What's new

INDIAN DEFENCE MINISTER TO VISIT BANGLADESH TO COUNTER CHINA.

Banglar Bir

SENIOR MEMBER
Joined
Mar 19, 2006
Messages
7,805
Reaction score
-3
Country
United States
Location
United States
Qamrul Islam
3 hrs ·
-pz5JhcNQ9P.png



বাংলাদেশে চীনের প্রভাব ঠেকাতে ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী মনোহর পারিকারকে ঢাকায় পাঠাচ্ছে মোদি। ৩০ নভেম্বর পারিকরের ঐ সফরের উদ্দেশ্য হচ্ছে, প্রতিরক্ষা চুক্তি করে বাংলাদেশকে ভারতের সাথে বেঁধে ফেলা। গত অক্টোবরে চীনের প্রেসিডেন্ট বাংলাদেশ সফর করে যাওয়ার পর থেকে ভারতের চিন্তায় ঘুম নাই। বিশেষ করে, বিরাট অংকের চীনা বিনিয়োগ এবং যুদ্ধসরঞ্জামাদি সরবরাহ করে বাংলাদেশকে চীনের কৌশলগত মিত্রে পরিণত করেছে বলে দিল্লির ধারনা। এখন পারিকরকে পাঠানো হচ্ছে, চীনের কাছ থেকে ঢাকাকে ছুটিয়ে আনার জন্য।
..............এই সেই পারিকর, যে কিছুদিন আগে বলেছিল ,বাংলাদেশের স্বাধীনতা নাকি ‘ভারতের দয়ার দান’ এবং বাংলাদেশকে দখলে নিতে পারে ভারত! এই পাগলা বক্তব্যধারী এখন ঢাকা এসে যে কী করে- সাধু সাবধান।

15027541_1317975408233962_7103856964962533054_n.jpg
 
.
ভারতের শত্রুর তালিকায় বাংলাদেশের নাম - সবাই শেয়ার করুন।


 
.
But In this region , Specially for Bangladesh US is dangerous. For controlling China US needs deep see port . India is doing is as a regional big power. But I think , India just can force but tost will go to the American corner .

India know s that Bangladesh is a danger country for him.
 
.
What's China offering to Bangladesh and What's India gonna offer ??
 
.
China to Give Bangladesh $24 Billion in Loans After India Gives $2 Billion.

BY RUMA PAUL AND BEN BLANCHARD

China is set to sign off on loans worth over $24 billion to Bangladesh during President Xi Jinping’s visit on Friday, Dhaka’s biggest foreign credit line to date that will help it build power plants, a seaport and railways.

Xi‘s trip, the first by a Chinese president in 30 years, is aimed at boosting China‘s involvement in infrastructure projects at a time when India is pushing investments of its own inBangladesh, a country New Delhi considers its area of influence.

Japan, helped by India, has also got involved in Bangladesh, offering finance at low interest rates to build a port and power complex, sharpening competition for influence in the country of 160 million people located on the Bay of Bengal.

China plans to finance around 25 projects, including a 1,320 megawatt (MW) power plant, and is also keen to build a deep sea port, Bangladesh junior finance minister, M.A. Mannan said.

“Xi‘s visit will set a new milestone. (A) record amount of loan agreements will be signed during the visit, roughly $24 billion,” he told Reuters.

Among the proposed projects are highways and information technology development, he said. “Our infrastructure needs are big, so we need huge loans.”

China‘s Jiangsu Etern Co. Ltd. signed a deal worth $1.1 billion to strengthen the power grid network in Bangladesh, the company said on Thursday.

Beijing is especially keen to revive a plan to build a deep sea port in Sonadia which has been on hold for years, officials said.

Xi is visiting Bangladesh on his way to a BRICS summit of the world’s leading emerging economies in Goa, India.

His trip comes at a time when Indian prime minister, Narendra Modi is leading efforts to boost ties with neighbouring countries, from Sri Lanka to Nepal, by offering them a share of India’s fast-growing economy.

Last year Modi announced a $2 billion credit line during a visit to Dhaka, but China looks set to go well beyond that.

Zhao Gancheng, director of South Asia Studies at Shanghai Institute for International Studies, said both India and China supported development in Bangladesh and that it did not have to be one or the other.

“I really don’t think there is a zero sum game going on in Bangladesh between China and India. Bangladesh welcomes both Chinese and Indian investment…” said Zhao.

Bangladesh has backed Xi‘s “One Belt, One Road” initiative to boost trade and transport links across Asia and into Europe, seeing it as an opportunity to lift growth.

India has reservations about the plan, amid worries that it is an attempt to build a vast zone of Chinese influence.

Beijing had proposed an economic corridor linking Bangladesh, Myanmar, China and northern India, but New Delhi did not seem keen on the idea, Zhao said.

“Bangladesh has an enormous need for investment, and I don’t think it’s going to become a site for strategic competition, a game between the great powers or a pawn,” he said.


What's China offering to Bangladesh and What's India gonna offer ??

UK and US are using india as proxy interest from both sides for controlling china . US wanted to deploy their Army in Bangladesh but they failed to do so . NOw they are trying to push BD via India for getting total advantage. Such as deep sea port , power plant. India wants to access BD by the name of free marketing process. They will use BD assets and will take the profit to the home.
 
Last edited:
.
so india gave bangladesh $2 billion and china gave $24 billion. now indian minister will pay a visit to bangladesh to balance the figure i.e. visit for $22 billion and some money into haseena wajid's pocket.
 
.
http://m.banglatribune.com/national/news/157597/চীনা-সাবমেরিনের-ঢেউ-সামলাতে-ঢাকা-আসছেন-পারিক্কর

চীনা সাবমেরিনের ঢেউ সামলাতে ঢাকা আসছেন পারিক্কর

রঞ্জন বসু, দিল্লি ০৫:৫১ , নভেম্বর ১৬ , ২০১৬



5c969686dc159efa86108cf707c42600-582c49c3310df.jpg
ভারতীয় প্রতিরক্ষামন্ত্রী মরোহর পারিক্কর


চীনের কাছ থেকে বাংলাদেশের নৌবাহিনী দুটি সাবমেরিন হাতে পাওয়ার মাত্র আটচল্লিশ ঘণ্টার মধ্যে ভারত সিদ্ধান্ত নিয়েছে, ঢাকা ও দিল্লির মধ্যে প্রতিরক্ষা সম্পর্ককে নতুন করে ঝালিয়ে নিতে প্রতিরক্ষামন্ত্রী মনোহর পারিক্কর এ মাসের শেষে বাংলাদেশ সফরে যাবেন। বহু বছরের মধ্যে এটাই হবে কোনও ভারতীয় প্রতিরক্ষামন্ত্রীর প্রথম বাংলাদেশ সফর।

ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে প্রতিরক্ষা সহযোগিতাকে একটা নতুন মাত্রায় পৌঁছে দেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে গত বেশ কিছুদিন ধরেই। ঠিক এই মুহূর্তেই বাংলাদেশের টাঙ্গাইলে চলছে দু’দেশের সেনাবাহিনীর যৌথ সামরিক মহড়া বা ‘সম্প্রীতি ২০১৬’ – যার আওতায় একসঙ্গে জঙ্গী-বিরোধী তৎপরতার তালিম নিচ্ছে দু’দেশের সেনারা। পাশাপাশি ভারতীয় নৌবাহিনীর ‘ফার্স্ট ট্রেনিং স্কোয়াড্রন’ও দিনকয়েক আগেই ভিড়েছে চট্টগ্রাম বন্দরে – যাতে আছে রণতরী আইএনএস তীর ও সুজাতা, আর উপকূলরক্ষী বাহিনী বা কোস্টগার্ডের জাহাজ বরুণা।

দু’দেশের যৌথ সামরিক কর্মকাণ্ডের পরিসর এভাবে ক্রমেই বৃদ্ধি পাচ্ছে – আর সেই পটভূমিতেই ভারতীয় প্রতিরক্ষামন্ত্রী মনোহর পারিক্করের বাংলাদেশ সফরের ব্যাপারেও চিন্তাভাবনা চলছিল বেশ কিছুদিন ধরেই। কিন্তু এ সপ্তাহের গোড়ায় চীন যেভাবে তাদের লিয়াওনিং প্রদেশের ডালিয়ান সমুদ্রবন্দরে সফররত বাংলাদেশের নৌপ্রধান অ্যাডমিরাল মোহাম্মদ নিজামুদ্দিন আহমেদের হাতে দুটি ডিজেল-ইলেকট্রিক সাবমেরিন তুলে দিয়েছে, তাতে ভারত মনে করছে মি. পারিক্করের সফর নিয়ে আর এতটুকুও দেরি করার কোনও অবকাশ নেই।

ভারতের প্রতিরক্ষা বাহিনীর একটি সূত্র বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘আপাতত স্থির হয়েছে প্রতিরক্ষামন্ত্রী মনোহর পারিক্কর এ মাসের শেষে, ৩০ নভেম্বর নাগাদ বাংলাদেশে যাবেন। তার সফরটা হবে দু’দিনের – আর সেই সফরে ভারত ও বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা সহযোগিতাকে একটা নতুন উচ্চতায় পৌঁছে দেওয়ার জন্যই চেষ্টা করা হবে।’

‘নতুন উচ্চতা’ বলতে বাংলাদেশকে প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম সরবরাহ, প্রযুক্তি হস্তান্তর, প্রশিক্ষণ, আরও বেশি সংখ্যায় যৌথ মহড়া আয়োজন বা জঙ্গী-দমনে সহযোগিতার নানা বিষয়ই থাকছে। মনোহর পারিক্করের বাংলাদেশ সফরেই এই বিষয়গুলোর রূপরেখা চূড়ান্ত হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে, আর ডিসেম্বরে যখন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দিল্লি সফরে আসবেন তখন দু’দেশের মধ্যে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাক্ষরিত হবে সেই সব প্রতিরক্ষা চুক্তি – আপাতত পরিকল্পনা এটাই।

ভারতের সরকারি কর্মকর্তারা এমনও আভাস দিয়েছেন যে মনোহর পারিক্করের সফর হয়তো আগামী কিছুদিনের মধ্যেই অনুষ্ঠিত হতো – কিন্তু সাবমেরিন কেনার ঘটনায় এই সফর যে ত্বরান্বিত হয়েছে তাতে কোনও সন্দেহ নেই। প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞরাও ধারণা করছেন যে বাংলাদেশ সফরে মি. পারিক্করের একটা প্রধান উদ্দেশ্য হবে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ওপর চীনের ক্রমবর্ধমান প্রভাবকে প্রশমিত করা।



8f17fa1d1fc53f0447c9d17c46258047-582c489b2936c.jpg
নৌবাহিনী প্রধান অ্যাডমিরাল নিজামউদ্দিন আহমেদের কাছে সাবমেরিন হস্তান্তর করেন রিয়ার অ্যাডমিরাল লিউ জিঝু। ছবি আইএসপিআরের সৌজন্যে


বস্তুত অক্টোবরের মাঝামাঝি প্রায় ৩০ বছর পর যখন কোনও চীনা প্রেসিডেন্ট প্রথম বাংলাদেশ সফরে এসেছিলেন, তখন থেকেই ভারত বাংলাদেশে চীনের কর্মকাণ্ডের ওপর সতর্ক নজর রাখছে। চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের সেই ঢাকা সফরে ২৫ বিলিয়ন ডলার মূল্যের মোট ২৭টি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছিল, তখন থেকেই দিল্লির নীতি-নির্ধারকদের কপালে কিছুটা দুশ্চিন্তার ভাঁজ পড়েছে।

চীনের এই বিপুল অর্থনৈতিক শক্তি বা এমনকি সম্ভাব্য প্রতিরক্ষা সহযোগিতার সঙ্গে পাল্লা দেওয়ার ক্ষমতা যে ভারতের নেই, সেটা দিল্লিরও জানা আছে। কিন্তু বাংলাদেশের সঙ্গে সহযোগিতার ক্ষেত্রে ভারতের অন্য কিছু সুবিধা নিশ্চয় আছে।

‘ভৌগোলিক অবস্থান, স্ট্র্যাটেজিক অ্যাডভান্টেজ এবং ঐতিহাসিক সম্পর্কের নিরিখে প্রতিরক্ষা খাতে ভারতই বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ‘ন্যাচারাল পার্টনার’ বা স্বাভাবিক সঙ্গী– চীন নয়। এমন কী শ্রীলঙ্কাও সেই একই জিনিস উপলব্ধি করেছে - আমি নিশ্চিত বাংলাদেশও অচিরেই সেটা বুঝতে পারবে’, বাংলা ট্রিবিউনকে বলছিলেন দিল্লির একটি নামী প্রতিরক্ষা থিঙ্কট্যাঙ্কের কর্ণধার।

ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী মনোহর পারিক্করও তার আসন্ন বাংলাদেশ সফরে ঠিক সেই বার্তাটাই বন্ধুপ্রতিম প্রতিবেশী দেশে নিয়ে যাবেন।

/এইচকে/

 
.
India is a headache for all of south asia

It should be a united effort to harm indian interests and counter it
 
. .
LOL....Whats the point of this visit? There is nothing that india can provide thats not available from China at a better price point. Our primary defence suppliers are China, Russia, Serbia and some smaller European nations, we don't buy indian equipment period.
 
.
LOL....india offering to supply us OPVs. Some one needs to inform them that we are fully capable of building OPVs and are exporting them. With help from China we are building LPCs and in the coming years will be building corvettes in Bangladesh.
 
. .
ভারতের দিকে আসছে চীনের যুদ্ধ জাহাজ, সতর্ক ভারতীয় নৌবাহিনী
প্রকাশঃ ০৩-১২-২০১৬, ১১:৩০ পূর্বাহ্ণ
http://www.somoyerkonthosor.com/2016/12/03/70714.htm

আন্তর্জাতিক ডেস্ক – ভারতের দিকে এগিয়ে আসছে চীনের একটি নিউক্লিয়ার সাবমেরিন। ভারত মহাসাগরে চীনা যুদ্ধ জাহাজ ও সাবমেরিনের গতিবিধি ও অবস্থান বিষয়ে ভারতীয় নৌবাহিনী সতর্ক রয়েছে বলে বাহিনীটির পক্ষ থেকে শুক্রবার জানানো হয়েছে।


বার্ষিক নৌদিবস উপলক্ষে এক সাংবাদিক সম্মেলনে নৌবাহিনীর প্রধান সুনীল লানবা জানান, চীনের একটি নিউক্লিয়ার সাবমেরিন এই মুহূর্তে ভারত মহাসাগরে রয়েছে। ওই সাবমেরিন থেকে করাচি বন্দরের সঙ্গে যোগযোগ রাখা হচ্ছে। পিপল লিবারেশন আর্মির (পিএলএ) এই সাবমেরিন ও যুদ্ধজাহাজ নৌবাহিনীর কড়া নজরে রয়েছে বলেই তিনি দাবি করেছেন।



ভারতের সাবমেরিন পাকিস্তানের পানিসীমায় ঢুকে পড়েছে বলে যে দাবি পাকিস্তানের তরফে করা হয়েছে, তা উড়িয়ে দেয় ভারতীয় নৌবাহিনী। নৌবাহিনীর প্রধান জানান, একদমই বাজে কথা বলছে পাকিস্তান। পাকিস্তান যেখানে ভারতের সাবমেরিন রয়েছে বলে দাবি করেছে, সেখানে কোনো ভারতীয় সাবমেরিন নেই। ছিলও না। কোথাও অভিযানের প্রয়োজন পড়লে, তখনই সাবমেরিন পাঠানো হয়।
 
. .
However one has to take note India is key player in this world.Keep your friends close and your enemies closer.I would certainly like to see both India and China help us build our defence industry.
 
.
Back
Top Bottom