IamBengali
BANNED
- Joined
- May 9, 2013
- Messages
- 1,573
- Reaction score
- -10
- Country
- Location
Khaleda Zia is extremely hostile towards INDIA. Jamaatis love her. Due to her blind hostility towards India Bangladesh suffered badly during her regime.
I will give just one example. This class 8 passed politician doesn't know what is technology and how a technologically advanced nation can progress so fast compared to other nations. During her regime there was a proposal to give submarine cable free alongside other nations but this woman never let submarine cable to install in Bangladesh in her first regime. Do you know why? Because she suspected Indian RAW will spy through submarine cable. She said 'If submarine cable was going to be installed the country's security will be in great danger and information of the nation will go to a 'particular' country. You can get which one is this 'particular' country.
Later when Khaleda was in power in 2006 due to pressure from IT people she allowed submarine cable but this time Bangladesh had to pay a HUGE cost for it. Bangladesh paid the cost by taking a huge loan and country's little economy suffered greatly due to her unwise decision of not taking submarine cable first time.
Now we are atleast 10 to 15 years behind in Techlogical sector due to Khaleda Zia.
অবশেষ ১৯৯৩ সালের সাবমেরিন ক্যাবল নিয়ে মুখ খুললেন খালেদা জিয়া। - rafins3's bangla blog
বিএনপি তথা চারদলীয় জোট ১৯৯৩ সালে বাংলাদেশকে সাবমেরিন ক্যাবলে সংযুক্ত না করে তথ্যপ্রযুক্তিতে দেশের সবচেয়ে বড় ক্ষতিটি করেছে এব্যপারে আজ খোদ ম্যাডামেরই কোন সন্দহ নেই। এই ভুলের কারনে ইন্টারনেটের বেড়ে ওঠার মূল সময়ে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশকে অপেক্ষা করতে হয়েছে ইন্টারনেটের জন্য। তাই সারা বিশ্বে ১৯৯৬ সালেই মোবাইল ইন্টারনেট চালু হয়ে গেলেও ২০০৬ সালের আগে মোবাইল ইন্টারনেট চালু করার সুজোগই ছিল না।১৯৯৩ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশকে ইন্টারনেট বাদ দিয়া মুখে আঙ্গুল দিয়া বসে থাকতে হয়েছে এই জোটের কারনেই।
এই বাস্তবতায় আজ খালেদা জিয়া বলে বেড়াচ্ছে, সেদিন সাবমেরিন ক্যাবলে সংযুক্ত না হওয়ার পেছনে দায়ি তৎকালীন অর্থমন্ত্রী সাইফুর রহমান। তার বিরোধীতার কারনেই তখন সাবমেরিন ক্যাবলে বাংলাদেশ সংযুক্ত হতে পারেনি।
এখানে প্রনিধান যোগ্য, আপনারা সবাই জানেন ১৯৯৩ সালেই তথ্য পাচার হয়ে যাওয়ার ভয় দেখিয়ে ৪ দলীয় জোট বঙ্গপোসাগরে সিমিউই-৩ নামক সাবমেরিন ক্যবলে সংযোগ প্রত্যক্ষান করে দেশের সবচেয়ে বড় ক্ষতি করেছে।-খেয়াল করে দেখেন, ক্যবলটির নাম দেখেই বোঝা যায় এর আগে আরও দুই'টি তাড় ছিল।হ্যাঁ ১৯৮৫ সালে সিমিউই-২তেও তৎকালীক সরকার একই অজুহাতে প্রত্যাক্ষান করেছিল। এর আগে ১৯৭৮ সালে সিমিউই-১ প্রত্যাক্ষান করেছিল তৎকালীন সরকার, বড় লোকের বিলাসীতা বলে।এখনে যেন প্রশ্ন করবেন না তখন আবার সাবমেরিন ক্যাবল দিয়ে কি হতো ?
শুধু এই নয়, বাংলাদেশে প্রকৃত পক্ষে ১৯৯৭ সালেই মোবাইল নেটওয়ার্ক চালু হয়েছিল।কিন্তু কেন ? এর পেছনেও এই জোটই দায়ী। বিশ্বে বাণিজ্যিক ভাবে প্রথম প্রজন্মের মোবাইল নেটওয়ার্কের যাত্রা ১৯৭৯ সালে জাপানে।বাংলাদেশে ১৯৮৯ সালে এরশাদ সরকার বিটিএল নামক একটি কোম্পানীকে বাংলাদেশে সেলুলার ফোন, পেজিং ও অন্যান্য নেটওয়ার্ক বেইসড সাভিস দেয়ার লাইসেন্স দিয়ে গেলেও ১৯৯১ সালে এসে সব বন্দেধ করে দেয়।পরে মালিক বদলে ১৯৯৩ সালে এইচবিটিএল ঢাকায় সীমিত পর্যায়ে নেটওয়ার্ক স্থাপনের মাধ্যমে বাংলাদেশে প্রথম মোবাইল নেটওয়ার্ক যাত্রার শুরু করে।পরবর্তীতে সেবা নামে দেশের একমাত্র মাত্র মোবাইল কোম্পানী, এম মোরশেদ খান জোটের মন্ত্রী, ১৯৯৭ সাল পর্যন্ত একচেটিয়া কুবাইয়া মোবাইল ব্যবসা করে যায়। এক লাখ, দুই লাখ টাকায় এক একটা সংযোগ বিক্রি করেছে- অথচ নেটওার্কের কোন ডেভলপমেন্ট হয়নি।তখনকার ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী তরিকুল ইসলাম বিটিসিএল সহ সমগ্র টেলিকমকে চুটিয়ে খেয়ে গেছে।নব্বুইয়ের দশকের প্রথম দুই তৃতীয়াংশ সময়ে দেশে টি এ্যান্ড টি'র ল্যান্ড ফোনের সংযোগেরও ছিল এক মহারমরমা ব্যবসা।ঢাকাতেই একটি সংযোগের জন্য এক লাখ টাকার উপর ঘুষ বিতরন করতে হতো, লাইনম্যান থেকে শুরু করে বিটিসিএলের চীফ ইঞ্জিনিয়ার পর্যন্ত যা কমতে থাকে ১৯৯৭ সালে একাধীক মোবাইল অপারেটর লাইসেন্স দেয়ার মাধ্যমে প্রকৃতপক্ষে বাংলাদেশে মোবাইলের যাত্র শুরু।
১৯৯১ থেকে ১৯৯৬ ও ২০০১ থেকে ২০০৬বাংলাদেশ টেলকোর কাহিনীলিখে শেষ করা যাবে না।ঐ সময়ের ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী, সচিব ও বিটিআরসির কর্তা ব্যাক্তিদের তালিকা করে রিমান্ডে নিলে সেই কাহিনী শুনে জনগণ হার্টফেল করবে। আমি নিজে ১৯৯৫ সালে মফস্বলের একটা শহরে টি এ্যান্ড টির টেলিফোন নিতে ৩০ হাজার টাকা ঘুষ দিয়েছি, যার সরকারী ডিমান্ড ছিল মাত্র আড়াই হাজার টাকা।আর ২০০১ থেকে ভিওআইপির বানিজ্যের সে কি রমরমা অবস্থা।
I will give just one example. This class 8 passed politician doesn't know what is technology and how a technologically advanced nation can progress so fast compared to other nations. During her regime there was a proposal to give submarine cable free alongside other nations but this woman never let submarine cable to install in Bangladesh in her first regime. Do you know why? Because she suspected Indian RAW will spy through submarine cable. She said 'If submarine cable was going to be installed the country's security will be in great danger and information of the nation will go to a 'particular' country. You can get which one is this 'particular' country.
Later when Khaleda was in power in 2006 due to pressure from IT people she allowed submarine cable but this time Bangladesh had to pay a HUGE cost for it. Bangladesh paid the cost by taking a huge loan and country's little economy suffered greatly due to her unwise decision of not taking submarine cable first time.
Now we are atleast 10 to 15 years behind in Techlogical sector due to Khaleda Zia.
অবশেষ ১৯৯৩ সালের সাবমেরিন ক্যাবল নিয়ে মুখ খুললেন খালেদা জিয়া। - rafins3's bangla blog
বিএনপি তথা চারদলীয় জোট ১৯৯৩ সালে বাংলাদেশকে সাবমেরিন ক্যাবলে সংযুক্ত না করে তথ্যপ্রযুক্তিতে দেশের সবচেয়ে বড় ক্ষতিটি করেছে এব্যপারে আজ খোদ ম্যাডামেরই কোন সন্দহ নেই। এই ভুলের কারনে ইন্টারনেটের বেড়ে ওঠার মূল সময়ে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশকে অপেক্ষা করতে হয়েছে ইন্টারনেটের জন্য। তাই সারা বিশ্বে ১৯৯৬ সালেই মোবাইল ইন্টারনেট চালু হয়ে গেলেও ২০০৬ সালের আগে মোবাইল ইন্টারনেট চালু করার সুজোগই ছিল না।১৯৯৩ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশকে ইন্টারনেট বাদ দিয়া মুখে আঙ্গুল দিয়া বসে থাকতে হয়েছে এই জোটের কারনেই।
এই বাস্তবতায় আজ খালেদা জিয়া বলে বেড়াচ্ছে, সেদিন সাবমেরিন ক্যাবলে সংযুক্ত না হওয়ার পেছনে দায়ি তৎকালীন অর্থমন্ত্রী সাইফুর রহমান। তার বিরোধীতার কারনেই তখন সাবমেরিন ক্যাবলে বাংলাদেশ সংযুক্ত হতে পারেনি।
এখানে প্রনিধান যোগ্য, আপনারা সবাই জানেন ১৯৯৩ সালেই তথ্য পাচার হয়ে যাওয়ার ভয় দেখিয়ে ৪ দলীয় জোট বঙ্গপোসাগরে সিমিউই-৩ নামক সাবমেরিন ক্যবলে সংযোগ প্রত্যক্ষান করে দেশের সবচেয়ে বড় ক্ষতি করেছে।-খেয়াল করে দেখেন, ক্যবলটির নাম দেখেই বোঝা যায় এর আগে আরও দুই'টি তাড় ছিল।হ্যাঁ ১৯৮৫ সালে সিমিউই-২তেও তৎকালীক সরকার একই অজুহাতে প্রত্যাক্ষান করেছিল। এর আগে ১৯৭৮ সালে সিমিউই-১ প্রত্যাক্ষান করেছিল তৎকালীন সরকার, বড় লোকের বিলাসীতা বলে।এখনে যেন প্রশ্ন করবেন না তখন আবার সাবমেরিন ক্যাবল দিয়ে কি হতো ?
শুধু এই নয়, বাংলাদেশে প্রকৃত পক্ষে ১৯৯৭ সালেই মোবাইল নেটওয়ার্ক চালু হয়েছিল।কিন্তু কেন ? এর পেছনেও এই জোটই দায়ী। বিশ্বে বাণিজ্যিক ভাবে প্রথম প্রজন্মের মোবাইল নেটওয়ার্কের যাত্রা ১৯৭৯ সালে জাপানে।বাংলাদেশে ১৯৮৯ সালে এরশাদ সরকার বিটিএল নামক একটি কোম্পানীকে বাংলাদেশে সেলুলার ফোন, পেজিং ও অন্যান্য নেটওয়ার্ক বেইসড সাভিস দেয়ার লাইসেন্স দিয়ে গেলেও ১৯৯১ সালে এসে সব বন্দেধ করে দেয়।পরে মালিক বদলে ১৯৯৩ সালে এইচবিটিএল ঢাকায় সীমিত পর্যায়ে নেটওয়ার্ক স্থাপনের মাধ্যমে বাংলাদেশে প্রথম মোবাইল নেটওয়ার্ক যাত্রার শুরু করে।পরবর্তীতে সেবা নামে দেশের একমাত্র মাত্র মোবাইল কোম্পানী, এম মোরশেদ খান জোটের মন্ত্রী, ১৯৯৭ সাল পর্যন্ত একচেটিয়া কুবাইয়া মোবাইল ব্যবসা করে যায়। এক লাখ, দুই লাখ টাকায় এক একটা সংযোগ বিক্রি করেছে- অথচ নেটওার্কের কোন ডেভলপমেন্ট হয়নি।তখনকার ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী তরিকুল ইসলাম বিটিসিএল সহ সমগ্র টেলিকমকে চুটিয়ে খেয়ে গেছে।নব্বুইয়ের দশকের প্রথম দুই তৃতীয়াংশ সময়ে দেশে টি এ্যান্ড টি'র ল্যান্ড ফোনের সংযোগেরও ছিল এক মহারমরমা ব্যবসা।ঢাকাতেই একটি সংযোগের জন্য এক লাখ টাকার উপর ঘুষ বিতরন করতে হতো, লাইনম্যান থেকে শুরু করে বিটিসিএলের চীফ ইঞ্জিনিয়ার পর্যন্ত যা কমতে থাকে ১৯৯৭ সালে একাধীক মোবাইল অপারেটর লাইসেন্স দেয়ার মাধ্যমে প্রকৃতপক্ষে বাংলাদেশে মোবাইলের যাত্র শুরু।
১৯৯১ থেকে ১৯৯৬ ও ২০০১ থেকে ২০০৬বাংলাদেশ টেলকোর কাহিনীলিখে শেষ করা যাবে না।ঐ সময়ের ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী, সচিব ও বিটিআরসির কর্তা ব্যাক্তিদের তালিকা করে রিমান্ডে নিলে সেই কাহিনী শুনে জনগণ হার্টফেল করবে। আমি নিজে ১৯৯৫ সালে মফস্বলের একটা শহরে টি এ্যান্ড টির টেলিফোন নিতে ৩০ হাজার টাকা ঘুষ দিয়েছি, যার সরকারী ডিমান্ড ছিল মাত্র আড়াই হাজার টাকা।আর ২০০১ থেকে ভিওআইপির বানিজ্যের সে কি রমরমা অবস্থা।
Last edited: