What's new

Bangladeshi cinema industry.

. .
Our cinema industry is not something I'm very hopeful about. The ratings are mostly fluke. It can be a very good film but still the rating of 9.9 is nonsense. I doubt many searches for Bangla movie even on torrent sites.

Anyway after I return to Bangladesh I'd like to see some good Bangladeshi films.
 
. . .
Bangladesh Sends ‘The Unnamed’ to the Oscars
Naman Ramachandran
the-unnamed-oggatonama-5.jpg

Courtesy of Impres Telefilm
September 27, 2016 | 02:51AM PT
LONDON — The Bangladesh Federation of Film Societies has chosen Tauquir Ahmed’s “The Unnamed” (“Oggatonama”) as the country’s submission to the Academy’s foreign language category.

The film looks at the racket surrounding Bangladeshi expatriate laborers around the world and how often identities are exchanged in order to go abroad in pursuit of dollar dreams.


Stars include Shahiduzzaman Selim, Mosharraf Karim (who starred in 2016 entry “Jalal’s Story” and in 2010 entry “Third Person Singular Number”,) Fazlur Rahman Babu, Nipun Akhter, and Abul Hayat.


Impress Telefilm, one of the Bangladesh entertainment industry’s leading players, produced.

“The Unnamed” has had some festival play and won best director and screenplay at the Goddess on the Throne Film Festival, Kosovo, best director at the Washington DC South Asian Film Festival and a jury mention at the Gulf of Naples Independent Film Festival.

Bangladesh has been submitting to the category since 2002 and is yet to secure a nomination. Nominees will be announced on Jan. 24, 2017.
http://variety.com/2016/film/asia/bangladesh-the-unnamed-to-oscars-1201871470/
 
. . . .
Amitav Raza the director attracted Controversy after claiming himself as the Muslim Bengali Director.

I couldnot help but notice Both Amitav Reza and Mostafa Sarwar Farooki like to keep a distinction from the Kolkata licking attitude of many of Others active in media.
 
.
অনন্য রেকর্ড গড়লো ‘আয়নাবাজি’!
October 5, 2016
aynabaji-01.jpg


অনলাইনে প্রশংসার ঝড় উঠেছে। ফেসবুক ভাসছে অভিনন্দনের জোয়ারে। চিত্রপরিচালক হিসেবে অমিতাভ রেজা চৌধুরীর অভিষেক হলো রাজকীয় ও বর্ণাঢ্য। ক্রিজে নেমেই সেঞ্চুরি হাঁকিয়ে এখন তিনি আলোচনার মধ্যমণি। বিজ্ঞাপন দুনিয়ার প্রভাবশালী এই নির্মাতাকে যেখানেই পাওয়া যাচ্ছে, স্তুতির বর্ষণে সিক্ত করে দেয়া হচ্ছে।

অভিনেতা চঞ্চল চৌধুরীর জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারও যেন ম্লান হয়ে যাচ্ছে দর্শকদের উচ্ছ্বাসে। ‘মনপুরা’র পর আবারো তার অভিনয়ের জন্য এতোটা সাধুবাদ পাচ্ছেন তিনি। বছরভর গৎবাধা নাটকের জন্য মেকি প্রশংসা থেকে তাকে বাঁচিয়ে দিলো ‘আয়নাবাজি’। নাম ভূমিকায় তার ক্যারিয়ার-সেরা পারফর্মেন্সের জয়ধ্বনি চারদিকে।

চারদিক থেকে জয়ধ্বনি আসছে ‘আয়নাবাজি’র। তবে এবার নতুন করে এল এক সুখবর। দেশের অন্যতম প্রেক্ষাগৃহ রাজধানীর স্টার সিনেপ্লেক্স সূত্রে জানা গেছে সে সুখবর।


প্রেক্ষাগৃহ কর্তৃপক্ষ জানায়, ছবিটি এখন দিনে ১০টি করে প্রদর্শনী চলছে। যা তাদের প্রেক্ষগৃহের ইতিহাসে দিনে সর্বোচ্চ সংখ্যক প্রদর্শনী।


স্টার সিনেপ্লেক্সের মিডিয়া ও বিপণন বিভাগের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা মেজবাহ উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘ছবিটি নিয়ে আমরা বিপুল সাড়া পেয়েছি। তাই সিনেপ্লেক্সে ৬টি হলে এ ছবিটিই বেশি প্রধান্য পাচ্ছে। দিনে সর্বোচ্চ ১০টি করে প্রদর্শনী করার পরও দর্শক সামলানো বেশ কঠিন হয়ে পড়ছে।’


সরেজমিনে খোঁজ নিয়ে দেখা গেলো, মাল্টি এ প্রেক্ষাগৃহের অগ্রিম টিকিট একদিন আগে পাওয়ার কথা থাকলেও আগের দিন সকালেই তার সব বিক্রি হয়ে যাচ্ছে। এমনটি ঘটেছে আজ (বুধবার) দুপুরেও। অনেকে টিকিট না পেয়ে ফিরেও যাচ্ছেন।


এদিকে প্রেক্ষগৃহ কর্তৃপক্ষ জানালো, এর আগে গিয়াস উদ্দিন সেলিমের ‘মনপুরা’ ছবিটিও এমন সাড়া ফেলেছিল। ছবিটি টানা আড়াই মাস এই সিনেপ্লেক্সে চলে। তবে তাদের ধারণা, ‘আয়নাবাজি’ সে রেকর্ডও ছাড়িয়ে যাবে।


‘আয়নাবাজি’ গত ৩০ সেপ্টম্বর মুক্তি পেয়েছে। মুক্তির পর থেকেই এটি দেশব্যাপী বেশ ভালো সাড়া ফেলে। বিশেষ করে সামাজিক মাধ্যমগুলোতে ‘আয়নাবাজি’র শিল্পীদের তুমুল প্রশংসা চলছে এখন।

ছবিতে মূলত তিনটি চরিত্র। তাতে আছেন- চঞ্চল চৌধুরী, নাবিলা এবং পার্থ বড়ুয়া। তবে এই তিন চরিত্রের মধ্যে ‘আয়নাবাজি’র গল্পের শুরুটা ‘আয়না’ নামের চঞ্চলকে ধরেই।

‘আয়নাবাজি’র চিত্রনাট্য লিখেছেন অনম বিশ্বাস ও গাউসুল আলম শাওন। কনটেন্ট ম্যাটার্সের প্রযোজনায় এতে অভিনয় করছেন লুৎফর রহমান জর্জ, হীরা চৌধুরী, শওকত ওসমান, গাউসুল আলম, ইফফাত তৃষা প্রমুখ।

ছবিটি চলতি সপ্তাহে চলছে দেশের ২১টি প্রেক্ষাগৃহে। এগুলো হলো- স্টার সিনেপ্লেক্স, যমুনা ব্লকবাস্টার, শ্যামলি সিনেপ্লেক্স, বলাকা (নিউমার্কেট), আনন্দ (ফার্মগেট), শাহীন (ক্যান্টনমেন্ট), রাণীমহল (ডেমরা), তাজ (নওগাঁ), গৌরী (শাহজাদপুর), চান্দনা (জয়দেবপুর), ছবিঘর (ঝিনাইদহ), সেনা (সাভার), মিনিগুলশান (জিঞ্জিরা), চম্পাকলি (টঙ্গি), কল্লোল (মধুপুর), দর্শন (ভৈরব), ছায়াবাণী (ময়মনসিংহ), সংগীতা (খুলনা), কেয়া (টাঙ্গাইল) এবং চালা (সিরাজগঞ্জ)।

‘আয়নাবাজি’র পরিচালক অমিতাভ রেজা জানান, আসছে শুক্রবার চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন জেলা-উপজেলার নতুন নতুন প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাচ্ছে ছবিটি।

বাংলাদেশ সময় ১৭০০ ঘণ্টা ০৫ অক্টোবর, ২০১৬
http://www.latestbdnews.com/new-record-for-aynabaji/
 
.

‘বাম্পার’ ব্যবসা ভেল্কি আয়নাবাজির
0
By মোঃ মোশাররফ হোসেন on October 6, 2016 বিনোদন-লাইফস্টাইল

আয়নাবাজির হালচাল দেখতে গেছিলাম বলাকা সিনেমা হলে। হঠাৎ বলাকা হলের সামনে শুরু হয়েছে হৈচৈ। দারোয়ানদের সাথে রীতিমত ঝগড়া শুরু হয়েছে। ভেতরে কোনোমতে প্রেবেশ করলাম।

ঘটনা বুঝতে আর দেরি হল না। হিসাবে একটা গোলমাল বাঁধায় এই সমস্যার আবির্ভাব। কর্মকর্তাদের সাথে আয়নাবাজির ব্যবসা নিয়ে কথা বলার চেষ্টা করলাম।

দেখা গেল হল কর্মকর্তারা সব খোশ মেজাজে। টিকিট বিক্রির সঙ্গে জড়িত কর্মচারী মোহাম্মদ সিরাজের সঙ্গে কথা বললাম। ‘পৌষ মাস’ যেন তার চোখে মুখে। মনে হল এত খুশি জীবনে আর কখনো হননি।
‘একদম বাম্পার। কতদিন যে এমন ব্যবসা হয়নি, তা মনে করতে পারছি না। আয়নাবাজির মতো একখান ছবি হলেই হয়। পুরো সুপারহিট। প্রথম দিন থেকেই হাউজফুল।’ বলতে বলতে সিরাজের গলা চওড়া হয়।’
সিরাজরা মূলত হল কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে পাইকারিতে টিকিট কিনে নেন। তারপর নিজেরা বিক্রি করেন। ১ অক্টোবর বাংলাদেশ-আফগানিস্তান ফাইনাল খেলা ছিল। ওই দিন প্রত্যাশামতো টিকিট বিক্রি করতে পারেননি তারা। তবে ২ অক্টোবর আবার সেই প্রত্যাশা পূরণ তো হয়েছেই, বরং ছাড়িয়ে গেছে। সেই ছাড়ানোর অঙ্কটা টাকার হিসাবে কত, সিরাজ অবশ্য সেই ব্যাপারে নিশ্চিত কোনো তথ্য দিতে পারলেন না।
যোগাযোগ করা হয় মালিকপক্ষ এবং ছবির এজেন্টদের সঙ্গে। জানা যায়, ছবি মুক্তির দিন (৩০ সেপ্টেম্বর) এই প্রেক্ষাগৃহে চার লাখ ৪৯ হাজার ৪০ টাকার টিকিটি বিক্রি হয়েছিল। দ্বিতীয় দিন টিকিট যায় ৫ লাখ ৫২ হাজার ৪৮০ টাকার।
তৃতীয়দিন বিক্রি হয় ৫ লাখ ৭৫ হাজার ৩৮০ টাকার টিকিট। বলাকা সিনেমা গত কয়েক বছরে এমন ব্যবসা করতে পারেনি।
আয়নাবাজির এজেন্টদের দাবি, সব প্রেক্ষাগৃহে এই হারে টিকিট বিক্রি হয়েছে। কোথাও কোথাও বেশি।
অমিতাভ রেজা পরিচালিত এই ছবির চিত্রনাট্য করেছেন গাউসুল আলম ও অনম বিশ্বাস। আর ছবিটি প্রযোজনা করেছে কনটেন্ট ম্যাটার্স লিমিটেড। এই ছবির প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেছেন শক্তিমান অভিনেতা চঞ্চল চৌধুরী। সঙ্গে আছেন নাবিলা। মনস্তাত্ত্বিক থ্রিলার ধাঁচের এই ছবির অন্য অভিনয়শিল্পীরা হলেন পার্থ বড়ুয়া, লুৎফর রহমান জর্জ, বৃন্দাবন দাশ ও গাউসুল আলম প্রমুখ।
বলাকা সিনেমা হলে যেয়ে দেখা যায়, বিভিন্ন বয়সের মানুষ টিকিটের জন্য অপেক্ষা করছেন। কেউ কেউ এসেছেন পুরো পরিবার নিয়ে।
http://natunkichu.com/বাম্পার-ব্যবসা-ভেল্কি/
 
. .
http://www.prothom-alo.com/entertainment/article/
সিনেপ্লেক্সে ‘আয়নাবাজি’র বাজিমাত
বিনোদন প্রতিবেদক | আপডেট: ১৯:৪৮, অক্টোবর ১১, ২০১৬

০ Like

8dfc489554032836d0384267d0640bcb-aynabazi.jpg


দিন দু-এক আগে এক যুগ পূর্তি উদ্‌যাপন করেছে স্টার সিনেপ্লেক্স। আর আজ মঙ্গলবার যা জানা গেল, তা নাকি এই প্রেক্ষাগৃহে আগে কখনোই ঘটেনি। সকালে দেখা গেল, ‘আয়নাবাজি’ সিনেমা দেখতে বসুন্ধরা বিপণিবিতানের সামনে দর্শকদের লম্বা লাইন। দুপুরে এই লাইন ছাড়িয়ে গেছে নিচে লিফট থেকে বিপণিবিতানের বাইরে পর্যন্ত।
সিনেপ্লেক্স কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, মার্কেট বন্ধ থাকার পরও মানুষের এত লম্বা লাইন শুধু ‘আয়নাবাজি’ সিনেমার জন্য; যা এর আগে কখনোই ঘটেনি।
লাইনে থাকা একজন দর্শক ফেসবুকে একটি ছবি আপলোড করে জানান, আজ ‘আয়নাবাজি’র টিকিট তো পাবেনই না। আগামীকালেরটাও জুটবে কি না সন্দেহ!
বিষয়টি সত্যি কি না, জানতে স্টার সিনেপ্লেক্সের কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। এই প্রেক্ষাগৃহের মিডিয়া ও বিপণন বিভাগের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা মেজবাহ উদ্দিন বলেন, ‘এটা সত্যি যে আজ ও আগামীকাল বুধবার আয়নাবাজি সিনেমার টিকিট অগ্রিম বিক্রি হয়ে গেছে। আর হ্যাঁ, যে ছবিটা পোস্ট করা হয়েছে, তা ‘আয়নাবাজি’ দেখার জন্য দর্শকদের লাইন।
মেজবাহ উদ্দিন বলেন, ‘আমাদের এই মার্কেট খোলা হয় সকাল ১০টায়। মঙ্গলবার সাপ্তাহিক ছুটির দিন। অথচ আজ বন্ধের দিনের মার্কেট খোলার আগে থেকেই দর্শকদের লাইন দেখা গেছে। কেউ আগাম টিকিট কিনতে এসেছেন, আবার কেউ টিকিট হাতে নিয়ে ছবিটি দেখতে এসেছেন। ছুটি থাকায় দর্শকদের চাপটা একটু বেশিও। আমরাও চেষ্টা করছি দর্শকদের সন্তুষ্টি আদায়ের।’
‘আয়নাবাজি’ মুক্তি পেয়েছে ৩০ সেপ্টেম্বর। গত দুই সপ্তাহে রাজধানীর স্টার সিনেপ্লেক্সসহ দেশের বেশ কয়েকটি প্রেক্ষাগৃহে চলছে ছবিটি। মুক্তির পর থেকে প্রায় প্রতিটি শো হাউসফুল যাচ্ছে, খবর আসছে এমনটাই। তাই দর্শকদের বাড়তি চাপ সামাল দিতে দেশের অন্যতম প্রেক্ষাগৃহ স্টার সিনেপ্লেক্স ছবিটির সর্বোচ্চ ১০টি প্রদর্শনী করছে প্রতিদিন। যেমনটা এর আগে অন্য কোনো ছবির বেলায় ঘটেনি।
‘আয়নাবাজি’ সিনেমার প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেছেন চঞ্চল চৌধুরী, নাবিলা, পার্থ বড়ুয়া। অন্যান্য চরিত্রের অভিনয়শিল্পীরা হলেন লুৎফর রহমান জর্জ, হিরা চৌধুরী, শওকত ওসমান, বৃন্দাবন দাস, গাউসুল আলম, ইফফাত তৃষা প্রমুখ। যৌথভাবে এই ছবির চিত্রনাট্য লিখেছেন অনম বিশ্বাস ও গাউসুল আলম শাওন।
 
. .

Pakistan Affairs Latest Posts

Back
Top Bottom