What's new

Conspiracies-Fears prevailing every where, what really is about to occur?

Banglar Bir

SENIOR MEMBER
Joined
Mar 19, 2006
Messages
7,805
Reaction score
-3
Country
United States
Location
United States
Conspiracies-Fears prevailing every where, what really is about to happen?
চারদিকে ষড়যন্ত্র-আতঙ্ক, কী ঘটতে যাচ্ছে?

image-10833-1503206326-660x330.jpg

আবদুল হামিদ-বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা
চারদিকে ষড়যন্ত্র-আতঙ্ক, কী ঘটতে যাচ্ছে?
বঙ্গভবনে হামিদ- ওবায়দুল-সিনহা বৈঠকে সিনহাকে পদত্যাগ করতে বলা হয়
2 hours ago
ড. সরদার এম. আনিছুর রহমান: ষোড়শ সংশোধনীর রায় ঘিরে দেশে যে ধরনের পরিবেশ তৈরি হয়েছে তা ইতিহাসে নজিরবিহীন। ভেতরে ভেতরে চলছে দেন-দরবার, প্রকাশ্যে চলছে বাকযুদ্ধ। জনগণ কোনটা বিশ্বাস করবে? ফলে জনমনে একধরনের বিভ্রান্তি তৈরি হয়েছে।

রায়ের পর ১২ আগস্ট প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ করে ওবায়দুল কাদের জানিয়েছিলেন ‘তার সঙ্গে বিচারপতির দীর্ঘক্ষণ কথা হয়েছে, আরো কথা হবে’। এছাড়া বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে প্রধান বিচারপতি এবং প্রধানমন্ত্রীসহ চার গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির সাক্ষাতের পর ধারণা করা হচ্ছিল বিষয়টি গোপনেই সুরাহা হয়ে যাচ্ছে। আইনমন্ত্রীও সে ধরনের ইঙ্গিত দিয়ে সবাইকে প্রধান বিচারপতিসহ সাংবিধানিক পদে থাকা ব্যক্তিদের সম্পর্কে সাবধানে কথা বলার পরামর্শ দিয়েছিলেন। কিন্তু এরপরও পরিস্থিতির কোনো উন্নতি হয়েছে বলে মনে হচ্ছে না।

শনিবারও বেশ কয়েকজন মন্ত্রী-এমপি এবং নেতা প্রধান বিচারপতিকে উদ্দেশ্যে করে কড়া ভাষায় কথা বলেছেন। জানতে চেয়েছেন কোন গোষ্ঠীর সঙ্গে আঁতাত করে এই ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছেন তিনি ইত্যাদি… ইত্যাদি…। অন্যদিকে আইন কমিশনের চেয়ারম্যান ও সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক রাজনৈতিক নেতার ভূমিকায় প্রধান বিচারপতি এসকে সিনহাকে ‘এক হাত’ নিয়ে নানা মন্তব্য করেছেন।

অন্যদিকে রবিবার সকালে নিম্ন আদালতের বিচারকদের চাকরিবিধির গেজেট প্রকাশ সংক্রান্ত মামলার শুনানিকালে প্রধান বিচারপতি এসকে সিনহা অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলমকে উদ্দেশ্য করে বলেছেন, ‘মিডিয়াতে অনেক কথা বলছেন। কোর্টে এসে অন্য কথা বলেন। আপনাকে নয়, আপনাদের বলছি- বলেন কবে কি হবে। আপনারা ঝড় তুলছেন, আমরা কোনো মন্তব্য করেছি? ধৈর্য ধরেছি, যথেষ্ট ধরেছি।’

প্রধান বিচারপতি এও বলেন, ‘পাকিস্তানের সুপ্রিমকোর্ট প্রধানমন্ত্রীকে (নওয়াজ শরীফ) ইয়ে (অযোগ্য) করেছেন। সেখানে কিছুই (আলোচনা-সমালোচনা) হয়নি। আমাদের আরো পরিপক্কতা দরকার।’

সবমিলেই পরিস্থিতি বিবেচনায় প্রতীয়মান হয় যে, নির্বাহী বিভাগের সঙ্গে বিচার বিভাগের টানাপোড়েন এখনো মিটেনি। ভেতরে-বাইরেও কোনো ধরনের সমঝোতায় পৌঁছাতে পারেনি।

জানি না কতদূর সত্য, তবে মিডিয়ায় খবর বেরিয়েছে এবং লোকমুখে শোনা যাচ্ছে- মহামান্য রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের সঙ্গে প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার আনুষ্ঠানিক বৈঠক হতে যাচ্ছে। রাষ্ট্রপতির পক্ষ থেকে বৈঠকের আমন্ত্রণ জানানো হবে যেকোনো সময়ে। বঙ্গভবনের প্রস্তুতি চূড়ান্ত পর্যায়ে। বৈঠকে ষোড়শ সংশোধনী বাতিলের রায় নিয়ে আলোচনা যে হবে তা নিশ্চিত। বঙ্গভবনের একাধিক দায়িত্বশীল সূত্র বৈঠকের প্রস্তুতির কথা স্বীকার করেছেন বলে গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে। শেষ পর্যন্ত কী হয়- সেদিকেই এখন সবার দৃষ্টি।


দেশের চারদিকে যখন লাখ লাখ মানুষ পানিবন্দি, খোলা আকাশের নীচে মানবেতর জীবনযাপন করছে, ত্রাণের জন্য হাহাকার করছে। ঠিক সে মুহূর্তে নির্বাহী ও বিচার বিভাগের মধ্যে এ ধরনের দ্বন্দ্ব নিয়েও জনমনে প্রশ্ন উঠেছে। তবে সবকিছু ছাপিয়ে আলোচনায় রয়েছে ষোড়শ সংশোধনীর রায়। পত্রিকায় খবর বেরিয়েছে, ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ কোনো মতেই হারতে চায় না। এক্ষেত্রে জয়-পরাজয়ের বিষয়টি অবশ্য অনেক পর্যবেক্ষকই বুঝতে অক্ষম। ক্ষমতাসীনরা কোন প্রক্রিয়ায় জয় করতে চায়।

বলা যায়- ষোড়শ সংশোধনী মামলার পর্যবেক্ষণ নিয়ে শুরুতে চুপচাপই ছিলো ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের নেতারা। তবে ওই রায়ে বিএনপি’র প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানকে অবৈধ ক্ষমতা দখলদার হিসেবে চিহ্নিত করা হলেও রায় নিয়ে খোশআমদেদের শেষ নেই দলটির নেতাদের। প্রকাশ্যে রায়কে অভিনন্দন জানিয়ে বিএনপি নেতাদের উল্লাস প্রকাশ নিয়ে দলটির ভেতরেও নানা প্রশ্ন তৈরি হয়েছে। তবে কেউ কেউ বলছেন, না জানার কারণেই এটি ছিলো কৌশলগত ভুল তাদের। অন্যদিকে, শুরুতে কয়েকদিন চুপ থাকার পর অনেকটা দলগতভাবেই সিদ্ধান্ত নিয়ে আওয়ামী লীগের সব নেতা এ রায়ের সমালোচনা করছেন। প্রকাশ্যেই তারা সমালোচনায়মুখর হচ্ছেন প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহার। এতে অনেকটাই সফল হয়েছেন বলে মনে করছেন তারা।

অন্যদিকে, আইন কমিশনের চেয়ারম্যান ও সাবেক প্রধান বিচারপতি এবিএম খায়রুল হকের মন্তব্য ব্যাপক সমালোচনার জন্ম দিয়েছে। এখন তিনি আকারে-ইঙ্গিতে প্রধান বিচারপতিকে অপসারণের পক্ষে নিজের অবস্থান স্পষ্ট করছেন। সুপ্রিম কোর্টের সমালোচনা করার ক্ষেত্রে বিচারপতি এবিএম খায়রুল হক কতদূর যান- সেদিকে অনেকেই খেয়াল রাখছেন। অনেকেই তার বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার অভিযোগ এনে জাতির কাছে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাওয়ারও আহ্বান জানিয়েছেন।

ষোড়শ সংশোধনী বাতিলের রায়ের সমালোচনায় মন্ত্রী-এমপি ও রাজনৈতিক নেতারা অতীতের সব রেকর্ডই ভেঙেছেন। বাংলাদেশের ইতিহাসে উচ্চ আদালতের কোনো রায়ের প্রকাশ্যে এমন কঠোর সমালোচনা নজিরবিহীন। তবে পরিস্থিতি কোনদিকে গড়ায় তা নিয়ে সর্বত্র উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা রয়েছে।

আইনিভাবে এ রায় মোকাবিলা করার কথা বলেছেন সরকারের আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। সরকার রিভিউর জন্য তৈরি হচ্ছে বলেও মত তার। এরই মধ্যে রায়ের সার্টিফাইড কপির জন্য আবেদন করা হয়েছে।তবে এ রিভিউ বিচারপতি এস কে সিনহার জমানায় হবে না তার পরে হবে সে প্রশ্নের স্পষ্ট কোনো জবাব এখনো মেলেনি। দৃশ্যত এ নিয়ে সরকারে দুই ধরনের মত রয়েছে। সুপ্রিম কোর্ট রায় রিকল করে যেন পর্যবেক্ষণে পরিবর্তন আনে এ নিয়ে পর্দার অন্তরালে সরকার পক্ষ চেষ্টা চালাচ্ছে। বাংলাদেশের ইতিহাসে নজিরবিহীন এ পরিস্থিতিতে সরকারি দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের এরই মধ্যে একদফা প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। বঙ্গভবনেও সর্বোচ্চ পর্যায়ের বৈঠক হয়েছে। আলোচনা রয়েছে, সরকারি দলের নীতি-নির্ধারকরা বিকল্পগুলোও চিন্তা করছেন। এ নিয়ে হয়তো তারা কঠোর কোনো সিদ্ধান্তের দিকেও যেতে পারেন। তবে আইনবিদরা মনে করেন, এ প্রশ্নে সরকারের সামনে আইনি সুযোগ খুবই সীমিত। নেই বললেই চলে। বিচারকদের সঙ্গে গোপনে সমঝোতা না হলে রিভিউতে এই রায় পরিবর্তনের সুযোগ খুবই ক্ষীণ। কেননা, আপিল বিভাগের যেসব বিচারক এই রায় দিয়েছেন তারাই মূলত রিভিউ করবেন, ফলে তারা নিজেদের পর্যবেক্ষণ কোন যুক্তিতে পরিবর্তন করবেন!

এই পরিস্থিতিতে রাজনীতিতে নতুন করে উচ্চারিত হচ্ছে গভীর ষড়ন্ত্রের কথা। ক্ষমতাসীন দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের অভিযোগ করেছেন, ‘বিদেশে বসে বিএনপি সরকারকে হটানোর ষড়যন্ত্র করছেন। তিনি বলেছেন, সব জানি আমরা। কোথায়, কারা কারা যাচ্ছে, কী আলাপ হচ্ছে? লন্ডনের খবর, দুবাইয়ের খবর, ব্যাংককের খবর, কী কী শলা-পরামর্শ হচ্ছে, কোন কোন পথ খোঁজা হচ্ছে শেখ হাসিনার সরকারকে হটানোর জন্য। এইসব খবর এই তথ্য প্রবাহের যুগে গোপন থাকে না। সব আমরা জানি। কারা কারা এ ষড়যন্ত্রের কলকাঠি নাড়ছে, সব খবর আছে আমাদের কাছে।’ এছাড়াও অন্যান্য মন্ত্রী-এমপিদের মুখে একই কথা- শেখ হাসিনা সরকারের বিরুদ্ধে দেশে-বিদেশে গভীর চক্রান্ত চলছে। এতে ক্ষমতাসীন দলের নেতাকর্মীরা প্রকাশ্যে বক্তৃতা-বিবৃতিতে সরগরম হলেও সবার চোখেমুখে কিছুটা আতঙ্কের ছাপ। তাহলে দেশে কী ঘটতে যাচ্ছে? এ প্রশ্ন এখন সবার।

এদিকে পর্যবেক্ষকদের মতে, নির্বাহী বিভাগের সঙ্গে বিচার বিভাগের এ টানাপোড়ন সহসাই শেষ হবার নয়। কেননা, আরো বেশকিছু গুরুত্বপূর্ণ মামলা নিষ্পত্তির অপেক্ষায় আছে। যেগুলোতে নির্বাহী বিভাগ ফের তোপের মুখে পড়তে পারেন।

নির্বাহী বিভাগ এবং বিচার বিভাগের মধ্যে যখন একধরনের টানাপড়েন চলছে তখন নির্বাচন কমিশন তার সংলাপ শুরু করেছে। নাগরিক সমাজের পর গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বদের সঙ্গেও সংলাপ করেছে ইসি। তবে আগের পথেই হাঁটছেন এই প্রধান নির্বাচন কমিশনার কেএম নূরুল হুদা। একটি অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠানে তার নেতৃত্বাধীন কমিশন যে তেমন কোনো প্রচেষ্টা গ্রহণ করবে না সেটা অনেকটাই খোলাসা করেই বলে দিয়েছেন তিনি। বৃহস্পতিবার গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বের সংঙ্গে সংলাপে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সুস্পষ্ট বার্তা- রাজনৈতিক দলগুলোকে ভোটে আনতে সমঝোতার কোনো উদ্যোগ নির্বাচন কমিশন নেবে না। সিইসি বলেছেন, ২৪ আগস্ট থেকে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ইসি’র যে সংলাপ শুরু হবে, সেখানে কোনো দলের ভোটে আসা- না আসার বিষয়ে কোনো আলোচনা হবে না। সেনা মোতায়েন প্রসঙ্গেও তিনি বলেছেন, ভোটে সেনাবাহিনী মোতায়েন হবে কি-না সে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি। কেউ চাইল বা না চাইল-তার উপর নির্ভর করে কিছু হবে না।

ফলে সহজেই যে দেশের এই গুমোট পরিবেশ কেটে যাবে সে ধরনের কোনো আদালমত লক্ষ্য করাও যাচ্ছে না। বরং পরিস্থিতি আরো গোলাটে হতে পারে এমন আশঙ্কা রয়েছে সুশীল সমাজ ও রাজনৈতিক বোদ্ধাদের মধ্যেও। দেশের বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনায় বলা যায়- সহসাই এই গুমোট পরিবেশ কেটে যাচ্ছে না। এর মধ্যে যদি দৈব্যবশত কোনো ধরনের অঘটন না ঘটে। অর্থাৎ দেশে সত্যিকারের গণতান্ত্রিক চর্চা ও গণতন্ত্রের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ না থাকলে যা হবার তাই হচ্ছে এখন। বর্তমানে চারদিকে গুমোট পরিস্থিতি। দেশে না জানি কিছু একটা ঘটতে যাচ্ছে এমন আশঙ্কা সর্বমহলে থাকলেও কী হতে যাচ্ছে বোঝার উপায় নেই।

সবশেষে বলবো- সব পক্ষই দেশের বৃহৎ জনগোষ্ঠীকে অন্ধকারে রেখে ক্ষমতা ভোগ করাই তাদের মূল লক্ষ্য। এই দ্বন্দ্ব থেকে সহজে বের হয়ে দেশপ্রেম নিয়ে জনসাধারণের কল্যাণে রাষ্ট্র পরিচালনা ও দায়িত্ব পালনের জনগণের এমন প্রত্যাশা দৈব্যবশত আকাঙ্খা ছাড়া আর কিছুই নয়।

ফলে চতুর্মুখী এই দ্বন্দ্ব কোন দিকে গড়ায় তা দেখতে আরো কিছুটা সময় অপেক্ষা করতে হবে আমাদেরকে

http://monitorbd.news/2017/08/21/চারদিকে-ষড়যন্ত্র-আতঙ্ক-ক/
 
.
Resign we don't want to kick the CJ's door
প্রধান বিচারপতির দরজায় লাথি মারতে চাই না, পদত্যাগ করুন: হাছান মাহমুদ

image-95225.jpg

সিনহা-কাদের
প্রধান বিচারপতির দরজায় লাথি মারতে চাই না, পদত্যাগ করুন: হাছান মাহমুদ

S K Sinha was a Razakar: Claims Hassan Mahmood
এসকে সিনহা রাজাকার ছিলেন, দাবি হাছান মাহমুদের

প্রধান বিচারপতির উদ্দেশে আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘আপনি বলেছেন বিচার বিভাগ অনেক ধৈর্য ধরেছে। আমরা আওয়ামী লীগও অনেক ধৈর্য ধরেছি। দেশের মানুষ অনেক ধৈর্য ধরেছে। আমি অতীতের উদাহরণ বলতে চাই না। বাংলাদেশে প্রধান বিচারপতির দরজায় লাথি মারা হয়েছে। এখনো সেই ঘটনা ঘটেনি। সেই ঘটনার পুনরাবৃত্তি হোক তা চাই না। আরেকজন প্রধান বিচারপতি এজলাসে বসতে পারেননি। বিদায় নিতে হয়েছে। আমরা চাই না দেশে সেই ধরনের পরিস্থিতি সৃষ্টি হোক। আপনি দয়া করে পদত্যাগ করুন। দেশের জনগণ অনেক ধৈর্য ধরেছে। দেশের জনগণ অনির্দিষ্টকালের জন্য ধৈর্য ধরবে না।’

মঙ্গলবার দুপুরে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের সামনে প্রধান বিচারপতির পদত্যাগের দাবিতে ছাত্রলীগ ও বঙ্গবন্ধু সৈনিক লীগ আয়োজিত এক মানববন্ধনে তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, ‘শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী না হলে আপনার মতো মৌলভীবাজার কোর্টের আইনজীবী কোনো দিন হাইকোর্টের বিচারপতি হতে পারতেন না। সংখ্যালঘু ও উপজাতীয় সম্প্রদায়ের বিবেচনায় আপনাকে হাইকোর্টের বিচারপতি করা হয়েছিল। অনগ্রসর সম্প্রদায় থেকে যে বিচারপতি হতে পারে সে উদাহরণ সৃষ্টি করার জন্য। কিন্তু আপনি প্রধান বিচারপতির পদকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছেন।’

প্রধান বিচারপতিকে পদত্যাগের আহ্বান জানিয়ে হাছান মাহমুদ বলেন, ‘আপনি সংসদকে অপরিপক্ব বলেছেন। এ সংসদই তো আপনার বেতন-ভাতা মঞ্জুর করেছেন। আপনি রায়ের পর্যবেক্ষণে যেহেতু এ কথা বলেছেন, আমি অনুরোধ করবো আপনি সমস্ত বেতন-ভাতা ফেরত দিন।

আপনি অনুরাগ বা বিরাগের বশবর্তী না হওয়ার বিচারপতির শপথ ভঙ্গ করেছেন। বাংলাদেশের সংবিধানে লেখা আছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জন করেছে। আপনি আপনার রায়ে বঙ্গবন্ধুর একক নেতৃত্বকে প্রশ্নবিদ্ধ করার চেষ্টা করেছেন। আপনি সংবিধান লংঘন করেছেন। সুতরাং আপনি পদে থাকার যোগ্যতা হারিয়েছেন।’

শীর্ষ নিউজ

http://monitorbd.news/2017/08/22/প্রধান-বিচারপতির-দরজায়-ল/

After 48 hours,Who will be the Chief Justice?
৪৮ ঘন্টা পর প্রধান বিচারপতির কি হবে?

surendro-kumar-sinha-29717-1808531504-660x330.jpg

প্রধান বিচারপতি
৪৮ ঘন্টা পর প্রধান বিচারপতির কি হবে?
u71news-1-310x165.jpg

বাংলাদেশের রাজনীতি নিয়ে করা যে ভিডিও ভাইরাল
সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনী বাতিলের রায়ের ইস্যুতে বিচার বিভাগ ও নির্বহী বিভাগ এখন শুধু মুখোমুখি অবস্থান নয়, মারমুখী অবস্থান নিয়েছে। রাজনীতি উত্তপ্ত হয়েছে। এ অবস্থায় প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার (এসকে) সিনহাকে পদত্যাগ করতে ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দিয়েছেন বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদের নেতারা।

আগামী ২৪ আগস্টের মধ্যে সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনী বাতিলের রায়ে দেয়া পর্যবেক্ষণ ও রায় প্রত্যাহার করে প্রধান বিচারপতিকে পদত্যাগের আহ্বান জানিয়েছেন তারা। তা না হলে এক দফা আন্দোলনে যাবার হুঁশিয়ারি দেন তারা।

মঙ্গলবার দুপুরে সুপ্রিমকোর্ট বারের সামনে বঙ্গবন্ধু আইনজীবী পরিষদের আহ্বায়ক ইউসুফ হোসেন হুমায়ুনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এক প্রতিবাদ সভায় এ আল্টিমেটাম দেয়া হয়। এসময় পাকিস্তানের সাথে তুলনা দেয়ায় প্রধান বিচারপতি শপথ ভঙ্গ করেছেন বলে অভিযোগ করেন নেতারা।

বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদের নেতারা আরও অভিযোগ করেন, মহিলা সংসদ সদস্যদের নিয়ে প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা রায়ের পর্যবেক্ষণে আপত্তিকর মন্তব্য করেছেন, সেটি অসাংবিধানিক। এসময় ২৪ আগস্টের মধ্যে ষোড়শ সংশোধনী বাতিলের রায় প্রত্যাহার করে প্রধান বিচারপতিকে পদত্যাগের আহ্বান জানান তারা।

এ অবস্থায় কি ঘটতে যাচ্ছে প্রধান বিচারপতি এসকে সিনহার ভাগ্যে। বিষয়টি নিয়ে শুরু হয়েছে নানা জল্পনা কল্পনা। আওয়ামী লীগের শীর্ষস্থানীয় কয়েকজন নেতা ও সরকারের ওপরের মহলে কথা বলে জানা গেছে, ষোড়শ সংশোধনী বাতিল রায় ও পর্যবেক্ষণে উঠে আসা আদালতের ‘আপত্তিকর’ বক্তব্যগুলো প্রত্যাহারের জন্য নানা মাধ্যমে চেষ্টা করেছে সরকার। সে ক্ষেত্রে প্রধান বিচারপতির সাথে সমঝোতাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেয়া হয়। তারই অংশ হিসেবে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান বিচারপতির সাথে বৈঠকও করেন সরকারের শীর্ষ কর্তাব্যক্তিরা। কিন্তু ওই বৈঠকে কোনো ধরনের সমঝোতা না হওয়ায় পর্যবেক্ষণের বিরুদ্ধে জনমত গঠনের দিকে মনোযোগ দেন তারা। এমন প্রেক্ষাপটে গত রোববার আদালতে শুনানিকালে প্রধান বিচারপতির কিছু মন্তব্য সরকারকে আরো ক্ষুব্ধ করে তুলেছে। বিশেষ করে ‘পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীকে আদালত অবৈধ ঘোষণা করেছে’ প্রধান বিচারপতির এমন মন্তব্য কোনোভাবেই মেনে নিতে পারছেন না সরকারের নীতিনির্ধারকেরা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও বিষয়টি খুব কঠোরভাবে নিয়েছেন।

সোমবার এক অনুষ্ঠানে প্রধান বিচারপতিকে উদ্দেশ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘বাংলাদেশ আর পাকিস্তান এক নয়। যে পাকিস্তানকে আমরা হারিয়েছি তার সাথে আমাকে তুলনা করা হয়েছে। সব সহ্য করতে পারি কিন্তু পাকিস্তানের সাথে তুলনা সহ্য করব না।’ আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরও রোববার এক অনুষ্ঠানে বলেছেন, ‘বাংলাদেশ আর পাকিস্তান এক নয়’।

আওয়ামী লীগের একাধিক সূত্র জানায়, রায় ও পর্যবেক্ষণ নিয়ে প্রধান বিচারপতির কঠোর সমালোচনা, সমঝোতা বৈঠক ও নানামুখী চাপের মুখে প্রধান বিচারপতি নিজ অবস্থান বদলাতে পারেন বলে মনে করা হচ্ছিল। কিন্তু রোববার প্রধান বিচারপতির দেয়া বক্তব্যে তার কোনো ইঙ্গিত বহন না করে উল্টো সরকার ও প্রধানমন্ত্রীকে হুমকি দেয়া হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। সে জন্য রায় ও পর্যবেক্ষণ প্রত্যাহারে কোনো ধরনের সংলাপ, সমঝোতার দিকে না গিয়ে বিকল্প ব্যবস্থার দিকেই যেতে চান সরকারের নীতিনির্ধারকেরা। ইতোমধ্যেই বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদের নেতা ব্যারিস্টার ফজলে নূর তাপস প্রধান বিচারপতিকে ২৪ আগস্ট পর্যন্ত সময় বেঁধে দিয়েছেন। এর মধ্যে পর্যবেক্ষণ প্রত্যাহার না করা হলে এক দফা আন্দোলনের দিকে যাবেন বলেও হুমকি দিয়েছেন তিনি।

জানা গেছে, ষোড়শ সংশোধনীর রায় ছাড়াও অধস্তন আদালতের বিচারকদের চাকরির বিধিমালাসংক্রান্ত আইন ও নির্বাহী বিভাগের কাছ থেকে ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা কেড়ে নেয়াকে কেন্দ্র করে বিচার বিভাগ ও নির্বাহী বিভাগের মধ্যে সৃষ্ট দূরত্বে প্রধান বিচারপতির ওপর সরকারের অবিশ্বাস তৈরি হয়েছে। এর মধ্যে ষোড়শ সংশোধনীর রায় নিয়ে চরম বিবাদে জড়িয়েছে সরকার ও বিচার বিভাগের শীর্ষ পর্যায়। এসব কারণে প্রধান বিচারপতিকে নিয়ে বিকল্প ভাবনাই নীতিনির্ধারকদের কাছে বেশি গুরুত্ব পাচ্ছে। সে বিষয়টি মাথায় রেখে প্রস্তুতি কাজ করছেন সরকারের নীতিনির্ধারকেরা।
purboposhchimbd

http://monitorbd.news/2017/08/22/৪৮-ঘন্টা-পর-প্রধান-বিচারপ/
 
. .
Qamrul Islam
প্রধান বিচারপতির সাথে সরকারের সমঝোতা হয়নি। বিচারপতি সিনহাকে অপসারনের উদ্যোগ নিতে যাচ্ছে সরকার। তবে এর আগেই ঘটছে সরকারের পতন।
safe_image.php

সমঝোতা হয়নি: হয় প্রধান বিচারপতির অভিশংসন অ
BDPOLITICO.COM
http://bdpolitico.com/-p377-117.htm

STOP FLOODING THE FORUM WITH RANDOM DOMESTIC SHIIIIIIT THREADS
:rofl::rofl::rofl::offtopic::offtopic::cuckoo::cuckoo::omghaha::omghaha:
 
.
.
Qamrul Islam
প্রধান বিচারপতির সাথে সরকারের সমঝোতা হয়নি। বিচারপতি সিনহাকে অপসারনের উদ্যোগ নিতে যাচ্ছে সরকার। তবে এর আগেই ঘটছে সরকারের পতন।
safe_image.php

সমঝোতা হয়নি: হয় প্রধান বিচারপতির অভিশংসন অ
BDPOLITICO.COM
http://bdpolitico.com/-p377-117.htm


:rofl::rofl::rofl::offtopic::offtopic::cuckoo::cuckoo::omghaha::omghaha:

Awami cheerleaders are desperate to hide their predicament.
 
.
Awami cheerleaders are desperate to hide their predicament.
The real truths and misdeeds committed by BAL have been recorded, and slowly starting to emerge,numerous others will be exposed.:-):-):-):-)

Govt, AL to pay price for going against SC verdict: Moudud
SAM Staff, August 22, 2017
moudud.jpg

The BNP senior leader Moudud Ahmed on Monday warned that the government and Awami League will have to pay a heavy price someday for taking a conflicting stance against the Supreme Court verdict that revoked the 16th amendment.

“The government has softened its tone (regarding the verdict) as the attorney general is now saying no one should make any comment on the verdict without going through it. It suggests you’ve made all the remarks earlier against the verdict without reading it,” he said.

Speaking at a milad and doa mahfil, the Bangladesh Nationalist Party leader further said, “This regime and the ruling party must pay a price someday for taking a conflicting stance against the verdict. They’ll pay the price…”

Dhaka south city unit BNP organised the programme at the BNP’s Naya Paltan central office seeking early recovery of its chairperson Khaleda Zia who underwent a surgery in her right eye in London recently.

Moudud said it is unimaginable that the government and the ruling party have been challenging a Supreme Court verdict and making unguarded remarks about the judiciary.

“Through such acts, they’ve proved they never believed in the independence of the judiciary in the past and they also don’t do it now either.”

He said it is the Awami League which had put the judiciary under the control of the administration in 1975 by establishing a one-party, Bakshal, rule and giving the president to remove any judge any time. “So, this party’s track record is not good.”

The BNP leader also said the ruling party leaders’ reckless comments against the chief justice are painful and regrettable.

“They’re even saying an English daily’s editor has written the 16th amendment verdict. If this true, it’s you who have appointed them judges. You’ll be held responsible for it, if they can’t write judgments. They’re making such false and derogatory remarks.”

He alleged that the ministers and the ruling party leaders are destroying the dignity and image of the Supreme Court with their ‘false’ remarks.

Moudud came down hard on the government for what he said its failure to stand by flood victims with adequate relief materials.

He also described prime minister Sheikh Hasina’s visit to flood-hit Kurigram and Dinajpur as eyewash.

“The prime minister went to (visit flood victims) for a single day after so many days. Her party secretary general also went (to visit flood victims) for a day. This is nothing, but eyewash.”

Hasina on Sunday visited Dinajpur and Kurigram to see for herself the condition of the flood victims of the two northern districts.

Referring to media reports, Moudud accused the ruling party men of indulging in various irregularities and misappropriation while distributing relief.

“They’ve completely failed to carry out relief activities. We condemn and protest it.”

The BNP leader called upon their party leaders and activists to stand by the flood victims with their best efforts as one-third areas of the country have been affected by flood.

The BNP standing committee member Mirza Abbas said the government is least bothered about the sufferings of the flood victims of the country’s northern region.

“People are dying and going through serious ordeal, but they (ministers) are busy with the Supreme Court verdict on 16th constitutional amendment only to secure their power.”

He also alleged that there is a speculation that the government is regulating the media so that they cannot depict the real scenario of the flood and its devastation.

Abbas criticised AL general secretary Obaidul Quader for his comment that the BNP has no capacity to wage a movement, saying as to why the government is not allowing their party even to hold a rally if it is true.

“If you’re brave enough, then allow our Dhaka north and south units to hold rallies in the capital.”

SOURCE UNB
http://southasianmonitor.com/2017/08/22/govt-al-pay-price-going-sc-verdict-moudud/

12:00 AM, August 23, 2017 / LAST MODIFIED: 03:06 AM, August 23, 2017
AL leaders now calling for CJ to step down
surendra-kumar-sinha-web_0.jpg

Chief Justice Surendra Kumar Sinha. Photo: UNB
Partha Pratim Bhattacharjee
Seemingly emboldened by prime minister's remarks about Chief Justice Surendra Kumar Sinha on Monday, ruling Awami League leaders are now demanding the CJ's resignation.

Ever since the Supreme Court released its full verdict on the 16th amendment early this month, party leaders have been demanding that the CJ expunge some of his observations. And the party's position was to file a review petition to this effect.

But after AL President Sheikh Hasina said the chief justice should have resigned before making any comment on the election process of the women lawmakers or after delivering the verdict, her party colleagues are now following suit.

Yesterday, AL leaders Hasan Mahmud, ABM Reazul Kabir Kawsar and Barrister Sheikh Fazle Noor Taposh said that Sinha must go.

Passed in 2014, the 16th amendment to the constitution had restored parliament's powers to remove SC judges for misconduct or incapacity. Last year, the High Court declared the amendment illegal and the decision was upheld by the SC on July 3 this year. The full verdict came on August 1.

Archrivals AL and BNP took no time to react -- the former slamming parts of it while the latter praising it.

Food Minister Qamrul Islam was the first AL leader to publicly demand the CJ's removal at a programme organised by Bangabandhu Awami Ainjibi Parishad, a pro-AL lawyers' association, in the capital on August 10.

“The chief justice threatened Prime Minister Sheikh Hasina by citing the reference of a Pakistan court order that disqualified their Prime Minister Nawaz Sharif. By doing this, the chief justice has violated his oath. Therefore he has to resign from office," said Barrister Sheikh Fazle Noor Taposh, member secretary of Bangabandhu Awami Ainjibi Parishad, yesterday.

Otherwise, he threatened, they would wage a movement from October.

Taposh was addressing a meeting organised by the Parishad on the Supreme Court Bar Association premises to discuss the 16th amendment verdict. Parishad Convener Yusuf Hossain Humayun, SM Rezaul Karim, Nurul Islam Sujon MP and Rabiul Alam Budu also spoke.

Sources in the AL said the party would mount pressure on the CJ so he “thinks twice” before making any comment about the government. Besides, the party will now highlight the CJ's remark comparing Bangladesh with Pakistan. Party leaders believe that this way they can mobilise public opinion against the CJ, whose tenure officially ends in January next year.

Besides, the party will raise voice against Justice Sinha in the upcoming parliament session that begins on September 10.

On Monday, Hasina blasted the chief justice “for comparing Bangladesh with Pakistan” and said, "This is very disgraceful that Bangladesh has been compared with Pakistan. This is not tolerable at all."

Talking to The Daily Star yesterday, a central committee member of the AL said, "We will put pressure on the chief justice.”

The party will now hammer on this Bangladesh-Pakistan comparison, an emotional issue since the 1971 Liberation War, because people will support the AL on this, added the leader, asking not to be named.

During the hearing of Masdar Hossain case, also known as judiciary separation case, the CJ on Sunday said the Pakistan Supreme Court recently disqualified the prime minister, but there was no fuss.

The AL is also waiting to see what the president does on the matter as Hasina met him on August 16 to convey him the government as well as the party's stance on the verdict.

At a human chain in Chittagong yesterday, AL Publicity Affairs Secretary Hasan Mahmud called on the CJ to resign for “breaking his oath” and “violating the constitution”.

Chittagong (north) district Chhatra League and Bangabandhu Sainik League jointly formed the human chain in front of Chittagong Press Club to demand Sinha's resignation.

ABM Reazul Kabir Kawsar, a member of the AL central working committee, took to the Facebook to demand CJ's resignation yesterday.

'CONSPIRACY'
The AL has, meanwhile, alleged that the BNP was conspiring to create a division between the executive and the judiciary through “falsehood”.

“The BNP is misinterpreting Sheikh Hasina's statements and misleading the nation by spreading false information,” said Obaidul Quader, general secretary of the party, at its Dhanmondi office yesterday.

“Our leader Awami League president did not make any statement against judiciary for a single time,” he added.
http://www.thedailystar.net/frontpage/al-leaders-now-calling-cj-step-down-1452682
 
.
Sheikh Hasina' former Adviser fears Conspiracy of another 1/11
আরেকটি ১/১১ এর ষড়যন্ত্র দেখছেন শেখ হাসিনার সাবেক উপদেষ্টা মোদাচ্ছের

330930_1.jpg

23 Aug, 2017

আওয়ামী লীগের তিনি কেউ নন, আবার তিনি মিশে আছেন আওয়ামী লীগেই। আওয়ামী লীগ মিশে আছে তাঁর রক্তে। ওয়ান ইলেভেনের সময় তিনি একাই দাঁড়িয়েছিলেন প্রধান উপদেষ্টার দপ্তরের সামনে, কারাবন্দী শেখ হাসিনার সুচিকিৎসার জন্য। তিনি প্রথম আভিযোগ করেছিলেন, ‘ওয়ান-ইলেভেন সরকার শেখ হাসিনাকে বিনা চিকিৎসকায় হত্যার ষড়যন্ত্র করছে।’ ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগের বিপুল বিজয়ের পর, তাঁকে প্রধানমন্ত্রীর স্বাস্থ্য ও সমাজকল্যাণ বিষয়ে উপদেষ্টা করা হয়েছিল। এখন তিনি সরকারে নেই, কিন্তু রাজনীতির প্রতিটি ঘটনা প্রবাহ বিশ্লেষণ করছেন গভীর ভাবে। অধ্যাপক ডা. সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী। ষোড়শ সংশোধনী বাতিল সংক্রান্ত রায় নিয়ে যখন দেশে অস্থিরতা তখন বাংলা ইনসাইডার তাঁর মুখোমুখি হয়।

বাংলা ইনসাইডারকে সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী বলেছেন, ‘ষোড়শ সংশোধনী বাতিল সংক্রান্ত রায় ছিল, আরেকটা ওয়ান-ইলেভেন ঘটানোর ষড়যন্ত্র। শেখ হাসিনার দৃঢ়তা এবং বিচক্ষণতায় এই ষড়যন্ত্র ভেস্তে গেছে।’ তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর দৃঢ় অবস্থানের কারণে এখন প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার দুরভিসন্ধি জনসমক্ষে চলে এসেছে। এখন অবিলম্বে তাঁর পদত্যাগ করাই উচিত।’


সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী বলেন, ‘ ষোড়শ সংশোধনীর রায় সংসদ, সংসদ সদস্য সম্পর্কে মন্তব্য গুলো পরিকল্পিত, দুরভিসন্ধিমূলক এবং উদ্দেশ্য প্রণোদিত। এই রায়ের উদ্দেশ্য ষোড়শ সংশোধনী বাতিল করা ছিল না। এই রায় গণতন্ত্র এবং গণতান্ত্রিক রাজনীতির ওপর কালিমা লেপনের এক চক্রান্ত।’ তাঁর মতে, ‘এসব মন্তব্য করে আবার একটি সরকার জনগণের ওপর চাপিয়ে দেওয়াই ছিল রায়ের সুদূরপ্রসারী উদ্দেশ্য। সাবেক এই উপদেষ্টার মতে, ‘প্রধান বিচারপতির এই দুরভিসন্ধি প্রকাশ হয় তখন, যখন তিনি অন্য মামলায়,পাকিস্তানের সুপ্রিম কোর্টের রায়ের উদাহরণ দেন।

অধ্যাপক মোদাচ্ছের বলেন, ‘শেখ হাসিনা যে একজন দূরদর্শী রাষ্ট্রনায়ক, তা আরেকবার প্রমাণ করলেন। তিনি রায়ের আসল উদ্দেশ্য জনগণের সামনে উন্মোচন করে দিলেন এবং জনগণের আদালতে এর বিচার চাইলেন।’ তাঁর মতে, ‘এই দেশের মালিক হলো জনগণ। সংবিধানের ৭ অনুচ্ছেদ বলা হয়েছে, প্রজাতন্ত্রের মালিক হলো জনগণ।’

ওয়ান ইলেভেনের সঙ্গে কেন এই রায়কে কেন তুলনা করছেন?, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘ওয়ান-ইলেভেনের মূল লক্ষ্য ছিল বিরাজনীতিকরণ। রাজনীতিবিদরা খারাপ এমন একটা নোংরা, কুৎসিত প্রচারণা চালিয়ে একটি সুশীল গোষ্ঠীর ক্ষমতা জবর দখল। এই রায়টি ভালোভাবে পর্যবেক্ষণ করুন, দেখবেন এখানেও রাজনীতিকে এবং রাজনীতিবিদদের কুলষিত করার অপচেষ্টা। এই রায় নিয়ে এখন যদি কেউ হাইকোর্টে যেয়ে বলে, সংসদ অকার্যকর কাজেই এটা বাতিল করে দেওয়া হোক। তখন হাইকোর্ট এটা করতে বাধ্য। এই রায়ের মাধ্যমে আবার ওয়ান ইলেভেনের মতো একটি অনির্বাচিত সরকারকে ক্ষমতায় বসানোর সুযোগ সৃষ্টি করা হয়েছে।’ অধ্যাপক সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী মনে করেন, ‘শেখ হাসিনা এই রায়ের ব্যাপারে স্পষ্ট কথা বলায়, এখন ষড়যন্ত্রকারীরা লেজ গুটাবে। না হলে, এই রায় দেশকে এক ভয়ংকর পরিস্থিতির দিকে নিয়ে যেত।’ তিনি ড. কামাল হোসেন সহ এমিক্যাস কিউরিদের উদাহরণ দিয়ে বলেন, ‘এরাই ছিল ওয়ান ইলেভেনের কুশীলব। এরাই এই রায়ের প্রণেতা।’

বাংলা ইনসাইডার

http://www.newsofbd.net/newsdetail/detail/200/330930
 
.
আওয়ামী লীগের কাঠগড়ায় প্রধান বিচারপতি, পরিণতি কি?
আহ্‌রার হোসেনবিবিসি বাংলা, ঢাকা
২৩ অগাস্ট ২০১৭
_97498067_23-08-17-chiefjustice_surendrakumarsinha-2.jpg

ছবির কপিরাইটফোকাস বাংলা
Image caption প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহা

পহেলা জুলাই বিচারপতিদের অপসারণ করার ক্ষমতা সংসদের হাতে ন্যস্ত করা সম্বলিত সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনী বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায়টি প্রকাশিত হওয়ার পর থেকে প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা আওয়ামী লীগের তোপের মুখে পড়েছেন।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা থেকে শুরু করে আওয়ামী লীগের নেতা, এমপি, মন্ত্রীরা গত তিন সপ্তাহ ধরে সামাজিক-রাজনৈতিক বিভিন্ন অনুষ্ঠানে অনেক ক্ষেত্রেই প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহাকে ব্যক্তিগতভাবে আক্রমণ করে বক্তব্য দিচ্ছেন।

এ পর্যন্ত আওয়ামী লীগের শীর্ষ পর্যায়ের অন্তত দুজন নেতা প্রধান বিচারপতির বাড়িতে গিয়ে হাজির হয়েছেন।

দেশের শীর্ষ আদালত এবং তার শীর্ষ বিচারকের সাথে সরকার বা কোনো রাজনৈতিক দলের এমন আচরণের নজির বাংলাদেশে বিরল।

কি চাইছে আওয়ামী লীগ?
আওয়ামী আইনজীবী পরিষদের নেতা ইউসুফ হোসাইন বিবিসিকে বলেছেন, তারা এই রায়ের কিছু পর্যবেক্ষণ বাতিল দাবি করছেন।

"এক নাম্বার - কোন একক ব্যক্তির নেতৃত্বে দেশ স্বাধীন হয়নি, যেটাকে আমরা মনে করছি বঙ্গবন্ধুর প্রতি ইঙ্গিত করা হচ্ছে। এটা কোন অবস্থাতেই আমরা মেনে নিতে পারি না, দুই নম্বর, সংসদকে অকার্যকর, অথর্ব ইত্যাদি ভাষায় যেটা বলা হয়েছে, এটা অপ্রাসঙ্গিক।"

বিরোধী বিএনপি বলছে, আওয়ামী লীগ প্রধান বিচারপতিকে সরাতে চাইছে।

আওয়ামী লীগ এমন দাবি না তুললেও তাদের একজন প্রভাবশালী এমপি ফজলে নুর তাপস গতকাল (মঙ্গলবার) এক অনুষ্ঠানে প্রধান বিচারপতির পদত্যাগ দাবি করেছেন।

তবে এখন পর্যন্ত আওয়ামী লীগের নেতারা রায়ের কিছু পর্যবেক্ষণ নিয়ে তাদের ক্ষোভের কথা প্রকাশ করেছেন।
_97498063_728d8902-b6a4-4c35-985b-1fc1c669e84a.jpg

ছবির কপিরাইটGETTY IMAGES
Image captionপ্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রধান বিচারপতির প্রতি তিনি যে প্রচণ্ড নাখোশ হয়েছেন তা চেপে রাখেননি।
শীর্ষ আদালত এবং প্রধান বিচারপতিকে নিয়ে এই পরিস্থিতি বাংলাদেশের বিচার বিভাগের উপর কি প্রভাব ফেলতে পারে?

রাজনৈতিক ভাষ্যকার ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনের শিক্ষক আসিফ নজরুল বলছেন, এতে অনেকগুলো খারাপ নজির স্থাপিত হচ্ছে।

"আওয়ামীলীগের তরফ থেকে বলা হচ্ছে, তারা রিভিউ পিটিশন করার চিন্তা করছে। সেই অবস্থায় আপনি যখন চিফ জাস্টিসের বাসায় গিয়ে দেখা করেন, আপনি মামলার একটি সংক্ষুব্ধ পক্ষ হয়ে, তার মানে তো আপনি মামলাকে প্রভাবিত করার চেষ্টা করছেন"।

"দ্বিতীয়ত হচ্ছে, ব্যক্তিগতভাবে চিফ জাস্টিস সম্পর্কে যে সমস্ত অশালীন বক্তব্য দেয়া হচ্ছে জুডিশিয়ারি যদি এটার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে যায় তাহলে এই সরকারের বহু মন্ত্রীরই আর স্বপদে থাকার অধিকার থাকে না। আর যদি ব্যবস্থা না নেয়, তাহলে মনে হবে আদালত অবমাননা আইন, আইনের শাসন সমাজের অন্য মানুষদের জন্য। সরকারে যারা থাকে, যারা প্রভাবশালী তাদের জন্য নয়"।

তবে ব্যাপারটাকে ঠিক এভাবে দেখছেন না হাইকোর্টের সিনিয়র আইনজীবী ড. শাহদিন মালিক। তার ভাষায় - অনেকে আবেগ-তাড়িত হয়ে অনুচিত কথা বলছেন ঠিকই কিন্তু পুরো বিতর্কটি গণতন্ত্রের জন্য সুখবর। "গণতন্ত্র মানে হচ্ছে তো আইনের শাসন। যখন আমরা রায় নিয়ে সমালোচনা করছি, তখন কিন্তু আমরা আইনটিকেই আমাদের আলোচনায় রাখছি ... আইন, রায় এটাকে আমরা খুব সিরিয়াসলি নিচ্ছি, এটা কিন্তু গণতন্ত্রের জন্য একটা ভাল দিক।"

http://www.bbc.com/bengali/news-41024580?ocid=socialflow_facebook

“দরকার হলে প্রাণ দিব, কিন্তু পিছপা হবো না” - জাতির অভিবাবকের ভুমিকায় সিনহা
safe_image.php

দরকার হলে প্রাণ দিব, কিন্তু পিছপা হবো না” - জা
BDPOLITICO.COM
http://bdpolitico.com/-p379-117.htm
 
.
Sinha vs Hasina: The battle that came from nowhere
Afsan Chowdhury, August 24, 2017
Hasina-vs-Sinha.jpg

Prime Minister Sheikh Hasina and Chief Justice Surendra Kumar Sinha at the ceremony to inaugurate the residential complex for Supreme Court judges. Photo: Screenshot from live telecast by state broadcaster BTV
Nobody was expecting a battle to erupt over a constitutional issue but it has and politicians, lawyers and ex-judges have all pitched with media having a field day. Not that many care or understand the core issues but in a country where politics is often spoken in a language laced with violence, this is unusual indeed. While political class members are all participating, it seems that the two main players are no less than the Prime Minister Sk. Hasina who leads the Government and the ruling party, Awami League and pitted opposite is Chief Justice SK Sinha who heads the Supreme Court.

The battle has however become more complex than that as the entire political scene has been hit with a storm of acrimony and positioning. While the Government, the MPs and the politicians have all gotten together as one under the PM, the Chief Justice doesn’t exactly have a body of supporters. However, the way he has been charging on shows that he is not short of any stamina or strength. He has not been cowed and doesn’t appear to be backing down leading to an inevitable confrontation.

The 16th amendment appeal rejection verdict was deeply resented by the Legislature and several legal and not-so-legal statements were made by the Government particularly the Law Minister, a known moderate. These were on the points of law and constitutional history and since they involved the issue of the parliament’s power to remove a judge, the matter was not a public one. The MPs did say it damaged the power of the public representative’s to remove an appointed judge which in effect meant loss of the people’s power.

Ex Chief Justice Khairul Haque joined this fray and called the impact would be to make it a ‘Judges Republic’ from a ‘People’s Republic’ but the current Chair of the Law Commission entered and exited from the scene as the controversy moved from the legal to the poliical.

Meanwhile the moderate led by the Law Minister have lost their ground as hardliners from the party took over and the threats and counter-threats began to rise to seriously high decibel levels.

These were triggered not by the verdict itself but the observations made by the Chief Justice. The one that of course irked the AL was one remark that ‘one person alone can’t be responsible for building a nation. ‘AL interpreted this to mean that the credit for the independence of Bangladesh didn’t belong to Sk. Mujibur Rahman, — also Sk. Hasina’s father — who according to the 15th amendment is the “father of the Nation” and hence that status can’t be shared. So, in effect, he alone can claim the credit.

Reactions were swift and visceral as Sinha was accused of insulting the founding father. This is a particularly sensitive issue as the main Opposition party BNP has also claimed that its leader Ziaur Rahman led the liberation war. So the concern of AL was that the observation was equal to sharing the credit for liberation.

As criticism mounted, the 16th amendment issue was largely forgotten and Justice Sinha was accused of being political. He was also accused of being pro-Pakistani as he by his own admission had been a member of the Peace Committee, set up by the Pakistani army in 1971 as stooge bodies. However, Sinha had said that he was also supplying the liberation fighters with information at night. This in fact was common as many others did the same.

Meanwhile, Sinha said that the patience of the Supreme Court was running out and compared to the Pakistan supreme Court which had sacked the PM, they were restrained and this remark was all that was needed for the PM Sk. Hasina. She said that the Chief Justice should have resigned before making such remarks and added that she was unfazed by any threats. “This is not Pakistan”, she added.

AL leader Hasan Mahmud, meanwhile has remarked that he was selected as a judge only because he was from the Hindu community and an indigenous person which implies not on merit. Calls for his resignation is ongoing and meetings have been held with the President on the verdict issue. Media sources say the President is not keen to assent to his removal, now the universal call of the AL government.

The opposition party has been put in the shadows by the struggle in the official circle of the state and they are barely heard. The opposition BNP has never managed to put the government under so much stress as Justice Sinha has and he has emerged as a one-man opposition. The verdict and his observations have shaken the AL Government in a way no political opposition could in the last decade of its power.

While it shows the weakness of the political parties and culture in Bangladesh –BNP rule has been dubbed as illegal by Sinha in his observations, it also shows that unpredictability can come from anywhere.

And Sinha’s personal popularity is high because he has stood upto the most powerful government ever. While his observations could have been made with scope for misinterpretation and toned down in terms of harshness, he has come across as stubborn and unafraid. It interestingly shows that his lone ranger image has popularity value. And it has put the AL into some troubled waters.

If the Government sacks the CJ, it won’t be popular as it will be seen as judicial interference and political intolerance, no party seeking election in 2018 would want. If the CJ does the other and sacks the Government, nobody knows what that will mean. So either way, troubled waters have begun to boil.

The Judiciary has now become a threat to a ruling government, apart from the traditional army which has taken power thrice since 1972. Nobody knows what may happen but everyone knows that when politics swims in a sea without rule of law, law itself can become a deadly fish.

http://southasianmonitor.com/2017/08/24/sinha-vs-hasina-battle-came-nowhere/

Govt creating ground to remove CJ: BNP
SAM Staff, August 24, 2017

BNP senior joint secretary Ruhul Kabir Rizvi on Wednesday said there is a speculation among people that the government may take a move to remove Bangladesh chief justice Surendra Kumar Sinha creating a ground of his mental illness.

“The government has been in deep agony following the Supreme Court verdict’s observation that the country is now under the grip of misrule for lack the rule of law and the corruption is widespread here. That’s why it has become restless and reckless,” said the Bangladesh Nationalist Party (BNP) leader.

Speaking at a discussion, he further said, “Discussions are there among people whether the government is going ahead with an ill motive to remove the chief justice saying he is mentally sick.”

Bangladesh National Awami Party-Bangladesh (Nap) arranged the programme at the National Press Club, marking its ex-chairman and former minister Shafiqul Gani Swapan’s eight death anniversary.

Rizvi said the government wants a person like the current Chief Election Commissioner (Nurul Huda) for the post of Chief Justice. “They’re angry as the current Chief Justice is not like that type of person. So, they’re now trying to remove him.”

He said the government has got upset by the 16th amendment verdict as it has depicted its misrule and the country’s appalling situation. “That’s why they’re issuing various threats to remove the Chief Justice.”

The BNP leader said the government has started playing a game with public life by snatching their all the basic rights.

He also accused the government of trying to control the media and suppress the opposition to perpetuate its power.

Referring to Awami League leader Sheikh Fazle Noor Taposh’s demand for resignation of Attorney General Mahbubey Alam, Rizvi said the ruling party has got so unnerved that it is now seeking the removal of its very trusted person.

He said the Attorney General has long been working devotedly to keep BNP leaders and activists in jail whenever they get arrested. “The country never got such a loyal Attorney General. Alas! An Awami League MP is seeking his resignation.”

Rizvi warned that Fazle Noor Taposh may seek the resignation of prime minister Sheikh Hasina one day.


SOURCE UNB
http://southasianmonitor.com/2017/08/24/govt-creating-ground-remove-cj-bnp/
 
.
Govt position against Supreme Court cannot be helpful

SAM Staff, August 24, 2017
the-new-nation.jpg


Ruling party leaders demand that Chief Justice Surendra Kumar Sinha (SK Sinha) should resign for the landmark verdict that has scrapped Parliament’s power to impeach Supreme Court’s judges. In the unanimous judgement some critical observations on the overall state of the nation were made as background leading to changing the Constitution.

Awami League leaders are giving angry public reactions everyday which are openly humiliating to the CJ and also challenging the sanctity of the Supreme Court it deserves as the highest court of justice. Few days later in the court while discussing the desperate reactions from the government the Chief Justice casually mentioned the example in Pakistan where as a result of a judgement of the Supreme Court the Prime Minister had to resign but no ugly incidents were fomented there by the government.

The Chief Justice came under fresh round of attacks for comparing the situation here with that of Pakistan. The government supporters found another excuse for showing disrespect to the Chief Justice of the country personally. Criticising judgment however unreasonably is accepted as nothing wrong.

To show how much pro-Bangladeshi one is, it is not necessary to hate another country. The Prime Minister said anything can be tolerated but not any comparison with Pakistan.

But Bangabandhu had no difficulty in going to Pakistan to attend the Islamic summit. He even invited Bhutto, the Prime Minster of Pakistan as his guest who was the monster responsible behind the atrocities committed on our people by Pakistan army during the liberation war.


Bhutto wanted two Pakistans and did not care what had to be done to achieve his purpose.

Some are trying to be more patriots than Bangabandhu. There is another aspect to consider for saving the honour as free Bangladesh. When the government leaders are preparing to file a review petition to the Supreme Court to re-consider the verdict and expunge critical observations then the visits to the Chief Justice by a minister and an important adviser can be suspected as undue political pressure on the judges. It cannot also be good for the democratic image of the government.

The international community does not take attacks on the judiciary as something simple politics.

In a pending matter before the Supreme Court it is most unusual for a minister and an important adviser to the Prime Minister meeting the Chief Justice.

It is not clear what the two senior representatives of the government told the Chief Justice. The government representatives should keep the people informed. Speculations on such a matter may be damaging for the government.

Prime Minister’s adviser Gowher Rizvi met Chief Justice on Tuesday following her strong reaction on CJ’s reference to the verdict of Pakistan Supreme Court. People don’t know what message he conveyed but many believe the CJ is facing embarrassing pressure from the government. Earlier party general secretary and communication minister Mr Obaidul Qader also met the Chief Justice.

We honestly believe the government is overreacting to the judgement. The position of the Supreme Court is defined by the Constitution and justice system has a strong popular base than the present government. Some fear that the government is too greedy for power otherwise the problem could be decently discussed for a respectable solution. It is the government that wanted to usurp supremacy of the Constitution thereby denying the role of the Supreme Court as protector of the Constitution.

(Published on 24th August 2017)
http://southasianmonitor.com/2017/08/24/govt-position-supreme-court-cannot-helpful/
 
.
মূলধারা বাংলাদেশ

অনেকেই ষোড়শ সংশোধনী বাতিল রায়ের পূর্ণাঙ্গ কপি চেয়ে বার্তা পাঠিয়েছেন। আবার অনেকের আগ্রহও আছে পুরো রায়টি পড়ার। সংগ্রহ করুন পুরো রায়টি। মাত্র ৭৯৯ পৃষ্ঠা। কালকে শুক্রবার। আশাকরি ভাল উইকেন্ড কাটবে ইতিহাস, সাহিত্য, আইন ও রাজনীতি নিয়ে। শুভ পাঠ।
1f600.png

Full version of the 16th Amendment,hope you all enjoy the weekend , studying in depth and post analytical articles.
https://drive.google.com/open…
20954087_1642202782509705_2561968415889842585_n.jpg
 
.

Qamrul Islam
জেনারেল আকবর সাহেব।
হাসিনা নিজের বিপদ আঁচ করে আপনাকে সাভারে জিওসি করে বসাইছে বুঝলাম। কিন্তু আপনি একি করছেন? ১০/১২ দিন যাবৎ ছুটি নিয়ে ঢাকায় ঘোট পাকাচ্ছেন কেনো? এরকম আরও কয়েকজন জিওসি' ছুটি নিয়ে ঢাকায় কি করছে?

গত ১৭ আগস্ট সকালে কয়েকজন জেনারেল সাথে নিয়ে আপনি আকবর প্রধান বিচারপতির বাসায় গিয়েছিলেন। কেনো? বিচারপতি সিনহাকে হুমকি দিয়ে আসছেন- ষোড়শ সংশোধনীর রায় পরিবর্তনের জন্য! হায় হায় এ কি করেছেন? ফাঁসির দড়ি এড়াবেন কি করে? এমনিতেই আপনার নামে নারী নির্যাতন এবং খুনের অভিযোগ পেন্ডিং আছে।
https://www.facebook.com/photo.php?fbid=1240724305959073

আপনি কি সেনাবাহিনীতে ডিভাইডেশন করছেন, যাতে কোর্ট সরকার অবৈধ ঘোষণা করলে হাসিনার সাথে মিলে ক্যু করতে পারেন?

জেনারেল সাহেব। আপনি এবং কয়েকজন মিলে কিন্তু খুব ভুল করতেছেন। আপনাদের ঐ অবৈধ হুমকিতে কি বিচারপতি সিনহা বিচলিত? মনে রাখবেন সিনহার গোড়াঘর শক্ত আছে। একবার ধাওয়া দিলে কেউ দাড়ায়ে থাকতে পারবেন না।

আপনারা কেমন জেনারেল হইছেন? আপনারা কি বাংলাদেশ আর্মির ইতিহাস পড়েন নি? মনে কি আছে ৭ নভেম্বর রাতের কথা? কত আর্মি অফিসার প্যান্ট থুয়ে দৌড়ে পাইলাইছিলো? মনে রাখবেন মিড লেভেল অফিসার এবং সৈনিকদের হাতে কিন্তু অস্ত্র, আপনাতের হাতে কিস্সু নাই। আর তারা কিন্তু আপনাদের এসব অপকর্ম পছন্দ করছে না। ওরা রাস্তায় নেমে গেলে কিন্তু ৭ নভেম্বর ঘটে যাবে। আপনারা যে আগুণ নিয়ে খেলা শুরু করেছেন, তাতে কিন্তু পুড়ে মরবেন আপনারাই। সাবধান। ফিরে যান।

21078460_1626338257397674_3544235949490091286_n.jpg
 
.
Qamrul Islam
ডিজিএফআই প্রধান মেজর জেনারেল সাইফুল আবেদীনের কাছে জানতে চাই- ব্যবসায়ী ও কূটনীতিক বাংলাদেশে বেলারুশের অনারারি কনসাল অনিরুদ্ধ কুমার রায়কে আপনারা অপহরন করলেন কেনো? অনিরুদ্ধ প্রধান বিচারপতি এসকে সিনহার বন্ধু বলে? তাকে পিটিয়ে সিনহার টাকা পয়সার খোঁজ খবর বের করবেন? এত প্রতিহিংসা! কিন্তু এক্রিডিটেড কূটনীতিককে অপহরন করতে আপনাদের বুক কাঁপলো না? দুনিয়াকে কি মেসেজ দিচ্ছেন আপনারা?

আপনারা কি ঠান্ডা মাথায় এসব গুম অপহরন করতেই থাকবেন? কখনই কি বুঝবেন না যে- অবৈধ সরকার টিকিয়ে রাখতে এই সব খুন গুম করা আপনাদের কাজ নয়। নিজেদের ঝুঁকি বাড়াচ্ছেন কেনো? ভবিষ্যতে আপনারা বা পরিবারও তো গুম হয়ে যেতে পারেন! গণেশ উল্টালে এইসব অপকর্মের জন্য আপনাদের চরম শাস্তি পাওয়া লাগতে পারে। মনে রাখবেন কয়েকজন সংস্থা প্রধান কিন্তু জেলে আছে, ফাঁসিরও সাজা আছে কয়েকজনের। আপনারা কয়েকজন হাসিনার পতন থামাতে পারবে না। ওর পতনের পরে আপনাদের গতি কি হবে, ভেবে দেখছেন? সব তো আর পালাতে পারবেন না, ধরা পড়বেন অনেকেই। তাই বলি কি- আগুণ নিয়ে খেলবেন না। থামুন এবার।

21078739_1626747740690059_840793504330829902_n.jpg


http://bdpolitico.com/-p395-117.htm

Qamrul Islam
http://bdpolitico.com/-p395-117.htm

বিচারপতি সিনহাকে ফাঁসাতে তাঁর বন্ধু…
BDPOLITICO.COM
 
.
.

Country Latest Posts

Back
Top Bottom