What's new

Al Jazeera: Bangladesh’s Most Wanted Criminal Operating Network from Budapest

. .
This is big. Expose’s like this can bring down governments. Seems like a bigger game behind Aljazeera’s expose. Getting rid of Shiekh Hasina is in Pakistan’s and China’s interest. This could trigger a military coup.

 
Last edited:
.
Aljazeera will get blocked again in BD. 😂 We were mocking Myanmar just few hours ago. Should've remembered that we aren't any better at all. 😂 Hasina just keep favoring anyone who becomes her saviour. Stupid women prioritizing corrupted dogs and her masters before her country. No wonder we couldn't follow FG2030 properly and major purchase is still stuck in red tape.

Anyway are we sure this isn't another report by @polanski or @araberuni? 😂
 
Last edited:
.
Everyone is busy demonising the Army Chief. :sad:
Can we at least give him credit for suiting up for a flight?
Screenshot_20210202-041822_Samsung Internet.jpg


One thing to note is that Hasina looks after anyone who has been loyal to her, even if he goes on to commit murders.
 
Last edited:
.
Can someone please translate the news please!

আল জাজিরার অনুসন্ধান: 'ইসরায়েল থেকে মোবাইল ফোন নজরদারী করার প্রযুক্তি কিনেছে বাংলাদেশ', অস্বীকার করলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্দুল মোমেন

১৯ মিনিট আগে
হাঙ্গেরির রাজধানী বুদাপেস্ট (আল-জাজিরার প্রতিবেদন থেকে নেয়া ছবি).

ছবির ক্যাপশান,
হাঙ্গেরির রাজধানী বুদাপেস্ট (আল-জাজিরার প্রতিবেদন থেকে নেয়া ছবি).

কাতার-ভিত্তিক টেলিভিশন চ্যানেল আল জাজিরা ইংলিশ-এর একটি অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের নিরাপত্তা বাহিনী ইন্টারনেট এবং মোবাইল ফোন নজরদারী করার প্রযুক্তি ইসরায়েল থেকে আমদানি করেছে।

সোমবার প্রচারিত এক দীর্ঘ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পিকসিক্স নামের একটি ইসরায়েলি প্রতিষ্ঠানের তৈরি এই যন্ত্র দিয়ে ওয়াই-ফাই, সেলুলার এবং ভিডিও নজরদারী করা হয়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০১৯ সালে পূর্ব ইউরোপীয় দেশ হাঙ্গেরির রাজধানী বুদাপেস্টের কাছে দু'জন ইসরায়েলি গোয়েন্দা বিশেষজ্ঞ এই প্রযুক্তি ব্যবহারের ওপর চারজন বাংলাদেশী গোয়েন্দাকে প্রশিক্ষণ দেয়।

তবে বিবিসি বাংলা বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ. কে. আবদুল মোমেন-এর কাছে প্রশ্ন করলে তিনি ইসরাইল থেকে সরঞ্জাম ক্রয়ের কথা সরাসরি নাকচ করে দিয়েছেন।

"ইসরাইল থেকে আমরা কিছু ক্রয় করিনি এবং আমাদের সঙ্গে ইসরাইলের কোন সম্পর্কও নেই,'' মি. মোমেন বিবিসি বাংলাকে বলেন।
বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ.কে. আব্দুল মোমেন

ছবির ক্যাপশান,

আরও পড়তে পারেন:
ইসরায়েল-বাংলাদেশ কূটনৈতিক সম্পর্ক: যেসব কারণে সম্ভব নয়
সৌদি আরব-ইসরায়েল শান্তি চুক্তি কি আসন্ন?

আল জাজিরার অনুসন্ধানী সাংবাদিক দল যেসব দলিল সংগ্রহ করেছে, তার মধ্যে নজরদারী করার প্রযুক্তি ক্রয় করার একটি কন্ট্রাক্ট আছে, যেখানে তারিখ উল্লেখ করা হয়েছে ১৮ই জুন, ২০১৮।

এই চুক্তিতে সই করা হয়েছে ডিরেক্টরেট জেনারেল অফ ডিফেন্স পারচেসেস (ডিজিডিপি)-এর পক্ষ থেকে। ডিজিডিপি সামরিক বাহিনীর একটি সংস্থা, যেটি বাংলাদেশের সামরিক সরঞ্জাম ক্রয় করার দায়িত্ব পালন করে থাকে।

তবে ইসরালের সঙ্গে ব্যবসার আরও তথ্য আসে বুদাপেস্টে বসবাসরত একজন বাংলাদেশী ব্যবসায়ীর কাছ থেকে। তাকে আল জাজিরার প্রতিবেদনে পুরো সময় দেখানো হলেও, তিনি একটি ছদ্মনাম 'স্যামি' ব্যবহার করেন।

মি. স্যামি ঐ প্রতিবেদনে বলেন, ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে এক বন্ধু তার সঙ্গে যোগাযোগ করেন, যিনি বাংলাদেশের গোয়েন্দা সংস্থা ডিজিএফআই (ডিরেক্টরেট জেনারেল ফোর্সেস ইন্টেলিজেন্স)-এ কর্মরত ছিলেন।

নজরদারী সরঞ্জাম ক্রয়ের চুক্তি (আল-জাজিরার প্রতিবেদন থেকে নেয়া ছবি)।

ছবির ক্যাপশান,

''তিনি জানালেন, চার জন বাংলাদেশী অফিসার সরকারি কাজে বুদাপেস্ট সফর করছেন," মি. স্যামি বলেন।
এই চারজন অফিসার ডিজিএফআই-এর কর্মকর্তা বলে আল জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়।

মি. স্যামি বলেন, "আমি তাদের রাতে খাবারের জন্য দাওয়াত দিলাম। তারা বললেন, তাদের সাথে আরও তিন জন অতিথি থাকবেন।''

এই তিনজন অতিরিক্ত অতিথির মধ্যে ছিলেন দু'জন ইসরায়েলি গোয়েন্দা বিশেষজ্ঞ এবং একজন আইরিশ ব্যক্তি, জানাচ্ছে আল জাজিরা। কিন্তু ইসরায়েলিরা ওই দাওয়াতে যোগ দেয়নি, অংশ নেন শুধু আইরিশ লোকটি।

ওই দিনের ঘটনার আরও বিস্তারিত বর্ণনা দেন মি. স্যামি: "বাংলাদেশী অফিসাররা আমার সাথে আইরিশ লোকটির পরিচয় করিয়ে দেন। বলা হয়, তিনি একজন কনট্রাক্টর (ঠিকাদার), যিনি নজরদারী সরঞ্জাম নিয়ে কাজ করেন।''

বুদাপেস্ট এ বাংলাদেশী ব্যবসায়ী যাকে শুধু 'সামি' নামে সম্বোধন করা হয় (আল-জাজিরার প্রতিবেদন থেকে নেয়া ছবি)।

ছবির ক্যাপশান,

''আমি তাদের কথা-বার্তা শুনলাম, নজরদারী প্রযুক্তি ক্রয় করা নিয়ে কথা-বার্তা হচ্ছিল। একটি ডিভাইস নিয়ে আলাপ হচ্ছিল, যেটা দিয়ে সবার মোবাইল ফোনের ওপর নজরদারী করা যায়।''

এক পর্যায়ে ঐ আইরিশ কনট্রাক্টর বলেন, বাংলাদেশের মানুষ যেন কোন ভাবেই বুঝতে না পারে যে এই সরঞ্জাম ইসরায়েল থেকে আসবে। সেই মুহূর্তে মি. সামি তার ফোনে রেকর্ডার চালু করে দেন।

কনট্রাক্টরের পরিচিতি হিসেবে বলা হয়েছে যে তার নাম জেমস ম্যালনি এবং তিনি সিঙ্গাপুর-ভিত্তিক কোম্পানি সভেরেইন সিস্টেমস-এর প্রতিনিধি। তিনি এই ক্রয় চুক্তির মধ্যস্থতাকারী বলে আল জাজিরার রিপোর্টে বলা হয়।
''আমারা ওয়াই-ফাই, সেলুলার এবং ভিডিও নজরদারী সরঞ্জাম সরবরাহ করতে পারি,'' মি. ম্যালনিকে বলতে শোনা যায়।

পিকসিক্স কোম্পানির ব্রশিউর (আল-জাজিরার প্রতিবেদন থেকে নেয়া ছবি)।

ছবির ক্যাপশান,

আল জাজিরার হাতে আসা দলিলে দেখা যায়, বাংলাদেশ পরোক্ষভাবে ইসরায়েলের একটি কোম্পানি থেকে এই নজরদারী সরঞ্জাম ক্রয় করছে।

পিকসিক্স নামের এই কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করেছিল ইসরায়েলের কয়েকজন প্রাক্তন গোয়েন্দা কর্মকর্তা।
কিন্তু বাংলাদেশ এখনও ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দেয়নি, দেশটির সাথে কোন বাণিজ্য সম্পর্ক নেই, এমনকি বাংলাদেশের পাসপোর্ট ব্যবহার করে কেউ ইসরায়েলে যেতে পারেন না।

সিঙ্গাপুর-ভিত্তিক সভেরেইন সিস্টেমস-এর ওয়েবসাইটে পিকসিক্সের কোন কথা নেই।

মি. স্যামির ধারণকৃত কথোপকথনে শোনা যায়, জেমস ম্যালনি বলছেন - হ্যাঁ, এটা ইসরায়েল থেকে আসবে।
''কিন্তু আমরা এই প্রযুক্তি বিজ্ঞাপনে দেই না। আমার ওয়াই-ফাই বা সেলুলার নজরদারী সরঞ্জাম আমাদের ওয়েবসাইটে দেই না। আমাদের ভাবমূর্তি নিয়ে আমরা সতর্ক," জেমস ম্যালনিকে আরও বলতে শোনা যায়।

দু'জন ইসরায়েলি গোয়েন্দা বিশেষজ্ঞর সাথে জেমস ম্যালনি (কালো চশমা পরা) -আল-জাজিরার প্রতিবেদন থেকে নেয়া ছবি।

ছবির ক্যাপশান,

আজ জাজিরার হাতে আসা ক্রয় চুক্তিতে সরঞ্জাম প্রস্তুতকারী দেশের নাম বদলে দেয়া হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, এই প্রযুক্তি হাঙ্গেরিতে তৈরি করা হয়েছে।

চারজন বাংলাদেশী অফিসারকে ইসরায়েলিরা বুদাপেস্টের কাছে একটি গুদামঘরে প্রশিক্ষণ দেয়।

আল জাজিরার ছবিতে বাংলাদেশী অফিসারদের ঝাপসা করে দেয়া হয়েছে। তবে মি. ম্যালনির পাশে দাঁড়ানো ইসরায়েলি দু'জনের পরিচয় আল জাজিরা সংগ্রহ করতে পারেনি।

আল জাজিরার প্রায় এক ঘণ্টা দীর্ঘ এই প্রতিবেদনে মূলত বাংলাদেশের সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদের ভাই হারিস আহমেদ কীভাবে নতুন পরিচয় তৈরি করে ইউরোপে ব্যবসা করছেন, তার ওপরই আলোকপাত করা হয়েছে।

প্রতিবেদনে গোপন রেকর্ডিংয়ের মাধ্যমে বুদাপেস্ট-এ হারিস আহমেদ ওরফে হাসান মোহাম্মদের ব্যবসায়িক কার্যকলাপ নিয়ে অনুসন্ধান চালানো হয়।

তবে প্রতিবেদনে হারিস আহমেদে সাথে ইসরায়েলি কোম্পানি পিকসিক্স-এর কোন যোগযোগের কথা বলা হয়নি।

প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ এলিওট বেনডেনেলি -আল-জাজিরার প্রতিবেদন থেকে নেয়া ছবি।

ছবির ক্যাপশান,

'গণহারে' নজরদারী করার প্রযুক্তি
পিকসিক্স নজরদারী সরঞ্জামের ম্যানুয়ালে এই যন্ত্রকে 'ইমসি ক্যাচার' (IMSI catcher) বা স্টিংরে নামে বর্ণনা করা হয়েছে, এবং বলা হয়েছে যে মোবাইল ফোন 'মনিটরিং' হচ্ছে এর কাজ।

এই মেশিন একটি মোবাইল ফোন টাওয়ারের মত কাজ করে, বলছেন এই প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ এলিওট বেনডেনেলি।

''এটা সেল টাওয়ারের মত আচরণ করে। একটি নির্দিষ্ট এলাকার সব মোবাইল ফোন তার সাথে যোগ হবে এবং এই যন্ত্র সব কমিউনিকেশন ইনটারসেপ্ট করতে পারবে।

''টেক্সট মেসেজ, ইন্টারনেট - সব ধরনের কমিউনিকেশন ইনটারসেপ্ট করতে পারবে, এবং যে কোন সময় ২০০ থেকে ৩০০ মোবাইল ফোন এক সাথে ইনটারসেপ্ট করতে পারবে।

''এই মডেল সরাসরি হস্তক্ষেপ করতে পারে, যেমন টেক্সট মেসেজের কথা বদলে দিতে পারে, যে ব্যবহার করছে তার পরিচয় বদলে দিতে পারে," বলছিলেন এলিওট বেনডেনেলি।
এই বিশেষজ্ঞ জানান, এটা হচ্ছে 'গণহারে' নজরদারী করার প্রযুক্তি।

 
.
Gang close to Bangladesh PM extracts bribes for state contracts


Investigation reveals how a criminal gang is colluding with Bangladesh’s security forces and profiting from links to PM Sheikh Hasina.

By Al Jazeera Investigative Unit
1 Feb 2021


A criminal gang is colluding with Bangladesh’s security forces to extract bribes for state contracts and job positions, all the while maintaining powerful links with the country’s Prime Minister Sheikh Hasina, an Al Jazeera investigation has found.

All the Prime Minister’s Men reveals how Haris and Anis Ahmed, both convicted of murder, are being protected by their brother, a high-ranking military officer, after they fled abroad to escape law enforcement.

Their brother is General Aziz Ahmed, head of the Bangladesh Army and close confidant of Prime Minister Sheikh Hasina, leader of the ruling Awami League.

During the two-year investigation, Al Jazeera’s Investigative Unit managed to track down Haris and Anis Ahmed, who were found guilty for their involvement in the 1996 murder of Mustafizur Rahman Mustafa, said to be a member of a rival political party, in Dhaka.


Following that murder, both Haris and Anis fled from the authorities and went into hiding abroad.

Do you have information on government corruption or want to share another tip? Contact Al Jazeera’s Investigative Unit on +974 5080 0207 (WhatsApp/Signal), or find other ways to reach out on our Tips page.

Haris, who is still on the country’s list of most wanted criminals, fled to Budapest, Hungary, and has been living there using the assumed identity of Mohammad Hasan.

The second brother, Anis Ahmed, is living in Kuala Lumpur, where he escaped to after his murder conviction was upheld in 2007.


Despite the fact that they are wanted by Bangladesh law enforcement, General Aziz stays in contact with both his brothers.

In March 2019, Haris and Anis even visited Dhaka for the wedding of Aziz’s son, where the two fugitives partied alongside Bangladesh’s President Abdul Hamid and foreign dignitaries during an opulent ceremony.

Haris Ahmed attending his nephew's wedding


Haris Ahmed, top, wanted by Bangladesh police, shown with General Aziz Ahmed, bottom, at the Dhaka wedding for General Aziz’ son in 2019. [Al Jazeera]

Fake identity

Since his escape from Bangladesh, Haris has been using the fake identity, Mohammad Hasan.

Leaked documents obtained by Al Jazeera reveal how General Aziz used military officers to help Haris create that false identity, which was then used to set up businesses in Europe and buy properties around the world.

Al Jazeera also obtained the fake documentation used to create “Mohammad Hasan’s” passport, which was signed by a person later revealed to be part of a network involved in passport fraud.

Meanwhile, in a series of covert recordings, Haris revealed that the Ahmed clan continues to make money in Bangladesh by selling positions in the national and Dhaka police forces in collusion with senior officers.

He claimed the scheme also involves kickbacks to at least one senior government minister.

“Officer in command at the airport will be a minimum of $625,000 to $1.25m,” Haris can be heard saying.

“The transfer bribe is taken by the home minister, the inspector general and the police commissioner,” he continued.

“If there is a contract for $625,000, we give them $375,000 and the remaining $250,000 will be ours.”

In other recordings, Haris boasts of profits he made from military contracts using his brother’s power as army chief to extract bribes.

He also claims he has the support of the politician he used to protect, saying: “Even the prime minister (Sheikh Hasina) has said: ‘If Haris wants to do something, let him do it. We will help’.”


Al Jazeera also managed to track down the second fugitive Ahmed brother, Anis.

A surveillance team followed General Aziz to Kuala Lumpur, where he and Anis were given a diplomatic escort to the Bangladesh High Commission.

Property records for the house where Anis was staying showed two owners, Anis Ahmed and Mohammad Hasan, Haris Ahmed’s fake identity.

Haris Ahmed's fake passport, which uses the name Mohammad Hasan. [Al Jazeera]
Haris Ahmed’s fake passport, which uses the name Mohammad Hasan. [Al Jazeera]

Protection for Sheikh Hasina
The Ahmed clan’s fortunes have been long intertwined with that of Prime Minister Sheikh Hasina.


Haris and Anis were Hasina’s bodyguards when her life was threatened during the time she was an opposition politician, and leader of the Awami League, in the 1980s and 1990s.

In a phone recording obtained by Al Jazeera, General Ahmed recounts how Hasina defended the brothers to critical party officials.

“Look, you don’t know better than me who his brothers are. Where were you all… when grenades were thrown in my house?” the general recalled Hasina saying to the critics.

“These things were happening to my house. Where were you? This chief’s brothers (General Aziz Ahmed) were all around me. They were my mainstay.”


Five brothers
In total, the Ahmed clan consisted of five brothers, four of whom ended up in the criminal underworld.

Josef Ahmed, deemed one of the most dangerous criminals in Bangladesh, was sentenced to death for his involvement in the 1996 murder.

However, he was released in May 2018 after a presidential pardon, with the backing of Prime Minister Sheikh Hasina.

Weeks later, Hasina appointed General Aziz, Josef’s brother, as head of the Bangladesh army.


The fifth Ahmed brother, Tipu, was killed in a gangland shooting in 1999.
The Investigative Unit contacted all those involved in this investigation, including Bangladesh’s prime minister, home minister, inspector general, police commissioner and all four Ahmed brothers.

They were all invited to respond to the investigation’s findings. None did so.



In the coming days, Al Jazeera’s Investigative Unit will release several other news stories related to All The Prime Minister’s Men.

The film will be shown on Al Jazeera English on the following times:

Monday, February 1: 20.00GMT
Tuesday, February 2: 12.00GMT
Wednesday, February 3: 06.00GMT
Thursday, February 4: 01.00GMT
Friday, February 5: 6.00GMT
Saturday, February 6: 12.00GMT
Sunday, February 7: 20.00GMT
 
. .
when Hasina talks about her father being killed while she was in Germany, she was sad and all that, and i have heard her say how she wants to bring the killers and conspirators to justice and hang them. but her connections to these mafia that kill people and she protects them shows this woman has absolutely no shame and is a complete hypocrite. she feels pain for her father getting murdered, but not when others close to her murder innocents.

how the hell did that guy at 24:19 survive 9 bullet wounds long enough to give a witness statement!!!

anyway, i hope the Bangladeshis on this forum keep updating on the fallout of all this in Bangladesh.
 
. . .
Wow - great expose piece. I guess the local surveillance skillset is getting to be better than many neighbor countries.

This is good in one sense, they cannot manipulate us locally like they had in the past.

On the other hand, our laws are not sophisticated enough to prevent breach of individual privacy rights, which the EU is at the forefront of right now - with GDPR etc.

This may prove problematic, if we deal in any fashion with GDPR compliant regimes for storing/processing EU data for IT purposes.
 
.
Well i guess her real face is not so haseen afterall.
 
.
Disey Aziz-er lungir gira khuila.

Watch how Hasina drops these two goondas like a Hot Potato.

She might even drop Aziz as Army Chief, rumors were rife even before this.

Three brothers to Canada (Begumpara) - here we come !! :p::lol:
 
.
Everyone is busy demonising the Army Chief. :sad:
Can we at least give him credit for suiting up for a flight?
View attachment 712491

One thing to note is that Hasina looks after anyone who has been loyal to her, even if they go on to commit murderers.

Suit up? For long flights I change into my jammies. Or Lungi - whichever is convenient. :p:
 
.
Back
Top Bottom