What's new

Elections 2019.

Reading posts here it seems India is trying to put Ershad in power. @Nilgiri I'll accept that BD is India's puppet if they can put Ershad in power.

BAL and SHW still very useful and friendly to India (esp latter) and India has invested much into her. I doubt India going to disturb that abruptly esp before national elections but may send warning signs and experimenting with Ershad to maybe extract concessions. Lets see.
 
.
Qamrul Islam
বাংলাদেশের নির্বাচন ও বিষ্যত নিয়ে পরিস্কার নির্দেশনা জানাতে লিসা কার্টিজ আসবেন ঢাকায়। লিসা প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ডেপুটি অ্যাসিস্ট্যান্ট এবং হোয়াইট হাউসে জাতীয় নিরাপত্তা কাউন্সিলের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া বিষয়ক জেষ্ঠ্য পরিচালক। জানা গেছে, শান্তিপূর্ন পথে রাজী না হলে বিকল্প পথে সমাধানের প্রস্তাবও হাতে রয়েছে।

যে কোনো বিশেষজ্ঞের চেয়ে বাংলাদেশ, হাসিনা এবং আওয়ামীলীগকে বেশি চিনেন লিসা কার্টিজ।
কারও কি জানা আছে, মাত্র চার মাস আগে এই লিসাকে মারতে গিয়েছিল আওয়ামী লীগ? বেশি দিন আগের কথা নয়, গত ২৯ মার্চ বুধবার নিউইয়র্কের কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলাদেশের গণতন্ত্র নিয়ে একটি সেমিনারে উপস্থিত ছিলেন লিসা কার্টিজ। সেখানে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামীলীগ সভাপতি সিদ্দিকুর রহমানের নেতৃত্বে আওয়ামলীগের গুন্ডারা হামলা চালিয়ে অনুষ্ঠান পন্ড করে দেয়। লিসার দিকে তেড়ে আসেন সিদ্দিকুর। লিসাকে বাঁচাতে সামনে এগিয়ে আসেন ফরহাদ মজহারের কন্যা সন্তলি হক। সন্তলি চিৎকার করে ওঠে- কে মারবি আয়, লিসাকে মারার আগে আমাকে মারতে হবে- আয়! ভ্যাবাচ্যকা খেয়ে ফিরে যায় সিদ্দিকুর বাহিনী। (উল্লেখ্য লিসা সন্তলির ঘনিষ্ট বান্ধবী)। হাসিনা এখন আফসোস করতেছে, আর সিদ্দিকুরকে ধমকাইতেছে।

হোয়াইট হাউজে বর্তমান নিয়োগের আগে লিসা কার্টিজ হেরিটেজ ফাউন্ডেশনের সিনিয়ার ফেলো হিসাবে বাংলাদেশের সংকট নিয়ে বিভিন্ন সময়ে বিশেষজ্ঞ বয়ান দেন। যার কয়েকটা উল্লেখযোগ্য-
#গণতন্ত্রের অভাবে বাংলাদেশে জঙ্গিবাদ বাড়ছে: লিসা কার্টিজ | Apr 1, 2017
#সঙ্কট নিরসন না হলে পরিণতি ভয়ঙ্কর: লিসা কার্টিজ | Jan 30, 2015 - লিসা কার্টিজ বলেন, 'মূলতঃ এই অবস্থার জন্য দায়ী গত বছরের ত্রুটিপূর্ণ নির্বাচন যা অনুষ্ঠিত হয় বিরোধী রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণ ছাড়া। এখন বিরোধী দল অবরোধ ডেকেছে সহিংস বিক্ষোভ করছে আর সরকার হাজার হাজার বিরোধীদলীয় নেতাকর্মী আটক করছে।' অবিলম্বে বাংলাদেশের বর্তমান সঙ্কট নিরসন করতে না পারলে এর পরিণতি ভয়ঙ্কর হবে।
#দুই দলকে সংলাপে বসার পরামর্শ দিলেন লিসা কার্টিজ | Jan 23, 2015
#উগ্রবাদীরা বাংলাদেশের রাজনৈতিক অবস্থার সুযোগ নিচ্ছে: লিসা কার্টিজ Oct 8, 2015
#আইএস মোকাবেলায় বাংলাদেশকে যুক্তরাষ্ট্রের সাহায্য নিতে হবে : লিসা কার্টিজ | Oct 8, 2015

................এই লিসা কার্টিজকে সামলাবে কি করে হাসিনা?
20525445_1597870410244459_7576650260357172604_n.jpg


নিউ ইয়র্কে ‘বাংলাদেশ ডেমোক্রেসি কনফারেন্স’ পণ্ড
নিউ ইয়র্ক প্রতিনিধি বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম

Published: 2017-03-30 19:48:18.0 BdST Updated: 2017-03-30 19:48:18.0 BdST
bdnews-pic-of-seminar-1.jpg

উপস্থিত ৪ প্যানেল আলোচক সমতলী হক, ড. জয়ীতা ভট্টাচার্য, ড. দীনা সিদ্দিকী ও লিসা কার্টিস।

আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের প্রতিবাদের মুখে নিউ ইয়র্কে বাংলাদেশকে নিয়ে এক কনফারেন্স পণ্ড হয়ে গেছে।
আর্চার ব্লাড সেন্টার ফর ডেমোক্রেসি এবং ক্লাব বাংলার যৌথ আয়োজনে বুধবার রাতে ‘বাংলাদেশ ডেমোক্রেসি কনফারেন্স’ নামের ওই অনুষ্ঠান শুরু হলেও তা শেষ হয়নি।

নিউ ইয়র্কের বার্নার্ড কলেজের জুলিয়াস এস হেল্ড লেকচার হলে সন্ধ্যা ৭টায় কনফারেন্স শুরু হওয়ার কথা থাকলেও পরে রাত ৯টায় ম্যাথমেটিক্স ভবনের একটি কক্ষে আলোচনা শুরু হয়।
bdnews-pic-of-seminar-2.jpg

অনুষ্ঠানে উপস্থিতদের স্বাগত জানাচ্ছেন কাউসার মুমিন।

হেরিটেজ ফাউন্ডেশনের সিনিয়র ফেলো লিসা কার্টিস,
মানবাধিকার বিষয়ক এটর্নি সমতলি হক, ভারতের অবজারভার রিসার্চ ফাউন্ডেশনের ড. জয়িতা ভট্টাচার্য ও বাংলাদেশের ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক আর্চার ব্লাড সেন্টার ফর ডেমোক্রেসির প্রেসিডেন্ট ড. দীনা সিদ্দিকী এতে প্যানেল আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।

আলোচক হিসেবে লন্ডন স্কুল অব ইকোনমিক্সের দক্ষিণ এশিয়া বিষয়ক বিশেষজ্ঞ হুমায়ূন কবীরের নাম থাকলেও তিনি বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত থাকায় পরে তাকে নিষেধ করা হয় বলে অনুষ্ঠানের শুরুতেই আর্চার ব্লাড সেন্টার ফর ডেমোক্রেসির নির্বাহী পরিচালক কাউসার মুমিন জানান।

হুমায়ূন বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-আন্তর্জাতিক সম্পাদক। তার বিরুদ্ধে ছয় কংগ্রেসম্যানের স্বাক্ষর জালিয়াতির অভিযোগ আছে।

পরে কনফারেন্সের আলোচকরা তাদের বক্তৃতায় বাংলাদেশের বর্তমান সরকার ও তাদের কর্মকাণ্ডের তীব্র সমালোচনা করেন।

তারা বলেন, বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক চর্চার ‘নাম-নিশানা’ নেই। সেখানে যুদ্ধাপরাধের বিচারের নামে বিরোধী নেতাদের ফাঁসি দেয়া হচ্ছে। জঙ্গি দমনের নামে বিরোধী রাজনীতিকদের হত্যা, গণমাধ্যমে সঠিক সংবাদ প্রকাশে বাধা, গার্মেন্ট শ্রমিকদের নিরাপত্তায় উদাসীনতা এবং রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্রের নামে পরিবেশ ধ্বংসের ষড়যন্ত্র চলছে বলেও অভিযোগ করেন তারা।

এরপর দর্শকদের প্রশ্ন করার সুযোগ করে দেওয়া হলে সেখানে উপস্থিত আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা আলোচকদের কঠোর সমালোচনা করে বলেন, বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি সম্বন্ধে মিথ্যা তথ্য দিয়ে সেখানকার পরিস্থিতিকে উল্টোভাবে ব্যাখ্যা করা হচ্ছে।

তারা এ ধরনের অনুষ্ঠান আয়োজনের উদ্দেশ্য নিয়েও প্রশ্ন তোলেন। হট্টগোলের এক পর্যায়ে আলোচক ও আয়োজকরা অনুষ্ঠান শেষ না করেই হল ছেড়ে চলে যান।
bdnews-pic-of-stage-without.jpg

কনফারন্সের মঞ্চের পেছনে নেই কোনো ব্যানার।

পরে নিউ ইয়র্ক মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি জাকারিয়া চৌধুরী বলেন, ছয় কংগ্রেসম্যানের স্বাক্ষর জালিয়াতি, সজীব ওয়াজেদ জয়কে অপহরণ ষড়যন্ত্র এবং তার সঙ্গে ইসরাইলি নাগরিক মেন্দি সাফাদির কাল্পনিক বৈঠকের অপপ্রচার চালানো গোষ্ঠীরই আরেকটি তৎপরতা এই কনফারেন্স।

“বাংলাদেশের বিরুদ্ধে লাগাতার ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবেই জামাত-শিবিরের পারপাস সার্ভের আরেকটি প্লট করা হয়েছিল। সচেতন প্রবাসীরা তা রুখে দিয়েছে।”

যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সভাপতি ড. সিদ্দিকুর রহমান বলেন, বাংলাদেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করতেই জামাত-বিএনপি চক্র বেনামে যে অনুষ্ঠান করছিল, বঙ্গবন্ধুর সৈনিকরা তা ঠেকিয়ে দিয়েছে।

কনফারেন্সে উপস্থিত কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের সংগঠন ক্লাব বাংলার কো-প্রেসিডেন্ট আলেমা বেগমও পরে বলেন, তাকে কিছু না জানিয়েই কনফারেন্সে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল।
bdnews-pic-of-time-change-0.jpg

স্থান পরিবর্তন ও সময় পেছানোর নোটিস।

তিনি বলেন, “কাউসার মুমিন আমার আত্মীয় হন। তার অনুরোধেই আমি অনুষ্ঠানে গিয়েছিলাম। বাংলাদেশের রাজনীতি সম্পর্কেও আমি বেশি কিছু জানি না।”
অনুষ্ঠান নিয়ে কাউসার মুমিনের বক্তব্য জানার চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া যায়নি।
http://bangla.bdnews24.com/probash/article1311898.bdnews
 
.
Published : 29 Jul 2017, 11:56:44 | Updated : 29 Jul 2017, 12:10:33

New Islamist alliance seeks to ride on Awami League in next election
_78378.jpg

Several Islamist parties that defected from the BNP-led alliance after the 10th parliamentary election are forming a new coalition with the Awami League, a move considered to add a new dimension to the count of votes in the next polls.

The initiators of the new alliance wish to take part in the next election, scheduled to be held in one and a half years, aligned with the ruling party's boat symbol through negotiation.

Lawyer Nurul Islam Khan, the chief of the Democratic Islamic Movement, is coordinating the efforts to form the new alliance. Khan is a former leader of Islami Oikya Jote, a former partner of the BNP in its four-party alliance.

The new alliance will have 10 Islamist and like-minded parties, Khan said in an interview, reports bdnews24.com.

"The alliance will work to uphold the spirit of Liberation War and Islamic values with the name Islamic Democratic Alliance or Bangladesh Democratic Alliance," he said.

Misbahur Rahman Chowdhury, chairman of a faction of Islami Oikya Jote, is expected to become the chief of the new alliance.

He hoped the new alliance would be able to field 20 of its candidates in the next election with the boat symbol after negotiations with the Awami League.

MEMBERS OF POTENTIAL ALLIANCE


1. Bangladesh Khilafat Andolan (led by Maulana Zafrullah Khan)

2. Bangladesh Islami Oikya Jote (Chairman: Misbahur Rahman Chowdhury)

3. Ganatantrik Islamic Movement (Chairman: Nurul Islam Khan)

4. National Democratic Party or NDP (Chairman: Alamgir Majumder)

5. Bangladesh Islamic Party (Chairman: Abdur Rashid Prodhan)

6. National Awami Party or NAP Bhashani (Chairman: Hasrat Khan Bhashani)

7. Jatiyatabadi Ganatantrik Dal (Chairman: Abdul Malek Chowdhury)

8. Jamiyate Hizbullah Bangladesh (led by Maulana Shah Mostakim Billah Siddiqui of Sharshina Darbar Sharif)

9. People's Justice Party (Chairman: Barrister M Haider Ali)

10. Bangladesh Muslim League (General Secretary: Kazi Abul Khayer)

For 29 years, Zafrullah Khan was the secretary general of Bangladesh Khilafat Andolan. Following a dispute over the leadership, he left the party and formed another with the same name.

Claiming that his party is the original organisation, Khan also applied to the Election Commission for the ‘banyan tree’ as its electoral symbol.

Misbahur Rahman Chowdhury, who was vocal against the Jamaat-e-Islami, was with Bangladesh Islami Oikya Jote in different movements. He is known as a supporter of the Awami League.

Nurul Islam Khan was the legal affairs secretary of the Islami Oikya Jote, which was a member of the BNP-led four-party alliance. He left the coalition in 2009 and formed Ganatantrik Islamic Movement, which he leads as the chairman.

NDP, Islamic Party, Jatiya Ganatantrik Dal, and NAP Bhasani had left the BNP-led 20-party alliance earlier and joined the coalition led by NPP with Shawkat Hossain Nilu as its chief.

NDP Chairman Alamgir Majumder was the secretary general of that coalition. After Nilu had fallen sick, they had formed another coalition named Democratic Alliance.

During the Liberation War in 1971, the ‘Bara Pir’ of Sharshina was in the Razakar force, collaborating with the Pakistani army. But Mostakim Billah Siddiqui, known as ‘Mejho Pir’, had supported Bangladesh’s struggle for freedom. He is now leading Jamiyate Hizbullah Bangladesh.

Haidar Ali, a leader of People’s Justice Party which came into being three years ago, was the founding managing director of Islamic TV. But he was involved with the Bangladesh Chhatra League and the Awami League during his student life, according to Khan.

The Bangladesh Muslim League, which had opposed the nation’s independence in 1971, looks to the new coalition while one of its factions -- under the name Bangladesh Muslim League -- is currently a member of the BNP-led alliance.

Several political parties had left the BNP-led alliance after it failed to get any result after carrying out a three-month-long anti-government movement in 2015.

BNP leaders have been saying that the ruling party had lured the parties away in an effort to diminish their alliance’s power.

Recently, an announcement has also been made that a new coalition of ‘Islamic values’ led by Jatiya Party Chairman HM Ershad and named ‘Sammilita Jatiya Jote’, is to form soon.

The Awami League, which had redefined itself as a secular force under the leadership of Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman, has only one Islamist group, Tariqat Federation, in its 14-party coalition.

The ruling party now appears to be an ally of Islamists: it awarded a post-graduate status to the highest Qawmi Madrasa degree and removed a statue of Lady Justice from the Supreme Court, giving in to a demand from hardliners.

Khan said they started the process to form the new alliance six months ago. A meeting will take place on Saturday to finalise the name before it makes an official announcement by August. Khan claims that these Islamist parties will be able to garner at least 20 per cent of the total votes.

Muslim League Secretary General Kazi Abul Khair said they have not joined the new Islamist coalition.
http://www.thefinancialexpress-bd.c...mist-alliance-to-join-hands-with-Awami-League

সরাসরি-তত্বাবধায়কের রূপরেখার যে ইঙ্গিত দিলো বিএনপি..এসকে সিনহা ও সরকার মুখোমুখি..বাংলাভিশন তাজা খবর


Published on July 29, 2017
 
.
BAL and SHW still very useful and friendly to India (esp latter) and India has invested much into her. I doubt India going to disturb that abruptly esp before national elections but may send warning signs and experimenting with Ershad to maybe extract concessions. Lets see.
Oh C'mon. Ershad is in his second childhood. He wants to grow up again. If India can help him to rise to power then he'll do anything for India. It's time India demonstrate their influence in BD's internal matters.

#getKakkuElected #ershadForPM
 
.
Qamrul Islam·
#মহা বিপদে হাসিনা। Sheikh Hasina in deep trouble

২০১৪ সালে ভারতের পূর্ন সাপোর্ট থাকলেও সামনের ইলেকশনে আর সেভাবে নাই। তাকে বলা হইছে, সবাইকে নিয়া ইলেকশন করতে হবে। কিভাবে কি করবা, জানি না।

অন্যদিকে সমশেরের ছাগলামির কারনে গত ইলেকশনে চীন নিউট্রাল ছিলো। কিন্তু এবারে বেইজিং বেশ অ্যাকটিভ। তারা ঢাকায় একটা শক্ত স্টেবল সরকার চায়, যারা সাথে ব্যবসা বানিজ্য করা যাবে নিশ্চিন্তে। তবে তারা একতরফা হাসিনাকে কোনো ব্লাঙ্কচেক দিচ্ছে না। চীনের কাছ থেকে অস্ত্র কেনা কমিয়ে দেয়ায় এবং বিভিন্ন প্রকল্পে অনাকাঙ্খিত সমস্যা তৈরী করেছিল এরা। সব বিষয় বিবেচনায় আছে। তাই মেসেজ খুব পরিস্কার- সবাইকে নিয়া ভালো ইলেকশন করে গণভিত্তিক সরকার চাই। নইলে বিদায়। এসব কারনে চাইলেই বিএনপিকে মাইনাস করে এবার আর একতরফা নির্বাচন করতে পারছে না শেখের বেটি।

সব মিলায়ে চক্ষে সর্ষে ফুল দেখছে ডাইনী বেগম। এখন চীনকে খুশি করার পাকিস্তানের সাথে গোপনে গোপনে পেয়ার মহব্বতের লাইন চালাইতেছে। হঠাৎ দেখা যাবে পাকিস্তানে যাইতেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট টিম। এতে আবার ক্ষেপে যাবে হিন্দুস্তান। শেষে শ্যাম রাখি নাকি কুল? সেপ্টেম্বরে অনেক খেলা ধুলা দেখতে পাবেন!!
..............চমকের পর চমক দেখার জন্য তৈরী হও বাংলার মানুষ।


Qamrul Islam
তফসিলের সঙ্গে সঙ্গেই ডিসি-এসপি রদবদল,
- হাসিনাকে প্রধানমন্ত্রীর পদের বাইরে রেখে নির্বাচনকালীন সহায়ক সরকার,
- নির্বাচনের সাত দিন আগে ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দিয়ে সেনাবাহিনী নামানোর প্রস্তাব!

.............তার মানে সুষ্ঠু নির্বাচন করতে দিবে না তারা। যেভাবে প্রশাসন সহ সবকিছু সাজিয়েছে হাসিনা, সেই নীল নকশা অনুযায় ইলেকশনটা করতে চায়! আর সে অনুযায়ী রেজাল্ট দিবে নুহু কমিশন। .........আহা হা, কত সুখরে! যত যাই করেন না কেনো, পাবলিকের মাইর ছাড়া এই ভুত নামবে না। ওরা বোধ হয় ভুলেই গেছে- পাবলিকের মাইরে ভাইটামিন আছে!

20476077_1598725780158922_555413770289393863_n.jpg


Qamrul Islam

হঠাৎ পাকিস্তান প্রেমে মজে উঠলো হাসিনা!
মাত্র ১২ দিন আগে বলেছিলাম- চান-তারার দিকে আগাচ্ছে হাসিনা। চীনকে খুশি করতে পাকিস্তানের সাথে গোপনে গোপনে পেয়ার মহব্বতের লাইন চালাইতেছে। এবারে ধীরে ধীরে সে আলামত স্পষ্ট হয়েছে উঠছে? আগামী নির্বাচনের আগে এমন কত যে খেলা দেখা যাবে!
হুয়াক্কা হুয়া!
Hasina's Secret meeting with the Pakistani High Commissioner.


BNP denies Khaleda meets ISI in London
Staff Correspondent | Published: 00:05, Jul 31,2017 | Updated: 00:49, Jul 31,2017

Bangladesh Nationalist Party chairperson Khaleda Zia had no meeting with any foreign intelligence agency in London, said the party’s secretary general Mirza Fakhrul Islam Alamgir on Sunday.
Recently an online newspaper had reported that Khaleda Zia had meetings with Pakistani intelligent agency ISI and Jamaat-e-Islami leaders in London.

Terming the report ‘false’ and ‘fabricated’, Fakhrul said the photograph the newspaper had used was a ‘manufactured’ item.

Addressing a news briefing at the party’s central office in Dhaka, Fakhrul said a conspiracy was on to spread such news on Khaleda Zia, who is now in the UK for treatment purposes.
He said BNP had sent rejoinder to the newspaper.

He said the ruling party top leaders and ministers were making various statements shortly after Khaleda Zia went to London for treatment and to meet her family members.

He said they [AL] claimed at the beginning that Khaleda had fled in fear of facing trail.
When the top level of the state administration made such remarks over a sub judice issue then definitely that was an ‘obstacle’ to the justice system, Fakhrul added.

He said Khaleda Zia and her elder son Tarique Rahman, BNP’s senior vice-chairman, did not need to hatch conspiracy or do conspiracy with any foreign country for BNP’s win in election and to come to power.

Khaleda went to London on July 15 for treatment of her eye and knee.

She is staying in the residence of Tarique who has been staying in London since September 2008 for ‘medical treatment’.

He also said it is known to all who conspired to foil general election of January 22, 2007, brought Fakhruddin-Moeenuddin illegal government, terming it as their harvest of movement and gave legitimacy to their illegal activities and who with whom colluding formed the ‘unethical’ and ‘illegal’ government through holding ‘voter less’ election in January 5, 2014.
Fakhrul urged the policymakers of concerned newspapers not to publish ‘false’, ‘imaginary’ and ‘fabricated’ report to divert people from key problem of the country and to cooperate the enemy of democracy.

In reply to a question, he said Khaleda’s eye operation would undergo soon.
Khaleda’s return to home would depend on her treatment and advice of physician, he said.
Responding to a question, he said the BNP chief had no engagement with the political leaders of the United Kingdom.

BNP leaders Nazrul Islam Khan, Ruhul Kabir Rizvi, Abdus Salam Azad and Munir Hossain among others were present at the news briefing.
http://www.newagebd.net/article/20868/bnp-denies-khaleda-meets-isi-in-london

AL raises eyebrows over civil society members invited to EC dialogue
Bilkis Irani
Published at 12:23 AM July 31, 2017
11-1-690x450-1.jpg

According to the EC’s road map for the upcoming elections, they are supposed to hold dialogues with both civil society members and all political parties
Some members of the ruling party have expressed disapproval with some of the civil society members who were invited by the Election Commission (EC) to have a dialogue today on the 11th parliamentary elections.

Among the 59 civil society members invited, some Awami League leaders have raised doubts about a handful of intellectuals, including eminent Jurist Dr Kamal Hossain, Executive Director of Democracywatch Taleya Rehman, Executive Director of Transparency International Bangladesh (TIB), Dr Iftekharuzzaman, Dr Asif Nazrul Islam of Dhaka University’s Department of Law, Professor Dilara Chowdhury, Sushasoner Jonno Nagorik (Sujan) Secretary Dr Badiul Alam Majumder and Advocate of the Supreme Court Dr Shahdeen Malik.

However, Executive Director of Democracywatch Taleya Rehman, the wife of journalist Shafik Rehman, is currently undergoing medical treatment in London and will not be attending the meeting.

According to the EC’s road map for the upcoming elections, they are supposed to hold dialogues with both civil society members and all political parties.

While Awami League leaders would not on record criticise the EC for their choice of guests, Awami League central leader Abdur Razzak said “I don’t see the point of inviting 59 people to talk. Also, nobody is ever really unbiased.”

Awami league Presidium Member Kazi Zafaullah told the Dhaka Tribune: “It is difficult to understand if someone is biased towards a political group or if they are involved with them.

“We have no problems with pro-BNP civil society members speaking with the Election Commission as long as that does not affect the decision by the EC. We will have to wait and see if the EC prioritises their opinion over the others.”

BNP leader, Samsuzzaman Dudu on the other hand said: “The Election Commission invited members of the civil society whom they deem to be well-versed in the subject. I have no objection to any of those invited to speak. As a political party the Awami League can express their dissatisfaction with certain things, just like how the BNP has the right to express its dissatisfaction.”

BNP leader Moin Khan said: “If the Election Commission wants a free and fair election then they have to discuss issues with all political parties and the civil society.

Election Commissioner Mahbub Talukder said he had invited distinguished civil society members to have a dialogue about the upcoming national election, and did not know whether they were pro-Awami League or pro-BNP.

“Today we will speak with the civil society members and hear their opinions and then speak to all the political parties before we make any decision,” he said.

There is a legal obligation for parliamentary election within January 28, 2019. So on July 16, Election Commission published their final Road Map. Going by the road map, the EC called 59 representatives of the civil society to a dialogue which is going to be held today.

The EC will speak to the media in August and then to all political parties in September. In October, the EC will sit with election observers, women leaders, and election managing experts.

In December, after hearing everyone’s recommendations, the EC will prepare their final recommendation for the elections.
http://www.dhakatribune.com/banglad...ws-civil-society-members-invited-ec-dialogue/
 
.
Oh C'mon. Ershad is in his second childhood. He wants to grow up again. If India can help him to rise to power then he'll do anything for India. It's time India demonstrate their influence in BD's internal matters.

#getKakkuElected #ershadForPM

Ershad is fickle guy, something has to go terribly wrong (and I mean really bad) between SHW and India for an Ershad support switch. India of course will remain engaged with him, heck we remain engaged with BNP too behind the scenes....its a roulette wheel where you hedge appropriately....even after loading it.
 
.
Ershad is fickle guy, something has to go terribly wrong (and I mean really bad) between SHW and India for an Ershad support switch. India of course will remain engaged with him, heck we remain engaged with BNP too behind the scenes....its a roulette wheel where you hedge appropriately....even after loading it.
Based on recent developments it seems BNP and Ershad is trying to get closer to India while SHW is balancing her chips between India and China. Someday ago a high ranked BNP leader said AL no longer in good terms in India. Now Ershad saying India want to see him/his party in power after India visit...lol some interesting developments.
 
.
তাহলে কি এরশাদ BNP এর সাথে নির্বাচনে যাচ্ছে..?? আওামিলীগের দন্দ না মতের অমিল..?

Bangladesh News World


Published on Jul 30, 2017

12:00 AM, August 01, 2017 / LAST MODIFIED: 03:12 AM, August 01, 2017
Civil Society Talks with EC: Call for army in polls, 'no vote' system
Participants want level playing field for all parties
ec_10.jpg

Chief Election Commissioner KM Nurul Huda and other commissioners during yesterday's talks with civil society members. The Election Commission arranged the dialogue at its office to discuss its work plan on the next general polls. Photo: Star
Staff Correspondent

text_99.jpg

Most civil society members during talks with the Election Commission yesterday spoke for restoring “no vote” system and ensuring a level-playing field for all political parties to hold the next election in a free, fair and participatory manner.

They also suggested army be deployed alongside regular law enforcers during the polls, due in January 2019, to remove fear among voters, candidates and election officials.

Most of the participants disagreed with the chief election commissioner's recent remarks that the EC had nothing to do if activities of a registered political party are hampered before the polls schedule is announced.

The civil society personalities urged the EC to work for bringing back people's confidence in it and suggested that the Jatiya Sangsad be dissolved ahead of the election.

As part of its election roadmap, the EC had invited 59 civil society members to join the talks in which 35 participated while some others expressed their inability to attend for personal reasons.


The dialogue began around 11:00am at the EC Secretariat with the chief election commissioner in the chair and ended at 4:15pm with a lunch break for an hour.

The civil society members were the first to hold talks with the Commission, which will also sit with with 40 registered political parties, women leaders and the media.

Talking to reporters later, CEC KM Nurul Huda said the dialogue would have an impact on the government as well as political parties and help them reach a consensus over the election.

“I think the messages of the people and the civil society members will reach the government and the opposition parties, including those out of parliament. I hope they reach a consensus,” he said.

At the end of the dialogue with all stakeholders, the EC will sit with government representatives to discuss the ways to hold the election freely and fairly.

“We are holding talks with the stakeholders as part of our initiative to earn people's trust,” he said, referring to the civil society members' suggestion on this.

After the dialogue, where reporters were not allowed in, former caretaker government adviser M Hafizuddin Khan said that for an inclusive election, there should be a level-playing field.

"The Election Commission should tell the government what it wants to do. Also, it has to start working even before the announcement of election schedule for the sake of a free and fair election," said Hafizuddin, also president of Sujan, a citizen platform for good governance.

Debapriya Bhattacharya, a distinguished fellow at the Centre for Policy Dialogue, said the main takeaway from the discussion was that the EC must earn people's trust.

The EC has to play a strong and an independent role and its action must be visible, he said, adding that they also discussed what the EC could do to ensure neutrality of the administration.

There was a “huge consensus” on restoration of “no vote,” he added.

The provision was introduced by the caretaker government before the 2008 election, but it was scrapped by the Awami League government in 2009.

India, Pakistan, Greece, Russia and Ukraine, among other countries, have the “no vote” system.

Former caretaker government adviser Hossain Zillur Rahman said deployment of army should get importance to remove fear of voters, candidates and election officials.

Also, parliament should be dissolved before the election to prevent lawmakers from influencing the polls, he said.

Under the constitutional provision introduced in 2011, the next election will be held within 90 days before the tenure of the current House expires.

Regarding the polls-time government, Zillur said, “It is a political issue and talks should be held among the political parties on this.”

Former cabinet secretary Ali Imam Majumder said the EC should gain power and exercise it to reduce politicisation in the administration.

Former bureaucrat Sadat Hossain said the home ministry, finance ministry, public administration ministry, LGRD ministry and information ministry should be under the EC's jurisdiction during election.

Former ambassador Waliur Rahman, however, said there was no need for army deployment, and more importantly, they “do not want to come”.

He also opposed the idea of dissolving parliament, saying that would require constitutional amendment.

TIB Executive Director Iftekharuzzaman said the EC needed an effective leadership for it to earn public confidence. He suggested effective enforcement of electoral laws and ensuring transparency in campaign finance and expenditure.

Prof Asif Nazrul of Dhaka University stressed the need for ensuring a congenial environment so that no one got scared to come to the polling stations.

Supporting the restoration of “no vote,” he said, “This is practised across the world. Also, it must be ensured that no one gets elected uncontested.” Political scientist Dr Dilara Chowdhury suggested that the armed forces be given the power they had during the 2008 parliamentary election.

At the time, members of armed forces engaged in polls duty were empowered to arrest anybody without warrant during voting for gross violation of electoral laws. But the provision was scrapped in 2009.

Dilara said she personally believed that the idea of a free and fair election under the current polls-time government system is absurd because parliament would be functional. “Can we imagine 300 people running against 300 lawmakers? It is impossible."
http://www.thedailystar.net/frontpage/civil-society-talks-ec-call-no-vote-system-1441744
 
.
প্রকাশ : ০২ আগস্ট, ২০১৭ ০৮:৪৯ পূর্বাহ্ন
Election Commission Talks:Army Deployment,BNP says Yes, BAL No
ইসির সংলাপ: সেনা মোতায়েনে বিএনপির হ্যাঁ, আ’লীগের না
1501642180.jpg

শীর্ষনিউজ, ঢাকা: আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে সেনা মোতায়েনের পক্ষে মতামত দিয়েছে জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি। আর অপরদিকে এ ব্যাপারে ঘোর আপত্তি জানিয়েছে ক্ষমতাসীন আওয়ামীলীগ।

সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে ভোটের সময় সেনাবাহিনী মোতায়েন করাসহ সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের দেওয়া প্রস্তাবগুলোর সঙ্গে আওয়ামী লীগ ছাড়া বেশির ভাগ রাজনৈতিক দলই একমত। সবাই সেনা মোতায়েনের পক্ষে। আর সেনাবাহিনী মোতায়েনের বিপরীতে রয়েছে আওয়ামী লীগ।

গত সোমবার নির্বাচন কমিশনের সংলাপে সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা ইসিকে জনগণের আস্থা অর্জন এবং নিজেদের ভাবমূর্তি পুনরুদ্ধারে সক্রিয় হওয়ার পরামর্শ দেন। তাঁদের প্রস্তাবে ব্যালটে পুনরায় ‘না’ ভোট রাখারও প্রস্তাব করা হয়েছে। এ ছাড়া নির্বাচনে সবার জন্য সমান সুযোগ নিশ্চিত করতে কমিশনকে এখন থেকেই পদক্ষেপ গ্রহণ, প্রশাসন ঢেলে সাজানো, অনলাইনে মনোনয়ন জমা দেওয়ার সুযোগ রাখা, নির্বাচনী প্রচারণায় ধর্মের অপব্যবহার বন্ধ ও ধর্মীয় উপাসনালয়ে কোনোভাবেই প্রচারে ব্যবহার না করা এবং অনলাইনে নির্বাচনী প্রচার নিয়ন্ত্রণের প্রস্তাব আসে।

ইসির সঙ্গে সুশীল সমাজের প্রস্তাবের বিষয়ে জানতে চাইলে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য কমিশন শক্ত থাকবে, এটা আমরাও চাই। এ বিষয়ে দ্বিমত করার সুযোগ নেই। তবে সেনাবাহিনীর একটি ভাবমূর্তি আছে। এর দায়িত্ব রাষ্ট্রের সার্বভৌমত্ব রক্ষা করা। তাদের রাজনৈতিক বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে। তাদের যত্রতত্র নামিয়ে দিলে ভাবমূর্তি ক্ষুণ হবে। পুলিশ এখন অনেক বড় ও শক্তিশালী। সঙ্গে বিজিবি আছে। সুতরাং এরাই যথেষ্ট।’

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা ইসির সঙ্গে সংলাপে গিয়ে নির্বাচন সুষ্ঠু করতে যেসব প্রস্তাব দিয়েছেন, তার সবগুলোকেই বিএনপি সমর্থন করে।

নির্বাচন কমিশনকে জনগণের আস্থার সংকট কাটানোর দিকে নজর দিতে বলেছে বর্তমান সরকারের জাতীয় পার্টিও (জাপা)। দলটি মনে করে, মানুষ সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন দেখতে চায়। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো আস্থা সৃষ্টি। এর জন্য আগে ইসিকে আস্থার পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে। জাপার কো-চেয়ারম্যান জি এম কাদের বলেন, যাঁরা নির্বাচন কমিশনের সংলাপে অংশ নিয়ে মত দিয়েছেন, তাঁরা সবাই যোগ্য ও জ্ঞানী। নির্বাচন কমিশনের উচিত হবে এসব প্রস্তাব ও সুপারিশের ওপর সঠিক বিশ্লেষণ করা এবং তাঁদের মূল্যায়ন জনগণের সামনে তুলে ধরা। কোনো সুপারিশ গ্রহণ করা না গেলে কেন গ্রহণ করা যাচ্ছে না, সে যুক্তি দেওয়া। এটি করা গেলে ইসির প্রতি মানুষের আস্থা বাড়বে।

বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টিও (সিপিবি) বলেছে, সংলাপে সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা অনেক সত্য কথা বলেছেন। তাঁদের অনেক বক্তব্য বা পরামর্শের সঙ্গে অনেক জায়গায় সিপিবিরও মিল আছে।
শীর্ষনিউজ//এআর
http://www.sheershanews24.com/natio...-সংলাপ-সেনা-মোতায়েনে-বিএনপির-হ্যাঁ-আ’লীগের-না
 
.
খালেদা জিয়ার লন্ডন সফর নিয়ে অজানা তথ্য দিলেন তারুন্যপ্রিয় আন্দালিব রহমান পার্থ

Published on Jul 30, 2017
News Exclusive: খালেদা জিয়ার লন্ডন সফর নিয়ে অজানা তথ্য দিলেন তারুন্যপ্রিয় আন্দারিব রহমান পার্থ
 
.
Qamrul Islam
Care Taker Government to return.
আসছে কেয়ারটেকার সরকার!


প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার নেতৃত্বে সুপ্রীম কোর্টের আপীল বিভাগ সর্বসম্মত রায় দিয়ে দিয়েছেন, আগামী দু’টার্ম কেয়ারটেকারের অধীনে নির্বাচন হবে। ষোড়শ সংশোধনী বাতিল মামলার রায়ের ২০৩ নম্বর পৃষ্ঠায় সে কথা লিখে দিয়েছেন-
“Ultimately this constitutional amendment was
challenged in the High Court Division. The matter
came before this court and by majority, this court in
Abdul Mannan Khan V. Bangladesh, 64 DLR (AD) 169
declared the amendment ultra vires the constitution.
In the majority opinion, this court was of the view
that two parliamentary elections may be held under
the Caretaker System subject to the condition that
the selection of the Chief Advisor should not be made
from amongst the last retired Chief Justice or the
retired Judges of the Appellate Division, in
accordance with clauses (3) and (4) of article 58C.
This court gave the above direction keeping in mind
that by keeping this system there was likelihood of
politicization in the selection of the Chief Justice
and alternatively the Election Commission should be
made more empowered and institutionalized so that the
parliamentary elections can always be held fairly.”

..............এখন এটা বাস্তবায়ন করার পালা। কেউ কথা না শুনলে তার ঘাড়ে ধরে শোনানোর রাস্তা তো আছেই।


16TH AMENDMENT VERDICT
EC not empowered to hold fair polls: SC
supreme_court_0_5.jpg

Star file photo
Shakhawat Liton

None of the succeeding governments took any step to strengthen the Election Commission with all the powers it needs for holding a free and fair parliamentary election, observed the Supreme Court in the 16th amendment case verdict.

Even the opposition parties had not raised the point in parliament or in any forum which resulted in the EC not being institutionalised yet, the SC said.

In the constitution's 13th amendment case verdict in May, 2011, the apex court said the EC should be made more empowered and institutionalised so that the parliamentary elections could always be held fairly without the non-partisan caretaker government system.

The apex court in that verdict declared the provision for caretaker system unconstitutional and void.

It had, however, said two parliamentary elections – 10th and 11th – could be held under the caretaker system. The court asked to strengthen the EC by this time so that it could hold free and fair elections in the absence of a caretaker government.

The SC had also asked to develop a system for automatic filling of vacancies in the EC without the government's intervention.

According to article 118 (1) of the constitution, the government is supposed to formulate a law specifying procedure for appointing election commissioners but no government in the last 45 years have been able to make the law. In the past, appointments of election commissioners had led to political controversies.

The EC's failure to perform as per the desire of the people led to political chaos and subsequently caretaker government system was introduced in 1996.

Following the 13th amendment verdict, the government in June 2011 opted for abolishing the election-time non-partisan caretaker government system. This created a political turmoil as the BNP-led alliance boycotted the 10th parliamentary election held on January 5, 2014.

More than six years after the verdict in the 13th amendment case, the SC in the 16th amendment case verdict strongly spoke for a credible election with the EC preparing for holding the 11th parliamentary election in early 2019.

"Unless the national parliamentary election is held impartially and independently free from any interference, democracy cannot flourish. In the absence of credible election, a credible parliament cannot be established," observed the apex court.

It further stated, "As a result, our election process and the parliament remain in infancy. The people cannot repose trust upon these two institutions and if these institutions are not institutionalised to gain public confidence and respect, no credible election can be held."

In the absence of a free and fair election, parliament could not be constituted with wise politicians and this might impede institutionalisation of parliament itself, it said.

If parliament was not matured enough, it would be a “suicidal attempt” to give parliament the power to remove judges of the higher judiciary, observed the SC.

It said the political parties should be cautious in selecting their candidates for the national elections.

"It is expected in a country run by constitutional democracy that the following indispensable constituents would exist: (a) purity of election, (b) probity in governance, (c) sanctity of individual dignity, (d) sacrosanctity of rule of law, (e) independence of judiciary, (f) efficiency and acceptability of bureaucracy, (g) credibility of institutions like judiciary, bureaucracy, Election Commission, Parliament, (h) integrity and respectability of those who run those institutions," read the verdict.

The SC also spoke about the troublesome political culture. "This court noticed that in every national election, the political party which lost the election questioned the impartiality of the election and the opposition party did not cooperate in parliament."

Referring to the last two-year-long emergency regime between 2007 and 2008, the court said it was due to the lack of foresightedness of the politicians in power and their apathy towards institutionalising democracy.

POWER OF PEOPLE
In the verdict, the SC spoke about the power of the people.

It said in the history of military, no war was ever won with so small and meagre supply of arms, with so small numbers of trained fighters, like the Liberation War.

"We fought a ferocious military force equipped with all modern weaponry and trained personnel -- we fought against them with courage and valour -- what really gave us the advantage over them? Were it arms and weapon only? The answer is No," observed the apex court.

“It was the stupendous courage of 'We the people' of this land. It was the readiness for supreme sacrifice if necessary and unsurmountable feeling of commonness for fellow people of this land that made us unconquerable by the Pakistani military power,” said the SC.

It said the founding fathers of Bangladesh, keeping in mind the struggle against the tyrannical rulers, gave all powers of the republic to the people under article 7. “Thus, if we carefully look into the philosophy of our political existence, we unfailingly see that the citizens of our country are woven by a common thread called 'we the people'.

"Now that we are living in a free, independent and sovereign country, however, we are indulging in arrogance and ignorance which threaten the very precious tie and thread of 'we'.

"No nation, no country is made of or by one person. If we want to truly live up to the dream of Sonar Bangla as advocated by our father of the nation, we must keep ourselves free from this suicidal ambition and addiction of 'I' ness. That only one person or one man did all this and etc."

The apex court cited a few examples from the USA in which credit for national achievements was given to the people with vision.

"But in our country a disease has infected us and the name of that disease is 'myopic politicisation'. This is a virus and unfortunately this has infected our political culture to such a length that many of our policymakers now are hardly able to see or envision a future meant for a nation, not for a person. Due to this rotting disease, they have personified each and everything.”

For their narrow and parochial party interest, they have established a fake and 'pseudo democracy' taking the shameful unfair advantage of the constitution, deplored the SC.

"We must get rid of this obnoxious 'our men' doctrine and suicidal 'I alone' attitude. Not party allegiance or money, but merit alone should be given the highest priority at all levels of national life and institution building.”

It further stated: "If we cannot get ourselves out of this narrow parochialism and cannot overcome the greed of party nepotisms, then this will be the biggest assault to the very foundation of our Liberation War -- and the rock solid idea of 'We' which brought us the long cherished independence and to immortalise this momentum, the word 'we' has been put in the very first sentence of our constitution as the very first word of this sagacious document."
http://www.thedailystar.net/frontpage/ec-not-empowered-hold-fair-polls-sc-1442791
 
.
Hefazat takes the Tea Party route
  • Manik Miazee
  • Published at 02:41 AM August 03, 2017
  • Last updated at 03:51 PM August 03, 2017
20130505-ZakirHossain-0152-690x450.jpg

Photo:Syed Zakir Hossain
Hefazat now plans to field candidates in over 50 constituencies, although some of the names under consideration by the group are accused of crimes and are facing several cases
Over 50 central leaders of Hefazat-e-Islam Bangladesh are planning to take part in the next national election under the banner of various registered Islamist political parties.

Although the Qawmi madrasa-based fundamentalist Islamist group claims to be a non-political movement, many of its members have already taken part in several local government elections in recent times, winning a few.

Following these victories, Islamist politicians who are affiliated with the group are now seeing the organisation as a potential vote bank.

Despite its reiterations about not participating in elections, Hefazat central leadership has been silently consenting to these political aspirations. Sources within the organisation say the leadership sees this as an opportunity to materialise their 13-point agenda.

Hefazat was formed in 2010 and came to prominence by mobilising opposition to the Shahbagh Movement in early 2013. It was then that they issued their now infamous 13-point charter, which included demands for a ban on the free mixing of men and women, and the death penalty for atheists.

Hefazat Ameer Shah Ahmed Shafi has said many times that his group is not a political party and they will not take part in any election.

But over the last few years, several Hefazat leaders have won public offices through local government elections, with tacit support from the group’s central command.

Nasir Uddin Munir, general secretary of Hefazat’s Hathazari municipality unit, was elected vice-chairman of Hathazari Upazila Parishad in 2014. The Hathazari madrasa is the headquarters of the group.

A Hefazat leader, seeking anonymity, said the organisation sees this as a sign that they are popular among the public.

Some of the political parties where Hefazat leaders are vying for candidacies are: Nezam-e-Islami Party, Jamiat Ulema-e-Islam, Khelafat Andolan, Khelafat Mojlish (Ishak), Khelafat Mojlish (Habibur Rahman), Khelafat Islami and two factions of Islami Oikya Jote (IOJ).

Sources said Hefazat now plans to field candidates in over 50 constituencies, although some of the names under consideration by the group are accused of crimes and are facing several cases.

20130505-ZakirHossain-0254.jpg

Hefazat was formed in 2010 and came to prominence by mobilising opposition to the Shahbagh Movement in early 2013 Syed Zakir Hossain

A long-term plan
A central leader said the names of those who will take part in the national election will be finalised by Hefazat chief Shafi and other leaders who are in communication with the government, BNP and other big political parties.

Hefazat leaders will take part in the election under the respective party’s banner, but are also expected to flaunt their Hefazat credentials.

The group’s central leaders have been meeting potential candidates. The organisation is also trying to assess public opinion and will form a committee for the next election.

The source said only those politicians who accept the 13-point charter will be backed by Hefazat.

The group is aiming to get at least 50 seats in the parliament in the next general elections. A Hefazat central leader requesting anonymity told the Dhaka Tribune that the real aim of this campaign was to take the 13-point demand to parliament.

Many of the demands require passing laws.

“If we have our people in parliament, they can push for the 13-point charter,” the leader said.

The Hefazat source said the group’s central command is trying to pick those men who will be committed to work for Hefazat in the future.

Asked about Hefazat’s participation in the election, IOJ Secretary General and Hefazat Central Joint Secretary General Mufti Faizullah told the Dhaka Tribune that he would not be a candidate of Hefazat, but a candidate of political party IOJ.

“We are not trying to hide our identity as Hefazat leaders, but we will take part in the election from our political platform,” said Mufti, who is expected to stand in Chittagong 6 (Rangunia).

Shahriar Kabir, executive president of Ekattorer Ghatak Dalal Nirmul Committee, told the Dhaka Tribune that if Hefazat leaders came to parliament, it would be a “criminal” parliament.

“We do not want this situation and we are concerned about this issue. We hope the government will consider this matter,” he said.

IOJ, under which most of the Hefazat leaders are expected to vie the elections, may negotiate with the Awami League before the polls, sources said. The party left the BNP-led Alliance last year. IOJ sources said its leaders were lobbying the government for around 10 constituencies.

BNP standing committee member Gayeshwar Chandra Roy said it was unlikely that Hefazat leaders would want to side with BNP.

“They have stood in elections before. If they do this time, they will not want to take the BNP ticket. They will want the Awami League ticket – and Awami League should give it to them, too,” he said.

Awami League Joint General Secretary Mahbubul Alam Hanif refused to comment in this regard when the Dhaka Tribune contacted him by phone.

Hefazat’s 13-point demand

1 Reinstatement of ‘Absolute trust and faith in Allah’ in the constitution of Bangladesh and abolishment of all laws which are in conflict with the values of the Quran and Sunnah

2 Enactment of law in parliament with death penalty as the highest form of punishment to prevent defamation of Allah, Prophet Muhammad (SM) and Islam, and prevent spreading hate against Muslims

3 Immediate end to the negative propaganda by all atheist bloggers in a leading role in the so-called Shahbagh Movement who have defamed Allah, Prophet Mohammad (SM) and Islam, and their exemplary punishment

4 End to all alien cultural practices like immodesty, lewdness, misconduct, culture of free mixing of men and women, candle lighting in the name of personal freedom and free speech

5 Abolishment of the anti-Islamic inheritance law and the ungodly education policy. Making Islamic education compulsory in all levels from primary to higher secondary

6 Declaration of Ahmadis as non-Muslims by the government and put a stop to their negative and conspiratorial activities

7 End erecting statues at road intersections and educational institutions to save Dhaka, the city of mosques, from becoming the city of statues

8 End all harassment and obstruction at Baitul Mokarram and all mosques in Bangladesh preventing devotees from offering prayer. Also stop creating obstruction for people to attend religious sermons and other religious gatherings

9 Stop the spread of Islamophobia among the youth through depiction of negative characters on TV plays and movies in religious attire and painting negative stereotypes of the beard, cap and Islamic practices on various media

10 Stop anti-Islamic activities in Chittagong propagated by several NGOs and Christian missionaries under guise of religious conversion

11 End the massacre, indiscriminate shooting and attacks on Muslim scholars, madrasa students and the general public

12 End all threats against Islamic scholars, madrasa students, imams and clerics of mosques throughout the country

13 Immediate and unconditional release of all detained Islamic scholars, madrasa students and members of the general public and withdrawal of all false cases filed against them. Compensation to families of all injured and deceased and exemplary punishment to all those responsible

Possible prominent Hefazat candidates

1-2-100x100.jpg
Chittagong 15 (Banshkhali):
Mufti Isharul Islam


The leader of the Hefazat central committee and the executive president of Nezam-e-Islam party. He was the secretary general of IOJ, but the then-IOJ chief Mufti Fazlul Haque Amini dismissed him after allegations of terrorism.

2-2-100x100.jpg
Chittagong 4 (Hathazari):
Mohiuddin Ruhi


IOJ joint secretary general and president of Chittagong IOJ unit. He is a joint secretary general of Hefazat and a powerful leader, but is seen as controversial inside the group.

3-2-100x100.jpg
Chittagong 6 (Rangunia):

Mufti Faizullah

IOJ secretary general and also Hefazat central committee’s joint secretary general. He is an influential figure in the party and is renowned for his oratory.

4-2-100x100.jpg
Narsingdi 1:

Maulana Abdul Latif Nezami

IOJ president and Hefazat central committee adviser. He is also known for his pro-BNP stand within his party. He was one of the central leaders who led the Hefazat movement in 2013.

5-1-100x100.jpg
Jessore 5:

Mufti Mohammad Waqas

Jamiat Ulema-e Islam executive president, nayeb-e-ameer of Hefazat. He has had several encounters with law enforcement agencies, and has been in prison several times.

6-1-100x100.jpg
Gazipur 1:

Maulana Fazlur Rahman

IOJ joint secretary, secretary general of Hefazat’s Gazipur unit. He was at the core of Hefazat’s movement in Gazipur in 2013 and threatened to oust the government.

7-1-100x100.jpg
Brahmanbariya 2:

Abul Hasnat Amini

Son of former IOJ chief Mufti Fazlul Haque Amini, IOJ vice-chairman, Dhaka city Hefazat secretary general. His madrasa in Lalbagh is the headquarters of Hefazat’s operations in Dhaka.

8-1-100x100.jpg
Comilla 1:

Mufti Altaf Hossain

Office secretary of IOJ, Hefazat assistant secretary general. He is known to be loyal to the government and conducts all negotiations between the government and Hefazat and IOJ.

9-1-100x100.jpg
Brahmanbaria 5:

Maulana Mehedi Hassan

IOJ central leader, Hefazat Nabinagar unit president. The 36-year-old has been with IOJ since his student days, and is an influential and wealthy businessman in Nabinagar.

10-1-100x100.jpg
Munshiganj 1:

Maulana Abdul Hamid

Hefazat central nayeb-e-ameer and IOJ vice-chairman. He is also known as “Madhupur Pir” and enjoys strong influence in his locality. He also had a vital role during the Hefazat movement in 2013.

http://www.dhakatribune.com/bangladesh/politics/2017/08/03/hefazat-makes-tea-party-move/
 
.
06:46 PM, August 03, 2017 / LAST MODIFIED: 07:14 PM, August 03, 2017
Both AL, BNP see new alliance a positive sign
Star Online Report

The ruling Awami League and its political arch-rival BNP are sensing a new polarisation in politics ahead of the upcoming general election and they see it as a positive sign for democracy.

“The process of forging an alliance with political parties is a new polarisation in politics and it is a good sign,” Awami League General Secretary Obaidul Quader said today.

Pointing to formation of a liaison committee of several political parties to forge an alliance beyond the combines led by Awami League and BNP, Quader said, “Holding such meetings among different parties is a beauty of politics.”

“We will welcome the new polarisation in politics ahead of the upcoming general election,” Quader, also road transport and bridges minister, came up with the remarks while talking to reporters at the Daffodil International University's auditorium in Dhanmondi area of Dhaka.

Election is a matter of strategies and all parties can devise the strategies to win the polls battle, Quader said keeping faith in the mass people to win the next polls.

Quader was addressing an anti-drug seminar at the university auditorium.

Besides, praising the initiatives, BNP Secretary General Mirza Fakhrul Islam said his party will extend supports to those who will stand against the "illegal" and "immoral" Awami League-led government.

“We will extend our all out supports to the initiative if it is taken in favour of the country its people and democracy,” Fakhrul said while addressing a press conference at the party’s Nayapaltan central office in Dhaka.

“There is no democracy, human rights and rule of law in the country. The government is trying to establish control in the judiciary,” Fakhrul said blaming the ruling Awami League for hanging onto power forcibly.

On Wednesday night, several political parties met and formed a liaison committee aiming to forge an alliance. Nagorik Oikya Convener Mahmudur Rahman Manna was given the helm of the committee.

The meeting, held at the Baridhara residence of Bikalpa Dhara Bangladesh (BDB) President AQM Badruddoza Chowdhury, lasted two and a half hour from 8:30pm.

Jatiya Party Co-Chair GM Quader, Jatiya Samajtantrik Dal (JSD-Rob) President ASM Abdur Rob, Manna, Gono Forum Executive President Subrata Chowdhury and BDB leader Mahi B Chowdhury, among others, attended the meeting.
http://www.thedailystar.net/politic...new-alliance-positive-sign-bdpolitics-1443076
 
.
DIALOGUE WITH ELECTION COMMISSION
Civil society for army troops in polls duty
Special Correspondent
front01.jpg

Army deployment and ‘No’ vote option in the ballot papers for the 11th parliamentary election have been recommended by most of the civil society members during the Election Commission-sponsored dialogue over the arrangements to hold on 31 July. The electoral dialogue with civil society members was held at the conference room of Nirbachon Bhaban in the city. Chief Election Commissioner K M Nurul Huda chaired the dialogue.

Most civil society members during talks with the Election Commission (EC) suggested army be deployed alongside regular law enforcers during the polls besides restoring “No vote” system and ensuring a level-playing field for all political parties to hold the next election due in January 2019 in a free, fair and credible manner.

They also suggested that fear has to be removed from among voters, candidates and election officials.
Most of the participants disagreed with the Chief Election Commissioner’s (CEC) recent remarks
that the EC had nothing to do if activities of a registered political party are hampered before the polls schedule is announced.

Ensuring people’s confidence in polls
The civil society personalities urged the EC to work for ensuring people’s confidence in elections and suggested that the Jatiya Sangsad be dissolved ahead of the election.
As part of its election roadmap, the EC had invited 59 civil society members to join the talks in which 35 participated while some others expressed their inability to attend for personal reasons.
The dialogue began around 11:00am at the EC Secretariat with the CEC in the chair and ended at 4:15pm.
The civil society members were the first to hold talks with the EC, which will also sit with with 40 registered political parties, women leaders and the media.

Reaching a consensus
Talking to reporters later, CEC K M Nurul Huda said the dialogue would have an impact on the government as well as political parties and help them reach a consensus over the election.
“I think the messages of the people and the civil society members will reach the government and the opposition parties, including those out of parliament. I hope they reach a consensus,” he said.
At the end of the dialogue with all stakeholders, the EC will sit with government representatives to discuss the ways to hold the election freely and fairly.
“We are holding talks with the stakeholders as part of our initiative to earn people’s trust,” he said, referring to the civil society members’ suggestion on this.

Level-playing field a must
After the dialogue, where reporters were not allowed in, former caretaker government adviser M Hafizuddin Khan said that for an inclusive election, there must be a level-playing field.”The Election Commission should tell the government what it wants to do. Also, it has to start working even before the announcement of election schedule for the sake of a free and fair election,” said Hafizuddin, also president of “Sujan”, a citizen’s platform for good governance.

Debapriya Bhattacharya, a distinguished fellow at the Centre for Policy Dialogue, said the main takeaway from the discussion was that the EC must earn people’s trust. The EC has to play a strong and independent role and its action must be visible, he said, adding that they also discussed what the EC could do to ensure neutrality of the administration.

There was a “huge consensus” on restoration of “no vote,”
he added.

The provision was introduced by the Caretaker Government before the 2008 election
, but it was scrapped by the Awami League government in 2009. India, Pakistan, Greece, Russia and Ukraine, among other countries, have the “no vote” system.

Importance of army deployment
Former caretaker government adviser Hossain Zillur Rahman said deployment of army should get importance to remove fear of voters, candidates and election officials. Also, parliament should be dissolved before the election to prevent lawmakers from influencing the polls, he said.
Under the constitutional provision introduced in 2011, the next election will be held within 90 days before the tenure of the current House expires.

Regarding the polls-time government, Zillur said, “It is a political issue and talks should be held among the political parties on this.”
Former cabinet secretary Ali Imam Majumder said the EC should gain power and exercise it to reduce politicisation in the administration.

Home, Public Admin, Finance, Information ministries should be under EC
Former
bureaucrat Sadat Hossain said the home ministry, finance ministry, public administration ministry, LGRD ministry and information ministry should be under the EC’s jurisdiction during election.
Former ambassador Waliur Rahman, however, said there was no need for army deployment. He also opposed the idea of dissolving parliament, saying that would require constitutional amendment.
TIB Executive Director Iftekharuzzaman said the EC needed an effective leadership for it to earn public confidence. He suggested effective enforcement of electoral laws and ensuring transparency in campaign finance and expenditure.

Prof Asif Nazrul of Dhaka University stressed the need for ensuring a congenial environment so that no one got scared to come to the polling stations. Supporting the restoration of “no vote,” he said, “This is practised across the world. Also, it must be ensured that no one gets elected uncontested.”

‘Fair polls under current polls-time govt system absurd’
Political scientist Prof. Dr Dilara Chowdhury suggested that the armed forces be given the power they had during the 2008 parliamentary election. At the time, members of armed forces engaged in polls duty were empowered to arrest anybody without warrant during voting for gross violation of electoral laws. But the provision was scrapped in 2009.

Prof. Chowdhury said she personally believed that the idea of a free and fair election under the current polls-time government system is absurd because parliament would be functional. “Can we imagine 300 people running against 300 lawmakers? It is impossible.”

http://www.weeklyholiday.net/Homepage/Pages/UserHome.aspx
 
.
হঠাৎ পাল্টে যেতে পারে রাজনীতির দৃশ্যপট
The Country's Political Landscape could suddenly change
327169_1.jpg

04 Aug, 2017

বিকল্প ধারার সভাপতি এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরীর বাড়িতে হঠাৎ রাজনৈতিক নেতাদের বৈঠক নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। আপাত দৃষ্টিতে প্রকাশ্যে এ বৈঠক নিয়ে নেতিবাচক কোনো বক্তব্য না থাকলেও এ নিয়ে সরকার ও বিরোধী শিবিরে সাড়া পড়েছে বলে জানা যাচ্ছে। এতে আগামী জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে দেশীয় রাজনীতির চক্রে নতুন ও নানা হিসেব-নিকেশও শুরু হয়েছে।জানা যায়, গত বুধবার রাতে সাবেক প্রেসিডেন্ট বি চৌধুরীর বারিধারার বাড়িতে এসব ছোট ছোট দলের নেতা হলেও ব্যক্তিগতভাবে এদের অধিকাংশ নেতাই বড় মাপের ও প্রভাবশালী। সত্যিকার জোটবদ্ধ হতে পারলে এসব নেতাদেরই রাজনীতিতে অঘটন ঘটানোর মতো যোগ্যতা দক্ষতা তাদের রয়েছে। এতে সবচেয়ে বেশি টেনশন বেড়েছে সরকারি মহলে।

সূত্র জানায়, বুধবার রাতে বি চৌধুরীর বারিধারার বাড়িতে ওই বৈঠকে যোগ দিয়েছিলেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডির সভাপতি আ স ম আবদুর রব, সাধারণ সম্পাদক আবদুল মালেক রতন, নাগরিক ঐক্যের আহŸায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না, গণফোরামের নির্বাহী সভাপতি সুব্রত চৌধুরীর পাশাপাশি সরকারের অন্যতম শরিক জাতীয় পার্টির কো-চেয়ারম্যান জিএম কাদের। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিশেষ দূত এইচএম এরশাদের ভাই জিএম কাদেরের ওই বৈঠকে যোগদানকে রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের বিশেষ করে সরকারী দলের মধ্যে চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে।

অবশ্য নির্বাচনকে সামনে রেখে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির বাইরে তৃতীয় শক্তির অন্বেষনে নতুন জোটের উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।

গতকাল রাজধানীর সোবহানবাগের ডেফোডিল ইউনির্ভাসিটিতে একটি মাদক বিরোধী সেমিনারে অংশ নেয়ার পর গণমাধ্যমকর্মীদের কাছে কাদের জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও প্রধান বিরোধীদল বিএনপির বাইরে সম্ভাব্য তৃতীয় রাজনৈতিক জোট গঠনের আলোচনা-উদ্যোগকে স্বাগত জানান। জোট গঠনের উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে তিনি একে গণতন্ত্রের সৌন্দর্য হিসেবে আখ্যায়িত করেন। ওবায়দুল কাদের বলেন, এটা খুব ভালো, গণতন্ত্রের শত ফুল ফুটেছে। এটা তো ভালো; এটাকে আমি বলবো, গণতন্ত্রের শত ফুল ফোটা। এটা তো গণতন্ত্রের বিউটি। ওই বৈঠকে নেতিবাচক কিছু না দেখলেও এর পরিণতি দেখার অপেক্ষায় থাকার কথা জানান কাদের। তিনি বলেন, তারা তো ওখানে ষড়যন্ত্র করছে না, জোট করছে, তাতে অসুবিধা কি? তবে এ অ্যালায়েন্সটা কোথায় গিয়ে দাঁড়ায়, সেটিই দেখতে হবে। ওটা দেখতে হলে আমাদের অপেক্ষা করতে হবে।

অন্যদিকে, গতকাল নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে নেতাদের নিয়ে যৌথসভা শেষে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর নতুন জোট গঠনের বিষয়ে গণমাধ্যমকর্মীদের প্রশ্নের জবাবে বলেন, আমরা যে কোনো উদ্যোগ যা দেশের পক্ষে, জনগণের পক্ষে, গণতন্ত্রের পক্ষে তাকে আমরা স্বাগত জানিয়েছি। আমরা এখনও মনে করি যারাই অবৈধ, অনৈতিক সরকার, নির্যাতনকারী সরকার, জুলুমবাজ সরকার, তাদের বিরুদ্ধে অবস্থান গ্রহণ করবে আমরা অবশ্যই তাদেরকে স্বাগত জানাব।

গত বুধবার এসব নেতা বি চৌধুরীর বাড়িতে বৈঠকে সফল হলেও এর আগে গত ১৩ জুলাই রাতে উত্তরায় আ স ম রবের বাসায় পুলিশী বাধার মুখে পড়েছিলেন।

বৈঠক সূত্রে জানা যায়, আওয়ামী লীগ ও বিএনপি জোটের বাইরে দেশে তৃতীয় রাজনৈতিক জোট গড়ার কথা বলে আসা এই রাজনীতিকরা বুধবারের বৈঠকে আগের মতো বাধার সম্মুখিন হননি। বি চৌধুরীর বাড়ির তৃতীয় তলায় বৈঠকের এক পর্যায়ে সাংবাদিকদেরও ডেকে নেয়া হয়।

জাতীয় পার্টির কো-চেয়ারম্যান জি এম কাদের বলেন, একজন সাবেক প্রেসিডেন্ট (বি চৌধুরী) তিনি গণ্যমান্য ব্যক্তি, তিনি আমন্ত্রণ জানিয়েছেন, সেজন্য আমি এসেছি। অনেক বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে। তিনি জানান, বৈঠকে আসার ব্যাপারে জাপা চেয়ারম্যান তার বড় ভাই এরশাদের সম্মতি নিয়েই তিনি এসেছেন।

বি চৌধুরী বলেন, যারা দেশ নিয়ে ভাবে, দেশের কথা চিন্তা করে, তারা সবাই এক সঙ্গে বসেছিলাম।

বিকল্পধারার এক নেতা বলেন, কিছুসংখ্যক রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দকে ডিনারের আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন বি চৌধুরী। সেখানে তারা আলোচনাও করেছেন। দেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে একটি তৃতীয় রাজনৈতিক জোট করা যায় কি না, তা নিয়ে নিজেদের মধ্যে মতবিনিময় হয়।

বৈঠক শেষে নাগরিক ঐক্যর প্রধান মাহমুদুর রহমান মান্না সাংবাদিকদের বলেন, আমরা কিছু একটা করব। তবে এটা এখনই প্রকাশ করতে পারছি না। সময় হলেই জানতে পারবেন।

আগে থেকেই একাদশ সংসদ নির্বাচনের আগে আওয়ামী লীগ-বিএনপির বাইরে ‘বিকল্প রাজনৈতিক শক্তি’ গড়ে তোলার কথা বলছেন বি চৌধুরী, মান্না, রবরা। মাঝে মাঝে কৃষক-শ্রমিক-জনতা লীগের বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীও তাদের সুরে কথা বলছেন। জাতীয় পার্টি এককভাবে নির্বাচন করবে বলে এখন পর্যন্ত বলে আসছেন এরশাদ। সিদ্ধান্ত পরিবর্তনের জন্য যিনি বাংলাদেশের রাজনীতিতে ব্যাপক আলোচিত।

অন্যদিকে, আগামী নির্বাচনকে সামনে রেখে বিএনপি তার জোটের পরিসর আরও বাড়াতে চাইছে। নির্বাচনী মাঠে সরকারকে একঘরে করাই এর উদ্দেশ্য বলে জানা যায়। অন্যদিকে জোটগত নির্বাচন নিয়ে এখনো সিদ্ধান্তহীনতায় ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ।

সবমিলে বুধবারের ওই বৈঠক রাজনীতিতে হিসেব-নিকেশের নতুন মাত্রা যোগ করেছে বলে অনেকে মনে করছেন। অনেকের ধারণা, আগামী নির্বাচনের আগে পাল্টে যেতে পারে রাজনীতির পুরানো সব হিসেব নিকেশ।

উৎসঃ ইনকিলাব
http://www.newsonbd.net/newsdetail/detail/200/327169
 
Last edited:
.
Back
Top Bottom