What's new

Mirsarai zone may catalyse $25b investments by 2030.

Homo Sapiens

ELITE MEMBER
Joined
Feb 3, 2015
Messages
9,641
Reaction score
-1
Country
Bangladesh
Location
Bangladesh
http://www.thefinancialexpress-bd.c...ai-zone-may-catalyse-$25b-investments-by-2030
Published : 22 Jul 2017, 22:01:25

Mirsarai zone may catalyse $25b investments by 2030
BEZA receives proposals worth $10b so far
FE Desk

Mirsarai Economic Zone is expected to fetch US$ 20-25 billion investments by 2030 opening up a new era of industrialisation and job creation in the country.

"We've so far received investment proposals worth around US$ 10 billion. In Mirsharai, we expect it will cross US$ 20 billion," executive chairman of the Bangladesh Economic Zones Authority (BEZA) Paban Chowdhury said. "It won't be surprising if the real investment there stands at US$ 20-25 billion by 2030."


He said there were some factors considered by the investors in making their investment decisions where connectivity was the main.

"They want a location which is well-connected with highway, railway having seaport and airport proximity. The investors also consider whether the economic zone has access to sea connectivity," Mr Chowdhury said.

He argued that big industrial units cannot be set up here and there and these require direct access to sea.

"Mirsarai Economic Zone, being established, enjoys the direct access to sea. It's a big opportunity for the investors. We've already received proposals to establish two big steel mills," the BEZA executive head said.

BEZA is now working to establish zone with China and Japan in Chittagong and Narayanganj on G2G basis.

"BEZA is also in discussion with India to establish three zones where we follow the China model in terms of equity share," he said.

Sharing his initial days at the BEZA back in 2014, Chowdhury said he then threw a slogan to attract investors, saying they wanted to establish 100 economic zones within 15 years, which has now become a 'national slogan'.

"Now people keep asking me when I'll visit their place. Now we've come up with another slogan - we'll create employment opportunity for 10 million people and will develop 75,000 acres of land," he said. The BEZA executive chairman said that the agency has recently revised its target and it will develop 100,000 acres of land. "We've already 38,000 acres of land, which we achieved in only 30 months. We want to go a long way exceeding our targets."

Responding to a question, the BEZA executive chief said they could create employment for over 10 million people but there were big challenges in this area, too. "We want to keep our eyes wide open. We want to feel the changes and want to keep eyes on those changes in the world." Accordingly, he said, the agency was ready to act on and react as there was a claim that employment rate was low despite higher economic growth and good investment flow.

"It's true. There's no way to ignore this fact. You may not recognise. But, the reality is different. Technology has occupied the presence of human workforce. Except the RMG industry, the number of workers in other areas is gradually decreasing," he noted.

Mr Chowdhury said it needed to give a greater focus on the service sector-- hotel, tourism -- where they need skilled manpower. "We've taken control over islands from Cox's Bazar to Kutubdia. We're working on these islands."
 
. . .
"They want a location which is well-connected with highway, railway having seaport and airport proximity. The investors also consider whether the economic zone has access to sea connectivity," Mr Chowdhury said.
Mirasarai has all the necessary facilities that should attract the foreign investors, who would produce goods and export without a hitch. Mirasarai is so near to Chittagong Port!!
 
.
মিরসরাইয়ে ১০০০ কোটি ডলার বিনিয়োগের প্রস্তাব
রাজীব আহমেদ
২৫ জুলাই ২০১৭, ০০:৩৪
প্রিন্ট সংস্করণ
1b615a638b85ab117e2fc3569228dee6-5976363d16d5c.jpg
চট্টগ্রামের মিরসরাই অর্থনৈতিক অঞ্চলে প্রায় ১০ বিলিয়ন বা ১ হাজার কোটি ডলার বিনিয়োগের প্রস্তাব দিয়েছে ২০টি দেশি-বিদেশি কোম্পানি। বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা) মিরসরাইয়ে জমি বরাদ্দের প্রসপেক্টাস বা বিবরণপত্র প্রকাশের পর এসব বিনিয়োগ প্রস্তাব এসেছে।

এই বিপুল অর্থ বিনিয়োগের জন্য মিরসরাই অর্থনৈতিক অঞ্চলে ৩ হাজার ২৮১ একর জমি বরাদ্দ চেয়েছে বিনিয়োগকারীরা। বর্তমানে এই অর্থনৈতিক অঞ্চলে প্রায় ১৬ হাজার একর জমি আছে বেজার হাতে। সেখান থেকে গতকাল সোমবার একটি প্রতিষ্ঠানকে ৫০০ একর জমি বরাদ্দ দিয়েছে সংস্থাটি।

মিরসরাই হবে দেশের সবচেয়ে বড় অর্থনৈতিক অঞ্চল। এর আকার হবে ৩০ হাজার একর। বেজা গত এপ্রিল মাসে মিরসরাইয়ে জমি বরাদ্দের বিবরণপত্র প্রকাশ করে। এরপর ৮০টি প্রতিষ্ঠান আবেদনপত্র সংগ্রহ করেছে। বিস্তারিত বিনিয়োগ পরিকল্পনা ও জমির ইজারামূল্যের ১ শতাংশ অর্থসহ পূর্ণাঙ্গভাবে প্রস্তাব জমা দিয়েছে ১৮টি প্রতিষ্ঠান।

বেজার নির্বাহী চেয়ারম্যান পবন চৌধুরী প্রথম আলোকে বলেন, মিরসরাইয়ের বিনিয়োগকারীদের যে আগ্রহ দেখা যাচ্ছে, তা উৎসাহব্যঞ্জক। এখন যে প্রবণতা দেখা যাচ্ছে, তাতে ২০৩০ সাল নাগাদ এই অর্থনৈতিক অঞ্চলে ২০ থেকে ২৫ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ পাওয়া যাবে বলে আশা করা যায়। তিনি বলেন, মিরসরাই সরকারের একটি সফল উদ্যোগ হতে যাচ্ছে। যেসব বিনিয়োগ প্রস্তাব এসেছে, তা প্রতিটিই ‘সিরিয়াস’। কারণ, প্রস্তাবের সঙ্গে তাদের বড় অঙ্কের অর্থও জমা দিতে হয়েছে।

মিরসরাইতে সবচেয়ে বড় বিনিয়োগ প্রস্তাবটি এসেছে পিএইচপি গ্রুপের কাছ থেকে। পিএইচপি স্টিল ওয়ার্কস একটি বিদেশি কোম্পানির সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে মিরসরাইয়ে একটি স্টিল মিল প্রতিষ্ঠা করতে চায়। এ জন্য দুই ধাপে তারা ৪০০ কোটি ডলার বা ৩২ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করার প্রস্তাব দিয়েছে।

মিরসরাইয়ে চীনের ঝেজিয়াং জিনদুন হোল্ডিং গ্রুপ ২৫০ কোটি ডলার বিনিয়োগ করতে চায় বড় একটি কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের জন্য। স্টিল মিলে ১৫০ কোটি ডলার বিনিয়োগ করতে চায় চীনেরই আরেক প্রতিষ্ঠান কুনমিং স্টিল।

কেএসআরএম গ্রুপ মিরসরাই অর্থনৈতিক অঞ্চলে চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য, বস্ত্র, বিদ্যুৎ ও স্টিল মিলে বিনিয়োগে আগ্রহী। তাদের বিনিয়োগ প্রস্তাব ৭৯ কোটি ডলার। বসুন্ধরা গ্রুপকে গতকাল বেজা ৫০০ একর জমি বরাদ্দ দিয়েছে। এ জমিতে তারা কাগজ ও সংশ্লিষ্ট পণ্যের মিল প্রতিষ্ঠা করবে। বিনিয়োগ প্রস্তাব ৪৯ কোটি ডলারের।

বিএসআরএম গ্রুপ মোট তিনটি বিনিয়োগ প্রস্তাব দিয়েছে। তারা সেখানে যৌথ বিনিয়োগে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ও স্টিল মিল করতে চায়। এ গ্রুপের মোট বিনিয়োগ প্রস্তাব ৪৫ কোটি ডলার।

এ ছাড়া সামিট চিটাগং পাওয়ার ২২ কোটি, সিরাজ সাইকেল ইন্ডাস্ট্রি ২ কোটি ৩৮ লাখ, বিপিডিবি আরপিসিএল পাওয়ার জেনারেশন সাড়ে ১৩ কোটি, আরব-বাংলাদেশ ফুড ১ কোটি ২৫ লাখ, গ্যাস-১ লিমিটেড ২ কোটি ৩৮ লাখ, ফন ইন্টারন্যাশনাল ২ কোটি ৬২ লাখ, ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল ৬ কোটি ৯১ লাখ, আরমান হক ডেনিমস ৮৮ লাখ এবং অর্কিড এনার্জি ২ কোটি ৬৫ লাখ ডলার বিনিয়োগ প্রস্তাব দিয়েছে। এর বাইরে যমুনা স্পেসটেক জয়েন্ট ভেনচার, বেঙ্গল বাংলাদেশ ও গ্রেট ওয়াল চূড়ান্ত বিনিয়োগ প্রস্তাব দিয়েছে।

বেজা জানিয়েছে, আরও কয়েকটি প্রতিষ্ঠান বড় ধরনের বিনিয়োগ প্রস্তাব দেবে। এসব প্রতিষ্ঠান অনেকে অনুন্নত জমি চাইছে, যা নিজেরা উন্নত করে নেবে। আবার অনেকে উন্নত জমিই চেয়েছে। ২০২১ সাল নাগাদ মিরসরাইয়ে ১৫ হাজার একর
জমি বিনিয়োগের জন্য পুরোপুরি প্রস্তুত হবে।

$ 10 billion investment in Mirsaraiye
Rajiv Ahmed
July 25, 2007, 00:34
Print version

20 foreign and foreign companies have proposed to invest about 10 billion dollars in the economic region of Chittagong. Bangladesh Economic Zones Authority (BEJA) has given these investment proposals after publishing prospectus or details of allotment of land in Mirsarai.

Investors want to allocate 3,281 acres of land in Mirsharai Economic Zone for investing this huge amount. At present, there are about 16,000 acres of land in this economic zone, in the hands of the bears. From there, the company has allocated 500 acres of land to an organization on Monday.

Mirsharai will be the country's largest economic zone Its size will be 30 thousand acres. Beja publishes the details of allotment of land allotment in Mirsarai in April. After that, 80 institutions have collected the application form. 18 institutions have submitted full-fledged proposals with a detailed investment plan and 1 percent of land lease value.

Executive Chairman of Bager Paban Chowdhury said in the first light, the interest shown by the investors of Mirsarai is encouraging. Now, the trends that can be seen are expected to be worth 20 to 25 billion dollars in this economic zone by 2030. He said, the Mirsharai government is going to be a successful initiative. The investment proposals that came up are all serious. Because, with the proposal, they had to submit large sums of money.

The biggest investment proposal in Mirsarai came from the PHP Group. PHP Steel Works wants to establish a steel mill in Mirsarai with a joint venture with a foreign company. For this, in two stages they offered to invest 400 billion dollars or 32 thousand crores of rupees.

In China, the Zhengjiang Zindun Holding Group in Mirsarai wants to invest $ 2.50 billion to build a large coal-based power station. Kunming Steel, another Chinese company, wants to invest 1.50 billion dollars in steel mills.

KSRM Group is interested in investing in leather and leather products, textiles, electricity and steel in Mirsharai Economic Zone. Their investment offer is $ 0.79 billion. Beja handed over 500 acres of land to Bashundhara Group yesterday. They will establish the mill of paper and related products on the land. Investment proposal is $ 4.9 million.

BSRM Group offered three investment proposals. They want to make coal-based power plants and steel mills in joint investment. The group's total investment proposal is $ 450 million.

Apart from this, Summit Chittagong Power has got 22 crore, Siraj Bike Industries is 2.5 million, BPDB RPCL Power Generation 130 million, Arab-Bangladesh Food 1 crore 25 lakh, Gas-1 Limited 2 crore 38 lakh, Fun International 26.2 million, Trade International 6 crore 91 million, Arman Haque denim 88 million and Orchid Energy has offered 26.5 million dollars worth of investment. Outside, Yamuna Spacekate Joint Venture, Bengal Bangladesh and Great Wall offered the final investment.

Beja said, some other institutions would offer big investment in the sector. Many of these organizations are seeking backward areas, which will improve themselves. Many others have asked for better land. By 2021, 15 thousand acres in Mirsaraiya will be fully prepared for investment.
@bluesky @Philia @Species @Khan saheb @UKBengali @TopCat
 
.
মিরসরাইয়ে ১০০০ কোটি ডলার বিনিয়োগের প্রস্তাব
রাজীব আহমেদ
২৫ জুলাই ২০১৭, ০০:৩৪
প্রিন্ট সংস্করণ
1b615a638b85ab117e2fc3569228dee6-5976363d16d5c.jpg
চট্টগ্রামের মিরসরাই অর্থনৈতিক অঞ্চলে প্রায় ১০ বিলিয়ন বা ১ হাজার কোটি ডলার বিনিয়োগের প্রস্তাব দিয়েছে ২০টি দেশি-বিদেশি কোম্পানি। বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা) মিরসরাইয়ে জমি বরাদ্দের প্রসপেক্টাস বা বিবরণপত্র প্রকাশের পর এসব বিনিয়োগ প্রস্তাব এসেছে।

এই বিপুল অর্থ বিনিয়োগের জন্য মিরসরাই অর্থনৈতিক অঞ্চলে ৩ হাজার ২৮১ একর জমি বরাদ্দ চেয়েছে বিনিয়োগকারীরা। বর্তমানে এই অর্থনৈতিক অঞ্চলে প্রায় ১৬ হাজার একর জমি আছে বেজার হাতে। সেখান থেকে গতকাল সোমবার একটি প্রতিষ্ঠানকে ৫০০ একর জমি বরাদ্দ দিয়েছে সংস্থাটি।

মিরসরাই হবে দেশের সবচেয়ে বড় অর্থনৈতিক অঞ্চল। এর আকার হবে ৩০ হাজার একর। বেজা গত এপ্রিল মাসে মিরসরাইয়ে জমি বরাদ্দের বিবরণপত্র প্রকাশ করে। এরপর ৮০টি প্রতিষ্ঠান আবেদনপত্র সংগ্রহ করেছে। বিস্তারিত বিনিয়োগ পরিকল্পনা ও জমির ইজারামূল্যের ১ শতাংশ অর্থসহ পূর্ণাঙ্গভাবে প্রস্তাব জমা দিয়েছে ১৮টি প্রতিষ্ঠান।

বেজার নির্বাহী চেয়ারম্যান পবন চৌধুরী প্রথম আলোকে বলেন, মিরসরাইয়ের বিনিয়োগকারীদের যে আগ্রহ দেখা যাচ্ছে, তা উৎসাহব্যঞ্জক। এখন যে প্রবণতা দেখা যাচ্ছে, তাতে ২০৩০ সাল নাগাদ এই অর্থনৈতিক অঞ্চলে ২০ থেকে ২৫ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ পাওয়া যাবে বলে আশা করা যায়। তিনি বলেন, মিরসরাই সরকারের একটি সফল উদ্যোগ হতে যাচ্ছে। যেসব বিনিয়োগ প্রস্তাব এসেছে, তা প্রতিটিই ‘সিরিয়াস’। কারণ, প্রস্তাবের সঙ্গে তাদের বড় অঙ্কের অর্থও জমা দিতে হয়েছে।

মিরসরাইতে সবচেয়ে বড় বিনিয়োগ প্রস্তাবটি এসেছে পিএইচপি গ্রুপের কাছ থেকে। পিএইচপি স্টিল ওয়ার্কস একটি বিদেশি কোম্পানির সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে মিরসরাইয়ে একটি স্টিল মিল প্রতিষ্ঠা করতে চায়। এ জন্য দুই ধাপে তারা ৪০০ কোটি ডলার বা ৩২ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করার প্রস্তাব দিয়েছে।

মিরসরাইয়ে চীনের ঝেজিয়াং জিনদুন হোল্ডিং গ্রুপ ২৫০ কোটি ডলার বিনিয়োগ করতে চায় বড় একটি কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের জন্য। স্টিল মিলে ১৫০ কোটি ডলার বিনিয়োগ করতে চায় চীনেরই আরেক প্রতিষ্ঠান কুনমিং স্টিল।

কেএসআরএম গ্রুপ মিরসরাই অর্থনৈতিক অঞ্চলে চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য, বস্ত্র, বিদ্যুৎ ও স্টিল মিলে বিনিয়োগে আগ্রহী। তাদের বিনিয়োগ প্রস্তাব ৭৯ কোটি ডলার। বসুন্ধরা গ্রুপকে গতকাল বেজা ৫০০ একর জমি বরাদ্দ দিয়েছে। এ জমিতে তারা কাগজ ও সংশ্লিষ্ট পণ্যের মিল প্রতিষ্ঠা করবে। বিনিয়োগ প্রস্তাব ৪৯ কোটি ডলারের।

বিএসআরএম গ্রুপ মোট তিনটি বিনিয়োগ প্রস্তাব দিয়েছে। তারা সেখানে যৌথ বিনিয়োগে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ও স্টিল মিল করতে চায়। এ গ্রুপের মোট বিনিয়োগ প্রস্তাব ৪৫ কোটি ডলার।

এ ছাড়া সামিট চিটাগং পাওয়ার ২২ কোটি, সিরাজ সাইকেল ইন্ডাস্ট্রি ২ কোটি ৩৮ লাখ, বিপিডিবি আরপিসিএল পাওয়ার জেনারেশন সাড়ে ১৩ কোটি, আরব-বাংলাদেশ ফুড ১ কোটি ২৫ লাখ, গ্যাস-১ লিমিটেড ২ কোটি ৩৮ লাখ, ফন ইন্টারন্যাশনাল ২ কোটি ৬২ লাখ, ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল ৬ কোটি ৯১ লাখ, আরমান হক ডেনিমস ৮৮ লাখ এবং অর্কিড এনার্জি ২ কোটি ৬৫ লাখ ডলার বিনিয়োগ প্রস্তাব দিয়েছে। এর বাইরে যমুনা স্পেসটেক জয়েন্ট ভেনচার, বেঙ্গল বাংলাদেশ ও গ্রেট ওয়াল চূড়ান্ত বিনিয়োগ প্রস্তাব দিয়েছে।

বেজা জানিয়েছে, আরও কয়েকটি প্রতিষ্ঠান বড় ধরনের বিনিয়োগ প্রস্তাব দেবে। এসব প্রতিষ্ঠান অনেকে অনুন্নত জমি চাইছে, যা নিজেরা উন্নত করে নেবে। আবার অনেকে উন্নত জমিই চেয়েছে। ২০২১ সাল নাগাদ মিরসরাইয়ে ১৫ হাজার একর
জমি বিনিয়োগের জন্য পুরোপুরি প্রস্তুত হবে।

$ 10 billion investment in Mirsaraiye
Rajiv Ahmed
July 25, 2007, 00:34
Print version

20 foreign and foreign companies have proposed to invest about 10 billion dollars in the economic region of Chittagong. Bangladesh Economic Zones Authority (BEJA) has given these investment proposals after publishing prospectus or details of allotment of land in Mirsarai.

Investors want to allocate 3,281 acres of land in Mirsharai Economic Zone for investing this huge amount. At present, there are about 16,000 acres of land in this economic zone, in the hands of the bears. From there, the company has allocated 500 acres of land to an organization on Monday.

Mirsharai will be the country's largest economic zone Its size will be 30 thousand acres. Beja publishes the details of allotment of land allotment in Mirsarai in April. After that, 80 institutions have collected the application form. 18 institutions have submitted full-fledged proposals with a detailed investment plan and 1 percent of land lease value.

Executive Chairman of Bager Paban Chowdhury said in the first light, the interest shown by the investors of Mirsarai is encouraging. Now, the trends that can be seen are expected to be worth 20 to 25 billion dollars in this economic zone by 2030. He said, the Mirsharai government is going to be a successful initiative. The investment proposals that came up are all serious. Because, with the proposal, they had to submit large sums of money.

The biggest investment proposal in Mirsarai came from the PHP Group. PHP Steel Works wants to establish a steel mill in Mirsarai with a joint venture with a foreign company. For this, in two stages they offered to invest 400 billion dollars or 32 thousand crores of rupees.

In China, the Zhengjiang Zindun Holding Group in Mirsarai wants to invest $ 2.50 billion to build a large coal-based power station. Kunming Steel, another Chinese company, wants to invest 1.50 billion dollars in steel mills.

KSRM Group is interested in investing in leather and leather products, textiles, electricity and steel in Mirsharai Economic Zone. Their investment offer is $ 0.79 billion. Beja handed over 500 acres of land to Bashundhara Group yesterday. They will establish the mill of paper and related products on the land. Investment proposal is $ 4.9 million.

BSRM Group offered three investment proposals. They want to make coal-based power plants and steel mills in joint investment. The group's total investment proposal is $ 450 million.

Apart from this, Summit Chittagong Power has got 22 crore, Siraj Bike Industries is 2.5 million, BPDB RPCL Power Generation 130 million, Arab-Bangladesh Food 1 crore 25 lakh, Gas-1 Limited 2 crore 38 lakh, Fun International 26.2 million, Trade International 6 crore 91 million, Arman Haque denim 88 million and Orchid Energy has offered 26.5 million dollars worth of investment. Outside, Yamuna Spacekate Joint Venture, Bengal Bangladesh and Great Wall offered the final investment.

Beja said, some other institutions would offer big investment in the sector. Many of these organizations are seeking backward areas, which will improve themselves. Many others have asked for better land. By 2021, 15 thousand acres in Mirsaraiya will be fully prepared for investment.
@bluesky @Philia @Species @Khan saheb @UKBengali@TopCat
Bashundhara group gets 500 acres of land with 490M Dollars....it seems they are getting more land for money compared to others. I don't like it.
 
. .
মিরসরাইয়ে ১০০০ কোটি ডলার বিনিয়োগের প্রস্তাব
রাজীব আহমেদ
২৫ জুলাই ২০১৭, ০০:৩৪
প্রিন্ট সংস্করণ
1b615a638b85ab117e2fc3569228dee6-5976363d16d5c.jpg
চট্টগ্রামের মিরসরাই অর্থনৈতিক অঞ্চলে প্রায় ১০ বিলিয়ন বা ১ হাজার কোটি ডলার বিনিয়োগের প্রস্তাব দিয়েছে ২০টি দেশি-বিদেশি কোম্পানি। বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা) মিরসরাইয়ে জমি বরাদ্দের প্রসপেক্টাস বা বিবরণপত্র প্রকাশের পর এসব বিনিয়োগ প্রস্তাব এসেছে।

এই বিপুল অর্থ বিনিয়োগের জন্য মিরসরাই অর্থনৈতিক অঞ্চলে ৩ হাজার ২৮১ একর জমি বরাদ্দ চেয়েছে বিনিয়োগকারীরা। বর্তমানে এই অর্থনৈতিক অঞ্চলে প্রায় ১৬ হাজার একর জমি আছে বেজার হাতে। সেখান থেকে গতকাল সোমবার একটি প্রতিষ্ঠানকে ৫০০ একর জমি বরাদ্দ দিয়েছে সংস্থাটি।

মিরসরাই হবে দেশের সবচেয়ে বড় অর্থনৈতিক অঞ্চল। এর আকার হবে ৩০ হাজার একর। বেজা গত এপ্রিল মাসে মিরসরাইয়ে জমি বরাদ্দের বিবরণপত্র প্রকাশ করে। এরপর ৮০টি প্রতিষ্ঠান আবেদনপত্র সংগ্রহ করেছে। বিস্তারিত বিনিয়োগ পরিকল্পনা ও জমির ইজারামূল্যের ১ শতাংশ অর্থসহ পূর্ণাঙ্গভাবে প্রস্তাব জমা দিয়েছে ১৮টি প্রতিষ্ঠান।

বেজার নির্বাহী চেয়ারম্যান পবন চৌধুরী প্রথম আলোকে বলেন, মিরসরাইয়ের বিনিয়োগকারীদের যে আগ্রহ দেখা যাচ্ছে, তা উৎসাহব্যঞ্জক। এখন যে প্রবণতা দেখা যাচ্ছে, তাতে ২০৩০ সাল নাগাদ এই অর্থনৈতিক অঞ্চলে ২০ থেকে ২৫ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ পাওয়া যাবে বলে আশা করা যায়। তিনি বলেন, মিরসরাই সরকারের একটি সফল উদ্যোগ হতে যাচ্ছে। যেসব বিনিয়োগ প্রস্তাব এসেছে, তা প্রতিটিই ‘সিরিয়াস’। কারণ, প্রস্তাবের সঙ্গে তাদের বড় অঙ্কের অর্থও জমা দিতে হয়েছে।

মিরসরাইতে সবচেয়ে বড় বিনিয়োগ প্রস্তাবটি এসেছে পিএইচপি গ্রুপের কাছ থেকে। পিএইচপি স্টিল ওয়ার্কস একটি বিদেশি কোম্পানির সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে মিরসরাইয়ে একটি স্টিল মিল প্রতিষ্ঠা করতে চায়। এ জন্য দুই ধাপে তারা ৪০০ কোটি ডলার বা ৩২ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করার প্রস্তাব দিয়েছে।

মিরসরাইয়ে চীনের ঝেজিয়াং জিনদুন হোল্ডিং গ্রুপ ২৫০ কোটি ডলার বিনিয়োগ করতে চায় বড় একটি কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের জন্য। স্টিল মিলে ১৫০ কোটি ডলার বিনিয়োগ করতে চায় চীনেরই আরেক প্রতিষ্ঠান কুনমিং স্টিল।

কেএসআরএম গ্রুপ মিরসরাই অর্থনৈতিক অঞ্চলে চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য, বস্ত্র, বিদ্যুৎ ও স্টিল মিলে বিনিয়োগে আগ্রহী। তাদের বিনিয়োগ প্রস্তাব ৭৯ কোটি ডলার। বসুন্ধরা গ্রুপকে গতকাল বেজা ৫০০ একর জমি বরাদ্দ দিয়েছে। এ জমিতে তারা কাগজ ও সংশ্লিষ্ট পণ্যের মিল প্রতিষ্ঠা করবে। বিনিয়োগ প্রস্তাব ৪৯ কোটি ডলারের।

বিএসআরএম গ্রুপ মোট তিনটি বিনিয়োগ প্রস্তাব দিয়েছে। তারা সেখানে যৌথ বিনিয়োগে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ও স্টিল মিল করতে চায়। এ গ্রুপের মোট বিনিয়োগ প্রস্তাব ৪৫ কোটি ডলার।

এ ছাড়া সামিট চিটাগং পাওয়ার ২২ কোটি, সিরাজ সাইকেল ইন্ডাস্ট্রি ২ কোটি ৩৮ লাখ, বিপিডিবি আরপিসিএল পাওয়ার জেনারেশন সাড়ে ১৩ কোটি, আরব-বাংলাদেশ ফুড ১ কোটি ২৫ লাখ, গ্যাস-১ লিমিটেড ২ কোটি ৩৮ লাখ, ফন ইন্টারন্যাশনাল ২ কোটি ৬২ লাখ, ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল ৬ কোটি ৯১ লাখ, আরমান হক ডেনিমস ৮৮ লাখ এবং অর্কিড এনার্জি ২ কোটি ৬৫ লাখ ডলার বিনিয়োগ প্রস্তাব দিয়েছে। এর বাইরে যমুনা স্পেসটেক জয়েন্ট ভেনচার, বেঙ্গল বাংলাদেশ ও গ্রেট ওয়াল চূড়ান্ত বিনিয়োগ প্রস্তাব দিয়েছে।

বেজা জানিয়েছে, আরও কয়েকটি প্রতিষ্ঠান বড় ধরনের বিনিয়োগ প্রস্তাব দেবে। এসব প্রতিষ্ঠান অনেকে অনুন্নত জমি চাইছে, যা নিজেরা উন্নত করে নেবে। আবার অনেকে উন্নত জমিই চেয়েছে। ২০২১ সাল নাগাদ মিরসরাইয়ে ১৫ হাজার একর
জমি বিনিয়োগের জন্য পুরোপুরি প্রস্তুত হবে।

$ 10 billion investment in Mirsaraiye
Rajiv Ahmed
July 25, 2007, 00:34
Print version

20 foreign and foreign companies have proposed to invest about 10 billion dollars in the economic region of Chittagong. Bangladesh Economic Zones Authority (BEJA) has given these investment proposals after publishing prospectus or details of allotment of land in Mirsarai.

Investors want to allocate 3,281 acres of land in Mirsharai Economic Zone for investing this huge amount. At present, there are about 16,000 acres of land in this economic zone, in the hands of the bears. From there, the company has allocated 500 acres of land to an organization on Monday.

Mirsharai will be the country's largest economic zone Its size will be 30 thousand acres. Beja publishes the details of allotment of land allotment in Mirsarai in April. After that, 80 institutions have collected the application form. 18 institutions have submitted full-fledged proposals with a detailed investment plan and 1 percent of land lease value.

Executive Chairman of Bager Paban Chowdhury said in the first light, the interest shown by the investors of Mirsarai is encouraging. Now, the trends that can be seen are expected to be worth 20 to 25 billion dollars in this economic zone by 2030. He said, the Mirsharai government is going to be a successful initiative. The investment proposals that came up are all serious. Because, with the proposal, they had to submit large sums of money.

The biggest investment proposal in Mirsarai came from the PHP Group. PHP Steel Works wants to establish a steel mill in Mirsarai with a joint venture with a foreign company. For this, in two stages they offered to invest 400 billion dollars or 32 thousand crores of rupees.

In China, the Zhengjiang Zindun Holding Group in Mirsarai wants to invest $ 2.50 billion to build a large coal-based power station. Kunming Steel, another Chinese company, wants to invest 1.50 billion dollars in steel mills.

KSRM Group is interested in investing in leather and leather products, textiles, electricity and steel in Mirsharai Economic Zone. Their investment offer is $ 0.79 billion. Beja handed over 500 acres of land to Bashundhara Group yesterday. They will establish the mill of paper and related products on the land. Investment proposal is $ 4.9 million.

BSRM Group offered three investment proposals. They want to make coal-based power plants and steel mills in joint investment. The group's total investment proposal is $ 450 million.

Apart from this, Summit Chittagong Power has got 22 crore, Siraj Bike Industries is 2.5 million, BPDB RPCL Power Generation 130 million, Arab-Bangladesh Food 1 crore 25 lakh, Gas-1 Limited 2 crore 38 lakh, Fun International 26.2 million, Trade International 6 crore 91 million, Arman Haque denim 88 million and Orchid Energy has offered 26.5 million dollars worth of investment. Outside, Yamuna Spacekate Joint Venture, Bengal Bangladesh and Great Wall offered the final investment.

Beja said, some other institutions would offer big investment in the sector. Many of these organizations are seeking backward areas, which will improve themselves. Many others have asked for better land. By 2021, 15 thousand acres in Mirsaraiya will be fully prepared for investment.
@bluesky @Philia @Species @Khan saheb @UKBengali @TopCat
Good going.

Bashundhara group gets 500 acres of land with 490M Dollars....it seems they are getting more land for money compared to others. I don't like it.
Yes, me too. Bashundhara group is an well known land grabber. Gov. should stay vigilant that so these investers don't just buy the land but also utilities it in the full extent. If they don't use the full stretch of lands within 8-10 years then gov. shall take the unused land back. We don't want another KEPZ like blunder.
 
.
letss see how it goes we will have to wait until 2030
 
.
মিরসরাইয়ে ১০০০ কোটি ডলার বিনিয়োগের প্রস্তাব
রাজীব আহমেদ
২৫ জুলাই ২০১৭, ০০:৩৪
প্রিন্ট সংস্করণ
1b615a638b85ab117e2fc3569228dee6-5976363d16d5c.jpg

I have been waiting for a long time for such a good economic investment news. I am very expectant now of the BD economic future.
 
.
http://www.thedailystar.net/business/mirsarai-economic-zone-be-ready-2018-1479913
12:00 AM, October 22, 2017 / LAST MODIFIED: 12:00 AM, October 22, 2017
Mirsarai economic zone to be ready by 2018

Beza chief gives an update on the status of economic zones
paban_chowdhury.jpg

Paban Chowdhury
Sohel Parvez


Mirsarai economic zone is set to be the first state-owned industrial enclave to see industries operating, said Paban Chowdhury, executive chairman of Bangladesh Economic Zones Authority.

None of the 60 announced state-owned economic zones is yet to become operational although seven years have passed since the formation of Beza. But at the private economic zones, industrial units have been set up and production is going on.

“You will see the wheels rolling in 2018,” he said, adding that it would not be right to see the state-owned economic zones and private economic zones separately.

The private economic zones are also Beza's initiative, he told The Daily Star in an interview recently.

“We approached the leading businesses to popularise the private economic zones and they came on board one by one,” he said, adding that nearly Tk 10,000 crore has been invested in the private economic zones.


Beza has so far given the final clearance for establishment of five private economic zones.

“We worked day and night to develop this. I even visited a private economic zone at 4.30am. So it would not be wise if you say those economic zones have come out of nowhere.”

Asked about the delay in state-owned zones, he said land acquisition is not an easy task.

Already 16,000 acres of land has been acquired for the Mirsarai economic zone; acquisition of additional 7,000 acres is underway to establish the zone on 30,000 acres. Beza has also acquired 12,000 acres in Cox's Bazar and is in the process of getting hold of another 16,000 acres.


The Mongla economic zone is completely ready but it cannot start production because of a stay on construction of factories near the Sundarbans.


And plots have been given for the establishment of 24 factories at the state-owned economic zones at Sreehatta and Moulvibazar.


“How could you say we have not developed any? When I first went to Mirsarai, there were only buffaloes grazing. Today, you will see vehicles plying on the paved roads.”

Chowdhury said he and his team worked tirelessly over the last three years to get things in order to attract investment, mainly from abroad.

One of the main targets of Beza is to attract foreign investment for job creation, technology transfer and skills development.

A number of foreign investors are showing interest in getting plots at the Mirsarai economic zone, he said, citing the Indian paint company Asian Paints as an example.

Asian Paints has already put in a deposit to confirm its plot at the economic zone, according to Chowdhury, who holds an MBA from Bangladesh's premium business school, the Institute of Business Administration.

“They have full confidence in us. We are very much hopeful that a huge amount of foreign investment will come to the Mirsarai economic zone.”

Over the next 15 years, $25-30 billion of investment would flow in to Mirsarai, he said.

Chowdhury also elaborated on the reasoning behind the government's shift in focus from establishing export processing zones to economic zones.


Bangladesh's economy and people's purchasing power have increased over time, creating a large domestic market.


“It is not possible to cater to the huge domestic demand without large scale industrialisation. And this it is not possible through EPZs -- they are built to facilitate establishment of factories to make goods for exports.”


Besides, it is not possible for EPZs to create huge employment opportunities that can have a good impact on the society. But in terms of export, the EPZs definitely have a large impact as shipment from the zones accounts for 19 percent of the total, he said.


“But it is meagre in terms of investment,” he said, citing that only eight EPZs have been established in the last 37 years through the development of 2,200 acres of land.


The EPZs could create four lakh jobs and attract $3 billion plus investments, according to the Beza executive chairman.

“But we have received an investment proposal of $4 billion at Mirsarai from an iron and steel company.”

Most importantly for investors, the economic zones give them the flexibility to both export and cater to the local market. Bangladesh is a late entrant in establishing economic zones compared with its neighbours.

For example, India took the initiative of setting up special zones in 2005, whereas Bangladesh went for it in 2010.


Before India, Indonesia, China and the Philippines have established economic zones.


“Bangladesh has moved to establish economic zones based on the success of others,” he said, adding that the government wants to set up 100 such industrial enclaves by 2030.

As of now, Beza has earmarked 79 sites for economic zones. Of those, 19 are private ones.

The Beza chief said the government is working on six types of economic zones: state-owned, private, special ones for particular products or countries and zones under public-private partnership.

And the leasing rates of land have been determined based on decision of the Beza governing board to ensure transparency and level playing field.

A lower rate has been fixed for the least-developed areas.
 
.

Pakistan Defence Latest Posts

Pakistan Affairs Latest Posts

Back
Top Bottom