What's new

Chief Justive interview with Indian news channel before leaving for Australia

BanglaBhoot

RETIRED TTA
Joined
Apr 8, 2007
Messages
8,839
Reaction score
5
Country
France
Location
France
সবার আগে বিচার বিভাগের স্বাধীনতা চাই: বিদেশী গণমাধ্যমে মুখ খুললেন প্রধান বিচারপতি


 
. .
I'm well, going abroad to save judiciary: Sinha
Staff Correspondent | Update: 00:14, Oct 14, 2017
Chief justice Surendra Kumar Sinha on Friday dismissed reports of his ill health as he left his official residence for airport to fly to Australia.

He, however, admitted that he is embarrassed at the criticism levelled at him by the prime minister, ministers, and political leadership over a verdict.

While leaving his Hare Road residence for the airport to catch an Australia-bound flight on Friday night, the beleaguered chief justice revealed his position for the first time after the government claimed that the chief justice sought month-long leave on account of his illness and going abroad.

The chief justice, however, said he is going abroad on his own and will return home for the sake of country’s judiciary, expressing his anxiousness over “the independence of the judiciary”.
on account of his illness and going abroad.
Read more: Chief justice being sent abroad by force: BNP
SK Sinha got out of his car when it reached the main entrance and talked to waiting newsmen for about two minutes when he claimed that he is completely well and not fleeing the country.

“I am going [abroad] temporarily so that the judiciary does not get blemished,” he told the media.

Then he asked the newsmen to go through his letter to know his position. The letter written on the letterhead of the chief justice with an initial of SK Sinha was put up at the main entrance of the chief justice’s official residence shortly after he left the place.

He along with his wife flew for Australia by a Singapore Airlines flight at 11:55pm Friday night. He left his residence around 10:00pm.
Read more: President signs GO for CJ Sinha's visit abroad
“I am completely well. But I am really embarrassed at the way the political leadership, lawyers, especially prime minister and several ministers have recently criticised me personally over a verdict,” Sinha began his letter.

“I strongly believe that a certain quarter in the government presented my verdict in a distorted manner before the prime minister and that’s why she [prime minister] got enraged at me in a fit of pique which, I believe, will be dissipated soon.

“At the same time, I am anxious over the independence of the judiciary. Because, yesterday [Thursday] the law minister said, quoting acting chief justice, that he [acting CJ] will soon bring changes in the Supreme Court administration.

“There is no convention of interference in the CJ’s administration either from acting chief justice or from the government. He [acting CJ] will carry out routine duties only. This has been the convention for long.
Read more: CJ Sinha, wife get Australian visa
“If the interference is made in the CJ’s administration, it can easily be assumed that the government is interfering in the higher court and it will strain the relations between the government and the judiciary. And this will in no way bring good to the state,” read the chief justice’s letter.

Chief justice Surendra Kumar Sinha and the ruling party leadership including the prime minister and the law minister were at loggerheads following the 16th amendment annulment verdict which scrapped parliament’s power to sack judges in July.

Several ministers met the chief justice and rumours had it that the chief justice would be sent on leave.
Read more: ‘Who wrote the judgment from where?’ Hasina
Read more: AL adamant not to lose to judiciary
http://en.prothom-alo.com/bangladesh/news/162967/I-am-well-going-abroad-to-save-judiciary-from
 
.
AL leaders: Ill motives behind CJ’s statement
Pavel Haider Chowdhury
Published at 01:23 AM October 14, 2017
Last updated at 08:17 AM October 14, 2017
AL-logo-3-690x450.jpg

Flag of Awami League Wikimedia
Chief Justice Surendra Kumar Sinha gave a written statement to the media at the Hazrat Shahjalal International Airport on Friday, while he was leaving Dhaka for Australia.
Several central leaders of Awami League have claimed the statement made by Chief Justice Surendra Kumar Sinha on Friday has ill motives behind it.

Speaking on the issue, Awami League Presidium member Abdur Razzak told the Bangla Tribune: “The ill motives of the chief justice became clear after he gave the written statement right before leaving Dhaka for Australia. His statement is disappointing, and will bring further unrest.

“Surendra Kumar Sinha wrote in his leave application that he is ill, his current statement contradicts his own words,” he added.

Awami League Legal Affairs Secretary Advocate SM Rezaul Karim said: “The chief justice cited health complications in his application to the president for leaving the country. He was granted leave of absence because of his application, not because of any political reasons.

“Surendra Kumar Saha’s illness is certainly ill, because he had visited ICDDR,B for treatment. He also mentioned his illness in his application for leave,” said Rezaul.

Meanwhile, Awami League Presidium member Abdul Matin said: “the statement made by the chief justice is disappointing.”

Minister of Law, Justice and Parliamentary Affairs Anisul Huq told the Bangla Tribune: “I have yet to see the written statement, so I will not comment on the matter at this time.”

Commenting on the matter, Awami League Joint General Secretary Mahbub-Ul Alam Hanif said: “We must find out if anyone else is behind the statement given by Surendra Kumar Sinha.”

It is no be noted that Chief Justice Surendra Kumar Sinha gave a written statement to the media at the Hazrat Shahjalal International Airport on Friday, while he was leaving Dhaka for Australia.

Surendra said in the statement: “The prime minister is upset with me, after a certain quarter inside the government gave her a false representation of my verdict. I am optimistic that this misunderstanding will soon be resolved.”
This article was first published on Bangla Tribune.
http://www.dhakatribune.com/banglad.../al-leaders-ill-motives-behind-cjs-statement/
 
.
অনেক গোমরই ফাঁস করে গেলেন সিনহা !
3012ff6cc1eccba8bbbc01abb1ddf1b8-59e0ee117ff6c-660x330.jpg

বিমানবন্দরের উদ্দেশে বের হওয়ার সময় বাসভবনের গেটে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলছেন প্রধান বিচারপতি
Sinha Exposed numerous Gameplans
অনেক গোমরই ফাঁস করে গেলেন সিনহা !
সব গোমর ফাঁস করে দিয়ে অস্ট্রেলিয়ার উদ্দেশ্যে দেশ ছেড়েছেন প্রায় ১৫ দিন গৃহবন্দি থাকা প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা। শুক্রবার রাত ১০ টায় তিনি বাসভবন থেকে বেরিয়ে গণমাধ্যমকে বললেন, I am fine,will return shortly আমি অসুস্থ্য নই, আবার ফিরে আসবো। তার এ বক্তব্যের মাধ্যমে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক যে বিড়ালটিকে এতদিন থলের ভেতর ভরে রাখছিলেন, সেটা বেরিয়ে বাইরে চলে এসেছে। আর আইনমন্ত্রীর বক্তব্য ও গনমাধ্যমে প্রকাশিত প্রধান বিচারপতির কথিত ছুটির আবেদন নিয়ে এতদিন জনমনে যে সন্দেহ-সংশয় সৃষ্টি হয়েছিল তাও সত্য প্রমাণিত হলো।

গত ৩ অক্টোবর আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছিলেন, প্রধান বিচারপতি ক্যান্সারে আক্রান্ত। তিনি এক মাসের ছুটি নিয়েছেন। আইনমন্ত্রী একটি আবেদনও প্রকাশ করেছিলেন। রাষ্ট্রপতির কাছে করা প্রধান বিচারপতির ওই আবেদন নিয়ে চরম বিতর্ক সৃষ্টি হয় তখন। আবেদনের একাধিক শব্দ ও বানান ভুল। এটা প্রধান বিচারপতির হাতের লেখা নয় বলেও অভিযোগ উঠে। যা এখন সত্য প্রমাণিত হয়েছে। কারণ প্রকাশিত সেই আবেদনপত্রে অসুস্থ্যতার জন্য ছুটির কথা বলা হলেও প্রধান বিচারপতি আজ সরাসরি বলে গেলেন তিনি সম্পূর্ণ সূস্থ্য। তাহলে আবেদন পত্র আসলে কে লিখেছিলো?

এদিকে কথিত ছুটির আবেদনের পর তখন প্রধান বিচারপতির সঙ্গে দেখা করার জন্য আইনজীবীদের পক্ষ থেকে একাধিকবার চেষ্টা করা হলেও সরকার সুযোগ দেয়নি। সুপ্রিমকোর্ট বার এবং বিএনপির পক্ষ থেকে বরাবরই অভিযোগ করা হয়েছে যে সরকার প্রধান বিচারপতিকে অন্তরীণ করে রেখেছে।
এরপর, এক সপ্তাহের ব্যবধানে ক্যান্সার আক্রান্ত থেকে প্রধান বিচারপতিকে মানসিক রোগী বানালেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক।

প্রথমে রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদের কাছে করা ছুটির আবেদনে প্রধান বিচারপতি উল্লেখ করেছিলেন ক্যান্সারসহ নানা জটিল রোগে তিনি আক্রান্ত। আর বিদেশ যাওয়ার জন্য অনুমতি চেয়ে করা আবেদনে উল্লেখ করেছেন তিনি এখন মানসিক অবসাদগ্রস্ত। তবে, দুইটি আবেদনই সরকারের পক্ষ থেকে প্রকাশ করা হয়েছে। অসুস্থ্যতার বিষয়ে প্রধান বিচারপতি তখন পর্যন্ত গণমাধ্যমের কাছে কিছু বলতে পারেন নি।

এদিকে, আইনমন্ত্রণালয় প্রধান বিচারপতির বিদেশ যাওয়ার অনুমতি পত্রটি প্রকাশের পরই এনিয়ে আবার নতুন বিতর্ক দেখা দেয়। পরের আবেদনে আবার নতুন রোগের উল্লেখ থাকায় জনমনে সন্দেহ আবার তীব্র আকার ধারণ করে। সর্বশেষ শুক্রবার রাতে মুখ খুললেন প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা। গণমাধ্যমের কাছে দিলেন সরকারের সব গোমর ফাঁস করে।

বিদেশ যাওয়ার আগ মুহূর্তে বাসা থেকে বের হয়ে প্রধান বিচারপতি গণমাধ্যমকে বললেন, আমি সম্পূর্ণ সুস্থ্য। আমি অসুস্থ্য না। আমি চলে যাচ্ছি। আমি পালিয়েও যাচ্ছি না। আমি আবার ফিরে আসবো। আমি একটু বিব্রত। আমি বিচার বিভাগের অভিভাবক। বিচার বিভাগের স্বার্থে, বিচার বিভাগটা যাতে কলুষিত না হয়, এ কারণেই আমি সাময়িকভাবে যাচ্ছি। আমার দৃঢ় বিশ্বাস, সরকারকে ভুল বোঝানো হয়েছে। এই আমার বক্তব্য আর কিছু বলব না। আমি লিখিত বক্তব্য দিয়েছি।

রাজনীতিক বিশ্লেষকসহ সচেতন মানুষ মনে করছেন, একটা মিথ্যাকে ধামাচাপা দিতে সরকার আরও দশটা মিথ্যার আশ্রয় নিয়েছে। সরকার প্রথমে প্রধান বিচারপতিকে ক্যান্সারের রোগী বানিয়ে ছুটিতে পাঠিয়েছে। এরপর তাকে বিদেশ পাঠানোর জন্য বানানো হয়েছে মানসিক রোগী। একটি দেশের প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সরকারের এই ধরণের আচরণ খুবই লজ্জার।

তাদের মতে, সরকার জোরজবরদস্তি করে প্রধান বিচারপতিকে অসুস্থ্য বানিয়ে বিদেশে পাঠালেও এর বিরুপ প্রতিক্রিয়া একদিন দেখা দেবে। ইতিমধ্যেই প্রকাশ হতে শুরু করেছে। সরকারের কারসাজি জনগণ সবই বুঝতে পারছে। এর খেসারত সরকারকে একদিন দিতেই হবে।
অ্যানালাইসিস বিডি

http://monitorbd.news/2017/10/13/অনেক-গোমরই-ফাঁস-করে-গেলেন/
22449691_1668073536557479_6260723974213097537_n.jpg
 
. .
06:04 PM, October 14, 2017 / LAST MODIFIED: 06:23 PM, October 14, 2017
It's fake!

real_fake_final.jpg

Star Online Report
A screenshot of a fake front page of The Daily Star's October 14 issue is going viral in the social media since this afternoon.

The image of the page, in which it is seen that Editor Mahfuz Anam wrote a commentary (with the headline “A disgrace to Bangladesh” and second headline “As if we are heading to jungle law”), seems to be uploaded from the Facebook page of Wahiduzzaman, a suspended National University teacher.

In reality, Mahfuz Anam has not written any commentary recently.

The lead story headline “CJ exposes the Govt” and the subsequent second headline are also fake and motivated.

Wahiduzzaman, who introduces himself in his Facebook profile as Climate Change Related Secretary of Bangladesh Nationalist Party (BNP), shared the doctored news in his Facebook and twitter accounts around 3:00pm today.

He could not be immediately contacted for comment.

Soon after his post, the fake content drew surprise, criticism and discussion from his friends and followers. In the discussion, Wahiduzzaman even went on to lie about the authenticity of the content by writing that the screenshot was of The Daily Star's second edition.

The Daily Star believes it's been done with the sole motive to malign the reputation of the newspaper and create confusion among people for the benefit of some vested quarters.

The newspaper requests its valued readers to be aware of the lies swirling around the digital space and confront those by sharing the real news.
 
.
Sinha is a judicial killer. Hasina used him to killed nationalist leaders. His task is complete and therefore send him aboard.

It’s all dramabaazi by Hasina and Awami League.
 
.
06:04 PM, October 14, 2017 / LAST MODIFIED: 06:23 PM, October 14, 2017
It's fake!
বাংলাদেশে প্রধান বিচারপতি বিতর্কে নতুন মাত্রা
8 ঘণ্টা আগে
_98318182__97498067_23-08-17-chiefjustice_surendrakumarsinha-2.jpg

ছবির কপিরাইট FOCUS BANGLA
Image caption প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা
বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপতির কাছ থেকে বিভিন্ন অভিযোগ জানতে পারার পর আপিল বিভাগের অন্য বিচারপতিরা তাঁর সঙ্গে কাজ করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছিলেন বলে দাবি করছে বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্ট।

সরকারের সঙ্গে এক দীর্ঘ প্রকাশ্যে দ্বন্দ্বের পর যেভাবে প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহাকে ছুটি নিয়ে গতকাল শুক্রবার দেশ ছাড়তে হয়, তা নিয়ে তুমুল বিতর্কের মধ্যেই আজ সুপ্রিম কোর্টের তরফে একথা জানানো হয়েছে।

বাংলাদেশ ছাড়ার আগে বিচারপতি সিনহা গতকাল সাংবাদিকদের কাছে বিলি করা এক বিবৃতিতে বলেছিলেন, যেভাবে প্রধানমন্ত্রী থেকে মন্ত্রীরা তার সমালোচনা করে বক্তব্য দিয়েছেন, তাতে তিনি বিব্রত। তিনি একই সঙ্গে বিচার বিভাগের স্বাধীনতা নিয়েও আশংকা প্রকাশ করেছিলেন।

দায়িত্বে থাকা কোন প্রধান বিচারপতির বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্ট নিজেই বিবৃতি দিয়ে এক গাদা অভিযোগের কথা প্রকাশ করছে, এটি বাংলাদেশের বিচার বিভাগের ইতিহাসে এক নজিরবিহীন ঘটনা।

সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল সৈয়দ আমিনুল ইসলামের স্বাক্ষর করা এই বিবৃতি এখন রয়েছে সুপ্রিম কোর্টেরই ওয়েব সাইটে যেটি প্রকাশ করা হয়েছে আজই।
এতে প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহার গতকাল বিলি করা বিবৃতিতে বিভ্রান্তিমূলক বলে বর্ণনা করা হচ্ছে।
আরও পড়ুন:

প্রধান বিচারপতি বললেন, তিনি সুস্থ আছেন
প্রধান বিচারপতির ছুটি নিয়ে কেন এতো সন্দেহ-বিতর্ক?
'বিচারপতি সিনহা জানিয়েছেন তিনি ক্যান্সারের রোগী' - বিবিসিকে আইনমন্ত্রী
বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহার বিরুদ্ধে ১১ টি সুনির্দিষ্ট অভিযোগ সম্বলিত কিছু তথ্য রয়েছে দেশের রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদের কাছে, যার দালিলিক তথ্যাদি তিনি হস্তান্তর করেছেন আপিল বিভাগের অন্য পাঁচজন বিচারপতির কাছে।

যে পাঁচজন বিচারপতির পক্ষে রেজিস্ট্রার জেনারেলের স্বাক্ষরে এই বিবৃতি দেওয়া হয়েছে তাঁরা হলেন মো: ইমান আলী, মো: আবদুল ওয়াহাব মিঞা, সৈয়দ মাহমুদ হোসেন, হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী এবং মির্জা হোসেইন হায়দার।

তবে এই বিচারপতিদের বক্তব্য তাদের কাছ থেকে আলাদা করে জানা যায় নি।

বাংলাদেশের অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম বিবিসি বাংলাকে বলছেন তিনি বিবৃতিটি দেখেছেন। এই বিবৃতির বক্তব্যগুলো সম্পর্কে তিনি আগেও জানতেন, কিন্তু তিনি বলেন "বিচারবিভাগের ভাবমূর্তি রক্ষার জন্য আমরা আগে কিছু বলিনি।"

তথ্যগুলো এসেছে একদম রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ ব্যক্তি রাষ্ট্রপতির কাছ থেকে। আইন শৃংখলা রক্ষাকারী সংস্থাগুলো সরাসরি রাষ্ট্রপতির গোচরে এনেছেন। রাষ্ট্রপতিও অন্যান্য বিচারকদের গোচরে এনেছেন।"

এই বিবৃতি সম্পর্কে অ্যাটর্নি জেনারেল বলেছেন "বিচারপতিরা যেহেতু আলাদা আলাদা করে কোন বক্তব্য দেন না, যেহেতু সেটার রেওয়াজ নেই বাংলাদেশে, সেহেতু রেজিস্ট্রার জেনারেলের স্বাক্ষরে এটা আজ প্রকাশ করা হয়েছে।"

বিবিসি এই বিবৃতিটির সত্যতা যাচাই করার জন্য রেজিস্ট্রার জেনারেলের কার্যালয়ে যোগাযোগ করেছিল। নাম প্রকাশ অনিচ্ছুক তার দপ্তরের একজন কর্মকর্তা এমন একটি বিবৃতির কথা জানিয়েছেন। তবে যে পাঁচজন বিচারপতিদের নাম তাতে উল্লেখ করা হয়েছে তাদের বক্তব্য জানা সম্ভব হয়নি।


বাংলাদেশে ষোড়শ সংশোধনীকে ঘিরে সরকার ও প্রধান বিচারপতির একধরনের টানাপোড়েন চলছিল।


এর এক পর্যায়ে আইনমন্ত্রী বিবিসিকে জানান বিচারপতি সিনহা তাকে জানিয়েছেন যে তিনি ক্যান্সারের রোগী। এরপরই জানা যায় প্রধান বিচারপতি ছুটিতে যাচ্ছেন। সে নিয়ে চলমান বিতর্কের মাঝেই এস কে সিনহা গতরাতে দেশের বাইরে চলে যান।


কিন্তু যাওয়ার আগে সাংবাদিকদের হাতে দিয়ে যান কিছু লিখিত বক্তব্য যা সরকারের দেয়া বক্তব্যের সাথে পুরোটাই অসঙ্গতিপূর্ণ। তিনি অসুস্থ নন বলে জানান।


সাংবাদিকদের দেওয়া লিখিত বিবৃতিতে ষোড়শ সংশোধনী রায়ের প্রতি ইঙ্গিত করে প্রধান বিচারপতি বলেন, "ইদানিং একটা রায় নিয়ে রাজনৈতিক মহল, আইনজীবী ও বিশেষভাবে সরকারের কয়েকজন মন্ত্রী ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমাকে ব্যক্তিগতভাবে যেভাবে সমালোচনা করেছেন, এতে আমি সত্যিই বিব্রত।"


সরকারের একটি মহল তাঁর রায়ের ভুল ব্যাখ্যা করে প্রধানমন্ত্রীর কাছে পরিবেশন করায় প্রধানমন্ত্রী তাঁর প্রতি অভিমান করেছেন বলে মনে করেন মি: সিনহা।


এটি অচিরেই দূর হবে বলে মি: সিনহা বিশ্বাস করেন।


একই সাথে বিচার বিভাগে সম্ভাব্য সরকারি হস্তক্ষেপ নিয়েও তিনি উদ্বেগ প্রকাশ করেন।


এমনই প্রেক্ষাপটে এলো সুপ্রিম কোর্টের বিবৃতির খবর। যেখানে প্রধান বিচারপতি মি: সিনহার দেওয়া বক্তব্যকে বিভ্রান্তিমূলকও বলা হয়েছে। মাহবুবে আলম বলছেন


"প্রধান বিচারপতি যাওয়ার আগে যে নাটক করে গেলেন দেশবাসীর জানা উচিত কি হয়েছিলো ব্যাপারটা।"


ওদিকে যাওয়ার আগে প্রধান বিচারপতি বলেছেন তাকে ভুল বোঝা হচ্ছে এবং বিচার বিভাগ যাতে কলুষিত না হয় সেজন্য তিনি সাময়িকভাবে দেশ ছেড়ে যাচ্ছেন।
কিন্তু একটি দেশের প্রধান বিচারপতি ও দেশটির সরকারের মধ্যে ঠিক হচ্ছে সেটি এখনও পরিস্কার নয়।

http://www.bbc.com/bengali/news-41623561?ocid=socialflow_facebook

 
.
A few pertinent questions regarding the Chief Justice's 'Illegal activities' ,as claimed by the present Government are lingering in my mind,as there were 11 such specific allegations against the CJ, which all range from money laundering, financial irregularities, corruption, moral turpitude,etc.
My queries are as follows:
1. Why where these allegations kept under wraps for so long and were never heard off/made public earlier?
Why are these allegations being raised now?
2.Does it not imply that, when the dispute arouse with the government only after the pronouncement of verdict of the 16th Amendment of the Constitution,which was vehemently opposed, tooth and nail by the present illegal Government?
3.Why then, after such committing such serious offences by
the CJ, charges framed very recently,why was he then even allowed to go abroad,instead of facing impeachment by the Supreme Judicial Council and subsequent punishment,if proven guilty?
3.Why was such an "unscrupulous & immoral" person made the Chief Justice,in the first instance?
4.Another important point to note here is that,as there are numerous allegations framed the against the Chief Justice, are the rest of the Top echelon free from any allegations,are there no complaint lodged against anyone else of import?
5.Will the investigation ever be conducted in a,free, transparent, in a international recognised manner with full integrity, that to by an Independent Judicial Council?
To conclude,shall the present government, if displeased/angered by anyone else's upright behaviour, face such a similar wrath,without any investigation?
The last decade has proved that,yes,indeed they shall,without a shadow of doubt,if not worse.
 
Last edited:
.
Published: 01:05 PM, 15 October 2017
Sinha's comment on illness shocking: Law minister
Asian Age Online
1508051211_4.jpg

The government says it finds Chief Justice Surendra Kumar Sinha dismissing reports of his illness as shocking.

"I am shocked," Law Minister Anisul Huq told the media on Sunday, a day after Supreme Court cited 11 charges, including graft and moral lapse against Sinha.

"If there are complaints against someone, then there are processes before filing a case. It will be investigated and the next step will be taken if they are found to be true. Nobody is above the law," he said.
http://dailyasianage.com/news/90478/sinhas-comment-on-illness-shocking-law-minister

1_r5_c1.jpg


General Shamim Choudhury
 
.
London Times News Forum.
Yesterday at 00:57 ·
safe_image.php

London Times News |
চোখের পানি ছেড়ে একাই গেলেনঃইমিগ্রেশন সিনহার স্ত্রীকে আটকে দেয়

আপডেট ১ min আগে ঢাকা, ১৪ই অক্টোবর, ২০১৭ ইং, ২৯শে আশ্বিন, ১৪২৪ বঙ্গাব্দ, ২২শে মুহাররম, ১৪৩৯ হিজরী
LONDONTIMESNEWS.COM
http://www.londontimesnews.com/archives/17194

22405926_1176597239150987_1554151816667646331_n.jpg
 
. .
Not the Least positive Signal for India: Under observation of Delhi: Ananda Bazar newspapers Report.
ভারতের জন্য একেবারেই শুভ সংকেত নয়, নজর রাখছে দিল্লি: আনন্দবাজারের রিপোর্ট

resize.php

Mon, October 16
by Newsorgan24comments
নিউজ অর্গান টোয়েন্টিফোর.কম:

ණ☛ বাংলাদেশের পরিস্থিতির দিকে দিল্লি নজর রাখছে বলে এক রিপোর্টে জানিয়েছে ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকা।
এতে বলা হয়েছে, আগামী on 23rd October indian External Minister on her visit will discuss these issues with Sheikh hasina ২৩শে অক্টোবর ঢাকা সফরে এসে এ পরিস্থিতি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে কথা বলবেন ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রী সুষমা স্বরাজ।
রিপোর্টে বলা হয়, শনিবার সন্ধ্যায় প্রধান বিচারপতির বিরুদ্ধে বে-নজির ভাবে বিবৃতি জারি করে দুর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগ আনে বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্ট।
তার ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসনের ১০ কর্তা-সহ বিচার বিভাগের মোট ২৫ জন কর্মকর্তাকে বদলি করে দিল আইন মন্ত্রক।

ණ☛ বিচারপতিদের অপসারণ সংক্রান্ত সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনী বাতিল মামলার রায় নিয়ে বাংলাদেশের প্রথম সংখ্যালঘু প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্রকুমার সিনহার সঙ্গে কয়েক মাস ধরেই শেখ হাসিনা সরকারের সংঘাত চলছে।
প্রাথমিক ভাবে দু’পক্ষই একে অপরের বিরুদ্ধে বিষোদগারের পরে সংঘর্ষ-বিরতি ঘটায়।
এই পদে সিন্হার মেয়াদ শেষ হচ্ছে জানুয়ারির শেষ দিনে।
এ মাসের ৩ তারিখে সিন্হা রাষ্ট্রপতির কাছে এক মাসের ছুটি নেন। তার পরে সেই ছুটির মেয়াদ আরও বাড়িয়ে শুক্রবার অস্ট্রেলিয়া রওনা হন।
কিন্তু বলে যান, ১৪ই নভেম্বর দেশে ফিরে তিনি ফের কাজ শুরু করবেন।
তাঁর অনুপস্থিতিতে সব চেয়ে সিনিয়র বিচারপতি আব্দুল ওয়াহ্হাব মিঞাকে ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি হিসাবে নিয়োগ করেন রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদ।

ණ☛ কিন্তু শনিবার সন্ধ্যায় সুপ্রিম কোর্টের প্রশাসন নজিরবিহীন ভাবে বিবৃতি জারি করে প্রধান বিচারপতির বিরুদ্ধে দুর্নীতি, বিদেশে অর্থ পাচার ও অনিয়মের ১১ দফা অভিযোগ আনে। বিবৃতিতে বলা হয়, আপিল বিভাগের অন্য চার বিচারপতি এই অভিযোগগুলি নিয়ে সিন্হার সঙ্গে কথা বলেও সন্তোষজনক জবাব পাননি। এর পরে তাঁরা প্রধান বিচারপতির সঙ্গে কোনও বেঞ্চে না-বসার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।

ණ☛ সুপ্রিম কোর্টের যে রেজিস্ট্রার জেনারেল সৈয়দ আমিনুল ইসলাম ওই বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেছিলেন, রবিবার তাঁকে ন্যূনতম মজুরি বোর্ডের চেয়ারম্যানের পদে বদলি করা হয়েছে। বদলি করা হয়েছে প্রধান বিচারপতির একান্ত সচিব আনিসুর রহমান, সুপ্রিম কোর্টের অতিরিক্ত রেজিস্ট্রার অরুনাভ চক্রবর্তীকেও।
এই সব গুরুত্বপূর্ণ পদে রবিবার নতুন কাউকে নিয়োগ না করায় আইন মন্ত্রক যে খুবই তড়িঘড়ি বদলির সিদ্ধান্ত নিয়েছে, তা স্পষ্ট হয়েছে।
আইনমন্ত্রী আনিসুল হক রবিবার সাংবাদিক সম্মেলন করলেও সুপ্রিম কোর্টের বে-নজির বিবৃতি প্রকাশ নিয়ে কোনও মন্তব্য করতে অস্বীকার করেছেন।
রাজনৈতিক সূত্রের খবর, সরকার ও শাসক দলের কোনও নেতা-মন্ত্রীকেও এ বিষয়ে মন্তব্য না-করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
কোনও অগণতান্ত্রিক শক্তি যাতে এই সংঘাতের সুযোগ নিতে না-পারে, হাসিনা সরকার এখন সেটাই নিশ্চিত করতে চাইছে।

ණ☛ কিন্তু সিনহা দেশে ফিরে ফের প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব পালন করতে পারবেন কি না, সেটাই এখন বড় প্রশ্ন হয়ে দাঁড়িয়েছে।
কেউ কেউ বলছেন, সুপ্রিম কোর্টের বিবৃতি এবং আপিল আদালতের অন্য বিচারপতিরা তাঁর সঙ্গে বেঞ্চে বসতে অস্বীকার করার পরে সিন্হার পক্ষে আর কাজ করা সম্ভব নয়। বাংলাদেশের পরিস্থিতির দিকে নজর রাখছে দিল্লি।
২৩শে অক্টোবর দু’দিনের সফরে বিদেশমন্ত্রী সুষমা স্বরাজের ঢাকা আসার কথা। সূত্রের খবর, এই সঙ্কট নিয়ে সুষমা শেখ হাসিনার সঙ্গে কথা বলবেন।
ভারতের বিদেশ মন্ত্রক সূত্রে জানানো হচ্ছে, বাংলাদেশের এই সংঘাত একান্তই অনভিপ্রেত। গণতান্ত্রিক সরকারের সঙ্গে বিচার বিভাগের বিরোধে রাজনৈতিক ব্যবস্থা যে দুর্বল হয়, তা বিলক্ষণ জানে নয়াদিল্লি।
যা ভারতের জন্য একেবারেই শুভ সংকেত নয়।
Due to logical reasons South Bloc are openly refraing from any statements
তবে সঙ্গত কারণেই এ নিয়ে প্রকাশ্যে মুখ খুলতে চাইছে না সাউথ ব্লক।

http://newsorgan24.com/detail/28537
 
.
CJ's wife Sushma flying for Australia
Staff Correspondent | Update: 00:31, Oct 18, 2017

Chief justice Surendra Kumar Sinha's wife Sushma Sinha is flying to Australia to join her husband.

She confirmed she caught a Singapore Airlines flight from Dhaka's Shahjalal International Airport at 11:55pm on Tuesday, according to officials of Immigration, Bangladesh Police.

Earlier on Friday night, the chief justice, SK Sinha, flew to Australia. However, before leaving he dismissed the claims of his ill health as reported earlier.

He admitted that he was embarrassed at the criticism levelled at him by the prime minister, ministers, and political leadership over a verdict.

While leaving his Hare Road residence for the airport, the beleaguered chief justice revealed his position after the government claimed that the chief justice sought month-long leave on account of his illness and going abroad.

SK SInha also said he was going abroad on his own and will return home for the sake of country’s judiciary, expressing his anxiousness over “the independence of the judiciary”.

The following day, the Supreme Court's registrar general issued a press release which said that the president raised 11 allegations of corruption against CJ Sinha and that other judges of the Appellate Division declined to sit with him for delivering justice until the matters are settled.

Chief justice Surendra Kumar Sinha and the ruling party leadership including the prime minister and the law minister were at loggerheads following the 16th amendment annulment verdict which scrapped parliament’s power to sack judges in July.

Several ministers met the chief justice and rumours had it that the chief justice would be sent on leave.
http://en.prothom-alo.com/bangladesh/news/163435/CJ-s-wife-Sushma-flying-for-Australia
 
.
Back
Top Bottom