What's new

1.50 Million Illegal Indians Residing in Bangladesh and Remitting U.S $ 5 Billion annually through “

Banglar Bir

SENIOR MEMBER
Joined
Mar 19, 2006
Messages
7,805
Reaction score
-3
Country
United States
Location
United States
1.50 Million Illegal Indians Residing in Bangladesh and Remitting U.S $ 5 Billion annually through “Hundi”
বাংলাদেশে ১৫ লাখ অবৈধ ভারতীয় বাস করে !
September 12, 2017
http://banglamail71.info/archives/2890
দেশের
হাই লেভেলের চাকরির বাজার করে রেখেছে বিদেশীরা।যার অধিকাংশই অবৈধ।ইউরোপ সহ উন্নত দেশ গুলির অভিবাসীরা বৈধ পথে আসলেও বাংলাদেশের সঙ্গে তিন দিক থেকে ঘেরা ভারত থেকে যারা আসছেন তাদের ৯৯% অবৈধ।যার সংখ্যা রীতিমত চমকে দেয়ার মত।২০১০ সালের হিসাবেই বাংলাদেশে ১২ লাখের বেশি অবৈধ ভারতীয় শুধু বসবাস করছেন যা এখন ১৫ লাখের অধিক ছাড়িয়েছে। তারা শুধু বসবাসই করছে না, দেশের উচ্চপদের চাকরির ৯০% তাদের দখলে। ভাষা এবং সংস্কৃতির সাথে মিল থাকায় তাদের বাংলাদেশী হিসেবে বাস করতে কোন সমস্যা হচ্ছেনা।
These foreigners, who all have infiltrated as high-level executives in our country comprises mostly of illegal entrants’. It needs to be noted that the Immigrants from the developed countries including Europe are, rather trough legal procedures. However, 99% of those coming from India, surrounding Bangladesh from the three sides of are illegal’s. Their ever increasing numbers are rather intriguing.

As of 2010, their number was more than 12 lack illegal Indians residing in Bangladesh, which has now exceeded to more than 15 lacks. They are not just only residing here, but are occupying 90% of the country's high level jobs, as they are not facing any difficulties in integrating themselves as Bangladeshis, due to the similarity of our language and culture.

দেশের গার্মেন্টস থেকে হোটেল-রেস্টুরেন্ট, বিজ্ঞাপনী সংস্থা এবং মোবাইলফোন কোম্পানি পর্যন্ত নানা ধরনের প্রতিষ্ঠানে কর্মরত রয়েছে অবৈধ ভারতীয়রা। উচ্চ পদে শুধু নয়, অনেককে এমনকি নীতিনির্ধারকের অবস্থানেও দেখা যাচ্ছে। বছরের পর বছর ধরে চাকরি করছে তারা অবৈধভাবে। অনেকে ট্যুরিস্ট ভিসায় দু’মাসের জন্য এসে চাকরিতে ঢুকে পড়েছে, অনেকে আবার ওয়ার্ক পারমিট নিয়ে এলেও সে পারমিট আর নবায়ন করেনি। সবকিছুর পেছনে রয়েছে সরকারি সংস্থাগুলোর গাফিলতি। অবৈধ বিদেশীদের সংখ্যা এবং তারা কোথায় কোন্ ধরনের চাকরি করছে এসব বিষয়ে সরকারের কাছে কোনো তথ্য-পরিসংখ্যান নেই। থাকলেও তা প্রকাশ করা হয় না। এ অবস্থারও সুযোগ নিয়ে থাকে বিদেশীরা।

These Illegal Indians are employed by various types of business firms, starting right from Garment Sector, Hotel-Restaurants, Advertising companies, Mobile phone operators, etc. Not only are they occupying high positions, but have also managed to involve themselves in numerous Policymakers' positions. They have been working illegally since many years. Many have entered with tourist visas valid for two months and later obtained temporary work permits, but after expiry of their permits they did not renew their permits. The Bangladeshi Government’s concerned agencies have rather intentionally neglected these issues.

The Government states that they have no correct Statistics/information or figures on the exact number of illegal foreigners and their employers, even if the agencies are aware of the whereabouts, the figures, they are not being disclosed/ or published. Thus, these Foreigners are, availing the full advantages/ opportunities of the situation.

As a result of these illegal entrants, employments, the numerous educated youths of our country are being deprived of finding decent jobs, whereas on the other hand, they are causing serious security threats for the country's overall security. It is to be noted that almost all the foreigners are legally residing with the exceptions of the illegal Indian nationals

তারা আরো বেশি সংখ্যায় চাকরি নিয়ে ঢুকে পড়ে বাংলাদেশে। এর ফলে একদিকে শিক্ষিত তরুণ-যুবকরা চাকরি পাওয়া থেকে বঞ্চিত হচ্ছে, অন্যদিকে দেশের নিরাপত্তার জন্য সৃষ্টি হচ্ছে মারাত্মক হুমকির। উল্লেখ্য, স্বল্পসংখ্যক ছাড়া অবৈধ বিদেশীদের প্রায় সবাই ভারতীয় নাগরিক।
In our country where millions of educated young people are desperately searching for employment and the numbers of unemployment rare are drastically climbing. As per information, more than 1.2 million foreign nationals are engaged in illegal employment, this is not only critical issue, but a rather objectionable and unacceptable one. This is nothing short of sheer intentional cruelty by the government for our unemployed youths. The government's failure/negligence is the main reason for creating such an adverse situation.
দেশের ভেতরে লাখ লাখ শিক্ষিত তরুণ-যুবক যেখানে চাকরি পাওয়ার জন্য হা-পিত্যেশ করছে, বেকারের সংখ্যাও যেখানে হু হু করে বেড়ে চলেছে সেখানে ১২ লাখের বেশি ভারতীয়র অবৈধভাবে চাকরিতে নিয়োজিত থাকার তথ্য শুধু আশঙ্কাজনক নয়, যথেষ্ট আপত্তিকরও। একে বেকারের দেশে নির্মম নিষ্ঠুরতা ছাড়া আর কিছু বলা যায় না। সরকারের গাফিলতিই এমন অবস্থার প্রধান কারণ।
On investigation, it was detected that thousands of Indian Hindus, without any Passports/documents, cross the land border in an unauthorized manner, neither are the Law enforcing agencies are aware, even the Police do not even bother to inquire about those Indians who all cross over without passports.

This tantamount to the government failure for not having any kind of monitoring system in place, regarding these foreign illegal nationals. Whereas, it’s the duty of the government to detect the presence of foreigners or illegal Indians, ascertain what they are doing or participating in any anti state activities. The Government is pledge bound, to investigate these sensitive issues through the concerned Law Enforcing and our Intelligence agencies.

After the expiry of the valid visa, all these foreigners are bound to return back, anyone overstaying, is fined or detained after the expiration of the visa, they are also liable to face legal actions, including imprisonment.

The present government is neither carrying out her responsibilities, on the other hand the government in many ways, are paving open the doors for illegal Indian nationals entry and their employment in Bangladesh .Glaring examples could be seen in the Garments Buying House, Mobile Operators, etc.

Despite any investments, especially among the Indian Hindu illegal entrants are remitting more money back to their country. They are also sending money through unofficial channels, commonly known as “Hundi” back to India.

As a result, Bangladeshis are not getting jobs even though they are qualified, whereas on the other hand, the country is not benefiting from the Indian investments due to ‘Hundi”. In this fashion, especially in sectors like garment and mobile phones are being occupied by the Indians. The security aspects of the country are also being compromised due to neglect and non-monitoring of these issues.
Vital Data regarding our national security are being transmitted on a routine basis.
অনুসন্ধানে দেখা গেছে, স্থল সীমান্ত পথে পাসপোর্ট ছাড়া যে হাজার হাজার ভারতীয় হিন্দু আসছে তাদের তো খবরই নেই, পুলিশ এমনকি সেই সব ভারতীয় সম্পর্কেও কোনো খোঁজ-খবর করে না, যারা পাসপোর্ট নিয়ে আসে। অর্থাৎ বিদেশীদের ব্যাপারে সরকারের কোনো রকম মনিটরিং নেই বললেই চলে। অথচ বিদেশীরা তথা অবৈধ ভারতীয় কোথায় কি করছে বা কোনো ধরনের তৎপরতা চালাচ্ছে এসব বিষয়ে পুলিশ ও গোয়েন্দাদের মাধ্যমে খোঁজ-খবর রাখা সরকারের কর্তব্য। ভিসার মেয়াদ শেষে বিদেশীরা ফিরে যাচ্ছে কিনা- তা মনিটর করার পাশাপাশি ভিসার মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ার পর কেউ থেকে গেলে তাকে বহিস্কার বা গ্রেফতার করাসহ আইনত ব্যবস্থা নেয়াও সরকারের কর্তব্যের মধ্যেই পড়ে। অন্যদিকে সরকার সে কর্তব্য পালনের ধারে-কাছেও যাচ্ছে না। আরো অনেকভাবেও অবৈধ বিদেশীদের জন্য দরজা খুলে দেয়া হচ্ছে। বায়িং হাউস ও মোবাইলফোন কোম্পানিগুলোর উদাহরণ লক্ষ্য করলে দেখা যাবে, বিনিয়োগের আড়ালে বিশেষ করে ভারতীয় হিন্দুরা তাদের দেশ থেকে বেশি বেতনে লোকজন নিয়ে আসছে। তারা বেতনের টাকাও হুন্ডির মাধ্যমে দেশে পাঠাচ্ছে। ফলে একদিকে যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও বাংলাদেশীরা চাকরি পাচ্ছে না, অন্যদিকে হুন্ডির কারণে ভারতীয়দের বিনিয়োগে দেশও উপকৃত হচ্ছে না। এভাবে বিশেষ করে গার্মেন্টস ও মোবাইলফোনের মতো খাতগুলো বরং ভারতীয়দের দখলে চলে যাচ্ছে। বিদেশীদের ব্যাপারে মনিটরিং না থাকায় দেশের নিরাপত্তার দিকটিও উপেক্ষিত হচ্ছে। তথ্য পাচার হয়ে যাচ্ছে প্রতি মুহূর্তে।
Although our Hon’ble Prime Minister had committed to provide jobs to every household, to fulfill her promise, it was an absolute requirement for her to return these illegal foreigners back to their country.

The simple truth is, finding no employment at back at home, these Bangladeshi youths desperately in search for employment, and are being compelled to brave death by undertaking hazardous journeys in the hope to find employment overseas, and trying to cross through the rough oceans, thereby, further diminishing the country's image and self esteem before the entire Global community.

According to several sources, thousands of these Indian illegal nationals are employed illegally from mid to top level positions by various organizations; they are further avoiding payment of government revenues. On an average every year, each illegal foreign national, earns from 01-15 million taka, moreover, they are avoiding payment of taxes of any kind.
ঘরে ঘরে চাকরি দেয়ার যে অঙ্গিকার মাননীয় প্রধানমন্ত্রী করেছিলেন তা পূরণের কিছুটা কাছাকাছি যেতে হলেও অবৈধ বিদেশীদের বিদায় করা দরকার। এই সহজ সত্যটুকুও বুঝতে হবে যে, দেশে চাকরি পায় না বলেই জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বাংলাদেশীরা সমুদ্র পাড়ি দেয়ার চেষ্টা চালাচ্ছে এবং সে কারণেই বিদেশে দেশের সম্মান ক্ষুণœ হচ্ছে।

সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্রে জানা গেছে, রাজস্ব ফাঁকি দেয়ার জন্য হাজার হাজার বিদেশী নাগরিক বিশেষতঃ ভারতীয় নাগরিক অবৈধভাবে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের মধ্যম পর্যায় বা শীর্ষ পদে চাকরি করছে। বছরে এক একজন বিদেশী নাগরিক গড়ে ১ থেকে দেড় কোটি টাকা আয় করলেও তারা কোনো কর দিচ্ছে না।
Concerned authorities have stated that the authorized number for BEPZA is around 5000 while the NGO Bureau has approval for foreigners are about 500. According to the existing Income Tax Ordinance, any foreign nationals employed in Bangladesh have to pay 30 percent tax on any of their income. If their stay is continuous for three months in Bangladesh or 180 days in a year, they will automatically falls under the income tax rules.
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, বেপজা’র অনুমোদিত সংখ্যা প্রায় ৫ হাজার আর এনজিও ব্যুরোর অনুমোদিত বিদেশী নাগরিক প্রায় ৫শ’। বিদ্যমান আয়কর অধ্যাদেশ অনুযায়ী, বাংলাদেশে কাজ করে এমন বিদেশী নাগরিককে তাদের যেকোনো পরিমাণ আয়ের উপর ৩০ শতাংশ হারে আয়কর দিতে হয়। একটানা তিন মাস বাংলাদেশে থাকলে বা এক বছরে ১৮০ দিন এ দেশে থাকলে তারা আয়করের আওতায় পড়বে।
In his recent budget speech, the Finance Minister stated that, "In spite of being a lot of unemployed youth in our country, foreign manpower is widely employed here. Many of them do not come under tax. We started the registration of foreign workers last year (in 2014). This has been done on regular basis. We are proposing to impose an additional tax of 50 percent of the income tax payers or 5 lacks (which is more than that) which are now illegally engaged in any organization. At the same time, we propose to withdraw all tax benefits of that organization. Jailed and fined for the exemplary punishment of these evil people will also be done.
সম্প্রতি বাজেট বক্তৃতায় অর্থমন্ত্রী বলেছে, ‘আমাদের দেশে যথেষ্ট বেকার যুবক থাকা সত্ত্বেও ব্যাপকভাবে বিদেশী জনশক্তি এখানে কাজ করে। তাদের অনেকেই করের আওতায় আসে না। বিদেশী কর্মরত লোকজনের নিবন্ধন গতবছর (২০১৪ সালে) আমরা শুরু করেছি। এবারে তাদের উপর নিয়মিত কর ধার্যের ব্যবস্থা করা হয়েছে। যারা এখন অবৈধভাবে কোনো প্রতিষ্ঠানের কাজে নিয়োজিত থাকবে সেইসব প্রতিষ্ঠানের উপর প্রদেয় আয়করের ৫০ শতাংশ বা ৫ লাখ টাকা (যেটি বেশি) অতিরিক্ত কর আরোপের প্রস্তাব করছি। একই সঙ্গে ওই প্রতিষ্ঠানের সব রকম কর সুবিধা প্রত্যাহার করার প্রস্তাব করছি। এই দুর্জনদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি প্রদানের লক্ষ্যে জেল ও জরিমানাও করা হবে।’

এ অবস্থায় আগামী অর্থবছর থেকে এ ধরনের বিদেশী নাগরিকদের কাছ থেকে কর আহরণের পাশাপাশি তাদের অবৈধভাবে নিয়োগের বিরুদ্ধে মাঠে নামার কথা বলেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।
Under these prevailing circumstances, the National Board of Revenue (NBR) has stated that they would start implementing strict measures and initiating preventive actions against this illegal recruitment of foreign nationals along with their sources of earnings from various companies.

According to the existing rules, as approved, the Investment Board or the Ministry of Home Affairs necessary permissions are required beforehand, for the foreigners to assume their employment in Bangladesh.

Presently, the numbers of registered workers are ranging from 12 to 15 thousand. However, the concerned Governmental agencies, including NBR, are well aware that the number of Indian Hindus working in various institutions in the country is more than 12/15 lacks, illegally earning huge amounts in Bangladesh, moreover, they are transferring more than U.S $ 5(Five) BILLION annually, through illegal means through a process known as Hundi. Apart from this, many foreign nationals are jointly associated with many local entrepreneurs, including Buying Houses, etc

By earning huge amounts in Bangladesh, they are transferring money through illegal means known as “Hundi”. In addition, many foreign citizens have formed a variety of organizations, inclusive of Buying House in the Garment sector, jointly with local entrepreneurs.
নিয়মানুযায়ী বিনিয়োগ বোর্ড অথবা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনুমতিক্রমে যথাযথ নিবন্ধনের মাধ্যমে তাদের বাংলাদেশে কাজ করার কথা। বর্তমানে এমন নিবন্ধিত কর্মীর সংখ্যা ১২ থেকে ১৫ হাজার। কিন্তু এনবিআরসহ সরকারের সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলো মনে করছে, দেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কর্মরত ভারতীয় হিন্দুর সংখ্যা ১২ লক্ষাধিক। বাংলাদেশে বিপুল পরিমাণ অর্থ উপার্জন করে তারা হুন্ডির মাধ্যমে অবৈধ উপায়ে অর্থ নিয়ে যাচ্ছে। এছাড়া অনেক বিদেশী নাগরিক দেশীয় অনেক উদ্যোক্তার সঙ্গে যৌথভাবে পোশাক খাতের বায়িং হাউজসহ বিভিন্ন ধরনের প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছে। এক্ষেত্রে বিনিয়োগ বোর্ডে নিবন্ধন নেয়ার কথা থাকলেও দেশীয় উদ্যোক্তাদের সহযোগিতায় তারা পার পেয়ে যাচ্ছে। পাশাপাশি নানা খরচ দেখিয়ে অর্থ পাচার করছে তারা। নিজেদের লভ্যাংশও ব্যাংকিং মাধ্যমে না নিয়ে হুন্ডির মাধ্যমে পাঠাচ্ছে। এক্ষেত্রে বিপুল অঙ্কের রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার। বিশেষ করে তৈরী পোশাক খাতে এমন অবৈধ বিদেশী কর্মীর সংখ্যা অনেক বেশি বলে জানা গেছে।

এসব ব্যক্তির কাছ থেকে কর আদায়ে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করা দরকার। এরই মধ্যে ২০১৫ সালের অর্থ আইনে বিদেশীদের কাছ থেকে কর আদায়ে ১৮৮৪ সালের আয়কর অধ্যাদেশ সংশোধনের প্রস্তাব সন্নিবেশ করা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, কোনো ব্যক্তি তার প্রতিষ্ঠানে বিদেশী কোনো কর্মী নিয়োগ দিতে চাইলে অবশ্যই তাদের বিনিয়োগ বোর্ডসহ দেশের সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের কাছে নিবন্ধিত হতে হবে। আয় বর্ষের যে সময়েই কোনো বিদেশী একটি প্রতিষ্ঠানে কাজ শুরু করুক না কেন, তাদের কর দিতে হবে। আর কোনো প্রতিষ্ঠান যদি অবৈধভাবে বিদেশীদের কাজ করার অনৈতিক সুযোগ দেয়, তাহলে সেই প্রতিষ্ঠানকে স্বাভাবিকের তুলনায় ৫০ শতাংশ অতিরিক্ত কর দিতে হবে। অথবা ৫ লাখ টাকা জরিমানা করা হবে। এ দুটির মধ্যে যেটির পরিমাণ বেশি হবে, সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে সেটি আদায় করা হবে। আয়করের এ বিধান বাস্তবায়নে ব্যাপক কর্মতৎপরতা শুরুর পরিকল্পনা করছে এনবিআর।

উল্লিখিত শ্রেণীর বিদেশী কর্মী ছাড়াও দেশের বিভিন্ন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ঢাকার অনেক বিদেশী দূতাবাস, হাইকমিশন ও মিশনগুলোয় কর্মরত কর্মকর্তারা খ-কালীন ক্লাস নিয়ে অতিরিক্ত অর্থ উপার্জন করে। কিন্তু এ অর্থ ট্যাক্সের আওতায় আসে না। অনেক সময় উপযুক্ত উৎসবহির্ভূত অর্থসহ বিমানবন্দরে বিদেশী নাগরিকের ধরা পড়ার ঘটনাও ঘটে। পাশাপাশি বিভিন্ন বেসরকারি হাসপাতালে অনেক বিদেশী চিকিৎসক খ-কালীন সেবা দিয়ে মোটা অঙ্কের অর্থ নিজ দেশে নিয়ে যায়। তারাও কোনো কর দেয় না। এ ধরনের চিকিৎসকের আয় থেকেও ট্যাক্স আদায়ের ব্যবস্থা করা দরকার।

প্রস্তাবিত অর্থ আইন-২০১৫এর মাধ্যমে অনিবাসী ব্যক্তিদের জেল-জরিমানার বিধান রেখে আয়কর অধ্যাদেশে ১৬৫সি নামে একটি ধারা সংযুক্ত করা হয়েছে। এছাড়া একই ধরনের অনিয়মের সঙ্গে জড়িত থাকলে ওই প্রতিষ্ঠানের করযোগ্য আয়ের অতিরিক্ত কর ৫০ শতাংশ অথবা ৫ লাখ টাকা জরিমানার করার বিধান করা হয়েছে। এজন্য আয়কর অধ্যাদেশের ১৬বি ধারাটি সংশোধন করা হয়েছে।

অবৈধ চাকুরেদের ঠেকাতে অর্থমন্ত্রীর বক্তব্য অথবা এনবিআরের পদক্ষেপ কোনোটাই যথেষ্ট নয়। বাংলাদেশে কোনো বিদেশী চাকুরে দরকার নেই। কারণ যেসব পদে তারা চাকরি করে ওই পদে চাকরি করার জন্য দেশেই অভিজ্ঞ লোকবল রয়েছে।
In these cases, even though the permission of the Board are mandatory, along with proper registrations with the Board. In reality, they illegal Indians are hiding themselves, with the assistance of local entrepreneurs. Besides, they are trying to hide the traces of the illegal earnings, by showing various costs. They are not sending their dividends through banking but through illegal channels through “Hundi”. The Government is thus, incurring huge revenue losses. The numbers of illegal foreign workers, especially in the garment sector, are known to be very high.

It has become imperative to enforce necessary lawful actions and to take strict measures to get tax from these individuals. Meanwhile, the 2015 finance law introduced the proposal for amendment of the Income Tax Ordinance, 1884, to recover taxes from foreigners. It states that, if any organization intends to appoint foreign workers in their organizations, they must obtain valid registrations from the respective Bangladeshi bodies/organizations including the Investment Board.

At any time of the year of employment, the foreigners’ those all starts working in a firm, they have to pay taxes. If any organization gives illegal access to foreign workers to work, then the company will have to pay 50 percent additional tax than usual. Or will be fined five lack rupees. The amount of which could be more, the same will be collected from the concerned firm. NBR has planned to start a massive work plan to implement these collections of income taxable system.

Apart from the foreign workers mentioned above, many foreign Embassies, High Commissioners and Missions and those employed in various Private Universities of the country earn extra money in the B-Class classes. Presently, these earnings do not fall under the taxation system. In numerous cases, foreign citizens being apprehended at the airports, while trying to smuggle out unauthorized sources of foreign currencies. At the same time, many Indian physicians are remitting huge amount of foreign currencies from Private Hospitals under their B-time service. They also do not pay any taxes. It is necessary to impose tax collection from such unauthorized income.

Under the proposed money laundering law-2011, under section 165C has been attached to the Income Tax Ordinance, with the provision of jail-fines for the non-resident persons. In addition to the same irregularities, the provision has been made to pay an additional tax of 50 percent or an additional tax of 5 lack rupees for the taxable income of the organization. For implementing these, the 16-B section of the Income Tax Ordinance has been amended.

The Finance Minister's statements along with NBR’s steps to prevent illegal employment are not sufficient enough. As there are no requirements for foreign workers for employment in Bangladesh due to the fact that we have sufficient and experienced citizens in our country for these jobs in which illegal Indians are employed.
 
.
বাংলাদেশে ১৫ লাখ অবৈধ ভারতীয় থাকছে এমনকি চাকুরি করছে পুলিশেও |
 
.
Dreams turned to dust
Tribune Editorial
Published at 03:49 PM October 19, 2017
migrant-690x450.gif

As we provide aid and shelter to the Rohingya, let us not forget that so many Bangladeshis live in desperation and poverty
Every year, thousands of Bangladeshis make perilous journeys across dangerous waters in search of a better life.

And many end up losing their lives to the journey.

It is indeed disheartening to see that so many Bangladeshis are so dissatisfied with their lives that they choose to risk it all for a shot at a better life elsewhere.

By recent reports, a $10,000 journey to Italy via Libya was taken by as many as 30,000 Bangladesh from March to June this year.

Sadly, to make this journey, people are selling their possessions and borrowing money to give to traffickers, who take advantage of desperate citizens.

What is worse: The boats which are utilised more often than not end up capsizing, leading to the loss of hundreds of innocent lives.

These traffickers, who provide false promises of better opportunities, end up kidnapping these people only to be sold back to the families at even higher costs.

This is a horrifying and unacceptable practice that must be stopped at all costs.

One reason people keep continuing to take such huge risks is that, despite our rather significant economic growth, we have failed to create enough jobs to meet the demands of our burgeoning populace.

Though we have focused on our IT sector to fill this gap, this might not be enough.

As we provide aid and shelter to the Rohingya, let us not forget that so many Bangladeshis live in desperation and poverty.

But the main culprits here remain the traffickers. We need to deal with them harshly so that no more of our citizens have to be victimised at their hand.
http://www.dhakatribune.com/opinion/editorial/2017/10/19/dreams-turned-dust/
 
.
Foreigners siphoning out US $ 6 Billion Annually: State's Minister of Expatriate Welfare & Overseas Employment
বিদেশিরা নিয়ে যাচ্ছে বছরে ৪৮ হাজার কোটি টাকা’

ইত্তেফাক রিপোর্ট
08 October,2017
০৮ অক্টোবর, ২০১৭

1507432589.jpg

দেশের বিভিন্ন খাতে কর্মরত বিদেশিরা বছরে প্রায় ৬ বিলিয়ন ডলার বা প্রায় ৪৮ হাজার কোটি টাকা নিয়ে যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী নুরুল ইসলাম বিএসসি।

শনিবার রাজধানীর মতিঝিলে এক সেমিনারে তিনি বলেন, বর্তমানে বিদেশে এক কোটি while 10 lacks Bangladeshi emploted overseas are remitting US $ 15 Million annualy১০ লাখ বাংলাদেশী কাজ করে বছরে দেশে পাঠাচ্ছে ১৫ বিলিয়ন ডলার।

অথচ মাত্র দুই লাখ বিদেশী পেশাজীবী নিয়োগের মাধ্যমে আমরা বছরে ৬ বিলিয়ন ডলার সমপরিমাণ মুদ্রা খরচ করে ফেলছি। একই সময়ে দেশে শিক্ষিত বেকারের সংখ্যাও দিন দিন বাড়ছে। এমন বাস্তবতায় পেশাজীবীদের দক্ষতা উন্নয়নের মাধ্যমে বিদেশে চলে যাওয়া এ ৬ বিলিয়ন ডলার সমপরিমাণ মুদ্রা সাশ্রয় করতে পারি। দেশেই অনেক দক্ষ জনশক্তি রয়েছে বলে মন্তব্য করেন তিনি।

‘স্থানীয় পর্যায়ে ব্যবস্থাপক তৈরি’ শীর্ষক ওই সেমিনারের আয়োজন করে ব্যবসায়ীদের সংগঠন ঢাকা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই)। এতে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কাউন্সিলের (এনএসডিসি) প্রধান নির্বাহী ও সরকারের অতিরিক্ত সচিব এ বি এম খোরশেদ আলম।

সেমিনারে বক্তারা ব্যবস্থাপনা পর্যায়ে দক্ষতা উন্নয়ন না হওয়ায় বিদেশী ব্যবস্থাপনা পর্যায়ের ঊর্ধ্বতন ও দক্ষ জনবল নিয়োগে অর্থনীতির উপর বাড়তি চাপের বিষয়টি তুলে ধরেন। বিদেশে যেসব বাংলাদেশী দক্ষ ব্যবস্থাপনা পর্যায়ের জনবল রয়েছে, তাদের দেশে আসার ক্ষেত্রে উত্সাহিত করতে কর ছাড় ও প্রণোদনা সহযোগিতা ও দেশেই দক্ষতা উন্নয়নে আরো মনযোগী হতে সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে কার্যক্রম চালানোর আহ্বান জানানো হয়। তারা বলেন, অনেক বিদেশী পেশাজীবী বাংলাদেশে রয়েছে। তাদের দক্ষতার সঙ্গে আমাদের ফারাক চিহ্নিত করে এর ভিত্তিতে দেশীয় জনশক্তিকে দক্ষতা উন্নয়নে মনযোগী হওয়া দরকার। একই সঙ্গে কোন কর্মীর দক্ষতা উন্নয়নে প্রতিষ্ঠান বিনিয়োগ করার পর ওই কর্মী অন্য প্রতিষ্ঠানে চলে যাওয়ায় ইস্যুটিও উঠে আসে। একাধিক প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহী বলেন, কর্মীর দক্ষতা উন্নয়নে আমরা বিনিয়োগ করি, কিন্তু অন্যত্র চলে গেলে তার সুফল পাইনা। এক্ষেত্রে নীতিমালা থাকা দরকার।

ডিসিসিআই সভাপতি আবুল কাশেম খান বলেন, গার্মেন্টস, টেক্সটাইল, বিদ্যুৎ, ওষুধ, তথ্য-প্রযুক্তি, অবকাঠামো এবং পরামর্শক সেবা খাতে ব্যবস্থাপনা পর্যায়ে দেশীয় জনশক্তির ঘাটতি রয়েছে। বিদেশী পেশাজীবী নিয়োগ কমাতে এসব খাতের উদ্যোক্তারা উদ্যোগ নিতে পারেন।

এছাড়া দেশের শিক্ষা ব্যবস্থাও শিল্পের চাহিদার ভিত্তিতে দক্ষ জনবল যোগানের ক্ষেত্রে কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারছে না। বিচ্ছিন্নভাবে ভোকেশনাল শিক্ষা ও বিশ্ববিদ্যালয়ের উচ্চ শিক্ষা ব্যবস্থা শিল্পের সঙ্গে সাযুজ্যপূর্ণ শিক্ষা দিতে পারছে না।

আলোচনায় অংশ নিয়ে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী বলেন, কিছু অসাধু ব্যবসায়ীর কারণে ব্যাংক সহজে ঋণ দিতে চায় না। তারা ব্যাংকের ঋণ নিজের টাকা মনে করে নিয়ে যায়।

দেশের নারী কর্মীদের মধ্যপ্রাচ্যে নির্যাতনের কারণে সেখানে নারী শ্রমিক না পাঠানোর বিষয়ে একজন বক্তার বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে এ বিষয়ে মন্ত্রী বলেন, সৌদি আরব ইসলামের দেশ। মুসলিম দেশ হিসেবে পাঠাই। সেখানে গিয়ে মহিলারা হেনস্থার শিকার হলে কী করব? তবে আমাদের কাছে তথ্য আসলে সে বিষয়ে যোগাযোগ করে সমাধান করি।

অর্থপাচার প্রসঙ্গে মন্ত্রী বলেন, অনেকে সিঙ্গাপুরে টাকা পাচার করছে। তাদের অনেকের সম্পর্কেই জানি। ব্যাংক হিসাব সম্পর্কেও জানি। প্রবাসীদের দেশে অবৈধ উপায়ে (হুন্ডি) টাকা পাঠানোর ইস্যুকে ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, অনেকে মধ্যপ্রাচ্যে অফিস খুলে বসে আছে। বিকাশে টাকা পাঠাচ্ছে। সেখানে রেমিট্যান্সের অর্থ সংগ্রহ করে স্থানীয় মুদ্রায় পরিশোধ করছে।
এটি বন্ধ না করলে ভবিষ্যৎ অন্ধকার।
If this is not stopped our future is bleak


আলোচনাকালে মন্ত্রী বলেন, সরকারি স্কুলে ভালো লেখাপড়া হয়না। বরং ভালো শিক্ষার্থীরা সেখানে ভর্তি হয়। দেশের বিভিন্ন কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র থেকে যথাযথ প্রশিক্ষণ না দিয়ে সনদ বিক্রি করার অভিযোগ তুলে তিনি বলেন, এসব সনদে শিক্ষার্থীরা বিদেশ গিয়ে দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট করছে।

সেমিনারে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন এসএমই ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সফিকুল ইসলাম, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার বিশ্বাস, ডিসিসিআইয়ের সহ-সভাপতি হোসেন এ শিকদার প্রমুখ।
ইত্তেফাক/এমআর
http://www.ittefaq.com.bd/trade/2017/10/08/130321.html
 
.
Does this mean that Hindustan have won the pole vaulting competition? BTW, just news item without credible facts / data to backup these figure is suspicious. It's same as Indian claiming billions of Bangladeshis in India without any credible data to backup.
 
.
Either Bangla people are incompetent or those illegal immigrants are super talented.
 
.
‘Indian national’ held while filling out documents for NID card
Bilkis Irani
Published at 02:09 AM November 13, 2017
Generic-arrest-WM-690x450.jpg

'Jibon was detained as the officials concerned found lots of discrepancies in the documents when they were scrutinising them. He later admitted that he was from India'
A man, believed to be an Indian national, was detained on Sunday while he was filling out documents for an NID card.

Jibon Mandal is now in police custody, said GG Biswas, officer-in-charge of Sher-e-Bangla Nagar police station.

Officials at the national identity registration wing of the Election Commission also seized Jibon’s passport, according to which the arrestee is son of Soda Nanda Mondol and Kalpana Rani Das.

“Jibon claimed to a Bangladeshi citizen living in Matuail area of Jatrabari in Dhaka. He came here with some fake documents to register for an NID card” Shahabuddin, a technical expert at the Election Commission, told the Dhaka Tribune.

“Jibon was detained as the officials concerned found lots of discrepancies in the documents when they were scrutinising them. He later admitted that he was from India,” he added.

The man was accompanied by two persons suspected of being brokers, according to the official.

“He [the arrestee] could not even tell us his proper address and names of his relatives living in Bangladesh. He told us that his mother died in 1982, but the passport shows he was born on February 2, 1992,” Shahabuddin said, adding that his accent was somewhat similar to those of the people living in West Bengal.

The EC officials stressed that an investigation should be conducted as to how he obtained the Bangladeshi passport, while he admitted that he is an Indian national.

Asked if any legal actions will be taken against the man, Mohammad Abdul Baten, joint secretary to the Election Commission, said: “We already wrote to Sher-e-Bangla Nagar police station, informing police of the matter. They will decide whether to take actions.”

GG Biswas said: “We have not received any written complaint as yet. We will decide on course of actions after contacting local [Jatrabari] police station.”
http://www.dhakatribune.com/banglad...ian-national-held-filling-documents-nid-card/
 
.
Does this mean that Hindustan have won the pole vaulting competition? BTW, just news item without credible facts / data to backup these figure is suspicious. It's same as Indian claiming billions of Bangladeshis in India without any credible data to backup.

When you rely on false data, you get false premise. According to WB report for 2016 only 114 million dollars was the outflow from BD to India while outflow from India to Bangladesh was
4 billion dollars.
Screenshot 2017-11-13 13.04.57.png
 
.
The above is based on the remittances sent on the actual records through official banking system only.

Kindly read the first post regarding "Hundi' the illegal and illicit conduit of smuggling out foreign currencies from Bangladesh to India by your illegal Indian nationals.
When you rely on false data, you get false premise. According to WB report for 2016 only 114 million dollars was the outflow from BD to India while outflow from India to Bangladesh was
4 billion dollars.
View attachment 436575
 
.
The above is based on the remittances sent on the actual records through official banking system only.

Kindly read the first post regarding "Hundi' the illegal and illicit conduit of smuggling out foreign currencies from Bangladesh to India by your illegal Indian nationals.

How can unofficial outflows be 50 times the official figure? Do you actually catch people for sending money officially to their family in India??

On what basis did you come up with your HUNDI figures???
 
.
How can unofficial outflows be 50 times the official figure? Do you actually catch people for sending money officially to their family in India??
On what basis did you come up with your HUNDI figures???
genius.jpg
 
. .
Do the Indians have any concrete documentary evidence of the so called millions of illegal Bangladeshi residing in India?
Does even Uncle Sam has any correct figure on the Contraband narcotics routinely entering in the USA,that is available to anyone willing to pay the price or the actual numbers of illegal foreigners residing there?
However,our estimates on the illegal Indians could be easily determined,and probably tht Int agencies already has a database of these Indians,small densely populated Cities,easy task .:-):-):-)
OK, I get it. You don't have anything to substantiate what you are saying. Yet you open the thread.
How about the number of illegals working in your country??
Have you done any surveys??
 
Last edited:
.
Do the Indians have any concrete documentary evidence of the so called millions of illegal Bangladeshi residing in India?
Does even Uncle Sam has any correct figure on the Contraband narcotics routinely entering in the USA,that is available to anyone willing to pay the price or the actual numbers of illegal foreigners residing there?
However,our estimates on the illegal Indians could be easily determined,and probably tht Int agencies already has a database of these Indians,small densely populated Cities,easy task .:-):-):-)

You can start with gathering data on illegals working in your country. We can extrapolate how much they are sending by finding about their earnings and expenses.

My assumption is that this is not a big issue in your country and hence no data was gathered.
 
. .
Back
Top Bottom