What's new

Bangladesh offers Myanmar military aid against Rohingya rebels

মূলধারা বাংলাদেশ
28 August
রোহিঙ্গাদের যারা সাহায্য করতে চান

আধুনিক জাতি রাষ্ট্রে কোন ব্যক্তির যদি নাগরিকত্ব না থাকে কি দুর্দশা হয় রোহিঙ্গারা তার উজ্জ্বল প্রমাণ। শত শত বছর সেখানে বসবাস করার পরও নাকি তাঁরা বার্মার নাগরিক নয়।

মায়ানমারের দাবী হচ্ছে রোহিঙ্গারা বাঙালি এবং তাঁরা 'অবৈধ বাংলাদেশী'।রোহিঙ্গাদেরকে নির্যাতন করা হলে বাংলাদেশে চলে আসবে এটাই তাঁদের প্রত্যাশা।

একই দাবী করা হয় ভারতের আসাম রাজ্যে। সেখানেও বাংলাভাষীদের 'অবৈধ বাংলাদেশী' বলে নির্যাতন করা হয়। তাঁরা মাটি কামড়ে সেখানে পরে আছে বিধায় এবং বাংলাদেশে আসেনা বলে আমরা বুঝতে পারিনা। যাই হোক, আমরা বাংলাদেশীরা যদি সত্যেই রোহিঙ্গাদের সাহায্য করতে চাই তাহলে খাদ্য, শেল্টার, নিরাপত্তা দেয়ার পাশাপাশি দীর্ঘ মেয়াদে এই সমস্যার সমাধানের জন্য কাজ করা জরুরী।

এইড এজেন্সী এবং স্থানীয় পর্যায়ে বিভিন্ন ব্যক্তি, সংস্থা ও সংগঠন বিভিন্নভাবে সাহায্য করতে পারে। সেক্ষেত্রে সরকার যাতে বাঁধা না দেয় সেজন্য আমরা ক্যাম্পেইন করতে পারি। রাষ্ট্র পর্যায়ে সরকারের কাজ সরকার করবে। পাশাপাশি আন্তর্জাতিক পর্যায়ে রোহিঙ্গারা যে বার্মার নাগরিক সেটা প্রমাণ করতে বার্মার প্রচলিত ন্যারেটিভসকে চ্যালেঞ্জ করা জরুরী। এক্টিভিস্ট, বুদ্ধিজীবীদের পক্ষেই এটা করা সম্ভব। বাঙালি রোহিঙ্গাদের ইতিহাস, আরাকানের মুসলমানদের ইতিহাস জানা এক্ষেত্রে দরকারী।

এই বিষয়ে ড. মাহফুজুর রহমান আখন্দ এর লেখা 'আরাকানের মুসলমানদের ইতিহাস' বইটি একটি প্রামাণ্য দলিল। এর সাথে আগ্রহীরা লেখক এন এম হাবিবুল্লাহ'র 'রোহিঙ্গা জাতির ইতিহাস' বইটিও পড়তে পারেন। দুটো বইই আমাদের পিডিএফ সেকশনে পাবেন। দেখুন; https://goo.gl/PvHrEx

১৯৪৭ সালে ব্রিটিশ কর্তৃক দেশভাগের পর থেকেই এই সমস্যার সৃষ্টি।আরাকান বাংলাদেশের অংশ হতে পারত। কিন্তু আমাদের নেতাদের অদূরদর্শীতার কারণে আমরা কলকাতা যেমন হারিয়েছি, হারিয়েছি আরাকানও। যার ফলাফল বয়ে বেড়াচ্ছে এই নিরীহ রোহিঙ্গারা।

20914943_1645508368845813_5086879954516312064_n.jpg

goo.gl
 
.
People are dying due to flood yet we are hosting cricket game. I am not surprised. It's all about protecting Hasina and her family. Nothing else matters to Bd now a days.
 
.
Why are you talking about the youtube feature news, which is partial truth, and at the same time regularly dismiss the history references as wrong. Stop bulls*itting!! How about in one of your posts you said about 400 yr. history. Do not you think, youtube feature writers are as historians as yourself are. Shameless ignorant, learn from the original history books.

How about your pet theory that all the Buddhists in Bengal took Islam, when Buddhism was wiped out 400 years before Malik Ikhtier invaded Bengal in. By the way, genius where are those Afghans and Turkics who came to Bengal in and after 1203.
 
Last edited:
. .
Why are you talking about the youtube feature news, which is partial truth, and at the same time regularly dismiss the history references as wrong. Stop bulls*itting!! How about in one of your posts you said about 400 yr. history. Do not you think, youtube feature writers are as historians as yourself are. Shameless ignorant, learn from the original history books.

How about your pet theory that all the Buddhists in Bengal took Islam, when Buddhism was wiped out 400 years before Malik Ikhtier invaded Bengal in. By the way, genius where are those Afghans and Turkics who came to Bengal in and after 1203.

Your referenced history book were from some farsi book which were unscientific, based on myths. Current histories are written based on scientific anthropology and archeology. Not based on hearsay. You can get some contents from ancient books as a clue but cant rely on them.
This is not a random youtube video but the contents were made by a respected TV based on well researched contents and historians from Dhaka university.
 
.
One has to consider the fact ruling regime in Bangladesh is not an elected one, installed by india and carrying out indian policy in disguise. Bangladesh ruling awami regime action and/or decision does not represent Bangladeshi people will and expectation by any means. These ruling awami regime time and again proved its agenda against Bangladesh own Muslims. So, ruling awami league regime teaming up with genocidal Myanmar regime against defenseless Rohingya population is just another indian instruction they are implementing.
 
.
Muslim World does not care whether Rohingyas dies
রোহিঙ্গা মারা গেলে মুসলিম বিশ্বের কি?
৩০ আগস্ট, ২০১৭ ১৭:০৮:৫৯
83WGOu_1504091804.jpg

ইরান, কুয়েত, বাহরাইন, পাকিস্তান, সৌদিআরব, কাতার, ইন্দোনেশিয়া, তুরস্ক, মালয়েশিয়া। শুনেছি এরা নাকি মুসলিম দেশ। আসলে কি এরা সত্যি মুসলিম দেশ? আমার সন্দেহ হয় যে তারা কি আদৌ কুরআন সুন্নাহ অনুযায়ী চলে কিনা? যদি চলে তবে মায়ানমার নিয়ে তারা কোন কথা বলে না কেন? রাসুল (সাঃ.) বলেন, তোমরা যা খাবে তোমার ভাইকে তাহা খাওয়াবে। তোমার কোন মুসলিম ভাইয়েরা কষ্টে থাকলে তাহাদের কষ্ট লাঘব করবে কিন্তু কই মুসলিম দেশগুলো এ নিয়ে কোন কথা বলছে না।

সামান্য একটু দেশ মায়ানমার তারা তাজা তাজা মুসলিম মানুষগুলোকে সারা বিশ্বের মুসলমানদের চোখের সামনে হত্যা করছে। এতে কি সারা বিশ্বের মুসলিমদের বিবেকে একটু নাড়া দেয় না? চোখের সামনে হত্যা করা হচ্ছে শত শত মুসলিম নারী-পুরুষ ও শিশুদের। হত্যা করা হচ্ছে তাজা যুবকদের, ধর্ষণ করা হচ্ছে মুসলিম যুবতীদের। বাড়িঘরে জ্বালিয়ে দেয়া হচ্ছে আগুন।

অন্যদিকে মুসলিম বিশ্বের রাজা এবং রাজপুত্রের কাজ হলো নারী, গাড়ি, বড় বড় বাড়ি, আর আনন্দ বিলাস করা, তারা লোক দেখানো নামাজ রোজা করে, আর এসির মধ্যে থেকে মোনাজাতে বলে আল্লাহ মৃত্যুর সময় আমাকে এসির মধ্য রেখে মৃত্যু দিয়ো।

আমরা দেখছি যে আজ মুসলমানদের সারা বিশ্বে বিপর্যয় চলছে। অথচ যারা একটু ক্ষমতা ধর রাষ্ট্র তারা নিরবতা পালন করছে। আমাদের সম্মানিত দেশ হলো সৌদি আরব, কিন্তু আমরা দেখতে পেয়েছি তারা মুসলিম বিপর্যয় লাঘবের জন্য কোন কাজ করছে না।

এক হজের মৌসুমে সৌদি সরকার যে টাকা আয় করেন, তা দিয়ে একটি দেশ পরিচালিত হতে পারে। আমাদের ওআইসি রাষ্ট্রগুলো চুপ কেন? এভাবে চুপ থাকতে থাকতে শেষ হল ইরাক, শেষ হলো লিবিয়া, আফগান, সিরিয়া, ফিলিস্তিন, ভিয়েতনাম, ইয়েমেন, প্রতিনিয়ত মার খাচ্ছে ভারতের মুসলিমরা। এরপরও চুপ থাকেন বড় বড় দেশগুলো। এভাবে চুপচাপ থাকলে মুসলিম নেতাদের উপর আস্থা হারিয়ে ঘৃণার চোখে দেখবেন মুসলিম উম্মাহ এবং ইসলামের উপর থেকে সাধারণ মানুষের আস্থা হারিয়ে যাবে। আল্লাহ এরং তার রাসুল বলেন, তোমরা আগে কাহারো উপর আক্রমণ করো না এবং তোমাদের উপর আক্রমণ হলে তোমরা তাহা প্রতিহত কর।

মসজিদে বসে শুধু মোনাজাতে আল্লাহ মুসলমানদের রক্ষা কর,রক্ষা কর, বললেই মুসলমানরা রক্ষা পাবে? এমনটা নয়। এর জন্য দরকার আধুনিক অস্ত্র। আজ বিশ্বের যতগুলো দেশ অস্ত্রে স্বয়ংসম্পূর্ণ তারাই বিধর্মী। আর তাদের কাছে মাথানত করে আছি আমরা মুসলিমরা। এর প্রধান কারণ হলো মুসলমানরা বিশ্বাস করেন যে আল্লাহই তাদের রক্ষা করবেন কিন্তু আল্লাহ নিজেই বলেছেন, তোমরা চেষ্টা করো আমি বাকিটা দেখবো। যাহার উদাহরণ হলো উহুদের যুদ্ধ, বদরের যুদ্ধ, খন্দকের যুদ্ধ, সিফফিনের যুদ্ধ, তখন ছিল ঢাল তলোয়ারের যুদ্ধ। আর তখন মুসলমানদের সংখ্যা ছিল খুবই নগণ্য। কাফের মুসরিক ছিলো হাজার হাজার কিন্তু এখন তো আধুনিক যুগ এখন তো আর তাহা চলবে না। আল্লাহর রাসূল যদি যুদ্ধ করতে পারে তাহলে আমরা তো কিছুই না। আমরা কেন এত আরাম আয়েশ খুঁজি। সকল মুসলিমদের উচিত একযোগে কাজ করা এবং আল্লাহ ও রাসূলের আদর্শে পথ চলা। না হলে মুসলমানদের মার খেতে হবে। বিশ্বের সকল মুসলমান যদি ঐক্যবদ্ধভাবে ইসলামকে রক্ষার প্রচেষ্টা না করে, তাহলে খুব শীঘ্রই মুসলমানা আরও বেশি নির্যাতনের শিকার হবে।

লেখক:এম এম আশরাফুল আলম।
খোলা কলামে প্রকাশিত সব লেখা একান্তই লেখকের নিজস্ব মতামত। এর সাথে পত্রিকার কোন সম্পর্ক নেই।

বিডি২৪লাইভ/এমএমএ/এমআর/
http://bd24live.com/bangla/article/1504091339/139792/index.html
 
.
Your referenced history book were from some farsi book which were unscientific, based on myths. Current histories are written based on scientific anthropology and archeology. Not based on hearsay. You can get some contents from ancient books as a clue but cant rely on them.
This is not a random youtube video but the contents were made by a respected TV based on well researched contents and historians from Dhaka university.

No, it is the opposite. Historians like you who are not interested in studying old history books because of short memory capacity and cannot differentiate facts from the fiction, usually go for the easy to read cheap books written specially by the novice writers born in Bangladesh spearheaded by the gossip writers that includes even your famous college history text writer K. Ali. Better you go and learn from the old and genuine books that you can get from the writings of those who were living in those days.

Please do not refer to any gossip writers who possess no knowledge but write for entertainment. Even the Banglapedia writers have no profound knowledge because they lack the source materials. These ignorant guys still write Malik Ikhtiaruddin Khilji went to invade Tibet in 1205, when the Assamese Buranji (history written in old time) says he went to Assam and his 10,000 strong Turkic/Afghan troops was repulsed there. Now, guys like you will insist me to believe our own account rather than the Buranji. But, how can I accept?

So, read the books of Rakhaldas Bondhopaddhay and many others. But, you need a large capacity memory to read and apprehend all those books with total materials of at least 50,000 pages. Since you never read all those basic histories, so, you shame the entire Bangali Muslim population by claiming we (or only you?) are the descendants of Zhengis Khan Mongols. All men should know his limit of ignorance, but you seem not to. You keep on arguing, unfortunately.
 
Last edited:
.
No, it is the opposite. Historians like you who are not interested in studying old history books because of short memory capacity and cannot differentiate facts from the fiction, usually go for the easy to read cheap books written specially by the novice writers born in Bangladesh spearheaded by the gossip writers that includes even your famous college history text writer K. Ali. Better you go and learn from the old and genuine books that you can get from the writings of those who were living in those days.

Please do not refer to any gossip writers who possess no knowledge but write for entertainment. Even the Banglapedia writers have no profound knowledge because they lack the source materials. These ignorant guys still write Malik Ikhtiaruddin Khilji went to invade Tibet in 1605, when the Assamese Buranji (history written in old time) says he went to Assam and his 10,000 strong Turkic/Afghan troops was repulsed there. Now, guys like you will insist me to believe our own account rather than the Buranji. But, how can I accept?

So, read the books of Rakhaldas Bondhopaddhay and many others. But, you need a large capacity memory to read and apprehend all those books with total materials of at least 50,000 pages. Since you never read all those basic histories, so, you shame the entire Bangali Muslim population by claiming we (or only you?) are the descendants of Zhengis Khan Mongols. All men should know his limit of ignorance, but you seem not to. You keep on arguing, unfortunately.
Hahah... we sylhetis just jumped out of the sky in Assam. Nobody writes history of child born from bluesky but will write about some war. Anyways... move on
 
.
Hahah... we sylhetis just jumped out of the sky in Assam. Nobody writes history of child born from bluesky but will write about some war. Anyways... move on

How long you guys will be vomiting ignorance even about your own home district Sylhet. It is true that you Sylhetis just jumped out of sky in Assam. It was a part of Assam only for 73 years between 1874 and 1947. So, it was a part of Bengal historically. It was joined with Assam by the British Raj in 1874 only for its administrative ease.

So, I am sorry to say that like other Bangali Muslims of that period in 1205, Sylhet also shared the same fate of defeat of Malik Ikhtiaruddin Khilji by the Assamese, many of whom only in around 1150 CE ventured into the non-Sylhet Assam from southern China and married with the Monipuris.

However, after this entry of a new power in Assam it became very strong or I can say equally strong like Bengal where also a new force composed of Muslim Turks and Afghans entered Gaud. These two new forces kept on fighting for centuries, but strictly on the Assamese land. Bengal was always defeated by the Assamese though, but because of such adventures, many from Bengal went to Assam and settled there.
 
.
How long you guys will be vomiting ignorance even about your own home district Sylhet. It is true that you Sylhetis just jumped out of sky in Assam. It was a part of Assam only for 73 years between 1874 and 1947. So, it was a part of Bengal historically. It was joined with Assam by the British Raj in 1874 only for its administrative ease.

So, I am sorry to say that like other Bangali Muslims of that period in 1205, Sylhet also shared the same fate of defeat of Malik Ikhtiaruddin Khilji by the Assamese, many of whom only in around 1150 CE ventured into the non-Sylhet Assam from southern China and married with the Monipuris.

However, after this entry of a new power in Assam it became very strong or I can say equally strong like Bengal where also a new force composed of Muslim Turks and Afghans entered Gaud. These two new forces kept on fighting for centuries, but strictly on the Assamese land. Bengal was always defeated by the Assamese though, but because of such adventures, many from Bengal went to Assam and settled there.
Its not only bd Sylhet but entire Barack valley and lower Assam ethnicity are Sylhety. Like Burmese, Assamese also call us foreigner. Don't fall for that. We Sylhetis are the Adhivasi but Assamese people came from Tibet.
 
Last edited:
.
12:00 AM, August 31, 2017 / LAST MODIFIED: 03:20 AM, August 31, 2017
Put pressure on Myanmar
PM asks US as Rohingyas continue to enter Bangladesh amid persecution
pm_101.jpg

Staff Correspondent

Prime Minister Sheikh Hasina yesterday called upon the United States to put pressure on Myanmar to stop pushing Rohingyas into Bangladesh.

“We have given shelter to a large number of Rohingya refugees on humanitarian grounds and it's a big problem for us.... So I urge you to mount pressure on Myanmar in this regard,” she said.

Hasina made the appeal when US Acting Assistant Secretary of State for South and Central Asian Affairs Alice Wells met her at her office. PM's Press Secretary Ihsanul Karim briefed reporters after the meeting, reports BSS.

The Myanmar Rohingyas, one of the most persecuted communities in the world, have been fleeing to Bangladesh since late '80s. Presently, an estimated 500,000 Rohingyas live in Bangladesh.

Ihsanul said Wells wanted to know whether there had been any political dialogue between Bangladesh and Myanmar on the Rohingya issue. Hasina in reply said Bangladesh's foreign office was in contact with the Myanmar authorities.

The issue came up at the meeting as thousands of Rohingyas entered Bangladesh since Friday after Myanmar security forces launched a drive in Rakhine State in the face of attacks on 30 police posts and an army base.

The Myanmar government claimed the attackers killed 10 policemen, a soldier and an immigration official. A total of 77 “insurgents” were also killed.

Meanwhile, Bangladesh Foreign Minister AH Mahmood Ali yesterday sought UN support to resolve the Rohingya crisis during a farewell call by the departing UN Resident Coordinator in Bangladesh, Robert D Watkinson, said a foreign ministry press release.

On Tuesday, Human Rights Watch said it found satellite images capturing fire burning in at least 10 areas in Rakhine State.

ESCALATION IN CONFLICT
International Crisis Group, an independent political think tank, said the latest violence represents a very serious escalation in the conflict. Following attacks by insurgents in October last year, Myanmar troops conducted a heavy-handed operation. As a result, some 87,000 Rohingyas fled to Bangladesh.

Early this year, a UN investigation concluded that there had been grave and widespread abuses by the military that “very likely” amounted to crimes against humanity.

Yousef bin Ahmad Al-Othaimeen, secretary general of the Organisation of Islamic Cooperation (OIC), yesterday wrote letters to UN Secretary General António Guterres and Myanmar State Counsellor Aung San Suu Kyi to address the violence affecting the Rohingya Muslims.

In a statement, he called upon Myanmar to immediately restore the displaced people to their homes and allow humanitarian aid agencies to assist the affected people.

The OIC secretary general said, “The current crisis has the potential of destabilising the entire region unless the core issues of inequality, justice and citizenship are resolved.”

Al-Othaimeen also urged the UN Security Council to address the issue.

The UK on Tuesday called upon the UN Security Council to convene to discuss reports of mass civilian casualties after raids by Myanmar security forces against “Rohingya fighters”.

The Arakan Rohingya National Organisation urged Bangladesh to take immediate steps to lobby the international community for establishing UN safe areas in Arakan State.

In a statement, it claimed Myanmar unleashed a campaign of unprecedented terror and brutality that resulted in the deaths of “hundreds of civilians, including countless children and women whose only crime was they were born in Rohingya families”
http://www.thedailystar.net/backpage/put-pressure-myanmar-1456561
 
.
Rohingyas gave us sanctuary during War of Liberation.
মুক্তিযুদ্ধের সময় রোহিঙ্গারাও আমাদের আশ্রয় দিয়েছিল

screenshot-web.facebook.com-2017-08-28-23-27-01.png

মুক্তিযুদ্ধের সময় রোহিঙ্গারাও আমাদের আশ্রয় দিয়েছিল

আমরা শুধু শুনে এসেছি মুক্তিযুদ্ধে শরনার্থীদের শুধুমাত্র ভারতই আশ্রয় দিয়েছিল। কথাটা পুরোপুরি সত্য নয়, মুক্তিযুদ্ধের সময় বার্মাতেও বাংলাদেশের শরনার্থীরা আশ্রয় নিয়েছিল, আর তাঁরা আশ্রয় নিয়েছিল মুসলিম অধ্যুষিত রাখাইন প্রদেশেই।

১৯৭১ সালের ১৮ই জুন অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম এই জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে বার্মার জনগন আর সরকারকে ধন্যবাদ জানান। (সুত্রঃ মুক্তিযুদ্ধের দলিলপত্র, ৩য় খণ্ড, পৃষ্ঠা ৫৩)

অবশ্য বার্মার মুসলিম জনগনের বদান্যতার এই ইতিহাসকে মুছে দেয়া হয়েছে এবং ভারতকে শরনার্থীদের আশ্রয় দেয়ার পুর্ণ কৃতিত্ব দেয়া হয়েছে। সেকারণেই রোহিঙ্গাদের তাড়িয়ে দেয়ায় আমাদের চেতনা শিবিরে কোন গ্লানি হয়নি। নিশ্চয় রোহিঙ্গাদের মধ্যে বয়স্করা এই ঘটনা জানে। তারা আমাদের কী বলেছে? আমাদের নিয়ে কী ভেবেছে ভাবুন একবার। একবারও কি কেউ বলেনি, “অকৃতজ্ঞ!!”

সরকারকে আহ্বান জানাই; গণহত্যার শিকার হওয়া রোহিঙ্গাদের জীবন বাঁচাতে সীমান্ত খুলে দিন। শরনার্থী শিবির বানান। বাংলাদেশের আপামর মানুষ এটাই চায়। মানুষের হৃদয়ের কথা শুনুন।
ডা. পিনাকি ভট্টাচার্য অধ্যাপক রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ

http://rtnews24.net/opinion/76710
 
.
pm_101.jpg


Why this weak Lady with almost no popularity should remain the PM of BD? Why do not the people come down to the streets and demand her expulsion for being naive in foreign policy and urging Myanmar to jointly fight against the Rohingyas? Down with Hasina!!
 
.
Rohingyas gave us sanctuary during War of Liberation.
মুক্তিযুদ্ধের সময় রোহিঙ্গারাও আমাদের আশ্রয় দিয়েছিল

screenshot-web.facebook.com-2017-08-28-23-27-01.png

মুক্তিযুদ্ধের সময় রোহিঙ্গারাও আমাদের আশ্রয় দিয়েছিল

আমরা শুধু শুনে এসেছি মুক্তিযুদ্ধে শরনার্থীদের শুধুমাত্র ভারতই আশ্রয় দিয়েছিল। কথাটা পুরোপুরি সত্য নয়, মুক্তিযুদ্ধের সময় বার্মাতেও বাংলাদেশের শরনার্থীরা আশ্রয় নিয়েছিল, আর তাঁরা আশ্রয় নিয়েছিল মুসলিম অধ্যুষিত রাখাইন প্রদেশেই।

১৯৭১ সালের ১৮ই জুন অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম এই জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে বার্মার জনগন আর সরকারকে ধন্যবাদ জানান। (সুত্রঃ মুক্তিযুদ্ধের দলিলপত্র, ৩য় খণ্ড, পৃষ্ঠা ৫৩)

অবশ্য বার্মার মুসলিম জনগনের বদান্যতার এই ইতিহাসকে মুছে দেয়া হয়েছে এবং ভারতকে শরনার্থীদের আশ্রয় দেয়ার পুর্ণ কৃতিত্ব দেয়া হয়েছে। সেকারণেই রোহিঙ্গাদের তাড়িয়ে দেয়ায় আমাদের চেতনা শিবিরে কোন গ্লানি হয়নি। নিশ্চয় রোহিঙ্গাদের মধ্যে বয়স্করা এই ঘটনা জানে। তারা আমাদের কী বলেছে? আমাদের নিয়ে কী ভেবেছে ভাবুন একবার। একবারও কি কেউ বলেনি, “অকৃতজ্ঞ!!”

সরকারকে আহ্বান জানাই; গণহত্যার শিকার হওয়া রোহিঙ্গাদের জীবন বাঁচাতে সীমান্ত খুলে দিন। শরনার্থী শিবির বানান। বাংলাদেশের আপামর মানুষ এটাই চায়। মানুষের হৃদয়ের কথা শুনুন।
ডা. পিনাকি ভট্টাচার্য অধ্যাপক রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ

http://rtnews24.net/opinion/76710

And to think that BD is not even supplying weapons to help them now.:(
 
.
Back
Top Bottom