What's new

4.5 lakh Indians working illegally in Bangladesh

Black_cats

ELITE MEMBER
Joined
Dec 31, 2010
Messages
10,031
Reaction score
-5
4.5 lakh Indians working illegally in Bangladesh

Posted By: daily industryon: February 16, 2020In: Bangladesh, DiplomaticNo

Bulk portion of the apparel, IT and traveling sectors are under their occupation

Golam Mostafa Jibon : Over 4.5 lakh Indians out of 5 lakh have been working illegally at different sectors in Bangladesh due to lack of proper monitoring by the authorities concerned. Most of them are sending their salary to their own country through both the dollar and Hundi.

According to the sources, around 5 lakh Indians live in Bangladesh and work at different sectors including apparel, IT and travel agencies. Of them, only 10 percent have work permit, while rest 90 percent or 4.5 lakh don’t have work permit. Those, who have no work permit, have been working and living in Bangladesh illegally. Most of them came to the country with tourist visa. But, they did not return to their homeland.

Indians have a strong supremacy in the country’s IT sector due to India based software and management system. Besides, a large portion of Indians have grabbed apparel and travel sectors in the country. Many Indians are also involved with advertisement and consultancy activities in different print and electronic media in Bangladesh.

Experts said, Indians have a strong position in the country’s garments sector. The domination is likely to increase in future due to sudden outbreak of coronaviruse among the Chinese.
It may fall a negative impact on the Chinese nationals, who are working in the country’s apparel and other important sectors.

Seeking anonymity, an entrepreneur said, Bangladeshi firms almost provide works to the Indian nationals due to use of their technologies in the software and management system. A bulk portion of the travel agents are still under control of Indians. Taking the advantage, most of the time, Indians get high priority in context of recruiting. Such situation has been created only for want of government’s proper policy.

Fahim Mashrum, Chief Executive of bdjobs.com said, “Indians are on the top among the working foreigners. Sri Lanka, China and Thailand are at the next positions. But, around 90 percent of the Indians have no work permit as they have joined at different works illegally after coming in the country with tourist visa.

Many of the workers take their salaries in India as the recruiting agencies have developed a system to pay their salary from India instead of Bangladesh. Thus, huge amount of remittances is going to India through illegal channel.”

Transparency International Bangaldesh (TIB) in its recent report said that, over 2.5 lakh foreigners are working in the country. Of them, only 90,000 are legal. They came to the country taking legal approval. Rests are running work without proper permission. Those illegal foreign workers are siphoning Tk 26,400 crore each year from Bangladesh. Though, TIB produced the report on the basis of 85,486 legal foreign workers’ information given by the Home Minister in 2018. But, the anonymous sources claimed that the number of illegal foreigners will be two or three times higher than the said figure.

A number of garments owners said, “There is a lacking of skillEd manpower in the country’s apparel sector. Therefore, Indians control the local buying houses. Over 1 lakh Indian nationals are now working in different garments without any legal approval. The number is high in buying houses. Thus, the Indians have established an unseen supremacy in the country’s economy sector.

Dr Iftekharuzzaman, Executive Director of TIB said, “Huge amount of remittances is going out from the country in illegal means each year. But, there is no one to watch it. Not only this, country’s youths are remaining unemployed for years and leading miserable life for want of jobs. But, illegal foreigners are taking away the country’s money by grabbing different jobs.” He urged the government to take immediate step on this regard so that country’s money is saved and job facilities are created for the local youth.

http://www.dailyindustry.news/4-5-lakh-indians-working-illegally-bangladesh/

This is English translation of the article posted in DW Bangla.
 
Last edited:
.
বাংলাদেশে অবৈধভাবে কাজ করছে সাড়ে ৪ লাখ ভারতীয়
ডয়সে ভেলে’র প্রতিবেদন
স্টাফ রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ১২:০০ এএম




পোশাক শিল্প, আইটি, ট্রাভেল এজেন্টে আধিপত্য : বেতনের পেমেন্ট ভারতেই দিতে হয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম ডয়সে ভেলের ‘বাংলাদেশের বেসরকারি খাতে ভারতীয়দের দাপট’ শীর্ষক এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে বাংলাদেশে প্রায় ৫ লাখ ভারতীয় বিভিন্ন খাতে চাকরি করছেন। এদের মধ্যে মাত্র ১০ শতাংশের ওয়ার্ক পারমিট রয়েছে। বেশিরভাগই আসেন ট্যুরিস্ট ভিসায়। অর্থাৎ সাড়ে ৪ লাখ ভারতীয় বাংলাদেশে অবৈধভাবে কাজ করছেন। এদের বেতন ডলারে ভারতেই পাঠিয়ে দেয়া হয়। সফটওয়্যার ও ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের কারণে বাংলাদেশের আইটি সেক্টরে ভারতীয়দের দাপট বেশি। ট্রাভেল এজেন্টদের বড় একটি অংশ ভারতীয়দের নিয়ন্ত্রণে। পোশাক খাতের টেকনিশিয়ান ও ডিজাইনার কাজে ভারতীয় বেশি। এমনকি সংবাদমাধ্যম, বিজ্ঞাপন, কনসালটেন্সি, একাউন্টেন্ট, প্রশাসনিক খাতেও ভারতীয়রা রয়েছেন। ভারতের পরেই শ্রীলঙ্কা, চীন ও থাইল্যান্ডের অবস্থান।

৭ ফেব্রæয়ারি ডয়সে ভেলে’র প্রকাশিত ওই প্রতিবেদনে বলা হয় নানা কারণে বাংলাদেশের পোশাক খাতে ভারতীয়দের অবস্থান শক্ত। করোনাভাইরাসের কারণে চীনাদের দাপট কমে যাওয়ার আশঙ্কা দেখা দেয়ায় ভারতীয়দের দাপট বাংলাদেশে আরো বাড়তে পারে বলে ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন।
বাংলাদেশের আইটি খাতের একজন উদ্যোক্তা জানান, সফটওয়্যার ও ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমে ভারতীয় কৌশল ব্যবহারের কারণে ওই দেশের জনশক্তিকেও (ভারতীয়) কাজ দিতে হয়। শুধু তাই নয় অনেক ক্ষেত্রে তাদের লোক রাখার শর্তজুড়ে দেয়া হয়। আবার ট্রাভেল এজেন্টদের বড় একটি অংশ ভারতীয়দের নিয়ন্ত্রণে। তাই তাদের সফটওয়্যার ও তাদের লোক বলে কাজ হয়। এটা সরকারের পলিসির বিষয়। সরকার পলিসি ঠিক করলে তাদের দাপট কমবে।

বাংলাদেশের চাকরির বাজার নিয়ে কাজ করা সবচেয়ে বড় প্রতিষ্ঠান হলো বিডিজবস ডটকম। প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী ফাহিম মাশরুর বলেন, কর্মরত বিদেশিদের মধ্যে ভারতীয়রাই শীর্ষে। তারপরে শ্রীলঙ্কা, চীন, থাইল্যান্ড। এদের মধ্যে শতকরা ১০ ভাগেরও ওয়ার্ক পারমিট নেই। অধিকাংশই অবৈধভাবে কাজ করেন। তাদের পেমেন্টও এখানে করা হয়না। ভারতীয় হলে তার পেমেন্ট ভারতেই দেয়া হয়। যারা নিয়োগ করেন তারা এরকম একটা সিস্টেম গড়ে তুলেছেন।

বাংলাদেশ থেকে কত রেমিট্যান্স দেশের বাইরে যায় সেই হিসাবটি দেখলে বাংলাদেশে কর্মরত বিদেশিদের সংখ্যা সম্পর্কে একটা ধারণা পাওয়া যায়। আর বাংলাদেশ থেকে ভারতেই বেশি রেমিট্যান্স যায়। পোশাক খাতের আয়েরও বড় একটি অংশ ভারতীয় টেকনিশিয়ান ও ডিজাইনাররা নিয়ে যান।

ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি) গত ৫ ফেব্রæয়ারি বুধবার তাদের এক প্রতিবেদনে বলেছে বাংলাদেশে মোট দুই লাখ ৫০ হাজার বিদেশি বিভিন্ন সেক্টরে কর্মরত। তাদের মধ্যে বৈধ ৯০ হাজার। অর্থাৎ কাজের অনুমতি নিয়ে এসে কাজ করছেন ৯০ হাজার। বাকিরা অবৈধভাবে বাংলাদেশে আছেন। আর যারা বৈধভাবে আছেন তাদের মধ্যে ৫০ ভাগ কোনো অনুমতি না নিয়েই টুরিস্ট ভিসায় বাংলাদেশে এসে কাজ করছেন। এই বিদেশিরা বছরে ২৬ হাজার ৪০০ কোটি টাকা বাংলাদেশ থেকে পাচার করেন। টিআইবি বাংলাদেশে বিদেশিদের হিসাব করেছে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর ২০১৮ সালে দেয়া ৮৫ হাজার ৪৮৬ জন বৈধ বিদেশির তথ্যের ওপর ভিত্তি করে। কিন্তু বাস্তবে এই সংখ্যা বহুগুণ বেশি।

ডয়সে ভেলের প্রতিবেদনে আরো বলা হয়, বাংলাদেশে দু’টি তৈরি পোশাক কারখানার মালিকের সাথে কথা বলে জানা গেছে নানা কারণে পোশাক খাতে ভারতীয়দের অবস্থান শক্ত। এর মধ্যে পোশাক খাতে জিজাইনসহ আরো কয়েকটি বিষয়ে দক্ষ জনশক্তির অভাব আছে। আর পোশাকের বায়িং হাউজগুলো নিয়ন্ত্রণ করে ভারতীয়রা। ফলে পোশাক কারাখানাগুলো বায়ার পেতে তাদের কারখানায় মার্কেটিং এবং হিসাব বিভাগেও ভারতীয়দের নিয়োগ করে। তাদের মতে বাংলাদেশের পোশাক কারখানাগুলোতে এক লাখেরও বেশি ভারতীয় কাজ করেন। অন্যদিকে বায়িং হাউজে এই সংখ্যা আরো আরো বেশি।

এর বাইরে আইটি খাতেও ভারতীয়দের দাপট। আরো অনেক সেবা খাত আছে যেখানে ভারতীয়রা কাজ করেন। এমনকি বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যম, বিজ্ঞাপন, কনসালটেন্সি এসব খাতেও ভারতীয়রা রয়েছেন। সব মিলিয়ে বাংলাদেশে কম করে হলেও পাঁচ লাখ ভারতীয় কাজ করে বলে ধারণা করা হয়। কিন্তু তাদের অধিকাংশেরই কোনো ওয়ার্ক পারমিট নেই। তারা ট্যুরিস্ট ভিসায় আসেন। আর তাদের বেতন অনেক বেশি। ট্যুরিস্ট ভিসায় যারা কাজ করেন তাদের রোজগারের পুরো অর্থই অবৈধ পথে বাংলাদেশের বাইরে চলে যায়।

বিআইডিএসের অর্থনীতিবিদ ড. নাজনীন আহমেদ জানান, প্রতিবছর আমাদের দেশ থেকে চার-পাঁচ বিলিয়ন ডলার দেশের বাইরে চলে যাচ্ছে। আর এবার আমাদের রেমিট্যান্সের টার্গেট ২০ বিলিয়ন ডলার। তাহলে আমরা যা আনতে পারি তার পাঁচ ভাগের এক ভাগ আবার বিদেশি কর্মীদের দিয়ে দিতে হয়। এ থেকে বাংলাদেশে কর্মরত বিদেশিদের সম্পর্কে একটা ধারণা পাওয়া যায়। এটা আমি বলছি বৈধ চ্যানেলের কথা। অবৈধভাবে কত যায় সেটা সরকার উদ্যোগ নিলে জানতে পারে। কিন্তু উদ্যোগ নেই। এই অর্থ সবচেয়ে বেশি যায় ভারত ও শ্রীলঙ্কায়। আমার কাছে অবাক লাগে এখানে একাউন্টেন্ট, প্রশাসনিক কাজেও বাইরে থেকে লোক আনা হয়।

https://www.dailyinqilab.com/article/266651/বাংলাদেশে-অবৈধভাবে-কাজ-করছে-সাড়ে-৪-লাখ-ভারতীয়

প্রকাশ : বৃহস্পতিবার, ৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ ০০:০০ টা
আপলোড : ৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ ২৩:৩৯

টিআইবির গবেষণা প্রতিবেদন
বছরে ২৬ হাজার কোটি টাকা পাচার

অভিযোগ অবৈধ বিদেশিদের বিরুদ্ধে, রাজস্ব ফাঁকি ১২ হাজার কোটি টাকা
নিজস্ব প্রতিবেদক

https://www.bd-pratidin.com/first-page/2020/02/06/499207
bd-pratidin-1-2020-02-05-01.jpg


বিদেশি কর্মীদের বেতন-ভাতার নামে প্রতি বছর ২৬ হাজার কোটি টাকা দেশ থেকে পাচার হয়। কর্মানুমতি না নিয়ে পর্যটক ভিসায় এসে বাংলাদেশে কাজ করেন প্রায় ১ লাখ ৬০ হাজার কর্মী। তারা কোনো ধরনের কর না দিয়েই অর্থ নিয়ে চলে যান। এসব বিদেশি কর্মী প্রায় ১২ হাজার কোটি টাকার রাজস্ব ফাঁকি দেন। কর্মানুমতি থাকা কর্মীরাও নানা পন্থায় অবৈধভাবে নিজ দেশে অর্থ নিয়ে যান। এভাবেই পাচার হচ্ছে দেশের অর্থ। গতকাল ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) প্রকাশিত ‘বাংলাদেশে বিদেশিদের কর্মসংস্থান : সুশাসনের চ্যালেঞ্জ ও উত্তরণের উপায়’ শীর্ষক এক গবেষণায় এ তথ্য জানানো হয়েছে। ২০১৮ সালের এপ্রিল থেকে ২০১৯ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত এ গবেষণা করা হয়েছে। গবেষণা প্রতিবেদনটি প্রকাশ উপলক্ষে রাজধানীর ধানমন্ডিতে টিআইবি কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। গবেষণার ফলাফল তুলে ধরেন টিআইবির কর্মসূচি ব্যবস্থাপক মনজুর ই খোদা। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান। এ সময় উপস্থিত ছিলেন টিআইবির নির্বাহী ব্যবস্থাপনা পরিচালক অধ্যাপক সুমাইয়া খায়ের, পরিচালক মোহাম্মদ রফিকুল হাসান প্রমুখ।

সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা ও গণমাধ্যমকর্মীদের সাক্ষাৎকার এবং আইনি নথি-নীতিমালা, সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের তথ্য, গবেষণা প্রতিবেদন ও গণমাধ্যমের তথ্যের ভিত্তিতে এ গবেষণা হয়েছে। ২০১৮ সালের এপ্রিল থেকে ২০১৯ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত করা গুণগত এ গবেষণায় কোনো জরিপ চালানো হয়নি, শুধু তথ্য সংগ্রহ ও বিশ্লেষণ করে এ প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে। টিআইবির গবেষণায় বলা হয়, বাংলাদেশে বৈধ ও অবৈধভাবে কর্মরত বিদেশি কর্মীর প্রকৃত সংখ্যা ও পাচার করা অর্থের পরিমাণ নিয়ে নির্ভরযোগ্য প্রাতিষ্ঠানিক কোনো তথ্য না থাকলেও গবেষণার সার্বিক পর্যবেক্ষণে অর্থ পাচার ও রাজস্ব ক্ষতির যে পরিমাণ উঠে এসেছে তা উদ্বেগজনক। বাংলাদেশে কোনো প্রতিষ্ঠানে বিদেশি কর্মী নিয়োগ দিতে হলে জনপ্রতি নিয়মবহির্ভূতভাবে ২৩ থেকে ৩৪ হাজার টাকা ঘুষ দিতে হয়। বৈধভাবে বিদেশি কর্মী আনা হলে আটটি ধাপ সম্পন্ন করতে হয়। অবৈধভাবে বিদেশি কর্মী আনা হলে তিন ধাপেই নিয়োগ চক্র শেষ হয়। বেশির ভাগই পর্যটক ভিসায় এসে এ দেশে কাজ করেন।

গবেষণার তথ্যানুযায়ী, বাংলাদেশে কর্মরত বিদেশি কর্মীর ন্যূনতম সংখ্যা ধরা হয়েছে আড়াই লাখ, যারা বছরে ন্যূনতম ২৬ হাজার ৪০০ কোটি টাকা পাচার করেন। এর মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ বছরে ন্যূনপক্ষে ১২ হাজার কোটি টাকার রাজস্ব হারাচ্ছে। পর্যটন করপোরেশনের তথ্যানুযায়ী, ওই বছর ৮ লাখ পর্যটক ভিসা নিয়েছেন। পর্যটক ভিসায় কাজ করা নিষিদ্ধ হলেও এ ভিসায় বিদেশিরা অবৈধভাবে দেশের বিভিন্ন খাতে কাজ করছেন। ৮ লাখ পর্যটকের অন্তত ৫০ শতাংশ বা ৪ লাখ ভিসা কাজের উদ্দেশ্যে ব্যবহার হয়। এসব ভিসার সর্বোচ্চ মেয়াদ তিন মাস হওয়ায় তারা তিন মাস পরপর দেশে গিয়ে আবার ভিসা নিয়ে ফিরে আসেন। অর্থাৎ একজনকে বছরে গড়ে আড়াইবার ভিসা নিতে হয়। সে হিসাবে পর্যটক ভিসায় প্রায় ১ লাখ ৬০ হাজার (৪ লাখ/২.৫) বিদেশি কাজ করেন। এর সঙ্গে বৈধ বিদেশি কর্মী প্রায় ৯০ হাজার যোগ করে মোট বিদেশি কর্মীর সংখ্যা ন্যূনপক্ষে আড়াই লাখ ধরা হয়েছে। জনপ্রতি ন্যূনপক্ষে গড় মাসিক বেতন দেড় হাজার ডলার ধরে বিদেশি কর্মীদের মোট বার্ষিক আয় ৪৫০ কোটি ডলার হিসাব করা হয়েছে। সেখান থেকে ৩০ ভাগ স্থানীয় ব্যয় বাদ দিলে মোট পাচার হওয়া অর্থের পরিমাণ দাঁড়ায় ৩১৫ কোটি ডলার, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ২৬ হাজার ৪০০ কোটি টাকা। বিদেশিদের ৩০ শতাংশ করহার ধরে ন্যূনতম রাজস্ব ক্ষতির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১৩৫ কোটি ডলার বা প্রায় ১২ হাজার কোটি টাকা। গবেষণায় আরও বলা হয়, বাংলাদেশে কর্মরত বৈধ বিদেশির হিসাব নিয়ে সরকারি সংস্থার মধ্যেই মিল নেই। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী দেশে বিদেশি কর্মীর সংখ্যা ৮৫ হাজার ৪৮৬ জন বলেছেন। কিন্তু ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদফতরের হিসাবে কর্মোপযোগী ভিসার সংখ্যা ৩৩ হাজার ৪০৫। আর বিডা, বেপজা ও এনজিও ব্যুরো- তিন সংস্থার দেওয়া কর্মানুমতির সংখ্যা ১১ হাজার ১৮০। বাংলাদেশে বিদেশি কর্মী নিয়োগে কোনো সমন্বিত ও কার্যকর কৌশলগত নীতিমালা নেই। বিদেশি কর্মী নিয়ন্ত্রণে দায়িত্বপ্রাপ্ত সুনির্দিষ্ট কোনো কর্তৃপক্ষ নেই। ফলে এসব বিদেশি কর্মী নিয়ন্ত্রণব্যবস্থায় সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন কর্তৃপক্ষের মধ্যে কার্যকর কোনো সমন্বয় নেই।


কম বেতন দেখিয়ে রাজস্ব ফাঁকি : টিআইবির দেওয়া তথ্যানুযায়ী, ২০১৮-১৯ অর্থবছরে কর অঞ্চল-১১-তে আয়কর রিটার্ন জমা দিয়েছেন সাড়ে ৯ হাজার বিদেশি, যাদের বার্ষিক আয় ৬০৩ কোটি টাকা। যাতে মোট কর পাওয়া গেছে ১৮১ কোটি টাকা। তৈরি পোশাক খাতে কর্মরত বিদেশিদের আয়ের হিসাব তুলে ধরে গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পোশাক খাতে একটি প্রতিষ্ঠানের বিদেশি প্রধান নির্বাহীর মাসিক বেতন ১০ থেকে ১২ হাজার মার্কিন ডলার। কিন্তু দেখানো হয়েছে ৩ থেকে সাড়ে ৩ হাজার ডলার। আর একজন ইন্ডাস্ট্রিয়াল ইঞ্জিনিয়ারের মাসিক বেতন ৩-৬ হাজার ডলার হলেও দেখানো হয় ১-২ হাজার ডলার। এভাবে বেতন-ভাতা কম দেখিয়ে রাজস্ব ফাঁকি দেওয়া হয়।

অবৈধ লেনদেনে গোয়েন্দা সংস্থা : টিআইবি বলছে, বাংলাদেশে বৈধ প্রক্রিয়ায় বিদেশি কর্মী নিয়োগের ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের অনিয়ম পেয়েছে টিআইবি। নিয়োগের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট পদে যোগ্য দেশি কর্মী খোঁজা হয় না এবং বিদেশি কর্মী নিয়োগের প্রক্রিয়া নিয়ম রক্ষার তাগিদে আনুষ্ঠানিকভাবে সারা হয়। এসব কর্মী নিয়োগে ভিসার সুপারিশপত্রের জন্য ৫-৭ হাজার টাকা অবৈধ লেনদেন হয়। বিদেশে বাংলাদেশ মিশন থেকে ভিসা নিতে ৪ থেকে সাড়ে ৮ হাজার, কাজের অনুমতি নিতে ৫-৭ হাজার, পুলিশের বিশেষ শাখার ছাড়পত্র পেতে ৫-৭ হাজার, জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থার (এনএসআই) ছাড়পত্রের জন্য ৩-৫ হাজার, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ছাড়ের জন্য ২-৩ হাজার ও ভিসার মেয়াদ বাড়ানোর জন্য ৩-৫ হাজার টাকা নিয়মবহির্ভূতভাবে দিতে হয়। এসব নিয়মবহির্ভূত অর্থ লেনদেনে একটি শ্রেণি লাভবান হচ্ছে জানিয়ে টিআইবি মনে করছে, এজন্য এ খাতে সুশাসন প্রতিষ্ঠা করা যাচ্ছে না।

৪৪টি দেশের কর্মীরা কাজ করেন বাংলাদেশে : প্রায় ৪৪টি দেশ থেকে আসা বিদেশিরা বাংলাদেশে বিভিন্ন খাতে কর্মরত। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি কাজ করেন ভারতীয় নাগরিকরা। এর পরে শীর্ষস্থানীয় দেশ হিসেবে রয়েছে চীন, শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তান, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, মালয়েশিয়া, তাইওয়ান, থাইল্যান্ড, জার্মানি, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, সিঙ্গাপুর, তুরস্ক, নরওয়ে ও নাইজেরিয়া। সরকারি বিভিন্ন প্রকল্পে যারা কাজ করেন, তার অনেকেই ওয়ার্ক পারমিট ছাড়া কাজ করছেন। তারাও সঠিক বেতন কত তা জানান না। বিদেশি কর্মীদের ভিসার সুপারিশপত্র, নিরাপত্তা ছাড়, কর্মানুমতি ও ভিসার মেয়াদ বৃদ্ধিসংক্রান্ত সেবা ওয়ানস্টপ সার্ভিস করা উচিত বলে গবেষণায় সুপারিশ করা হয়। বিদেশি কর্মীদের ন্যূনতম বেতনসীমা হালনাগাদ, তথ্যানুসন্ধানে বিভিন্ন অফিস/কারখানায় এনবিআর, বিডা, এসবি সমন্বয়ে টাস্কফোর্স গঠন করে অভিযান ও স্থানীয় কর্মসংস্থানের সুযোগ নিশ্চিতের সুপারিশ করা হয়েছে। সংবাদ সম্মেলনে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান বলেন, বিদেশি কর্মীদের সম্পর্কে তথ্যের অভাব আছে এবং বিভিন্ন দফতরের মধ্যে সমন্বয়হীনতা রয়েছে। সরকারের সদিচ্ছা নিয়ে প্রশ্ন আছে এসব বিষয়ে একটি সঠিক নীতিমালা মেনে চলার। যারা রিটার্ন দিচ্ছেন, তারা সঠিকভাবে দিচ্ছেন কিনা তাও দেখার বিষয়। অনেক সময় হয়, ট্যুরিস্ট ভিসা নিয়ে কাজ করছেন, ভিসার মেয়াদ বাড়ানো হচ্ছে। এগুলো হচ্ছে, কারণ সেখানে অবৈধ লেনদেন আছে। তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশে বৈধ প্রক্রিয়ায় বিদেশি কর্মী নিয়োগের ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের অনিয়ম পেয়েছে টিআইবি। নিয়োগের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট পদে যোগ্য দেশি কর্মী খোঁজা হয় না এবং বিদেশি কর্মী নিয়োগের প্রক্রিয়া নিয়ম রক্ষার তাগিদে আনুষ্ঠানিকভাবে সারা হয়। নিয়মবহির্ভূত অর্থ লেনদেনে একটি শ্রেণি লাভবান হচ্ছে। এজন্য এ খাতে সুশাসন প্রতিষ্ঠা করা যাচ্ছে না। বিদেশি বিনিয়োগের প্রয়োজনে এ দেশে বিদেশি কর্মী দরকার। এজন্য ভিসা, কর্মানুমতি, বেতনকাঠামো ঠিক করা হয়েছে। কিন্তু এসব নিয়মনীতি পরিপালনে চর্চার অভাব আছে। বিভিন্ন ক্ষেত্রে আইন লঙ্ঘিত হয়েছে। নিয়োগকর্তা ও সরকারি পক্ষের যোগসাজশেই এসব অনিয়ম হয়েছে। তার মতে, এর ফলে ব্যাপকভাবে অর্থ পাচার হয়েছে। রাজস্ব ফাঁকি দেওয়া হয়েছে। নানা ধরনের দুর্নীতিও হয়েছে। নির্বাহী পরিচালক বলেন, এখানে পরিষ্কারভাবে একটি যোগসাজশ রয়েছে সরকারি কর্মকর্তা ও নিয়োগদাতা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে। আয় যা তা দেখাতে হলে রিটার্নে দেখাতে হবে তা নিয়োগদাতা প্রতিষ্ঠান যেমন চায় না, তেমনি কর্মীও চান না। ফাঁকি দেওয়া সম্ভব বলে তারা এটি করছেন। এ অবৈধ কাজ চলছে। এ সম্পর্কে সরকারের বিভিন্ন মহলে বিক্ষিপ্ত ধারণা ছিল। তাদের কাছে সেভাবে তথ্য নেই।
 
.
A number of garments owners said, “There is a lacking of skillEd manpower in the country’s apparel sector. Therefore, Indians control the local buying houses. Over 1 lakh Indian nationals are now working in different garments without any legal approval. The number is high in buying houses. Thus, the Indians have established an unseen supremacy in the country’s economy sector.

Hmmm.. Crazy to think that foreign citizens hold a major stake or even a monopoly in your main industry and revenue generator in the country, This is a danger both in terms of your sovereignty and economic independence
 
.
দেশের বেসরকারি খাতে ভারতীয়দের দাপট
বাংলাদেশের বেসরকারি চাকরির বাজারে এখন ভারতীয়দের দাপট৷ বিশেষ করে তারা পোশাক, বায়িং হাউজ, আইটি এবং সেবা খাতে প্রাধান্য বিস্তার করে আছেন৷ এর পরেই শ্রীলঙ্কা চীনের অবস্থান৷ তবে মোট বিদেশির কমপক্ষে অর্ধেক ভারতীয়৷

https://www.dw.com/bn/দেশের-বেসরকারি-খাতে-ভারতীয়দের-দাপট/a-52278279



নানা কারণে পোশাক খাতে ভারতীয়দের অবস্থান শক্ত

করোনা ভাইরাসের কারণে চীনাদের দাপট কমে যাওয়ার আশঙ্কা দেখা দেয়ায় ভারতীয়দের দাপট আরো বাড়তে পারে বলে ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন৷
ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি) বুধবার তাদের এক প্রতিবেদনে বলেছে বাংলাদেশে মোট বিদেশি দুই লাখ ৫০ হাজার৷ তাদের মধ্যে বৈধ ৯০ হাজার৷ বাকিরা অবৈধভাবে বাংলাদেশে আছেন৷ আর যারা বৈধভাবে আছেন তাদের মধ্যে ৫০ ভাগ কোনো অনুমতি না নিয়েই টুরিস্ট ভিসায় বাংলাদেশে এসে কাজ করছেন৷ এই বিদেশিরা বছরে ২৬ হাজার ৪০০ কোটি টাকা পাচার করেন৷ টিআইবি বাংলাদেশে বিদেশিদের হিসাব করেছে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর ২০১৮ সালে দেয়া ৮৫ হাজার ৪৮৬ জন বৈধ বিদেশির তথ্যের ওপর ভিত্তি করে৷ কিন্তু বাস্তবে এই সংখ্যা বহুগুণ বেশি৷













অডিও শুনুন02:05
শতকরা ১০ ভাগেরও ওয়ার্ক পারমিট নেই: ফাহিম মাশরুর
বাস্তব চিত্র আরো ভয়াবহ:
বাংলাদেশে দু'টি তৈরি পোশাক কারখানার মালিকের সাথে কথা বলে জানা গেছে নানা কারণে পোশাক খাতে ভারতীয়দের অবস্থান শক্ত৷ এর মধ্যে পোশাক খাতে জিজাইনসহ আরো কয়েকটি বিষয়ে দক্ষ জনশক্তির অভাব আছে৷ আর পোশাকের বায়িং হাউজগুলো নিয়ন্ত্রণ করে ভারতীয়রা৷ ফলে পোশাক কারাখানাগুলো বায়ার পেতে তাদের কারখানায় মার্কেটিং এবং হিসাব বিভাগেও ভারতীয়দের নিয়োগ করে৷ তাদের মতে বাংলাদেশের পোশাক কারখানাগুলোতে এক লাখেরও বেশি ভারতীয় কাজ করেন৷ অন্যদিকে বায়িং হাউজে এই সংখ্যা আরো আরো বেশি৷
এর বাইরে আইটি খাতেও ভারতীয়দের দাপট৷ আরো অনেক সেবা খাত আছে যেখানে ভারতীয়রা কাজ করেন৷ এমনকি বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যম, বিজ্ঞাপন, কনসালটেন্সি এসব খাতেও ভারতীয়রা রয়েছেন৷ সবমিলিয়ে বাংলাদেশে কম করে হলেও পাঁচ লাখ ভারতীয় কাজ করে বলে ধারণা করা হয়৷ কিন্তু তাদের অধিকাংশেরই কোনো ওয়ার্ক পারমিট নেই৷ তারা ট্যুরিস্ট ভিসায় আসেন৷ আর তাদের বেতন অনেক বেশি৷ ট্যুরিস্ট ভিসায় যারা কাজ করেন তাদের আয়করা পুরো অর্থই অবৈধ পথে বাংলাদেশের বাইরে চলে যায়৷
বাংলাদেশের আইটি খাতের একজন উদ্যোক্তা জানান, ‘‘সফটওয়্যার ও ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমে ভারতীয় কৌশল ব্যবহারের কারণে ওই দেশের জনশক্তিকেও কাজ দিতে হয়৷ শুধু তাই নয় অনেক ক্ষেত্রে তাদের লোক রাখার শর্ত জুড়ে দেয়া হয়৷ আবার ট্রাভেল এজন্টদের বড় একটি অংশ ভারতীয়দের নিয়ন্ত্রণে৷ তাই তাদের সফটওয়্যার ও তাদের লোক বলে কাজ হয়৷ এটা সরকারের পলিসির বিষয়৷ সরকার সলিসি ঠিক করলে তাদের দাপট কমবে৷’’













অডিও শুনুন04:00
অ্যাকাউন্টেন্ট, প্রশাসনিক কাজেও বাইরে থেকে লোক আনা হয়: ড. নাজনীন আহমেদ
বাংলাদেশের চাকরির বাজার নিয়ে কাজ করা সবচেয়ে বড় প্রতিষ্ঠান হলো বিডিজবস ডটকম৷ প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী ফাহিম মাশরুর বলেন, ‘‘কর্মরত বিদেশিদের মধ্যে ভারতীয়রাই শীর্ষে৷ তারপরে শ্রীলঙ্কা, চীন, থাইল্যান্ড৷ এদেরমধ্যে শতকরা ১০ ভাগেরও ওয়ার্ক পারমিট নেই৷ অধিকাংশই অবৈধভাবে কাজ করেন৷ তাদের পেমেন্টও এখানে করা হয়না৷ ভারতীয় হলে তার পেমেন্ট ভারতেই দেয়া হয়৷ যারা নিয়োগ করেন তারা এরকম একটা সিস্টেম গড়ে তুলেছেন৷’’
বাংলাদেশ থেকে কত রেমিটেন্স দেশের বাইরে যায় সেই হিসাবটি দেখলে বাংলাদেশে কর্মরত বিদেশিদের সংখ্যা সম্পর্কে একটা ধারনা পাওয়া যায়৷ আর বাংলাদেশ থেকে ভারতেই বেশি রেমিটেন্স যায়৷ পোশাক খাতের আয়েরও বড় একটি অংশ তাদের টেকনিশিয়ান ও ডিজাইনাররা নিয়ে যান৷

বিআইডিএস-এর অর্থনীতিবিদ ড. নাজনীন আহমেদ জানান, ‘‘প্রতিবছর আমাদের দেশ থেকে চার-পাঁচ বিলিয়ন ডলার দেশের বাইরে চলে যাচ্ছে৷ আর এবার আমাদের রেমিটেন্সের টার্গেট ২০ বিলিয়ন ডলার৷ তাহলে আমরা যা আনতে পারি তার পাঁচ ভাগের এক ভাগ আবার বিদেশি কর্মীদের দিয়ে দিতে হয়৷ এ থেকে বাংলাদেশে কর্মরত বিদেশিদের সম্পর্কে একটা ধারণা পাওয়া যায়৷ এটা আমি বলছি বৈধ চ্যানেলের কথা৷ অবৈধভাবে কত যায় সেটা সরকার উদ্যোগ নিলে জানতে পারে৷ কিন্তু উদ্যোগ নেই৷ এই অর্থ সবচেয়ে বেশি যায় ভারত ও শ্রীলঙ্কায়৷ আমার কাছে অবাক লাগে এখানে একাউন্টেন্ট, প্রশাসনিক কাজেও বাইরে থেকে লোক আনা হয়৷’’


  • তারিখ 06.02.2020
  • লেখক হারুন উর রশীদ স্বপন (ঢাকা)
 
.
Hmmm.. Crazy to think that foreign citizens hold a major stake or even a monopoly in your main industry and revenue generator in the country, This is a danger both in terms of your sovereignty and economic independence
it is bharatis and others who are keeping them afloat or else these incompetents will be going through famine after famine. as for the sovereignty, they willingly relinquished it in 71. always on the lookout for next master while trying to undermine the existing one, been doing this since forever

those "illegals" may be illegal according to international norms but they are not in shonardesh context. any and every body who has cash to use for bribes can move there anytime and do any kind of exploitation. BD needs them banias, managers and supervisors regardless of where they come from
 
. .
Lol. Lots of such articles and yet no proof. How many Indians are deported every week?
Unlike you folks, we don't demand they stay if at all the news is true. Deport them, jail them we don't care.
 
.
I thought it was otherway around :p:
India is more pathetic than i understood.

Strong dhokeybaaji and BS will win the contest every time. :-)

Lol. Lots of such articles and yet no proof. How many Indians are deported every week?
Unlike you folks, we don't demand they stay if at all the news is true. Deport them, jail them we don't care.

How about shooting them like the vermin they are when they are crossing the border?

Will Rajnath Singh come begging then?
 
.
Good, kill them on spot. Same should happen in india. All illegals are vermins that must be exterminated
 
. .
Good, kill them on spot. Same should happen in india. All illegals are vermins that must be exterminated

According to the article, they the Indians have entered the country on tourist Visa's are either employed in higher management/technical positions in mainly RMG industry owned by Bangladeshi's or they basically own and run the buying officers.. So It's not as if those people are laborers that would have entered illegally that you can just shoot at the border.. Rather entered legally but are employed illegally.. It's not that simple

I'm afraid it's a double edged sword for the Bangladeshi authorities, On one hand Non Bangladeshi citizens dominating the Industry which is basically their economic lifeline is a major threat to the sovereignty of the country, On the other without them the same industry they rely on would at best take decades to fulfill the requirement of skills as it stands or at worse just collapse
 
.
Either Bangladesh government show hard proof and money trial of remittance or just stop bitching.

There might be few hundred indians or sri Lankan ppl work in bd but 4.5 lakh in 4000 garments factories??? So there are over 100 indian managers in each factory? Ya sound real.

no wonder ppl in this forum joke around any thing that come from bd media. No proof no verification no documentation. Just lame claims and more bla bla.
 
.
no wonder ppl in this forum joke around any thing that come from bd media. No proof no verification no documentation. Just lame claims and more bla bla.

Is'nt DW (Deutsche Welle) based in Germany ?
 
.
Is'nt DW (Deutsche Welle) based in Germany ?
Yes but that dont mean its believable. Bd dont have any formal documentation its all speculation. No tax return...no proof of remittance flow...dw might be foreign but reporters are based on Bangladesh. You need to have statistical data to prove any of this. And think about it 100 indian managers in each factory? Also out of 4000 most are not even that big to hire this many management ppl.
 
.
Yes but that dont mean its believable. Bd dont have any formal documentation its all speculation. No tax return...no proof of remittance flow...dw might be foreign but reporters are based on Bangladesh. You need to have statistical data to prove any of this. And think about it 100 indian managers in each factory? Also out of 4000 most are not even that big to hire this many management ppl.

Fair dinkum.. But i reckon there must be a considerable number though
 
.

Latest posts

Back
Top Bottom