What's new

Retired army major shot dead at Cox’s Bazar check-post

If BAL was responsible for pilkhana and BA did not push back, then what hope is there for the nation? We are then entirely defenseless cause our army is an army by name only..... its supposed to defend the nation from enemies....they then failed against BAL the enemy within and the monkeys as the enemies without...utterly shameful....
It was and is too difficult for the military to cope with the street agitations organized by the BAL thugs. This is why BA no more involves with the civilian administration. General Moin was the last man to try so and he could not overcome the BAL and Indian joint opposition specially when America favors Indian opinion on BD politics.

BA may not be able to change the politics to reflect our wish. However, no one knows the future------.
 
.
If BAL was responsible for pilkhana and BA did not push back, then what hope is there for the nation? We are then entirely defenseless cause our army is an army by name only..... its supposed to defend the nation from enemies....they then failed against BAL the enemy within and the monkeys as the enemies without...utterly shameful....

Bold part - exactly the point I tried to make over and again. And we see the scenario playing out in front of us.
 
.
It was and is too difficult for the military to cope with the street agitations organized by the BAL thugs. This is why BA no more involves with the civilian administration. General Moin was the last man to try so and he could not overcome the BAL and Indian joint opposition specially when America favors Indian opinion on BD politics.

BA may not be able to change the politics to reflect our wish. However, no one knows the future------.
BA will respond in the right time in the right manner.
 
.
মাদক নির্মূলের নামে হত্যার প্রতিযোগিতায় লিপ্ত টেকনাফের পুলিশ, বলছে সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা।
মেজর সিনহা হত্যাকাণ্ড: ডিজিএফআইর গোপন প্রতিবেদন
কক্সবাজারে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর একজন অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তরের (ডিজিএফআই) একটি গোপন তদন্ত প্রতিবেদনে স্থানীয় পুলিশের বিরুদ্ধে সন্দেহভাজন অপরাধীদের বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের অভিযোগ আনা হয়েছে। এতে ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে যে, “হত্যার প্রতিযোগিতা[য়]” লিপ্ত থাকা পুলিশ একজন অবসরপ্রাপ্ত সামরিক কর্মকর্তাকে হত্যায়ও দ্বিধা করেনি।

ওই গোপনীয় প্রতিবেদনটির একটি কপি ও প্রতিবেদনের সাথে সংযুক্ত ছবি ও ভিডিও ক্লিপ নেত্র নিউজের হাতে এসেছে। জনগুরুত্ব বিবেচনায় আমরা প্রতিবেদনটি রিডাক্টেড আকারে (কিছু অংশ ঢেকে দেওয়া হয়েছে এমন) প্রকাশ করছি।


মেজর (অবঃ) সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খাঁন নামক ওই কর্মকর্তাকে হত্যার ঘটনায় কক্সবাজার পুলিশ যেই বিবৃতি দিয়েছে, সেটির সঙ্গে ডিজিএফআইর করা মাঠ প্রতিবেদনটি সাংঘর্ষিক। পুলিশ দাবি করেছে, পুলিশের একটি বহর মেজর (অবঃ) সিনহার গাড়ি তল্লাশি করতে চাইলে তিনি নিজের ব্যক্তিগত অস্ত্র বের করেন। এ সময় আত্মরক্ষার জন্য পুলিশ গুলি করে।

তবে প্রত্যক্ষদর্শী ও ভিডিও ফুটেজের বরাত দিয়ে সামরিক গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিবেদনে বলা হয়, মেজর (অবঃ) সিনহা তার অস্ত্র বের করেননি। যখন তাকে গাড়ি থেকে বের হতে বলা হয়, তখন তিনি হাত উঁচু করে বের হন। এরপর কোনো বাতচিত ব্যতিরেকেই তাকে গুলি করে হত্যা করেন পুলিশবহর প্রধান এসআই লিয়াকত। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, গুলিবিদ্ধ হওয়ার পরও ৪৫ মিনিট ধরে মেজর (অবঃ) সিনহাকে হাসপাতালে না নিয়ে ঘটনাস্থলেই ফেলে রাখে পুলিশ, “পুলিশ কর্তৃক ইচ্ছাকৃতভাবে বিলম্ব করে মৃত্যু নিশ্চিত করে মৃতদেহ হাসপাতালে আনা একটি পৈশাচিক আচরণের বহিঃপ্রকাশ।”

প্রতিবেদনের “মন্তব্য” বিভাগে বলা হয় যে, টেকনাফ পুলিশের মধ্যে মাদক নির্মূলের নামে এক ধরণের “হত্যার প্রতিযোগিতা” বিদ্যমান। এতে বলা হয়, “[এই প্রতিযোগিতা] অনেক অনাকাঙ্খিত ঘটনার জন্ম দিচ্ছে এবং ভবিষ্যতেও আরও দিবে বলে ধারণা করা যায়।”

বাংলাদেশের সর্বদক্ষিণের উপজেলা হিসেবে পরিচিত টেকনাফকে দেশে মাদক প্রবেশের সবচেয়ে বড় রুট বলেও বিবেচনা করা হয়। তবে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে মাদক নির্মূল অভিযানে সন্দেহভাজন অপরাধীদের প্রতি মাত্রাতিরিক্ত বলপ্রয়োগের ও বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের অভিযোগ উঠেছে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর বিরুদ্ধে।

গোপন প্রতিবেদনে পুলিশের এমন প্রবণতার বিষয়ে ডিজিএফআই সমালোচনা করলেও, এই গোয়েন্দা সংস্থাটির বিরুদ্ধেও এই ধরণের অভিযোগ রয়েছে। বিশেষ করে টেকনাফ পৌরসভার সাবেক কাউন্সিলর একরামুল হকের বহুল আলোচিত হত্যাকাণ্ডে ডিজিএফআই কর্মকর্তাদের সংশ্লিষ্টতা আলোচিত হয়েছে।

২০১৮ সালের মাঝামাঝি, অর্থাৎ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কয়েক মাস আগে, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশজুড়ে মাদকের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেন। এরপর দুই-তিন মাসের মধ্যেই দেশজুড়ে ব্যাপক মাদক-বিরোধী অভিযানে দুই শতাধিক সন্দেহভাজন নিহত হন, আটক হন হাজার হাজার মানুষ। তখন অভিযোগ উঠেছিল, কেবল সাধারণ মাদক সন্দেহভাজনই নয়, সাধারণ নিরীহ মানুষ ও বিরোধী রাজনৈতিক কর্মীরাও এসব হত্যাকাণ্ড ও হয়রানির শিকার হচ্ছেন।

স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থাগুলো বাংলাদেশ সরকারকে এ ধরণের হত্যাকাণ্ড বন্ধের আহ্বান জানালেও, সরকারের পক্ষ থেকে সবসময় বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের অভিযোগ সম্পূর্ণ অস্বীকার করা হয়েছে। সরকার দাবি করেছে, কথিত “বন্দুকযুদ্ধে” আটককৃত সন্দেহভাজনের সঙ্গীরা অতর্কিতে হামলা করার পর, ওই হামলার জবাবে আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী পাল্টা আক্রমণ করলে আটককৃত সন্দেহভাজন ক্রসফায়ারে মারা যান।

কিন্তু মানবাধিকার সংস্থা ও সংবাদ মাধ্যমগুলো যা এতদিন ধরে বলে এসেছে, তাই দৃশ্যত নিশ্চিত করলো সরকারের শীর্ষ গোয়েন্দা সংস্থা ডিজিএফআই।

একজন কর্নেল পদমর্যাদার সেনা কর্মকর্তার লেখা ওই প্রতিবেদনে আশঙ্কা প্রকাশ করে বলা হয়, “প্রত্যক্ষ স্বাক্ষী নির্মূল করার প্রয়াসে” গাড়িতে মেজর (অবঃ) সিনহার একমাত্র সঙ্গী সিফাত, যাকে পুলিশ হত্যাকাণ্ডের পর আটক করে নিয়ে যায়, তাকে “যে কোন সময়… অস্ত্র/মাদক উদ্ধার অভিযানের নামে হত্যা করার সমূহ সম্ভাবনা রয়েছে।”

মেজর (অবঃ) সিনহার সঙ্গী সিফাতকে জেরা করছেন ডিজিএফআইর কর্মকর্তারা।
“মাদক নির্মূল অভিযানের নাম করে [সচরাচর] হত্যা বন্ধ করার জন্য পুলিশ প্রশাসনকে কঠোর নির্দেশনা প্রদান করা[রও]” সুপারিশ করেছে ডিজিএফআই।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলাদেশ পিস অবজারভেটরির দেওয়া উপাত্ত অনুযায়ী, ২০১৮ সাল থেকে এই পর্যন্ত কক্সবাজার উপজেলায় ২১৮টি বন্দুকযুদ্ধ ও ক্রসফায়ারের ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে টেকনাফ উপজেলায় ঘটেছে ১৪৪টি “ক্রসফায়ার” ও “বন্দুকযুদ্ধে”র ঘটনা, যেখানে মারা গেছেন ২০৪ জন মানুষ।●

Swedish Source
https://storage.googleapis.com/netr...LTlELwVzyxpSU93BzxFCpfSlZ6cKILMBLgVSbWFu6sx_k

with leaked DGFI internal breifing regarding the matter
Also with leaked interrogation video of his travel companion by DGFI, idk about the two girls who were also with them, probably taken into safe house by army

@idune he seemed to be definitely retired but idk if he was involved with DGFI to look into smuggling but 22 people have been arrested and army said they’ll complete investigation within 7 days.

DGFI internal briefing leak

"একজন সামরিক পোশাকধারী কর্মকর্তাকে পরিচয় প্রদানের পরও কোনরূপ বিবেচনা ব্যতীত এসআই লিয়াকত গুলি বর্ষণ করে যা, সামরিক বাহিনীর প্রতি অশ্রদ্ধা ও ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ।"

^Stated by DGFI itself. Would be interesting to see how this case goes.
 
.
"একজন সামরিক পোশাকধারী কর্মকর্তাকে পরিচয় প্রদানের পরও কোনরূপ বিবেচনা ব্যতীত এসআই লিয়াকত গুলি বর্ষণ করে যা, সামরিক বাহিনীর প্রতি অশ্রদ্ধা ও ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ।"

^Stated by DGFI itself. Would be interesting to see how this case goes.
That guy is done for. Not even Hasina can save him now
 
.
It was and is too difficult for the military to cope with the street agitations organized by the BAL thugs. This is why BA no more involves with the civilian administration. General Moin was the last man to try so and he could not overcome the BAL and Indian joint opposition specially when America favors Indian opinion on BD politics.

BA may not be able to change the politics to reflect our wish. However, no one knows the future------.
over the last decade AL recruited these BCL thugs and Delhi's dalal. this would be interesting to see how AL deal with these establishment within its body now that China, Pak in the horizon.
 
.
"একজন সামরিক পোশাকধারী কর্মকর্তাকে পরিচয় প্রদানের পরও কোনরূপ বিবেচনা ব্যতীত এসআই লিয়াকত গুলি বর্ষণ করে যা, সামরিক বাহিনীর প্রতি অশ্রদ্ধা ও ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ।"

^Stated by DGFI itself. Would be interesting to see how this case goes.

If Bangladesh Army is going to be the way it had been for last 10+ years, noting much expected to happen. DGFI leak of report is just frustration. Also, remember Gen Aziz a shamelessly political lackey (and obligated to pay back for his terrorist brother release) at the helm of Bangladesh Army. This so called "inquiry" is Awami League way of covering it up as time passes. We have seen that with Peelkhana killing of 57 Bangladesh army officers, including a general. We have seen it with Bangladesh bank fund looting. This so called awami regime inquiry likely to see the same fate. Reality is that Bangladeshis including Bangladesh Army have to live with Awami League Rakkhi bahini in police uniform and their reign of terror.
 
.
Reality is that Bangladeshis including Bangladesh Army have to live with Awami League Rakkhi bahini in police uniform and their reign of terror.
there is always hope....
1yy2vppv3be11.jpg
 
.
If Bangladesh Army is going to be the way it had been for last 10+ years, noting much expected to happen. DGFI leak of report is just frustration. Also, remember Gen Aziz a shamelessly political lackey (and obligated to pay back for his terrorist brother release) at the helm of Bangladesh Army. This so called "inquiry" is Awami League way of covering it up as time passes. We have seen that with Peelkhana killing of 57 Bangladesh army officers, including a general. We have seen it with Bangladesh bank fund looting. This so called awami regime inquiry likely to see the same fate. Reality is that Bangladeshis including Bangladesh Army have to live with Awami League Rakkhi bahini in police uniform and their reign of terror.
It is not that only a military chief can define everything. There are others below/beside him who can do the same. However, Hasina is vigilant not to allow a military unit to come of Cantonments even if MM attacks BD. Because it will be a good opportunity to rebel.

Hope, something positive will come out to revenge the killing of an army officer by a BAL Police.
 
.
That guy is done for. Not even Hasina can save him now
May not be so if the Police Liaqat is not found to be a member of Jamaat. So, find out his year of recruitment.

But, anyway, I do not really find any motto for this killing. And the reporting is not clear for a good understanding of the situation.
 
.
Oh!! I thought it is only me who knows about the reality of Pilkhana carnage that it was perpetrated by Jubo League brats organized by Nanak. Now, Pilkhana is the main reason that Hasina cannot relinquish her power so soon.

You overestimate the power of men like Nanak. It was done by a foreign power in collaboration with traitors from within the army ranks. Not by any BAL organization.
 
.
May not be so if the Police Liaqat is not found to be a member of Jamaat. So, find out his year of recruitment.

But, anyway, I do not really find any motto for this killing. And the reporting is not clear for a good understanding of the situation.

Maybe they get imaginary brass rings for as many encounters that they can execute in that zone. It was also in the report i think that they compete over it. Also i think the Army Officers partner may not have disclosed every small detail. For instance he said that they first gave them the signal to go and then stopped them. Now he didnt say why. I know in that kinda scenario I wudve said sumthing before leaving. Sumthing "Baal chaal police joto shob" and who knows sumthing like that might have provoked that that Policeman. IF the police is culpable they must be punished.
 
Last edited:
.
there is always hope....
1yy2vppv3be11.jpg

I think an overthrow of tyrannical political system in bangladesh is possible. Remember how the little school kids stopped police vehicles and asked for their license? the whole law enforcement apparatus was shook. shook by school kids. so everything is possible. Problem is that weak men with no morals and stockholm syndrome represents politics in our country. Wen the strong unite anything is possible. Nd to be clear, Its not that one or two people are resoponsible for tyranny but the political system is.
 
Last edited:
.
Major (Retd.) Sinha laid to rest at the Banani Military Cemetery
Online desk

August 3, 2020 21:41 | Can be read in 2 minutes



220129Shinha_kalerkantho_pic.jpg



A- A A +


Former Major (retd) Sinha Mohammad Rashed Khan, who was shot dead by police, has been laid to rest in a military cemetery in Banani with full military dignity. His burial was completed today, Monday.

He was shot dead by police at Baharchhara check post on Shamlapur on Teknaf Marine Drive Road in Cox's Bazar on the night of July 31. Meanwhile, a committee formed to probe the death of former army officer Sinha Rashed Khan will start its probe from Tuesday.

Meanwhile, after his death, the first Additional District Magistrate of Cox's Bazar Moha. A three-member committee headed by Shahjahan Ali was formed but was later reconstituted. Chittagong Additional Divisional Commissioner Mohammad Mizanur Rahman has been made the head of the committee reconstituted by the Home Ministry on August 2. The reconstituted committee has been asked to submit an investigation report within seven working days.

The committee includes a representative of the Armed Forces Division of the Prime Minister's Office, a representative of the GOC of Ramu 10 Infantry Division and the Area Commander of Cox's Bazar, a representative of the Chittagong Range DIG of the police and a representative of the Cox's Bazar district administration.

Former Major (Retd.) Sinha voluntarily retired from the Army in 2016. He is the son of freedom fighter Ershad Khan, a former deputy secretary in the finance ministry. On July 3, he went to Cox's Bazar with three students from the Film and Media Department of Stamford University to make a travel video for the YouTube channel. He was shot dead by police on the night of July 31 while returning from a shooting in a hilly area of Shamlapur.

https://www.kalerkantho.com/online/national/2020/08/03/941871
 
.
Ahh BD Army Ahh...

Gone are the days when the ex Pak Ordu members, fluent in Urdu/Pashtu/Baloch etc. languages, were there. If they had thundered with the tone and pitch of the "regimental" language - groomed and perfected by Punjabi/Pathan NCOs/JCOs - these "Hindus" would have dropped dead then and there....

BD Army and Pak Ordu aren't the same....
lol it looks you are not aware of history .
 
.
Back
Top Bottom