What's new

IS take responsibility for attack in shrine

monitor

ELITE MEMBER
Joined
Apr 24, 2007
Messages
8,570
Reaction score
7
Country
Bangladesh
Location
Bangladesh
আমাকের ওয়েবসাইটে দায় স্বীকার করে আইএস

পাকিস্তানের সিন্ধু প্রদেশের একটি সুফি মাজারে ভয়াবহ আত্মঘাতী বোমা হামলার ঘটনাটির দায় স্বীকার করেছে মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক জঙ্গি সংগঠন ইসলামিক স্টেট (আইএস)। মাজারে হামলার দায় স্বীকারের বিষয়টি আইএস স্বীকৃত বার্তা সংস্থা আমাক-এর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হয়েছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক বার্তা সংস্থা রয়টার্স এ তথ্য জানিয়েছে। পরে তা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম টুইটারেও প্রকাশ করা হয়।

করাচির ২০০ কিলোমিটার উত্তরে সিন্ধু প্রদেশের শেহওয়ান এলাকার লাল শাহবাজ কালান্দার নামের সুফি মাজারটিতে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় এ ভয়াবহ আত্মঘাতী বোমা হামলার ঘটনা ঘটে। এতে অর্ধশতাধিক ব্যক্তি নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে অন্তত দেড়শ’ জন। এটি দেশটিতে সাম্প্রতিক সময়ে ঘটে যাওয়া সবচেয়ে মারাত্মক বোমা হামলার ঘটনা। পাকিস্তান সেনাবাহিনী এরই মধ্যে এ ঘটনার জন্য দায়ীদের খুঁজে বের করে প্রতিশোধ নেওয়ার কথা ঘোষণা করেছে।

রয়টার্স জানায়, ওই বর্বরোচিত ঘটনার পরপরই আইএস-এর স্বীকৃত মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক ওয়েবসাইট আমাক-এ আরবি ভাষায় ওই ঘটনার দায় স্বীকার করা হয়, যদিও গণমাধ্যমে বিষয়টি পরে উঠে আসে। আমাক-এর ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, আইএস এ ঘটনায় উল্লেখ করে তাদের একজন সৈনিক শহীদ হয়েছে। তবে ওই সৈনিক এ ঘটনাটি ঘটিয়ে মৃত্যুবরণ করায় তার প্রতি কৃতজ্ঞতাও প্রকাশ করেছে চরমপন্থী সংগঠনটি। যদিও আমাক-এ প্রকাশিত প্রতিবেদনটির ব্যাপারে পাকিস্তানের প্রশাসন বা রাজনৈতিক দলগুলোর পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিক কোনও মন্তব্য এখনও পাওয়া যায়নি।

এদিকে, বৃহস্পতিবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যার এ হামলায় নিহতদের সংখ্যা এখনও সঠিকভাবে জানা যায়নি। তবে পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম ডন ও ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি এবং রয়টার্সের মতে, এখন পর্যন্ত ৭০ জনেরও বেশি মানুষের প্রাণহানি হয়েছে। তবে ভারতের আরেক সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়ার দাবি, নিহতের সংখ্যা প্রায় ১০০।

ধারণা করা হচ্ছে, মাজারে সমবেত নারীদের অংশকেই মূলত লক্ষ্য বানাতে চেয়েছে হামলাকারী। এ কারণে মায়েদের সঙ্গে থাকা প্রায় ৩০টি নিরপরাধ শিশু এ হামলার শিকার হয়ে নির্মমভাবে মারা গেছে।

এদিকে স্থানীয় হাসপাতাল থেকে পাকিস্তান পুলিশের একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা শাব্বির সেথার বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে টেলিফোনে নিশ্চিত করে বলেন, অন্তত ৭২ জন নিহত ও ১৫০ জন আহত হয়েছেন। মৃতদের তালিকা ক্রমেই বাড়ছে।

আমাকের ওয়েবসাইটে দায় স্বীকার করে আইএস

টিভি ফুটেজে দেখা গেছে, মাজার থেকে আহতদের অ্যাম্বুলেন্স ও সামরিক হেলিকপ্টারের মাধ্যমে স্থানীয় হাসপাতালগুলোতে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। অনেকে প্রাইভেট কারেও আহতদের হাসপাতালে পৌঁছে দেন। ঘটনার পরপরই মাজারের সামনে অবস্থান নেয় পাক সেনাবাহিনী।

পাকিস্তানে শতাব্দী ধরে সুফিবাদ চর্চা হয়ে আসছে। লাল শাহবাজ কালান্দার হলো দেশটির সবচেয়ে সম্মানিত সুফি মাজার। বৃহস্পতিবার ছিল স্থানীয় সুফিদের জন্য বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ দিন। মাজারে ব্যাপক লোক সমাগম হওয়ার পর বোমা হামলা ঘটানো হয়। ডন নিউজ টেলিভিশন চ্যানেলকে এক নারী আর্তনাদের স্বরে বলেন,‘আল্লাহর ইবাদতের জন্য আমরা মাজারে এসেছিলাম। প্রার্থনা করার সময় কেউ হামলা চালাবে কে ভেবেছিল?’

পাকিস্তানে আইএস-এর ব্যাপ্তি স্বল্প হলেও লক্ষণীয়ভাবে ক্রমান্বয়ে দেশটিতে জঙ্গির সংখ্যা বেড়ে চলেছে। গত বছরের আগস্টে কুয়েটা শহরের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় একটি হাসপাতালে আত্মঘাতী বোমা হামলায় ৭৪ জন নিহত হন। এর মধ্যে বেশিরভাগই ছিলেন আইনজীবী। এরপর নভেম্বরে পাকিস্তানের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের একটি মুসলিম প্রার্থনালয়ে বিস্ফোরণ ঘটিয়ে ৫২ জনের মৃত্যু হলে দায় স্বীকার করে আইএস। গত সপ্তাহে লাহোরের পূর্বাঞ্চলীয় শহরে বোমা হামলা চালায় জামাত-উর-আহরার। এ ঘটনায় নিহত হন ১৩ জন। বৃহস্পতিবার দেরা ইসমাইল খান শহরে আরেকটি ঘটনায় মোটরসাইকেলে চড়ে এক বন্দুকধারী তিন পুলিশ সদস্য ও এক সাধারণ নাগরিককে হত্যা করে।

উৎসঃ বাংলা ট্রিবিউন


প্রতি মুহুর্তের খবর পেতে এখানে ক্লিক করে আমাদের ফেসবুক পেজে লাইক
 
.
IS,s website amak has admitted responsibility of Sunday's attacks that killed 72 people.
 
.
IS in Afghanistan is the rebranded TTP. It's doesn't matter what they say, it's the RAW NDS CIA and mossad nexus which we need to hit.
 
.
IS has teamed up with ttp in Afghanistan. Same thing but different names. They're able to regroup in areas that literally have no rules.
 
. . . .
Just as real as annunakis .

Except the NDS and TTP connection is well-documented.

http://thediplomat.com/2014/01/afghanistan-pakistan-the-covert-war/
Latif spent much of his time since 2010 between Afghanistan and Pakistan, and it is believed he was a conduit for funding to the TTP. It now appears some of that funding might have come from Afghanistan’s intelligence agency, the National Directorate of Security (NDS).

On October 5, Latif was being taken by Afghan officials to a meeting with agents from the NDS when American special forces stopped his convoy, taking Latif to Bagram, where the U.S. runs a prison of its own.

The TTP has been blamed for tens of thousands of deaths in Pakistan, in brazen attacks on government and civilian targets alike that began in 2007. The group has also claimed responsibility for an attempted car bombing in New York City in 2010.

It’s not the kind of group Karzai’s government would ostensibly want to be associated with.

Yet, the president’s spokesperson, Aimal Faizi, openly told reporters the NDS had been working with Latif “for a long period of time.” Latif, Faizi said, “was part of an NDS project like every other intelligence agency is doing.”

The Afghans evidently decided it was time to cultivate their own proxies for leverage with Pakistan.

And if you did your homework instead of blathering on about the Annunaki, you'd know that most IS fighters in Afghanistan are TTP fighters who fled Pakistan.

Anunnakis are as real as your deformed elephant gods.
 
.
আমাকের ওয়েবসাইটে দায় স্বীকার করে আইএস

পাকিস্তানের সিন্ধু প্রদেশের একটি সুফি মাজারে ভয়াবহ আত্মঘাতী বোমা হামলার ঘটনাটির দায় স্বীকার করেছে মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক জঙ্গি সংগঠন ইসলামিক স্টেট (আইএস)। মাজারে হামলার দায় স্বীকারের বিষয়টি আইএস স্বীকৃত বার্তা সংস্থা আমাক-এর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হয়েছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক বার্তা সংস্থা রয়টার্স এ তথ্য জানিয়েছে। পরে তা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম টুইটারেও প্রকাশ করা হয়।

করাচির ২০০ কিলোমিটার উত্তরে সিন্ধু প্রদেশের শেহওয়ান এলাকার লাল শাহবাজ কালান্দার নামের সুফি মাজারটিতে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় এ ভয়াবহ আত্মঘাতী বোমা হামলার ঘটনা ঘটে। এতে অর্ধশতাধিক ব্যক্তি নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে অন্তত দেড়শ’ জন। এটি দেশটিতে সাম্প্রতিক সময়ে ঘটে যাওয়া সবচেয়ে মারাত্মক বোমা হামলার ঘটনা। পাকিস্তান সেনাবাহিনী এরই মধ্যে এ ঘটনার জন্য দায়ীদের খুঁজে বের করে প্রতিশোধ নেওয়ার কথা ঘোষণা করেছে।

রয়টার্স জানায়, ওই বর্বরোচিত ঘটনার পরপরই আইএস-এর স্বীকৃত মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক ওয়েবসাইট আমাক-এ আরবি ভাষায় ওই ঘটনার দায় স্বীকার করা হয়, যদিও গণমাধ্যমে বিষয়টি পরে উঠে আসে। আমাক-এর ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, আইএস এ ঘটনায় উল্লেখ করে তাদের একজন সৈনিক শহীদ হয়েছে। তবে ওই সৈনিক এ ঘটনাটি ঘটিয়ে মৃত্যুবরণ করায় তার প্রতি কৃতজ্ঞতাও প্রকাশ করেছে চরমপন্থী সংগঠনটি। যদিও আমাক-এ প্রকাশিত প্রতিবেদনটির ব্যাপারে পাকিস্তানের প্রশাসন বা রাজনৈতিক দলগুলোর পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিক কোনও মন্তব্য এখনও পাওয়া যায়নি।

এদিকে, বৃহস্পতিবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যার এ হামলায় নিহতদের সংখ্যা এখনও সঠিকভাবে জানা যায়নি। তবে পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম ডন ও ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি এবং রয়টার্সের মতে, এখন পর্যন্ত ৭০ জনেরও বেশি মানুষের প্রাণহানি হয়েছে। তবে ভারতের আরেক সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়ার দাবি, নিহতের সংখ্যা প্রায় ১০০।

ধারণা করা হচ্ছে, মাজারে সমবেত নারীদের অংশকেই মূলত লক্ষ্য বানাতে চেয়েছে হামলাকারী। এ কারণে মায়েদের সঙ্গে থাকা প্রায় ৩০টি নিরপরাধ শিশু এ হামলার শিকার হয়ে নির্মমভাবে মারা গেছে।

এদিকে স্থানীয় হাসপাতাল থেকে পাকিস্তান পুলিশের একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা শাব্বির সেথার বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে টেলিফোনে নিশ্চিত করে বলেন, অন্তত ৭২ জন নিহত ও ১৫০ জন আহত হয়েছেন। মৃতদের তালিকা ক্রমেই বাড়ছে।

আমাকের ওয়েবসাইটে দায় স্বীকার করে আইএস

টিভি ফুটেজে দেখা গেছে, মাজার থেকে আহতদের অ্যাম্বুলেন্স ও সামরিক হেলিকপ্টারের মাধ্যমে স্থানীয় হাসপাতালগুলোতে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। অনেকে প্রাইভেট কারেও আহতদের হাসপাতালে পৌঁছে দেন। ঘটনার পরপরই মাজারের সামনে অবস্থান নেয় পাক সেনাবাহিনী।

পাকিস্তানে শতাব্দী ধরে সুফিবাদ চর্চা হয়ে আসছে। লাল শাহবাজ কালান্দার হলো দেশটির সবচেয়ে সম্মানিত সুফি মাজার। বৃহস্পতিবার ছিল স্থানীয় সুফিদের জন্য বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ দিন। মাজারে ব্যাপক লোক সমাগম হওয়ার পর বোমা হামলা ঘটানো হয়। ডন নিউজ টেলিভিশন চ্যানেলকে এক নারী আর্তনাদের স্বরে বলেন,‘আল্লাহর ইবাদতের জন্য আমরা মাজারে এসেছিলাম। প্রার্থনা করার সময় কেউ হামলা চালাবে কে ভেবেছিল?’

পাকিস্তানে আইএস-এর ব্যাপ্তি স্বল্প হলেও লক্ষণীয়ভাবে ক্রমান্বয়ে দেশটিতে জঙ্গির সংখ্যা বেড়ে চলেছে। গত বছরের আগস্টে কুয়েটা শহরের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় একটি হাসপাতালে আত্মঘাতী বোমা হামলায় ৭৪ জন নিহত হন। এর মধ্যে বেশিরভাগই ছিলেন আইনজীবী। এরপর নভেম্বরে পাকিস্তানের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের একটি মুসলিম প্রার্থনালয়ে বিস্ফোরণ ঘটিয়ে ৫২ জনের মৃত্যু হলে দায় স্বীকার করে আইএস। গত সপ্তাহে লাহোরের পূর্বাঞ্চলীয় শহরে বোমা হামলা চালায় জামাত-উর-আহরার। এ ঘটনায় নিহত হন ১৩ জন। বৃহস্পতিবার দেরা ইসমাইল খান শহরে আরেকটি ঘটনায় মোটরসাইকেলে চড়ে এক বন্দুকধারী তিন পুলিশ সদস্য ও এক সাধারণ নাগরিককে হত্যা করে।

উৎসঃ বাংলা ট্রিবিউন


প্রতি মুহুর্তের খবর পেতে এখানে ক্লিক করে আমাদের ফেসবুক পেজে লাইক

A humble request to post a translated version in english - to the OP
 
.
A humble request to post a translated version in english - to the OP
This is probably the original source.


More than 70 killed in Isis suicide attack on Sufi shrine in Pakistan
About 150 people injured as jihadi group claims it bombed shrine to Sufi saint in Sindh province



Islamic State has claimed responsibility for a bomb blast that killed at least 70 people and injured about 150 at a crowded shrine in southern Pakistan on Thursday. Officials said a suicide bomber detonated the bomb among crowds gathered for the busiest day of the week at the shrine to Sufi saint Lal Shahbaz Qalandar in Sehwan, a town in Sindh province.

Amaq, a news agency affiliated to Isis, claimed the jihadi group had carried out the attack, which was the deadliest in Pakistan so far this year. It was also the latest such attack on devotees of Sufism, a mystical and generally moderate form of Islam despised by radical fundamentalists.

“The explosion took place when a large number of people were inside the shrine boundary,” a local police officer said. “A huge number of people come to the shrine every Thursday to take part in ritual dances and prayers. It is not possible to ensure the security of every person coming and going.”


Sughra Bibi, a 45-year-old woman rushed to hospital with shrapnel wounds in her stomach, said she was near the front of the crowd watching the devotional dancing when the explosion occurred. “The terrorists are targeting us just because they hate our shrines,” she said. “They attacked another shrine a couple of months ago. But we will never give up our faith.”

Tanveer Ali, a local man whose wife and son were injured, said those responsible had sinned against Islam by targeting civilians. “The terrorists will have to answer for this on the day of judgment,” he said.

Another witness, Raja Somro, inside the shrine at the time of the attack, told a local television network that hundreds of people were performing their spiritual dance called dhamal when the attacker struck at the shrine. “I saw bodies everywhere. I saw bodies of women and children,” he said. Local television channels aired footage of worshippers crying for the help after the blast.

A senior police officer said at least 72 people had been killed and more than 150 injured, adding that the death toll was likely to rise.

Emergency services in Sehwan are basic. Muheen Ahmed, the medical superintendent at the local hospital, said it lacked the necessary beds to cope with the incident and that some people had been sent to Hyderabad, 90 miles away.


Pakistan has seen a rise in terrorist attacks in recent days, including an attack on peaceful protesters in the heart of Lahore, a bombing in Quetta that killed two police officers and an explosion in the frontier city of Peshawar.


Pakistan’s prime minister, Nawaz Sharif, issued a statement saying an attack on Sufis was considered a “direct threat”.

A state-run television station quoted the prime minister, Nawaz Sharif, as saying that the country’s military and other security forces would use all their resources to track down and arrest the culprits. The military chief General Qamar Javed Bajwa appealed for calm, telling Pakistanis: “Your security forces shall not allow hostile powers to succeed.”

But, in a strongly worded statement, he vowed: “Each drop of the nation’s blood shall be revenged, and revenged immediately. No more restraint for anyone.”

The army spokesman Maj Gen Asif Ghafoor said acts of terrorism were being carried out “from hostile powers and from sanctuaries in Afghanistan”. Without providing any further details, he said: “We shall defend and respond.”

He said Pakistan’s armed forces would use their resources to transport the wounded to nearby hospitals and that the air force would send a plane to airlift the wounded from Sehwan and other areas.


Pakistani officials say the surge in attacks is the responsibility of groups based over the border in Afghanistan.

On Wednesday, Islamabad lodged a formal complaint by summoning an Afghan diplomat to the Pakistani foreign office. As a security precaution, principal Sufi pilgrimage sites in Karachi and Lahore were closed after the attack.

Isis has claimed a handful of previous attacks in Pakistan, including one on a Sufi shrine in November in Balochistan province. The militant group is not thought to have an extensive organisation in Pakistan, but has forged close ties with local terror franchises including a faction of Lashkar-e-Jhangvi, a long-established Sunni sectarian outfit.

Isis also claimed responsibility for a deadly attack on police cadets in the city of Quetta last year, thought to have been a joint operation with various jihadi groups.

Two suicide bombings in north western Pakistan also killed six people, following an almost three-month-long lull in the volatile region. A breakaway Taliban faction claimed responsibility for one of the attacks, according to Associated Press.


Pakistan has waged several offensives against militants in recent years, including a big operation that started in mid-2014 in the last key insurgent sanctuary of North Waziristan. Pakistan declared the offensive a success, saying it had uprooted militants, killed hundreds and forced many to flee across the border into Afghanistan.

 
. .

Latest posts

Pakistan Affairs Latest Posts

Country Latest Posts

Back
Top Bottom