়ী নন তিনি। সারা দিন দোকান করে একটু স্বচ্ছল চলছেন। এতেই গুণধর ওসির লোলুপ দৃষ্টি পড়ে তার উপর। পুলিশ লেলিয়ে দিয়ে মোস্তাক সওদাগরকে দিন দুপুরে তুলে নিয়ে যান টেকনাফ থানার চৌকস বাহিনী! তারপর এই ব্যবসায়ীকে হত্যার হুমকি দিয়ে মোটা অংকের উৎকোচ নিয়ে পুলিশ একদিন পর ১২শ পিচ ইয়াবা দিয়ে আদালতে চালান দেন। ঘুষের নেশায় উন্মাদ পুলিশ দোকান থেকে তাকে আটক করলেও সাজানো মাদক মামলায় আটকের স্থান দেখায় হ্নীলা উখিয়াগামী পাকা রাস্তার সংযোগস্থল। অথচ বিষয়টি যে সম্পূর্ণ মিথ্যা ও সাজানো তা সিসি ক্যামেরায় ধারণকৃত ফুটেজ দেখলে বুঝা যাবে। ফুটেজের চিত্র এবং এজাহারের সাথে কোন কিছুর মিল নেই।

এছাড়া মাদক নির্মূলের অজুহাত দেখিয়ে সীমাহীন ঘুষ দূর্নীতিতে জড়িত দাপুটে ওসি সর্বশেষ মানব পাচারকারী বলে যে দুজনকে বন্দুক যুদ্ধ দেখিয়েছেন, তাদের আটক করেছিল একমাস আগে। এতদিন ওসি নিজের টর্চার সেলে তাদের জুলুম নির্যাতন করে নগদ যা পেয়েছেন তা হাতিয়ে নিয়ে ঘটনাটি সাজিয়েছে বলে কানাঘুষা চলছে

আশ্চর্যজনক হলেও সবচেয়ে লোমহর্ষক বিষয় হচ্ছে, টেকনাফের ওসিদের ইতিহাসে সবকিছুতেই শ্রেষ্ঠ এই ওসি প্রদীপ মাদক নির্মূলের ঘোষনা দিয়ে এই পর্যন্ত যতগুলো কথিত বন্দুক যুদ্ধ দেখিয়েছেন, সবকটিতে মাদক, অস্ত্র ও হত্যা তিনটি মামলা রুজু করেছেন। এতে মৃত ব্যক্তির আত্মীয় স্বজন ও সংশ্লিষ্ট এলাকার ধর্ণাঢ্য ব্যক্তিদের আসামী করা হয়। এরপর শুরু হয় গ্রেফতার বাণিজ্য। তারপর মামলার চার্জশীট থেকে আসামী বাদ দেওয়া ঢুকিয়ে দেওয়ার অজুহাতে আদায় করেন কোটি কোটি টাকা। তাছাড়া তিনিতো এখন টেকনাফের মহারাজা! থানায় মামলা নেয়া না নেয়া, আসামী ধরা ছাড়া ইয়াবা ব্যবসায়ীদের মাসোহারা সহ সব মিলিয়ে মাসে শতকোটি টাকা উপার্জন করেন বলে জানা গেছে।

যা তড়িৎ তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দূর্নীতি দমন কমিশন দুদক সহ সরকারের উচ্চ পর্যায়ের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন টেকনাফের শান্তিপ্রিয় জনগণ। তারা বলছেন মাদক ঘাঁটি টেকনাফের সব মানুষ ইয়াবা ব্যবসায়ী নয়। মুষ্টিময় কিছু ইয়াবা ব্যবসায়ীর জন্য একজন টাকা ও মাদক উন্মাদ ওসি সবাইকে নির্যাতন করবেন, তা হয় না। এতে বাংলাদেশ পুলিশের মত একটি সুশৃঙ্খল বাহিনী ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ভাবমুর্তি ক্ষুন্ন হচ্ছে।

টেকনাফবাসী এও বলছেন, মাদক নির্মূলে তালিকাভুক্ত প্রকৃত ইয়াবা ব্যবসায়ী ছাড়া দুর্নীতিবাজ উক্ত ওসি বিচার বর্হিভূতভাবে যাদের হত্যা করেছে তা সঠিক তদন্তপূর্বক জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া দরকার।

এ ব্যাপারে অভিযুক্ত ওসি প্রদীপ কুমার দাসের বক্তব্য নিতে তার মুঠোফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করলে তিনি প্রতিবেদকের নম্বর ব্ল্যাক লিষ্টে দেন। এসএমএস দিলেও কোন প্রকার সাড়া না দিয়ে খবর পাঠান, কক্সবাজারের সব সাংবাদিকরা তার টাকায় ভাত খায়। অনেক সাংবাদিক ইয়াবা ব্যবসার সাথে যুক্ত। থানায় মাগনা আসিনি। তার হাত অনেক লম্বা। বাড়াবাড়ির পরিণাম ভালো হবে না। কোথায় হারিয়ে যাবে নিজেও টের পাবেন না।

উল্লেখ্য, কক্সবাজার শহরের কলাতলী এলাকায় তার একটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট, চট্টগ্রামের পাথরঘাটায় স্ত্রীর নামে লক্ষী ম্যানশন নামে একটি বহুতল ভবন, মুরাদপুর মোড়ে মহাসড়ক সংলগ্ন অভিজাত এলাকায় ৬ কাঠা জমি এবং প্রতিবেশী দেশ ভারতের আসামের রাজধানী গৌহাটি শহরের পল্টন স্টেশনের পাশে অভিজাত দুটি বাড়ীসহ স্বনামে বেনামে তার প্রচুর ভিত্ত বৈভব রয়েছে বলে গুঞ্জন উঠেছে। যা দূর্নীতি দমন কমিশন দুদকও সংশ্লিষ্টরা তদন্ত করলে আসল তথ্য বেরিয়ে আসবে।

*বিতর্কিত ওসি প্রদীপ ফের সিএমপিতে

Or chakri ar koy din ase? Ore to white knight der dhora dorkar.
 
.
181 'Crossfire' led by Pradeep and Liaquat
SM Azad
August 5, 2020 02:23 | Can be read in 5 minutes

061842Untitled_(23).jpg

OC Pradeep (left) and Liaquat

In the anti-drug drive, 181 people have been killed in so-called 'gunfights' or 'crossfire' by police in Teknaf, Cox's Bazar since May 2016. Most of this happened in the Marine Drive area. Teknaf Police Station OC Pradeep Kumar Das and Baharchhara Investigation Center Inspector Liaquat Ali led the area to become a 'crossfire zone', but the yaba business did not stop........

Last July 31, Major (Retd.) Sinha said. After Rashed's death, OC Pradeep and Inspector Liaquat were accused of 'different kinds of terror'. According to the sources, Pradeep came to Teknaf with a special assignment and introduced himself as a 'trusted OC'. Liaquat introduced himself to be from "Gopalganj" and was a member of Chhatra League. For all these reasons, ordinary people are far away, even the police do not speak against them. Many people have been accused of promoting 'Yaba Karbari' with 'crossfire' without judging. Some families are also complaining of extortion.
.............
More
https://www.kalerkantho.com/online/national/2020/08/05/942219
 
.
Other than you are a Awami jubo league cheerleader, there is not a iota of credibility to what you say, period.
LMAO .
Firstly, There is credibilty because as i mentioned i know Jubo League very well and thats the most I can disclose in this forum. Second, ur sitting in another country not knowing the reality on the ground. Im not a cheerleader of Awami league or watever. You wud find you have more in common with me than not. No reason to argue irrationally.
Finally you are AL cheerleader too. Actually everyone is AL cheerleader who has slightest disagreement with him . I understand his IQ level from the first day I argue with him.

Ps: However this news from BBC Bangla finally confirmed that the note was from DGFI ( since it's bbc news, so I have good reason to believe it unlike netra news)! I am really worried about now if the note was really from DGFI . Why even DGFI is a victim? Anyway I hope DGFI will soon find the moles inside police or other govt organization, inshallah .

https://www.bbc.com/bengali/news-53593259.amp
 
Last edited:
.
LMAO .

Finally you are AL cheerleader too. Actually everyone is AL cheerleader who has slightest disagreement with him . I understand his IQ level from the first day I argue with him.

Ps: However this news from BBC Bangla finally confirmed that the note was from DGFI ( since it's bbc news, so I have good reason to believe it unlike netra news)! I am really worried about now if the note was really from DGFI . Why even DGFI is a victim? Anyway I hope DGFI will soon find the moles inside police or other govt organization, inshallah .

https://www.bbc.com/bengali/news-53593259.amp

Yeah this is what 7 yrs olds do to each other in schools. this reminds me of the bunch of lil fat kids in school who need a skinny lil boy to accuse and have sum fun with. I keep saying im anti political party. But they just want to have a good keyboard battle.
 
.
I keep saying im anti political party.

Oh yes, you are so desperate to lie on behalf of Jubo League and Nanok who was involved (one way or another) in Peelkhana massacre BUT you want everyone to treat you as "anti political party". That is just epic....
 
.
The death of Nanak's only son in a road accident in 2011 is said to be a "retaliation". That I heard from an AL man himself.

Well, did you know AL man statement of "retaliation" to be true? Why did you chose to restate "AL man" statement? Did you even bother to look up the reason for Nanok son death before spreading "AL man" statement that accuses Bangladesh Army role?

Son of Nanak dies in car crash
Published: 06 Sep 2011 07:12 PM BdST Updated: 06 Sep 2011 07:12 PM BdST

The son of state minister for local government Jahangir Kabir Nanak has been killed in a road crash at Chokoria on Chittagong-Cox's Bazar highway, police say.

Cox's Bazaar, Sept 6 (bdnews24.com)—The son of state minister for local government Jahangir Kabir Nanak has been killed in a road crash at Chokoria on Chittagong-Cox's Bazar highway, police say.

Sayem-ur Rahman Sayem, 28, died on the spot near Fanshiakhali area under Chokoria upazila around 11:40pm on Tuesday when the microbus carrying him and others veered off into a water-filled ditch by the wayside, the officer-in-charge of Chokoria Police Station said.

Sayem, who was driving the vehicle, lost control of the microbus after a tyre had exploded, OC Mohammad Farhad added.

Nanak's brother-in-law Syed Golam Piu, 35, and another Enamul Kabir, 30, were injured in the accident and were sent to Chittagong Medical College and Hospital.

The microbus caught fire immediately after it had tumbled. Fire fighters rescued the two and recovered the body of Sayem.

His body was kept at Chokoria Police Station, Farhad added.

https://bdnews24.com/bangladesh/2011/09/06/son-of-nanak-dies-in-car-crash
 
.
Oh yes, you are so desperate to lie on behalf of Jubo League and Nanok who was involved (one way or another) in Peelkhana massacre BUT you want everyone to treat you as "anti political party". That is just epic....


hahahahaha when did i try to defend nd lie for anybody? i gave my opinion on the personal experience I had with ppl. Did i see who sat at the round table plotting everything? you talk as if u were there. i wasnt. Did i see how many chairs were set there and what brand of liquor was served and who poured it ? Did i see wat cigar was smoked as they plotted? we have no information. we can only find our personal conclusion on this matter based on logical analysis and thats the best we can do. But i think u were on that round table since you are accusing everyone who has a different view than u. I simply am not blaming anyone. wat detail or info do i have even to blame? am i a madman in the street? only madmen blame without having enuf information. You might be one i think. since you are speculating nd yet are so sure. I am not defending anyone, all im saying is that i felt that this was too big for political individual or crude street thugs of jubo league. thats all
 
.
Well, did you know AL man statement of "retaliation" to be true? Why did you chose to restate "AL man" statement? Did you even bother to look up the reason for Nanok son death before spreading "AL man" statement that accuses Bangladesh Army role?

Son of Nanak dies in car crash
Published: 06 Sep 2011 07:12 PM BdST Updated: 06 Sep 2011 07:12 PM BdST

The son of state minister for local government Jahangir Kabir Nanak has been killed in a road crash at Chokoria on Chittagong-Cox's Bazar highway, police say.

Cox's Bazaar, Sept 6 (bdnews24.com)—The son of state minister for local government Jahangir Kabir Nanak has been killed in a road crash at Chokoria on Chittagong-Cox's Bazar highway, police say.

Sayem-ur Rahman Sayem, 28, died on the spot near Fanshiakhali area under Chokoria upazila around 11:40pm on Tuesday when the microbus carrying him and others veered off into a water-filled ditch by the wayside, the officer-in-charge of Chokoria Police Station said.

Sayem, who was driving the vehicle, lost control of the microbus after a tyre had exploded, OC Mohammad Farhad added.

Nanak's brother-in-law Syed Golam Piu, 35, and another Enamul Kabir, 30, were injured in the accident and were sent to Chittagong Medical College and Hospital.

The microbus caught fire immediately after it had tumbled. Fire fighters rescued the two and recovered the body of Sayem.

His body was kept at Chokoria Police Station, Farhad added.

https://bdnews24.com/bangladesh/2011/09/06/son-of-nanak-dies-in-car-crash


what is ur point here. do u not have common sense? lemme break it down for u since u cant comprehend what he said.
He's basically saying that he heard from an Awami League representative that nanak was complicit in pilkhana incident and as retaliation the armed forces handed his son over to heaven. So his story goes with ur narrative. Do u get it now ?
 
.
Back
Top Bottom