What's new

Indian users not very interested in Bangladesh transit

Banglar Bir

SENIOR MEMBER
Joined
Mar 19, 2006
Messages
7,805
Reaction score
-3
Country
United States
Location
United States
Indian users not very interested in Bangladesh transit
Online Desk | Update: 16:27, Aug 18, 2017
b4497bcda7c6a49f12ce6217b3e243d8-Hasina-Modi.jpg


The Bangladesh government’s decision to allow India use of its territory for transit of cargo and passengers to the North East may be seen as a major concession in Bangladesh but Indian users are showing little interest to avail themselves of the facility, reports thehindubusinessline.com.

In June 2015, the prime ministers of both the countries flagged off bus services between Agartala in Tripura and Kolkata in West Bengal through the Bangladeshi capital of Dhaka. The State transport departments of West Bengal and Tripura offered to run two separate services for three days a week.

Policy makers expected the service to be a major hit among travellers, as the distance travelled is only 500 km compared with the 1,650-km journey through the chicken’s neck or Siliguri corridor.

Unviable pricing
Two years later, both the state governments are finding it tough to sustain the service for want of passengers.

While the West Bengal government run service has become in frequent, Tripura has suspended the service for the last one-and-a-half months, following an accident, but no one seems to be missing it.

According to sources, the bus barely got four-five passengers per trip against a capacity of 45.

The reasons are not difficult to fathom. Passengers need multiple entry visa from Bangladesh to travel. The journey takes 17-20 hours and the fare is Rs2,000.

Compared with this, a flight between Kolkata and Agartala takes only an hour and costs Rs3,500 for this weekend. The fare falls to Rs2,200-2,300 for travel next week.

“The bus fare is way too steep,” admits an official. The Indian authorities were keen to cap the bus fare at Rs1,500. But Bangladesh wanted to keep the fare higher to ensure higher earnings.

The goods transit through Ashugunj river port has met a similar fate.

Inaugurated in June 2016, it allowed Indian users to ferry cargo from Kolkata port to Ashugunj in Bangladesh via inland water. From Ashugunj the cargo would travel 50 km to reach Akhaura border gates with Tripura.

In Bangladesh, prime minister Sheikh Hasina was accused of sacrificing the country’s interests. The bone of contention was the government’s decision keep transit fee at Tk192.2 (Rs152) per tonne as against a proposal of Tk1,245 (Rs986) made by a committee (Core Committee of Transit).

A recent report by the Dhaka-based think-tank Centre for Policy Dialogue (CPD) shows that from June 2016 to January 2017, only three shipments were routed through Ashugunj. Sources in Tripura government confirm limited use of the facility.

The long turnaround time (21-28 days), rudimentary port facility, transit related procedural hassles, and uneconomical transit fee vis-a-vis the road and rail transport through the Siliguri corridor are some of the reasons for its limited use.

Transporting goods through Siliguri has become an attractive option after the introduction of broad-gauge rail services to Agartala in January this year.

According to Manik Dey, Transport Minister of Tripura, most of the cement, rice, steel, construction material movement in the State has shifted to rail. Petroleum products, which are still supplied by trucks, will shift to rail too once Indian Oil sets up a depot in Agartala.

Strategic option
But New Delhi is still keen to keep the transit option open as it can be used for ferrying essentials in case of emergency.

Delhi has also proposed a soft loan to Dhaka for the development of container terminal at Ashugunj. A $338.8-million loan was granted for redevelopment of the road from Ashugunj to Akhaura.
http://en.prothom-alo.com/bangladesh/news/156745/Indian-users-not-very-interested-in-Bangladesh
 
. .
বাংলাদেশ-ভারত
ট্রানজিট-ট্রান্সশিপমেন্টের উচ্ছ্বাস কমছে
মনজুরুল ইসলাম | ০১:২১:০০ মিনিট, আগস্ট ১৯, ২০১৭
base_1503084923-4.jpg

ট্রানজিট-ট্রান্সশিপমেন্টের উচ্ছ্বাস কমছে
ট্রানজিট-ট্রান্সশিপমেন্টের শুরুতে দুই দেশের নীতিনির্ধারণী ও ব্যবসায়ী মহলেই বেশ উচ্ছ্বাস দেখা গিয়েছিল। বাংলাদেশের ভূখণ্ড ব্যবহার করে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোয় পণ্য ও যাত্রী পরিবহন তুমুল জনপ্রিয়তা পাবে বলে ধারণা ছিল নয়াদিল্লির। যদিও ভারতীয় ব্যবসায়ী ও যাত্রীদের মধ্যে সুযোগটি কাজে লাগানোর আগ্রহ কমে আসছে।

একই অবস্থা এ প্রান্তেও। মাশুল নির্ধারণের পর নৌ-প্রটোকলের আওতায় ভারত দু-চারটি ট্রানজিট-ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা নিলেও, একটিও নিতে পারেনি বাংলাদেশ। ভারতের মধ্য দিয়ে তৃতীয় দেশে পণ্য পরিবহনের কথা থাকলেও সীমান্তের ২০০ গজের বেশি যেতে পারে না বাংলাদেশী ট্রাকগুলো।

ট্রানজিট-ট্রান্সশিপমেন্টের সুবিধা যে কাজে লাগানো যাচ্ছে না, তা স্বীকার করছেন ব্যবসায়ীরাও। ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি সফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন বণিক বার্তাকে বলেন, চাহিদা থাকলেও অবকাঠামোগত দুর্বলতার কারণে ট্রানজিট সুবিধা পুরোপুরি কাজে লাগানো সম্ভব হয়ে উঠছে না। আমাদের নিজস্ব প্রয়োজনের তুলনায়ই বন্দরের সক্ষমতা অপ্রতুল। আবার যেসব সড়ক রয়েছে, সেগুলোও আমাদের দেশের গাড়ির তুলনায়ই কম। তবে সক্ষমতা বাড়লে ব্যবহারও বাড়বে।

ঢাকা হয়ে কলকাতা থেকে আগরতলা পর্যন্ত বাস সার্ভিস উদ্বোধন করা হয় ২০১৫ সালের জুনে। নীতিনির্ধারকদের ধারণা ছিল, ভ্রমণকারীদের কাছ থেকে এটি ব্যাপক সাড়া পাবে। কারণ শিলিগুড়ি করিডোর হয়ে কলকাতা থেকে আগরতলা যেতে যে ১ হাজার ৬৫০ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিতে হতো, ঢাকা হয়ে গেলে তা ৫০০ কিলোমিটারে নেমে আসবে। ট্রানজিটের আগে ভারতের মূল ভূখণ্ড দিয়ে সড়কপথে কলকাতা থেকে আগরতলা যেতে সময় লাগত প্রায় তিনদিন। ঢাকা হয়ে যাওয়ায় তা নেমে আসে ১৭ থেকে ২০ ঘণ্টায়। কিন্তু যাত্রী সংকটের কারণে দুই বছরের মাথায় এ বাস সার্ভিস টিকিয়ে রাখাই কঠিন বলে মনে করছে পশ্চিমবঙ্গ ও ত্রিপুরা রাজ্য সরকার। দেড় মাস ধরে ত্রিপুরা সরকার বাস সার্ভিসটি বন্ধ রাখলেও এর অভাববোধ করছেন না ভ্রমণকারীরা।

এর কারণ হিসেবে ভারতীয় গণমাধ্যম বিজনেস লাইনের এক প্রতিবেদন বলছে, এ রুটে ৪৫ আসনের বাসে চার-পাঁচজনের বেশি যাত্রী পাওয়া যাচ্ছে না। এর অন্যতম কারণ ভাড়া। সড়কপথে ২০ ঘণ্টার এ রুটে ভাড়া গুনতে হয় ২ হাজার রুপি। অথচ আকাশপথে কলকাতা থেকে আগরতলার ভাড়া ২ হাজার ২০০ থেকে ৩ হাজার ৫০০ রুপির মধ্যে। সময়ও লাগে মাত্র ১ ঘণ্টা।

একই অবস্থা পণ্য পরিবহনের ক্ষেত্রেও। ২০১৬ সালের জুনে বাংলাদেশের আশুগঞ্জ বন্দর ব্যবহার করে পণ্য পরিবহনের সুযোগ পায় ভারত। কিন্তু এ পর্যন্ত আশুগঞ্জ দিয়ে দেশটি মাত্র তিনটি ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা নিয়েছে। সীমিত পরিসরে সুবিধাটি কাজে লাগানোর কথা ভারতীয় গণমাধ্যমের কাছে স্বীকার করেছে ত্রিপুরা কর্তৃপক্ষও।

ট্রানজিট-ট্রান্সশিপমেন্টের বিষয়ে ঢাকা-দিল্লি ঐকমত্য হলেও এ সুবিধা কাজে লাগাতে পারছেন না বাংলাদেশী ব্যবসায়ীরা। চুক্তির পরও ভারতের মধ্য দিয়ে তৃতীয় দেশে পণ্য পরিবহন করা সম্ভব হচ্ছে না। বর্তমানে সীমান্তের ২০০ গজ পর্যন্ত প্রবেশ করে বাংলাদেশী ট্রাকগুলো পণ্য নামাতে পারে। তবে সেটা তাদের কাস্টমসের সীমানার মধ্যে।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, মাশুল নির্ধারণের পর নৌ-প্রটোকলের আওতায় ২০১৬ সালের মাঝামাঝি সময়ে ভারত আনুষ্ঠানিকভাবে ট্রানজিট-ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা নেয়া শুরু করে। মাশুল নির্ধারণের পর নৌ-প্রটোকলের আওতায় ভারত থেকে বাংলাদেশে পণ্য আমদানি হলেও কোনো রফতানি হয়নি। ২০১৫-১৬ অর্থবছরে বাংলাদেশী ও ভারতীয় নৌযান দিয়ে মোট ২২ লাখ ৫৯ হাজার ৬৫৪ টন পণ্য পরিবহন হয়েছে। এর মধ্যে বাংলাদেশী নৌযান দিয়ে পণ্য পরিবহন হয়েছে ২২ লাখ ৫০ হাজার ৯৭৪ টন। আর ভারতীয় নৌযান দিয়ে হয়েছে ৮ হাজার ৬৮০ টন। এর মধ্যে ৪ হাজার ৪৯৯ টন পণ্য ট্রানজিটে ব্যবহার করা হয়েছে বাংলাদেশী নৌযান। পণ্য পরিবহনে বাংলাদেশী নৌযানের ভাড়া বাবদ আয় হয়েছে ১ কোটি ৩৬ লাখ ৭৬ হাজার ৯৬০ টাকা। আর ট্রানজিট দিয়ে বাংলাদেশ সরকারের টনপ্রতি ১৯২ দশমিক ২২ টাকা করে আয় হয়েছে ৮ লাখ ৬৪ হাজার ৭৯৭ দশমিক ৭৪ টাকা। সব মিলিয়ে নৌ-প্রটোকলের আওতায় বাংলাদেশের মোট আয় হয়েছে ১ কোটি ৪৫ লাখ ৪১ হাজার ৭৫৭ দশমিক ৭৮ টাকা। এছাড়া ২০১২ সাল থেকে বাংলাদেশের নৌ-রুট সংরক্ষণের জন্য প্রতি বছর ভারত ১০ কোটি টাকা পরিশোধ করে।

সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) গবেষণা পরিচালক খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম বলেন, দুই দেশের মধ্যে বিদ্যমান যে বাণিজ্য, সেটার পরও ট্রানজিট-ট্রান্সশিপমেন্টের মাধ্যমে বাড়তি সুবিধা পেতে হলে চুক্তিতে আমাদের স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়গুলোয় নজর দিতে হবে।

বর্তমানে সীমিত সংখ্যক পথে পণ্য ও যাত্রী চলাচলের সুযোগ হলেও ভবিষ্যতে তা দক্ষিণ এশিয়া এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বিভিন্ন দেশের সঙ্গে যোগাযোগের সুযোগ করে দেবে। এসব দেশের সঙ্গে বাংলাদেশ সংযুক্ত হলে ব্যয় কমে সার্বিক বাণিজ্য বৃদ্ধি পাবে।


http://bonikbarta.net/bangla/news/2017-08-19/128353/ট্রানজিট-ট্রান্সশিপমেন্টের-উচ্ছ্বাস-কমছে/
 
. .
Why are Indians reluctant to use the Kolkata-Agartala route that runs through Bangladesh?
The route cuts the distance between the Indian cities to 500 km from 1,650 km. Yet, there are few takers for it
SAM Staff, October 1, 2017
india_bd.jpg

HT photo
The transit and transhipment agreements between Bangladesh and India were hotly debated and widely discussed.

Arguments were made on both sides for and against opening up a route between the Indian cities of Kolkata in West Bengal and Agartala in Tripura through the middle of Bangladesh.

Dissenters said the deal was a “sellout” and would destroy infrastructure, while the Bangladesh government said it would open up greater economic opportunities and bring in business.

And yet in the two years since we opened our roads to India, very little traffic has come this way and none of the prophecies made by either side have been fulfilled.

Since June 6, 2015, three bus services a week have been running through Bangladesh, but the buses are never carrying more than five or six passengers at a time. An Indian news portal reported that Indian travellers had little interest in travelling between the two cities by bus through Dhaka.

Similarly, Indian businesses have been able to avail of transhipment through the Ashuganj river port through the Akhaura border for over a year now, but in the last eight months only seven ships have used this route.

Tripura Road Transport Corporation MD Keshab Kar told the Dhaka Tribune that Indian businesses currently had no interest in the Ashuganj port since the rail connectivity between Guwahati and Agartala had improved.

“However, when the Agartala – Akhaura rail link is opened, the Ashuganj port will become profitable,” he said.

The Bangladesh Inland Water Transport Authority still thinks transhipment and transit facilities will prove useful for Indians and it will become popular once several major infrastructure projects that will facilitate transport are completed in the next 18 months.

“We will build an inland container terminal at Ashuganj by December of next year to help increase transhipment,” said Commodore Mohammad MozammelHaque, the chairman of BIWTA.

“We have already acquired 31 acres of land (and) the project will be implemented under the Indian LOC. Although navigability is not a major concern here, as a precaution we are nevertheless dredging the river.”

The BIWTA chairman said the road between Ashuganj and Akhaura border must be improved to ensure smooth traffic. “The Road Transport and Highways Division has undertaken a project to upgrade the Ashuganj-Akhauara Highway to four lanes,” he said.

“When Indian businesses will get the integrated facilities on our transhipment and transit routes, it will become their preferred network,” he hoped.

All these projects have missed their deadlines due to complications over releasing funds from the Indian LOC and because of disputes over land acquisition, government officials have said.

Is the Kolkata-Agartala passenger route viable?
The prime ministers of Bangladesh and India launched the bus service between Agartala, the capital of Tripura, and Kolkata in West Bengal in June 2015.

Policymakers from both countries expected the service to be a major hit among travellers since the new route bisected Bangladesh, instead of skirting around the country through the Siliguri corridor or ‘chicken’s neck’ of India. This brought the Agartala-Kolkata road distance down to 500km from 1,650km.

Recently, however, the service was suspended for 90 days without anyone raising a complaint.

A Road Transport and Highways Division official explained how the long break to the route in Dhaka might be repelling potential users of the service.

“Currently buses start in the morning from Kolkata and arrive in Dhaka in the evening, although it is a six to seven hour route, immigration at Benapole-Petrapole takes 1.5 to 2 hours,” he said.

“The passengers are then kept in a hotel in Dhaka and the next day they start towards Tripura. This is a four-hour journey but again immigration increases the travel time at the Akhaura port, bringing the total travel time up to about 30 hours.”

In contrast, the Siliguri route takes about 35 hours so for Indian passengers the trade-off is not very high. Without the lengthy intervals, the whole journey through Bangladesh would be about 15 hours, but that is not always possible due to shortage of passengers.

Another factor is that airfare between the two cities is only a little higher than the bus fare and takes only an hour. The bus fare is Tk2,550, and airfare can range between Tk2,800 and Tk4,000.

Most passengers take the Dhaka-Kolkata or Dhaka-Agartala route, so Agartala-bound trips get only five or six people against the capacity of 45 seats per bus.

Chandan Kumar Dey, joint secretary to the Road Transport and Highways Division, told the Dhaka Tribune that although the number of passengers between Kolkata and Agartala is still low, it will improve if they can cut short the travel time in the future.

“The Kolkata-Dhaka-Agartala trip is active. Bangladesh is benefited by transit because many Indian people now move through Dhaka from Kolkata and Agartala,” he said.
SOURCE DHAKA TRIBUNE
http://southasianmonitor.com/2017/1...t-use-kolkata-agartala-route-runs-bangladesh/
 
.
Extremists and Extremism are on rise in BD , hence it make sense for Indians to avoid BD. I guess India is building a port in Myanmar, once complete, India can use Myanmar route for North East.
 
.
Extremists and Extremism are on rise in BD , hence it make sense for Indians to avoid BD. I guess India is building a port in Myanmar, once complete, India can use Myanmar route for North East.
:smitten::smitten::smitten::smitten::smitten::yahoo::yahoo::yahoo::yahoo::victory::victory::victory::victory:
 
. .

Pakistan Defence Latest Posts

Back
Top Bottom