What's new

Military Intervention Feared?

asad71

PROFESSIONAL
Joined
May 24, 2011
Messages
6,863
Reaction score
4
Country
Bangladesh
Location
Canada
রাজনীতি
সেনাবাহিনীকে কখনোই বিতর্কে জড়াতে চাই না : সালাহউদ্দিন আহমেদ



নয়া দিগন্ত অনলাইন

২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৫,সোমবার, ১৫:৪৭


2777_1.jpg

উত্তর পাড়ার কথা বলে প্রধানমন্ত্রী রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানের সম্মানহানি করেছেন বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব সালাহ উদ্দিন আহমেদ। সোমবার দুপুরে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তিনি এ কথা বলেন। বিবৃতিতে তিনি আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রী (রোববার) গতকাল উত্তরপাড়ার ক্ষমতা দখলের আশঙ্কা প্রকাশ করে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানের সম্মানহানি করেছেন। তিনি আরো বলেন, রাষ্ট্রের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব রক্ষার অতন্দ্র প্রহরী জাতীয় সেনাবাহিনীকে আমরা কখনোই বিতর্কে জড়াতে চাই না।

সালাহ উদ্দিন আহমেদ বলেন, “রাষ্ট্রীয় নৈরাজ্যের বিরুদ্ধে সাংবিধানিক ক্ষমতার বাইরে গণশক্তির ক্ষমতার ধারণা এদেশের জনগণ ১৯৬৯, ৭১ এবং ‌‌‌'৯০ এ প্রমাণ করেছে। রাষ্ট্রীয় শ্বেতসন্ত্রাস ও গণহত্যার বিরুদ্ধে আজ গণশক্তির বহুমাত্রিক উত্থান হয়েছে; সেই গণশক্তির প্রচন্ড সুনামীতে আওয়ামী লীগের অবৈধ ক্ষমতার মসনদ ভেসে যাবে অচিরেই।

তিনি বলেন, ১৯৯৫-৯৬ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রতিষ্ঠার দাবি মেনে নিয়ে আমরা সংবিধান সংশোধন করেছিলাম। সেই দাবিতে আওয়ামী লীগ আন্দোলন করে জামায়াত-জাতীয় পার্টিকে সঙ্গে নিয়ে। আওয়ামী লীগ ক্ষমতা দখলের সুবিধার্থে সেই তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বাতিল করে পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে এবং সংবিধানের এক তৃতীয়াংশ অপরিবর্তনযোগ্য করে ভবিষ্যত সংসদের ক্ষমতা হরণ করা হয়েছে, যা সরাসরি বেআইনী। অতএব সেই সংবিধানের দোহাই দিয়ে ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত থাকাও বেআইনী। কোন সংবিধানই অপরিবর্তনযোগ্য নয়, জনগণের অভিপ্রায় অনুযায়ী সংবিধান সংশোধন বর্তমান সময়ের দাবি।

সালাহ উদ্দিন আহমেদ বলেন, প্রধানমন্ত্রী (রোববার) গতকাল উত্তরপাড়ার ক্ষমতা দখলের আশঙ্কা প্রকাশ করে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানের সম্মানহানি করেছেন। প্রহসনের নির্বাচনের মাধ্যমে দখলকৃত অবৈধ ক্ষমতা হারানোর শঙ্কা ও আসন্ন নির্মম পরিণতির ভাবনার কথাই তাতে প্রকাশিত হয়েছে স্বাভাবিকভাবেই। এদেশের জনগণ জানে-আওয়ামী লীগের পক্ষে তিনি ১৯৮২ সালে সামরিক সরকারকে স্বাগতম জানিয়েছিলেন; ১৯৮৬ সালে এরশাদের স্বৈরশাসনকে বৈধতা দেয়ার জন্য সংসদ নির্বাচনে অংশ নিয়ে ৭ম সংশোধনীর মাধ্যমে এরশাদের স্বৈরশাসনকে বৈধতা দেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিজেই ২০০৭ সালের মঈনুদ্দিন-ফখরুদ্দিনের ১/১১ এর মাধ্যমে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকে স্বাগত জানিয়ে বলেছিলেন-তাদের লগী-বৈঠার নরহত্যার আন্দোলনের ফসল ছিল সেই সরকার এবং তাদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে পুরোপুরি বৈধতা দেন। সেই মঈনুদ্দিন-ফখরুদ্দিনের সরকারের সকল কর্মকান্ডের বৈধতা দেয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে আওয়ামী লীগ ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হলো। বলা বাহুল্য, তিনি তাদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেননি বরং তাদেরকে পুরস্কৃত করে প্রতিশ্রুতি রক্ষা করেছেন।

সালাহ উদ্দিন আহমেদ আরো বলেন, আমরা বলতে চাই-বিএনপি গণতন্ত্রে বিশ্বাসী, বহুদলীয় গণতন্ত্রের পুন:প্রতিষ্ঠাকারী দেশের একটি নিয়মতান্ত্রিক সর্ববৃহৎ রাজনৈতিক দল। দেশ ও জাতির গর্ব সেনাবাহিনী তাদের সুনাম অক্ষুন্ন রেখে নিজেদের উপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করে আসছে। রাষ্ট্রের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব রক্ষার অতন্দ্র প্রহরী জাতীয় সেনাবাহিনীকে আমরা কখনোই বিতর্কে জড়াতে চাই না।
 
.
http://www.dailyjana...ails&csl=110928



‘জেনারেলদের সঙ্গে বৈঠকে আগ্রহী মান্না’
তারিখ: ২৩/০২/২০১৫
  • অডিওক্লিপের ডায়ালগ ফাঁস
 
. .
সেনাবাহিনী ক্ষমতা নেয়ার সাহস পাবে না : কূটনীতিক রীতি ভঙ্গের জন্য যা দরকার করব : শেখ সেলিম


সংসদ প্রতিবেদক

২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৫,সোমবার, ১৮:৫৮


2805_1.jpg
বাংলাদেশে কর্মরত বিদেশী কূটনীতিকদের উদ্দেশ্যে আওয়ামীলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য সিনিয়র সংসদ সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিম বলেছেন, বিদেশী কূটনীতিকদের বলি, কূটনীতিক শিষ্টাচার মেনে চলেন। হু ইজ খালেদা জিয়া? একজন অনির্বাচিত ব্যক্তির সঙ্গে এতো কিসের কথা। আপনাদের কোন কথা থাকলে সরকারের সাথে বলেন, সংসদের নির্বাচিত বিরোধী দলের সাথে বলেন। এর বাইরে যদি কিছু করতে চান, এটা শেখ হাসিনার নির্বাচিত সরকার। কূটনীতিক রীতিনীতি ভঙ্গ করার জন্য যেটা করার দরকার সেটা করব। আমরা মুক্তিযুদ্ধ করে দেশ স¦াধীন করেছি। সেদিনও আপনারা বাংলাদেশের জনগণের সঙ্গে ছিলেন না। আমরা নিজেদের মতো করেই যুদ্ধ করে স্বাধীন হয়েছি। তাই পরিষ্কার করে বলে দিতে চাই, কোন বিদেশী প্রভাব চলবে না।
সোমবার সংসদে রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর ধন্যবাদ প্রস্তাবের আলোচনায় অংশ নিয়ে শেখ সেলিম এ কথা বলেন। এসময় স্পিকার ড. শিরীন শারমিন বৈঠকে সভাপতিত্ব করছিলেন।
বিএনপিসহ ২০ দলীয় জোটের হরতাল-অবরোধের সমালোচনা করে শেখ সেলিম আরো বলেন, অবরোধ হরতালের নাম দেশব্যাপী জ্বালাও পাড়ও নাশকতা চালিয়ে বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়া ভাবছেন, তৃতীয় কোন শক্তি এসে উনাকে ক্ষমতায় বসিয়ে দিবেন। কিন্তু সেই দিন আর নেই। সেনাবাহিনী এখন আর কাউকে ক্ষমতায় বসাতে পারবে না। আর কোন জুনিয়র হোমরা চোমরা পুচকে (জুনিয়র) আর্মি অফিসার উনাকে আশ্বাস দিলে তাতে লাভ হবে না, ক্ষমতায়ও বসাতে পারবে না। সেনাবাহিনী আর কোন দিন অবৈধভাবে ক্ষমতা নেয়ার সাহস পাবে না, কারণ অবৈধভাবে ক্ষমতা গ্রহণ করলে কেউ তার সর্বোচ্চ শাস্তি হবে মৃত্যুদন্ড।
সুশীল সমাজের সমালোচনা করে শেখ ফজলুল করিম সেলিম বলেন, তারা কিসের সুশীল? নাগরিক কমিটি অপরাধীদের আড়াল করতে সংলাপের কথা বলছে। এদের কারা সুশীল বানিয়েছে? নিজেরা নিজেদের সুশীল দাবি করছেন তারা। এরা নিজেরা ঘরে বসে নিজেদের সুশীল বানিয়েছে। জঙ্গি তৎপরতায় যারা উস্কানি দেবে, তারা টকশো করুক আর মিষ্টি শো করুক, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। শেখ সেলিম বলেন, তারা অবৈধ পন্থায় ক্ষমতায় আসায় বিশ্বাস করে। কারণ অবৈধ পন্থায় ক্ষমতায় এলে দু’একটি ভালো কথা বলে উপদেষ্টা হওয়া যায়।
মাহমুদুর রহমান মান্না ও সাদেক হোসেন খোকার কথোপকথনের প্রসঙ্গ তুলে ধরে সেলিম বলেন, একজন বলেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ে লাশ ফেললে সরকার উৎখাত করা যাবে। সরকার উৎখাত করে ক্ষমতায় যাওয়া যাবে। তাদের এই স্বপ্ন কোনদিনই বাস্তবায়িত হবে না।
শেখ সেলিম বলেন, শেখ হাসিনা কারো সঙ্গে কোন আলোচনা করবে না। জঙ্গীদের সঙ্গে কোন আলোচনা হতে পারে না। টুইন টাওয়ার ধ্বংসকারীদের সঙ্গে বুশ কোন আলোচনা করেনি। খালেদা জিয়াকে গণতন্ত্র ইসলাম ও মানবতার শক্র আখ্যায়িত করে শেখ সেলিম বলেন, তিনি রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় থাকা কালেও জঙ্গী তৎপড়তা চালায় ক্ষমতার বাইরে থেকেও চালায়। উনি (খালেদা জিয়া) হচ্ছেন সেই নেত্রী, জামায়াত যেটা বলে সেটাই তিনি করেন। সুশীল সমাজের সমালোচনা করে তিনি বলেন, এরা কখনো বাংলাদেশের পক্ষে ছিল না। একাত্তুরে এরা পাকিস্তানের পক্ষে ওয়ান ইলেভেনের সময় এরা আর্মি ব্যাকড সরকারের পক্ষে থাকে। এরা জঙ্গীবাদকে উৎসাহিত করছে। শেখ সেলিম খুনী ও জঙ্গীবাদের উত্থানের জন্য জিয়াউর রহমানকে দায়ী করে বলেন, জিয়া জেল হত্যার বিচার বিচার বন্ধ করেছিল। ২১ হাজার যুদ্ধাপাধীকে ক্ষমা করে দিয়ে রাজনীতিতে পুনর্বাসন করেছেন। খালেদা জিয়াও ৭১-৭৫-এর খুনীদের রাষ্ট্রীয়ভাবে পুনর্বাসন করেছেন।
রাস্ট্রপতির ভাষনের ওপর এছাড়াও এডভোকেট প্রমোদ মানকিন, সানজিদা খানক, বেগম সালমা ইসলাম, আব্দুল্লাহ আল জ্যাকব প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।

what intervention ?

A much awaited coup, I suppose.
 
. .
সেনাবাহিনী ক্ষমতা নেয়ার সাহস পাবে না : কূটনীতিক রীতি ভঙ্গের জন্য যা দরকার করব : শেখ সেলিম


সংসদ প্রতিবেদক

২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৫,সোমবার, ১৮:৫৮


2805_1.jpg
বাংলাদেশে কর্মরত বিদেশী কূটনীতিকদের উদ্দেশ্যে আওয়ামীলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য সিনিয়র সংসদ সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিম বলেছেন, বিদেশী কূটনীতিকদের বলি, কূটনীতিক শিষ্টাচার মেনে চলেন। হু ইজ খালেদা জিয়া? একজন অনির্বাচিত ব্যক্তির সঙ্গে এতো কিসের কথা। আপনাদের কোন কথা থাকলে সরকারের সাথে বলেন, সংসদের নির্বাচিত বিরোধী দলের সাথে বলেন। এর বাইরে যদি কিছু করতে চান, এটা শেখ হাসিনার নির্বাচিত সরকার। কূটনীতিক রীতিনীতি ভঙ্গ করার জন্য যেটা করার দরকার সেটা করব। আমরা মুক্তিযুদ্ধ করে দেশ স¦াধীন করেছি। সেদিনও আপনারা বাংলাদেশের জনগণের সঙ্গে ছিলেন না। আমরা নিজেদের মতো করেই যুদ্ধ করে স্বাধীন হয়েছি। তাই পরিষ্কার করে বলে দিতে চাই, কোন বিদেশী প্রভাব চলবে না।
সোমবার সংসদে রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর ধন্যবাদ প্রস্তাবের আলোচনায় অংশ নিয়ে শেখ সেলিম এ কথা বলেন। এসময় স্পিকার ড. শিরীন শারমিন বৈঠকে সভাপতিত্ব করছিলেন।
বিএনপিসহ ২০ দলীয় জোটের হরতাল-অবরোধের সমালোচনা করে শেখ সেলিম আরো বলেন, অবরোধ হরতালের নাম দেশব্যাপী জ্বালাও পাড়ও নাশকতা চালিয়ে বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়া ভাবছেন, তৃতীয় কোন শক্তি এসে উনাকে ক্ষমতায় বসিয়ে দিবেন। কিন্তু সেই দিন আর নেই। সেনাবাহিনী এখন আর কাউকে ক্ষমতায় বসাতে পারবে না। আর কোন জুনিয়র হোমরা চোমরা পুচকে (জুনিয়র) আর্মি অফিসার উনাকে আশ্বাস দিলে তাতে লাভ হবে না, ক্ষমতায়ও বসাতে পারবে না। সেনাবাহিনী আর কোন দিন অবৈধভাবে ক্ষমতা নেয়ার সাহস পাবে না, কারণ অবৈধভাবে ক্ষমতা গ্রহণ করলে কেউ তার সর্বোচ্চ শাস্তি হবে মৃত্যুদন্ড।
সুশীল সমাজের সমালোচনা করে শেখ ফজলুল করিম সেলিম বলেন, তারা কিসের সুশীল? নাগরিক কমিটি অপরাধীদের আড়াল করতে সংলাপের কথা বলছে। এদের কারা সুশীল বানিয়েছে? নিজেরা নিজেদের সুশীল দাবি করছেন তারা। এরা নিজেরা ঘরে বসে নিজেদের সুশীল বানিয়েছে। জঙ্গি তৎপরতায় যারা উস্কানি দেবে, তারা টকশো করুক আর মিষ্টি শো করুক, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। শেখ সেলিম বলেন, তারা অবৈধ পন্থায় ক্ষমতায় আসায় বিশ্বাস করে। কারণ অবৈধ পন্থায় ক্ষমতায় এলে দু’একটি ভালো কথা বলে উপদেষ্টা হওয়া যায়।
মাহমুদুর রহমান মান্না ও সাদেক হোসেন খোকার কথোপকথনের প্রসঙ্গ তুলে ধরে সেলিম বলেন, একজন বলেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ে লাশ ফেললে সরকার উৎখাত করা যাবে। সরকার উৎখাত করে ক্ষমতায় যাওয়া যাবে। তাদের এই স্বপ্ন কোনদিনই বাস্তবায়িত হবে না।
শেখ সেলিম বলেন, শেখ হাসিনা কারো সঙ্গে কোন আলোচনা করবে না। জঙ্গীদের সঙ্গে কোন আলোচনা হতে পারে না। টুইন টাওয়ার ধ্বংসকারীদের সঙ্গে বুশ কোন আলোচনা করেনি। খালেদা জিয়াকে গণতন্ত্র ইসলাম ও মানবতার শক্র আখ্যায়িত করে শেখ সেলিম বলেন, তিনি রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় থাকা কালেও জঙ্গী তৎপড়তা চালায় ক্ষমতার বাইরে থেকেও চালায়। উনি (খালেদা জিয়া) হচ্ছেন সেই নেত্রী, জামায়াত যেটা বলে সেটাই তিনি করেন। সুশীল সমাজের সমালোচনা করে তিনি বলেন, এরা কখনো বাংলাদেশের পক্ষে ছিল না। একাত্তুরে এরা পাকিস্তানের পক্ষে ওয়ান ইলেভেনের সময় এরা আর্মি ব্যাকড সরকারের পক্ষে থাকে। এরা জঙ্গীবাদকে উৎসাহিত করছে। শেখ সেলিম খুনী ও জঙ্গীবাদের উত্থানের জন্য জিয়াউর রহমানকে দায়ী করে বলেন, জিয়া জেল হত্যার বিচার বিচার বন্ধ করেছিল। ২১ হাজার যুদ্ধাপাধীকে ক্ষমা করে দিয়ে রাজনীতিতে পুনর্বাসন করেছেন। খালেদা জিয়াও ৭১-৭৫-এর খুনীদের রাষ্ট্রীয়ভাবে পুনর্বাসন করেছেন।
রাস্ট্রপতির ভাষনের ওপর এছাড়াও এডভোকেট প্রমোদ মানকিন, সানজিদা খানক, বেগম সালমা ইসলাম, আব্দুল্লাহ আল জ্যাকব প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।



A much awaited coup, I suppose.

In BD.I dont think so
 
.
People will rush to the streets to welcome the soldiers should they take over. Sweets will be distributed free.
 
.
রাজনীতি
সেনাবাহিনীকে কখনোই বিতর্কে জড়াতে চাই না : সালাহউদ্দিন আহমেদ



নয়া দিগন্ত অনলাইন

২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৫,সোমবার, ১৫:৪৭


2777_1.jpg

উত্তর পাড়ার কথা বলে প্রধানমন্ত্রী রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানের সম্মানহানি করেছেন বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব সালাহ উদ্দিন আহমেদ। সোমবার দুপুরে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তিনি এ কথা বলেন। বিবৃতিতে তিনি আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রী (রোববার) গতকাল উত্তরপাড়ার ক্ষমতা দখলের আশঙ্কা প্রকাশ করে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানের সম্মানহানি করেছেন। তিনি আরো বলেন, রাষ্ট্রের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব রক্ষার অতন্দ্র প্রহরী জাতীয় সেনাবাহিনীকে আমরা কখনোই বিতর্কে জড়াতে চাই না।

সালাহ উদ্দিন আহমেদ বলেন, “রাষ্ট্রীয় নৈরাজ্যের বিরুদ্ধে সাংবিধানিক ক্ষমতার বাইরে গণশক্তির ক্ষমতার ধারণা এদেশের জনগণ ১৯৬৯, ৭১ এবং ‌‌‌'৯০ এ প্রমাণ করেছে। রাষ্ট্রীয় শ্বেতসন্ত্রাস ও গণহত্যার বিরুদ্ধে আজ গণশক্তির বহুমাত্রিক উত্থান হয়েছে; সেই গণশক্তির প্রচন্ড সুনামীতে আওয়ামী লীগের অবৈধ ক্ষমতার মসনদ ভেসে যাবে অচিরেই।

তিনি বলেন, ১৯৯৫-৯৬ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রতিষ্ঠার দাবি মেনে নিয়ে আমরা সংবিধান সংশোধন করেছিলাম। সেই দাবিতে আওয়ামী লীগ আন্দোলন করে জামায়াত-জাতীয় পার্টিকে সঙ্গে নিয়ে। আওয়ামী লীগ ক্ষমতা দখলের সুবিধার্থে সেই তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বাতিল করে পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে এবং সংবিধানের এক তৃতীয়াংশ অপরিবর্তনযোগ্য করে ভবিষ্যত সংসদের ক্ষমতা হরণ করা হয়েছে, যা সরাসরি বেআইনী। অতএব সেই সংবিধানের দোহাই দিয়ে ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত থাকাও বেআইনী। কোন সংবিধানই অপরিবর্তনযোগ্য নয়, জনগণের অভিপ্রায় অনুযায়ী সংবিধান সংশোধন বর্তমান সময়ের দাবি।

সালাহ উদ্দিন আহমেদ বলেন, প্রধানমন্ত্রী (রোববার) গতকাল উত্তরপাড়ার ক্ষমতা দখলের আশঙ্কা প্রকাশ করে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানের সম্মানহানি করেছেন। প্রহসনের নির্বাচনের মাধ্যমে দখলকৃত অবৈধ ক্ষমতা হারানোর শঙ্কা ও আসন্ন নির্মম পরিণতির ভাবনার কথাই তাতে প্রকাশিত হয়েছে স্বাভাবিকভাবেই। এদেশের জনগণ জানে-আওয়ামী লীগের পক্ষে তিনি ১৯৮২ সালে সামরিক সরকারকে স্বাগতম জানিয়েছিলেন; ১৯৮৬ সালে এরশাদের স্বৈরশাসনকে বৈধতা দেয়ার জন্য সংসদ নির্বাচনে অংশ নিয়ে ৭ম সংশোধনীর মাধ্যমে এরশাদের স্বৈরশাসনকে বৈধতা দেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিজেই ২০০৭ সালের মঈনুদ্দিন-ফখরুদ্দিনের ১/১১ এর মাধ্যমে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকে স্বাগত জানিয়ে বলেছিলেন-তাদের লগী-বৈঠার নরহত্যার আন্দোলনের ফসল ছিল সেই সরকার এবং তাদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে পুরোপুরি বৈধতা দেন। সেই মঈনুদ্দিন-ফখরুদ্দিনের সরকারের সকল কর্মকান্ডের বৈধতা দেয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে আওয়ামী লীগ ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হলো। বলা বাহুল্য, তিনি তাদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেননি বরং তাদেরকে পুরস্কৃত করে প্রতিশ্রুতি রক্ষা করেছেন।

সালাহ উদ্দিন আহমেদ আরো বলেন, আমরা বলতে চাই-বিএনপি গণতন্ত্রে বিশ্বাসী, বহুদলীয় গণতন্ত্রের পুন:প্রতিষ্ঠাকারী দেশের একটি নিয়মতান্ত্রিক সর্ববৃহৎ রাজনৈতিক দল। দেশ ও জাতির গর্ব সেনাবাহিনী তাদের সুনাম অক্ষুন্ন রেখে নিজেদের উপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করে আসছে। রাষ্ট্রের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব রক্ষার অতন্দ্র প্রহরী জাতীয় সেনাবাহিনীকে আমরা কখনোই বিতর্কে জড়াতে চাই না।

Dont use 256 bit encryption. :/
 
.
‘উত্তরপাড়া’ উনাকে ক্ষমতায় বসাবে না: প্রধানমন্ত্রী | রাজনীতি | Rtnn.net

‘উত্তরপাড়া’ উনাকে ক্ষমতায় বসাবে না: প্রধানমন্ত্রী

২২ ফেব্রুয়ারি,২০১৫

http://www.dailyjana...ails&csl=110931

মান্না লাশ চান
তারিখ: ২৪/০২/২০১৫
  • সরকার উৎখাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র ॥ ঢাকা ভার্সিটিতে নাশকতার কেন্দ্রভূমি করার প্রস্তাব
  • বিএনপি নেতা সাদেক হোসেন খোকাকে মাহমুদুর রহমান মান্নার পরামর্শ
  • উদ্বিগ্ন নাগরিক সমাজ, বিএনপি ও আইএসআই এক সঙ্গে কাজ করছে

On the anniversary of Peelkhana Massacre there will be tension in the ranks and file.The demand to openly identify and punish all who were behind this will gain momentum.A mily uprising/take over is not impossible.
 
. . .
Even no one is going to recognise Houthis. Without diplomatic backing nothing will help.
 
. . .
pure bs, mercenary force wearing Bangladeshi uniform today, will not do any such thing.
 
.
Back
Top Bottom